শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

সারা দেশে ভেজাল ওষুধের ছড়াছড়ি

আয়ুর্বেদিকের নাম করে কারখানা, মডেল ফার্মেসি কেবল নামেই
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সারা দেশে ভেজাল ওষুধের ছড়াছড়ি

সারা দেশে আশঙ্কাজনক হারে ছড়িয়ে পড়েছে ভেজাল ওষুধ। রোগ নিরাময়ের আশায় চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুসরণ করে উল্টো হুমকিতে পড়ছে রোগীর জীবন। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নকল ওষুধের কারখানা বানিয়ে সেই ওষুধ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে আনাচে কানাচে। জেনে-শুনে-বুঝে কিছু অতিরিক্ত লাভের আশায় অনেক ওষুধের দোকান মালিক তা বিক্রি করছেন চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে দেওয়া এসব ওষুধ। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো, সাইনবোর্ডেই সীমাবদ্ধ মডেল ফার্মেসির কার্যক্রম। আর তদারকির দায়িত্বে থাকা ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের কর্মকর্তারা কালেভদ্রে কিছু অভিযান চালিয়েই তাদের দায়িত্ব পালন শেষ করছেন।

ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক লে. জেনারেল (অব.) মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এখন তো অভিযানই দেখছি না। আমি তো তখন বলেছিলাম, জুনিয়র অফিসারদের বেশি অফিসে থাকার দরকার নেই। প্রতিদিন কমপক্ষে চার ঘণ্টা তাদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়েছিলাম। তাদের প্রতি নির্দেশনা ছিল ওষুধের দোকানগুলোতে ভাউচার দেখবেন। তাহলে নকল ওষুধ বেরিয়ে আসবে।’ অভিযান না থাকার কারণে মডেল ফার্মেসিও মুখ থুবড়ে পড়ছে বলে মন্তব্য তার।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর হলো একমাত্র তদারকি প্রতিষ্ঠান। এ জন্য এসব ক্ষেত্রে তাদের এগিয়ে আসা উচিত। কারণ ওষুধের নিম্নমান কিংবা ভেজাল যে কোনো মূল্যে তাদের ঠেকানো উচিত। এর জন্য সরকারের উচিত হবে এই প্রতিষ্ঠানটির সক্ষমতা ও জবাবদিহি বাড়াতে যা যা প্রয়োজন তা নিশ্চিত করা। কারণ মানুষের জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হলো ওষুধ। এ বিষয়টি নিয়ে হেলাফেলার সুযোগ নেই।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনের জন্য রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে একাধিক চক্র কাজ করছে। অনেকে নকল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত। কেউ কেউ আয়ুর্বেদিক লাইসেন্সের আড়ালে কারখানা বানিয়ে বা কেউ কেউ ফ্ল্যাট বাসায় ডাইস বসিয়ে নকল ওষুধ তৈরি করে। মাঝেমধ্যেই গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে একেকটি চক্রকে আইনের আওতায় আনা হয়। কিন্তু তারা আদালত থেকে জামিনে বের হয়ে এসে ঠিকানা পরিবর্তন করে আবারও একই কাজ করে থাকেন। গত কয়েক বছরে মিটফোর্ডের ওষুধের বাজার থেকে কোটি কোটি টাকার নকল, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ জব্দ করা হয়েছে। ১২ আগস্ট ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কোতোয়ালি জোনাল টিম রাজধানী ঢাকা, সাভার ও পিরোজপুরের নেছারাবাদ বিসিক শিল্প এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নকল ওষুধ জব্দ করে। এ সময় গ্রেফতার করা হয় আটজনকে, যারা রীতিমতো কারখানা বানিয়ে নামিদামি ব্র্যান্ডের বিভিন্ন নকল ওষুধ তৈরি করতেন। তাদের কারখানা থেকে নকল ওষুধ তৈরির ডায়াস এবং মেশিনও উদ্ধার করা হয়েছে। এর কিছুদিন আগে ডিবির গুলশান বিভাগ ২৯ জুন রাজধানীর হাতিরপুল, রামপুরা, মালিবাগ ও নারায়ণগঞ্জের জালকুড়িতে অভিযান চালিয়ে সাতজনকে গ্রেফতার করে। এরা গায়ে ইচ্ছামতো জেনেরিক নেইম/ট্রেড নেইম দিয়ে ওষুধ চালিয়ে দিচ্ছিল। একেক সময় তা হয়ে উঠছিল হার্টের ওষুধ, কখনো বা লিভারের, আবার কখনো হাড় ক্ষয়ের।

গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, নকল ওষুধ উৎপাদনকারীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় কারখানা স্থাপন করলেও এসব বিক্রির কেন্দ্রস্থল হলো পুরান ঢাকার মিটফোর্ড এলাকা। এখানে গড়ে ওঠা ওষুধের পাইকারি বাজার থেকেই মূলত সারা দেশে নকল ও ভেজাল ওষুধ ছড়িয়ে পড়ে। করোনা মহামারীতে বহুল ব্যবহৃত একমি ল্যাবরেটরিজের মোনাস-১০ এবং ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের মনটেয়ার-১০  (জেনেরিক নাম মন্টিলুকাস্ট) নকল উৎপাদন ছাড়াও এরা স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের সেফ-৩  (জেনেরিক নাম সেফিক্সিম-২০০), সেকলো-২০ (জেনেরিক নাম ওমিপ্রাজল বিপি ২০), জেনিথ ফার্মাসিউটিক্যালসের ন্যাপ্রোক্সেন প্লাস-৫০০ উৎপাদন করত।

গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি তারা যেসব নকল ওষুধ জব্দ করেছেন এর মধ্যে সেফ-৩-এর বাজারমূল্য প্রতি পিস ৩৫ টাকা ৫০ পয়সা। সেখানে নকল সেফ-৩ বিক্রি করা হয় প্রতি পিস ৫ টাকা করে। একইভাবে ৬ টাকা মূল্যের সেকলো একটা ৭৫ পয়সা, ১৬ টাকা মূল্যের মনটেয়ার ৩ টাকায়, ১১ টাকা মূল্যের ন্যাপ্রোক্সেন আড়াই টাকায় এবং ১৬ টাকা মূল্যের মোনাস ৩ টাকায় বিক্রি করা হতো। ফার্মেসি মালিকরা অধিক লাভের আসায় আসল ওষুধের নামে নকল ওষুধ বিক্রি করতেন।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার সাইফুর রহমান আজাদ বলেন, সর্বশেষ গ্রেফতার নকল ওষুধ উৎপাদনকারী চক্রটির মূল হোতা ফয়সাল। তিনি ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর থেকে আয়ুর্বেদিক ওষুধ তৈরির একটি লাইসেন্স নিয়েছিলেন। সেই লাইসেন্স ব্যবহার করে তিনি পিরোজপুরের বিসিক শিল্পনগরীতে একটি কারখানা স্থাপন করেন। আতিয়ার নামে এক কেমিস্টের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ওষুধের ফর্মুলা নিয়ে নকল ওষুধ উৎপাদন শুরু করেন। এ ছাড়া মিটফোর্ডের মুহিব নামে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে তিনি কেমিক্যাল সংগ্রহ করতেন। সেই কেমিক্যাল সাভার ও পিরোজপুর পাঠিয়ে নকল ওষুধ তৈরি করে আবারও আনা হতো মিটফোর্ডে। মিটফোর্ড থেকেই ফয়সালের সহযোগী মোবারক, নাসির, ওহিদুল, মামুন, রবিন, ইব্রাহীম, আবু নাইম ও আরেক ফয়সালের মাধ্যমে সারা দেশে বিক্রি করা হচ্ছিল নকল ওষুধ।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সায়েদুর রহমান বলেন, দৃষ্টান্তমূলক সাজা না দিলে এটি থামানো যাবে না। এর ক্ষতির পরিমাণ অনেক বেশি। মানুষের রোগ তো ভালো হয়ই না, বরং অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হয়ে জটিলতা তৈরি হয়। আবার নকল ওষুধ যদি ক্ষতিকারক কিছু দিয়ে বানায় তবে তা মানবদেহের জন্য আরও বেশি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দেশে ২৪১টি প্রতিষ্ঠান প্রায় ৩০ হাজার ব্র্যান্ডের ওষুধ উৎপাদন করছে। যে কোনো ওষুধ বাজারজাত করার আগে তা ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের কাছে নমুনা সরবরাহের পর অনুমতি নিয়ে বাজারজাত করতে হয়। কিন্তু একবার বাজারজাত করার পর সেই ওষুধের গুণগত মান নিয়ে আর কোনো তদারক করা হয় না। এ সুযোগে অনেক নামসর্বস্ব ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি অধিক লাভের আশায় ওষুধের ভেতরে থাকা উপকরণ কমিয়ে দেয়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের কাজ হলো মাঝেমধ্যেই বাজার থেকে ওষুধ সংগ্রহ করে গুণগত মান পরীক্ষা করা। কিন্তু তাদের ল্যাবরেটরির সক্ষমতা অনেক কম। এ সুযোগটাই কাজে লাগায় অনেক কোম্পানি। লোকবলের অভাব ও ক্যাপাসিটি না থাকার দোহাই দিয়ে কর্তৃপক্ষ বিষয়টিকে গুরুত্ব দেয় না। একই জেনেরিক নামের ওষুধ বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যাল বাজারজাত করলেও একেকটির মান একেক রকম। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যথাযথ তদারকির অভাবে এসব নিম্নমানের ওষুধ দেদারসে বিক্রি হচ্ছে। নকল ও নিম্নমানের ওষুধ সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও হাডসন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের কর্ণধার এস এম শফিউজ্জামান বলেন, ‘নকল ওষুধ উৎপাদন ও বিপণন প্রতিরোধে আমরা নিয়মিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে চিঠি দিয়ে আসছি। এ ছাড়া আমরা নিয়মিত ড্রাগিস্ট, কেমিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভা-সেমিনার করে থাকি। আমরা মডেল ফার্মেসির ওপর জোর দিচ্ছি। কিন্তু গ্রামগঞ্জের ফার্মেসি মালিকদের অনেকেই অধিক মুনাফার আশায় নকল ওষুধ বিক্রি করছেন।’

নকল ওষুধেরও পাইকারি বাজার মিটফোর্ড : অভিযোগ রয়েছে, সারা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে অনেক ফার্মেসি মালিক কম টাকায় ওষুধ কিনতে মিটফোর্ডের ওষুধের বাজারে আসেন। সেখানে নকল ওষুধ উৎপাদনকারীরা তাদের কাছে গোপনে ওষুধ বিক্রির চুক্তি করেন। অধিক মুনাফার আশায় ফার্মেসি মালিকরা নকল ওষুধ বিক্রি করতে রাজি হলে কুরিয়ারের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এ ছাড়া নকল ওষুধ উৎপাদনকারীদের অনেক প্রতিনিধি সারা দেশে ঘুরে ঘুরেও ফার্মেসি মালিকদের কাছে নকল ওষুধ বিক্রি করে থাকেন।

মিটফোর্ডের পাইকারি ওষুধ মার্কেটের কেমিস্ট অ্যান্ড ড্রাগিস্ট সমিতির একজন পরিচালক এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমরাও নকল ওষুধ উৎপাদন এবং বিপণনের বিপক্ষে। এ জন্য ২০১৮ সালে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরকে একটি টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাবও দিয়েছিলাম। কিন্তু ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। তবে কিছু ব্যবসায়ী আছেন, যারা নকল ওষুধ বানান। এ রকম অভিযোগ আছে।

নামেই মডেল ফার্মেসি : ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের তথ্য মতে, ২০১৬ সাল থেকে ‘দ্য বাংলাদেশ ফার্মেসি মডেল ইনিশিয়েটিভ’ দিশারি প্রকল্পের মাধ্যমে দেশে মডেল ফার্মেসি ও মডেল মেডিসিন শপ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এরই মধ্যে সারা দেশে দেওয়া হয়েছে প্রায় সাড়ে ৪০০ মডেল ফার্মেসির লাইসেন্স। শর্তগুলোর মধ্যে একটি হলো, মডেল ফার্মেসিগুলোয় একজন ফার্মাসিস্ট রাখা বাধ্যতামূলক। তবে সরেজমিন দেশের একাধিক মডেল ফার্মেসি ও মেডিসিন শপগুলো ঘুরে ওষুধ বিক্রির ক্ষেত্রে নিয়ম-নীতি মানার ক্ষেত্রে উল্টো চিত্র দেখা গেছে। তবে হাতে গোনা কয়েকটি ফার্মেসি ছাড়া অধিকাংশই এ শর্ত মানছে না।

নকল ও ভেজাল ওষুধের উৎপাদন ও বিপণন প্রতিরোধের পদক্ষেপ জানতে চেয়ে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে