শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

এক ঢাকায় এত চাপ

উচ্চশিক্ষা, উন্নত চিকিৎসা, উচ্চ আদালত, সরকারি সব বড় অফিস, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সবকিছুই রাজধানীতে ৪৮ বছরে ঢাকার জনসংখ্যা বেড়েছে সাড়ে ছয় গুণ। শুধু উচ্চশিক্ষার জন্যই ঢাকায় থাকছে ২০ লক্ষাধিক মানুষ
শামীম আহমেদ ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
এক ঢাকায় এত চাপ

জনসংখ্যার চাপে ক্রমেই বেসামাল হয়ে পড়ছে রাজধানী ঢাকা। ঢাকাকে অধিক বাসযোগ্য করতে বারবার বিকেন্দ্রীকরণের বিষয়টি সামনে এলেও উচ্চ আদালতে সারা দেশের মামলা, সরকারি-বেসরকারি সব ভালো হাসপাতাল, প্রথম সারির ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যম স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি-বেসরকারি-স্বায়ত্তশাসিত সব প্রতিষ্ঠানের হেড অফিস, সব নিয়োগ-বদলি, ভাগ্য বদলে চাকরিপ্রত্যাশীদের ভিড়, নিয়োগ পরীক্ষা, ভর্তি ও চাকরির কোচিং- সবই ঢাকাকেন্দ্রিক। ফলে থামছেই না ঢাকামুখী জনস্রোত। প্রতিদিনই বাড়ছে চাপ। বাড়ছে শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, যানজটসহ নানা নাগরিক সমস্যা। ১৯৭৪ সালে প্রথম আদমশুমারিতে ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ছিল ১৬ লাখের মতো। ২০২২ সালের সর্বশেষ আদমশুমারিতে সেই জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮২ জনে। ৪৮ বছরে বেড়েছে সাড়ে ছয় গুণ। এ সময় দেশের সামগ্রিক জনসংখ্যা বেড়েছে দি¦গুণের কিছু বেশি। ৩০৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই মায়াবী রাজধানীতে প্রতি বর্গকিলোমিটারে গায়ে গা লাগিয়ে বসবাস করছে প্রায় ৩৩ হাজার ৭০১ জন, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে বস্তিতেই বাস করছে ৮ লাখ ৮৪ হাজার মানুষ। ভাসমান জনগোষ্ঠীর সংখ্যাও প্রায় সাড়ে ৯ হাজার। জনসংখ্যার ভারে নাকাল দেশের প্রাণকেন্দ্র। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, প্রতি বছর এই শহরের জনসংখ্যায় নতুন করে যোগ হচ্ছে ৬ লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া উচ্চ আদালত, হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সেবা নিতে প্রতিদিন লাখো মানুষ ঢাকায় ঢুকছে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, মোটা দাগে পাঁচ-ছয়টি কারণে দ্রুত মানুষ বাড়ছে ঢাকায়। স্বাধীনতার পর একে একে বড় বড় হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিল্পকারখানা সবই গড়ে উঠেছে এই শহরে। অন্যদিকে শিল্পনগরীর খেতাব হারিয়েছে খুলনার মতো বৈদেশিক বাণিজ্যের সুবিধাজনক স্থান। মামলা-মোকদ্দমার জন্য নীলফামারীর ডোমার বা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার মানুষকেও শত শত কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে ছুটে আসতে হচ্ছে ঢাকায়। কর্মসংস্থান, গৃহহীনদের আশ্রয়, উন্নত শিক্ষা, ভালো চিকিৎসা- সবকিছুর জন্য মানুষ বেছে নিচ্ছে ঢাকাকেই। রাজধানীর সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় গড়ে উঠেছে ঢাকায়। পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ পরীক্ষা হচ্ছে ঢাকায়। প্রতি শুক্রবার সারা দেশ থেকে লাখ লাখ তরুণ-তরুণী চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে ছুটে আসছেন রাজধানীতে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কোচিং করতেও রাজধানীতে মাসের পর মাস পড়ে থাকতে হচ্ছে লাখ লাখ শিক্ষার্থীকে।

আইনি সেবা পেতে ঢাকায় : ঢাকায় অবস্থিত হাই কোর্টে প্রতিদিন গড়ে দেড় হাজারের মতো মামলার শুনানি হয়। এর মধ্যে বড় একটি অংশ থাকে ঢাকার বাইরে নিম্ন আদালতে হওয়া মামলার প্রেক্ষিতে। কোনো মামলায় আসামি একজন, কোনো মামলায় আবার ১৫-২০ জন। এ প্রক্রিয়ায় অনেককে দুই-তিন সপ্তাহ ঢাকায় অপেক্ষাও করতে হয়। পটুয়াখালীর বাসিন্দা সাইদুর রহমান বাবুল সম্প্রতি নারী নির্যাতন মামলায় জেলা আদালতে সাজাপ্রাপ্ত হন। পরে তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করেন। এ জন্য তাকে ছুটতে হয় ঢাকায়। বর্তমানে হাই কোর্টে মামলাটি চলমান। হাই কোর্টের আইনজীবী গাজী মোহাম্মদ তৌহিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জেলার আদালতে মামলা শেষ হলে তার প্রায় সবগুলোর গন্তব্যই ঢাকা। সাজা হলে হাই কোর্টে আসতে হয়, আগাম জামিনের জন্য আসতে হয়, মামলা কোয়াসমেন্টের জন্য আসতে হয়। হাই কোর্ট থেকে পরে অ্যাপিলেট ডিভিশনে যায়।

শিক্ষার জন্য ঢাকামুখী মানুষ : সরকারের তথ্য বলছে, পরীক্ষার ফলাফলে নব্বইয়ের দশকেও দেশের সবচেয়ে ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল জেলা স্কুলগুলো। বর্তমানে সেগুলোর নাজুক অবস্থা। দেশের নামকরা বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখন ঢাকায়। সংখ্যায়ও বেশি। মফস্বলের একটি স্কুল বা কলেজ যেখানে শিক্ষার্থী সংকটে ভুগছে, ঢাকায় তখন ভর্তি নিয়ে চলছে অভিভাবকদের যুদ্ধ। বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস)সহ বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে, শুধু উচ্চশিক্ষাকে কেন্দ্র করে এই শহরে বসবাস করছে ২০ লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম বা নামকরা বড় স্কুলে পড়াতেও অনেক পরিবার হয়েছেন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা। ১৪২টি নিবন্ধিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ৭৬টিরই অবস্থান ঢাকায়। ফলাফলের ভিত্তিতে দেশের শীর্ষ ১০ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলও এই শহরে। অর্ধশতাধিক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক-পঞ্চমাংশ ও শতাধিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধেকই ঢাকায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়তে ও সন্তানকে পড়াতে ঢাকার বাসিন্দা হচ্ছেন লাখ লাখ মানুষ। একই সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বিভিন্ন নামকরা কলেজ, মেডিকেল কলেজ, আইন কলেজ, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নার্সিং ইনস্টিটিউট ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শিক্ষা নিতে ঢাকার বাইরে থেকে ছুটে আসছেন শিক্ষার্থীরা। অসংখ্য কোচিং সেন্টারে চাকরি ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং করতেও ঢাকায় পাড়ি জমাচ্ছে লাখো মানুষ। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীও এখন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা।

উন্নত চিকিৎসায় ভরসা ঢাকা : হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, অর্থোপেডিক, শিশু, ক্যান্সার, বক্ষব্যাধিসহ সব জটিল রোগের বিশেষায়িত হাসপাতাল গড়ে উঠেছে ঢাকায়। এসব হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য সারা দেশ থেকে ঢাকায় ছুটছে মানুষ। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন সাড়ে ৪ হাজারের বেশি রোগী দেখা হয়, যার বড় অংশ আসছে ঢাকার বাইরে থেকে। অন্য জেলা ও বিভাগীয় হাসপাতাল থেকেও রোগী পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়। স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য বলছে, দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ৪টি ও ৭২টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ৩১টিই ঢাকা শহরে। এ ছাড়া ১৮টি সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের মধ্যে ১৪টিই ঢাকায়। রোগীর পাশাপাশি সারা দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসছেন এসব মেডিকেল কলেজে। একই সঙ্গে পাঁচতারকা মানের সব বেসরকারি হাসপাতাল গড়ে উঠেছে ঢাকায়। ফলে চিকিৎসা ও হাসপাতালকেন্দ্রিক ব্যবসা ও কর্মসংস্থানের জন্য লাখ লাখ মানুষ ঢুকছে ঢাকায়।

কর্মসংস্থান : ঢাকায় জনস্রোতের অন্যতম কারণ কর্মসংস্থান। সবজি বিক্রি, রিকশা চালনা, নির্মাণ শ্রমিক বা গৃহকর্মী, ঢাকায় এলেই মিলবে কাজ- এমন ধারণা থেকে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসছে মানুষ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বুরোর (বিবিএস) জরিপে ২০১৮ সালে দেশে মোট ৯ লাখ ৪৯ হাজার ৫৯০টি ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট ছিল, যার ২ লাখ ৬১ হাজার ৭০৫টিই ঢাকায়। সংস্থাটির হিসাবে শিল্প কর্মসংস্থানের ৪৫ শতাংশই ঢাকায়। এ ছাড়া অনেক মানুষ ঢাকায় এসে রিকশা চালনা, নির্মাণশ্রমিক, গৃহকর্মীসহ বিভিন্ন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে যুক্ত হচ্ছেন। গত এক দশকে নদীভাঙনে ৬৮ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়েছে, যার একটি বড় অংশ আশ্রয় নিয়েছে রাজধানীতে।

ঢাকাতেই সব নিয়োগ পরীক্ষা : গতকাল ২৪ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের কার্য-সহকারী পদে পরীক্ষা দিতে সারা দেশ থেকে হাজার হাজার তরুণ-তরুণী ছুটে আসে ঢাকায়। পরীক্ষার্থী স্ত্রীকে ইডেন মহিলা কলেজে পরীক্ষার জন্য ঢুকিয়ে দিয়ে রাস্তার পাশে ১১ মাসের বাচ্চা কোলে দাঁড়িয়ে ছিলেন স্বামী তৈয়বুর রহমান। সকালেই যশোর থেকে স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে ঢাকায় এসে নেমেছেন বলে জানান তিনি। এই কেন্দ্রের সাড়ে ৭ হাজার পরীক্ষার্থীর বড় অংশই এসেছিলেন ঢাকার বাইরে থেকে। সব সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ঢাকায়। এ জন্য প্রতি শুক্রবার সকাল-বিকাল ব্যস্ত থাকে ঢাকার বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। হাজার হাজার পরীক্ষার্থী ছুটে আসেন ঢাকার বাইরে থেকে, সঙ্গে থাকেন অভিভাবক।

ঢাকাতেই সব প্রধান কার্যালয় : ঢাকায় বনভূমি না থাকলেও সারা দেশের বনজঙ্গল দেখভাল করার দায়িত্বে থাকা বনবিভাগের প্রধান কার্যালয় ঢাকায়। সেচ ভবনটি দাঁড়িয়ে আছে ঢাকার সংসদ ভবন এলাকায়। অল্প কিছু ছাদকৃষি ছাড়া ঢাকায় তেমন কোনো আবাদ না থাকলেও ফার্মগেটের বড় অংশজুড়ে অবস্থিত কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর। হাওর না থাকলেও পান্থপথ মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে দৃষ্টিনন্দন হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন বোর্ড। পান্থপথ মোড়ে তৈরি করা হয়েছে বিশালাকার পানি ভবন। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও প্রতিদিন এখানে সেবা নিতে ঢাকার বাইরে থেকে আসছে অসংখ্য মানুষ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার চাপ বাড়াচ্ছে যানজট, শব্দদূষণ, বায়ুদূষণসহ নানা নাগরিক সমস্যা। ভয়াবহ বায়ুদূষণের কারণে এই শহরের মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে প্রায় সাড়ে সাত বছর। বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ শব্দদূষণের শিকার ঢাকার বাসিন্দারা। গণপরিবহন সংকট ও ভয়াবহ যানজটে নাভিশ্বাস নাগরিকদের। শেষ হয়ে যাচ্ছে শিশুদের খেলার জায়গা। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ জীবন। নেই হাঁটার উপযোগী ফুটপাতও। দূষণ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনের কারণে ডাক্তার হয়েছে নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। সেই সঙ্গে বাড়ছে জীবনযাত্রার ব্যয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা