শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

কঠোর লকডাউন শুরু

গ্রেফতার ৪০৩ জরিমানা ১২ লাখ টাকা । বন্ধ শিল্পকারখানা । জিরো টলারেন্সে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী । ঢাকায় ফেরার পথে ভোগান্তি । বিধিনিষেধ চলবে ১৪ দিন : জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী । আওতামুক্ত জরুরি সেবা ও গণমাধ্যম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কঠোর লকডাউন শুরু

পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটির পর গতকাল সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশজুড়ে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন লকডাউন শুরু হওয়ায় ঢাকামুখী মানুষের দুর্ভোগ ছিল চরমে। আবার অনেকেই ঢাকা ছাড়তে গিয়েও দুর্ভোগে পড়েন। যানবাহন না পেয়ে কেউ হেঁটে, কেউ রিকশা-ভ্যানে চেপে পৌঁছেছেন গন্তব্যে। তবে রিকশা-ভ্যান পাওয়া ভাগ্যবানদের কয়েক গুণ বেশি ভাড়া গুনতে হয়েছে।

দুই সপ্তাহের লকডাউনে বন্ধ রয়েছে গার্মেন্টসহ সব ধরনের শিল্পকারখানা। বন্ধ রয়েছে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। তবে জরুরি সেবা, গণমাধ্যম ও খাদ্য উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট পরিবহন চলাচল করছে। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু রয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন শুরু হওয়া লকডাউনে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন। সারা দেশেই জিরো টলারেন্সে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির পাশাপাশি মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনীও। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘১৪ দিন কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে।’  

গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি-চৌকি বসিয়ে বিনা কারণে বের হওয়ায় ৪০৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মোবাইল কোর্টে ২০৩ জনকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২৭০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া ১০ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে ৪৪১টি গাড়িকে। ঈদের পর বিধিনিষেধে অফিস বন্ধ থাকলেও সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে মাঠপর্যায়ে অর্পিত দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ নির্দেশনা দিয়ে সব সচিবকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, কভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে ২৩ জুলাই (গতকাল) থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা করেছে। চিঠিতে বিধিনিষেধ আরোপকালে সচিবদের অধীন বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সব দফতরের সরকারি কর্মচারীকে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকতে এবং তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২৩ দফা নির্দেশনা দিয়ে গতকাল ভোর ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপের কথা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

কঠোর লকডাউন প্রসঙ্গে যা বললেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী : ঈদের সময়ের বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে সাফ জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন। ঈদের দিন রাতে গণমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ২৩ জুলাই ১৪ দিনের বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে। বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ বাড়ছে না। ঈদের পরদিন বিধিনিষেধ শুরু হয়ে চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। এ সময়ে কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে। সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকার ঈদের আগে বিধিনিষেধ শিথিল করায় সব শ্রেণির মানুষ সুন্দরভাবে ঈদ উদ্যাপন করতে পেরেছে। পশুর হাটগুলোয় ভালোভাবে কোরবানির পশু কিনতে পেরেছে। যারা ঈদের আগে ঢাকা এসেছিল তারাও সুন্দর পরিবেশে ঈদের পরদিনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে পারবে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৪ দিন যদি আমরা বিধিনিষেধ মানি তাহলে সংক্রমণের চেনটা ভাঙতে পারব। এজন্য সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। সরকারের বিধিনিষেধ মানতে হবে। ঈদের সময় যারা ঢাকা ছেড়েছেন তারা ঈদের পরদিনের মধ্যে ফিরতে না পারলে বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। তিনি নিজেও ঢাকায় ঈদ করেছেন জানিয়ে বলেন, বিধিনিষেধের সময় সব অফিস বন্ধ থাকবে। বিধিনিষেধ শেষে যেন তারা ঢাকায় ফিরে আসেন।

ভোগান্তির যাতায়াতে মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি : খোলা ট্রাকে গাদাগাদি করে দাঁড়ানো শতাধিক মানুষ। অধিকাংশের মুখে মাস্ক নেই। তার ওপর অবিরাম ভারী বর্ষণ। বৃষ্টিতে ভিজে একাকার সবাই। রাস্তায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট। এর মধ্যেই মানুষ যাচ্ছে, আসছে। এ দৃশ্য দেখা গেছে ঈদের আগে-পরে দেশের সব সড়ক-মহাসড়কে। কভিড-১৯ সংক্রমণের উচ্চঝুঁকির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্ত সাপেক্ষে ঈদে বাড়ি যাওয়া ও কর্মস্থলে ফেরার জন্য লকডাউন শিথিল করা হয়। কিন্তু সড়ক-মহাসড়কে চলা যানবাহনগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি বলতে কিছুই দেখা যায়নি। এ ছাড়া গতকাল ভোর ৬টা থেকে ১৪ দিনের লকডাউন কার্যকর হওয়ায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের অন্ত ছিল না। সদরঘাট, সায়েদাবাদ, গাবতলী, আবদুল্লাহপুরসহ প্রতিটি এলাকা থেকে মানুষকে মাইলের পর মাইল হেঁটে কর্মস্থলে ফিরতে হয়েছে। গণপরিবহন না থাকায় রিকশা হয়ে ওঠে ‘সোনার হরিণ’। এ অবস্থায় রিকশাচালকরাও ১০০ টাকার ভাড়া ৫০০ টাকা আদায় করেছেন। রাজধানীর শাহজাদপুরের বাসিন্দা কাপড় ব্যবসায়ী রমজান আলী বলেন, ‘ঈদের এক দিন আগে লঞ্চে বাড়ি যাই। দুপুর ১২টায় উত্তর বাড্ডা থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ৬০০ টাকা ভাড়ায় সাড়ে ৩ ঘণ্টায় সদরঘাট পৌঁছি। লঞ্চে কোনোমতে এক কোনায় দাঁড়িয়ে চাঁদপুর যাই। বাড়ি থেকে রাতের লঞ্চে রওনা হয়ে ভোর ৬টায় সদরঘাট আসি। এসেই যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। মনে হয়েছে লাখ লাখ মানুষ ঘাটে। রিকশা পর্যন্ত নাই। গুলিস্তান পর্যন্ত হেঁটে এসে ৭০০ টাকা ভাড়া দিয়ে শাহজাদপুরের দিশারি গলির বাসায় পৌঁছি।’

ভোলা থেকে আসা রহিমা বেগম বলেন, ‘ভোলার লালমোহন থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় লঞ্চে উঠি। আজ (শুক্রবার) সকাল ৭টায় সদরঘাট নামি। কোনো গাড়ি না থাকায় ৪-৫ ঘণ্টা ঘাটেই বসে ছিলাম। গ্রাম থেকে এক বস্তা চাল, দুটি মুরগি, কিছু তরকারি নিয়ে আসি। কীভাবে মিরপুর যাব বুঝতে পারছি না।’

ভোলা, বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন নৌরুটের হাজার হাজার মানুষ গতকাল সকালে সদরঘাটে এসে দেখেন সব ধরনের যানবাহন বন্ধ। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন তারা। রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের বাসিন্দা ইসমাইল জানান, ‘বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে ওঠেন তিনি। গতকাল সকাল ৮টায় সদরঘাট পৌঁছেন। লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সেখান থেকে কয়েক ধাপে মিরপুর পৌঁছেন। চার সদস্যের পরিবার চাঁদপুর থেকে ঢাকায় আসতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। ফার্মগেট পার হওয়ার পরই পকেটে যা ছিল শেষ। পরে এক আত্মীয়ের থেকে বিকাশে ২ হাজার টাকা আনেন রিকশা ভাড়ার জন্য। ভোলা থেকে লঞ্চে করে সকালে সদরঘাট নামেন আলী হোসেন। শিশু সন্তানসহ পরিবার নিয়ে যাবেন গাজীপুরের কোনাবাড়ী। সন্তান কোলে নিয়ে হাঁটা শুরু করেন তিনি। বলেন, ‘ঢাকায় এসে খুব বিপদে পড়েছি। গাড়ি না পেয়ে হেঁটেই গাজীপুর রওনা হয়েছি। অফিস খোলা। কোম্পানি ছুটি দিচ্ছে না। ঢাকায় ফিরে শনিবার (আজ) অফিসে না গেলে চাকরি চলে যাবে।’ দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোররাত ৩টায় লঞ্চগুলো ঘাটে ভেড়া শুরু করে। সদরঘাট থেকে উত্তরা যেতে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া চায় ২ হাজার টাকা। উবারের কার সদরঘাট থেকে গাজীপুরের ভাড়া চায় ৩ হাজার টাকা। বাসে উঠলেই ৩০০ টাকা। একই অবস্থা অন্যান্য রুটেও।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষকে পণ্যবাহী পরিবহনে ঢাকায় আসতে দেখা যায়। মিনিট্রাক, পিকআপ ভ্যান, পণ্যবাহী গাড়িতে মাস্ক ছাড়া গাদাগাদি করে ঢাকায় প্রবেশ করে মানুষ। অনেক গাড়িকে পুলিশ চেকপোস্টের আগে যাত্রী নামিয়ে দিতে দেখা যায়।

প্রবেশপথে কড়াকড়ি : গতকাল ভোর থেকে রাজধানীর চারটি প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন আটকায় পুলিশ। গাবতলীর আমিনবাজার ও কল্যাণপুরে, যাত্রাবাড়ীর শনিরআখড়া, সায়েদাবাগের গোলাপবাগ, উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং ও বিমানবন্দর এলাকায় এবং পুরান ঢাকার বাবুবাজারে চেকপোস্ট বসায় পুলিশ। সেখানে গণপরিবহন আটকে দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত গাড়িগুলোকে মামলা দেওয়া হয়। অনেক গাড়ি ফেরত দেওয়া হয়। পুলিশ বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলও আটক করে।

বিমানবন্দর সড়কে চেকপোস্টে কড়াকড়ি দেখা যায়। উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং আজমপুর ও বিমানবন্দর এলাকায় সকাল থেকে পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রশাসনের কড়া অবস্থান ছিল। আবদুল্লাহপুর মোড়ে পুলিশের চেকপোস্টে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়ক হয়ে আসা যানবাহন তল্লাশি করে পুলিশ।

উত্তরা পূর্ব জোন ট্রাফিক বিভাগের সিনিয়র এসি রফিকুল ইসলাম ও টিআই সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভোর ৬টা থেকে আমরা কঠোর অবস্থান নিই। বিনা কারণে ঘর থেকে বের হওয়ায় শতাধিক যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও অর্ধশত গাড়ির রেকার বিল (জরিমানা) নেওয়া হয়েছে।’ উত্তরা আজমপুরে ঢাকা জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান। তিনি জানান, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় ৩৪ মামলা ও ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সায়েদাবাদ ও গাবতলী এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও র‌্যাব সদস্যদেরও যানবাহনে তল্লাশি করতে দেখা যায়। গাবতলীতে টার্মিনালে প্রবেশের আগেই আমিনবাজার ব্রিজের কাছে যাত্রী নামিয়ে খালি বাসগুলো টার্মিনালে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ। অনেক বাস আমিনবাজারে এসে যাত্রী নামিয়ে দেওয়ায় লোকজন হেঁটে ঢাকায় প্রবেশ করে। সঙ্গে থাকা ব্যাগ ও লাগেজ কষ্ট করে টেনে নিতে হয় তাদের। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাজধানীতে আসা যাত্রীরা বলেন, পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামে যান। কুড়িগ্রাম থেকে আসা যাত্রী মাহমুদ বলেন, রাস্তায় অনেক যানজট। ৬টার আগে বাস রাজধানীতে পৌঁছানোর কথা থাকলেও বাস পৌঁছে বেলা ১১টায়। গাবতলীতে পুলিশ পরিদর্শক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তায় থাকা লোকজেনর ৯৫ ভাগই ঈদ শেষে রাজধানীতে ফিরছেন। সেজন্য যাত্রী ও যানবাহনের চাপ সকাল থেকে একটু বেশি। অনেকে বলেছেন দীর্ঘ যানজটে পড়ায় দেরি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা গাড়িগুলোর টোল আদায়ের রসিদ চেক করেছি।’ গুলিস্তানে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা হাজার হাজার যাত্রী গাড়ি না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। গুলিস্তান চেকপোস্টের ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী আমরা সকাল থেকে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। লকডাউন বাস্তবায়নে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা-ই করছি আমরা। প্রজ্ঞাপনে স্পষ্ট বলা আছে শুক্রবার ভোর ৬টায় লকডাউন বাস্তবায়ন শুরু হবে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যানবাহন বন্ধ আছে।’

লকডাউনেও চলেছে দূরপাল্লার গাড়ি : টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, লকডাউন উপেক্ষা করে গতকাল বেশ কিছু দূরপাল্লার গণপরিবহন চলাচল করেছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে এ সড়কে। এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, উত্তরবঙ্গসহ বেশ কয়েকটি জেলা থেকে আসা নাইট কোচ সকালের দিকে এ মহাসড়ক দিয়ে গন্তব্যে গেছে। তবে সকাল ১০টার পর আর এ সড়ক দিয়ে কোনো গণপরিবহন চলাচল করেনি।

বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীর চাপ : মাদারীপুর প্রতিনিধি জানান, লকডাউনের প্রথম দিন বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন সকালে পারাপার হয়েছে। তবে বিকালের দিকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেকটাই কমে আসে।

ফাঁকা দৌলতদিয়া ফেরিঘাট : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, গতকাল ১২টার পর ফাঁকা হয়ে যায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট। সকালে ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত ২ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসা এসব যাত্রীবাহী বাস আটকে যায়।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি গতকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৮৬৩টি যাত্রীবাহী যানবাহন পারাপার করা হয়েছে। বর্তমানে নৌরুট দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ী, পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য বেশ কয়েকটি ফেরি এ রুটে চলাচল করছে।

ইলিশা-লক্ষ্মীপুর রুটে ভিড় : ভোলা প্রতিনিধি জানান, ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে গতকালও ছিল কর্মস্থলমুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকেই যাত্রীরা ফেরিঘাটে এসে ভিড় করতে থাকে। যে কোনোভাবেই হোক তারা মেঘনা পাড়ি দিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলায় তাদের কর্মস্থলে ফিরবেন। প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের কারণে কোনো নৌযান চলাচল না করায় যাত্রীরা পড়েন বিপাকে। পরে বেলা ১১টার দিকে লক্ষ্মীপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি ঘাটে ভিড়লে যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন ফেরিতে ওঠার জন্য। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যাত্রীদের ফেরিতে উঠতে বাধা দেয়। পরে পরিস্থিতি সামলাতে না পেরে যাত্রীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ সময় যাত্রীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই ছিল না। সামাজিক দূরত্ব দূরের কথা, অনেক যাত্রীর মুখে মাস্কও ছিল না।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন