শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

কী হবে আফগানিস্তানে

পাকিস্তান সীমান্তে ভিড়, প্রথম সংবাদ সম্মেলন, নতুন সরকার নিয়ে আলোচনা, জনজীবন স্বাভাবিক করার চেষ্টা তালেবানের, আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা, জাতিসংঘের বৈঠক
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে আফগানিস্তানে

তালেবানের কাবুল দখলের পর বিশ্বজুড়ে চলছে আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা। কেমন হবে তাদের সরকার, কেমন হবে তালেবানের আচরণ, এবারের তালেবান কি আগের মতোই হবে নাকি নতুন চেহারায় আসবে, সাধারণ আফগানদের কী হবে, দেশ ছাড়তে আগ্রহীদের ভবিষ্যৎ কী, নারীদের ক্ষেত্রে কী হবে, আফগানিস্তান কি আবার বিশ্বের জন্য বিষফোঁড়া হয়ে উঠবে- এসব নিয়ে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ চলছে বিশ্বজুড়ে। পাশাপাশি ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ চলছে এত দিন ধরে পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো তাহলে আফগানিস্তানের কী করল। প্রশ্ন থাকলেও সঠিক উত্তর নেই কারও কাছে। সবার অপেক্ষা তালেবানের নতুন সরকার গঠনের গতিপ্রকৃতির দিকে। গতকাল কাবুলে তালেবানের প্রথম সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ বলেন, ‘২০ বছর আগেও আমাদের দেশ মুসলিম রাষ্ট্র ছিল। আজও আছে।

কিন্তু অভিজ্ঞতা, পরিপক্বতা এবং দৃষ্টিভঙ্গির বিচারে ২০ বছর আগের সঙ্গে আজকের তালেবানের ব্যাপক তফাত রয়েছে। আমরা এখন যেসব পদক্ষেপ নেব তার সঙ্গে সেসময়কার তফাত রয়েছে এবং থাকবে। এটা বিবর্তনের ফসল।’ তালেবান মুখপাত্র বলেন, ‘আফগানিস্তানের মাটি কারও বিরুদ্ধে ব্যবহার হবে না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আমরা এ নিশ্চয়তা দিচ্ছি। সারা দেশে পূর্ণ নিরাপত্তা বজায় রয়েছে। কেউ কাউকে অপহরণ করতে পারবে না। প্রতিদিনই আমরা নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও জোরদার করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা চাই না কেউ দেশ ছেড়ে যাক। সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছে। কোনোরকম শত্রুতা বা প্রতিশোধ নেওয়া হবে না। সবাই নিরাপদ থাকবে। কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ ও হয়রানি করা হবে না। যুদ্ধে যারা প্রাণ হারিয়েছেন তারা মারা গেছেন শত্রুপক্ষের হয়ে লড়াই করতে গিয়ে। তারা প্রাণ হারিয়েছেন নিজেদের দোষে। আমরা মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে গোটা দেশ জয় করে নিয়েছি।’

নারী অধিকারের প্রশ্নে তালেবান মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা নারীদের বাইরে কাজ করার এবং পড়াশোনার অনুমতি দেব, তবে তা হতে হবে আমাদের কাঠামোর মধ্যে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত করতে চাই, কারোর ক্ষতি করা হবে না। আমাদের ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী চলার অধিকার আমাদের আছে। অন্য দেশের অন্য দৃষ্টিভঙ্গি, ভিন্ন নিয়ম, ভিন্ন বিধান থাকবে। আফগানদের মূল্যবোধের নিরিখে তাদের নিজস্ব আইন এবং বিধান আছে। শরিয়া আইনের অধীনে নারীর অধিকার রক্ষায় আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে মুখপাত্র বলেন, ‘বেসরকারি মিডিয়া স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে। তবে মিডিয়ায় ইসলামী মূল্যবোধের পরিপন্থী কিছুই প্রচার করা যাবে না। মিডিয়াকে আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করতে দেওয়া হবে না। সংবাদমাধ্যম দেশ ও জাতির ঐক্যের লক্ষ্যে কাজ করবে।’ সরকার গঠনের পর সবকিছু পরিষ্কার হবে উল্লেখ করে মুখপাত্র বলেন, ‘সরকার গঠনের পর আমরা সিদ্ধান্ত নেব এবং দেশের জনগণকে জানাব, দেশ কোন আইনে চলবে। আমি স্পষ্ট বলতে চাই- সরকার গঠনের বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে আমরা কাজ করছি। আমাদের কাজ সম্পন্ন হলে আমরা এ বিষয়ে ঘোষণা দেব।’

এদিকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর তথ্যানুসারে কাবুল দখলের পর আফগানিস্তানের জনজীবন স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে তালেবান। তবে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক এখনো কাটেনি। দেশ ছাড়তে মরিয়া সাধারণ আফগানরা বের হওয়ার পথ খুঁজছেন। অনেকে ভিড় করেছেন পাকিস্তান সীমান্তে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা তাদের হয়ে কাজ করা আফগানদের সেখান থেকে বের করার চেষ্টার কথা বললেও কার্যত কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আফগানিস্তানে সরকার গঠনের আলোচনা। তালেবানের পক্ষ থেকে নতুন সরকারে নারীদের অংশগ্রহণ রাখার কথা বলা হয়েছে। তালেবানের কাবুল দখলের দিন চরম বিশৃঙ্খলার কারণে বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ হয়ে যাওয়ার এক দিন পর কূটনীতিক ও বেসামরিক ব্যক্তিদের সরিয়ে নিতে আবার কাবুল বিমানবন্দর চালু হয়েছে। সোমবার একাধিক ছবিতে দেখা যায়, হাজার হাজার আফগান শহর থেকে পালাতে বিমানে ওঠার জন্য মরিয়া হয়ে রানওয়েতে দৌড়াচ্ছেন। সেখানে অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও এটা পরিষ্কার নয় যে তারা গুলিতে নাকি পদদলিত হয়ে মারা গেছেন। তবে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখন পরিস্থিতি অনেক শান্ত। পশ্চিমা একজন নিরাপত্তারক্ষী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, আগের দিন যারা এখানে ছিলেন তারা অনেকে বাড়ি ফিরে গেছেন। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, মাঝেমধ্যে বিমানবন্দরের দিক থেকে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে।

পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো থেকে জানা যায়, তালেবান আফগানিস্তানে তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা শুরু করেছে। সব সরকারি কর্মচারীকে কাজে ফিরতে বলেছে এবং তাদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে। যারা লুটপাটের সঙ্গে জড়াবে ধরা পড়লে তাদের কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিয়েছে তালেবান। কাবুলে একটি টিভি অনুষ্ঠানে দেখা গেছে, একজন নারী উপস্থাপক এক তালেবান নেতার সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন। তালেবান ২০ বছর আগে যখন ক্ষমতায় ছিল তখন এটা অকল্পনীয় ছিল। প্রথম সারির টিভি চ্যানেল তোলোনিউজ তাদের এক নারী সংবাদদাতার ছবি টুইট করেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনি রাস্তায় ঘুরে রিপোর্টিং করছেন। তবে ক্যাফে, দোকান বা গাড়িতে এখন আর কোনো গান বাজতে শোনা যাচ্ছে না। বড় বড় পোস্টারে বা বিজ্ঞাপনে যেসব নারীর মুখ আছে সেগুলো রং দিয়ে মুছে দেওয়া হচ্ছে। তালেবান যোদ্ধারা লুটপাটে জড়িত রয়েছেন এ রকম খবরের পর তালেবানের উপনেতা মোলাভি ইয়াকুব অডিওবার্তা দিয়েছেন। এতে তালেবান যোদ্ধাদের কারও বাড়িতে প্রবেশ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আলোচনার মাধ্যমে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের : বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আফগানিস্তানে ঐক্যবদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, প্রতিনিধিত্বমূলক এবং নারীদের সমান ও অর্থবহ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে আলোচনার মাধ্যমে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ। সোমবার বৈঠক করে আফগানিস্তানে অবিলম্বে সব ধরনের সহিংসতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে ১৫ সদস্যের এ পরিষদ।

আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা : কাবুল বিমানবন্দরের দৃশ্য সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে হাজার হাজার মানুষকে উড়োজাহাজে দেশত্যাগের জন্য মরিয়া হয়ে উঠতে দেখা যায়। এ দৃশ্য নিয়ে আমেরিকার সর্বত্র আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান পার্টির নেতারা একজোট হয়ে প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী করছেন। সঠিক পরিকল্পনা ছাড়া সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিশৃঙ্খলার জন্য তারা বাইডেনকে দোষারোপ করছেন। মার্কিন সেনা উপস্থিতিতে তালেবানের হাতে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ চলে যাওয়ার বিষয়টি আমেরিকানদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সরাসরি বাইডেনের পদত্যাগ দাবি করেছেন। গভীর বেদনার কথা জানিয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ। আফগান যুদ্ধে যেসব আফগান নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করেছেন তাদের দ্রুত উদ্ধার করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে তোপের মুখে থাকা প্রেসিডেন্ট বাইডেন জাতির উদ্দেশে ভাষণে উত্তর দিয়েছেন অনেক সমালোচনার। ভাষণে বাইডেন পরিস্থিতির জন্য কিছু দায় নিজের ওপর নিয়েছেন এবং কিছু দায় দিয়েছেন তার পূর্বসূরিদের ওপর। প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের সময়সীমা নির্ধারণ করে সমঝোতা করে গেছেন। সে অনুযায়ীই সব হয়েছে। কিন্তু এমন দ্রুততার সঙ্গে পুরো আফগান পরিস্থিতি নাজুক হয়ে উঠবে বলে তার ধারণা ছিল না। তবে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের যে সিদ্ধান্ত বাইডেন নিয়েছেন তা সঠিক বলে দৃঢ়তার সঙ্গে উল্লেখ করেন তিনি। বাইডেন বলেন, ২০ বছরের আফগান যুদ্ধে বেশ মূল্য দিয়ে অনেক শিক্ষা হয়েছে। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের জন্য কোনো সময়ই ভালো ছিল না। সেনা প্রত্যাহারের কারণে যে কোনো ধরনের আকস্মিকতা মোকাবিলার জন্য তার প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিকল্পনা করে রাখা হয়েছিল। আরও কিছুদিন আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতির কোনো ব্যতিক্রম ঘটত না।

নিজেকে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করলেন সালেহ : নিজেকে আফগানিস্তানের বৈধ ও সাংবিধানিক অন্তর্বর্তী  প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন আশরাফ গনি সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট আমারুল্লাহ সালেহ। গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টুইটারে এক বার্তায় নিজেকে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন তিনি। টুইট বার্তায় তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তানের সংবিধান অনুসারে প্রেসিডেন্টের মৃত্যু, অনুপস্থিতি, পদত্যাগ বা পলায়নের ক্ষেত্রে ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হয়ে যান। আমি এখন নিজের দেশেই আছি। আমি বৈধ অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট। সব নেতার সমর্থন ও মত নেওয়ার জন্য তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি।’

যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে আফগানিস্তান থেকে শরণার্থী নেবে উগান্ডা : যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধ রাখল উগান্ডা। ২ হাজার আফগান নাগরিককে আশ্রয় দিতে সম্মত পূর্ব আফ্রিকার এ দেশটি। মঙ্গলবার উগান্ডার ত্রাণ, দুর্যোগ প্রস্তুতি ও শরণার্থী বিষয়ক জুনিয়র মন্ত্রী ইশথার আনিয়াকুন দাভিনিয়া বিষয়টি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মার্কিন সরকার প্রেসিডেন্ট মুসাভানির কাছে অনুরোধ জানিয়েছিল। তিনি ২ হাজার আফগান শরণার্থীকে উগান্ডায় আনতে সম্মতি জানিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার
দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে ট্যাক্সির ছাদে ঠাঁই পেল হাতে বানানো এয়ার কুলার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন