শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সারা দেশে ভেজাল ওষুধের ছড়াছড়ি

আয়ুর্বেদিকের নাম করে কারখানা, মডেল ফার্মেসি কেবল নামেই
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সারা দেশে ভেজাল ওষুধের ছড়াছড়ি

সারা দেশে আশঙ্কাজনক হারে ছড়িয়ে পড়েছে ভেজাল ওষুধ। রোগ নিরাময়ের আশায় চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুসরণ করে উল্টো হুমকিতে পড়ছে রোগীর জীবন। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নকল ওষুধের কারখানা বানিয়ে সেই ওষুধ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে আনাচে কানাচে। জেনে-শুনে-বুঝে কিছু অতিরিক্ত লাভের আশায় অনেক ওষুধের দোকান মালিক তা বিক্রি করছেন চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে দেওয়া এসব ওষুধ। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, সাইনবোর্ডেই সীমাবদ্ধ মডেল ফার্মেসির কার্যক্রম। আর তদারকির দায়িত্বে থাকা ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের কর্মকর্তারা কালেভদ্রে কিছু অভিযান চালিয়েই তাদের দায়িত্ব পালন শেষ করছেন।

ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক লে. জেনারেল (অব.) মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এখন তো অভিযানই দেখছি না। আমি তো তখন বলেছিলাম, জুনিয়র অফিসারদের বেশি অফিসে থাকার দরকার নেই। প্রতিদিন কমপক্ষে চার ঘণ্টা তাদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়েছিলাম। তাদের প্রতি নির্দেশনা ছিল ওষুধের দোকানগুলোতে ভাউচার দেখবেন। তাহলে নকল ওষুধ বেরিয়ে আসবে।’ অভিযান না থাকার কারণে মডেল ফার্মেসিও মুখ থুবড়ে পড়ছে বলে মন্তব্য তার।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর হলো একমাত্র তদারকি প্রতিষ্ঠান। এ জন্য এসব ক্ষেত্রে তাদের এগিয়ে আসা উচিত। কারণ ওষুধের নিম্নমান কিংবা ভেজাল যে কোনো মূল্যে তাদের ঠেকানো উচিত। এর জন্য সরকারের উচিত হবে এই প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা ও জবাবদিহি বাড়াতে যা যা প্রয়োজন তা নিশ্চিত করা। কারণ মানুষের জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হলো ওষুধ। এ বিষয়টি নিয়ে হেলাফেলার সুযোগ নেই।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনের জন্য রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে একাধিক চক্র কাজ করছে। অনেকে নকল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত। কেউ কেউ আয়ুর্বেদিক লাইসেন্সের আড়ালে কারখানা বানিয়ে বা কেউ কেউ ফ্ল্যাট বাসায় ডাইস বসিয়ে নকল ওষুধ তৈরি করে। মাঝেমধ্যেই গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে একেকটি চক্রকে আইনের আওতায় আনা হয়। কিন্তু তারা আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে এসে ঠিকানা পরিবর্তন করে আবারও একই কাজ করে থাকেন। গত কয়েক বছরে মিটফোর্ডের ওষুধের বাজার থেকে কোটি কোটি টাকার নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ জব্দ করা হয়েছে। ১২ আগস্ট ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কোতোয়ালি জোনাল টিম রাজধানী ঢাকা, সাভার ও পিরোজপুরের নেছারাবাদ বিসিক শিল্প এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নকল ওষুধ জব্দ করে। এ সময় গ্রেফতার করা হয় আটজনকে, যারা রীতিমতো কারখানা বানিয়ে নামিদামি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন নকল ওষুধ তৈরি করতেন। তাদের কারখানা থেকে নকল ওষুধ তৈরির ডায়াস এবং মেশিনও উদ্ধার করা হয়েছে। এর কিছুদিন আগে ডিবির গুলশান বিভাগ ২৯ জুন রাজধানীর হাতিরপুল, রামপুরা, মালিবাগ ও নারায়ণগঞ্জের জালকুড়িতে অভিযান চালিয়ে সাতজনকে গ্রেফতার করে। এরা গায়ে ইচ্ছামতো জেনেরিক নেইম/ট্রেড নেইম দিয়ে ওষুধ চালিয়ে দিচ্ছিল। একেক সময় তা হয়ে উঠছিল হার্টের ওষুধ, কখনো বা লিভারের, আবার কখনো হাড় ক্ষয়ের।

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, নকল ওষুধ উৎপাদনকারীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় কারখানা স্থাপন করলেও এসব বিক্রির কেন্দ্রস্থল হলো পুরান ঢাকার মিটফোর্ড এলাকা। এখানে গড়ে ওঠা ওষুধের পাইকারি বাজার থেকেই মূলত সারা দেশে নকল ও ভেজাল ওষুধ ছড়িয়ে পড়ে। করোনা মহামারীতে বহুল ব্যবহৃত একমি ল্যাবরেটরিজের মোনাস-১০ এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের মনটেয়ার-১০  (জেনেরিক নাম মন্টিলুকাস্ট) নকল উৎপাদন ছাড়াও এরা স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের সেফ-৩  (জেনেরিক নাম সেফিক্সিম-২০০), সেকলো-২০ (জেনেরিক নাম ওমিপ্রাজল বিপি ২০), জেনিথ ফার্মাসিউটিক্যালসের ন্যাপ্রোক্সেন প্লাস-৫০০ উৎপাদন করত।

গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি তারা যেসব নকল ওষুধ জব্দ করেছেন এর মধ্যে সেফ-৩-এর বাজারমূল্য প্রতি পিস ৩৫ টাকা ৫০ পয়সা। সেখানে নকল সেফ-৩ বিক্রি করা হয় প্রতি পিস ৫ টাকা করে। একইভাবে ৬ টাকা মূল্যের সেকলো একটা ৭৫ পয়সা, ১৬ টাকা মূল্যের মনটেয়ার ৩ টাকায়, ১১ টাকা মূল্যের ন্যাপ্রোক্সেন আড়াই টাকায় এবং ১৬ টাকা মূল্যের মোনাস ৩ টাকায় বিক্রি করা হতো। ফার্মেসি মালিকরা অধিক লাভের আসায় আসল ওষুধের নামে নকল ওষুধ বিক্রি করতেন।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সাইফুর রহমান আজাদ বলেন, সর্বশেষ গ্রেফতার নকল ওষুধ উৎপাদনকারী চক্রটির মূল হোতা ফয়সাল। তিনি ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর থেকে আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরির একটি লাইসেন্স নিয়েছিলেন। সেই লাইসেন্স ব্যবহার করে তিনি পিরোজপুরের বিসিক শিল্পনগরীতে একটি কারখানা স্থাপন করেন। আতিয়ার নামে এক কেমিস্টের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ওষুধের ফর্মুলা নিয়ে নকল ওষুধ উৎপাদন শুরু করেন। এ ছাড়া মিটফোর্ডের মুহিব নামে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে তিনি কেমিক্যাল সংগ্রহ করতেন। সেই কেমিক্যাল সাভার ও পিরোজপুর পাঠিয়ে নকল ওষুধ তৈরি করে আবারও আনা হতো মিটফোর্ডে। মিটফোর্ড থেকেই ফয়সালের সহযোগী মোবারক, নাসির, ওহিদুল, মামুন, রবিন, ইব্রাহীম, আবু নাইম ও আরেক ফয়সালের মাধ্যমে সারা দেশে বিক্রি করা হচ্ছিল নকল ওষুধ।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, দৃষ্টান্তমূলক সাজা না দিলে এটি থামানো যাবে না। এর ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। মানুষের রোগ তো ভালো হয়ই না, বরং অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হয়ে জটিলতা তৈরি হয়। আবার নকল ওষুধ যদি ক্ষতিকারক কিছু দিয়ে বানায় তবে তা মানবদেহের জন্য আরও বেশি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দেশে ২৪১টি প্রতিষ্ঠান প্রায় ৩০ হাজার ব্র্যান্ডের ওষুধ উৎপাদন করছে। যে কোনো ওষুধ বাজারজাত করার আগে তা ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের কাছে নমুনা সরবরাহের পর অনুমতি নিয়ে বাজারজাত করতে হয়। কিন্তু একবার বাজারজাত করার পর সেই ওষুধের গুণগত মান নিয়ে আর কোনো তদারক করা হয় না। এ সুযোগে অনেক নামসর্বস্ব ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি অধিক লাভের আশায় ওষুধের ভেতরে থাকা উপকরণ কমিয়ে দেয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের কাজ হলো মাঝেমধ্যেই বাজার থেকে ওষুধ সংগ্রহ করে গুণগত মান পরীক্ষা করা। কিন্তু তাদের ল্যাবরেটরির সক্ষমতা অনেক কম। এ সুযোগটাই কাজে লাগায় অনেক কোম্পানি। লোকবলের অভাব ও ক্যাপাসিটি না থাকার দোহাই দিয়ে কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় না। একই জেনেরিক নামের ওষুধ বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল বাজারজাত করলেও একেকটির মান একেক রকম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যথাযথ তদারকির অভাবে এসব নিম্নমানের ওষুধ দেদারসে বিক্রি হচ্ছে। নকল ও নিম্নমানের ওষুধ সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও হাডসন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের কর্ণধার এস এম শফিউজ্জামান বলেন, ‘নকল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণন প্রতিরোধে আমরা নিয়মিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে চিঠি দিয়ে আসছি। এ ছাড়া আমরা নিয়মিত ড্রাগিস্ট, কেমিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভা-সেমিনার করে থাকি। আমরা মডেল ফার্মেসির ওপর জোর দিচ্ছি। কিন্তু গ্রামগঞ্জের ফার্মেসি মালিকদের অনেকেই অধিক মুনাফার আশায় নকল ওষুধ বিক্রি করছেন।’

নকল ওষুধেরও পাইকারি বাজার মিটফোর্ড : অভিযোগ রয়েছে, সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে অনেক ফার্মেসি মালিক কম টাকায় ওষুধ কিনতে মিটফোর্ডের ওষুধের বাজারে আসেন। সেখানে নকল ওষুধ উৎপাদনকারীরা তাদের কাছে গোপনে ওষুধ বিক্রির চুক্তি করেন। অধিক মুনাফার আশায় ফার্মেসি মালিকরা নকল ওষুধ বিক্রি করতে রাজি হলে কুরিয়ারের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া নকল ওষুধ উৎপাদনকারীদের অনেক প্রতিনিধি সারা দেশে ঘুরে ঘুরেও ফার্মেসি মালিকদের কাছে নকল ওষুধ বিক্রি করে থাকেন।

মিটফোর্ডের পাইকারি ওষুধ মার্কেটের কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির একজন পরিচালক এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমরাও নকল ওষুধ উৎপাদন এবং বিপণনের বিপক্ষে। এ জন্য ২০১৮ সালে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরকে একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাবও দিয়েছিলাম। কিন্তু ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। তবে কিছু ব্যবসায়ী আছেন, যারা নকল ওষুধ বানান। এ রকম অভিযোগ আছে।

নামেই মডেল ফার্মেসি : ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের তথ্য মতে, ২০১৬ সাল থেকে ‘দ্য বাংলাদেশ ফার্মেসি মডেল ইনিশিয়েটিভ’ দিশারি প্রকল্পের মাধ্যমে দেশে মডেল ফার্মেসি ও মডেল মেডিসিন শপ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এরই মধ্যে সারা দেশে দেওয়া হয়েছে প্রায় সাড়ে ৪০০ মডেল ফার্মেসির লাইসেন্স। শর্তগুলোর মধ্যে একটি হলো, মডেল ফার্মেসিগুলোয় একজন ফার্মাসিস্ট রাখা বাধ্যতামূলক। তবে সরেজমিন দেশের একাধিক মডেল ফার্মেসি ও মেডিসিন শপগুলো ঘুরে ওষুধ বিক্রির ক্ষেত্রে নিয়ম-নীতি মানার ক্ষেত্রে উল্টো চিত্র দেখা গেছে। তবে হাতে গোনা কয়েকটি ফার্মেসি ছাড়া অধিকাংশই এ শর্ত মানছে না।

নকল ও ভেজাল ওষুধের উৎপাদন ও বিপণন প্রতিরোধের পদক্ষেপ জানতে চেয়ে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম