শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

নজিরবিহীন রেকর্ড কৃষি উৎপাদনে

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নজিরবিহীন রেকর্ড কৃষি উৎপাদনে

স্বল্প জমিতে অধিক কৃষিপণ্য উৎপাদনে বিশ্বের বুকে নজির স্থাপন করেছে বাংলাদেশ। গত ১১ বছরে দেশে জনসংখ্যা বেড়েছে আড়াই কোটির বেশি। অনেক কৃষিজমিতে উঠে গেছে ঘরবাড়ি ও বাণিজ্যিক স্থাপনা। তবু বিপুলসংখ্যক মানুষের খাদ্যের জোগানে দেখা দেয়নি ঘাটতি। উল্টো নানা রকম উচ্চ ফলনশীল জাত উদ্ভাবনের কারণে ধান, ফল, শাক-সবজির উৎপাদন বেড়েছে নজিরবিহীন। বেড়েছে মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ উৎপাদনও। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কৃষিপণ্য রপ্তানি থেকে আয় আসছে প্রায় ১০০ কোটি ডলার। বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে দেশে দেশে যখন খাদ্য ঘাটতির আশঙ্কা, তখন বাংলাদেশে খাদ্য সংকট নেই বলে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) ভবিষ্যদ্বাণী- আগামী দিনগুলোতে বিশ্বের যেসব দেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়তে পারে, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।

কৃষিবিজ্ঞানীরা বলছেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন তিন গুণেরও বেশি, গম দ্বিগুণ, সবজি পাঁচ গুণ এবং ভুট্টার উৎপাদন বেড়েছে ১০ গুণ। দুই যুগ আগেও দেশের অর্ধেক এলাকায় একটি ও বাকি এলাকায় দুটি ফসল হতো। বর্তমানে দেশে বছরে গড়ে তিনটি ফসল হচ্ছে। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে তৃতীয়। স্বাধীনতার পর প্রতি হেক্টর জমিতে গড়ে ধানের উৎপাদন ছিল দুই টন। এখন প্রতি হেক্টরে উৎপাদন হচ্ছে পাঁচ থেকে ছয় টন। পাট রপ্তানিতে বিশ্বে আবারও প্রথম স্থানে ফিরেছে বাংলাদেশ। ইলিশ উৎপাদনে প্রথম, সবজিতে তৃতীয়, মিঠাপানির মাছে তৃতীয়, ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল উৎপাদনে চতুর্থ, ছাগলের দুধ উৎপাদনে দ্বিতীয়, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, আম উৎপাদনে নবম ও আলু উৎপাদনে শীর্ষ দশে রয়েছে বাংলাদেশ। ২০১১ সালের জনশুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪ কোটি ৪০ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯৭ জন। ২০২২ সালের জনশুমারিতে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জনে। ১১ বছরে বেড়েছে ২ কোটি ৫৭ লাখ ৮৫ হাজার ২১৪ জন (১৮ শতাংশ)। এই সময়ে অনেক জমিতে উঠেছে ঘরবাড়ি, বাণিজ্যিক স্থাপনা। তবু ১১ বছরের ব্যবধানে ধান উৎপাদন ১৫ শতাংশ, গম ১৭.৩১ শতাংশ, ভুট্টা ১৮৮ শতাংশ, আলু ৩৪.৭৭ শতাংশ, পাট ৫.৩৬ শতাংশ, শাক-সবজি ৭২.২৬ শতাংশ, তেলবীজ ৪৭.৪৯ শতাংশ ও ডালজাতীয় ফলন ২৬.২৫ শতাংশ বেড়েছে। এই সময়ে মানুষের খাদ্যাভ্যাসেও পরিবর্তন এসেছে। এখন অধিকাংশ পরিবারেই দৈনিক খাদ্য তালিকায় মাছ-মাংস-ডিম স্থান পেয়েছে। গমের ব্যবহার বেড়েছে। ফলে চালের চাহিদাও কিছুটা কমেছে। ২০১১-১২ অর্থবছরে ৩ কোটি ৬৮ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন দানাদার খাদ্য (চাল, গম ও ভুট্টা), ৮২ লাখ মেট্রিক টন আলু ও ১ কোটি ২৫ লাখ ৮০ হাজার মেট্রিক টন শাক-সবজি উৎপন্ন হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ কোটি ৫৭ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন দানাদার খাদ্য, ১ কোটি ১০ লাখ ৫৮ হাজার মেট্রিক টন আলু ও ২ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন শাক-সবজি উৎপন্ন হয়। মুক্তিযুদ্ধের আগে এবং অব্যবহিত পরে ৭ কোটি মানুষের খাদ্য উৎপাদন করতেই হিমশিম খেতে হয়েছে দেশকে। বাংলাদেশের খাদ্য সংকটকে ইঙ্গিত করে সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ একটি ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। এখন দেশের লোকসংখ্যা দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে, কমেছে আবাদি জমি। অথচ বাংলাদেশ এখন নিজস্ব চাহিদা পূরণের পর বিশ্বের ১৪৪টি দেশে কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি করছে। ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০৩ কোটি ডলার ও ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রায় ৮৯ কোটি ডলার আয় এসেছে কৃষিপণ্য রপ্তানি থেকে। পরিশ্রমী কৃষক, কৃষিবিজ্ঞানীদের নিরলস চেষ্টা ও সরকারের কৃষিবান্ধব উদ্যোগে এ সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কৃষিতে সত্যিই ‘মিরাকল চেঞ্জ’। শুধু ধান নয়, সবজি ও ফল চাষে বিস্ময়কর পরিবর্তন এসেছে। মুকসুদপুরে একজনই ৫২ একর জমিতে ফল চাষ করছে। পেয়ারা, আম, কুল, ড্রাগন, স্ট্রবেরিসহ সব ধরনের ফলের চাষ বাড়ছে। তরমুজের ফলন এতটা হয়েছে, বিক্রিই কঠিন হয়ে যাবে। সরিষা, সূর্যমুখী, ভুট্টা চাষে বিপ্লব আসছে। উন্নত জাত উদ্ভাবন, উন্নত প্রযুক্তির সম্প্রসারণ, কৃষকদের প্রশিক্ষণ, সর্বোপরি কৃষিতে সরকারের বিশেষ দৃষ্টি, প্রণোদনা ও যান্ত্রিকীকরণের কারণেই এই পরিবর্তন। প্রচুর বিদেশি ক্লায়েন্ট সবজি, আম, পেয়ারা, আলুর জন্য আসছেন। আমরা এখন রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছি। ল্যাব স্থাপনের জন্য প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। কৃষি ও খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ধরে রাখা, চালসহ কৃষিপণ্য, প্রক্রিয়াজাত মাছ-মাংস রপ্তানিতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একের পর এক স্বীকৃতি পাচ্ছে বাংলাদেশ। খাদ্যশস্যের উৎপাদন বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দেশের তালিকায় বাংলাদেশের নাম। জলবায়ু-সহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবনে শীর্ষে বাংলাদেশ। একই জমিতে বছরে একাধিক ফসল চাষের দিক থেকেও বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উদাহরণ। দেশের কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্চ ফলনশীল ১৩৫টির বেশি ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) করেছে ১১৩টি। বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা সংস্থা-বিনার বিজ্ঞানীরা বিশ্বসেরা লবণসহিষ্ণু, খরাসহিষ্ণু ও বন্যাসহিষ্ণু ধানের জাত উদ্ভাবন করেছেন। বিশ্বে প্রথম জিংকসমৃদ্ধ ধান উদ্ভাবনও করেছেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উন্নত জাতের গম, ভুট্টা, আলু, সরিষা, বেগুন, টমেটো, আম, মরিচসহ বিভিন্ন ফল ও সবজি উদ্ভাবনে চমক দেখিয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) পূর্বাভাস দিয়েছে, ২০২৫ সাল নাগাদ বিশ্বের যে চারটি দেশ মাছ চাষে বিপুল সাফল্য অর্জন করবে, তার মধ্যে প্রথম বাংলাদেশ। সার্বিক কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতেও এগিয়ে থাকবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) পরিচালক (গবেষণা) ড. মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুই যুগের বেশি পুরনো অনেক ধানের জাতের উৎপাদনশীলতা কমেছে। বিকল্প হিসেবে ২০১৮ সালে ব্রি-৮৯, ২০১৯ সালে ব্রি-৯২ ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু ধান-১০০ অবমুক্ত করে ব্রি। সম্প্রতি ব্রি ধান ১০৫ ও ১০৬ অবমুক্ত করা হয়। বর্তমানে বোরো মৌসুমে প্রতি হেক্টর জমিতে গড়ে ফলন হচ্ছে ৪.২৪ মেট্রিক টন। হেক্টরে ব্রি-২৮ এর সর্বোচ্চ উৎপাদন ৬ টন। সেখানে উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে প্রতি হেক্টরে ব্রি-৮৯ এর ফলন সর্বোচ্চ ৯.৭ টন, ব্রি-৯২ এর ৯.৩ টন এবং বঙ্গবন্ধু-১০০ ধানের ৮.৮ টন, ব্রি ১০৫ ধানের ৮.৫ টন। এগুলোর জীবনকালও কম। কৃষকের মধ্যে জাতগুলোর জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ফলে চাল উৎপাদন আরও বাড়বে। এদিকে চাহিদা ও লাভজনক হওয়ায় অনেক কৃষক এখন ধান ছেড়ে সবজি ও ফল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে। অনেক শিক্ষিত তরুণ বাড়ির পাশের পতিত জমি বা বাড়ির ছাদে শুরু করেছেন স্ট্রবেরি ও ড্রাগন ফলের আবাদ। বাড়ি বাড়ি লাগানো হচ্ছে উচ্চ ফলনশীল জাতের আম, পেয়ারা, লটকন, মাল্টাসহ বিভিন্ন বিদেশি ফলের গাছ। আবার অনেক তরুণ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শেষ করে হচ্ছেন কৃষি উদ্যোক্তা। ‘ভেজাল ও বিষমুক্ত খাদ্যপণ্য’ স্লোগান সামনে রেখে ময়মনসিংহ এলাকায় ইকবাল হোসেন জুপিটার গড়ে তুলেছেন ‘প্রযত্ন’ নামের কৃষি খামার। মূলত বিপণন কেন্দ্র হলেও কৃষকদের সংগঠিত করেন, বিষমুক্ত আবাদের প্রশিক্ষণ দেন, তাদের থেকে ফসল সংগ্রহ করে সারা দেশে বিপণন করেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রয়েছে দেলোয়ার জাহানের প্রাকৃতিক কৃষি বিপণন কেন্দ্র। বিষমুক্ত ফসলের অঙ্গীকার নিয়ে মানিকগঞ্জে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব খামার। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করে হয়ে গেছেন পুরোদস্তুর কৃষক। দেশজুড়ে গড়ে তুলেছেন কৃষক কমিউনিটি। এ ছাড়া শুদ্ধ কৃষিসহ সারা দেশেই গড়ে উঠছে এমন অসংখ্য কৃষিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক
এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল
দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

৪০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে

৫৭ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার
মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচল শুরু
মেট্রোরেল চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে
সিইসির সঙ্গে এনসিপির বৈঠক বিকালে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা