শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

কী হবে আফগানিস্তানে

পাকিস্তান সীমান্তে ভিড়, প্রথম সংবাদ সম্মেলন, নতুন সরকার নিয়ে আলোচনা, জনজীবন স্বাভাবিক করার চেষ্টা তালেবানের, আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা, জাতিসংঘের বৈঠক
কূটনৈতিক প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কী হবে আফগানিস্তানে

তালেবানের কাবুল দখলের পর বিশ্বজুড়ে চলছে আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা। কেমন হবে তাদের সরকার, কেমন হবে তালেবানের আচরণ, এবারের তালেবান কি আগের মতোই হবে নাকি নতুন চেহারায় আসবে, সাধারণ আফগানদের কী হবে, দেশ ছাড়তে আগ্রহীদের ভবিষ্যৎ কী, নারীদের ক্ষেত্রে কী হবে, আফগানিস্তান কি আবার বিশ্বের জন্য বিষফোঁড়া হয়ে উঠবে- এসব নিয়ে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ চলছে বিশ্বজুড়ে। পাশাপাশি ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ চলছে এত দিন ধরে পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো তাহলে আফগানিস্তানের কী করল। প্রশ্ন থাকলেও সঠিক উত্তর নেই কারও কাছে। সবার অপেক্ষা তালেবানের নতুন সরকার গঠনের গতিপ্রকৃতির দিকে। গতকাল কাবুলে তালেবানের প্রথম সংবাদ সম্মেলনে মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ বলেন, ‘২০ বছর আগেও আমাদের দেশ মুসলিম রাষ্ট্র ছিল। আজও আছে।

কিন্তু অভিজ্ঞতা, পরিপক্বতা এবং দৃষ্টিভঙ্গির বিচারে ২০ বছর আগের সঙ্গে আজকের তালেবানের ব্যাপক তফাত রয়েছে। আমরা এখন যেসব পদক্ষেপ নেব তার সঙ্গে সেসময়কার তফাত রয়েছে এবং থাকবে। এটা বিবর্তনের ফসল।’ তালেবান মুখপাত্র বলেন, ‘আফগানিস্তানের মাটি কারও বিরুদ্ধে ব্যবহার হবে না। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আমরা এ নিশ্চয়তা দিচ্ছি। সারা দেশে পূর্ণ নিরাপত্তা বজায় রয়েছে। কেউ কাউকে অপহরণ করতে পারবে না। প্রতিদিনই আমরা নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও জোরদার করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা চাই না কেউ দেশ ছেড়ে যাক। সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছে। কোনোরকম শত্রুতা বা প্রতিশোধ নেওয়া হবে না। সবাই নিরাপদ থাকবে। কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ ও হয়রানি করা হবে না। যুদ্ধে যারা প্রাণ হারিয়েছেন তারা মারা গেছেন শত্রুপক্ষের হয়ে লড়াই করতে গিয়ে। তারা প্রাণ হারিয়েছেন নিজেদের দোষে। আমরা মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে গোটা দেশ জয় করে নিয়েছি।’

নারী অধিকারের প্রশ্নে তালেবান মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা নারীদের বাইরে কাজ করার এবং পড়াশোনার অনুমতি দেব, তবে তা হতে হবে আমাদের কাঠামোর মধ্যে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত করতে চাই, কারোর ক্ষতি করা হবে না। আমাদের ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী চলার অধিকার আমাদের আছে। অন্য দেশের অন্য দৃষ্টিভঙ্গি, ভিন্ন নিয়ম, ভিন্ন বিধান থাকবে। আফগানদের মূল্যবোধের নিরিখে তাদের নিজস্ব আইন এবং বিধান আছে। শরিয়া আইনের অধীনে নারীর অধিকার রক্ষায় আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে মুখপাত্র বলেন, ‘বেসরকারি মিডিয়া স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে পারবে। তবে মিডিয়ায় ইসলামী মূল্যবোধের পরিপন্থী কিছুই প্রচার করা যাবে না। মিডিয়াকে আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করতে দেওয়া হবে না। সংবাদমাধ্যম দেশ ও জাতির ঐক্যের লক্ষ্যে কাজ করবে।’ সরকার গঠনের পর সবকিছু পরিষ্কার হবে উল্লেখ করে মুখপাত্র বলেন, ‘সরকার গঠনের পর আমরা সিদ্ধান্ত নেব এবং দেশের জনগণকে জানাব, দেশ কোন আইনে চলবে। আমি স্পষ্ট বলতে চাই- সরকার গঠনের বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বের সঙ্গে আমরা কাজ করছি। আমাদের কাজ সম্পন্ন হলে আমরা এ বিষয়ে ঘোষণা দেব।’

এদিকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর তথ্যানুসারে কাবুল দখলের পর আফগানিস্তানের জনজীবন স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে তালেবান। তবে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক এখনো কাটেনি। দেশ ছাড়তে মরিয়া সাধারণ আফগানরা বের হওয়ার পথ খুঁজছেন। অনেকে ভিড় করেছেন পাকিস্তান সীমান্তে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা তাদের হয়ে কাজ করা আফগানদের সেখান থেকে বের করার চেষ্টার কথা বললেও কার্যত কোনো পদক্ষেপ দেখা যায়নি। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে আফগানিস্তানে সরকার গঠনের আলোচনা। তালেবানের পক্ষ থেকে নতুন সরকারে নারীদের অংশগ্রহণ রাখার কথা বলা হয়েছে। তালেবানের কাবুল দখলের দিন চরম বিশৃঙ্খলার কারণে বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ হয়ে যাওয়ার এক দিন পর কূটনীতিক ও বেসামরিক ব্যক্তিদের সরিয়ে নিতে আবার কাবুল বিমানবন্দর চালু হয়েছে। সোমবার একাধিক ছবিতে দেখা যায়, হাজার হাজার আফগান শহর থেকে পালাতে বিমানে ওঠার জন্য মরিয়া হয়ে রানওয়েতে দৌড়াচ্ছেন। সেখানে অন্তত পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও এটা পরিষ্কার নয় যে তারা গুলিতে নাকি পদদলিত হয়ে মারা গেছেন। তবে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখন পরিস্থিতি অনেক শান্ত। পশ্চিমা একজন নিরাপত্তারক্ষী বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, আগের দিন যারা এখানে ছিলেন তারা অনেকে বাড়ি ফিরে গেছেন। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, মাঝেমধ্যে বিমানবন্দরের দিক থেকে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে।

পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো থেকে জানা যায়, তালেবান আফগানিস্তানে তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা শুরু করেছে। সব সরকারি কর্মচারীকে কাজে ফিরতে বলেছে এবং তাদের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছে। যারা লুটপাটের সঙ্গে জড়াবে ধরা পড়লে তাদের কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিয়েছে তালেবান। কাবুলে একটি টিভি অনুষ্ঠানে দেখা গেছে, একজন নারী উপস্থাপক এক তালেবান নেতার সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন। তালেবান ২০ বছর আগে যখন ক্ষমতায় ছিল তখন এটা অকল্পনীয় ছিল। প্রথম সারির টিভি চ্যানেল তোলোনিউজ তাদের এক নারী সংবাদদাতার ছবি টুইট করেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনি রাস্তায় ঘুরে রিপোর্টিং করছেন। তবে ক্যাফে, দোকান বা গাড়িতে এখন আর কোনো গান বাজতে শোনা যাচ্ছে না। বড় বড় পোস্টারে বা বিজ্ঞাপনে যেসব নারীর মুখ আছে সেগুলো রং দিয়ে মুছে দেওয়া হচ্ছে। তালেবান যোদ্ধারা লুটপাটে জড়িত রয়েছেন এ রকম খবরের পর তালেবানের উপনেতা মোলাভি ইয়াকুব অডিওবার্তা দিয়েছেন। এতে তালেবান যোদ্ধাদের কারও বাড়িতে প্রবেশ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আলোচনার মাধ্যমে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের : বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, আফগানিস্তানে ঐক্যবদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, প্রতিনিধিত্বমূলক এবং নারীদের সমান ও অর্থবহ অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে আলোচনার মাধ্যমে নতুন সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ। সোমবার বৈঠক করে আফগানিস্তানে অবিলম্বে সব ধরনের সহিংসতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে ১৫ সদস্যের এ পরিষদ।

আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা : কাবুল বিমানবন্দরের দৃশ্য সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে হাজার হাজার মানুষকে উড়োজাহাজে দেশত্যাগের জন্য মরিয়া হয়ে উঠতে দেখা যায়। এ দৃশ্য নিয়ে আমেরিকার সর্বত্র আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। ডেমোক্র্যাটিক ও রিপাবলিকান পার্টির নেতারা একজোট হয়ে প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী করছেন। সঠিক পরিকল্পনা ছাড়া সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিশৃঙ্খলার জন্য তারা বাইডেনকে দোষারোপ করছেন। মার্কিন সেনা উপস্থিতিতে তালেবানের হাতে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ চলে যাওয়ার বিষয়টি আমেরিকানদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সরাসরি বাইডেনের পদত্যাগ দাবি করেছেন। গভীর বেদনার কথা জানিয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশ। আফগান যুদ্ধে যেসব আফগান নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করেছেন তাদের দ্রুত উদ্ধার করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

এদিকে তোপের মুখে থাকা প্রেসিডেন্ট বাইডেন জাতির উদ্দেশে ভাষণে উত্তর দিয়েছেন অনেক সমালোচনার। ভাষণে বাইডেন পরিস্থিতির জন্য কিছু দায় নিজের ওপর নিয়েছেন এবং কিছু দায় দিয়েছেন তার পূর্বসূরিদের ওপর। প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের সময়সীমা নির্ধারণ করে সমঝোতা করে গেছেন। সে অনুযায়ীই সব হয়েছে। কিন্তু এমন দ্রুততার সঙ্গে পুরো আফগান পরিস্থিতি নাজুক হয়ে উঠবে বলে তার ধারণা ছিল না। তবে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের যে সিদ্ধান্ত বাইডেন নিয়েছেন তা সঠিক বলে দৃঢ়তার সঙ্গে উল্লেখ করেন তিনি। বাইডেন বলেন, ২০ বছরের আফগান যুদ্ধে বেশ মূল্য দিয়ে অনেক শিক্ষা হয়েছে। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের জন্য কোনো সময়ই ভালো ছিল না। সেনা প্রত্যাহারের কারণে যে কোনো ধরনের আকস্মিকতা মোকাবিলার জন্য তার প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিকল্পনা করে রাখা হয়েছিল। আরও কিছুদিন আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতির কোনো ব্যতিক্রম ঘটত না।

নিজেকে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করলেন সালেহ : নিজেকে আফগানিস্তানের বৈধ ও সাংবিধানিক অন্তর্বর্তী  প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন আশরাফ গনি সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট আমারুল্লাহ সালেহ। গতকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টুইটারে এক বার্তায় নিজেকে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন তিনি। টুইট বার্তায় তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তানের সংবিধান অনুসারে প্রেসিডেন্টের মৃত্যু, অনুপস্থিতি, পদত্যাগ বা পলায়নের ক্ষেত্রে ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হয়ে যান। আমি এখন নিজের দেশেই আছি। আমি বৈধ অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট। সব নেতার সমর্থন ও মত নেওয়ার জন্য তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছি।’

যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে আফগানিস্তান থেকে শরণার্থী নেবে উগান্ডা : যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধ রাখল উগান্ডা। ২ হাজার আফগান নাগরিককে আশ্রয় দিতে সম্মত পূর্ব আফ্রিকার এ দেশটি। মঙ্গলবার উগান্ডার ত্রাণ, দুর্যোগ প্রস্তুতি ও শরণার্থী বিষয়ক জুনিয়র মন্ত্রী ইশথার আনিয়াকুন দাভিনিয়া বিষয়টি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মার্কিন সরকার প্রেসিডেন্ট মুসাভানির কাছে অনুরোধ জানিয়েছিল। তিনি ২ হাজার আফগান শরণার্থীকে উগান্ডায় আনতে সম্মতি জানিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

এই মাত্র | রাজনীতি

মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু
মেক্সিকোতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে শিশুসহ ২৩ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুনা লায়লাকে নিয়ে আসছে উপন্যাস
রুনা লায়লাকে নিয়ে আসছে উপন্যাস

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ্মা নদীর এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মা নদীর এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’
বিরোধীদের দাবি ৭০০ নিহত, সরকার বলছে ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের
টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের ঘোষণা উইলিয়ামসনের

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
গাইবান্ধায় গরু চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’
‘তালেবান সরকারকে না জানিয়েই দুই আফগানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে ইরান’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের
মিশরে দ্বার খুললো বিশ্বের বৃহত্তম প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩
ক্যারিবীয় সাগরে আবারও জাহাজে মার্কিন হামলা, নিহত ৩

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো
আল-নাসরকে দারুণ জয় এনে দিলেন রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী
জাপানে ভালুকের আক্রমণ ঠেকাতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৬ষ্ঠ দিনের শুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?
টানা বৃষ্টির সতর্কবার্তা, নভেম্বরে এই বৃষ্টি ফসলের জন্য কতটা ক্ষতির?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’
নিলামে উঠছে সবচেয়ে দামি টয়লেট ‘আমেরিকা’

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা