শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

কঠোর লকডাউন শুরু

গ্রেফতার ৪০৩ জরিমানা ১২ লাখ টাকা । বন্ধ শিল্পকারখানা । জিরো টলারেন্সে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী । ঢাকায় ফেরার পথে ভোগান্তি । বিধিনিষেধ চলবে ১৪ দিন : জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী । আওতামুক্ত জরুরি সেবা ও গণমাধ্যম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কঠোর লকডাউন শুরু

পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটির পর গতকাল সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশজুড়ে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন লকডাউন শুরু হওয়ায় ঢাকামুখী মানুষের দুর্ভোগ ছিল চরমে। আবার অনেকেই ঢাকা ছাড়তে গিয়েও দুর্ভোগে পড়েন। যানবাহন না পেয়ে কেউ হেঁটে, কেউ রিকশা-ভ্যানে চেপে পৌঁছেছেন গন্তব্যে। তবে রিকশা-ভ্যান পাওয়া ভাগ্যবানদের কয়েক গুণ বেশি ভাড়া গুনতে হয়েছে।

দুই সপ্তাহের লকডাউনে বন্ধ রয়েছে গার্মেন্টসহ সব ধরনের শিল্পকারখানা। বন্ধ রয়েছে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। তবে জরুরি সেবা, গণমাধ্যম ও খাদ্য উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট পরিবহন চলাচল করছে। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু রয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন শুরু হওয়া লকডাউনে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন। সারা দেশেই জিরো টলারেন্সে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির পাশাপাশি মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনীও। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘১৪ দিন কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে।’  

গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি-চৌকি বসিয়ে বিনা কারণে বের হওয়ায় ৪০৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মোবাইল কোর্টে ২০৩ জনকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২৭০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া ১০ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে ৪৪১টি গাড়িকে। ঈদের পর বিধিনিষেধে অফিস বন্ধ থাকলেও সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে মাঠপর্যায়ে অর্পিত দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ নির্দেশনা দিয়ে সব সচিবকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, কভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে ২৩ জুলাই (গতকাল) থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা করেছে। চিঠিতে বিধিনিষেধ আরোপকালে সচিবদের অধীন বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সব দফতরের সরকারি কর্মচারীকে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকতে এবং তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২৩ দফা নির্দেশনা দিয়ে গতকাল ভোর ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপের কথা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

কঠোর লকডাউন প্রসঙ্গে যা বললেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী : ঈদের সময়ের বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে সাফ জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন। ঈদের দিন রাতে গণমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ২৩ জুলাই ১৪ দিনের বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে। বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ বাড়ছে না। ঈদের পরদিন বিধিনিষেধ শুরু হয়ে চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। এ সময়ে কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে। সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকার ঈদের আগে বিধিনিষেধ শিথিল করায় সব শ্রেণির মানুষ সুন্দরভাবে ঈদ উদ্যাপন করতে পেরেছে। পশুর হাটগুলোয় ভালোভাবে কোরবানির পশু কিনতে পেরেছে। যারা ঈদের আগে ঢাকা এসেছিল তারাও সুন্দর পরিবেশে ঈদের পরদিনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে পারবে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৪ দিন যদি আমরা বিধিনিষেধ মানি তাহলে সংক্রমণের চেনটা ভাঙতে পারব। এজন্য সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। সরকারের বিধিনিষেধ মানতে হবে। ঈদের সময় যারা ঢাকা ছেড়েছেন তারা ঈদের পরদিনের মধ্যে ফিরতে না পারলে বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। তিনি নিজেও ঢাকায় ঈদ করেছেন জানিয়ে বলেন, বিধিনিষেধের সময় সব অফিস বন্ধ থাকবে। বিধিনিষেধ শেষে যেন তারা ঢাকায় ফিরে আসেন।

ভোগান্তির যাতায়াতে মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি : খোলা ট্রাকে গাদাগাদি করে দাঁড়ানো শতাধিক মানুষ। অধিকাংশের মুখে মাস্ক নেই। তার ওপর অবিরাম ভারী বর্ষণ। বৃষ্টিতে ভিজে একাকার সবাই। রাস্তায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট। এর মধ্যেই মানুষ যাচ্ছে, আসছে। এ দৃশ্য দেখা গেছে ঈদের আগে-পরে দেশের সব সড়ক-মহাসড়কে। কভিড-১৯ সংক্রমণের উচ্চঝুঁকির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্ত সাপেক্ষে ঈদে বাড়ি যাওয়া ও কর্মস্থলে ফেরার জন্য লকডাউন শিথিল করা হয়। কিন্তু সড়ক-মহাসড়কে চলা যানবাহনগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি বলতে কিছুই দেখা যায়নি। এ ছাড়া গতকাল ভোর ৬টা থেকে ১৪ দিনের লকডাউন কার্যকর হওয়ায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের অন্ত ছিল না। সদরঘাট, সায়েদাবাদ, গাবতলী, আবদুল্লাহপুরসহ প্রতিটি এলাকা থেকে মানুষকে মাইলের পর মাইল হেঁটে কর্মস্থলে ফিরতে হয়েছে। গণপরিবহন না থাকায় রিকশা হয়ে ওঠে ‘সোনার হরিণ’। এ অবস্থায় রিকশাচালকরাও ১০০ টাকার ভাড়া ৫০০ টাকা আদায় করেছেন। রাজধানীর শাহজাদপুরের বাসিন্দা কাপড় ব্যবসায়ী রমজান আলী বলেন, ‘ঈদের এক দিন আগে লঞ্চে বাড়ি যাই। দুপুর ১২টায় উত্তর বাড্ডা থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ৬০০ টাকা ভাড়ায় সাড়ে ৩ ঘণ্টায় সদরঘাট পৌঁছি। লঞ্চে কোনোমতে এক কোনায় দাঁড়িয়ে চাঁদপুর যাই। বাড়ি থেকে রাতের লঞ্চে রওনা হয়ে ভোর ৬টায় সদরঘাট আসি। এসেই যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। মনে হয়েছে লাখ লাখ মানুষ ঘাটে। রিকশা পর্যন্ত নাই। গুলিস্তান পর্যন্ত হেঁটে এসে ৭০০ টাকা ভাড়া দিয়ে শাহজাদপুরের দিশারি গলির বাসায় পৌঁছি।’

ভোলা থেকে আসা রহিমা বেগম বলেন, ‘ভোলার লালমোহন থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় লঞ্চে উঠি। আজ (শুক্রবার) সকাল ৭টায় সদরঘাট নামি। কোনো গাড়ি না থাকায় ৪-৫ ঘণ্টা ঘাটেই বসে ছিলাম। গ্রাম থেকে এক বস্তা চাল, দুটি মুরগি, কিছু তরকারি নিয়ে আসি। কীভাবে মিরপুর যাব বুঝতে পারছি না।’

ভোলা, বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন নৌরুটের হাজার হাজার মানুষ গতকাল সকালে সদরঘাটে এসে দেখেন সব ধরনের যানবাহন বন্ধ। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন তারা। রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের বাসিন্দা ইসমাইল জানান, ‘বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে ওঠেন তিনি। গতকাল সকাল ৮টায় সদরঘাট পৌঁছেন। লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সেখান থেকে কয়েক ধাপে মিরপুর পৌঁছেন। চার সদস্যের পরিবার চাঁদপুর থেকে ঢাকায় আসতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। ফার্মগেট পার হওয়ার পরই পকেটে যা ছিল শেষ। পরে এক আত্মীয়ের থেকে বিকাশে ২ হাজার টাকা আনেন রিকশা ভাড়ার জন্য। ভোলা থেকে লঞ্চে করে সকালে সদরঘাট নামেন আলী হোসেন। শিশু সন্তানসহ পরিবার নিয়ে যাবেন গাজীপুরের কোনাবাড়ী। সন্তান কোলে নিয়ে হাঁটা শুরু করেন তিনি। বলেন, ‘ঢাকায় এসে খুব বিপদে পড়েছি। গাড়ি না পেয়ে হেঁটেই গাজীপুর রওনা হয়েছি। অফিস খোলা। কোম্পানি ছুটি দিচ্ছে না। ঢাকায় ফিরে শনিবার (আজ) অফিসে না গেলে চাকরি চলে যাবে।’ দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোররাত ৩টায় লঞ্চগুলো ঘাটে ভেড়া শুরু করে। সদরঘাট থেকে উত্তরা যেতে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া চায় ২ হাজার টাকা। উবারের কার সদরঘাট থেকে গাজীপুরের ভাড়া চায় ৩ হাজার টাকা। বাসে উঠলেই ৩০০ টাকা। একই অবস্থা অন্যান্য রুটেও।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষকে পণ্যবাহী পরিবহনে ঢাকায় আসতে দেখা যায়। মিনিট্রাক, পিকআপ ভ্যান, পণ্যবাহী গাড়িতে মাস্ক ছাড়া গাদাগাদি করে ঢাকায় প্রবেশ করে মানুষ। অনেক গাড়িকে পুলিশ চেকপোস্টের আগে যাত্রী নামিয়ে দিতে দেখা যায়।

প্রবেশপথে কড়াকড়ি : গতকাল ভোর থেকে রাজধানীর চারটি প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন আটকায় পুলিশ। গাবতলীর আমিনবাজার ও কল্যাণপুরে, যাত্রাবাড়ীর শনিরআখড়া, সায়েদাবাগের গোলাপবাগ, উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং ও বিমানবন্দর এলাকায় এবং পুরান ঢাকার বাবুবাজারে চেকপোস্ট বসায় পুলিশ। সেখানে গণপরিবহন আটকে দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত গাড়িগুলোকে মামলা দেওয়া হয়। অনেক গাড়ি ফেরত দেওয়া হয়। পুলিশ বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলও আটক করে।

বিমানবন্দর সড়কে চেকপোস্টে কড়াকড়ি দেখা যায়। উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং আজমপুর ও বিমানবন্দর এলাকায় সকাল থেকে পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রশাসনের কড়া অবস্থান ছিল। আবদুল্লাহপুর মোড়ে পুলিশের চেকপোস্টে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়ক হয়ে আসা যানবাহন তল্লাশি করে পুলিশ।

উত্তরা পূর্ব জোন ট্রাফিক বিভাগের সিনিয়র এসি রফিকুল ইসলাম ও টিআই সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভোর ৬টা থেকে আমরা কঠোর অবস্থান নিই। বিনা কারণে ঘর থেকে বের হওয়ায় শতাধিক যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও অর্ধশত গাড়ির রেকার বিল (জরিমানা) নেওয়া হয়েছে।’ উত্তরা আজমপুরে ঢাকা জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান। তিনি জানান, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় ৩৪ মামলা ও ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সায়েদাবাদ ও গাবতলী এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও র‌্যাব সদস্যদেরও যানবাহনে তল্লাশি করতে দেখা যায়। গাবতলীতে টার্মিনালে প্রবেশের আগেই আমিনবাজার ব্রিজের কাছে যাত্রী নামিয়ে খালি বাসগুলো টার্মিনালে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ। অনেক বাস আমিনবাজারে এসে যাত্রী নামিয়ে দেওয়ায় লোকজন হেঁটে ঢাকায় প্রবেশ করে। সঙ্গে থাকা ব্যাগ ও লাগেজ কষ্ট করে টেনে নিতে হয় তাদের। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাজধানীতে আসা যাত্রীরা বলেন, পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামে যান। কুড়িগ্রাম থেকে আসা যাত্রী মাহমুদ বলেন, রাস্তায় অনেক যানজট। ৬টার আগে বাস রাজধানীতে পৌঁছানোর কথা থাকলেও বাস পৌঁছে বেলা ১১টায়। গাবতলীতে পুলিশ পরিদর্শক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তায় থাকা লোকজেনর ৯৫ ভাগই ঈদ শেষে রাজধানীতে ফিরছেন। সেজন্য যাত্রী ও যানবাহনের চাপ সকাল থেকে একটু বেশি। অনেকে বলেছেন দীর্ঘ যানজটে পড়ায় দেরি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা গাড়িগুলোর টোল আদায়ের রসিদ চেক করেছি।’ গুলিস্তানে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা হাজার হাজার যাত্রী গাড়ি না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। গুলিস্তান চেকপোস্টের ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী আমরা সকাল থেকে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। লকডাউন বাস্তবায়নে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা-ই করছি আমরা। প্রজ্ঞাপনে স্পষ্ট বলা আছে শুক্রবার ভোর ৬টায় লকডাউন বাস্তবায়ন শুরু হবে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যানবাহন বন্ধ আছে।’

লকডাউনেও চলেছে দূরপাল্লার গাড়ি : টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, লকডাউন উপেক্ষা করে গতকাল বেশ কিছু দূরপাল্লার গণপরিবহন চলাচল করেছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে এ সড়কে। এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, উত্তরবঙ্গসহ বেশ কয়েকটি জেলা থেকে আসা নাইট কোচ সকালের দিকে এ মহাসড়ক দিয়ে গন্তব্যে গেছে। তবে সকাল ১০টার পর আর এ সড়ক দিয়ে কোনো গণপরিবহন চলাচল করেনি।

বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীর চাপ : মাদারীপুর প্রতিনিধি জানান, লকডাউনের প্রথম দিন বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন সকালে পারাপার হয়েছে। তবে বিকালের দিকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেকটাই কমে আসে।

ফাঁকা দৌলতদিয়া ফেরিঘাট : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, গতকাল ১২টার পর ফাঁকা হয়ে যায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট। সকালে ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত ২ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসা এসব যাত্রীবাহী বাস আটকে যায়।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি গতকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৮৬৩টি যাত্রীবাহী যানবাহন পারাপার করা হয়েছে। বর্তমানে নৌরুট দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ী, পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য বেশ কয়েকটি ফেরি এ রুটে চলাচল করছে।

ইলিশা-লক্ষ্মীপুর রুটে ভিড় : ভোলা প্রতিনিধি জানান, ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে গতকালও ছিল কর্মস্থলমুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকেই যাত্রীরা ফেরিঘাটে এসে ভিড় করতে থাকে। যে কোনোভাবেই হোক তারা মেঘনা পাড়ি দিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলায় তাদের কর্মস্থলে ফিরবেন। প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের কারণে কোনো নৌযান চলাচল না করায় যাত্রীরা পড়েন বিপাকে। পরে বেলা ১১টার দিকে লক্ষ্মীপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি ঘাটে ভিড়লে যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন ফেরিতে ওঠার জন্য। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যাত্রীদের ফেরিতে উঠতে বাধা দেয়। পরে পরিস্থিতি সামলাতে না পেরে যাত্রীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ সময় যাত্রীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই ছিল না। সামাজিক দূরত্ব দূরের কথা, অনেক যাত্রীর মুখে মাস্কও ছিল না।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

এই মাত্র | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে