শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ মার্চ, ২০২২

সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

সাঈদুর রহমান রিমন, নরসিংদী ঘুরে এসে
প্রিন্ট ভার্সন
সিসার বিষে বিষাক্ত নরসিংদী

কঠিন ধাতব সিসার বিষে নরসিংদীর পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে পড়েছে। জেলার আনাচে-কানাচে, ঝুপড়ি বস্তির আশপাশে, বাঁশঝাড়ে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা দুই শতাধিক ব্যাটারি কারখানা রীতিমতো অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেখানকার বাতাসে সহনশীল ৫ মাইক্রোগ্রামের স্থলে ৪৫ মাইক্রোগ্রাম পর্যন্ত সিসা উড়ে বেড়ায়। কালো ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন থাকে আশপাশের এলাকা। এতে মানুষ শ্বাসকষ্ট, কিডনি, ক্যান্সারসহ মারাত্মক সব রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে পড়েছে শিশুদের জীবন। এ ছাড়া অবৈধ ব্যাটারি কারখানার নির্গত তরল এসিড ছড়িয়ে পড়ছে ড্রেন, নর্দমা, খাল-বিল হয়ে ফসলি জমিতে। সেসব স্থানে পশু-পাখির জীবনও বিপন্ন হচ্ছে। নরসিংদীর বেলাবো উপজেলার রাজারবাগ এলাকায় ব্যাটারি থেকে সিসা সংগ্রহের অবৈধ প্রক্রিয়ায় সিসার বিষে গবাদিপশু, পাখি, পুকুরের মাছসহ অন্যান্য প্রাণী মরতে শুরু করেছে। এ ঘটনায় স্থানীয় অধিবাসীদের প্রতিবাদ-প্রতিরোধে ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে মালিক পালিয়ে গেলেও চারপাশে ছড়িয়ে পড়া সিসার বিষাক্ত গ্যাসের প্রভাবে ক্ষয়ক্ষতি অব্যাহত রয়েছে। এলাকার সাধারণ মানুষ ও কৃষকদের অভিযোগ, ব্যাটারি থেকে সিসা বের করার ফলে নির্গত অ্যাসিড গবাদিপশু, পুকুরের মাছ ও ফসলি জমির অনেক ক্ষতি করছে। কারখানার নিকটবর্তী জমির ফসলাদি পচে নষ্ট হয়ে গেছে। রাজারবাগ গ্রামের ব্যবসায়ী মুকুল মিয়া জানান, সিসা কারখানার মালিকরা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু এখন পশুপাখি, গবাদিপশুর মড়ক শুরু হয়েছে।

এ ব্যাপারে নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নইম মোহাম্মদ মারুফ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টিকারী ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিষয়ে জেলা সমন্বয় কমিটির বৈঠকে বিস্তারিত আলাপ হয়েছে। সেখানে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ারও সিদ্ধান্ত হয়। ইতোমধ্যে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলো বন্ধ করে দেওয়াসহ অভিযুক্ত কারখানা মালিকদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পরিবেশ অধিদফতরকে নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া জেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমেও ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলেও দাবি করেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘গত এক মাসে এ রকম অন্তত দুটি ব্যাটারি কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাকিগুলোকেও সচল থাকতে দেওয়া হবে না।’

মাধবদীর লিড অ্যাসিড ব্যাটারি কারখানা সংলগ্ন মহল্লার বাসিন্দারা অভিযোগ করে জানান, ব্যাটারির অ্যাসিড গলিয়ে তা কাঁচা ড্রেনের মধ্য দিয়েই অপসারণ করা হয়ে থাকে। সামান্য বৃষ্টিপাতেই ব্যাটারি কারখানার তরল রাসায়নিক পানির সঙ্গে মিলেমিশে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ির সীমানায় পৌঁছায়। এসব পানির সংস্পর্শে এলেই হাত-পায়ে ফোসকা পড়ে, মারাত্মক চুলকানি শুরু হয়। একপর্যায়ে দগদগে ঘা দেখা দেয়। রাত হলেই ব্যাটারিগুলো ভেঙে আগুন ধরিয়ে সিসা গলানো হয়। এ সময় কালো ধোঁয়ায় পুরো এলাকা আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে এবং উৎকট গন্ধও ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য বাতাসেই ব্যাটারি পোড়ানো বর্জ্য-ছাই আশপাশের বাড়িঘরে ছড়িয়ে যায়। রাস্তার পথচারীরাও এসব ছাইভস্মের কবলে পড়েন। এগুলো খালি শরীরে পড়লেই জ্বালাপোড়া শুরু করে। শিশুরাই এসবের বেশি শিকার হচ্ছে।

নরসিংদীর বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে পরিচিত মাধবদী ও আশপাশের এলাকাতেই গড়ে উঠেছে সর্বাধিক ব্যাটারির কারখানা। সেখানে পৌরসভার অভ্যন্তরেই তিনটি এবং পৌরসীমার বাইরে আরও সাতটি ব্যাটারি কারখানার সন্ধান মিলেছে। লিড অ্যাসিড, জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ, পাওয়ার ব্যাটারিজ, অটো-স্টোরেজ, জিনডিং পাওয়ার ইত্যাদি নামে গড়ে ওঠা সব কারখানারই মালিক হচ্ছেন বিদেশি নাগরিক। বিশেষ করে চীন, তাইওয়ান, কোরিয়ার কিছু ব্যবসায়ী পর্যটক ভিসায় বাংলাদেশে এসে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কিংবা রাজনৈতিক ক্ষমতাধরদের সঙ্গে নিয়ে এসব কারখানা খুলে বসেছেন। সরকারি কোনো দফতরের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারাও তাদের ব্যাটারি কারখানাগুলোর বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। বাধা দেননি স্থানীয় জেলা প্রশাসন, পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদও। ফলে পরিবেশ ধ্বংসকারী, জীববৈচিত্র্য বিপন্নকারী কারখানা গড়ে উঠেছে নির্বিঘ্নে, পরিচালিতও হচ্ছে সম্পূর্ণ বেআইনি পন্থায়। এসব প্রতিষ্ঠান বৈধভাবে পিডিবি বা আরইবি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ পর্যন্ত পায়নি। কিন্তু অলৌকিকভাবে আশপাশের মিল-কারখানা থেকে চোরাই পদ্ধতিতে লাইনের অবৈধ সংযোগ দিয়েই মাসের পর মাস কারখানা সচল রাখা হয়েছে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, কয়েক বছর ধরে অবৈধ প্রক্রিয়ায় চালু রাখা ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে র‌্যাবের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত কয়েকবার অভিযান চালায়। তারা কারখানার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন না তুললেও পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ এনে কয়েকটি কারখানা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে জরিমানার দন্ড দেয়। অন্যদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা বারবার অভিযান চালানোর হুমকি দিলেও অদ্যাবধি তারা কারখানাগুলোর ধারেকাছেও যাচ্ছেন না। অনেকেই মনে করেন, মাসোহারার টাকা বকেয়া পড়লেই বিদ্যুতের স্থানীয় কর্মকর্তারা অভিযান চালানোর হম্বিতম্বি করেন, কিন্তু তা পরিশোধ হলেই আর গা করেন না। গত বছর জুলাই মাসে মাধবদী সংলগ্ন মাশাবো এলাকায় র‌্যাব ফোর্সেস সদর দফতর ও পরিবেশ অধিদফতরের সহযোগিতায় র‌্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাজহারুল ইসলাম অভিযান চালান। এ সময় বিষাক্ত সিসা ব্যবহার করে ব্যাটারি উৎপাদনসহ মারাত্মক পরিবেশ দূষণের অপরাধে জিইউজো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো. এনামুল কবিরকে ২ লাখ টাকা, লিমিনা গ্রুপের ম্যানেজার মো. আরিফকে ২ লাখ টাকা এবং রিমসো ব্যাটারি অ্যান্ড কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেডের মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. জালাল উদ্দীন ও মো. আবু বকর সিদ্দিককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়। সঠিক বায়ু ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত না করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ব্যাটারি উৎপাদন বন্ধ করতে এ তিন প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করাও হয়। ব্যস, এ পর্যন্তই। অভিযানে অভিযুক্ত কারখানাগুলো এখন অবৈধ প্রক্রিয়ায় ব্যাটারি উৎপাদনের ক্ষেত্রে আরও বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। সূত্র জানায়, এক সময় চীন থেকে এ ধরনের ব্যাটারি আমদানি করা হতো। এতে সরকার প্রতি বছর ৪ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব পেত। একপর্যায়ে দেশেই শুরু হয় ব্যাটারি উৎপাদন। প্রাথমিকভাবে ভলভো, হ্যামকো, গ্যাস্টন, রহিম আফরোজসহ কয়েকটি দেশীয় কোম্পানি উন্নতমানের ব্যাটারি তৈরি শুরু করে। কিন্তু দিন দিন ব্যাটারির চাহিদা বাড়তে থাকায় দেশি-বিদেশি একটি সিন্ডিকেট ঢাকার আশপাশ কেরানীগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, রূপগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুরে ছোট-বড় শত শত অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানা গড়ে তোলে। এসব কারখানা থেকে বছরে ৬ থেকে ৮ লাখ ব্যাটারি তৈরি হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ব্যাটারি নিম্নমানের হওয়ায় গড়ে তিন থেকে চার মাসের বেশি এগুলো ব্যবহার করা যায় না। এতে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

এদিকে হাতুড়ে পদ্ধতিতে পুরনো ব্যাটারি প্রক্রিয়াকরণের ঝুঁকিপূর্ণ কর্মকাে  মারাত্মক দূষণের শিকার হচ্ছে পরিবেশ। ব্যাটারিতে ব্যবহৃত অ্যাসিড, লেড (সিসা), পিপি, সেপারেটর, টিব্যুলার ব্যাগ পরিবেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছে, ৪৫ মাইক্রোগ্রাম যুক্ত সিসায় ভারী হয়ে উঠছে বাতাস। পরিবেশ আইন অনুযায়ী ব্যাটারি কারখানাগুলো লাল শ্রেণিভুক্ত। এ কারণে ব্যাটারির কারখানা স্থাপনের জন্য পরিবেশের ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক। কিন্তু অধিকাংশ কারখানার কোনো ধরনের পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। বরং স্থানীয় পৌরসভা কিংবা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সাধারণ ট্রেড লাইসেন্সের বিপরীতেই বিভিন্ন স্থানে ব্যাটারি কারখানাগুলো স্থাপন করার গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির একজন কর্মকর্তা বলেন, এখানকার অবৈধ ব্যাটারি তৈরির কারখানাগুলোর অধিকাংশই কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মালিকানায় গজিয়ে উঠেছে। তাদের অবৈধ কারখানায় উৎপাদিত ব্যাটারির গায়ে কোন দেশে তৈরি হচ্ছে তা লেখা থাকছে না। চায়নিজ ভাষায় স্টিকার লাগিয়ে এগুলো বাজারজাত করা হচ্ছে। দোকানিরা এগুলো বিদেশি বলে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করছেন। বিএসটিআইর অনুমোদনেরও ধার ধারছেন না তারা। ব্যাটারি তৈরিতে অ্যাসিড দরকার। কিন্তু এসব অ্যাসিড ক্রয়, ব্যবহার ও মজুদের জন্য কোনো লাইসেন্সও তাদের নেই। গোটা প্রক্রিয়াটি অবৈধ ও বেআইনি উপায়ে সম্পাদন করা হচ্ছে।

চোরাই সংযোগ, গোপন বিদ্যুতেই কারখানা সচল : অবৈধ ও নিম্নমানের ব্যাটারিতে সয়লাব রাজধানীসহ সারা দেশ। এসব ব্যাটারি প্রতিদিন গিলে খাচ্ছে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। এমনকি গ্যাসভিত্তিক মূল্যবান ক্যাপটিভ পাওয়ারের বিদ্যুৎ ব্যবহার করেও তৈরি হচ্ছে এসব ব্যাটারি। ঢাকাসহ অধিকাংশ জেলা শহর, মফস্বল ও গ্রামগুলোতে রিকশা ও ভ্যানগাড়ির বিকল্প হিসেবে অবাধে চলছে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও রিকশা। পিডিবি সূত্রে জানা গেছে, রাজধানী ও আশপাশের জেলা, নরসিংদী, গাজীপুর, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জ ও রূপগঞ্জ এলাকায় সবচেয়ে বেশি অবৈধ ব্যাটারি কারখানা গজিয়ে উঠেছে। বিএসটিআই অবশ্য অনুমোদনহীন বড় আকারের ২৫টি ব্যাটারি কারখানা থাকার কথা স্বীকার করেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ছোট আকারের ব্যাটারি কারখানা কতগুলো আছে সে সম্পর্কে কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেননি।

সম্প্রতি নরসিংদীর একটি স্পিনিং মিলের গ্যাসভিক্তিক ক্যাপটিভ বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ থেকে ‘লিড অ্যাসিড ব্যাটারি’ নামের একটি ব্যাটারি কারখানার নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দা অনুসন্ধানে। এ ছাড়া ‘জিয়াংশু জিনডিং স্টোরেজ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান প্রায় দেড় বছর ধরে স্থানীয় একটি স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ লাইন নিয়ে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে ব্যাটারি উৎপাদন করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। এতে স্পিনিং মিলের মালিক মাসে ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পেলেও সরকার পুরো রাজস্বই হারাচ্ছে। জিয়াংশুর কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুরু থেকেই এ কারখানায় সরকারি বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, চলে মোবারক আলী স্পিনিং মিলের বিদ্যুতে। কারখানার ব্যবস্থাপক মো. মহিদুল ইসলাম জানান, এ কারখানায় ১২ জন চীনা এবং শতাধিক দেশি শ্রমিক কাজ করেন। তিনি জানান, কারখানা থেকে প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার ব্যাটারি উৎপাদিত হয়। বিদ্যুৎ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্পিনিং মিল থেকে বিদ্যুৎ এসেছে। বিল পরিশোধ করেই তারা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে থাকেন বলেও দাবি করেন তিনি। ব্যবস্থাপক মহিদুল জানান, সাবেক পৌর মেয়র মো. ইলিয়াসের কাছ থেকে জায়গা ও ভবন ভাড়া নিয়েই তারা ব্যাটারির কারখানাটি স্থাপন করেছেন।

এদিকে অবৈধ ব্যাটারি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হচ্ছেন বলে জানা গেছে। বেশির ভাগ কারখানার মালিক চীনের নাগরিক হওয়ায় তারা ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন এবং ভাষাগত কারণেও অভিযানকারীরা বেশ সমস্যার মুখে পড়েন। শাহেপ্রতাপ এলাকার অদূরে এমন একটি অবৈধ কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান না চালিয়েই ফিরে যেতে বাধ্য হন পরিবেশ অধিদফতরের কর্মকর্তারা। নরসিংদীর দায়িত্বে থাকা অধিদফতরের উপ-পরিচালক মুহম্মদ হাফিজুর রহমান জানান, পরিবেশ ও মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর ব্যাটারি কারখানাগুলো কোনোভাবেই চালাতে দেওয়া ঠিক হবে না। ইতিমধ্যে অধিদফতরের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় অভিযান শুরু করা হয়েছে। এসব কারখানা সিলগালা করারও ব্যবস্থা নেবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। তিনি জানান, কোনো কারখানাই এ পর্যন্ত পরিবেশ অধিদফতরের বাধ্যতামূলক ছাড়পত্রও গ্রহণ করেনি।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক