শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আওয়ামী লীগের কাউন্সিল কবে

বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ ডিসেম্বরে, সেপ্টেম্বরে কাউন্সিল হওয়ার জোর সম্ভাবনা নির্বাচনকালীন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কমিটিতে সাংগঠনিকভাবে দক্ষদের নিয়ে চিন্তা
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের কাউন্সিল কবে

ঘর গোছানোর জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার তিন মাসের আলটিমেটামের পর নড়েচড়ে বসেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। করোনার মধ্যেও থেমে নেই জেলা-উপজেলার সম্মেলন। তৃণমূল গোছাতে জেলা-উপজেলার শীর্ষ নেতা এবং দলীয় এমপিদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের তৎপরতা হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়ায় আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল নিয়ে দলের ভিতরে-বাইরে গুঞ্জন শুরু হয়েছে। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের ডিসেম্বরে। সম্মেলন কিছুটা এগিয়ে আসতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেপ্টেম্বরকে উপযুক্ত সময় হিসেবে বেছে নেওয়া হতে পারে বলে আভাস মিলেছে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তৃণমূল গোছানোর কাজ পুরোদমে শুরু হয়েছে। করোনার মধ্যেও থেমে নেই ঘর গোছানোর কাজ। জাতীয় সম্মেলন যথাসময়ই হবে।’ জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে জাতীয় কাউন্সিল এগিয়ে আসতে পারে কি না- জানতে চাইলে আবদুর রহমান বলেন, ‘সে সম্ভবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। নির্ধারিত সময়ের চেয়ে দু-এক মাস আগেও হতে পারে। আবার দু-এক মাস পিছিয়েও যেতে পারে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২০-২১ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে টানা নবমবারের মতো সভানেত্রী নির্বাচিত হন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা। তাঁর সঙ্গে দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হন ওবায়দুল কাদের। তিন বছর মেয়াদি এ সম্মেলনের মেয়াদ শেষ হবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে। দলটির একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চ্যালেঞ্জ হিসেবে ধরা হচ্ছে। চ্যালেঞ্জের এ নির্বাচনে জনগণের মন জয় করে টানা চতুর্থবারের মতো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সাংগঠনিকভাবে দক্ষ, তৃণমূলে পরিচিত ও গ্রহণযোগ্য নেতৃত্ব বাছাইয়ে গুরুত্ব দেবেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

জানা গেছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিরোধীদের সহিংসতা মোকাবিলায় রাজপথে শক্ত বলয় তৈরি করতে চায় আওয়ামী লীগ। এজন্য আগে থেকেই কেন্দ্র থেকে তৃণমূলকে ঢেলে সাজাতে ছক কষছেন দলটির হাইকমান্ড। এরই অংশ হিসেবে ঝিমিয়ে পড়া জেলা-উপজেলাকে উদ্দীপ্ত করতে নতুন নেতৃত্ব আনা হচ্ছে। সর্বশেষ ৯ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম বৈঠকে তৃণমূল ঢেলে সাজাতে তিন মাসের আলটিমেটাম দেন শেখ হাসিনা। ১০ ফেব্রুয়ারি খুলনা বিভাগের মাগুরা, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহ জেলার শীর্ষ নেতা-দলীয় এমপিদের নিয়ে বৈঠক করেন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। গতকালও খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা এ বিভাগের নেতাদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন। এ সময় মেয়াদোত্তীর্ণ সব জেলা-উপজেলার সম্মেলনের তাগিদ দেওয়া হয়।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সামনে রেখে দলীয় সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী ভার্চুয়ালি বৈঠক করছি জেলা-উপজেলা নেতাদের সঙ্গে। পাশাপাশি সম্মেলনও চলছে। এর মধ্য দিয়ে তৃণমূল আরও সংগঠিত ও শক্তিশালী হচ্ছে।’

৯ ফেব্রুয়ারি দলের প্রেসিডিয়ামের বৈঠকের পর থেকে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে শোডাউন বাড়িয়ে দিয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতারা। আবার দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে আসতে বর্তমান কমিটিতে থাকা অনেক নেতাও পিছিয়ে নেই। সকাল-দুপুর-সন্ধ্যায় নিজ নিজ অনুসারীদের নিয়ে বিশাল শোডাউন করে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে ঢুকছেন। এ প্রতিযোগিতা বর্তমান প্রেসিডিয়াম সদস্যদের মধ্যে বেশি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।

দলটির একাধিক নেতা জানিয়েছেন, আগামী দিনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক কার্যক্রমের পরিকল্পনার আমাদের একটা সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি আছে। সে অনুযায়ী বিগত জাতীয় সম্মেলনের পর থেকে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, উপজেলা ও জেলা সম্মেলনগুলো করা হয়। সংগঠনকে একেবারে তৃণমূল পর্যন্ত ঢেলে সাজানো হয়। ধাপে ধাপে এ কর্মকান্ডের মাধ্যমে দলকে শক্তিশালী করে আবার পরবর্তী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তৃণমূলে আমরা জোরেশোরেই সম্মেলন করছি। তৃণমূল গোছানোর কাজ শেষ হলেই জাতীয় কাউন্সিলের প্রস্তুতি শুরু হবে।’

সূত্রমতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দলে বড় ধরনের রদবদল আনতে যাচ্ছেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা। দেশব্যাপী পরিচিতি রয়েছে, ক্লিন ইমেজ ও সাংগঠনিকভাবে দক্ষদের স্থান দেবেন তিনি। নির্বাচন কমিশনের বেঁধে দেওয়া ৩৩ শতাংশ নারী কোটাও পূরণ করা হতে পারে এবারের সম্মেলনে। এতে বর্তমান কমিটির অনেকেই ছিটকে পড়তে পারেন এবং নতুন মুখ যুক্ত হওয়ার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। বিগত দিনে সাংগঠনিকভাবে সফল ছিলেন কিন্তু মন্ত্রিসভায় স্থান পাওয়ার কারণে বাদ পড়েছেন, তারাও এবারের সম্মেলনে যুক্ত হতে পারেন বলে আভাস পাওয়া গেছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মধ্যে তিন মাসের মধ্যে জেলা-উপজেলার সম্মেলন ছাড়াও অভ্যন্তরীণ কোন্দল থাকলে সেগুলো মিটিয়ে ফেলার জন্য জোর তাগাদা দিয়েছেন।’

দলীয় সূত্রমতে আওয়ামী লীগের ৭৮ সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৪২টি মেয়াদোত্তীর্ণ। ৬৫০ সাংগঠনিক উপজেলা-থানা-পৌরসভার মধ্যে ৩০০-এর মেয়াদ নেই। অগোছালো তৃণমূলকে দ্রুত ঢেলে সাজাতে দলীয় সভানেত্রীর কড়া বার্তা পাওয়ার পর জেলা-উপজেলায় ছুটে চলেছেন নেতারা। করোনার মধ্যেও থেমে নেই তৃণমূলের সম্মেলন। গতকাল বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী তিন মাসের মধ্যে জেলা-উপজেলা সম্মেলন শেষ করার তাগিদ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা সেভাবেই কাজ শুরু করছি।’ এ প্রসঙ্গে রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘দলীয় সভানেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা-উপজেলায় সম্মেলন চলছে। যেখানে সমঝোতার ভিত্তিতে কমিটি হচ্ছে সেখানে সেভাবেই কমিটি করা হচ্ছে। যেখানে সমঝোতা নয়, সেখানে কাউন্সিলরদের ভোটে নেতা নির্বাচিত হচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজ (বৃহস্পতিবার) নওগাঁ পৌরসভা, ১৮ ফেব্রুয়ারি নওগাঁ সদর উপজেলা, ১৯ ফেব্রুয়ারি পাবনা জেলা, ২০ ফেব্রুয়ারি নাটোর জেলা, ২৩ ফেব্রুয়ারি সিরাজগঞ্জের কাজীপুর, ২৪ ফেব্রুয়ারি বেলকুচি, ২৫ ফেব্রুয়ারি বগুড়ার নন্দীগ্রাম, ২৭ ফেব্রুয়ারি গাবতলী উপজেলা এবং ২৮ ফেব্রুয়ারি সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলন হবে। ৩১ মার্চ নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের মাধ্যমে রাজশাহী বিভাগের জেলা সম্মেলন শেষ হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
দেশে প্রতি পাঁচ ঋণগ্রহীতার একজন খেলাপি
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
গাজায় এক দিনেই ফিরল ৫০ হাজার বাসিন্দা
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
ঘড়িতে ঘুরপাক খাচ্ছে হত্যা রহস্য
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গাড়ি নির্বাচনের রাস্তায়, চালিয়ে নিতে হবে
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
গণভোটের সিদ্ধান্ত নেবে সরকার
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
আইনের শাসন কাকে বলে দেখাতে চাই নির্বাচনে
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
উপদেষ্টা হিসেবে সেফ এক্সিটের প্রয়োজন নেই
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
ঐকমত্য ছাড়াই জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা
কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু
সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার
ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮
পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট
এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি
এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি
ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা
ইইউ বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য অংশীদার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের দুইদিন পর প্রবাস ফেরত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের
সিলেটে ফ্রি চক্ষুসেবা ক্যাম্পের ঘোষণা এম এ মালিকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’
‘ভাষা সৈনিক আফসার আহমেদ সারাজীবন রাজনীতি করেছেন দেশ ও মানুষের জন্য’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে শব্দ দূষণকারী ৫ যানবাহনকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫
চট্টগ্রামে অপহৃত যুবক উদ্ধার, আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে অবৈধভাবে সিলিকা বালু উত্তোলন, ১৪ জনের জেল
হবিগঞ্জে অবৈধভাবে সিলিকা বালু উত্তোলন, ১৪ জনের জেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাঙ্কিংয়ের ২০৪ নম্বরে থাকা খেলোয়াড়ের কাছে হেরে গেলেন জোকোভিচ
র‍্যাঙ্কিংয়ের ২০৪ নম্বরে থাকা খেলোয়াড়ের কাছে হেরে গেলেন জোকোভিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে গণধর্ষণসহ ১০ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে গণধর্ষণসহ ১০ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের
এমসি কলেজের ক্যান্টিন চালুর দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের
গ্রহণযোগ্য চাকসু ও রাকসু নির্বাচন আয়োজনে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান শিবিরের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনের ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে ঘুরছে বাঘ
সুন্দরবনের ইকোট্যুরিজম কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে ঘুরছে বাঘ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

সংগীত ও নাটক পরিবেশন
সংগীত ও নাটক পরিবেশন

নগর জীবন