শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিএনপির সামনে দুই টার্গেট

২০২৩ সালের জাতীয় নির্বাচন, সারা দেশে দল শক্তিশালী করা
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির সামনে দুই টার্গেট

মূল দুটি টার্গেট নিয়ে এগোচ্ছে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। প্রথমটি হলো- সারা দেশে যে কোনো মূল্যে দল ও অঙ্গ সংগঠনগুলোকে শক্তিশালী ও সংগঠিত করা। আর দ্বিতীয়টি- ২০২৩ সালের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন। সে নির্বাচনেই হবে দল ও নেতৃত্বের চূড়ান্ত পরীক্ষা। ক্ষমতাসীনদের সব কৌশল মোকাবিলা করে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়ার মাধ্যমেই সে অগ্নিপরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে তাদের। এই লক্ষ্য নিয়েই কাজ শুরু করেছেন দলটির নীতি-নির্ধারকরা। এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের সামনে এখন একটাই চিন্তা- দল পুনর্গঠন এবং দেশব্যাপী তা শক্তিশালী করা। এ লক্ষ্যে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।    

বিএনপির নীতি-নির্ধারণী মহল সূত্রে জানা গেছে, চেয়ারপারসনের অনুপস্থিতিতে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের সঙ্গে সমন্বয় করে একটি যৌথ নেতৃত্ব তৈরির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য থেকে দলটি পরিচালনা করছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আগামী নির্বাচন সামনে রেখে ইতিমধ্যে নিজস্ব একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। সে অনুসারেই স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতামত নিয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করছেন তিনি। নজর রাখা হচ্ছে- সময়ের দিকে। টানা দেড় বছর করোনা মহামারীর কারণে মাঠের রাজনীতিতে সক্রিয় হতে না পারার ক্ষতি এবার পুষিয়ে নিতে চায় দলটি। যত দ্রুত সম্ভব সব বিভাগ, জেলা, মহানগর ও উপজেলা কমিটি গঠনের কাজ সম্পন্ন করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্টদের। তারই অংশ হিসেবে মহানগর কমিটিগুলো গঠন করা হচ্ছে। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপির কমিটি ইতিমধ্যে ঘোষণা করা হয়েছে। করোনার কারণে দৃশ্যমান না হতে পারলেও সারা দেশে ভার্চুয়ালি সভা, আলাপ-আলোচনা অব্যাহত রয়েছে নেতা-কর্মীদের মধ্যে।

এ বিষয়ে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একদিকে সরকারের নিষ্পেষণ, নিষ্ঠুর আচরণ এবং মামলা-হামলা, অন্যদিকে করোনা মহামারী। তার মধ্যেও আমাদের নেতা-কর্মীদের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হচ্ছে। বিশেষ করে সারা দেশের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এখন ভার্চুয়ালি সভা/আলোচনার মাধ্যমেই নেতা-কর্মীদের মধ্যে যোগাযোগটা বেশি চলছে। সাংগঠনিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি দেশব্যাপী আমাদের নেতা-কর্মীরা করোনা প্রতিরোধে সাধ্যমতো জনগণের পাশে দাঁড়ানোরও চেষ্টা করছেন। আগামী দিনে যথাযথ প্রক্রিয়ায় নির্দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি আদায়েরও চেষ্টা করা হবে বলে জানান দলের এই নীতি-নির্ধারক। একই বিষয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনার এই মহামারী ‘বিএনপির জন্য মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না মাঠে নামার কোনো পরিকল্পনা। সভা-সমাবেশের মধ্য দিয়ে নেতা-কর্মীদের সক্রিয় করা যাচ্ছে না। নির্বাচনসংক্রান্ত দাবিগুলো পূরণে চাপ প্রয়োগ করাও সম্ভব হচ্ছে না। ফলে করোনা বিএনপির রাজনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে মারাত্মকভাবে বাদ সেধেছে। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা তাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন। সাংগঠনিক কর্মকান্ডের পাশাপাশি সারা দেশে জনগণের পাশে অক্সিজেন সিলিন্ডারসহ বিভিন্ন রকমের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসামগ্রী নিয়ে যাচ্ছেন।      

বিএনপির আরেক ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আগামী ২০২৩ সালের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘নিরপেক্ষ নির্বাচন’ অনুষ্ঠানে যেসব দাবি রয়েছে, তা আদায়ে সর্বাত্মক কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। বিশেষ করে ভোট চুরির নির্বাচন প্রতিরোধে প্রয়োজনে সংবিধানে সংশোধনী আনাসহ যা যা করা দরকার, তার সবকিছুই করা হবে ইনশা আল্লাহ। 

২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির মূল দাবি ছিল নিরপেক্ষ একটি সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান। এ দাবিতে ২০১৪ সালে দশম সংসদ নির্বাচনের আগে হরতাল-অবরোধসহ দেশজুড়ে দীর্ঘ আন্দোলন গড়ে তুলে ছিল দলটি। কিন্তু দাবি পূরণ না হওয়ায় নির্বাচনী প্রক্রিয়ার বাইরে থেকে দলটি আন্দোলন অব্যাহত রাখে। সরকারের পক্ষ থেকে তখন ওই নির্বাচনকে ‘সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা হিসেবে’ উল্লেখ করা হলেও পরবর্তীতে রাজনৈতিক কলাকৌশলে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ওই সরকারই টিকে যায় এবং পরে আরও শক্তিশালী অবস্থানে চলে আসে। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট কিছু সভা-সমাবেশ ছাড়া শক্ত কোনো আন্দোলনের কর্মসূচি দিতে পারেনি। তবুও প্রতিকূল পরিবেশেই নির্বাচনে অংশ নেয় দলটি। পরে সে নির্বাচনে তাদের ভাগ্যে জোটে মাত্র ৭টি আসন।

এ সম্পর্কে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ক্ষমতাসীন দল নির্বাচনী ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলেছে। মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে তারা গণতন্ত্রের লেবাসে একদলীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সে দাবি আদায়ে সর্বস্তরের জনতাকে সম্পৃক্ত করে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলার কোনো বিকল্প নেই। জানা গেছে, আন্দোলনের মাঠে গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন হিসেবে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলকেও শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। এ ছাড়াও খুব শিগগিরই জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা করা হতে পারে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্‌বায়ক আবদুস সালাম এ প্রসঙ্গে বলেন, এখন আমাদের অন্য সব চিন্তা বাদ দিয়ে চোখ বন্ধ করে দল গোছাতে হবে। শক্তিশালী করতে হবে প্রতিটি ইউনিটকে। সব পর্যায়ে সংগঠনকে গুছিয়ে আন্দোলনের জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক