শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বিশেষ প্রতিবেদন

ব্যাংকের ডলার জালিয়াতি গভীর ষড়যন্ত্র, দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যাংকের ডলার জালিয়াতি গভীর ষড়যন্ত্র, দরকার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি

বাংলাদেশে ছয়টি ব্যাংক ডলার নিয়ে নয়ছয় করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে এই নয়ছয় ধরা পড়েছে এবং এ জন্য এই ছয়টি ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানদের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, মার্কিন ডলারের বাজার অস্থিতিশীল করে অতিরিক্ত মুনাফা করায় এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যে ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছে, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক এবং সাউথইস্ট ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্তত পাঁচটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে পূর্বেও মানি লন্ডারিংসহ নানা রকম অভিযোগ ছিল। কিন্তু সেই সব অভিযোগ উপেক্ষা করা হয়েছে। মাঝপথে অদৃশ্য কারণে তদন্ত থেমে গেছে। ব্যাংক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু ট্রেজারি প্রধানদের অব্যাহতি দিলেই শাস্তি হবে না, এই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে কঠিন এবং দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। কারণ এই ব্যাংকগুলোর ডলার জালিয়াতির ঘটনা শীর্ষ পর্যায় থেকে হয়েছে। এ জন্য ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ থেকে শুরু করে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সবাইকেই আইনের আওতায় আনা উচিত এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশে গত কিছুদিন ধরেই ডলারের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে খোলাবাজারে ডলারের দুষ্প্রাপ্যতার কারণে ডলারের দাম হুহু করে বেড়েছে। বুধবার খোলাবাজারে ডলারের মূল্য ছিল ১১৯ টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংক বারবার টাকার সঙ্গে ডলারের মূল্য সমন্বয় করতে বাধ্য হচ্ছে এবং এটি একটি উদ্বেগজনক পর্যায়ে চলে গেছে। অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে যে, কয়েকটি ব্যাংকের কারসাজির কারণেই এই ডলারের বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে। এই ব্যাংকগুলোর জালিয়াতির কারণেই ডলার দুষ্প্রাপ্য হচ্ছে এবং এটি শুধু যে ব্যবসায়িক মুনাফা লাভের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে করা হচ্ছে এমনটি নয়, এর পেছনে দেশবিরোধী গভীর ষড়যন্ত্র রয়েছে। সরকারকে বিপদগ্রস্ত করা এবং দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করার একটি নীল নকশার বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত এই ছয়টি ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলোর মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিনের পুরনো অভিযোগ রয়েছে। এই ব্যাংকে এক সময় কাজ করতেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বিএনপি নেতা মোরশেদ খানের জামাতা। এ সময় অর্থ পাচারে এই ব্যাংকটির ভূমিকা ছিল বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। মোরশেদ খানের জামাতা এই ব্যাংকে থাকা অবস্থায় মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিলেন। এ জন্য তাকে দুদক ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। সে সময় মোরশেদ খানের জামাতা দুদকের কাছে স্বীকার করেছিলেন স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক মানি লন্ডারিংয়ে জড়িত। বহুজাতিক ব্যাংকের সুবিধা নিয়ে এই ব্যাংকের মাধ্যমেই প্রচুর পরিমাণে টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারপর এটি নিয়ে আর কোনো অগ্রগতি হয়নি। বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে যায়। এ ধরনের অনেক অভিযোগ আছে এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে। কিন্তু এই অভিযোগগুলো কখনই খতিয়ে দেখা হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, যেহেতু এটি একটি বহুজাতিক ব্যাংক, সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক সবসময় তাদের ব্যাপারে নমনীয় থাকে। ডলার জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত দ্বিতীয় ব্যাংকটি হলো প্রাইম ব্যাংক। প্রাইম ব্যাংকের অন্যতম মালিক আজম জে চৌধুরী। বর্তমানে তার  ছেলে এই ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আজম জে চৌধুরী ২০০৭ সালে ওয়ান-ইলেভেনের সময় আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা, অসত্য, মানহানির মামলা করেছিলেন। এই মামলার কারণেই আওয়ামী লীগ সভাপতিকে কারাবরণ করতে হয়েছিল এবং প্রায় ১১ মাস কারাগারে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়েছিল। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ১৩ বছর ক্ষমতায় থাকলেও আজম জে চৌধুরীর বিরুদ্ধে কোনো রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। বরং এ সময় তার বিপুল বিত্তের প্রসার ঘটেছে। আজম জে চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ওভার ইনভয়েসিংয়ে মাধ্যমে অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ থাকার পরও সেগুলোর তদন্ত বেশি দূর এগোয়নি। ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গরিব মানুষের অর্থায়নে। ব্র্যাক যে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল, সেই ক্ষুদ্র ঋণের টাকা যখন স্ফীত হয়, তখন ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। বলা হয়েছিল যে, দরিদ্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে অর্থনীতির মূলধারায় নিয়ে আসার জন্য ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। কিন্তু এই ব্যাংকটি ক্রমশ এখন এলিট ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহীতা ও গরিব মানুষ এই ব্যাংকের বারান্দাতেও যেতে পারে না। বড়লোকদের টাকা রাখা এবং এসব টাকা বিদেশে পাচার করার একটি অন্যতম বাহন হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক ব্যবহৃত হয় বলে একাধিক অনুসন্ধানে তথ্য পাওয়া গেছে। ব্র্যাক ব্যাংক যখন প্রতিষ্ঠা হয়েছিল, তখন এই ব্যাংকের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট পিটিশন করেছিলেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. মোজাফফর আহমেদ। কিন্তু খুঁটিনাটি আইনগত জটিলতার কারণে সেই রিটটি শেষ পর্যন্ত টেকেনি। কিন্তু গরিব মানুষের ক্ষুদ্র ঋণের টাকা দিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক যে বিশাল সাম্রাজ্য করেছে, তা এখন আর্থিক অনিয়মের অন্যতম একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বলে জানা গেছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্রেতা এই ব্যাংকে নানারকম প্রতারণার শিকার হয়েছে এবং সেগুলোর সঠিক প্রতিকার হয়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন রিপোর্টে দেখা যায়, ২০১০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ৪৮টি গ্রাহক প্রতারণার অভিযোগ পাওয়া যায়। কিন্তু এসবের একটিও তদন্ত হয়নি। ‘ব্র্যাক ব্যাংক’ ব্র্যাক নিয়ন্ত্রিত একটি প্রতিষ্ঠান। ব্র্যাকের বর্তমান চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান। যিনি ওয়ান-ইলেভেনের অন্যতম কুশীলব। যিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুপারিশেই তিনি ২০০৭ সালে অনির্বাচিত সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।

সিটি ব্যাংকের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংসহ নানারকম অভিযোগ দীর্ঘদিনের পুরনো। এই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের প্রায় পুরোটাই দখল করে রয়েছে পারটেক্স গ্রুপ। যে পারটেক্স গ্রুপের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। পারটেক্সের প্রতিষ্ঠাতা বিএনপির একজন এমপি ছিলেন এবং বিএনপির অন্যতম অর্থদাতা ছিলেন। তার মৃত্যুর পর তার সন্তানরাও বিএনপির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে চলেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সিটি ব্যাংকের কার্যক্রমের সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আছে কি না সেটিও খতিয়ে দেখা দরকার বলে অনেকেই মনে করছেন। এর আগে সিটি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ এসেছিল। কিন্তু সেই অভিযোগ নিয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা অদৃশ্য কারণে এক ধরনের নীরবতা পালন করেছেন। এই ব্যাংকের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক সুশীল সমাজের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের বিরুদ্ধে ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচারের একাধিক অভিযোগ বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে থাকলেও সে সব অভিযোগের তদন্ত বেশিদূর এগোয়নি। কেন এগোয়নি সেটিও একটি বড় প্রশ্ন বটে। ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই ব্যাংকের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের পাঁচটি অভিযোগ উঠলেও বাংলাদেশ ব্যাংক তা তদন্তে আগ্রহ দেখায়নি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, এই ব্যাংকগুলো চাহিদার চেয়ে বেশি ডলার কিনে রেখেছে এবং সেই ডলারগুলো অতিরিক্ত দামে বিক্রি করেছে। যে দামে ডলার কিনেছে তার চেয়ে ২৫ টাকা বেশি মূল্যে বিক্রি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল যখন এই ব্যাংকগুলোতে যায়, তখন তারা দেখতে পায় যে, তাদের যে চাহিদা ছিল সেই চাহিদার চেয়ে বেশি ডলার তারা কিনে সংগ্রহ করে রেখেছে। অর্থাৎ বাজারে যে ডলার সংকট, সেই ডলার সংকট সৃষ্টির পেছনে এই ছয়টি ব্যাংকের প্রত্যক্ষ ভূমিকা রয়েছে। আর এই ডলার সংকট থেকেই মুদ্রাস্ফীতির সৃষ্টি হয়েছে। ডলার সংকটের কারণেই জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং জনগণের মধ্যে যা নিয়ে এক ধরনের অসন্তোষ তৈরি হয়েছে। তাই অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, যে ছয়টি ব্যাংক এই কাজটি করেছে, তারা পরিকল্পিতভাবে দেশের অর্থনীতি ধ্বংসের জন্য এই ধরনের ঘৃণ্য তৎপরতার সঙ্গে জড়িত ছিল এবং শুধু ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা ট্রেজারি প্রধানের দ্বারা এ ধরনের অপকর্ম করা সম্ভব নয়। এর পেছনে রয়েছে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের প্রত্যক্ষ সমর্থন এবং ভূমিকা। একজন ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে, পরিচালনা পর্ষদ, মালিক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সম্মতির বাইরে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই পারে না। তাই বাজারে ডলারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা, জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেওয়া এবং সরকারকে বিপদে ফেলার জন্যই পরিকল্পিতভাবে এই ব্যাংকগুলো কাজ করেছে। এই ব্যাংকগুলোর বিরুদ্ধে শুধু ব্যাংকিং আইনে নয়, বরং ফৌজদারি আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন এবং একই সঙ্গে এই ব্যাংকের মালিকানা এবং ব্যবস্থাপনা পর্ষদে যারা যুক্ত রয়েছে, তাদের অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া প্রয়োজন। তা না হলে এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই থাকবে। এই ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা গ্রহণ না করা হয়, তাহলে আগামীতে অন্য ব্যাংকও এসব ষড়যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত হবে। তখন অর্থনৈতিক চাপ সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা