শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

সামাজিক মাধ্যমে আসছে কঠোরতা

ভ্যাট-ট্যাক্স ফাঁকি, দেশ-বিদেশে বসে সরকারের বিরুদ্ধে গুজব ও অপপ্রচার, সহিংসতা জঙ্গিবাদ বন্ধে আসছে নতুন আইন
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সামাজিক মাধ্যমে আসছে কঠোরতা

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে দেশ ও বিদেশ থেকে গুজব ও অপপ্রচার সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আসছে কঠোরতা। ইউটিউব, ফেসবুকের অফিস ঢাকায় আনাসহ ভ্যাট-ট্যাক্স ফাঁকি বন্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার। গুজব ও অপপ্রচার রোধে আনা হবে আইনের সংশোধনী।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে একটি গোষ্ঠী দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে সাইবার যুদ্ধ শুরু করেছে। বেশির ভাগ করা হচ্ছে বিদেশে বসে। অন্যদিকে আরেকটি গোষ্ঠী বাংলাদেশে তা সম্প্রচারে বা ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করছে। আইনের সীমাবদ্ধতার কারণে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারছে না। এমনকি সরকারের পক্ষ থেকে করা অনুরোধও রক্ষা করছে না ফেসবুক, গুগল, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম। এ কারণে ভারত সাম্প্রতিক সময়ে যেভাবে কঠোরতার মধ্য দিয়ে সামাজিক মাধ্যমে নজর দিচ্ছে, বাংলাদেশও বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে। রাশিয়া, চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের আইন-কানুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার, ব্যক্তি ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মতৎপরতা বন্ধে কঠোর আইনের পাশাপাশি ইউটিউব, ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমগুলোর অফিস ঢাকায় স্থাপন জরুরি। তাদের মতে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মনিটর করতে না পারলে সরকার ও সমাজে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। আর এখানে তাদের অফিস স্থাপন না হলে অপরাধী শনাক্ত ও তাদেরকে আইনের আওতায় আনাও কঠিন হবে। ইতিমধ্যে ভারত, রাশিয়া, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, আরব-আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপকর্ম রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। কঠোর আইনের পাশাপাশি স্থানীয় পর্যায়ে এসব অনলাইন প্ল্যাটফরমগুলোর ডাটা সেন্টার বা অফিস স্থাপনে বাধ্য করেছে।

এক দশক আগেও বাংলাদেশে ফেসবুক বা ইউটিউব খুব একটা জনপ্রিয় ছিল না। বর্তমানে খুব কম মানুষই আছে যার ফেসবুকে একটি অ্যাকাউন্ট নেই। কারও আবার আসল-নকল মিলিয়ে তিন-চারটি অ্যাকাউন্টও রয়েছে। ফলে পণ্যের প্রচারণা থেকে শুরু করে গুজব ছড়িয়ে সহিংসতা সৃষ্টি বা ব্যক্তি ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা- সবকিছুতেই ব্যবহৃত হচ্ছে ফেসবুক। সম্প্রতি একইভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ইউটিউব। অ্যাকাউন্ট বাড়ছে টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, লিঙ্কডিন, টিকটক, লাইকি, ভিগো লাইভের মতো প্ল্যাটফরমগুলোয়। আর এসব মাধ্যম ব্যবহার করে নারী পাচার, মাদক বিক্রি, উগ্র মৌলবাদ, অপপ্রচারের মাধ্যমে সমাজে ও রাষ্ট্রে সহিংসতা সৃষ্টি, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা উসকে দেওয়া, দেশ ও সরকারবিরোধী প্রচারণা, ব্যক্তি বা নারীর বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা, আপত্তিকর ছবি বা ভিডিও আপলোড করে নারীর সম্মানহানি, অতঃপর আত্মহত্যার মতো ঘটনা, নগ্নতা থেকে শুরু করে নানা সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অপরাধ বেড়ে চলেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে অপরাধীরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। অনেক সময় অপরাধীকে শনাক্ত পর্যন্ত করা যাচ্ছে না।

একই সঙ্গে অধিকাংশ মানুষ এসব মাধ্যমের সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ায় বিভিন্ন পণ্যের প্রচারণায়ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার বেড়েছে। পণ্যের প্রচারণা চালিয়ে এসব অনলাইন প্ল্যাটফরমগুলো দেশ থেকে কোটি কোটি টাকা নিয়ে গেলেও দিচ্ছে না ভ্যাট-ট্যাক্স। যেখানে দেশের গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচারে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়, সেখানে ইউটিউব, ফেসবুক থেকে সরকার কিছুই পাচ্ছে না। উল্টো দেশের অর্থ চলে যাচ্ছে বিদেশে। এমন পরিস্থিতিতে সামাজিক মাধ্যমগুলোকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে দেশে তাদের অফিস স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এরই মধ্যে গুজব প্রতিরোধ, নাগরিকের ডিজিটাল নিরাপত্তা প্রদান, দেশে স্থীতিশীলতা ও শান্তি বজায় রাখতে কঠোর অবস্থানে যাওয়া শুরু করেছে একের পর এক দেশ। এসব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ওইসব দেশে ডাটা সেন্টার বা অফিস স্থাপনে বাধ্য করছে। পাশাপাশি ডিজিটাল অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর আইন প্রণয়ন করছে। ফ্রান্স, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, তুরস্কে এরই মধ্যে এ ধরনের আইন রয়েছে। সর্বশেষ গত বৃহস্পতিবার এ নিয়ে আইন অনুমোদন করেছে রাশিয়া। তাতে গুরুত্ব দিয়ে বলা হয়েছে, কোনো বিদেশি প্রতিষ্ঠান ইন্টারনেটে কর্মকান্ড চালাতে হলে তারা রাশিয়ায় শাখা কিংবা অফিস খুলতে বাধ্য থাকবে। এ ছাড়া সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণে জিডিপিআর (তথ্য সুরক্ষা নীতিমালা) করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। সেখানে তারা বলেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত রাষ্ট্রগুলোর নাগরিকদের তথ্য-উপাত্ত যদি ফেসবুক-গুগল ব্যবহার করতে চায়, অবশ্যই তাদেরকে স্থানীয়ভাবে ডাটা সেন্টার স্থাপন করতে হবে। আরও নানা দেশ এ ধরনের আইন করেছে।

জানা গেছে, অন্যান্য দেশের আইন পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ সরকারও এ ধরনের আইন করতে যাচ্ছে। প্রস্তাবিত আইনে বিদেশি সোশ্যাল প্ল্যাটফরমগুলোর ডাটা সেন্টার বা শাখা অফিস বাংলাদেশে স্থাপনের বাধ্যবাধকতার বিধান রাখা হচ্ছে। এটি হলে সহজেই অপপ্রচারকারীদের শনাক্ত ও বিচারের আওতায় আনা যাবে। এ ছাড়া বিদেশে বসে যারা রাষ্ট্রবিরোধী অপপ্রচারে লিপ্ত, তাদের বিচারের আওতায় আনতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। সংশোধিত আইনের ৩ নম্বর ধারা মতে, যদি কোনো ব্যক্তি বিদেশে বসে দেশের কোনো টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বা যন্ত্রপাতির সাহায্যে অপরাধমূলক কর্মকান্ড ঘটান, তাহলে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই আইন এমনভাবে প্রয়োগ হবে যেন অপরাধের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বাংলাদেশের ভিতরেই সংঘটিত হয়েছে।

এ ব্যাপারে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা ফেসবুক ও ইউটিউবের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশে তাদের অফিস করার জন্য বারবার বলেছি। তারা শোনেনি। এখানে অফিস থাকলে বিভিন্ন অপরাধের বিষয়ে তাদেরকে ধরতে পারতাম। অপরাধীকে না পেলেও সংশ্লিষ্ট সামাজিক মাধ্যমটিকে পেতাম। এখন আপত্তিকর বিষয়বস্তু মনিটর করতে তারা কিছু স্থানীয় প্রতিনিধি রেখেছে, তারাও ঠিকভাবে কাজ করে না। তবে আগে আমরা অভিযোগ করলে এক শতাংশ কনটেন্টও মুছত না, এখন ২০-২৫ ভাগ কন্টেন্ট মুছে দিচ্ছে। বাকিগুলো কমিউনিটি স্টান্ডার্ডের অজুহাত দেখিয়ে রেখে দেয়। তারা ভ্যাট-ট্যাক্সও ফাঁকি দিচ্ছে। এ জন্য আমি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সংশোধনের প্রস্তাব করেছিলাম। পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে অন্য দেশগুলোর মতো কঠোর আইন করতে বলেছি। প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। অন্যরা আইন করে এসব অপরাধের জন্য জরিমানা করছে। আমাদেরকেও আইন করে তাদেরকে অফিস স্থাপনে বাধ্য করতে হবে। আমাদের কথা শুনতে বাধ্য করতে হবে। এক কথায় বললে, সোজা আঙুলে ঘি উঠবে না, আঙুল বাঁকা করতে হবে। বাংলাদেশে সামাজিকমাধ্যম ব্যবহারকারী অনেক বেড়ে গেছে। এখান থেকে প্রচুর আয় করছে। এখন আর আমাদেরকে অবজ্ঞা করার সুযোগ নেই।

এ নিয়ে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, গত ১২ বছর ধরে আমাদের যে ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরি হয়েছে, মানুষ এর সুফল পাচ্ছে। এখন আমাদের জন্য জরুরি ব্যক্তির ও রাষ্ট্রের তথ্যের নিরাপত্তা। পাশাপাশি ডিজিটালাইজেশনের অপব্যবহার করে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন চক্র সরকারবিরোধী অপপ্রচার ও অপরাধমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছে। বিভিন্ন দেশে বসে একটি ইস্যু তুলে সেটিকে বুস্ট করে ভাইরাল করার চেষ্টা করছে। বর্তমানে এদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগের সুযোগ নেই। তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও সামাজিকমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে আইন আছে। এসব আইন পর্যালোচনা করে আমরা ডাটা প্রটেকশন আইনের খসড়া তৈরি করছি। যাচাই-বাছাই শেষে আইনটি নিয়মানুযায়ী অনুমোদনের জন্য দেওয়া হবে। ইউটিউব, ফেসবুকসহ সামাজিকমাধ্যমগুলো যাতে বাংলাদেশে তাদের সার্ভার ডাটা সেন্টার স্থাপন করে, আইনের মাধ্যমে সেই ব্যবস্থা করা হবে। তখন এসব প্ল্যাটফরমে অপপ্রচারকারীদেরও বিচারের আওতায় আনা সহজ হবে। দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা পাল্লা দিয়ে বাড়ছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশনের (বিটিআরসি) প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে গত মে পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সংযোগ সংখ্যা ৯৮ লাখ ১০ হাজার। একটি সংযোগের বিপরীতে চারজন ব্যবহারকারী ধরলে এ মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন প্রায় চার কোটি মানুষ। মোবাইল অপারেটরদের তারহীন ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ কোটি ৭৩ লাখ ১০ হাজার। করোনাকালেই ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বেড়েছে ৪০ লাখ ৫৭ হাজার। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অনলাইনে অপরাধমূলক কর্মকান্ড। স্পর্শকাতর অনেক বিষয় মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে। এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পা রেখে অনেকে জঙ্গি ও উগ্রবাদে জড়িয়ে পড়ছে এমন স্পর্শকাতর তথ্যও রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর কাছে। সম্প্রতি এই প্ল্যাটফরমগুলো ব্যবহার করে বিদেশে নারী পাচারের মতো ঘটনা সামনে আসায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনলাইনের কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণে প্রত্যেক আইআইজি-তে (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) সরকার কনটেন্ট ফিল্টারিং ডিভাইস বসাতে পারে। এর মাধ্যমে সরকার বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সামাজিক মাধ্যম এবং বিভিন্ন ইউআরএল ফিল্টারিং করতে পারবে। এ ছাড়া প্রত্যেকটি সামাজিকমাধ্যমকে দেশের মধ্যে নিবন্ধনের আওতায় আনতে হবে। নিবন্ধন না নিলে বন্ধ করে দিতে হবে। নিবন্ধিত হলে দেশের আইন মেনে চলতে বাধ্য হবে। তখন ফেসবুক, ইউটিউব বা অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে চলা বিজ্ঞাপন থেকে সরকার সহজে ভ্যাট-ট্যাক্স আদায় করতে পারবে। এ ছাড়া সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে সামাজিকমাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খুলতে জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/ছাত্রদের ফটোআইডিসহ মোবাইল নম্বর দেওয়া নিশ্চিত করতে হবে। নিবন্ধিত সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বাংলাদেশ বা বাংলাদেশিদের তথ্য অবশ্যই বাংলাদেশে রাখা সার্ভারে রাখতে হবে। অন্য কোথাও ব্যবহার করতে হলে বাংলাদেশ সরকারের অনুমতি নিতে হবে। যদি সরকার বা কোনো ব্যক্তি সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তাহলে তার দায়ভার ওই সামাজিক মাধ্যমকে বহন করতে হবে। প্রয়োজনে আইনের আওতায় এনে ক্ষতিপূরণ আদায় করতে হবে। আর এগুলো করতে তাদের অফিস বাংলাদেশে স্থাপন জরুরি। যেহেতু বর্তমানে বাংলাদেশে তাদের গ্রাহক অনেক, এখান থেকে ভালো আয় করছে, তাই এ ব্যাপারে চাপ প্রয়োগ করা সহজ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা