শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

চাঁদাবাজির শীর্ষে ঢাকা সিটি

মুগদা সবুজবাগ মিরপুর মোহাম্মদপুরসহ সবখানে বাড়ি করতে দিতে হয় সরকারি দলকে নগদ টাকা নির্মাণসামগ্রী কিনতে হয় তাদের কাছ থেকেই, নেতাদের অভিযোগ করে লাভ হয় না, ভাগ পান সবাই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদাবাজির শীর্ষে ঢাকা সিটি

রাজধানীর মুগদায় বাড়ি করতে গেলেই নগদ টাকা দিতে হয় স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতাদের। আলাদা আলাদা করে তারা এসে প্রথমে দাবি করে বালু, রড, সিমেন্ট সাপ্লাই দেয়। এক গ্রুপকে সাপ্লাইয়ের কাজ দিলে আরেক গ্রুপ এসে দাবি করে চাঁদা। দুঃখ করে মুগদায় বাড়ি করতে যাওয়া একজন ভুক্তভোগী বললেন, যুবলীগের শীর্ষ দুই নেতার একজনকে দিয়ে তাদের অনুসারীদের বিরত করা হয়েছিল চাঁদাবাজি থেকে। এরপর এলেন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের এক নেতা। তিনি এসে বললেন, যুবলীগ নিস্তার দিলেও আমি দেব না। আমার গ্রুপকে দিতে হবে সব কাজ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, আট-দশ জন মিলে একখন্ড জমি কিনে বাড়ি করছি। আমাদের কাজটুকু আমরা নিজেরা করে যেতে চাই। এখানে কেউই বিত্তশালী নই। কিন্তু ওই নেতার সাফ কথা, কাউকে কাজ করতে দেবেন না। তাকে টাকা না দিলে কাজ বন্ধ। ওই আওয়ামী লীগ নেতার অন্যতম সহযোগী স্থানীয় ক্যাডার সাগর ও মুন্না।

সূত্র জানান, মুগদায় প্রতি রাতে চলে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতার অস্ত্রের মহড়া। যেখানে নতুন ভবন কিংবা ব্যবসার কাজ শুরু হয় সেখানেই তার লোকজন। চাহিদামতো বখরা না দিলেই কাজ বন্ধ। এ অভিযোগ নগর আওয়ামী লীগ নেতাদের কাছে করলে তারাও অসহায়ত্বের কথা জানান।

জানা গেছে, ঢাকা সিটিতে বাড়ি করা এখন কঠিন কাজ। বিশেষ করে মুগদার নিরীহ লোকজন এখন পুরোই জিম্মি। এলাকাবাসী বললেন, এখানে সাধারণত মধ্যবিত্ত-নিম্নবিত্তদের আবাস বেশি। আর এ অবস্থা ঘিরে নজিরবিহীন চাঁদাবাজির কেন্দ্র হয়ে উঠছে এলাকাটি। কয়েক বছর আগে একই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন রাজধানীর শাহজাহানপুরের অধিবাসীরা।

শুধু মুগদা বা শাহজাহানপুর নয়, পুরো ঢাকা  সিটির মিরপুর-মোহাম্মদপুর থেকে শুরু করে শনির আখড়া পর্যন্ত সবখানেই এখন বাড়ি করতে ইট-বালু-রড কিনতে হয় সরকারি দলের স্থানীয় নেতাদের থেকে। কখনো সহযোগী সংগঠন, কখনো মূল দল অতিষ্ঠ করে তুলছে নগরবাসীকে। বাড়ি করার কঠিন সংকটে সাধারণ মানুষ। অনেকে জটিলতা এড়াতে দফায় দফায় চাঁদা দিয়েই সব সামলে নেন। আবার অনেকে এক কঠিন অবস্থায় এলাকা ছেড়েই চলে যান। বাদ দেন ঘরবাড়ি নির্মাণ। নগর নেতাদের কাছে গেলেও তারা বলে দেন, ‘ওরা তো দল করে, ম্যানেজ করে চলুন।’

জানা গেছে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে অভিযোগ করলেও অনেক সময় লাভ হয় না। এমন শত শত জিডি বিভিন্ন থানায় স্তূপ আকারে পড়ে আছে। র‌্যাবের কাছেও অভিযোগের শেষ নেই। র‌্যাব ও পুলিশের কাছে সবচেয়ে বেশি অভিযোগ চাঁদাবাজির। বিশেষ করে প্লট, ফ্ল্যাট দখল ও বাড়ি নির্মাণে চাঁদা দাবি। পল্টন এলাকার অধিবাসী অভিযোগ করেন, তার দুটি ফ্ল্যাট দখল করে রেখেছেন স্থানীয় এক গুরুত্বপূর্ণ নেতা। এ অভিযোগও নগরের কাছে দিয়েছেন কিন্তু লাভ হয়নি। অনেকে অভিযোগ করেন, নেতাদের আশকারায় চাঁদাবাজি ও দখল হয়। ঢাকার বাইরে এমন অভিযোগ থাকলেও এ মুহূর্তে ঢাকা সিটিতেই সবচেয়ে বেশি চাঁদাবাজি ঘটছে। পল্টন থানা আওয়ামী লীগের এক শীর্ষ নেতা ও জনপ্রতিনিধির চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। তার আত্মীয়স্বজনের অপকর্মেও অতিষ্ঠ তারা।

ভবন নির্মাণে রাজনৈতিক দলের নেতাদের চাঁদাবাজি ও জোর করে নির্মাণসামগ্রী সরবরাহের কাজ নেওয়া প্রসঙ্গে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজনীতি মুনাফা অর্জনের একটি উপায়ে পরিণত হয়েছে। এটা দীর্ঘদিনে গড়ে ওঠা আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির নেতিবাচক প্রভাব। রাজনীতি বা সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্থানীয় প্রভাবশালী মহলের একটি অংশ ক্ষমতার অপব্যবহার করছে। তারা বড় বড় নেতার নামে এসব চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হচ্ছে। মূলত তারা জনসেবার জন্য নয়, বিনিয়োগ হিসেবে রাজনীতি করে। রাজনীতিকে পুঁজি করে নানা অনিয়ম-অন্যায়ে জড়িয়ে পড়ে। যেহেতু অন্যায় করে পার পেয়ে যাচ্ছে তাই দিন দিন এটা বাড়ছে। এ ছাড়া কে কার চেয়ে বেশি দাপট দেখাতে পারে, বেশি চাঁদাবাজি করতে পারে তা নিয়ে রাজনীতিবিদদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতাও রয়েছে। দুটি উপায়ে এখান থেকে উত্তরণ সম্ভব। প্রথমত, জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জড়িত সব সংস্থাকে দল-মতের ঊর্ধ্বে গিয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। দ্বিতীয়ত, রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের আয়নার সামনে দাঁড় করাতে হবে। তারা কি জনসেবা করতে চায়- নিজেদের এ প্রশ্ন করতে হবে। দলগুলো তাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনতে পারলে এ অন্যায় বন্ধ হবে।’ ঢাকা মহানগরী উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জনের নামে অভিযোগ আসে। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলেই আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি। আবার কিছু অভিযোগের নাম-ঠিকানাও সঠিক পাই না। ফলে ওই এলাকায় লোক পাঠিয়েও অভিযুক্ত ব্যক্তির সন্ধান পাই না। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব। ইউনিট নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে ওয়ার্ড নেতাদের দিয়ে, ওয়ার্ড নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে থানা নেতাদের দিয়ে এবং থানা নেতাদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পেলে মহানগরী কার্যনির্বাহী সংসদ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। মহানগরীর কেউ জড়িত হলে কার্যনির্বাহী সংসদ সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেবে। এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স।’ এ প্রসঙ্গে ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যে কোনো পর্যায়ের কারও বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দুর্নীতির অভিযোগ উঠলে আমরা সঙ্গে সঙ্গে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেব। আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না। জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠনে চাঁদাবাজ, মতলবাজদের ঠাঁই নেই।’ ঢাকা মহানগরী উত্তর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কারও বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সংগঠনের নাম ভাঙিয়ে কারও অপকর্ম করার সুযোগ নেই। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নির্দেশে এবং চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নেতৃত্বে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে সুসংগঠিত ও শৃঙ্খলিত সংগঠন যুবলীগ।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা