শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

উৎকণ্ঠা ব্যবসায়ী মহলে

৪৬ হাজার শিল্প-কারখানা পরিদর্শনে নামছে সরকার
রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
উৎকণ্ঠা ব্যবসায়ী মহলে

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসনের আলোকে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে সারা দেশের ৪৬ হাজার ১০০ শিল্প-কারখানা পরিদর্শনে নামছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-বিডা। সংস্থাটি বলছে, এই পরিদর্শনে কারখানাগুলোর সমস্যাসমূ হ জানা হবে এবং তা সমাধানে সরকারের কাছে সুপারিশ তুলে ধরা হবে। এ নিয়ে টেনশনে পড়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তারা। তবে ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন ভয়ের কিছু নেই। প্রয়োজনে কারখানার চিহ্নিত সমস্যা সমাধানে উদ্যোক্তাদের আর্থিক সহায়তা দেবে সরকার।

বিডার তথ্যমতে- ৬৮ ধরনের শিল্প খাতকে অন্তর্ভুক্ত করে, দুর্ঘটনা ও ঝুঁকি বিবেচনায় ৩২টি খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বিত পরিদর্শন কার্যক্রমের আওতায় আনা হবে মোট ৪৬ হাজার ১০০টি কারখানাকে। তবে প্রথম তিন মাসে ৫ হাজার কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হবে। পর্যবেক্ষণে যাওয়ার তিন দিন আগে সংশ্লিষ্ট কারখানা কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে জানানো হবে।

এ প্রসঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা কারখানা পরিদর্শন করে সমস্যার কথা জানব এবং তা সমাধানে সরকারকে সুপারিশ দেব। ফলে এখানে বিন্দুমাত্র ভয়ের কোনো কারণ নেই। আমরা কোনো অ্যাকশনও নেব না। পরিদর্শনকালে চিহ্নিত সমস্যা সমাধানে বেসরকারি খাতকে অর্থায়নের বিষয়টি এখনই বলছি না। আগে পরিদর্শন হোক। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, এই পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ কোনোভাবেই অভিযান নয়। এতে অভিযুক্তকে দন্ড দেওয়ার সুযোগ রাখা হয়নি। এর উদ্দেশ্য হচ্ছে সমস্যা চিহ্নিত করা এবং এর সমাধানের জন্য প্রয়োজনে প্রণোদনার ব্যবস্থা করা। ইতিমধ্যে এসওপি তৈরি করা হয়েছে, চেকলিস্ট তৈরি করা হয়েছে। সে অনুযায়ী টিমও গঠন করা হয়েছে। এর উদ্দেশ্য পর্যালোচনা ও পরবর্তী কাজ করার জন্য সুপারিশ করা। চেকলিস্টে কাঠামোগত নিরাপত্তা, অগ্নিনিরাপত্তা, বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা, মেশিন নিরাপত্তা, বয়লার নিরাপত্তা, বিস্ফোরকজনিত নিরাপত্তা এবং পরিবেশগত নিরাপত্তার বিষয়টি রাখা হয়েছে। কারখানার নিরাপত্তাজনিত বিষয়ে অনেকগুলো সংস্থার কাছ থেকে লাইসেন্স নিতে হয়। বিডায় সেফটি সেল স্থাপনের মাধ্যমে ওয়ান স্টপ সার্ভিস পেলে উদ্যোক্তাদের হয়রানি কমার পাশাপাশি নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা সহজ হবে। এর মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে দেশের শিল্পখাত উপকৃত হবে। শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ- বিসিআইর সাবেক সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, এটি পরিদর্শন নয়, বিষয়টিকে জরিপ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এই জরিপে সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীরাও যুক্ত। আমরা সারা দেশের শিল্প-কারখানা সমূহের সমস্যা চিহ্নিত করে, তা সমাধানের তাগিদ দেব। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে কোনো কোনো ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সহায়তা করবে, এটা আশা করছি। এফবিসিসিআইর এই সিনিয়র সহসভাপতি আরও বলেন, কারখানায় দুর্ঘটনা হলেই মালিকদের দোষারোপ করা হয়। কিন্তু এসব ক্ষেত্রে যেসব সংস্থা লাইসেন্স দিয়ে থাকে তাদেরও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। নিমতলীর অগ্নিদুর্ঘটনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, আলাদা কেমিক্যাল পল্লী গঠিত হলে, চুড়িহাট্টায় আগুনের দুর্ঘটনা ঘটত না। কারখানার নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানিতে রপ্তানিমুখী শিল্পের সঙ্গে অন্য শিল্পের শুল্ক বৈষম্য দূর করতে হবে।

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ-ডিসিসিআই সভাপতি রিজওয়ান রহমান বলেন, শিল্প-কারখানা পরিদর্শনের উদ্যোগ ভালো। কারণ, বিপদ আসার আগে সমস্যা সমাধান ভালো। ঢালাওভাবে পরিদর্শন করতে হবে। দুর্ঘটনা ঘটার আগে তা মোকাবিলার চিন্তা করতে হবে। এক্ষেত্রে কেউ কেউ একটু চাপ অনুভব করতেই পারেন। তবে ভয়ের কিছু নেই। কারণ, এই পরিদর্শন সরকার ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে হচ্ছে। গত কয়েক দশকে দেশের শিল্প-কারখানায় একের পর এক প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় কারখানাগুলোর কর্মপরিবেশ ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিয়ে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনাও হয়েছে। বিশেষ করে ২০১২ সালে তাজরীন ফ্যাশনসের অগ্নিকান্ডে ১১২ জনের মৃত্যু, ২০১৩ সালে রানা প্লাজায় দেড় হাজারেরও বেশি শ্রমিকের প্রাণহানি, ২০১৬ সালে ট্যাম্পাকো ফয়েলসে অগ্নিকান্ডে ৪১ জন ও সবশেষ গত ৮ জুলাই নারায়ণগঞ্জের হাসেম ফুডসে ৫২ জনের মৃত্যুর ঘটনা দেশের কারখানাগুলোর কর্মপরিবেশ পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক মহলের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। ব্যবসায়ীদের মতে, রপ্তানিখাতসহ সব শিল্প-কারখানা মনিটরিংয়ের জন্য একটি পৃথক ও স্বাধীন সংস্থা গড়ে তোলা প্রয়োজন। কারণ, সারা দেশের ৩ থেকে ৪ লাখ শিল্প-কারখানা মনিটরিং করার মতো সক্ষমতা ও দক্ষতা শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা কল-কারখানা অধিদফতরের নেই। দেশের প্রধান রপ্তানিখাত তৈরি পোশাকশিল্পসহ অন্যান্য রপ্তানিখাতে বৈশ্বিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোর চাপের কারণে রপ্তানিকারক কারখানাগুলো কমপ্লায়েসের আওতায় এসেছে। কিন্তু স্থানীয় শিল্পে কোনো চাপ নেই। আবার কোনো দুর্ঘটনা হলে, শুধু মালিককে দোষারোপ করা হয়। কিন্তু কারখানা স্থাপন ও নির্মাণ প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে চলমান থাকা অবস্থায় যেসব ব্যক্তি ও সংস্থার সম্পৃক্ততা রয়েছে, যাদের নজরদারি রাখার কথা, তাদের কেউ ধরে না। সব দোষ ও অভিযোগ একপেশেভাবে শুধু মালিকের ওপর চাপিয়ে দেওয়াটাও অন্যায়। জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের হাসেম ফুডসে গত ৮ জুলাই সংঘটিত অগ্নিকান্ডে মৃত্যু হয় ৫২ জনের। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ঘটনার পর দেশের শিল্পখাতে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। এর আগেও রাজধানীতে বেশ কিছু অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এ সব ঘটনার পর থেকেই দেশের শিল্প-কারখানাগুলোর কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে তৎপর হয়ে উঠে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানকে সভাপতি করে এরই মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। তার নেতৃত্বে কমিটির সদস্যরা শিল্প-কারখানাগুলোয় কর্মপরিবেশ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে পরিদর্শন কার্যক্রম চালাবেন। এ ছাড়া কমিটির কার্যক্রম বাস্তবায়নে মুখ্য ভূমিকায় থাকছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাভুক্ত সংস্থা বিডা। পরিদর্শন কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতিও এরই মধ্যে প্রায় শেষ পর্যায়ে। পরিদর্শনের জন্য এরই মধ্যে ৪৬ হাজারের বেশি শিল্প-কারখানার তালিকা সংগ্রহ করেছে জাতীয় কমিটি। এর মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ৫ হাজার কারখানায় পরিদর্শন করা হবে। পরে ধাপে ধাপে অন্য কারখানাগুলোরও কর্মপরিবেশের নিরাপত্তা যাচাই করা হবে।

হাসেম ফুডসের দুর্ঘটনার পর পরই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে দেশের শিল্প-কারখানাগুলোয় পরিদর্শন কার্যক্রম শুরু করা নিয়ে একটি অনুশাসন জারি করা হয়েছিল। এতে বলা হয়, এফবিসিসিআই, বিজিএমইএসহ সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি কর্তৃপক্ষ ও সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে বিডার নেতৃত্বে অবিলম্বে সব শিল্প-কারখানা সরেজমিন পরিদর্শনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। পরিদর্শন চলাকালে শিল্প-কারখানাগুলোর অবকাঠামোগত পরিস্থিতি এবং অগ্নি ও অন্যান্য দুর্ঘটনা নিরোধে বিদ্যমান প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা পর্যালোচনা করা হবে। এ পর্যালোচনার ভিত্তিতে করণীয় নির্ধারণে প্রয়োজনীয় সুপারিশ প্রণয়নের দায়িত্বও সুনির্দিষ্টভাবে বিডাই পালন করবে। অনুশাসনে এ নিয়ে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণেরও অনুরোধ জানানো হয়। ওই অনুশাসনের পরই সালমান এফ রহমানকে সভাপতি করে একটি জাতীয় কমিটি গঠনের তথ্য জানানো হয়। ২৪ সদস্যের কমিটিতে সদস্য সচিব হিসেবে রয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব। অন্য সদস্যরা হলেন বাণিজ্যমন্ত্রী, শিল্পমন্ত্রী, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রী, সংশ্লিষ্ট সংসদীয় এলাকার সংসদ সদস্য, সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশন/পৌরসভার মেয়র, জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব, বাণিজ্য সচিব, শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব, শিল্প সচিব, বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান, অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের মহাপরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন), গণপূর্ত অধিদফতরের প্রধান প্রকৌশলী, স্থাপত্য অধিদফতরের প্রধান স্থপতি, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের মহাপরিদর্শক, এফবিসিসিআই সভাপতি ও বিজিএমইএ’র সভাপতি।

কমিটির জন্য নির্ধারিত কাজের মধ্যে রয়েছে সরেজমিন পরিদর্শনে পাওয়া পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশমালা পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ; কলকারখানা, সংশ্লিষ্ট আইনি কর্তৃপক্ষগুলোর কার্যক্রম পরিবীক্ষণ; কলকারখানা, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোসংক্রান্ত প্রায়োগিক আইন, বিধি, নীতিমালা, গাইডলাইন ও নির্দেশনা পর্যালোচনার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ইত্যাদি। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট আইন, বিধি, নীতিমালা, গাইডলাইন, নির্দেশনা পরিপালনের বিষয়টি পরিবীক্ষণের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট কলকারখানা, শিল্প ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সংশ্লিষ্ট সবাইকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনতেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে কমিটি। এরই মধ্যে সালমান এফ রহমানের সভাপতিত্বে কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এ সভায় মোট তিনটি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রথম সিদ্ধান্তটি হলো সরকার কর্তৃক গঠিত কমিটির কার্যপরিধি বিবেচনায় কাজের সুবিধার্থে স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, বিদ্যুৎ বিভাগ সচিব এবং শ্রম অধিদফতরের মহাপরিচালককে কমিটিতে কো-অপ্ট করতে হবে।

দ্বিতীয় সিদ্ধান্তটি হলো নতুনভাবে শিল্প-কারখানা স্থাপনের অনুমতি দিতে ওয়ান স্টপ সার্ভিস দেওয়ার উপযোগী করে একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গড়ে তোলা হবে। এ কাঠামোর অধিক্ষেত্র, কার্যপরিধি, আইনগত এখতিয়ার ইত্যাদি নির্ধারণের লক্ষ্যে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানকে আহ্‌বায়ক করে অন্যান্য বিভিন্ন নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি সাব-কমিটি গঠন করা হবে। সাব-কমিটি প্রয়োজনে সদস্য কো-অপ্ট করতে পারবে। এ জন্য গঠিত সাব-কমিটিকে প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়নের জন্য তিন মাস সময় নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের ভিত্তিতে বিডার নেতৃত্বে গঠিত পরিদর্শন সাব-কমিটি ঢাকা ও এর আশপাশের জেলাগুলোয় সভা আয়োজনের চার-ছয় সপ্তাহের মধ্যে পরিদর্শন শুরু করবে বলেও সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কমিটির সদস্য এফবিসিসিআই এরই মধ্যে শিল্প-কলকারখানা পর্যবেক্ষণ ও পরিদর্শনের পদ্ধতি ও চেকলিস্ট তৈরি করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম