শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

সাঈদুর রহমান রিমন, নরসিংদী ঘুরে এসে
প্রিন্ট ভার্সন
সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

কঠিন ধাতব সিসার বিষে নরসিংদীর পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। জেলার আনাচে-কানাচে, ঝুপড়ি বস্তির আশপাশে, বাঁশঝাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক ব্যাটারি কারখানা রীতিমতো অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানকার বাতাসে সহনশীল ৫ মাইক্রোগ্রামের স্থলে ৪৫ মাইক্রোগ্রাম পর্যন্ত সিসা উড়ে বেড়ায়। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন থাকে আশপাশের এলাকা। এতে মানুষ শ্বাসকষ্ট, কিডনি, ক্যান্সারসহ মারাত্মক সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে পড়েছে শিশুদের জীবন। এ ছাড়া অবৈধ ব্যাটারি কারখানার নির্গত তরল এসিড ছড়িয়ে পড়ছে ড্রেন, নর্দমা, খাল-বিল হয়ে ফসলি জমিতে। সেসব স্থানে পশু-পাখির জীবনও বিপন্ন হচ্ছে। নরসিংদীর বেলাবো উপজেলার রাজারবাগ এলাকায় ব্যাটারি থেকে সিসা সংগ্রহের অবৈধ প্রক্রিয়ায় সিসার বিষে গবাদিপশু, পাখি, পুকুরের মাছসহ অন্যান্য প্রাণী মরতে শুরু করেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় অধিবাসীদের প্রতিবাদ-প্রতিরোধে ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে মালিক পালিয়ে গেলেও চারপাশে ছড়িয়ে পড়া সিসার বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে ক্ষয়ক্ষতি অব্যাহত রয়েছে। এলাকার সাধারণ মানুষ ও কৃষকদের অভিযোগ, ব্যাটারি থেকে সিসা বের করার ফলে নির্গত অ্যাসিড গবাদিপশু, পুকুরের মাছ ও ফসলি জমির অনেক ক্ষতি করছে। কারখানার নিকটবর্তী জমির ফসলাদি পচে নষ্ট হয়ে গেছে। রাজারবাগ গ্রামের ব্যবসায়ী মুকুল মিয়া জানান, সিসা কারখানার মালিকরা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু এখন পশুপাখি, গবাদিপশুর মড়ক শুরু হয়েছে।

এ ব্যাপারে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিষয়ে জেলা সমন্বয় কমিটির বৈঠকে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। সেখানে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়। ইতোমধ্যে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলো বন্ধ করে দেওয়াসহ অভিযুক্ত কারখানা মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পরিবেশ অধিদফতরকে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমেও ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও দাবি করেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘গত এক মাসে এ রকম অন্তত দুটি ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলোকেও সচল থাকতে দেওয়া হবে না।’

মাধবদীর লিড অ্যাসিড ব্যাটারি কারখানা সংলগ্ন মহল্লার বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, ব্যাটারির অ্যাসিড গলিয়ে তা কাঁচা ড্রেনের মধ্য দিয়েই অপসারণ করা হয়ে থাকে। সামান্য বৃষ্টিপাতেই ব্যাটারি কারখানার তরল রাসায়নিক পানির সঙ্গে মিলেমিশে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ির সীমানায় পৌঁছায়। এসব পানির সংস্পর্শে এলেই হাত-পায়ে ফোসকা পড়ে, মারাত্মক চুলকানি শুরু হয়। একপর্যায়ে দগদগে ঘা দেখা দেয়। রাত হলেই ব্যাটারিগুলো ভেঙে আগুন ধরিয়ে সিসা গলানো হয়। এ সময় কালো ধোঁয়ায় পুরো এলাকা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে এবং উৎকট গন্ধও ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য বাতাসেই ব্যাটারি পোড়ানো বর্জ্য-ছাই আশপাশের বাড়িঘরে ছড়িয়ে যায়। রাস্তার পথচারীরাও এসব ছাইভস্মের কবলে পড়েন। এগুলো খালি শরীরে পড়লেই জ্বালাপোড়া শুরু করে। শিশুরাই এসবের বেশি শিকার হচ্ছে।

নরসিংদীর বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে পরিচিত মাধবদী ও আশপাশের এলাকাতেই গড়ে উঠেছে সর্বাধিক ব্যাটারির কারখানা। সেখানে পৌরসভার অভ্যন্তরেই তিনটি এবং পৌরসীমার বাইরে আরও সাতটি ব্যাটারি কারখানার সন্ধান মিলেছে। লিড অ্যাসিড, জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ, পাওয়ার ব্যাটারিজ, অটো-স্টোরেজ, জিনডিং পাওয়ার ইত্যাদি নামে গড়ে ওঠা সব কারখানারই মালিক হচ্ছেন বিদেশি নাগরিক। বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, কোরিয়ার কিছু ব্যবসায়ী পর্যটক ভিসায় বাংলাদেশে এসে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কিংবা রাজনৈতিক ক্ষমতাধরদের সঙ্গে নিয়ে এসব কারখানা খুলে বসেছেন। সরকারি কোনো দফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারাও তাদের ব্যাটারি কারখানাগুলোর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। বাধা দেননি স্থানীয় জেলা প্রশাসন, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদও। ফলে পরিবেশ ধ্বংসকারী, জীববৈচিত্র্য বিপন্নকারী কারখানা গড়ে উঠেছে নির্বিঘ্নে, পরিচালিতও হচ্ছে সম্পূর্ণ বেআইনি পন্থায়। এসব প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে পিডিবি বা আরইবি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ পর্যন্ত পায়নি। কিন্তু অলৌকিকভাবে আশপাশের মিল-কারখানা থেকে চোরাই পদ্ধতিতে লাইনের অবৈধ সংযোগ দিয়েই মাসের পর মাস কারখানা সচল রাখা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, কয়েক বছর ধরে অবৈধ প্রক্রিয়ায় চালু রাখা ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে র‌্যাবের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত কয়েকবার অভিযান চালায়। তারা কারখানার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন না তুললেও পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ এনে কয়েকটি কারখানা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জরিমানার দন্ড দেয়। অন্যদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বারবার অভিযান চালানোর হুমকি দিলেও অদ্যাবধি তারা কারখানাগুলোর ধারেকাছেও যাচ্ছেন না। অনেকেই মনে করেন, মাসোহারার টাকা বকেয়া পড়লেই বিদ্যুতের স্থানীয় কর্মকর্তারা অভিযান চালানোর হম্বিতম্বি করেন, কিন্তু তা পরিশোধ হলেই আর গা করেন না। গত বছর জুলাই মাসে মাধবদী সংলগ্ন মাশাবো এলাকায় র‌্যাব ফোর্সেস সদর দফতর ও পরিবেশ অধিদফতরের সহযোগিতায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম অভিযান চালান। এ সময় বিষাক্ত সিসা ব্যবহার করে ব্যাটারি উৎপাদনসহ মারাত্মক পরিবেশ দূষণের অপরাধে জিইউজো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো. এনামুল কবিরকে ২ লাখ টাকা, লিমিনা গ্রুপের ম্যানেজার মো. আরিফকে ২ লাখ টাকা এবং রিমসো ব্যাটারি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. জালাল উদ্দীন ও মো. আবু বকর সিদ্দিককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। সঠিক বায়ু ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত না করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ব্যাটারি উৎপাদন বন্ধ করতে এ তিন প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করাও হয়। ব্যস, এ পর্যন্তই। অভিযানে অভিযুক্ত কারখানাগুলো এখন অবৈধ প্রক্রিয়ায় ব্যাটারি উৎপাদনের ক্ষেত্রে আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, এক সময় চীন থেকে এ ধরনের ব্যাটারি আমদানি করা হতো। এতে সরকার প্রতি বছর ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পেত। একপর্যায়ে দেশেই শুরু হয় ব্যাটারি উৎপাদন। প্রাথমিকভাবে ভলভো, হ্যামকো, গ্যাস্টন, রহিম আফরোজসহ কয়েকটি দেশীয় কোম্পানি উন্নতমানের ব্যাটারি তৈরি শুরু করে। কিন্তু দিন দিন ব্যাটারির চাহিদা বাড়তে থাকায় দেশি-বিদেশি একটি সিন্ডিকেট ঢাকার আশপাশ কেরানীগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, রূপগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুরে ছোট-বড় শত শত অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানা গড়ে তোলে। এসব কারখানা থেকে বছরে ৬ থেকে ৮ লাখ ব্যাটারি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ব্যাটারি নিম্নমানের হওয়ায় গড়ে তিন থেকে চার মাসের বেশি এগুলো ব্যবহার করা যায় না। এতে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

এদিকে হাতুড়ে পদ্ধতিতে পুরনো ব্যাটারি প্রক্রিয়াকরণের ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাে  মারাত্মক দূষণের শিকার হচ্ছে পরিবেশ। ব্যাটারিতে ব্যবহৃত অ্যাসিড, লেড (সিসা), পিপি, সেপারেটর, টিব্যুলার ব্যাগ পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছে, ৪৫ মাইক্রোগ্রাম যুক্ত সিসায় ভারী হয়ে উঠছে বাতাস। পরিবেশ আইন অনুযায়ী ব্যাটারি কারখানাগুলো লাল শ্রেণিভুক্ত। এ কারণে ব্যাটারির কারখানা স্থাপনের জন্য পরিবেশের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক। কিন্তু অধিকাংশ কারখানার কোনো ধরনের পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। বরং স্থানীয় পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সাধারণ ট্রেড লাইসেন্সের বিপরীতেই বিভিন্ন স্থানে ব্যাটারি কারখানাগুলো স্থাপন করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মকর্তা বলেন, এখানকার অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানাগুলোর অধিকাংশই কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মালিকানায় গজিয়ে উঠেছে। তাদের অবৈধ কারখানায় উৎপাদিত ব্যাটারির গায়ে কোন দেশে তৈরি হচ্ছে তা লেখা থাকছে না। চায়নিজ ভাষায় স্টিকার লাগিয়ে এগুলো বাজারজাত করা হচ্ছে। দোকানিরা এগুলো বিদেশি বলে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছেন। বিএসটিআইর অনুমোদনেরও ধার ধারছেন না তারা। ব্যাটারি তৈরিতে অ্যাসিড দরকার। কিন্তু এসব অ্যাসিড ক্রয়, ব্যবহার ও মজুদের জন্য কোনো লাইসেন্সও তাদের নেই। গোটা প্রক্রিয়াটি অবৈধ ও বেআইনি উপায়ে সম্পাদন করা হচ্ছে।

চোরাই সংযোগ, গোপন বিদ্যুতেই কারখানা সচল : অবৈধ ও নিম্নমানের ব্যাটারিতে সয়লাব রাজধানীসহ সারা দেশ। এসব ব্যাটারি প্রতিদিন গিলে খাচ্ছে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এমনকি গ্যাসভিত্তিক মূল্যবান ক্যাপটিভ পাওয়ারের বিদ্যুৎ ব্যবহার করেও তৈরি হচ্ছে এসব ব্যাটারি। ঢাকাসহ অধিকাংশ জেলা শহর, মফস্বল ও গ্রামগুলোতে রিকশা ও ভ্যানগাড়ির বিকল্প হিসেবে অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশা। পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ও আশপাশের জেলা, নরসিংদী, গাজীপুর, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ ও রূপগঞ্জ এলাকায় সবচেয়ে বেশি অবৈধ ব্যাটারি কারখানা গজিয়ে উঠেছে। বিএসটিআই অবশ্য অনুমোদনহীন বড় আকারের ২৫টি ব্যাটারি কারখানা থাকার কথা স্বীকার করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ছোট আকারের ব্যাটারি কারখানা কতগুলো আছে সে সম্পর্কে কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেননি।

সম্প্রতি নরসিংদীর একটি স্পিনিং মিলের গ্যাসভিক্তিক ক্যাপটিভ বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ থেকে ‘লিড অ্যাসিড ব্যাটারি’ নামের একটি ব্যাটারি কারখানার নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দা অনুসন্ধানে। এ ছাড়া ‘জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রায় দেড় বছর ধরে স্থানীয় একটি স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ লাইন নিয়ে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এতে স্পিনিং মিলের মালিক মাসে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পেলেও সরকার পুরো রাজস্বই হারাচ্ছে। জিয়াংশুর কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুরু থেকেই এ কারখানায় সরকারি বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, চলে মোবারক আলী স্পিনিং মিলের বিদ্যুতে। কারখানার ব্যবস্থাপক মো. মহিদুল ইসলাম জানান, এ কারখানায় ১২ জন চীনা এবং শতাধিক দেশি শ্রমিক কাজ করেন। তিনি জানান, কারখানা থেকে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার ব্যাটারি উৎপাদিত হয়। বিদ্যুৎ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ এসেছে। বিল পরিশোধ করেই তারা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকেন বলেও দাবি করেন তিনি। ব্যবস্থাপক মহিদুল জানান, সাবেক পৌর মেয়র মো. ইলিয়াসের কাছ থেকে জায়গা ও ভবন ভাড়া নিয়েই তারা ব্যাটারির কারখানাটি স্থাপন করেছেন।

এদিকে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন বলে জানা গেছে। বেশির ভাগ কারখানার মালিক চীনের নাগরিক হওয়ায় তারা ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন এবং ভাষাগত কারণেও অভিযানকারীরা বেশ সমস্যার মুখে পড়েন। শাহেপ্রতাপ এলাকার অদূরে এমন একটি অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান না চালিয়েই ফিরে যেতে বাধ্য হন পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা। নরসিংদীর দায়িত্বে থাকা অধিদফতরের উপ-পরিচালক মুহম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, পরিবেশ ও মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ব্যাটারি কারখানাগুলো কোনোভাবেই চালাতে দেওয়া ঠিক হবে না। ইতিমধ্যে অধিদফতরের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান শুরু করা হয়েছে। এসব কারখানা সিলগালা করারও ব্যবস্থা নেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তিনি জানান, কোনো কারখানাই এ পর্যন্ত পরিবেশ অধিদফতরের বাধ্যতামূলক ছাড়পত্রও গ্রহণ করেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক