শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

সাঈদুর রহমান রিমন, নরসিংদী ঘুরে এসে
প্রিন্ট ভার্সন
সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

কঠিন ধাতব সিসার বিষে নরসিংদীর পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। জেলার আনাচে-কানাচে, ঝুপড়ি বস্তির আশপাশে, বাঁশঝাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক ব্যাটারি কারখানা রীতিমতো অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানকার বাতাসে সহনশীল ৫ মাইক্রোগ্রামের স্থলে ৪৫ মাইক্রোগ্রাম পর্যন্ত সিসা উড়ে বেড়ায়। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন থাকে আশপাশের এলাকা। এতে মানুষ শ্বাসকষ্ট, কিডনি, ক্যান্সারসহ মারাত্মক সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে পড়েছে শিশুদের জীবন। এ ছাড়া অবৈধ ব্যাটারি কারখানার নির্গত তরল এসিড ছড়িয়ে পড়ছে ড্রেন, নর্দমা, খাল-বিল হয়ে ফসলি জমিতে। সেসব স্থানে পশু-পাখির জীবনও বিপন্ন হচ্ছে। নরসিংদীর বেলাবো উপজেলার রাজারবাগ এলাকায় ব্যাটারি থেকে সিসা সংগ্রহের অবৈধ প্রক্রিয়ায় সিসার বিষে গবাদিপশু, পাখি, পুকুরের মাছসহ অন্যান্য প্রাণী মরতে শুরু করেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় অধিবাসীদের প্রতিবাদ-প্রতিরোধে ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে মালিক পালিয়ে গেলেও চারপাশে ছড়িয়ে পড়া সিসার বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে ক্ষয়ক্ষতি অব্যাহত রয়েছে। এলাকার সাধারণ মানুষ ও কৃষকদের অভিযোগ, ব্যাটারি থেকে সিসা বের করার ফলে নির্গত অ্যাসিড গবাদিপশু, পুকুরের মাছ ও ফসলি জমির অনেক ক্ষতি করছে। কারখানার নিকটবর্তী জমির ফসলাদি পচে নষ্ট হয়ে গেছে। রাজারবাগ গ্রামের ব্যবসায়ী মুকুল মিয়া জানান, সিসা কারখানার মালিকরা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু এখন পশুপাখি, গবাদিপশুর মড়ক শুরু হয়েছে।

এ ব্যাপারে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিষয়ে জেলা সমন্বয় কমিটির বৈঠকে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। সেখানে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়। ইতোমধ্যে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলো বন্ধ করে দেওয়াসহ অভিযুক্ত কারখানা মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পরিবেশ অধিদফতরকে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমেও ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও দাবি করেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘গত এক মাসে এ রকম অন্তত দুটি ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলোকেও সচল থাকতে দেওয়া হবে না।’

মাধবদীর লিড অ্যাসিড ব্যাটারি কারখানা সংলগ্ন মহল্লার বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, ব্যাটারির অ্যাসিড গলিয়ে তা কাঁচা ড্রেনের মধ্য দিয়েই অপসারণ করা হয়ে থাকে। সামান্য বৃষ্টিপাতেই ব্যাটারি কারখানার তরল রাসায়নিক পানির সঙ্গে মিলেমিশে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ির সীমানায় পৌঁছায়। এসব পানির সংস্পর্শে এলেই হাত-পায়ে ফোসকা পড়ে, মারাত্মক চুলকানি শুরু হয়। একপর্যায়ে দগদগে ঘা দেখা দেয়। রাত হলেই ব্যাটারিগুলো ভেঙে আগুন ধরিয়ে সিসা গলানো হয়। এ সময় কালো ধোঁয়ায় পুরো এলাকা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে এবং উৎকট গন্ধও ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য বাতাসেই ব্যাটারি পোড়ানো বর্জ্য-ছাই আশপাশের বাড়িঘরে ছড়িয়ে যায়। রাস্তার পথচারীরাও এসব ছাইভস্মের কবলে পড়েন। এগুলো খালি শরীরে পড়লেই জ্বালাপোড়া শুরু করে। শিশুরাই এসবের বেশি শিকার হচ্ছে।

নরসিংদীর বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে পরিচিত মাধবদী ও আশপাশের এলাকাতেই গড়ে উঠেছে সর্বাধিক ব্যাটারির কারখানা। সেখানে পৌরসভার অভ্যন্তরেই তিনটি এবং পৌরসীমার বাইরে আরও সাতটি ব্যাটারি কারখানার সন্ধান মিলেছে। লিড অ্যাসিড, জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ, পাওয়ার ব্যাটারিজ, অটো-স্টোরেজ, জিনডিং পাওয়ার ইত্যাদি নামে গড়ে ওঠা সব কারখানারই মালিক হচ্ছেন বিদেশি নাগরিক। বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, কোরিয়ার কিছু ব্যবসায়ী পর্যটক ভিসায় বাংলাদেশে এসে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কিংবা রাজনৈতিক ক্ষমতাধরদের সঙ্গে নিয়ে এসব কারখানা খুলে বসেছেন। সরকারি কোনো দফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারাও তাদের ব্যাটারি কারখানাগুলোর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। বাধা দেননি স্থানীয় জেলা প্রশাসন, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদও। ফলে পরিবেশ ধ্বংসকারী, জীববৈচিত্র্য বিপন্নকারী কারখানা গড়ে উঠেছে নির্বিঘ্নে, পরিচালিতও হচ্ছে সম্পূর্ণ বেআইনি পন্থায়। এসব প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে পিডিবি বা আরইবি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ পর্যন্ত পায়নি। কিন্তু অলৌকিকভাবে আশপাশের মিল-কারখানা থেকে চোরাই পদ্ধতিতে লাইনের অবৈধ সংযোগ দিয়েই মাসের পর মাস কারখানা সচল রাখা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, কয়েক বছর ধরে অবৈধ প্রক্রিয়ায় চালু রাখা ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে র‌্যাবের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত কয়েকবার অভিযান চালায়। তারা কারখানার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন না তুললেও পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ এনে কয়েকটি কারখানা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জরিমানার দন্ড দেয়। অন্যদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বারবার অভিযান চালানোর হুমকি দিলেও অদ্যাবধি তারা কারখানাগুলোর ধারেকাছেও যাচ্ছেন না। অনেকেই মনে করেন, মাসোহারার টাকা বকেয়া পড়লেই বিদ্যুতের স্থানীয় কর্মকর্তারা অভিযান চালানোর হম্বিতম্বি করেন, কিন্তু তা পরিশোধ হলেই আর গা করেন না। গত বছর জুলাই মাসে মাধবদী সংলগ্ন মাশাবো এলাকায় র‌্যাব ফোর্সেস সদর দফতর ও পরিবেশ অধিদফতরের সহযোগিতায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম অভিযান চালান। এ সময় বিষাক্ত সিসা ব্যবহার করে ব্যাটারি উৎপাদনসহ মারাত্মক পরিবেশ দূষণের অপরাধে জিইউজো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো. এনামুল কবিরকে ২ লাখ টাকা, লিমিনা গ্রুপের ম্যানেজার মো. আরিফকে ২ লাখ টাকা এবং রিমসো ব্যাটারি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. জালাল উদ্দীন ও মো. আবু বকর সিদ্দিককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। সঠিক বায়ু ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত না করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ব্যাটারি উৎপাদন বন্ধ করতে এ তিন প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করাও হয়। ব্যস, এ পর্যন্তই। অভিযানে অভিযুক্ত কারখানাগুলো এখন অবৈধ প্রক্রিয়ায় ব্যাটারি উৎপাদনের ক্ষেত্রে আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, এক সময় চীন থেকে এ ধরনের ব্যাটারি আমদানি করা হতো। এতে সরকার প্রতি বছর ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পেত। একপর্যায়ে দেশেই শুরু হয় ব্যাটারি উৎপাদন। প্রাথমিকভাবে ভলভো, হ্যামকো, গ্যাস্টন, রহিম আফরোজসহ কয়েকটি দেশীয় কোম্পানি উন্নতমানের ব্যাটারি তৈরি শুরু করে। কিন্তু দিন দিন ব্যাটারির চাহিদা বাড়তে থাকায় দেশি-বিদেশি একটি সিন্ডিকেট ঢাকার আশপাশ কেরানীগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, রূপগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুরে ছোট-বড় শত শত অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানা গড়ে তোলে। এসব কারখানা থেকে বছরে ৬ থেকে ৮ লাখ ব্যাটারি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ব্যাটারি নিম্নমানের হওয়ায় গড়ে তিন থেকে চার মাসের বেশি এগুলো ব্যবহার করা যায় না। এতে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

এদিকে হাতুড়ে পদ্ধতিতে পুরনো ব্যাটারি প্রক্রিয়াকরণের ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাে  মারাত্মক দূষণের শিকার হচ্ছে পরিবেশ। ব্যাটারিতে ব্যবহৃত অ্যাসিড, লেড (সিসা), পিপি, সেপারেটর, টিব্যুলার ব্যাগ পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছে, ৪৫ মাইক্রোগ্রাম যুক্ত সিসায় ভারী হয়ে উঠছে বাতাস। পরিবেশ আইন অনুযায়ী ব্যাটারি কারখানাগুলো লাল শ্রেণিভুক্ত। এ কারণে ব্যাটারির কারখানা স্থাপনের জন্য পরিবেশের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক। কিন্তু অধিকাংশ কারখানার কোনো ধরনের পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। বরং স্থানীয় পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সাধারণ ট্রেড লাইসেন্সের বিপরীতেই বিভিন্ন স্থানে ব্যাটারি কারখানাগুলো স্থাপন করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মকর্তা বলেন, এখানকার অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানাগুলোর অধিকাংশই কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মালিকানায় গজিয়ে উঠেছে। তাদের অবৈধ কারখানায় উৎপাদিত ব্যাটারির গায়ে কোন দেশে তৈরি হচ্ছে তা লেখা থাকছে না। চায়নিজ ভাষায় স্টিকার লাগিয়ে এগুলো বাজারজাত করা হচ্ছে। দোকানিরা এগুলো বিদেশি বলে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছেন। বিএসটিআইর অনুমোদনেরও ধার ধারছেন না তারা। ব্যাটারি তৈরিতে অ্যাসিড দরকার। কিন্তু এসব অ্যাসিড ক্রয়, ব্যবহার ও মজুদের জন্য কোনো লাইসেন্সও তাদের নেই। গোটা প্রক্রিয়াটি অবৈধ ও বেআইনি উপায়ে সম্পাদন করা হচ্ছে।

চোরাই সংযোগ, গোপন বিদ্যুতেই কারখানা সচল : অবৈধ ও নিম্নমানের ব্যাটারিতে সয়লাব রাজধানীসহ সারা দেশ। এসব ব্যাটারি প্রতিদিন গিলে খাচ্ছে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এমনকি গ্যাসভিত্তিক মূল্যবান ক্যাপটিভ পাওয়ারের বিদ্যুৎ ব্যবহার করেও তৈরি হচ্ছে এসব ব্যাটারি। ঢাকাসহ অধিকাংশ জেলা শহর, মফস্বল ও গ্রামগুলোতে রিকশা ও ভ্যানগাড়ির বিকল্প হিসেবে অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশা। পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ও আশপাশের জেলা, নরসিংদী, গাজীপুর, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ ও রূপগঞ্জ এলাকায় সবচেয়ে বেশি অবৈধ ব্যাটারি কারখানা গজিয়ে উঠেছে। বিএসটিআই অবশ্য অনুমোদনহীন বড় আকারের ২৫টি ব্যাটারি কারখানা থাকার কথা স্বীকার করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ছোট আকারের ব্যাটারি কারখানা কতগুলো আছে সে সম্পর্কে কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেননি।

সম্প্রতি নরসিংদীর একটি স্পিনিং মিলের গ্যাসভিক্তিক ক্যাপটিভ বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ থেকে ‘লিড অ্যাসিড ব্যাটারি’ নামের একটি ব্যাটারি কারখানার নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দা অনুসন্ধানে। এ ছাড়া ‘জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রায় দেড় বছর ধরে স্থানীয় একটি স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ লাইন নিয়ে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এতে স্পিনিং মিলের মালিক মাসে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পেলেও সরকার পুরো রাজস্বই হারাচ্ছে। জিয়াংশুর কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুরু থেকেই এ কারখানায় সরকারি বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, চলে মোবারক আলী স্পিনিং মিলের বিদ্যুতে। কারখানার ব্যবস্থাপক মো. মহিদুল ইসলাম জানান, এ কারখানায় ১২ জন চীনা এবং শতাধিক দেশি শ্রমিক কাজ করেন। তিনি জানান, কারখানা থেকে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার ব্যাটারি উৎপাদিত হয়। বিদ্যুৎ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ এসেছে। বিল পরিশোধ করেই তারা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকেন বলেও দাবি করেন তিনি। ব্যবস্থাপক মহিদুল জানান, সাবেক পৌর মেয়র মো. ইলিয়াসের কাছ থেকে জায়গা ও ভবন ভাড়া নিয়েই তারা ব্যাটারির কারখানাটি স্থাপন করেছেন।

এদিকে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন বলে জানা গেছে। বেশির ভাগ কারখানার মালিক চীনের নাগরিক হওয়ায় তারা ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন এবং ভাষাগত কারণেও অভিযানকারীরা বেশ সমস্যার মুখে পড়েন। শাহেপ্রতাপ এলাকার অদূরে এমন একটি অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান না চালিয়েই ফিরে যেতে বাধ্য হন পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা। নরসিংদীর দায়িত্বে থাকা অধিদফতরের উপ-পরিচালক মুহম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, পরিবেশ ও মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ব্যাটারি কারখানাগুলো কোনোভাবেই চালাতে দেওয়া ঠিক হবে না। ইতিমধ্যে অধিদফতরের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান শুরু করা হয়েছে। এসব কারখানা সিলগালা করারও ব্যবস্থা নেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তিনি জানান, কোনো কারখানাই এ পর্যন্ত পরিবেশ অধিদফতরের বাধ্যতামূলক ছাড়পত্রও গ্রহণ করেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা