শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

কঠোর লকডাউন শুরু

গ্রেফতার ৪০৩ জরিমানা ১২ লাখ টাকা । বন্ধ শিল্পকারখানা । জিরো টলারেন্সে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী । ঢাকায় ফেরার পথে ভোগান্তি । বিধিনিষেধ চলবে ১৪ দিন : জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী । আওতামুক্ত জরুরি সেবা ও গণমাধ্যম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কঠোর লকডাউন শুরু

পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটির পর গতকাল সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশজুড়ে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন লকডাউন শুরু হওয়ায় ঢাকামুখী মানুষের দুর্ভোগ ছিল চরমে। আবার অনেকেই ঢাকা ছাড়তে গিয়েও দুর্ভোগে পড়েন। যানবাহন না পেয়ে কেউ হেঁটে, কেউ রিকশা-ভ্যানে চেপে পৌঁছেছেন গন্তব্যে। তবে রিকশা-ভ্যান পাওয়া ভাগ্যবানদের কয়েক গুণ বেশি ভাড়া গুনতে হয়েছে।

দুই সপ্তাহের লকডাউনে বন্ধ রয়েছে গার্মেন্টসহ সব ধরনের শিল্পকারখানা। বন্ধ রয়েছে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। তবে জরুরি সেবা, গণমাধ্যম ও খাদ্য উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট পরিবহন চলাচল করছে। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু রয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন শুরু হওয়া লকডাউনে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন। সারা দেশেই জিরো টলারেন্সে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির পাশাপাশি মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনীও। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘১৪ দিন কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে।’  

গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি-চৌকি বসিয়ে বিনা কারণে বের হওয়ায় ৪০৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মোবাইল কোর্টে ২০৩ জনকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২৭০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া ১০ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে ৪৪১টি গাড়িকে। ঈদের পর বিধিনিষেধে অফিস বন্ধ থাকলেও সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে মাঠপর্যায়ে অর্পিত দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ নির্দেশনা দিয়ে সব সচিবকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, কভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে ২৩ জুলাই (গতকাল) থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা করেছে। চিঠিতে বিধিনিষেধ আরোপকালে সচিবদের অধীন বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সব দফতরের সরকারি কর্মচারীকে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকতে এবং তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২৩ দফা নির্দেশনা দিয়ে গতকাল ভোর ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপের কথা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

কঠোর লকডাউন প্রসঙ্গে যা বললেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী : ঈদের সময়ের বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে সাফ জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন। ঈদের দিন রাতে গণমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ২৩ জুলাই ১৪ দিনের বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে। বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ বাড়ছে না। ঈদের পরদিন বিধিনিষেধ শুরু হয়ে চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। এ সময়ে কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে। সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকার ঈদের আগে বিধিনিষেধ শিথিল করায় সব শ্রেণির মানুষ সুন্দরভাবে ঈদ উদ্যাপন করতে পেরেছে। পশুর হাটগুলোয় ভালোভাবে কোরবানির পশু কিনতে পেরেছে। যারা ঈদের আগে ঢাকা এসেছিল তারাও সুন্দর পরিবেশে ঈদের পরদিনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে পারবে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৪ দিন যদি আমরা বিধিনিষেধ মানি তাহলে সংক্রমণের চেনটা ভাঙতে পারব। এজন্য সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। সরকারের বিধিনিষেধ মানতে হবে। ঈদের সময় যারা ঢাকা ছেড়েছেন তারা ঈদের পরদিনের মধ্যে ফিরতে না পারলে বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। তিনি নিজেও ঢাকায় ঈদ করেছেন জানিয়ে বলেন, বিধিনিষেধের সময় সব অফিস বন্ধ থাকবে। বিধিনিষেধ শেষে যেন তারা ঢাকায় ফিরে আসেন।

ভোগান্তির যাতায়াতে মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি : খোলা ট্রাকে গাদাগাদি করে দাঁড়ানো শতাধিক মানুষ। অধিকাংশের মুখে মাস্ক নেই। তার ওপর অবিরাম ভারী বর্ষণ। বৃষ্টিতে ভিজে একাকার সবাই। রাস্তায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট। এর মধ্যেই মানুষ যাচ্ছে, আসছে। এ দৃশ্য দেখা গেছে ঈদের আগে-পরে দেশের সব সড়ক-মহাসড়কে। কভিড-১৯ সংক্রমণের উচ্চঝুঁকির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্ত সাপেক্ষে ঈদে বাড়ি যাওয়া ও কর্মস্থলে ফেরার জন্য লকডাউন শিথিল করা হয়। কিন্তু সড়ক-মহাসড়কে চলা যানবাহনগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি বলতে কিছুই দেখা যায়নি। এ ছাড়া গতকাল ভোর ৬টা থেকে ১৪ দিনের লকডাউন কার্যকর হওয়ায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের অন্ত ছিল না। সদরঘাট, সায়েদাবাদ, গাবতলী, আবদুল্লাহপুরসহ প্রতিটি এলাকা থেকে মানুষকে মাইলের পর মাইল হেঁটে কর্মস্থলে ফিরতে হয়েছে। গণপরিবহন না থাকায় রিকশা হয়ে ওঠে ‘সোনার হরিণ’। এ অবস্থায় রিকশাচালকরাও ১০০ টাকার ভাড়া ৫০০ টাকা আদায় করেছেন। রাজধানীর শাহজাদপুরের বাসিন্দা কাপড় ব্যবসায়ী রমজান আলী বলেন, ‘ঈদের এক দিন আগে লঞ্চে বাড়ি যাই। দুপুর ১২টায় উত্তর বাড্ডা থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ৬০০ টাকা ভাড়ায় সাড়ে ৩ ঘণ্টায় সদরঘাট পৌঁছি। লঞ্চে কোনোমতে এক কোনায় দাঁড়িয়ে চাঁদপুর যাই। বাড়ি থেকে রাতের লঞ্চে রওনা হয়ে ভোর ৬টায় সদরঘাট আসি। এসেই যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। মনে হয়েছে লাখ লাখ মানুষ ঘাটে। রিকশা পর্যন্ত নাই। গুলিস্তান পর্যন্ত হেঁটে এসে ৭০০ টাকা ভাড়া দিয়ে শাহজাদপুরের দিশারি গলির বাসায় পৌঁছি।’

ভোলা থেকে আসা রহিমা বেগম বলেন, ‘ভোলার লালমোহন থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় লঞ্চে উঠি। আজ (শুক্রবার) সকাল ৭টায় সদরঘাট নামি। কোনো গাড়ি না থাকায় ৪-৫ ঘণ্টা ঘাটেই বসে ছিলাম। গ্রাম থেকে এক বস্তা চাল, দুটি মুরগি, কিছু তরকারি নিয়ে আসি। কীভাবে মিরপুর যাব বুঝতে পারছি না।’

ভোলা, বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন নৌরুটের হাজার হাজার মানুষ গতকাল সকালে সদরঘাটে এসে দেখেন সব ধরনের যানবাহন বন্ধ। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন তারা। রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের বাসিন্দা ইসমাইল জানান, ‘বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে ওঠেন তিনি। গতকাল সকাল ৮টায় সদরঘাট পৌঁছেন। লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সেখান থেকে কয়েক ধাপে মিরপুর পৌঁছেন। চার সদস্যের পরিবার চাঁদপুর থেকে ঢাকায় আসতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। ফার্মগেট পার হওয়ার পরই পকেটে যা ছিল শেষ। পরে এক আত্মীয়ের থেকে বিকাশে ২ হাজার টাকা আনেন রিকশা ভাড়ার জন্য। ভোলা থেকে লঞ্চে করে সকালে সদরঘাট নামেন আলী হোসেন। শিশু সন্তানসহ পরিবার নিয়ে যাবেন গাজীপুরের কোনাবাড়ী। সন্তান কোলে নিয়ে হাঁটা শুরু করেন তিনি। বলেন, ‘ঢাকায় এসে খুব বিপদে পড়েছি। গাড়ি না পেয়ে হেঁটেই গাজীপুর রওনা হয়েছি। অফিস খোলা। কোম্পানি ছুটি দিচ্ছে না। ঢাকায় ফিরে শনিবার (আজ) অফিসে না গেলে চাকরি চলে যাবে।’ দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোররাত ৩টায় লঞ্চগুলো ঘাটে ভেড়া শুরু করে। সদরঘাট থেকে উত্তরা যেতে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া চায় ২ হাজার টাকা। উবারের কার সদরঘাট থেকে গাজীপুরের ভাড়া চায় ৩ হাজার টাকা। বাসে উঠলেই ৩০০ টাকা। একই অবস্থা অন্যান্য রুটেও।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষকে পণ্যবাহী পরিবহনে ঢাকায় আসতে দেখা যায়। মিনিট্রাক, পিকআপ ভ্যান, পণ্যবাহী গাড়িতে মাস্ক ছাড়া গাদাগাদি করে ঢাকায় প্রবেশ করে মানুষ। অনেক গাড়িকে পুলিশ চেকপোস্টের আগে যাত্রী নামিয়ে দিতে দেখা যায়।

প্রবেশপথে কড়াকড়ি : গতকাল ভোর থেকে রাজধানীর চারটি প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন আটকায় পুলিশ। গাবতলীর আমিনবাজার ও কল্যাণপুরে, যাত্রাবাড়ীর শনিরআখড়া, সায়েদাবাগের গোলাপবাগ, উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং ও বিমানবন্দর এলাকায় এবং পুরান ঢাকার বাবুবাজারে চেকপোস্ট বসায় পুলিশ। সেখানে গণপরিবহন আটকে দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত গাড়িগুলোকে মামলা দেওয়া হয়। অনেক গাড়ি ফেরত দেওয়া হয়। পুলিশ বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলও আটক করে।

বিমানবন্দর সড়কে চেকপোস্টে কড়াকড়ি দেখা যায়। উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং আজমপুর ও বিমানবন্দর এলাকায় সকাল থেকে পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রশাসনের কড়া অবস্থান ছিল। আবদুল্লাহপুর মোড়ে পুলিশের চেকপোস্টে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়ক হয়ে আসা যানবাহন তল্লাশি করে পুলিশ।

উত্তরা পূর্ব জোন ট্রাফিক বিভাগের সিনিয়র এসি রফিকুল ইসলাম ও টিআই সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভোর ৬টা থেকে আমরা কঠোর অবস্থান নিই। বিনা কারণে ঘর থেকে বের হওয়ায় শতাধিক যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও অর্ধশত গাড়ির রেকার বিল (জরিমানা) নেওয়া হয়েছে।’ উত্তরা আজমপুরে ঢাকা জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান। তিনি জানান, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় ৩৪ মামলা ও ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সায়েদাবাদ ও গাবতলী এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও র‌্যাব সদস্যদেরও যানবাহনে তল্লাশি করতে দেখা যায়। গাবতলীতে টার্মিনালে প্রবেশের আগেই আমিনবাজার ব্রিজের কাছে যাত্রী নামিয়ে খালি বাসগুলো টার্মিনালে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ। অনেক বাস আমিনবাজারে এসে যাত্রী নামিয়ে দেওয়ায় লোকজন হেঁটে ঢাকায় প্রবেশ করে। সঙ্গে থাকা ব্যাগ ও লাগেজ কষ্ট করে টেনে নিতে হয় তাদের। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাজধানীতে আসা যাত্রীরা বলেন, পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামে যান। কুড়িগ্রাম থেকে আসা যাত্রী মাহমুদ বলেন, রাস্তায় অনেক যানজট। ৬টার আগে বাস রাজধানীতে পৌঁছানোর কথা থাকলেও বাস পৌঁছে বেলা ১১টায়। গাবতলীতে পুলিশ পরিদর্শক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তায় থাকা লোকজেনর ৯৫ ভাগই ঈদ শেষে রাজধানীতে ফিরছেন। সেজন্য যাত্রী ও যানবাহনের চাপ সকাল থেকে একটু বেশি। অনেকে বলেছেন দীর্ঘ যানজটে পড়ায় দেরি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা গাড়িগুলোর টোল আদায়ের রসিদ চেক করেছি।’ গুলিস্তানে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা হাজার হাজার যাত্রী গাড়ি না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। গুলিস্তান চেকপোস্টের ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী আমরা সকাল থেকে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। লকডাউন বাস্তবায়নে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা-ই করছি আমরা। প্রজ্ঞাপনে স্পষ্ট বলা আছে শুক্রবার ভোর ৬টায় লকডাউন বাস্তবায়ন শুরু হবে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যানবাহন বন্ধ আছে।’

লকডাউনেও চলেছে দূরপাল্লার গাড়ি : টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, লকডাউন উপেক্ষা করে গতকাল বেশ কিছু দূরপাল্লার গণপরিবহন চলাচল করেছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে এ সড়কে। এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, উত্তরবঙ্গসহ বেশ কয়েকটি জেলা থেকে আসা নাইট কোচ সকালের দিকে এ মহাসড়ক দিয়ে গন্তব্যে গেছে। তবে সকাল ১০টার পর আর এ সড়ক দিয়ে কোনো গণপরিবহন চলাচল করেনি।

বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীর চাপ : মাদারীপুর প্রতিনিধি জানান, লকডাউনের প্রথম দিন বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন সকালে পারাপার হয়েছে। তবে বিকালের দিকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেকটাই কমে আসে।

ফাঁকা দৌলতদিয়া ফেরিঘাট : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, গতকাল ১২টার পর ফাঁকা হয়ে যায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট। সকালে ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত ২ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসা এসব যাত্রীবাহী বাস আটকে যায়।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি গতকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৮৬৩টি যাত্রীবাহী যানবাহন পারাপার করা হয়েছে। বর্তমানে নৌরুট দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ী, পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য বেশ কয়েকটি ফেরি এ রুটে চলাচল করছে।

ইলিশা-লক্ষ্মীপুর রুটে ভিড় : ভোলা প্রতিনিধি জানান, ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে গতকালও ছিল কর্মস্থলমুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকেই যাত্রীরা ফেরিঘাটে এসে ভিড় করতে থাকে। যে কোনোভাবেই হোক তারা মেঘনা পাড়ি দিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলায় তাদের কর্মস্থলে ফিরবেন। প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের কারণে কোনো নৌযান চলাচল না করায় যাত্রীরা পড়েন বিপাকে। পরে বেলা ১১টার দিকে লক্ষ্মীপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি ঘাটে ভিড়লে যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন ফেরিতে ওঠার জন্য। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যাত্রীদের ফেরিতে উঠতে বাধা দেয়। পরে পরিস্থিতি সামলাতে না পেরে যাত্রীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ সময় যাত্রীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই ছিল না। সামাজিক দূরত্ব দূরের কথা, অনেক যাত্রীর মুখে মাস্কও ছিল না।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা
ঠাকরগাঁওয়ে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী হাডুডু খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা