শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

তিন কারণে নৌকার ভরাডুবি

এমপি লীগ ভাই লীগ মনোনয়ন বাণিজ্য অভ্যন্তরীণ কোন্দল, ৯৯ ভোট পেয়ে সর্বনিম্ন রেকর্ড
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
তিন কারণে নৌকার ভরাডুবি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জন্নাতুল বকেয়া নৌকা নিয়ে পেয়েছেন মাত্র ৯৯ ভোট। তৃতীয় ধাপের ৯৮৬টি ইউনিয়নের মধ্যে কোনো প্রার্থীর পাওয়া এটি সর্বনিম্ন ভোট।

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বেলগাছী ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সমীর কুমার দে পেয়েছেন মাত্র ১০২ ভোট। পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সয়না রঘুনাথপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এইচ এম আর কে খোকন পেয়েছেন ১২০ ভোট। একই অবস্থা কক্সবাজারের পেকুয়ার মগনামা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী নাজেম উদ্দিনের প্রাপ্ত ভোট মাত্র ১৪৫। নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী তারা জামানত হারিয়েছেন।

তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অধিকাংশ জায়গায় নৌকার চরম বিপর্যয় ঘটেছে। কোথাও দলীয় বিদ্রোহী, কোথাও স্বতন্ত্র প্রার্থীর আড়ালে বিএনপি, কোথাও জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর শোচনীয় পরাজয়ের চিত্র পাওয়া গেছে। এসব এলাকার অধিকাংশ স্থানেই আওয়ামী লীগের এমপি, আওয়ামী লীগের উপজেলা চেয়ারম্যান। টানা এক যুগে সরকারের ব্যাপক উন্নয়ন সত্ত্বেও কেন এ বিপর্যয় তা আওয়ামী লীগের কাছেও বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। তারা জানতে চাইছেন, এটা কি প্রার্থীদের ব্যক্তিগত ত্রুটি, স্থানীয় সংগঠনের দুর্বলতা, না জাতীয় রাজনীতির কোনো প্রভাব। নাকি এমপি-মন্ত্রীদের পছন্দের প্রার্থী না হওয়ায় এ পরাজয়? নাকি মনোনয়ন বাণিজ্য? এ নিয়ে দলের সব পর্যায়েই এখন আলোচনা হচ্ছে। গতকাল বিকালে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা অনির্ধারিত বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা করেছেন। উপস্থিত একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের কথাবার্তাতেই উঠেছে, নৌকার ভরাডুবির পেছনে এমপি লীগ বা ভাই লীগ, তৃণমূলের মনোনয়ন বাণিজ্য এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দল। বড় আকারে এই তিন কারণকেই দায়ী করছেন তারা।

মনোনয়ন বাণিজ্যে শোচনীয় পরাজয় : সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ৯টিতেই পরাজিত হয়েছে নৌকা। শান্তিগঞ্জেও প্রায় একই চিত্র। এখানে আট ইউনিয়নের দুটিতে মাত্র জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। নৌকার এমন ভরাডুবির পেছনে মনোনয়ন প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন জেলা নেতাদের। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মনোনয়ন বাণিজ্য ও একতরফা মনোনয়ন প্রদানকেই এ পরাজয়ে দায়ী করছেন তারা। এ জেলায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের অনুসারী ও সহসভাপতি নুরুল হুদা মুকুটের নেতৃত্বে এক পক্ষ এবং জেলা সভাপতি মতিউর রহমান, সহসভাপতি মহিবুর রহমান মানিক এমপি ও সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির ইমনের নেতৃত্বে আরেক গ্রুপ। দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে মান্নানের অনুসারীরা দলীয় মনোনয়ন পাননি। ফলে বিদ্রোহী প্রার্থী হয় অনেকেই। এতে ১০টি ইউনিয়নে নৌকার পরাজয় হয়। তৃতীয় ধাপেও একই ধারা অব্যাহত রাখে জেলা আওয়ামী লীগ। নিজ কেন্দ্রে জয়ী হওয়ার যোগ্যতা নেই এমন ব্যক্তিকেও মনোনয়নের জন্য কেন্দ্রে নাম পাঠানো হয়। সে কারণে তৃতীয় ধাপেও সদর ও শান্তিগঞ্জে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার হিড়িক পড়ে। সদর আসনের এমপি জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ সংগঠনকে শক্তিশালী করেছেন। যে কারণে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও বিদ্রোহীদের কাছে নৌকার শোচনীয় পরাজয় হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুল হুদা মুকুট বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঢাকায় বসে কোনো কিছুর বিনিময়ে অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়নের সুপারিশ করেছেন। দীর্ঘদিন দল করা ব্যক্তিদের মনোনয়ন দিলে নৌকার ভরাডুবি হতো না। কিন্তু তারা মনোনয়ন বাণিজ্য করে অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ায় নৌকার বিপর্যয় হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, ‘তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতেই কেন্দ্রে তিনজনের নাম পাঠানো হয়। কেন্দ্র যাকে যোগ্য মনে করেছে, তাকেই নৌকা দিয়েছে। এখানে পছন্দ-অপছন্দ কিংবা বিনিময়ের প্রশ্নই আসে না।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগে থেকে আওয়ামী লীগের ক্ষতি করার লোকের অভাব নেই।’ কক্সবাজারের পেকুয়ার মগনামা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী নাজেম উদ্দিনের প্রাপ্ত ভোট মাত্র ১৪৫। এলাকায় জনবিচ্ছিন্ন হলেও তার নৌকার মাঝি হওয়ার গল্প বললেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খায়রুল এনাম। তিনি অভিযোগ করেন, কোটি টাকার মিশনে তিনি নৌকা বাগিয়ে এনেছেন। এলাকায় কোনো ধরনের প্রচারণাও করেননি। নৌকার প্রার্থীর বক্তব্য ছিল, যিনি নৌকা দিয়েছেন, তিনিই পাস করিয়ে আনবেন। নেতা-কর্মীর দরকার হবে না। মূলত আওয়ামী লীগ প্রার্থী হলেও বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে ছিলেন নৌকার প্রার্থী।’ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রাসেদুল ইসলাম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উনারা কেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা নৌকা মার্কার মনোনয়ন পেয়েছেন তা খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করি’।

এমপি লীগ/ভাই লীগে জয়-পরাজয় : তৃতীয় ধাপে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে ১১ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী পরাজিত হয়েছেন। উপজেলার নুরুল্লাগঞ্জ ইউনিয়নে সৈয়দ শাহীন আলম চশমা নিয়ে নৌকার বিপরীতে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি এবারের নির্বাচনে নৌকা চাননি। এ প্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি ছাত্রলীগের নেতা ছিলাম। এখন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। নৌকা নিয়ে ভোট করে বিজয়ী হতে পারলে আরও বেশি ভালো লাগত। কিন্তু নৌকা চাইনি। কারণ আমরা স্থানীয় এমপি মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন ভাইয়ের রাজনীতি করি। উনি বিগত নির্বাচনে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছেন। উনি যখন নৌকা নিয়ে বিজয়ী হবেন, আমরাও তখন নৌকা চাইব। নুরুল্লাগঞ্জ ইউনিয়নে নৌকা পেয়েছিলেন মীর আশরাফ আলী। তিনি বলেন, পুরো নির্বাচনী এলাকা নিয়ন্ত্রণ করেন এমপি নিক্সন চৌধুরী। তার কূটকৌশলে নৌকার ভরাডুবি ঘটেছে। নেত্রকোনার পূর্বধলায় ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টিতে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। বাকি আটটিতে বিজয়ী হয়েছেন দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী। এ উপজেলায় আওয়ামী লীগ দুই ধারায় বিভক্ত। এক পক্ষের নেতৃত্বে স্থানীয় এমপি ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল। আরেক পক্ষে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন। দলীয় মনোনয়নের সময় স্থানীয় এমপি আহমদ হোসেনের পক্ষের ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে নিজের পছন্দমতো প্রার্থীদের নাম কেন্দ্রে পাঠান বলে স্থানীয় অভিযোগ। একটি ইউনিয়ন বাদে ওই তালিকা অনুযায়ীই মনোনয়ন হয়। আহমদ হোসেনের অনুসারীরা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে তৃতীয় ধাপের ভোটে নৌকা ডোবাতে সক্ষম হন। এমনকি এমপির নিজ ইউনিয়ন বৈরাটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।  তৃতীয় ধাপের ভোটে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ভরাডুবির প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, নৌকার পরাজয়ের কারণ খুঁজছি। কী কারণে নৌকা প্রার্থীর পরাজয় হলো, সেগুলো তদন্ত করা হচ্ছে। যারাই নৌকার পরাজয়ের নেপথ্যে কাজ করছেন, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দল ও এলাকা কিংবা বংশগত ভোটের প্রভাব পড়ে। এ ছাড়াও দলীয় বিদ্রোহীদের কারণেও ভোটে প্রভাব ফেলেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা