শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

কঠোর লকডাউন শুরু

গ্রেফতার ৪০৩ জরিমানা ১২ লাখ টাকা । বন্ধ শিল্পকারখানা । জিরো টলারেন্সে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী । ঢাকায় ফেরার পথে ভোগান্তি । বিধিনিষেধ চলবে ১৪ দিন : জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী । আওতামুক্ত জরুরি সেবা ও গণমাধ্যম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কঠোর লকডাউন শুরু

পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটির পর গতকাল সকাল ৬টা থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত দেশজুড়ে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন লকডাউন শুরু হওয়ায় ঢাকামুখী মানুষের দুর্ভোগ ছিল চরমে। আবার অনেকেই ঢাকা ছাড়তে গিয়েও দুর্ভোগে পড়েন। যানবাহন না পেয়ে কেউ হেঁটে, কেউ রিকশা-ভ্যানে চেপে পৌঁছেছেন গন্তব্যে। তবে রিকশা-ভ্যান পাওয়া ভাগ্যবানদের কয়েক গুণ বেশি ভাড়া গুনতে হয়েছে।

দুই সপ্তাহের লকডাউনে বন্ধ রয়েছে গার্মেন্টসহ সব ধরনের শিল্পকারখানা। বন্ধ রয়েছে সরকারি-বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠান। তবে জরুরি সেবা, গণমাধ্যম ও খাদ্য উৎপাদনে সংশ্লিষ্ট পরিবহন চলাচল করছে। বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট বন্ধ রয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু রয়েছে। ঈদের ছুটির পরদিন শুরু হওয়া লকডাউনে রাজধানী ঢাকা কার্যত বিচ্ছিন্ন। সারা দেশেই জিরো টলারেন্সে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবির পাশাপাশি মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনীও। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, ‘১৪ দিন কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে।’  

গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি-চৌকি বসিয়ে বিনা কারণে বের হওয়ায় ৪০৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। মোবাইল কোর্টে ২০৩ জনকে ১ লাখ ২৭ হাজার ২৭০ টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া ১০ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে ৪৪১টি গাড়িকে। ঈদের পর বিধিনিষেধে অফিস বন্ধ থাকলেও সরকারি কর্মচারীদের নিজ নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে মাঠপর্যায়ে অর্পিত দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ নির্দেশনা দিয়ে সব সচিবকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, কভিড-১৯ সংক্রমণ রোধে ২৩ জুলাই (গতকাল) থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণাসহ বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ করা করেছে। চিঠিতে বিধিনিষেধ আরোপকালে সচিবদের অধীন বিভাগ, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সব দফতরের সরকারি কর্মচারীকে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকতে এবং তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২৩ দফা নির্দেশনা দিয়ে গতকাল ভোর ৬টা থেকে ৫ আগস্ট রাত ১২টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ আরোপের কথা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

কঠোর লকডাউন প্রসঙ্গে যা বললেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী : ঈদের সময়ের বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ আর বাড়ছে না বলে সাফ জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন। ঈদের দিন রাতে গণমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, ২৩ জুলাই ১৪ দিনের বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে। বিধিনিষেধ শিথিলতার মেয়াদ বাড়ছে না। ঈদের পরদিন বিধিনিষেধ শুরু হয়ে চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত। এ সময়ে কঠোর থেকে কঠোরতম লকডাউন চলবে। সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফরহাদ হোসেন বলেন, সরকার ঈদের আগে বিধিনিষেধ শিথিল করায় সব শ্রেণির মানুষ সুন্দরভাবে ঈদ উদ্যাপন করতে পেরেছে। পশুর হাটগুলোয় ভালোভাবে কোরবানির পশু কিনতে পেরেছে। যারা ঈদের আগে ঢাকা এসেছিল তারাও সুন্দর পরিবেশে ঈদের পরদিনের মধ্যে বাড়ি ফিরতে পারবে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১৪ দিন যদি আমরা বিধিনিষেধ মানি তাহলে সংক্রমণের চেনটা ভাঙতে পারব। এজন্য সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। সরকারের বিধিনিষেধ মানতে হবে। ঈদের সময় যারা ঢাকা ছেড়েছেন তারা ঈদের পরদিনের মধ্যে ফিরতে না পারলে বাড়িতে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। তিনি নিজেও ঢাকায় ঈদ করেছেন জানিয়ে বলেন, বিধিনিষেধের সময় সব অফিস বন্ধ থাকবে। বিধিনিষেধ শেষে যেন তারা ঢাকায় ফিরে আসেন।

ভোগান্তির যাতায়াতে মানা হয়নি স্বাস্থ্যবিধি : খোলা ট্রাকে গাদাগাদি করে দাঁড়ানো শতাধিক মানুষ। অধিকাংশের মুখে মাস্ক নেই। তার ওপর অবিরাম ভারী বর্ষণ। বৃষ্টিতে ভিজে একাকার সবাই। রাস্তায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজট। এর মধ্যেই মানুষ যাচ্ছে, আসছে। এ দৃশ্য দেখা গেছে ঈদের আগে-পরে দেশের সব সড়ক-মহাসড়কে। কভিড-১৯ সংক্রমণের উচ্চঝুঁকির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্ত সাপেক্ষে ঈদে বাড়ি যাওয়া ও কর্মস্থলে ফেরার জন্য লকডাউন শিথিল করা হয়। কিন্তু সড়ক-মহাসড়কে চলা যানবাহনগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি বলতে কিছুই দেখা যায়নি। এ ছাড়া গতকাল ভোর ৬টা থেকে ১৪ দিনের লকডাউন কার্যকর হওয়ায় কর্মস্থলে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের অন্ত ছিল না। সদরঘাট, সায়েদাবাদ, গাবতলী, আবদুল্লাহপুরসহ প্রতিটি এলাকা থেকে মানুষকে মাইলের পর মাইল হেঁটে কর্মস্থলে ফিরতে হয়েছে। গণপরিবহন না থাকায় রিকশা হয়ে ওঠে ‘সোনার হরিণ’। এ অবস্থায় রিকশাচালকরাও ১০০ টাকার ভাড়া ৫০০ টাকা আদায় করেছেন। রাজধানীর শাহজাদপুরের বাসিন্দা কাপড় ব্যবসায়ী রমজান আলী বলেন, ‘ঈদের এক দিন আগে লঞ্চে বাড়ি যাই। দুপুর ১২টায় উত্তর বাড্ডা থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় ৬০০ টাকা ভাড়ায় সাড়ে ৩ ঘণ্টায় সদরঘাট পৌঁছি। লঞ্চে কোনোমতে এক কোনায় দাঁড়িয়ে চাঁদপুর যাই। বাড়ি থেকে রাতের লঞ্চে রওনা হয়ে ভোর ৬টায় সদরঘাট আসি। এসেই যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে। মনে হয়েছে লাখ লাখ মানুষ ঘাটে। রিকশা পর্যন্ত নাই। গুলিস্তান পর্যন্ত হেঁটে এসে ৭০০ টাকা ভাড়া দিয়ে শাহজাদপুরের দিশারি গলির বাসায় পৌঁছি।’

ভোলা থেকে আসা রহিমা বেগম বলেন, ‘ভোলার লালমোহন থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় লঞ্চে উঠি। আজ (শুক্রবার) সকাল ৭টায় সদরঘাট নামি। কোনো গাড়ি না থাকায় ৪-৫ ঘণ্টা ঘাটেই বসে ছিলাম। গ্রাম থেকে এক বস্তা চাল, দুটি মুরগি, কিছু তরকারি নিয়ে আসি। কীভাবে মিরপুর যাব বুঝতে পারছি না।’

ভোলা, বরগুনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন নৌরুটের হাজার হাজার মানুষ গতকাল সকালে সদরঘাটে এসে দেখেন সব ধরনের যানবাহন বন্ধ। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েন তারা। রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের বাসিন্দা ইসমাইল জানান, ‘বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঢাকার উদ্দেশে লঞ্চে ওঠেন তিনি। গতকাল সকাল ৮টায় সদরঘাট পৌঁছেন। লকডাউনে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় সেখান থেকে কয়েক ধাপে মিরপুর পৌঁছেন। চার সদস্যের পরিবার চাঁদপুর থেকে ঢাকায় আসতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ হাজার টাকা। ফার্মগেট পার হওয়ার পরই পকেটে যা ছিল শেষ। পরে এক আত্মীয়ের থেকে বিকাশে ২ হাজার টাকা আনেন রিকশা ভাড়ার জন্য। ভোলা থেকে লঞ্চে করে সকালে সদরঘাট নামেন আলী হোসেন। শিশু সন্তানসহ পরিবার নিয়ে যাবেন গাজীপুরের কোনাবাড়ী। সন্তান কোলে নিয়ে হাঁটা শুরু করেন তিনি। বলেন, ‘ঢাকায় এসে খুব বিপদে পড়েছি। গাড়ি না পেয়ে হেঁটেই গাজীপুর রওনা হয়েছি। অফিস খোলা। কোম্পানি ছুটি দিচ্ছে না। ঢাকায় ফিরে শনিবার (আজ) অফিসে না গেলে চাকরি চলে যাবে।’ দক্ষিণাঞ্চল থেকে আসা যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভোররাত ৩টায় লঞ্চগুলো ঘাটে ভেড়া শুরু করে। সদরঘাট থেকে উত্তরা যেতে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া চায় ২ হাজার টাকা। উবারের কার সদরঘাট থেকে গাজীপুরের ভাড়া চায় ৩ হাজার টাকা। বাসে উঠলেই ৩০০ টাকা। একই অবস্থা অন্যান্য রুটেও।

দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ মানুষকে পণ্যবাহী পরিবহনে ঢাকায় আসতে দেখা যায়। মিনিট্রাক, পিকআপ ভ্যান, পণ্যবাহী গাড়িতে মাস্ক ছাড়া গাদাগাদি করে ঢাকায় প্রবেশ করে মানুষ। অনেক গাড়িকে পুলিশ চেকপোস্টের আগে যাত্রী নামিয়ে দিতে দেখা যায়।

প্রবেশপথে কড়াকড়ি : গতকাল ভোর থেকে রাজধানীর চারটি প্রবেশমুখে চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন আটকায় পুলিশ। গাবতলীর আমিনবাজার ও কল্যাণপুরে, যাত্রাবাড়ীর শনিরআখড়া, সায়েদাবাগের গোলাপবাগ, উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং ও বিমানবন্দর এলাকায় এবং পুরান ঢাকার বাবুবাজারে চেকপোস্ট বসায় পুলিশ। সেখানে গণপরিবহন আটকে দেওয়া হয়। ব্যক্তিগত গাড়িগুলোকে মামলা দেওয়া হয়। অনেক গাড়ি ফেরত দেওয়া হয়। পুলিশ বাইসাইকেল ও মোটরসাইকেলও আটক করে।

বিমানবন্দর সড়কে চেকপোস্টে কড়াকড়ি দেখা যায়। উত্তরার আবদুল্লাহপুর, হাউস বিল্ডিং আজমপুর ও বিমানবন্দর এলাকায় সকাল থেকে পুলিশ, ম্যাজিস্ট্রেটসহ প্রশাসনের কড়া অবস্থান ছিল। আবদুল্লাহপুর মোড়ে পুলিশের চেকপোস্টে ঢাকা-ময়মনসিংহ ও ঢাকা-আশুলিয়া মহাসড়ক হয়ে আসা যানবাহন তল্লাশি করে পুলিশ।

উত্তরা পূর্ব জোন ট্রাফিক বিভাগের সিনিয়র এসি রফিকুল ইসলাম ও টিআই সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভোর ৬টা থেকে আমরা কঠোর অবস্থান নিই। বিনা কারণে ঘর থেকে বের হওয়ায় শতাধিক যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা ও অর্ধশত গাড়ির রেকার বিল (জরিমানা) নেওয়া হয়েছে।’ উত্তরা আজমপুরে ঢাকা জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহরিয়ার রহমান। তিনি জানান, সরকারি নির্দেশনা অমান্য করায় ৩৪ মামলা ও ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সায়েদাবাদ ও গাবতলী এলাকায় পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনী ও র‌্যাব সদস্যদেরও যানবাহনে তল্লাশি করতে দেখা যায়। গাবতলীতে টার্মিনালে প্রবেশের আগেই আমিনবাজার ব্রিজের কাছে যাত্রী নামিয়ে খালি বাসগুলো টার্মিনালে পাঠিয়ে দেয় পুলিশ। অনেক বাস আমিনবাজারে এসে যাত্রী নামিয়ে দেওয়ায় লোকজন হেঁটে ঢাকায় প্রবেশ করে। সঙ্গে থাকা ব্যাগ ও লাগেজ কষ্ট করে টেনে নিতে হয় তাদের। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে রাজধানীতে আসা যাত্রীরা বলেন, পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামে যান। কুড়িগ্রাম থেকে আসা যাত্রী মাহমুদ বলেন, রাস্তায় অনেক যানজট। ৬টার আগে বাস রাজধানীতে পৌঁছানোর কথা থাকলেও বাস পৌঁছে বেলা ১১টায়। গাবতলীতে পুলিশ পরিদর্শক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘রাস্তায় থাকা লোকজেনর ৯৫ ভাগই ঈদ শেষে রাজধানীতে ফিরছেন। সেজন্য যাত্রী ও যানবাহনের চাপ সকাল থেকে একটু বেশি। অনেকে বলেছেন দীর্ঘ যানজটে পড়ায় দেরি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আমরা গাড়িগুলোর টোল আদায়ের রসিদ চেক করেছি।’ গুলিস্তানে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা হাজার হাজার যাত্রী গাড়ি না পেয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। গুলিস্তান চেকপোস্টের ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী আমরা সকাল থেকে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। লকডাউন বাস্তবায়নে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা-ই করছি আমরা। প্রজ্ঞাপনে স্পষ্ট বলা আছে শুক্রবার ভোর ৬টায় লকডাউন বাস্তবায়ন শুরু হবে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী যানবাহন বন্ধ আছে।’

লকডাউনেও চলেছে দূরপাল্লার গাড়ি : টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, লকডাউন উপেক্ষা করে গতকাল বেশ কিছু দূরপাল্লার গণপরিবহন চলাচল করেছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে। এ ছাড়া বিভিন্ন ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে এ সড়কে। এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, উত্তরবঙ্গসহ বেশ কয়েকটি জেলা থেকে আসা নাইট কোচ সকালের দিকে এ মহাসড়ক দিয়ে গন্তব্যে গেছে। তবে সকাল ১০টার পর আর এ সড়ক দিয়ে কোনো গণপরিবহন চলাচল করেনি।

বাংলাবাজার ঘাটে যাত্রীর চাপ : মাদারীপুর প্রতিনিধি জানান, লকডাউনের প্রথম দিন বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন সকালে পারাপার হয়েছে। তবে বিকালের দিকে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ অনেকটাই কমে আসে।

ফাঁকা দৌলতদিয়া ফেরিঘাট : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, গতকাল ১২টার পর ফাঁকা হয়ে যায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাট। সকালে ফেরিঘাট এলাকায় দেখা যায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পর্যন্ত ২ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস ফেরি পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে আসা এসব যাত্রীবাহী বাস আটকে যায়।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ম্যানেজার মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি গতকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৮৬৩টি যাত্রীবাহী যানবাহন পারাপার করা হয়েছে। বর্তমানে নৌরুট দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ী, পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য বেশ কয়েকটি ফেরি এ রুটে চলাচল করছে।

ইলিশা-লক্ষ্মীপুর রুটে ভিড় : ভোলা প্রতিনিধি জানান, ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে গতকালও ছিল কর্মস্থলমুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকেই যাত্রীরা ফেরিঘাটে এসে ভিড় করতে থাকে। যে কোনোভাবেই হোক তারা মেঘনা পাড়ি দিয়ে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলায় তাদের কর্মস্থলে ফিরবেন। প্রশাসনের কঠোর অবস্থানের কারণে কোনো নৌযান চলাচল না করায় যাত্রীরা পড়েন বিপাকে। পরে বেলা ১১টার দিকে লক্ষ্মীপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি ঘাটে ভিড়লে যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েন ফেরিতে ওঠার জন্য। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যাত্রীদের ফেরিতে উঠতে বাধা দেয়। পরে পরিস্থিতি সামলাতে না পেরে যাত্রীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। এ সময় যাত্রীদের মধ্যে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই ছিল না। সামাজিক দূরত্ব দূরের কথা, অনেক যাত্রীর মুখে মাস্কও ছিল না।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

৪৮ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা