শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ প্রতিবেদন

ব্যাংকের ডলার জালিয়াতি গভীর ষড়যন্ত্র, দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকের ডলার জালিয়াতি গভীর ষড়যন্ত্র, দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

বাংলাদেশে ছয়টি ব্যাংক ডলার নিয়ে নয়ছয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে এই নয়ছয় ধরা পড়েছে এবং এ জন্য এই ছয়টি ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, মার্কিন ডলারের বাজার অস্থিতিশীল করে অতিরিক্ত মুনাফা করায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যে ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এবং সাউথইস্ট ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্তত পাঁচটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে পূর্বেও মানি লন্ডারিংসহ নানা রকম অভিযোগ ছিল। কিন্তু সেই সব অভিযোগ উপেক্ষা করা হয়েছে। মাঝপথে অদৃশ্য কারণে তদন্ত থেমে গেছে। ব্যাংক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ট্রেজারি প্রধানদের অব্যাহতি দিলেই শাস্তি হবে না, এই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে কঠিন এবং দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ এই ব্যাংকগুলোর ডলার জালিয়াতির ঘটনা শীর্ষ পর্যায় থেকে হয়েছে। এ জন্য ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ থেকে শুরু করে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সবাইকেই আইনের আওতায় আনা উচিত এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশে গত কিছুদিন ধরেই ডলারের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে খোলাবাজারে ডলারের দুষ্প্রাপ্যতার কারণে ডলারের দাম হুহু করে বেড়েছে। বুধবার খোলাবাজারে ডলারের মূল্য ছিল ১১৯ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক বারবার টাকার সঙ্গে ডলারের মূল্য সমন্বয় করতে বাধ্য হচ্ছে এবং এটি একটি উদ্বেগজনক পর্যায়ে চলে গেছে। অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, কয়েকটি ব্যাংকের কারসাজির কারণেই এই ডলারের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। এই ব্যাংকগুলোর জালিয়াতির কারণেই ডলার দুষ্প্রাপ্য হচ্ছে এবং এটি শুধু যে ব্যবসায়িক মুনাফা লাভের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে করা হচ্ছে এমনটি নয়, এর পেছনে দেশবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। সরকারকে বিপদগ্রস্ত করা এবং দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করার একটি নীল নকশার বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত এই ছয়টি ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিনের পুরনো অভিযোগ রয়েছে। এই ব্যাংকে এক সময় কাজ করতেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিএনপি নেতা মোরশেদ খানের জামাতা। এ সময় অর্থ পাচারে এই ব্যাংকটির ভূমিকা ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। মোরশেদ খানের জামাতা এই ব্যাংকে থাকা অবস্থায় মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। এ জন্য তাকে দুদক ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। সে সময় মোরশেদ খানের জামাতা দুদকের কাছে স্বীকার করেছিলেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক মানি লন্ডারিংয়ে জড়িত। বহুজাতিক ব্যাংকের সুবিধা নিয়ে এই ব্যাংকের মাধ্যমেই প্রচুর পরিমাণে টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর এটি নিয়ে আর কোনো অগ্রগতি হয়নি। বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে যায়। এ ধরনের অনেক অভিযোগ আছে এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে। কিন্তু এই অভিযোগগুলো কখনই খতিয়ে দেখা হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, যেহেতু এটি একটি বহুজাতিক ব্যাংক, সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সবসময় তাদের ব্যাপারে নমনীয় থাকে। ডলার জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত দ্বিতীয় ব্যাংকটি হলো প্রাইম ব্যাংক। প্রাইম ব্যাংকের অন্যতম মালিক আজম জে চৌধুরী। বর্তমানে তার  ছেলে এই ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আজম জে চৌধুরী ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা, অসত্য, মানহানির মামলা করেছিলেন। এই মামলার কারণেই আওয়ামী লীগ সভাপতিকে কারাবরণ করতে হয়েছিল এবং প্রায় ১১ মাস কারাগারে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকলেও আজম জে চৌধুরীর বিরুদ্ধে কোনো রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। বরং এ সময় তার বিপুল বিত্তের প্রসার ঘটেছে। আজম জে চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ওভার ইনভয়েসিংয়ে মাধ্যমে অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ থাকার পরও সেগুলোর তদন্ত বেশি দূর এগোয়নি। ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গরিব মানুষের অর্থায়নে। ব্র্যাক যে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল, সেই ক্ষুদ্র ঋণের টাকা যখন স্ফীত হয়, তখন ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। বলা হয়েছিল যে, দরিদ্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। কিন্তু এই ব্যাংকটি ক্রমশ এখন এলিট ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতা ও গরিব মানুষ এই ব্যাংকের বারান্দাতেও যেতে পারে না। বড়লোকদের টাকা রাখা এবং এসব টাকা বিদেশে পাচার করার একটি অন্যতম বাহন হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যবহৃত হয় বলে একাধিক অনুসন্ধানে তথ্য পাওয়া গেছে। ব্র্যাক ব্যাংক যখন প্রতিষ্ঠা হয়েছিল, তখন এই ব্যাংকের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট পিটিশন করেছিলেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. মোজাফফর আহমেদ। কিন্তু খুঁটিনাটি আইনগত জটিলতার কারণে সেই রিটটি শেষ পর্যন্ত টেকেনি। কিন্তু গরিব মানুষের ক্ষুদ্র ঋণের টাকা দিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক যে বিশাল সাম্রাজ্য করেছে, তা এখন আর্থিক অনিয়মের অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বলে জানা গেছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্রেতা এই ব্যাংকে নানারকম প্রতারণার শিকার হয়েছে এবং সেগুলোর সঠিক প্রতিকার হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন রিপোর্টে দেখা যায়, ২০১০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ৪৮টি গ্রাহক প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া যায়। কিন্তু এসবের একটিও তদন্ত হয়নি। ‘ব্র্যাক ব্যাংক’ ব্র্যাক নিয়ন্ত্রিত একটি প্রতিষ্ঠান। ব্র্যাকের বর্তমান চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান। যিনি ওয়ান-ইলেভেনের অন্যতম কুশীলব। যিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুপারিশেই তিনি ২০০৭ সালে অনির্বাচিত সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।

সিটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংসহ নানারকম অভিযোগ দীর্ঘদিনের পুরনো। এই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের প্রায় পুরোটাই দখল করে রয়েছে পারটেক্স গ্রুপ। যে পারটেক্স গ্রুপের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। পারটেক্সের প্রতিষ্ঠাতা বিএনপির একজন এমপি ছিলেন এবং বিএনপির অন্যতম অর্থদাতা ছিলেন। তার মৃত্যুর পর তার সন্তানরাও বিএনপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রমের সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আছে কি না সেটিও খতিয়ে দেখা দরকার বলে অনেকেই মনে করছেন। এর আগে সিটি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এসেছিল। কিন্তু সেই অভিযোগ নিয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা অদৃশ্য কারণে এক ধরনের নীরবতা পালন করেছেন। এই ব্যাংকের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক সুশীল সমাজের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বিরুদ্ধে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচারের একাধিক অভিযোগ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে থাকলেও সে সব অভিযোগের তদন্ত বেশিদূর এগোয়নি। কেন এগোয়নি সেটিও একটি বড় প্রশ্ন বটে। ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের পাঁচটি অভিযোগ উঠলেও বাংলাদেশ ব্যাংক তা তদন্তে আগ্রহ দেখায়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, এই ব্যাংকগুলো চাহিদার চেয়ে বেশি ডলার কিনে রেখেছে এবং সেই ডলারগুলো অতিরিক্ত দামে বিক্রি করেছে। যে দামে ডলার কিনেছে তার চেয়ে ২৫ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল যখন এই ব্যাংকগুলোতে যায়, তখন তারা দেখতে পায় যে, তাদের যে চাহিদা ছিল সেই চাহিদার চেয়ে বেশি ডলার তারা কিনে সংগ্রহ করে রেখেছে। অর্থাৎ বাজারে যে ডলার সংকট, সেই ডলার সংকট সৃষ্টির পেছনে এই ছয়টি ব্যাংকের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। আর এই ডলার সংকট থেকেই মুদ্রাস্ফীতির সৃষ্টি হয়েছে। ডলার সংকটের কারণেই জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং জনগণের মধ্যে যা নিয়ে এক ধরনের অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। তাই অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, যে ছয়টি ব্যাংক এই কাজটি করেছে, তারা পরিকল্পিতভাবে দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের জন্য এই ধরনের ঘৃণ্য তৎপরতার সঙ্গে জড়িত ছিল এবং শুধু ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা ট্রেজারি প্রধানের দ্বারা এ ধরনের অপকর্ম করা সম্ভব নয়। এর পেছনে রয়েছে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের প্রত্যক্ষ সমর্থন এবং ভূমিকা। একজন ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে, পরিচালনা পর্ষদ, মালিক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সম্মতির বাইরে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই পারে না। তাই বাজারে ডলারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেওয়া এবং সরকারকে বিপদে ফেলার জন্যই পরিকল্পিতভাবে এই ব্যাংকগুলো কাজ করেছে। এই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে শুধু ব্যাংকিং আইনে নয়, বরং ফৌজদারি আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন এবং একই সঙ্গে এই ব্যাংকের মালিকানা এবং ব্যবস্থাপনা পর্ষদে যারা যুক্ত রয়েছে, তাদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন। তা না হলে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই থাকবে। এই ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়, তাহলে আগামীতে অন্য ব্যাংকও এসব ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত হবে। তখন অর্থনৈতিক চাপ সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
ঝোপে পুঁতে রাখা ব্যবসায়ীর দ্বিখণ্ডিত লাশ
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
তারেক রহমানের খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি কাল
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
গাজীর প্রায় ৪০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত ১৪ এনবিআর কর্মকর্তা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
এজাহারের ১১ আসামি অধরা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
যুক্তরাষ্ট্রের বাজার হারানো উচিত নয়
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
গণ অভ্যুত্থানের ঐক্য সমুন্নত রাখুন
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
রায়ে সন্তুষ্ট তবু আপিল করব
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা