শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

এসব ষড়যন্ত্র কীসের আলামত

উন্নয়ন অগ্রযাত্রা থামাতে তৎপর রাষ্ট্রবিরোধী চক্র, আড়ালের রহস্যময় সিন্ডিকেট কারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এসব ষড়যন্ত্র কীসের আলামত

দেশে যখন করোনা মহামারী, অর্থনীতিকে সচল রাখার তীব্র সংগ্রাম, তখন কিছু মহল গভীর ষড়যন্ত্রে নেমেছে। পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল ও অস্থির করার চেষ্টা করছে। এ রকম ষড়যন্ত্রের একটি দৃশ্যমান ঘটনা ঘটল সোমবার। ঢাকার ৮ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে দায়ের করা একটি মামলা সারা দেশকে হতবাক করেছে। এ মামলায় পরিকল্পিতভাবে দেশের অন্যতম প্রধান শিল্প পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপকে টার্গেট করা হয়েছে। আইনজ্ঞরা বলছেন, এটি আদতে কোনো হত্যা বা ধর্ষণের মামলা নয়, বরং বসুন্ধরা গ্রুপকে ধ্বংসের একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। এ মামলায় দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানকে আসামি করা হয়েছে, মুনিয়ার ঘটনার সঙ্গে যার কোনো ধরনের সংশ্রব বা সংশ্লিষ্টতা নেই, যিনি একজন সর্বজনশ্রদ্ধেয় ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব। এই উদ্দেশ্যমূলক মামলায় মোট আটজন আসামির মধ্যে পাঁচজনই নারী।

রাজধানীর গুলশানের একটি ফ্ল্যাটে ২৬ এপ্রিল মোসারাত জাহান মুনিয়া আত্মহত্যা করেন। তার মৃত্যুর পর তার বড় বোন নুসরাত জাহান তানিয়া আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে একটি মামলা করেন গুলশান থানায়। প্রশ্ন উঠেছে, মুনিয়ার মৃত্যুর পরপরই নুসরাত জাহান তানিয়া এই মৃত্যুকে আত্মহত্যা বললেন, আবার এখন তিনিই এটাকে হত্যাকান্ড বলছেন। কেন? অপরাধ বিশেষজ্ঞদের মতে, এর পেছনে ব্লাকমেলিংয়ের উদ্দেশ্য রয়েছে। তারা বলছেন, আত্মহত্যা প্ররোচনা মামলায় নুসরাত শুধু বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে অভিযুক্ত করেছিলেন। এখন তিনি ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন আরও ব্যক্তিদের জড়ালেন। এর পেছনে উদ্দেশ্য বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। উদ্দেশ্য হলো বসুন্ধরা গ্রুপকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, এই গ্রুপের সুনাম হানি করা।

এ সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যায় মুনিয়া ও হুইপপুত্র শারুনের কথোপকথন থেকে। এদের দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। মুনিয়ার সঙ্গে শারুনের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে শারুন লিখেছিল, ‘তুমি কিছু করলে বসুন্ধরা গ্রুপ শেষ হয়ে যাবে।’ তাহলে কি বসুন্ধরা গ্রুপকে শেষ করতেই এই সাজানো মামলা? এমন প্রশ্ন এখন সর্বমহলে।

বিশিষ্টজনেরা বলছেন, কিছুদিন ধরেই সাইবারযুদ্ধে রয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা থেকে যুদ্ধাপরাধীদের টাকায় কিছু ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী বর্তমান সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নোংরা, কুৎসিত, ভয়ংকর অপপ্রচারে নেমেছে। তারা আজগুবি সব কল্পকাহিনি ছড়িয়ে সরকার সম্পর্কে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এই গোষ্ঠী মুনিয়া ইস্যুকে লুফে নেয়। আবার সোমবারের মামলায় নুসরাতের আইনজীবী হলেন বিতর্কিত আইনজীবী এম সারোয়ার হোসেন, যিনি স্বাধীনতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধী গোষ্ঠীর আইনজীবী। তাহলে এই মামলা কি রাষ্ট্রদ্রোহী, যুদ্ধাপরাধী গোষ্ঠী এবং লন্ডনে পলাতক গোষ্ঠীর পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র? অনুসন্ধানে জানা গেছে, ব্যারিস্টার সারোয়ারের বাড়ি পিরোজপুরের ইন্দুরকানী। তার বাবা আবদুল হাকিম হাওলাদার ছিলেন মুসলিম লীগের সদস্য এবং চিহ্নিত রাজাকার। উত্তরাধিকারসূত্রে তার পরিবারের সব সদস্যই বিএনপির রাজনীতি করে আসছেন। একসময় তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ছিলেন। ২০০৪ সালের দিকে সেনাবাহিনীতে কর্মরত থাকাকালে পরিচয় হয় তারেক রহমানের সঙ্গে। বিভিন্ন সূত্রের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, ২০১৩ সালে সরকারবিরোধী আন্দোলনে জ্বালাও-পোড়াও, নাশকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকান্ডের নেতৃত্বেও ছিলেন সারোয়ার। এ-সংক্রান্ত মামলায় পাঁচ মাস জেলও খাটেন তিনি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর থেকে বিএনপির টিকিটে নির্বাচনের জন্য সারোয়ারকে প্রাথমিক মনোনয়ন দিয়েছিলেন তারেক রহমান। এখনো দেশের বাইরে বসে গ্রেনেড হামলা মামলার সাজাপ্রাপ্ত ফেরারি আসামি তারেক রহমানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে দেশবিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত রয়েছেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, বিভিন্ন দেশে অবস্থান করে প্রতিনিয়ত রাষ্ট্রবিরোধী গুজব ও অপপ্রচার চালিয়ে যাওয়া সংঘবদ্ধ চক্রের অন্যতম হোতা এই সারোয়ার। অনলাইনে আইপি টিভি এবং ফেসবুকে নামে-বেনামে পেজ খুলে চালিয়ে যাচ্ছেন ভয়াবহ অপপ্রচার। দেশের সাধারণ মানুষের আবেগ ও সরল বিশ্বাসকে পুঁজি করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছেন সার্বক্ষণিক। মুনিয়া ইস্যুকে পুঁজি করে শুরু থেকেই সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে নিয়ে তির্যক মন্তব্য করে আসছিল চক্রটি। বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধারসহ নিরপরাধ ব্যক্তিদের ফাঁসানোর অপচেষ্টা চক্রটির রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের সর্বশেষ সংযোজন। সরকারের বিরুদ্ধেই এটি আরেকটি চক্রান্ত। কারণ বসুন্ধরা গ্রুপের সঙ্গে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের রুটিরুজির সম্পর্ক রয়েছে। দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ এই শিল্পগ্রুপের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নির্ভরশীল। এ ধরনের কুৎসিত, আপত্তিকর ও ভিত্তিহীন অভিযোগে যদি এই গ্রুপটি ব্যবসা গুটিয়ে ফেলে তাহলে এর বিরূপ প্রভাব অর্থনীতিতে পড়বে। ক্ষতিগ্রস্ত হবে সরকার, রাষ্ট্র। ব্যবসায়ী মহল মনে করছে, শুধু বসুন্ধরা গ্রুপ নয়, এ ধরনের খামখেয়ালির মামলা ও মিথ্যাচার অন্য বড় শিল্পোদ্যোক্তাদেরও আতঙ্কে ফেলবে। তারাও ব্যবসা গুটিয়ে নেবেন। করোনা সংকটের এই সময়ে এটি দেশের অর্থনীতির ওপর ভয়াবহ নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। ইতিপূর্বে ওয়ান-ইলেভেনের আগে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদদের চরিত্র হননের খেলায় মেতেছিল। এটি ছিল ষড়যন্ত্রের একটি অংশ। এর পরপরই এসব ভুয়া এবং সাংবাদিকতার রীতিনীতিবিবর্জিত রিপোর্ট দিয়েই ওয়ান-ইলেভেন সরকার ক্ষমতা দখল করেছিল। সে রকম একটি পরিস্থিতি তৈরি করার জন্যই কি এ মামলা? মুনিয়ার মৃত্যুর পর পুলিশ তিন মাস ধরে তদন্ত করেছে। এরপর দেখা গেছে এটি আত্মহত্যা। একটি আত্মহত্যাকে হত্যাকান্ড বানানোর এই মহা ষড়যন্ত্রে নুসরাত একটি পুতুল। আর এই চক্রটিকে উসকে দিয়ে অর্থের জোগান দিচ্ছেন ভিন্ন দল থেকে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী সংসদ সদস্য ও হুইপ সামশুল হক চৌধুরী ওরফে বিচ্ছু সামশু এবং তার ছেলে নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন। এরা রাষ্ট্র এবং সরকারের জন্য বিপজ্জনক। আরও যারা এদের সঙ্গে রয়েছেন তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় না আনলে গণতন্ত্র ও আইনের শাসনই সংকটে পড়বে বলে বিশেষজ্ঞ মহল মনে করেন।

অর্থের জোগানদাতা বিচ্ছু সামশু সিন্ডিকেট : বিচ্ছু সামশু সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সরকারি করোনা ভ্যাকসিন চুরি, ইয়াবা ব্যবসা, অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা, ব্যাংকার মোর্শেদ হত্যাসহ একাধিক অনিয়ম ও দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছিল বসুন্ধরা গ্রুপের মালিকানাধীন বিভিন্ন গণমাধ্যম। এর জের ধরে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং এমডির বিরুদ্ধে এর আগেও মামলা করেছেন হুইপ সামশুল। মুনিয়া ইস্যুতে নুসরাতকে ‘দাবার গুটি’ বানিয়ে ফের অপতৎপরতা শুরু করেছেন তিনি। অনুসন্ধান বলছে, মুনিয়ার মৃত্যুর ঘটনায় হুইপপুত্র শারুন চৌধুরীর সরাসরি সম্পৃক্ততা ছিল। শারুনের বিরুদ্ধে মুনিয়াকে হত্যার অভিযোগও উঠেছিল। বিচ্ছু সামশু এবং তার ছেলের বিপক্ষে কেউ অবস্থান নিলেই নেমে আসে ভয়ংকর নির্যাতন। প্রতিশোধ নিতে শারুন চৌধুরী এতটাই ভয়ংকর হয়ে ওঠেন যে, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে এমন কোনো অপকর্ম নেই যা তিনি করেন না। আর নিজের অপকর্ম ঢাকতে এবং প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে মুনিয়ার বোন নুসরাতকে কোটি টাকা দিয়ে বশ করে সাজানো মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের এমডিকে ফাঁসানোর অপচেষ্টা চালিয়েছিলেন।

ধর্ষণ ও হত্যা মামলার ছয় নম্বর আসামি শারুন চৌধুরীর সাবেক স্ত্রী সাইফা রহমান মিম। তথ্যমতে, মুনিয়ার সঙ্গে শারুনের পরকীয়ার জের ধরে স্বামীর সংসার ছেড়ে এসেছিলেন মিম। শারুনের নানা অপকর্মের সাক্ষী থাকায় এবং শারুনের বিরুদ্ধে মামলা করায় ক্ষুব্ধ হয়ে নুসরাতের মামলায় এই মিমকেও ফাঁসানোর অপচেষ্টা হয়েছে। এমনকি প্রথম মামলায় তদন্ত কর্মকর্তাকে সত্য তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করায় নতুন মামলায় আসামি করা হয়েছে নিরপরাধ বাড়িমালিক দম্পতিকেও। এ ছাড়া এ মামলায় আসামি করা হয়েছে গত মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেফতার মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসাকেও, যিনি গ্রেফতারের পর রিমান্ডে শারুন চৌধুরী সম্পর্কে স্পর্শকাতর বহু তথ্য ফাঁস করে দিয়েছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
নভেম্বরে গণভোট চেয়ে জামায়াতসহ আট দল ইসিতে
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
বেকার বৃদ্ধি ও নারী শ্রমিক কমায় উদ্বেগ আইএমএফের
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতীক তালিকায় কলি, শাপলাই চায় এনসিপি
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
প্রতারণার কাঠগড়ায় সরকার : মান্না
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বিচার ও সংস্কার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
গণভোট আগে বা পরে অর্জন একই
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
থামছেই না ইসরায়েল
থামছেই না ইসরায়েল
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
বিএনপির লক্ষ্য গণমুখী বাংলাদেশ গড়া
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

টালমাটাল রাজনীতি
টালমাটাল রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

ত্রিবিভক্ত জাসদের  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ
ত্রিবিভক্ত জাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

নগর জীবন

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি

বগুড়ায় বাংলাদেশ আফগানিস্তান ম্যাচ অনিশ্চিত
বগুড়ায় বাংলাদেশ আফগানিস্তান ম্যাচ অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের স্মৃতি ফিরিয়ে চিরবিদায়
ফিলিপ হিউজের স্মৃতি ফিরিয়ে চিরবিদায়

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাহায্যের আবেদন
সাহায্যের আবেদন

খবর

অ্যাসাইকুডা জালিয়াতি করে কনটেইনার খালাস
অ্যাসাইকুডা জালিয়াতি করে কনটেইনার খালাস

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সম্মেলন
সম্মেলন

নগর জীবন

সাবেক দুই প্রকৌশলী ও এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক দুই প্রকৌশলী ও এক ঠিকাদারের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

নগর জীবন