শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

সাঈদুর রহমান রিমন, নরসিংদী ঘুরে এসে
প্রিন্ট ভার্সন
সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

কঠিন ধাতব সিসার বিষে নরসিংদীর পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। জেলার আনাচে-কানাচে, ঝুপড়ি বস্তির আশপাশে, বাঁশঝাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক ব্যাটারি কারখানা রীতিমতো অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানকার বাতাসে সহনশীল ৫ মাইক্রোগ্রামের স্থলে ৪৫ মাইক্রোগ্রাম পর্যন্ত সিসা উড়ে বেড়ায়। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন থাকে আশপাশের এলাকা। এতে মানুষ শ্বাসকষ্ট, কিডনি, ক্যান্সারসহ মারাত্মক সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে পড়েছে শিশুদের জীবন। এ ছাড়া অবৈধ ব্যাটারি কারখানার নির্গত তরল এসিড ছড়িয়ে পড়ছে ড্রেন, নর্দমা, খাল-বিল হয়ে ফসলি জমিতে। সেসব স্থানে পশু-পাখির জীবনও বিপন্ন হচ্ছে। নরসিংদীর বেলাবো উপজেলার রাজারবাগ এলাকায় ব্যাটারি থেকে সিসা সংগ্রহের অবৈধ প্রক্রিয়ায় সিসার বিষে গবাদিপশু, পাখি, পুকুরের মাছসহ অন্যান্য প্রাণী মরতে শুরু করেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় অধিবাসীদের প্রতিবাদ-প্রতিরোধে ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে মালিক পালিয়ে গেলেও চারপাশে ছড়িয়ে পড়া সিসার বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে ক্ষয়ক্ষতি অব্যাহত রয়েছে। এলাকার সাধারণ মানুষ ও কৃষকদের অভিযোগ, ব্যাটারি থেকে সিসা বের করার ফলে নির্গত অ্যাসিড গবাদিপশু, পুকুরের মাছ ও ফসলি জমির অনেক ক্ষতি করছে। কারখানার নিকটবর্তী জমির ফসলাদি পচে নষ্ট হয়ে গেছে। রাজারবাগ গ্রামের ব্যবসায়ী মুকুল মিয়া জানান, সিসা কারখানার মালিকরা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু এখন পশুপাখি, গবাদিপশুর মড়ক শুরু হয়েছে।

এ ব্যাপারে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিষয়ে জেলা সমন্বয় কমিটির বৈঠকে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। সেখানে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়। ইতোমধ্যে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলো বন্ধ করে দেওয়াসহ অভিযুক্ত কারখানা মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পরিবেশ অধিদফতরকে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমেও ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও দাবি করেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘গত এক মাসে এ রকম অন্তত দুটি ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলোকেও সচল থাকতে দেওয়া হবে না।’

মাধবদীর লিড অ্যাসিড ব্যাটারি কারখানা সংলগ্ন মহল্লার বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, ব্যাটারির অ্যাসিড গলিয়ে তা কাঁচা ড্রেনের মধ্য দিয়েই অপসারণ করা হয়ে থাকে। সামান্য বৃষ্টিপাতেই ব্যাটারি কারখানার তরল রাসায়নিক পানির সঙ্গে মিলেমিশে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ির সীমানায় পৌঁছায়। এসব পানির সংস্পর্শে এলেই হাত-পায়ে ফোসকা পড়ে, মারাত্মক চুলকানি শুরু হয়। একপর্যায়ে দগদগে ঘা দেখা দেয়। রাত হলেই ব্যাটারিগুলো ভেঙে আগুন ধরিয়ে সিসা গলানো হয়। এ সময় কালো ধোঁয়ায় পুরো এলাকা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে এবং উৎকট গন্ধও ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য বাতাসেই ব্যাটারি পোড়ানো বর্জ্য-ছাই আশপাশের বাড়িঘরে ছড়িয়ে যায়। রাস্তার পথচারীরাও এসব ছাইভস্মের কবলে পড়েন। এগুলো খালি শরীরে পড়লেই জ্বালাপোড়া শুরু করে। শিশুরাই এসবের বেশি শিকার হচ্ছে।

নরসিংদীর বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে পরিচিত মাধবদী ও আশপাশের এলাকাতেই গড়ে উঠেছে সর্বাধিক ব্যাটারির কারখানা। সেখানে পৌরসভার অভ্যন্তরেই তিনটি এবং পৌরসীমার বাইরে আরও সাতটি ব্যাটারি কারখানার সন্ধান মিলেছে। লিড অ্যাসিড, জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ, পাওয়ার ব্যাটারিজ, অটো-স্টোরেজ, জিনডিং পাওয়ার ইত্যাদি নামে গড়ে ওঠা সব কারখানারই মালিক হচ্ছেন বিদেশি নাগরিক। বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, কোরিয়ার কিছু ব্যবসায়ী পর্যটক ভিসায় বাংলাদেশে এসে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কিংবা রাজনৈতিক ক্ষমতাধরদের সঙ্গে নিয়ে এসব কারখানা খুলে বসেছেন। সরকারি কোনো দফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারাও তাদের ব্যাটারি কারখানাগুলোর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। বাধা দেননি স্থানীয় জেলা প্রশাসন, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদও। ফলে পরিবেশ ধ্বংসকারী, জীববৈচিত্র্য বিপন্নকারী কারখানা গড়ে উঠেছে নির্বিঘ্নে, পরিচালিতও হচ্ছে সম্পূর্ণ বেআইনি পন্থায়। এসব প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে পিডিবি বা আরইবি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ পর্যন্ত পায়নি। কিন্তু অলৌকিকভাবে আশপাশের মিল-কারখানা থেকে চোরাই পদ্ধতিতে লাইনের অবৈধ সংযোগ দিয়েই মাসের পর মাস কারখানা সচল রাখা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, কয়েক বছর ধরে অবৈধ প্রক্রিয়ায় চালু রাখা ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে র‌্যাবের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত কয়েকবার অভিযান চালায়। তারা কারখানার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন না তুললেও পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ এনে কয়েকটি কারখানা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জরিমানার দন্ড দেয়। অন্যদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বারবার অভিযান চালানোর হুমকি দিলেও অদ্যাবধি তারা কারখানাগুলোর ধারেকাছেও যাচ্ছেন না। অনেকেই মনে করেন, মাসোহারার টাকা বকেয়া পড়লেই বিদ্যুতের স্থানীয় কর্মকর্তারা অভিযান চালানোর হম্বিতম্বি করেন, কিন্তু তা পরিশোধ হলেই আর গা করেন না। গত বছর জুলাই মাসে মাধবদী সংলগ্ন মাশাবো এলাকায় র‌্যাব ফোর্সেস সদর দফতর ও পরিবেশ অধিদফতরের সহযোগিতায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম অভিযান চালান। এ সময় বিষাক্ত সিসা ব্যবহার করে ব্যাটারি উৎপাদনসহ মারাত্মক পরিবেশ দূষণের অপরাধে জিইউজো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো. এনামুল কবিরকে ২ লাখ টাকা, লিমিনা গ্রুপের ম্যানেজার মো. আরিফকে ২ লাখ টাকা এবং রিমসো ব্যাটারি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. জালাল উদ্দীন ও মো. আবু বকর সিদ্দিককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। সঠিক বায়ু ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত না করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ব্যাটারি উৎপাদন বন্ধ করতে এ তিন প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করাও হয়। ব্যস, এ পর্যন্তই। অভিযানে অভিযুক্ত কারখানাগুলো এখন অবৈধ প্রক্রিয়ায় ব্যাটারি উৎপাদনের ক্ষেত্রে আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, এক সময় চীন থেকে এ ধরনের ব্যাটারি আমদানি করা হতো। এতে সরকার প্রতি বছর ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পেত। একপর্যায়ে দেশেই শুরু হয় ব্যাটারি উৎপাদন। প্রাথমিকভাবে ভলভো, হ্যামকো, গ্যাস্টন, রহিম আফরোজসহ কয়েকটি দেশীয় কোম্পানি উন্নতমানের ব্যাটারি তৈরি শুরু করে। কিন্তু দিন দিন ব্যাটারির চাহিদা বাড়তে থাকায় দেশি-বিদেশি একটি সিন্ডিকেট ঢাকার আশপাশ কেরানীগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, রূপগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুরে ছোট-বড় শত শত অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানা গড়ে তোলে। এসব কারখানা থেকে বছরে ৬ থেকে ৮ লাখ ব্যাটারি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ব্যাটারি নিম্নমানের হওয়ায় গড়ে তিন থেকে চার মাসের বেশি এগুলো ব্যবহার করা যায় না। এতে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

এদিকে হাতুড়ে পদ্ধতিতে পুরনো ব্যাটারি প্রক্রিয়াকরণের ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাে  মারাত্মক দূষণের শিকার হচ্ছে পরিবেশ। ব্যাটারিতে ব্যবহৃত অ্যাসিড, লেড (সিসা), পিপি, সেপারেটর, টিব্যুলার ব্যাগ পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছে, ৪৫ মাইক্রোগ্রাম যুক্ত সিসায় ভারী হয়ে উঠছে বাতাস। পরিবেশ আইন অনুযায়ী ব্যাটারি কারখানাগুলো লাল শ্রেণিভুক্ত। এ কারণে ব্যাটারির কারখানা স্থাপনের জন্য পরিবেশের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক। কিন্তু অধিকাংশ কারখানার কোনো ধরনের পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। বরং স্থানীয় পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সাধারণ ট্রেড লাইসেন্সের বিপরীতেই বিভিন্ন স্থানে ব্যাটারি কারখানাগুলো স্থাপন করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মকর্তা বলেন, এখানকার অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানাগুলোর অধিকাংশই কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মালিকানায় গজিয়ে উঠেছে। তাদের অবৈধ কারখানায় উৎপাদিত ব্যাটারির গায়ে কোন দেশে তৈরি হচ্ছে তা লেখা থাকছে না। চায়নিজ ভাষায় স্টিকার লাগিয়ে এগুলো বাজারজাত করা হচ্ছে। দোকানিরা এগুলো বিদেশি বলে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছেন। বিএসটিআইর অনুমোদনেরও ধার ধারছেন না তারা। ব্যাটারি তৈরিতে অ্যাসিড দরকার। কিন্তু এসব অ্যাসিড ক্রয়, ব্যবহার ও মজুদের জন্য কোনো লাইসেন্সও তাদের নেই। গোটা প্রক্রিয়াটি অবৈধ ও বেআইনি উপায়ে সম্পাদন করা হচ্ছে।

চোরাই সংযোগ, গোপন বিদ্যুতেই কারখানা সচল : অবৈধ ও নিম্নমানের ব্যাটারিতে সয়লাব রাজধানীসহ সারা দেশ। এসব ব্যাটারি প্রতিদিন গিলে খাচ্ছে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এমনকি গ্যাসভিত্তিক মূল্যবান ক্যাপটিভ পাওয়ারের বিদ্যুৎ ব্যবহার করেও তৈরি হচ্ছে এসব ব্যাটারি। ঢাকাসহ অধিকাংশ জেলা শহর, মফস্বল ও গ্রামগুলোতে রিকশা ও ভ্যানগাড়ির বিকল্প হিসেবে অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশা। পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ও আশপাশের জেলা, নরসিংদী, গাজীপুর, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ ও রূপগঞ্জ এলাকায় সবচেয়ে বেশি অবৈধ ব্যাটারি কারখানা গজিয়ে উঠেছে। বিএসটিআই অবশ্য অনুমোদনহীন বড় আকারের ২৫টি ব্যাটারি কারখানা থাকার কথা স্বীকার করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ছোট আকারের ব্যাটারি কারখানা কতগুলো আছে সে সম্পর্কে কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেননি।

সম্প্রতি নরসিংদীর একটি স্পিনিং মিলের গ্যাসভিক্তিক ক্যাপটিভ বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ থেকে ‘লিড অ্যাসিড ব্যাটারি’ নামের একটি ব্যাটারি কারখানার নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দা অনুসন্ধানে। এ ছাড়া ‘জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রায় দেড় বছর ধরে স্থানীয় একটি স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ লাইন নিয়ে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এতে স্পিনিং মিলের মালিক মাসে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পেলেও সরকার পুরো রাজস্বই হারাচ্ছে। জিয়াংশুর কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুরু থেকেই এ কারখানায় সরকারি বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, চলে মোবারক আলী স্পিনিং মিলের বিদ্যুতে। কারখানার ব্যবস্থাপক মো. মহিদুল ইসলাম জানান, এ কারখানায় ১২ জন চীনা এবং শতাধিক দেশি শ্রমিক কাজ করেন। তিনি জানান, কারখানা থেকে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার ব্যাটারি উৎপাদিত হয়। বিদ্যুৎ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ এসেছে। বিল পরিশোধ করেই তারা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকেন বলেও দাবি করেন তিনি। ব্যবস্থাপক মহিদুল জানান, সাবেক পৌর মেয়র মো. ইলিয়াসের কাছ থেকে জায়গা ও ভবন ভাড়া নিয়েই তারা ব্যাটারির কারখানাটি স্থাপন করেছেন।

এদিকে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন বলে জানা গেছে। বেশির ভাগ কারখানার মালিক চীনের নাগরিক হওয়ায় তারা ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন এবং ভাষাগত কারণেও অভিযানকারীরা বেশ সমস্যার মুখে পড়েন। শাহেপ্রতাপ এলাকার অদূরে এমন একটি অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান না চালিয়েই ফিরে যেতে বাধ্য হন পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা। নরসিংদীর দায়িত্বে থাকা অধিদফতরের উপ-পরিচালক মুহম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, পরিবেশ ও মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ব্যাটারি কারখানাগুলো কোনোভাবেই চালাতে দেওয়া ঠিক হবে না। ইতিমধ্যে অধিদফতরের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান শুরু করা হয়েছে। এসব কারখানা সিলগালা করারও ব্যবস্থা নেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তিনি জানান, কোনো কারখানাই এ পর্যন্ত পরিবেশ অধিদফতরের বাধ্যতামূলক ছাড়পত্রও গ্রহণ করেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
শান্তির বার্তা নিয়ে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু
ইরানে খরা: কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং শুরু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ে সতর্ক অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান
লঙ্কানদের হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল পাকিস্তান

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেও অনিশ্চয়তায় গিলের মাঠে ফেরা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি
ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে ইরান: আরাঘচি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা