শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

কঠোর লকডাউন শুরু

গ্রেফতার ৪০৩ জরিমানা ১২ লাখ টাকা । বন্ধ শিল্পকারখানা । জিরো টলারেন্সে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী । ঢাকায় ফেরার পথে ভোগান্তি । বিধিনিষেধ চলবে ১৪ দিন : জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী । আওতামুক্ত জরুরি সেবা ও গণমাধ্যম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কঠোর লকডাউন শুরু

পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটির পর গতকাল সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশজুড়ে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন লকডাউন শুরু হওয়ায় ঢাকামুখী মানুষের দুর্ভোগ ছিল চরমে। আবার অনেকেই ঢাকা ছাড়তে গিয়েও দুর্ভোগে পড়েন। যানবাহন না পেয়ে কেউ হেঁটে, কেউ রিকশা-ভ্যানে চেপে পৌঁছেছেন গন্তব্যে। তবে রিকশা-ভ্যান পাওয়া ভাগ্যবানদের কয়েক গুণ বেশি ভাড়া গুনতে হয়েছে।

দুই সপ্তাহের লকডাউনে বন্ধ রয়েছে গার্মেন্টসহ সব ধরনের শিল্পকারখানা। বন্ধ রয়েছে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। তবে জরুরি সেবা, গণমাধ্যম ও খাদ্য উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট পরিবহন চলাচল করছে। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু রয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন শুরু হওয়া লকডাউনে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন। সারা দেশেই জিরো টলারেন্সে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির পাশাপাশি মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনীও। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘১৪ দিন কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে।’  

গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি-চৌকি বসিয়ে বিনা কারণে বের হওয়ায় ৪০৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মোবাইল কোর্টে ২০৩ জনকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২৭০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া ১০ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে ৪৪১টি গাড়িকে। ঈদের পর বিধিনিষেধে অফিস বন্ধ থাকলেও সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে মাঠপর্যায়ে অর্পিত দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ নির্দেশনা দিয়ে সব সচিবকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, কভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে ২৩ জুলাই (গতকাল) থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা করেছে। চিঠিতে বিধিনিষেধ আরোপকালে সচিবদের অধীন বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সব দফতরের সরকারি কর্মচারীকে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকতে এবং তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২৩ দফা নির্দেশনা দিয়ে গতকাল ভোর ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপের কথা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

কঠোর লকডাউন প্রসঙ্গে যা বললেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী : ঈদের সময়ের বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে সাফ জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন। ঈদের দিন রাতে গণমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ২৩ জুলাই ১৪ দিনের বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে। বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ বাড়ছে না। ঈদের পরদিন বিধিনিষেধ শুরু হয়ে চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। এ সময়ে কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে। সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকার ঈদের আগে বিধিনিষেধ শিথিল করায় সব শ্রেণির মানুষ সুন্দরভাবে ঈদ উদ্যাপন করতে পেরেছে। পশুর হাটগুলোয় ভালোভাবে কোরবানির পশু কিনতে পেরেছে। যারা ঈদের আগে ঢাকা এসেছিল তারাও সুন্দর পরিবেশে ঈদের পরদিনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে পারবে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৪ দিন যদি আমরা বিধিনিষেধ মানি তাহলে সংক্রমণের চেনটা ভাঙতে পারব। এজন্য সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। সরকারের বিধিনিষেধ মানতে হবে। ঈদের সময় যারা ঢাকা ছেড়েছেন তারা ঈদের পরদিনের মধ্যে ফিরতে না পারলে বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। তিনি নিজেও ঢাকায় ঈদ করেছেন জানিয়ে বলেন, বিধিনিষেধের সময় সব অফিস বন্ধ থাকবে। বিধিনিষেধ শেষে যেন তারা ঢাকায় ফিরে আসেন।

ভোগান্তির যাতায়াতে মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি : খোলা ট্রাকে গাদাগাদি করে দাঁড়ানো শতাধিক মানুষ। অধিকাংশের মুখে মাস্ক নেই। তার ওপর অবিরাম ভারী বর্ষণ। বৃষ্টিতে ভিজে একাকার সবাই। রাস্তায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট। এর মধ্যেই মানুষ যাচ্ছে, আসছে। এ দৃশ্য দেখা গেছে ঈদের আগে-পরে দেশের সব সড়ক-মহাসড়কে। কভিড-১৯ সংক্রমণের উচ্চঝুঁকির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্ত সাপেক্ষে ঈদে বাড়ি যাওয়া ও কর্মস্থলে ফেরার জন্য লকডাউন শিথিল করা হয়। কিন্তু সড়ক-মহাসড়কে চলা যানবাহনগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি বলতে কিছুই দেখা যায়নি। এ ছাড়া গতকাল ভোর ৬টা থেকে ১৪ দিনের লকডাউন কার্যকর হওয়ায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের অন্ত ছিল না। সদরঘাট, সায়েদাবাদ, গাবতলী, আবদুল্লাহপুরসহ প্রতিটি এলাকা থেকে মানুষকে মাইলের পর মাইল হেঁটে কর্মস্থলে ফিরতে হয়েছে। গণপরিবহন না থাকায় রিকশা হয়ে ওঠে ‘সোনার হরিণ’। এ অবস্থায় রিকশাচালকরাও ১০০ টাকার ভাড়া ৫০০ টাকা আদায় করেছেন। রাজধানীর শাহজাদপুরের বাসিন্দা কাপড় ব্যবসায়ী রমজান আলী বলেন, ‘ঈদের এক দিন আগে লঞ্চে বাড়ি যাই। দুপুর ১২টায় উত্তর বাড্ডা থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ৬০০ টাকা ভাড়ায় সাড়ে ৩ ঘণ্টায় সদরঘাট পৌঁছি। লঞ্চে কোনোমতে এক কোনায় দাঁড়িয়ে চাঁদপুর যাই। বাড়ি থেকে রাতের লঞ্চে রওনা হয়ে ভোর ৬টায় সদরঘাট আসি। এসেই যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। মনে হয়েছে লাখ লাখ মানুষ ঘাটে। রিকশা পর্যন্ত নাই। গুলিস্তান পর্যন্ত হেঁটে এসে ৭০০ টাকা ভাড়া দিয়ে শাহজাদপুরের দিশারি গলির বাসায় পৌঁছি।’

ভোলা থেকে আসা রহিমা বেগম বলেন, ‘ভোলার লালমোহন থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় লঞ্চে উঠি। আজ (শুক্রবার) সকাল ৭টায় সদরঘাট নামি। কোনো গাড়ি না থাকায় ৪-৫ ঘণ্টা ঘাটেই বসে ছিলাম। গ্রাম থেকে এক বস্তা চাল, দুটি মুরগি, কিছু তরকারি নিয়ে আসি। কীভাবে মিরপুর যাব বুঝতে পারছি না।’

ভোলা, বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন নৌরুটের হাজার হাজার মানুষ গতকাল সকালে সদরঘাটে এসে দেখেন সব ধরনের যানবাহন বন্ধ। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন তারা। রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের বাসিন্দা ইসমাইল জানান, ‘বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে ওঠেন তিনি। গতকাল সকাল ৮টায় সদরঘাট পৌঁছেন। লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সেখান থেকে কয়েক ধাপে মিরপুর পৌঁছেন। চার সদস্যের পরিবার চাঁদপুর থেকে ঢাকায় আসতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। ফার্মগেট পার হওয়ার পরই পকেটে যা ছিল শেষ। পরে এক আত্মীয়ের থেকে বিকাশে ২ হাজার টাকা আনেন রিকশা ভাড়ার জন্য। ভোলা থেকে লঞ্চে করে সকালে সদরঘাট নামেন আলী হোসেন। শিশু সন্তানসহ পরিবার নিয়ে যাবেন গাজীপুরের কোনাবাড়ী। সন্তান কোলে নিয়ে হাঁটা শুরু করেন তিনি। বলেন, ‘ঢাকায় এসে খুব বিপদে পড়েছি। গাড়ি না পেয়ে হেঁটেই গাজীপুর রওনা হয়েছি। অফিস খোলা। কোম্পানি ছুটি দিচ্ছে না। ঢাকায় ফিরে শনিবার (আজ) অফিসে না গেলে চাকরি চলে যাবে।’ দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোররাত ৩টায় লঞ্চগুলো ঘাটে ভেড়া শুরু করে। সদরঘাট থেকে উত্তরা যেতে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া চায় ২ হাজার টাকা। উবারের কার সদরঘাট থেকে গাজীপুরের ভাড়া চায় ৩ হাজার টাকা। বাসে উঠলেই ৩০০ টাকা। একই অবস্থা অন্যান্য রুটেও।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষকে পণ্যবাহী পরিবহনে ঢাকায় আসতে দেখা যায়। মিনিট্রাক, পিকআপ ভ্যান, পণ্যবাহী গাড়িতে মাস্ক ছাড়া গাদাগাদি করে ঢাকায় প্রবেশ করে মানুষ। অনেক গাড়িকে পুলিশ চেকপোস্টের আগে যাত্রী নামিয়ে দিতে দেখা যায়।

প্রবেশপথে কড়াকড়ি : গতকাল ভোর থেকে রাজধানীর চারটি প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন আটকায় পুলিশ। গাবতলীর আমিনবাজার ও কল্যাণপুরে, যাত্রাবাড়ীর শনিরআখড়া, সায়েদাবাগের গোলাপবাগ, উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং ও বিমানবন্দর এলাকায় এবং পুরান ঢাকার বাবুবাজারে চেকপোস্ট বসায় পুলিশ। সেখানে গণপরিবহন আটকে দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত গাড়িগুলোকে মামলা দেওয়া হয়। অনেক গাড়ি ফেরত দেওয়া হয়। পুলিশ বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলও আটক করে।

বিমানবন্দর সড়কে চেকপোস্টে কড়াকড়ি দেখা যায়। উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং আজমপুর ও বিমানবন্দর এলাকায় সকাল থেকে পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রশাসনের কড়া অবস্থান ছিল। আবদুল্লাহপুর মোড়ে পুলিশের চেকপোস্টে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়ক হয়ে আসা যানবাহন তল্লাশি করে পুলিশ।

উত্তরা পূর্ব জোন ট্রাফিক বিভাগের সিনিয়র এসি রফিকুল ইসলাম ও টিআই সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভোর ৬টা থেকে আমরা কঠোর অবস্থান নিই। বিনা কারণে ঘর থেকে বের হওয়ায় শতাধিক যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও অর্ধশত গাড়ির রেকার বিল (জরিমানা) নেওয়া হয়েছে।’ উত্তরা আজমপুরে ঢাকা জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান। তিনি জানান, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় ৩৪ মামলা ও ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সায়েদাবাদ ও গাবতলী এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও র‌্যাব সদস্যদেরও যানবাহনে তল্লাশি করতে দেখা যায়। গাবতলীতে টার্মিনালে প্রবেশের আগেই আমিনবাজার ব্রিজের কাছে যাত্রী নামিয়ে খালি বাসগুলো টার্মিনালে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ। অনেক বাস আমিনবাজারে এসে যাত্রী নামিয়ে দেওয়ায় লোকজন হেঁটে ঢাকায় প্রবেশ করে। সঙ্গে থাকা ব্যাগ ও লাগেজ কষ্ট করে টেনে নিতে হয় তাদের। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাজধানীতে আসা যাত্রীরা বলেন, পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামে যান। কুড়িগ্রাম থেকে আসা যাত্রী মাহমুদ বলেন, রাস্তায় অনেক যানজট। ৬টার আগে বাস রাজধানীতে পৌঁছানোর কথা থাকলেও বাস পৌঁছে বেলা ১১টায়। গাবতলীতে পুলিশ পরিদর্শক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তায় থাকা লোকজেনর ৯৫ ভাগই ঈদ শেষে রাজধানীতে ফিরছেন। সেজন্য যাত্রী ও যানবাহনের চাপ সকাল থেকে একটু বেশি। অনেকে বলেছেন দীর্ঘ যানজটে পড়ায় দেরি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা গাড়িগুলোর টোল আদায়ের রসিদ চেক করেছি।’ গুলিস্তানে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা হাজার হাজার যাত্রী গাড়ি না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। গুলিস্তান চেকপোস্টের ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী আমরা সকাল থেকে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। লকডাউন বাস্তবায়নে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা-ই করছি আমরা। প্রজ্ঞাপনে স্পষ্ট বলা আছে শুক্রবার ভোর ৬টায় লকডাউন বাস্তবায়ন শুরু হবে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যানবাহন বন্ধ আছে।’

লকডাউনেও চলেছে দূরপাল্লার গাড়ি : টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, লকডাউন উপেক্ষা করে গতকাল বেশ কিছু দূরপাল্লার গণপরিবহন চলাচল করেছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে এ সড়কে। এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, উত্তরবঙ্গসহ বেশ কয়েকটি জেলা থেকে আসা নাইট কোচ সকালের দিকে এ মহাসড়ক দিয়ে গন্তব্যে গেছে। তবে সকাল ১০টার পর আর এ সড়ক দিয়ে কোনো গণপরিবহন চলাচল করেনি।

বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীর চাপ : মাদারীপুর প্রতিনিধি জানান, লকডাউনের প্রথম দিন বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন সকালে পারাপার হয়েছে। তবে বিকালের দিকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেকটাই কমে আসে।

ফাঁকা দৌলতদিয়া ফেরিঘাট : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, গতকাল ১২টার পর ফাঁকা হয়ে যায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট। সকালে ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত ২ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসা এসব যাত্রীবাহী বাস আটকে যায়।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি গতকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৮৬৩টি যাত্রীবাহী যানবাহন পারাপার করা হয়েছে। বর্তমানে নৌরুট দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ী, পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য বেশ কয়েকটি ফেরি এ রুটে চলাচল করছে।

ইলিশা-লক্ষ্মীপুর রুটে ভিড় : ভোলা প্রতিনিধি জানান, ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে গতকালও ছিল কর্মস্থলমুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকেই যাত্রীরা ফেরিঘাটে এসে ভিড় করতে থাকে। যে কোনোভাবেই হোক তারা মেঘনা পাড়ি দিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলায় তাদের কর্মস্থলে ফিরবেন। প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের কারণে কোনো নৌযান চলাচল না করায় যাত্রীরা পড়েন বিপাকে। পরে বেলা ১১টার দিকে লক্ষ্মীপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি ঘাটে ভিড়লে যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন ফেরিতে ওঠার জন্য। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যাত্রীদের ফেরিতে উঠতে বাধা দেয়। পরে পরিস্থিতি সামলাতে না পেরে যাত্রীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ সময় যাত্রীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই ছিল না। সামাজিক দূরত্ব দূরের কথা, অনেক যাত্রীর মুখে মাস্কও ছিল না।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে