শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

সাঈদুর রহমান রিমন, নরসিংদী ঘুরে এসে
প্রিন্ট ভার্সন
সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

কঠিন ধাতব সিসার বিষে নরসিংদীর পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। জেলার আনাচে-কানাচে, ঝুপড়ি বস্তির আশপাশে, বাঁশঝাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক ব্যাটারি কারখানা রীতিমতো অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানকার বাতাসে সহনশীল ৫ মাইক্রোগ্রামের স্থলে ৪৫ মাইক্রোগ্রাম পর্যন্ত সিসা উড়ে বেড়ায়। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন থাকে আশপাশের এলাকা। এতে মানুষ শ্বাসকষ্ট, কিডনি, ক্যান্সারসহ মারাত্মক সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে পড়েছে শিশুদের জীবন। এ ছাড়া অবৈধ ব্যাটারি কারখানার নির্গত তরল এসিড ছড়িয়ে পড়ছে ড্রেন, নর্দমা, খাল-বিল হয়ে ফসলি জমিতে। সেসব স্থানে পশু-পাখির জীবনও বিপন্ন হচ্ছে। নরসিংদীর বেলাবো উপজেলার রাজারবাগ এলাকায় ব্যাটারি থেকে সিসা সংগ্রহের অবৈধ প্রক্রিয়ায় সিসার বিষে গবাদিপশু, পাখি, পুকুরের মাছসহ অন্যান্য প্রাণী মরতে শুরু করেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় অধিবাসীদের প্রতিবাদ-প্রতিরোধে ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে মালিক পালিয়ে গেলেও চারপাশে ছড়িয়ে পড়া সিসার বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে ক্ষয়ক্ষতি অব্যাহত রয়েছে। এলাকার সাধারণ মানুষ ও কৃষকদের অভিযোগ, ব্যাটারি থেকে সিসা বের করার ফলে নির্গত অ্যাসিড গবাদিপশু, পুকুরের মাছ ও ফসলি জমির অনেক ক্ষতি করছে। কারখানার নিকটবর্তী জমির ফসলাদি পচে নষ্ট হয়ে গেছে। রাজারবাগ গ্রামের ব্যবসায়ী মুকুল মিয়া জানান, সিসা কারখানার মালিকরা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু এখন পশুপাখি, গবাদিপশুর মড়ক শুরু হয়েছে।

এ ব্যাপারে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিষয়ে জেলা সমন্বয় কমিটির বৈঠকে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। সেখানে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়। ইতোমধ্যে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলো বন্ধ করে দেওয়াসহ অভিযুক্ত কারখানা মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পরিবেশ অধিদফতরকে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমেও ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও দাবি করেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘গত এক মাসে এ রকম অন্তত দুটি ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলোকেও সচল থাকতে দেওয়া হবে না।’

মাধবদীর লিড অ্যাসিড ব্যাটারি কারখানা সংলগ্ন মহল্লার বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, ব্যাটারির অ্যাসিড গলিয়ে তা কাঁচা ড্রেনের মধ্য দিয়েই অপসারণ করা হয়ে থাকে। সামান্য বৃষ্টিপাতেই ব্যাটারি কারখানার তরল রাসায়নিক পানির সঙ্গে মিলেমিশে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ির সীমানায় পৌঁছায়। এসব পানির সংস্পর্শে এলেই হাত-পায়ে ফোসকা পড়ে, মারাত্মক চুলকানি শুরু হয়। একপর্যায়ে দগদগে ঘা দেখা দেয়। রাত হলেই ব্যাটারিগুলো ভেঙে আগুন ধরিয়ে সিসা গলানো হয়। এ সময় কালো ধোঁয়ায় পুরো এলাকা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে এবং উৎকট গন্ধও ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য বাতাসেই ব্যাটারি পোড়ানো বর্জ্য-ছাই আশপাশের বাড়িঘরে ছড়িয়ে যায়। রাস্তার পথচারীরাও এসব ছাইভস্মের কবলে পড়েন। এগুলো খালি শরীরে পড়লেই জ্বালাপোড়া শুরু করে। শিশুরাই এসবের বেশি শিকার হচ্ছে।

নরসিংদীর বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে পরিচিত মাধবদী ও আশপাশের এলাকাতেই গড়ে উঠেছে সর্বাধিক ব্যাটারির কারখানা। সেখানে পৌরসভার অভ্যন্তরেই তিনটি এবং পৌরসীমার বাইরে আরও সাতটি ব্যাটারি কারখানার সন্ধান মিলেছে। লিড অ্যাসিড, জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ, পাওয়ার ব্যাটারিজ, অটো-স্টোরেজ, জিনডিং পাওয়ার ইত্যাদি নামে গড়ে ওঠা সব কারখানারই মালিক হচ্ছেন বিদেশি নাগরিক। বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, কোরিয়ার কিছু ব্যবসায়ী পর্যটক ভিসায় বাংলাদেশে এসে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কিংবা রাজনৈতিক ক্ষমতাধরদের সঙ্গে নিয়ে এসব কারখানা খুলে বসেছেন। সরকারি কোনো দফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারাও তাদের ব্যাটারি কারখানাগুলোর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। বাধা দেননি স্থানীয় জেলা প্রশাসন, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদও। ফলে পরিবেশ ধ্বংসকারী, জীববৈচিত্র্য বিপন্নকারী কারখানা গড়ে উঠেছে নির্বিঘ্নে, পরিচালিতও হচ্ছে সম্পূর্ণ বেআইনি পন্থায়। এসব প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে পিডিবি বা আরইবি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ পর্যন্ত পায়নি। কিন্তু অলৌকিকভাবে আশপাশের মিল-কারখানা থেকে চোরাই পদ্ধতিতে লাইনের অবৈধ সংযোগ দিয়েই মাসের পর মাস কারখানা সচল রাখা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, কয়েক বছর ধরে অবৈধ প্রক্রিয়ায় চালু রাখা ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে র‌্যাবের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত কয়েকবার অভিযান চালায়। তারা কারখানার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন না তুললেও পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ এনে কয়েকটি কারখানা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জরিমানার দন্ড দেয়। অন্যদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বারবার অভিযান চালানোর হুমকি দিলেও অদ্যাবধি তারা কারখানাগুলোর ধারেকাছেও যাচ্ছেন না। অনেকেই মনে করেন, মাসোহারার টাকা বকেয়া পড়লেই বিদ্যুতের স্থানীয় কর্মকর্তারা অভিযান চালানোর হম্বিতম্বি করেন, কিন্তু তা পরিশোধ হলেই আর গা করেন না। গত বছর জুলাই মাসে মাধবদী সংলগ্ন মাশাবো এলাকায় র‌্যাব ফোর্সেস সদর দফতর ও পরিবেশ অধিদফতরের সহযোগিতায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম অভিযান চালান। এ সময় বিষাক্ত সিসা ব্যবহার করে ব্যাটারি উৎপাদনসহ মারাত্মক পরিবেশ দূষণের অপরাধে জিইউজো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো. এনামুল কবিরকে ২ লাখ টাকা, লিমিনা গ্রুপের ম্যানেজার মো. আরিফকে ২ লাখ টাকা এবং রিমসো ব্যাটারি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. জালাল উদ্দীন ও মো. আবু বকর সিদ্দিককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। সঠিক বায়ু ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত না করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ব্যাটারি উৎপাদন বন্ধ করতে এ তিন প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করাও হয়। ব্যস, এ পর্যন্তই। অভিযানে অভিযুক্ত কারখানাগুলো এখন অবৈধ প্রক্রিয়ায় ব্যাটারি উৎপাদনের ক্ষেত্রে আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, এক সময় চীন থেকে এ ধরনের ব্যাটারি আমদানি করা হতো। এতে সরকার প্রতি বছর ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পেত। একপর্যায়ে দেশেই শুরু হয় ব্যাটারি উৎপাদন। প্রাথমিকভাবে ভলভো, হ্যামকো, গ্যাস্টন, রহিম আফরোজসহ কয়েকটি দেশীয় কোম্পানি উন্নতমানের ব্যাটারি তৈরি শুরু করে। কিন্তু দিন দিন ব্যাটারির চাহিদা বাড়তে থাকায় দেশি-বিদেশি একটি সিন্ডিকেট ঢাকার আশপাশ কেরানীগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, রূপগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুরে ছোট-বড় শত শত অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানা গড়ে তোলে। এসব কারখানা থেকে বছরে ৬ থেকে ৮ লাখ ব্যাটারি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ব্যাটারি নিম্নমানের হওয়ায় গড়ে তিন থেকে চার মাসের বেশি এগুলো ব্যবহার করা যায় না। এতে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

এদিকে হাতুড়ে পদ্ধতিতে পুরনো ব্যাটারি প্রক্রিয়াকরণের ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাে  মারাত্মক দূষণের শিকার হচ্ছে পরিবেশ। ব্যাটারিতে ব্যবহৃত অ্যাসিড, লেড (সিসা), পিপি, সেপারেটর, টিব্যুলার ব্যাগ পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছে, ৪৫ মাইক্রোগ্রাম যুক্ত সিসায় ভারী হয়ে উঠছে বাতাস। পরিবেশ আইন অনুযায়ী ব্যাটারি কারখানাগুলো লাল শ্রেণিভুক্ত। এ কারণে ব্যাটারির কারখানা স্থাপনের জন্য পরিবেশের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক। কিন্তু অধিকাংশ কারখানার কোনো ধরনের পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। বরং স্থানীয় পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সাধারণ ট্রেড লাইসেন্সের বিপরীতেই বিভিন্ন স্থানে ব্যাটারি কারখানাগুলো স্থাপন করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মকর্তা বলেন, এখানকার অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানাগুলোর অধিকাংশই কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মালিকানায় গজিয়ে উঠেছে। তাদের অবৈধ কারখানায় উৎপাদিত ব্যাটারির গায়ে কোন দেশে তৈরি হচ্ছে তা লেখা থাকছে না। চায়নিজ ভাষায় স্টিকার লাগিয়ে এগুলো বাজারজাত করা হচ্ছে। দোকানিরা এগুলো বিদেশি বলে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছেন। বিএসটিআইর অনুমোদনেরও ধার ধারছেন না তারা। ব্যাটারি তৈরিতে অ্যাসিড দরকার। কিন্তু এসব অ্যাসিড ক্রয়, ব্যবহার ও মজুদের জন্য কোনো লাইসেন্সও তাদের নেই। গোটা প্রক্রিয়াটি অবৈধ ও বেআইনি উপায়ে সম্পাদন করা হচ্ছে।

চোরাই সংযোগ, গোপন বিদ্যুতেই কারখানা সচল : অবৈধ ও নিম্নমানের ব্যাটারিতে সয়লাব রাজধানীসহ সারা দেশ। এসব ব্যাটারি প্রতিদিন গিলে খাচ্ছে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এমনকি গ্যাসভিত্তিক মূল্যবান ক্যাপটিভ পাওয়ারের বিদ্যুৎ ব্যবহার করেও তৈরি হচ্ছে এসব ব্যাটারি। ঢাকাসহ অধিকাংশ জেলা শহর, মফস্বল ও গ্রামগুলোতে রিকশা ও ভ্যানগাড়ির বিকল্প হিসেবে অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশা। পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ও আশপাশের জেলা, নরসিংদী, গাজীপুর, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ ও রূপগঞ্জ এলাকায় সবচেয়ে বেশি অবৈধ ব্যাটারি কারখানা গজিয়ে উঠেছে। বিএসটিআই অবশ্য অনুমোদনহীন বড় আকারের ২৫টি ব্যাটারি কারখানা থাকার কথা স্বীকার করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ছোট আকারের ব্যাটারি কারখানা কতগুলো আছে সে সম্পর্কে কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেননি।

সম্প্রতি নরসিংদীর একটি স্পিনিং মিলের গ্যাসভিক্তিক ক্যাপটিভ বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ থেকে ‘লিড অ্যাসিড ব্যাটারি’ নামের একটি ব্যাটারি কারখানার নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দা অনুসন্ধানে। এ ছাড়া ‘জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রায় দেড় বছর ধরে স্থানীয় একটি স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ লাইন নিয়ে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এতে স্পিনিং মিলের মালিক মাসে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পেলেও সরকার পুরো রাজস্বই হারাচ্ছে। জিয়াংশুর কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুরু থেকেই এ কারখানায় সরকারি বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, চলে মোবারক আলী স্পিনিং মিলের বিদ্যুতে। কারখানার ব্যবস্থাপক মো. মহিদুল ইসলাম জানান, এ কারখানায় ১২ জন চীনা এবং শতাধিক দেশি শ্রমিক কাজ করেন। তিনি জানান, কারখানা থেকে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার ব্যাটারি উৎপাদিত হয়। বিদ্যুৎ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ এসেছে। বিল পরিশোধ করেই তারা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকেন বলেও দাবি করেন তিনি। ব্যবস্থাপক মহিদুল জানান, সাবেক পৌর মেয়র মো. ইলিয়াসের কাছ থেকে জায়গা ও ভবন ভাড়া নিয়েই তারা ব্যাটারির কারখানাটি স্থাপন করেছেন।

এদিকে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন বলে জানা গেছে। বেশির ভাগ কারখানার মালিক চীনের নাগরিক হওয়ায় তারা ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন এবং ভাষাগত কারণেও অভিযানকারীরা বেশ সমস্যার মুখে পড়েন। শাহেপ্রতাপ এলাকার অদূরে এমন একটি অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান না চালিয়েই ফিরে যেতে বাধ্য হন পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা। নরসিংদীর দায়িত্বে থাকা অধিদফতরের উপ-পরিচালক মুহম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, পরিবেশ ও মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ব্যাটারি কারখানাগুলো কোনোভাবেই চালাতে দেওয়া ঠিক হবে না। ইতিমধ্যে অধিদফতরের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান শুরু করা হয়েছে। এসব কারখানা সিলগালা করারও ব্যবস্থা নেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তিনি জানান, কোনো কারখানাই এ পর্যন্ত পরিবেশ অধিদফতরের বাধ্যতামূলক ছাড়পত্রও গ্রহণ করেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল
নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা
তিন ভুয়া বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ক্যাম্পাসে ভর্তিতে ইউজিসি’র সতর্কতা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে
রাকসু নির্বাচনের ভোট গণনার প্রস্তুতি চলছে

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫
ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে শতভাগ জিপিএ-৫

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫
মেক্সিকোতে প্রবল বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৬৬, নিখোঁজ ৭৫

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
কুলাউড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি
দিনাজপুর বোর্ডের ৪৩টি কলেজের কেউ পাশ করেনি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের দুই দিন পর ধানক্ষেত থেকে ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালিত
নোয়াখালীতে বিশ্ব অ্যানেসথেসিয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পালংশাকের পুষ্টিগুণ
পালংশাকের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোটালীপাড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পেলেন ১৬৪০ কৃষক
কোটালীপাড়ায় বিনামূল্যে বীজ ও সার পেলেন ১৬৪০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে
ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জিরা নাকি চিয়া সিড, ওজন কমাতে কোনটি সেরা?
জিরা নাকি চিয়া সিড, ওজন কমাতে কোনটি সেরা?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবি উপাচার্যের সঙ্গে ইরানের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়
বেরোবি উপাচার্যের সঙ্গে ইরানের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ ফল দেখল দিনাজপুর বোর্ড
৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ ফল দেখল দিনাজপুর বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় ‘৩১ দফা’ বাস্তবায়নে বিএনপির উঠান বৈঠক
মোংলায় ‘৩১ দফা’ বাস্তবায়নে বিএনপির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৫ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৫ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন