শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

মেসির আর্জেন্টিনা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

প্রিন্ট ভার্সন
মেসির আর্জেন্টিনা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। চ্যাম্পিয়ন লিওনেল মেসি। কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে ফ্রান্সকে টাইব্রেকারে হারিয়ে (৪-২) তিন যুগ পর বিশ্বকাপ জয় করল আর্জেন্টিনা। শাপমোচন করলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বকাপ শিরোপা উপহার দিয়ে ইতিহাসের সেরা ফুটবল কিংবদন্তিতে পরিণত হলেন তিনি।

তুমি হতে পার মহান কোনো ফুটবলার। তোমার বাম পা থেকে বেরিয়ে আসে একের পর এক জাদুকরী মুহূর্ত। তুমি হতে পার মহান কোনো গোলদাতা। পরিসংখ্যানে তুমি সেরা হতে পার। কিন্তু পেলে-ম্যারাডোনার মতো কিংবদন্তি! তুমি তা নও। ওদের মতো তোমার হাতে বিশ্বকাপের সোনা রঙা ট্রফি কোথায়! এসব শুনতে শুনতে মেসি তো বটেই, তার ভক্তরাও ছিল মহাবিরক্ত। সব তীর্যক দৃষ্টির জবাবটা দিলেন লিওনেল মেসি। তার হাতে বিশ্বকাপের সোনালি ট্রফি। তিনি কিংবদন্তি। ইতিহাসের সেরা ফুটবলার। আর্জেন্টাইনদের কাছে! তিনি আরেক দিয়েগো আরমান্দো ম্যারাডোনা। তার চেয়েও বেশি কিছু কী!

আরব্য রজনীর শেষ গল্পটার নায়ক লিওনেল মেসি। গল্পটা এমন; রাজপুত্রের গুণে মুগ্ধ সবাই। তার ক্ষুরধার মস্তিষ্ক প্রতিপক্ষকে সহজেই হারিয়ে দেয়। কিন্তু রাজপুত্রের ভাগ্যে যেন কোনো রাজকন্যা (বিশ্বকাপ ট্রফি) নেই! অবশেষে দুরন্ত সাহস বুকে নিয়ে ঘুমন্ত পুরীতে গেল রাজপুত্র। সেখানে গিয়ে জাদুর কাঠির ছোঁয়ায় ঘুম ভাঙিয়ে দিল সবার। তারপর? রাজপুত্র বাধার সব পাহাড় জয় করল। পৌঁছে গেল কাক্সিক্ষত গন্তব্যে। সোনার সিংহাসনে আসীন হলো। রাজপুত্র হয়ে গেল মহাসম্রাট। ফুটবলের মহাসম্রাট। লিওনেল মেসি সেই রাজপুত্র। যার পেছনে পেছনে বিশ্ব জয়ের জন্য বেরিয়েছিল আর্জেন্টিনা। তারা বিশ্ব জয় করল। ৩৬ বছর পর আর্জেন্টিনাকে উপহার দিল বিশ্বকাপের সোনা রঙা ট্রফি। সে ট্রফি জিতে সম্রাটের আসনে বসা লিওনেল মেসি হু হু করে কাঁদলেন। সতীর্থদের কাঁদালেন। তাদের সঙ্গে কাঁদল পুরো লুসাইল স্টেডিয়াম। কাঁদল পুরো আর্জেন্টিনা। কাঁদল সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা মেসির কোটি কোটি ভক্ত।

লিওনেল মেসি যেন অর্কেস্ট্রার কম্পোজার। যার নির্দেশনায় লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে ফুটবলের ছেঁড়া সুরগুলো একটার সঙ্গে আরেকটা মিলে তৈরি করেছিল অপূর্ব অনুরণন। যে অনুরণন লুসাইল স্টেডিয়ামের সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ছিল বিশ্বজুড়ে। কখনো ডি মারিয়া, কখনো আলভারেজ, কখনো ফার্নান্দেজ কখনো ম্যাক অ্যালিস্টার। লিওনেল মেসি খেলিয়ে চলছিলেন পুরো আর্জেন্টিনাকে। নিজে খেলছিলেন অপূর্ব ছন্দ নিয়ে। যে ছন্দ আগে কখনো কেউ দেখেনি। এই বিশেষ রাতটার জন্যই বুঝি লিওনেল মেসি লুকিয়ে রেখেছিলেন বিশেষ কোনো জাদু। বাম পায়ের সেই জাদুতে সম্মোহিত হয়ে পড়ল পুরো ফুটবল দুনিয়া। আর্জেন্টাইনদের মতোই ফরাসি সমর্থকরাও মেসি, মেসি উচ্চরবের সঙ্গে কুর্ণিশ করল। ফুটবলের রাজাধিরাজ তিনি। মহাসম্রাট।

বিশ্বকাপ ট্রফিটা কার? লিওনেল মেসি নাকি কিলিয়ান এমবাপ্পের? নির্ধারিত ৯০ মিনিট খেলার পরও তা নির্ধারণ করা গেল না। মেসি-ডি মারিয়ার দুই গোলে এগিয়ে থাকা আর্জেন্টিনা বিজয় উৎসবের সব প্রস্তুতিই শেষ করেছিল। ম্যাচের বাকি ছিল কেবল ১১ মিনিট। কিন্তু ২ মিনিটের ‘এমবাপ্পের ঝড়’ আর্জেন্টাইনদের স্বপ্ন ভেঙে দেয়। খেলাটা নিয়ে যায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে। সেখানেও নাটক। নাটকের পর নাটক। লিওনেল মেসির গোলে ৩-২ করল আর্জেন্টিনা। এমবাপ্পের পেনাল্টি গোলে ফের ৩-৩ সমতায় ফ্রান্স। নাটকীয় এই ফাইনালের লড়াই গড়াল টাইব্রেকারে। পেনাল্টি শুটে এমবাপ্পে গোল করলেন। মেসিও গোল করলেন। এরপর দুই ফরাসি গোল করতে ব্যর্থ হন। কিংসলের শট ফিরিয়ে দেন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক। অরেলিয়েনের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। টাইব্রেকারে মেসির পর দিবালা, প্যারেডেস ও মন্টিয়েলের গোল বিশ্বকাপ এনে দেয় আর্জেন্টিনাকে।

দুরু দুরু বুকে দর্শক সারিতে হাজারও মানুষ গুনছিলেন অপেক্ষার প্রহর। তাদের বেশির ভাগের মুখ থেকেই বেরিয়ে আসছিল মদের কড়া গন্ধ। বেশির ভাগই অর্ধ মাতাল হয়েছে মদের বোতল শেষ করে। পুরো মাতাল হলে ফুটবলটা উপভোগ করবে কী করে! তাই অর্ধ মাতাল। ফাইনাল ম্যাচের ¯œায়ুচাপ সহ্য করতে হলে মাতাল হওয়ার প্রয়োজন বৈকি! সে মদ পান করে হোক, কিংবা অন্য কোনো উপায়ে! মদিরা পান করে মাতাল হয়েছেন অনেকে। অনেকে মাতাল হয়েছেন লিওনেল মেসিদের ফুটবল দেখে। ফরাসি ডিফেন্স লাইনে মেসি-ডি মারিয়া-আলভারেজ-ফার্নান্দেজদের আক্রমণগুলো ফুটবল দর্শকদের মাতাল করার জন্য যথেষ্টই ছিল। আর্জেন্টাইন সমর্থকদের বুকের দুরু দুরু ভাবটা কাটিয়ে দিতে বেশি সময় নেননি লিওনেল মেসিরা। ডি মারিয়াকে ডি বক্সের ভিতর ওসমান ডেম্বলে ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান পোলিশ রেফারি সাইমন। পেনাল্টি শট থেকে ফরাসি গোলরক্ষক হুগো লরিসকে বোকা বানিয়ে গোল করেন লিওনেল মেসি (২৩ মিনিটে)। এরপর ম্যাক অ্যালিস্টারের পাসে বল পেয়ে ডি বক্সের ভিতর থেকে ডি মারিয়া গোল করেন ৩৬ মিনিটে। কিন্তু আরব্য রজনীর গল্প তখনো শেষ হয়নি। কিলিয়ান এমবাপ্পে ২ মিনিটের ঝড়ে সব এলোমেলো হয়ে গেল। আর্জেন্টিনার সাজানো বাগান তছনছ হয়ে গেল! ৮০ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করার পর ৮১ মিনিটে ডি বক্সের ভিতর থেকে আরও একটি গোল করে মূলত পুরো দৃশ্যপটটাই বদলে দেন এমবাপ্পে। বিশ্বকাপের ইতিহাসে সবচেয়ে কম বয়সেই ১০ গোলের মাইলফলক পাড়ি দিলেন তিনি। অতিরিক্ত মিনিটের খেলায় আর্জেন্টিনাকে ফের এগিয়ে দেন লিওনেল মেসি। ভিড়ের মধ্য থেকে গোল করেন তিনি। কিন্তু নাটকটা তখনো বাকি। এমবাপ্পের পেনাল্টি গোলে ফের সমতায় ফ্রান্স। ম্যাচের তখন ১১৮ মিনিট! হ্যাটট্রিক করেও ফ্রান্সকে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জেতাতে পারলেন না এমবাপ্পে।

ইউরোপিয়ানরা বলাবলি করছিল, ইউরোপিয়ান ফুটবল যে লেভেলে খেলে ল্যাটিন আমেরিকায় সেই লেভেলটা কোথায়! ল্যাটিনদের খুঁজে পাওয়া যাবে কেবল ইতিহাসের পাতায়। ইতিহাসের পাতা থেকেই যেন উঠে এলেন লিওনেল মেসিরা। দিয়েগো ম্যারাডোনার সেই আর্জেন্টিনার মতোই! ১৯৮৬ সালে যে দলটা বিশ্ব জয় করেছিল। ইউরোপ-আমেরিকার ফুটবল পরাশক্তিগুলো মেনে নিয়েছিল আর্জেন্টিনার বশ্যতা। তিন যুগ পর সেই একই আর্জেন্টিনা।

‘ম্যাজিক ইন দ্য ইয়ার’ গানটা ঠিক মানিয়ে গেল ফাইনালের পর। বাতাসে যে সত্যিই ততক্ষণে ম্যাজিক ছড়াতে শুরু করেছে। যে ম্যাজিকে মুগ্ধ হলো পুরো ফুটবল দুনিয়া। যে ম্যাজিকে লিওনেল মেসি অমরত্ব লাভ করলেন। যে ম্যাজিকে বিশ্বকাপের ট্রফি জয় করল আর্জেন্টিনা। যে ম্যাজিকে ফ্রান্সের ফুটবল ঢেউ থেমে গেল। এমবাপ্পের গতি রুদ্ধ হয়ে গেল। ইউরোপিয়ানদের মুখ বন্ধ হয়ে গেল। অবশ্য সব ইউরোপিয়ান তো আর এক নয়। লিওনেল মেসিকে নিয়ে সাবেক ইংলিশ ফুটবলার গ্যারি লিনেকার বলেছেন, ‘মেসিকে ছাড়া ফুটবলটা আর কখনই ভালো লাগবে না।’ মেসিকে আকাশি নীল-সাদা জার্সিতে আর কখনই বিশ্বকাপে দেখা যাবে না। ক্লাব ফুটবলেও তো ক্যারিয়ারের শেষ দিকটায় চলে এসেছেন তিনি।

বিশ্বকাপ ফাইনালের গল্পটা এখানেই শেষ। এবার কিছু রেকর্ডের দিকে দৃষ্টি দেওয়া যাক। লিওনেল মেসি ও ডি মারিয়ার গোল দুটি দারুণ একটা রেকর্ড গড়ল। বিশ্বকাপ ইতিহাসের সব ফাইনাল মিলে ৩৪ বা তার চেয়ে বেশি বয়সী ফুটবলাররা কেবল দুটি গোল করেছেন (জিদান ২০০৬ সালে এবং লিডহোম ১৯৫৮ সালে)। অথচ এক ফাইনালে মেসি ও ডি মারিয়া (দুজনেরই বয়স ৩৪ বছরের বেশি) গোল করলেন। ফ্রান্সকে গতকাল প্রথমার্ধ্বে গোলমুখি কোনো শটই নিতে দেয়নি আর্জেন্টিনা। ১৯৬৬ সালের পর এমন ঘটনা এবারই প্রথম। এমবাপ্পে ২৩ বছর ৩৬৩ দিন বয়সে বিশ্বকাপে ১০ গোলের রেকর্ড গড়লেন। এর আগে রেকর্ডটা ছিল গার্ড মুলারের (২৪ বছর ২২৬ দিন)।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন