শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

এক ঢাকায় এত চাপ

উচ্চশিক্ষা, উন্নত চিকিৎসা, উচ্চ আদালত, সরকারি সব বড় অফিস, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সবকিছুই রাজধানীতে ৪৮ বছরে ঢাকার জনসংখ্যা বেড়েছে সাড়ে ছয় গুণ। শুধু উচ্চশিক্ষার জন্যই ঢাকায় থাকছে ২০ লক্ষাধিক মানুষ
শামীম আহমেদ ও হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
এক ঢাকায় এত চাপ

জনসংখ্যার চাপে ক্রমেই বেসামাল হয়ে পড়ছে রাজধানী ঢাকা। ঢাকাকে অধিক বাসযোগ্য করতে বারবার বিকেন্দ্রীকরণের বিষয়টি সামনে এলেও উচ্চ আদালতে সারা দেশের মামলা, সরকারি-বেসরকারি সব ভালো হাসপাতাল, প্রথম সারির ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যম স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি-বেসরকারি-স্বায়ত্তশাসিত সব প্রতিষ্ঠানের হেড অফিস, সব নিয়োগ-বদলি, ভাগ্য বদলে চাকরিপ্রত্যাশীদের ভিড়, নিয়োগ পরীক্ষা, ভর্তি ও চাকরির কোচিং- সবই ঢাকাকেন্দ্রিক। ফলে থামছেই না ঢাকামুখী জনস্রোত। প্রতিদিনই বাড়ছে চাপ। বাড়ছে শব্দদূষণ, বায়ুদূষণ, যানজটসহ নানা নাগরিক সমস্যা। ১৯৭৪ সালে প্রথম আদমশুমারিতে ঢাকা শহরের জনসংখ্যা ছিল ১৬ লাখের মতো। ২০২২ সালের সর্বশেষ আদমশুমারিতে সেই জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৮২ জনে। ৪৮ বছরে বেড়েছে সাড়ে ছয় গুণ। এ সময় দেশের সামগ্রিক জনসংখ্যা বেড়েছে দি¦গুণের কিছু বেশি। ৩০৫ বর্গকিলোমিটার আয়তনের এই মায়াবী রাজধানীতে প্রতি বর্গকিলোমিটারে গায়ে গা লাগিয়ে বসবাস করছে প্রায় ৩৩ হাজার ৭০১ জন, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে বস্তিতেই বাস করছে ৮ লাখ ৮৪ হাজার মানুষ। ভাসমান জনগোষ্ঠীর সংখ্যাও প্রায় সাড়ে ৯ হাজার। জনসংখ্যার ভারে নাকাল দেশের প্রাণকেন্দ্র। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, প্রতি বছর এই শহরের জনসংখ্যায় নতুন করে যোগ হচ্ছে ৬ লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া উচ্চ আদালত, হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সেবা নিতে প্রতিদিন লাখো মানুষ ঢাকায় ঢুকছে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, মোটা দাগে পাঁচ-ছয়টি কারণে দ্রুত মানুষ বাড়ছে ঢাকায়। স্বাধীনতার পর একে একে বড় বড় হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিল্পকারখানা সবই গড়ে উঠেছে এই শহরে। অন্যদিকে শিল্পনগরীর খেতাব হারিয়েছে খুলনার মতো বৈদেশিক বাণিজ্যের সুবিধাজনক স্থান। মামলা-মোকদ্দমার জন্য নীলফামারীর ডোমার বা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার মানুষকেও শত শত কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে ছুটে আসতে হচ্ছে ঢাকায়। কর্মসংস্থান, গৃহহীনদের আশ্রয়, উন্নত শিক্ষা, ভালো চিকিৎসা- সবকিছুর জন্য মানুষ বেছে নিচ্ছে ঢাকাকেই। রাজধানীর সঙ্গে সরাসরি সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও অসংখ্য সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় গড়ে উঠেছে ঢাকায়। পাবলিক সার্ভিস কমিশন, বিভিন্ন সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ পরীক্ষা হচ্ছে ঢাকায়। প্রতি শুক্রবার সারা দেশ থেকে লাখ লাখ তরুণ-তরুণী চাকরির পরীক্ষায় অংশ নিতে ছুটে আসছেন রাজধানীতে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কোচিং করতেও রাজধানীতে মাসের পর মাস পড়ে থাকতে হচ্ছে লাখ লাখ শিক্ষার্থীকে।

আইনি সেবা পেতে ঢাকায় : ঢাকায় অবস্থিত হাই কোর্টে প্রতিদিন গড়ে দেড় হাজারের মতো মামলার শুনানি হয়। এর মধ্যে বড় একটি অংশ থাকে ঢাকার বাইরে নিম্ন আদালতে হওয়া মামলার প্রেক্ষিতে। কোনো মামলায় আসামি একজন, কোনো মামলায় আবার ১৫-২০ জন। এ প্রক্রিয়ায় অনেককে দুই-তিন সপ্তাহ ঢাকায় অপেক্ষাও করতে হয়। পটুয়াখালীর বাসিন্দা সাইদুর রহমান বাবুল সম্প্রতি নারী নির্যাতন মামলায় জেলা আদালতে সাজাপ্রাপ্ত হন। পরে তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করেন। এ জন্য তাকে ছুটতে হয় ঢাকায়। বর্তমানে হাই কোর্টে মামলাটি চলমান। হাই কোর্টের আইনজীবী গাজী মোহাম্মদ তৌহিদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জেলার আদালতে মামলা শেষ হলে তার প্রায় সবগুলোর গন্তব্যই ঢাকা। সাজা হলে হাই কোর্টে আসতে হয়, আগাম জামিনের জন্য আসতে হয়, মামলা কোয়াসমেন্টের জন্য আসতে হয়। হাই কোর্ট থেকে পরে অ্যাপিলেট ডিভিশনে যায়।

শিক্ষার জন্য ঢাকামুখী মানুষ : সরকারের তথ্য বলছে, পরীক্ষার ফলাফলে নব্বইয়ের দশকেও দেশের সবচেয়ে ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল জেলা স্কুলগুলো। বর্তমানে সেগুলোর নাজুক অবস্থা। দেশের নামকরা বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখন ঢাকায়। সংখ্যায়ও বেশি। মফস্বলের একটি স্কুল বা কলেজ যেখানে শিক্ষার্থী সংকটে ভুগছে, ঢাকায় তখন ভর্তি নিয়ে চলছে অভিভাবকদের যুদ্ধ। বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর (ব্যানবেইস)সহ বিভিন্ন পরিসংখ্যান বলছে, শুধু উচ্চশিক্ষাকে কেন্দ্র করে এই শহরে বসবাস করছে ২০ লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম বা নামকরা বড় স্কুলে পড়াতেও অনেক পরিবার হয়েছেন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা। ১৪২টি নিবন্ধিত ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ৭৬টিরই অবস্থান ঢাকায়। ফলাফলের ভিত্তিতে দেশের শীর্ষ ১০ ইংরেজি মাধ্যম স্কুলও এই শহরে। অর্ধশতাধিক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক-পঞ্চমাংশ ও শতাধিক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধেকই ঢাকায়। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়তে ও সন্তানকে পড়াতে ঢাকার বাসিন্দা হচ্ছেন লাখ লাখ মানুষ। একই সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বিভিন্ন নামকরা কলেজ, মেডিকেল কলেজ, আইন কলেজ, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নার্সিং ইনস্টিটিউট ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে শিক্ষা নিতে ঢাকার বাইরে থেকে ছুটে আসছেন শিক্ষার্থীরা। অসংখ্য কোচিং সেন্টারে চাকরি ও বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং করতেও ঢাকায় পাড়ি জমাচ্ছে লাখো মানুষ। এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীও এখন ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা।

উন্নত চিকিৎসায় ভরসা ঢাকা : হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, অর্থোপেডিক, শিশু, ক্যান্সার, বক্ষব্যাধিসহ সব জটিল রোগের বিশেষায়িত হাসপাতাল গড়ে উঠেছে ঢাকায়। এসব হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য সারা দেশ থেকে ঢাকায় ছুটছে মানুষ। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন সাড়ে ৪ হাজারের বেশি রোগী দেখা হয়, যার বড় অংশ আসছে ঢাকার বাইরে থেকে। অন্য জেলা ও বিভাগীয় হাসপাতাল থেকেও রোগী পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়। স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য বলছে, দেশের ৩৭টি সরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ৪টি ও ৭২টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজের মধ্যে ৩১টিই ঢাকা শহরে। এ ছাড়া ১৮টি সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের মধ্যে ১৪টিই ঢাকায়। রোগীর পাশাপাশি সারা দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসছেন এসব মেডিকেল কলেজে। একই সঙ্গে পাঁচতারকা মানের সব বেসরকারি হাসপাতাল গড়ে উঠেছে ঢাকায়। ফলে চিকিৎসা ও হাসপাতালকেন্দ্রিক ব্যবসা ও কর্মসংস্থানের জন্য লাখ লাখ মানুষ ঢুকছে ঢাকায়।

কর্মসংস্থান : ঢাকায় জনস্রোতের অন্যতম কারণ কর্মসংস্থান। সবজি বিক্রি, রিকশা চালনা, নির্মাণ শ্রমিক বা গৃহকর্মী, ঢাকায় এলেই মিলবে কাজ- এমন ধারণা থেকে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসছে মানুষ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বুরোর (বিবিএস) জরিপে ২০১৮ সালে দেশে মোট ৯ লাখ ৪৯ হাজার ৫৯০টি ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট ছিল, যার ২ লাখ ৬১ হাজার ৭০৫টিই ঢাকায়। সংস্থাটির হিসাবে শিল্প কর্মসংস্থানের ৪৫ শতাংশই ঢাকায়। এ ছাড়া অনেক মানুষ ঢাকায় এসে রিকশা চালনা, নির্মাণশ্রমিক, গৃহকর্মীসহ বিভিন্ন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে যুক্ত হচ্ছেন। গত এক দশকে নদীভাঙনে ৬৮ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়েছে, যার একটি বড় অংশ আশ্রয় নিয়েছে রাজধানীতে।

ঢাকাতেই সব নিয়োগ পরীক্ষা : গতকাল ২৪ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের কার্য-সহকারী পদে পরীক্ষা দিতে সারা দেশ থেকে হাজার হাজার তরুণ-তরুণী ছুটে আসে ঢাকায়। পরীক্ষার্থী স্ত্রীকে ইডেন মহিলা কলেজে পরীক্ষার জন্য ঢুকিয়ে দিয়ে রাস্তার পাশে ১১ মাসের বাচ্চা কোলে দাঁড়িয়ে ছিলেন স্বামী তৈয়বুর রহমান। সকালেই যশোর থেকে স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে ঢাকায় এসে নেমেছেন বলে জানান তিনি। এই কেন্দ্রের সাড়ে ৭ হাজার পরীক্ষার্থীর বড় অংশই এসেছিলেন ঢাকার বাইরে থেকে। সব সরকারি-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ঢাকায়। এ জন্য প্রতি শুক্রবার সকাল-বিকাল ব্যস্ত থাকে ঢাকার বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। হাজার হাজার পরীক্ষার্থী ছুটে আসেন ঢাকার বাইরে থেকে, সঙ্গে থাকেন অভিভাবক।

ঢাকাতেই সব প্রধান কার্যালয় : ঢাকায় বনভূমি না থাকলেও সারা দেশের বনজঙ্গল দেখভাল করার দায়িত্বে থাকা বনবিভাগের প্রধান কার্যালয় ঢাকায়। সেচ ভবনটি দাঁড়িয়ে আছে ঢাকার সংসদ ভবন এলাকায়। অল্প কিছু ছাদকৃষি ছাড়া ঢাকায় তেমন কোনো আবাদ না থাকলেও ফার্মগেটের বড় অংশজুড়ে অবস্থিত কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর। হাওর না থাকলেও পান্থপথ মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে দৃষ্টিনন্দন হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন বোর্ড। পান্থপথ মোড়ে তৈরি করা হয়েছে বিশালাকার পানি ভবন। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও প্রতিদিন এখানে সেবা নিতে ঢাকার বাইরে থেকে আসছে অসংখ্য মানুষ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার চাপ বাড়াচ্ছে যানজট, শব্দদূষণ, বায়ুদূষণসহ নানা নাগরিক সমস্যা। ভয়াবহ বায়ুদূষণের কারণে এই শহরের মানুষের গড় আয়ু কমে যাচ্ছে প্রায় সাড়ে সাত বছর। বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ শব্দদূষণের শিকার ঢাকার বাসিন্দারা। গণপরিবহন সংকট ও ভয়াবহ যানজটে নাভিশ্বাস নাগরিকদের। শেষ হয়ে যাচ্ছে শিশুদের খেলার জায়গা। যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা। মশার উৎপাতে অতিষ্ঠ জীবন। নেই হাঁটার উপযোগী ফুটপাতও। দূষণ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনের কারণে ডাক্তার হয়েছে নগরবাসীর নিত্যসঙ্গী। সেই সঙ্গে বাড়ছে জীবনযাত্রার ব্যয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা