শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

তিন কারণে নৌকার ভরাডুবি

এমপি লীগ ভাই লীগ মনোনয়ন বাণিজ্য অভ্যন্তরীণ কোন্দল, ৯৯ ভোট পেয়ে সর্বনিম্ন রেকর্ড
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
তিন কারণে নৌকার ভরাডুবি

কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জন্নাতুল বকেয়া নৌকা নিয়ে পেয়েছেন মাত্র ৯৯ ভোট। তৃতীয় ধাপের ৯৮৬টি ইউনিয়নের মধ্যে কোনো প্রার্থীর পাওয়া এটি সর্বনিম্ন ভোট।

চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার বেলগাছী ইউপি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সমীর কুমার দে পেয়েছেন মাত্র ১০২ ভোট। পিরোজপুরের কাউখালী উপজেলার সয়না রঘুনাথপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এইচ এম আর কে খোকন পেয়েছেন ১২০ ভোট। একই অবস্থা কক্সবাজারের পেকুয়ার মগনামা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী নাজেম উদ্দিনের প্রাপ্ত ভোট মাত্র ১৪৫। নির্বাচন কমিশনের আইন অনুযায়ী তারা জামানত হারিয়েছেন।

তৃতীয় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে অধিকাংশ জায়গায় নৌকার চরম বিপর্যয় ঘটেছে। কোথাও দলীয় বিদ্রোহী, কোথাও স্বতন্ত্র প্রার্থীর আড়ালে বিএনপি, কোথাও জাতীয় পার্টির প্রার্থীর কাছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর শোচনীয় পরাজয়ের চিত্র পাওয়া গেছে। এসব এলাকার অধিকাংশ স্থানেই আওয়ামী লীগের এমপি, আওয়ামী লীগের উপজেলা চেয়ারম্যান। টানা এক যুগে সরকারের ব্যাপক উন্নয়ন সত্ত্বেও কেন এ বিপর্যয় তা আওয়ামী লীগের কাছেও বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। তারা জানতে চাইছেন, এটা কি প্রার্থীদের ব্যক্তিগত ত্রুটি, স্থানীয় সংগঠনের দুর্বলতা, না জাতীয় রাজনীতির কোনো প্রভাব। নাকি এমপি-মন্ত্রীদের পছন্দের প্রার্থী না হওয়ায় এ পরাজয়? নাকি মনোনয়ন বাণিজ্য? এ নিয়ে দলের সব পর্যায়েই এখন আলোচনা হচ্ছে। গতকাল বিকালে ধানমন্ডি আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা অনির্ধারিত বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা করেছেন। উপস্থিত একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তাদের কথাবার্তাতেই উঠেছে, নৌকার ভরাডুবির পেছনে এমপি লীগ বা ভাই লীগ, তৃণমূলের মনোনয়ন বাণিজ্য এবং অভ্যন্তরীণ কোন্দল। বড় আকারে এই তিন কারণকেই দায়ী করছেন তারা।

মনোনয়ন বাণিজ্যে শোচনীয় পরাজয় : সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ৯টিতেই পরাজিত হয়েছে নৌকা। শান্তিগঞ্জেও প্রায় একই চিত্র। এখানে আট ইউনিয়নের দুটিতে মাত্র জয় পেয়েছে আওয়ামী লীগ। নৌকার এমন ভরাডুবির পেছনে মনোনয়ন প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন জেলা নেতাদের। অভ্যন্তরীণ কোন্দল, মনোনয়ন বাণিজ্য ও একতরফা মনোনয়ন প্রদানকেই এ পরাজয়ে দায়ী করছেন তারা। এ জেলায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের অনুসারী ও সহসভাপতি নুরুল হুদা মুকুটের নেতৃত্বে এক পক্ষ এবং জেলা সভাপতি মতিউর রহমান, সহসভাপতি মহিবুর রহমান মানিক এমপি ও সাধারণ সম্পাদক এনামুল কবির ইমনের নেতৃত্বে আরেক গ্রুপ। দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে মান্নানের অনুসারীরা দলীয় মনোনয়ন পাননি। ফলে বিদ্রোহী প্রার্থী হয় অনেকেই। এতে ১০টি ইউনিয়নে নৌকার পরাজয় হয়। তৃতীয় ধাপেও একই ধারা অব্যাহত রাখে জেলা আওয়ামী লীগ। নিজ কেন্দ্রে জয়ী হওয়ার যোগ্যতা নেই এমন ব্যক্তিকেও মনোনয়নের জন্য কেন্দ্রে নাম পাঠানো হয়। সে কারণে তৃতীয় ধাপেও সদর ও শান্তিগঞ্জে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার হিড়িক পড়ে। সদর আসনের এমপি জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ সংগঠনকে শক্তিশালী করেছেন। যে কারণে জাতীয় পার্টি, বিএনপি ও বিদ্রোহীদের কাছে নৌকার শোচনীয় পরাজয় হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুল হুদা মুকুট বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ঢাকায় বসে কোনো কিছুর বিনিময়ে অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়নের সুপারিশ করেছেন। দীর্ঘদিন দল করা ব্যক্তিদের মনোনয়ন দিলে নৌকার ভরাডুবি হতো না। কিন্তু তারা মনোনয়ন বাণিজ্য করে অযোগ্য ব্যক্তিদের মনোনয়ন দেওয়ায় নৌকার বিপর্যয় হয়েছে। এ প্রসঙ্গে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, ‘তৃণমূলের মতামতের ভিত্তিতেই কেন্দ্রে তিনজনের নাম পাঠানো হয়। কেন্দ্র যাকে যোগ্য মনে করেছে, তাকেই নৌকা দিয়েছে। এখানে পছন্দ-অপছন্দ কিংবা বিনিময়ের প্রশ্নই আসে না।’ তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগে থেকে আওয়ামী লীগের ক্ষতি করার লোকের অভাব নেই।’ কক্সবাজারের পেকুয়ার মগনামা ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থী নাজেম উদ্দিনের প্রাপ্ত ভোট মাত্র ১৪৫। এলাকায় জনবিচ্ছিন্ন হলেও তার নৌকার মাঝি হওয়ার গল্প বললেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খায়রুল এনাম। তিনি অভিযোগ করেন, কোটি টাকার মিশনে তিনি নৌকা বাগিয়ে এনেছেন। এলাকায় কোনো ধরনের প্রচারণাও করেননি। নৌকার প্রার্থীর বক্তব্য ছিল, যিনি নৌকা দিয়েছেন, তিনিই পাস করিয়ে আনবেন। নেতা-কর্মীর দরকার হবে না। মূলত আওয়ামী লীগ প্রার্থী হলেও বিএনপির স্বতন্ত্র প্রার্থীর পক্ষে ছিলেন নৌকার প্রার্থী।’ কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য রাসেদুল ইসলাম তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘চকরিয়া ও পেকুয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উনারা কেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা নৌকা মার্কার মনোনয়ন পেয়েছেন তা খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করি’।

এমপি লীগ/ভাই লীগে জয়-পরাজয় : তৃতীয় ধাপে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে ১১ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী পরাজিত হয়েছেন। উপজেলার নুরুল্লাগঞ্জ ইউনিয়নে সৈয়দ শাহীন আলম চশমা নিয়ে নৌকার বিপরীতে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা এবং ওই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি এবারের নির্বাচনে নৌকা চাননি। এ প্রসঙ্গে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি ছাত্রলীগের নেতা ছিলাম। এখন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। নৌকা নিয়ে ভোট করে বিজয়ী হতে পারলে আরও বেশি ভালো লাগত। কিন্তু নৌকা চাইনি। কারণ আমরা স্থানীয় এমপি মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন ভাইয়ের রাজনীতি করি। উনি বিগত নির্বাচনে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করে বিজয়ী হয়েছেন। উনি যখন নৌকা নিয়ে বিজয়ী হবেন, আমরাও তখন নৌকা চাইব। নুরুল্লাগঞ্জ ইউনিয়নে নৌকা পেয়েছিলেন মীর আশরাফ আলী। তিনি বলেন, পুরো নির্বাচনী এলাকা নিয়ন্ত্রণ করেন এমপি নিক্সন চৌধুরী। তার কূটকৌশলে নৌকার ভরাডুবি ঘটেছে। নেত্রকোনার পূর্বধলায় ১১টি ইউনিয়নের মধ্যে ২টিতে নৌকার প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। বাকি আটটিতে বিজয়ী হয়েছেন দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী। এ উপজেলায় আওয়ামী লীগ দুই ধারায় বিভক্ত। এক পক্ষের নেতৃত্বে স্থানীয় এমপি ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল। আরেক পক্ষে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন। দলীয় মনোনয়নের সময় স্থানীয় এমপি আহমদ হোসেনের পক্ষের ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে নিজের পছন্দমতো প্রার্থীদের নাম কেন্দ্রে পাঠান বলে স্থানীয় অভিযোগ। একটি ইউনিয়ন বাদে ওই তালিকা অনুযায়ীই মনোনয়ন হয়। আহমদ হোসেনের অনুসারীরা বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে তৃতীয় ধাপের ভোটে নৌকা ডোবাতে সক্ষম হন। এমনকি এমপির নিজ ইউনিয়ন বৈরাটিতে বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।  তৃতীয় ধাপের ভোটে আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের ভরাডুবির প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, নৌকার পরাজয়ের কারণ খুঁজছি। কী কারণে নৌকা প্রার্থীর পরাজয় হলো, সেগুলো তদন্ত করা হচ্ছে। যারাই নৌকার পরাজয়ের নেপথ্যে কাজ করছেন, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দল ও এলাকা কিংবা বংশগত ভোটের প্রভাব পড়ে। এ ছাড়াও দলীয় বিদ্রোহীদের কারণেও ভোটে প্রভাব ফেলেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক
এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা
চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু
দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা