শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ প্রতিবেদন

ব্যাংকের ডলার জালিয়াতি গভীর ষড়যন্ত্র, দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকের ডলার জালিয়াতি গভীর ষড়যন্ত্র, দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

বাংলাদেশে ছয়টি ব্যাংক ডলার নিয়ে নয়ছয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে এই নয়ছয় ধরা পড়েছে এবং এ জন্য এই ছয়টি ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, মার্কিন ডলারের বাজার অস্থিতিশীল করে অতিরিক্ত মুনাফা করায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যে ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এবং সাউথইস্ট ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্তত পাঁচটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে পূর্বেও মানি লন্ডারিংসহ নানা রকম অভিযোগ ছিল। কিন্তু সেই সব অভিযোগ উপেক্ষা করা হয়েছে। মাঝপথে অদৃশ্য কারণে তদন্ত থেমে গেছে। ব্যাংক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ট্রেজারি প্রধানদের অব্যাহতি দিলেই শাস্তি হবে না, এই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে কঠিন এবং দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ এই ব্যাংকগুলোর ডলার জালিয়াতির ঘটনা শীর্ষ পর্যায় থেকে হয়েছে। এ জন্য ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ থেকে শুরু করে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সবাইকেই আইনের আওতায় আনা উচিত এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশে গত কিছুদিন ধরেই ডলারের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে খোলাবাজারে ডলারের দুষ্প্রাপ্যতার কারণে ডলারের দাম হুহু করে বেড়েছে। বুধবার খোলাবাজারে ডলারের মূল্য ছিল ১১৯ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক বারবার টাকার সঙ্গে ডলারের মূল্য সমন্বয় করতে বাধ্য হচ্ছে এবং এটি একটি উদ্বেগজনক পর্যায়ে চলে গেছে। অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, কয়েকটি ব্যাংকের কারসাজির কারণেই এই ডলারের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। এই ব্যাংকগুলোর জালিয়াতির কারণেই ডলার দুষ্প্রাপ্য হচ্ছে এবং এটি শুধু যে ব্যবসায়িক মুনাফা লাভের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে করা হচ্ছে এমনটি নয়, এর পেছনে দেশবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। সরকারকে বিপদগ্রস্ত করা এবং দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করার একটি নীল নকশার বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত এই ছয়টি ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিনের পুরনো অভিযোগ রয়েছে। এই ব্যাংকে এক সময় কাজ করতেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিএনপি নেতা মোরশেদ খানের জামাতা। এ সময় অর্থ পাচারে এই ব্যাংকটির ভূমিকা ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। মোরশেদ খানের জামাতা এই ব্যাংকে থাকা অবস্থায় মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। এ জন্য তাকে দুদক ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। সে সময় মোরশেদ খানের জামাতা দুদকের কাছে স্বীকার করেছিলেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক মানি লন্ডারিংয়ে জড়িত। বহুজাতিক ব্যাংকের সুবিধা নিয়ে এই ব্যাংকের মাধ্যমেই প্রচুর পরিমাণে টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর এটি নিয়ে আর কোনো অগ্রগতি হয়নি। বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে যায়। এ ধরনের অনেক অভিযোগ আছে এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে। কিন্তু এই অভিযোগগুলো কখনই খতিয়ে দেখা হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, যেহেতু এটি একটি বহুজাতিক ব্যাংক, সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সবসময় তাদের ব্যাপারে নমনীয় থাকে। ডলার জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত দ্বিতীয় ব্যাংকটি হলো প্রাইম ব্যাংক। প্রাইম ব্যাংকের অন্যতম মালিক আজম জে চৌধুরী। বর্তমানে তার  ছেলে এই ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আজম জে চৌধুরী ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা, অসত্য, মানহানির মামলা করেছিলেন। এই মামলার কারণেই আওয়ামী লীগ সভাপতিকে কারাবরণ করতে হয়েছিল এবং প্রায় ১১ মাস কারাগারে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকলেও আজম জে চৌধুরীর বিরুদ্ধে কোনো রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। বরং এ সময় তার বিপুল বিত্তের প্রসার ঘটেছে। আজম জে চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ওভার ইনভয়েসিংয়ে মাধ্যমে অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ থাকার পরও সেগুলোর তদন্ত বেশি দূর এগোয়নি। ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গরিব মানুষের অর্থায়নে। ব্র্যাক যে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল, সেই ক্ষুদ্র ঋণের টাকা যখন স্ফীত হয়, তখন ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। বলা হয়েছিল যে, দরিদ্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। কিন্তু এই ব্যাংকটি ক্রমশ এখন এলিট ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতা ও গরিব মানুষ এই ব্যাংকের বারান্দাতেও যেতে পারে না। বড়লোকদের টাকা রাখা এবং এসব টাকা বিদেশে পাচার করার একটি অন্যতম বাহন হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যবহৃত হয় বলে একাধিক অনুসন্ধানে তথ্য পাওয়া গেছে। ব্র্যাক ব্যাংক যখন প্রতিষ্ঠা হয়েছিল, তখন এই ব্যাংকের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট পিটিশন করেছিলেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. মোজাফফর আহমেদ। কিন্তু খুঁটিনাটি আইনগত জটিলতার কারণে সেই রিটটি শেষ পর্যন্ত টেকেনি। কিন্তু গরিব মানুষের ক্ষুদ্র ঋণের টাকা দিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক যে বিশাল সাম্রাজ্য করেছে, তা এখন আর্থিক অনিয়মের অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বলে জানা গেছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্রেতা এই ব্যাংকে নানারকম প্রতারণার শিকার হয়েছে এবং সেগুলোর সঠিক প্রতিকার হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন রিপোর্টে দেখা যায়, ২০১০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ৪৮টি গ্রাহক প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া যায়। কিন্তু এসবের একটিও তদন্ত হয়নি। ‘ব্র্যাক ব্যাংক’ ব্র্যাক নিয়ন্ত্রিত একটি প্রতিষ্ঠান। ব্র্যাকের বর্তমান চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান। যিনি ওয়ান-ইলেভেনের অন্যতম কুশীলব। যিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুপারিশেই তিনি ২০০৭ সালে অনির্বাচিত সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।

সিটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংসহ নানারকম অভিযোগ দীর্ঘদিনের পুরনো। এই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের প্রায় পুরোটাই দখল করে রয়েছে পারটেক্স গ্রুপ। যে পারটেক্স গ্রুপের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। পারটেক্সের প্রতিষ্ঠাতা বিএনপির একজন এমপি ছিলেন এবং বিএনপির অন্যতম অর্থদাতা ছিলেন। তার মৃত্যুর পর তার সন্তানরাও বিএনপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রমের সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আছে কি না সেটিও খতিয়ে দেখা দরকার বলে অনেকেই মনে করছেন। এর আগে সিটি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এসেছিল। কিন্তু সেই অভিযোগ নিয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা অদৃশ্য কারণে এক ধরনের নীরবতা পালন করেছেন। এই ব্যাংকের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক সুশীল সমাজের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বিরুদ্ধে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচারের একাধিক অভিযোগ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে থাকলেও সে সব অভিযোগের তদন্ত বেশিদূর এগোয়নি। কেন এগোয়নি সেটিও একটি বড় প্রশ্ন বটে। ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের পাঁচটি অভিযোগ উঠলেও বাংলাদেশ ব্যাংক তা তদন্তে আগ্রহ দেখায়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, এই ব্যাংকগুলো চাহিদার চেয়ে বেশি ডলার কিনে রেখেছে এবং সেই ডলারগুলো অতিরিক্ত দামে বিক্রি করেছে। যে দামে ডলার কিনেছে তার চেয়ে ২৫ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল যখন এই ব্যাংকগুলোতে যায়, তখন তারা দেখতে পায় যে, তাদের যে চাহিদা ছিল সেই চাহিদার চেয়ে বেশি ডলার তারা কিনে সংগ্রহ করে রেখেছে। অর্থাৎ বাজারে যে ডলার সংকট, সেই ডলার সংকট সৃষ্টির পেছনে এই ছয়টি ব্যাংকের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। আর এই ডলার সংকট থেকেই মুদ্রাস্ফীতির সৃষ্টি হয়েছে। ডলার সংকটের কারণেই জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং জনগণের মধ্যে যা নিয়ে এক ধরনের অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। তাই অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, যে ছয়টি ব্যাংক এই কাজটি করেছে, তারা পরিকল্পিতভাবে দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের জন্য এই ধরনের ঘৃণ্য তৎপরতার সঙ্গে জড়িত ছিল এবং শুধু ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা ট্রেজারি প্রধানের দ্বারা এ ধরনের অপকর্ম করা সম্ভব নয়। এর পেছনে রয়েছে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের প্রত্যক্ষ সমর্থন এবং ভূমিকা। একজন ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে, পরিচালনা পর্ষদ, মালিক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সম্মতির বাইরে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই পারে না। তাই বাজারে ডলারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেওয়া এবং সরকারকে বিপদে ফেলার জন্যই পরিকল্পিতভাবে এই ব্যাংকগুলো কাজ করেছে। এই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে শুধু ব্যাংকিং আইনে নয়, বরং ফৌজদারি আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন এবং একই সঙ্গে এই ব্যাংকের মালিকানা এবং ব্যবস্থাপনা পর্ষদে যারা যুক্ত রয়েছে, তাদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন। তা না হলে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই থাকবে। এই ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়, তাহলে আগামীতে অন্য ব্যাংকও এসব ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত হবে। তখন অর্থনৈতিক চাপ সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিএনপি নিজেকে আধুনিকায়ন করেছে : তারেক রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা