শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মে, ২০২৩

মে দিবস আজ

বৈষম্যের শিকার শ্রমজীবী মানুষ

► ৭৭ লাখ কৃষি শ্রমিকের নেই নির্ধারিত মজুরি ► আরও নানা খাতে কর্মজীবীরা বঞ্চনায় ► পুরুষের চেয়ে কম মজুরি নারীর
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বৈষম্যের শিকার শ্রমজীবী মানুষ

বাংলাদেশের বিভিন্ন পেশাভিত্তিক খাতে কর্মরত শ্রমিকদের নিম্নতম মজুরি নির্ধারণ করে সরকারের নিম্নতম মজুরি বোর্ড। সে হিসেবে সরকার ৪৪টি খাত নির্ধারণ করে এসব খাতের শ্রমিকদের নিম্নতম মজুরি নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু এখনো দেশের সবচেয়ে বড় খাত কৃষিতে নিয়োজিত শ্রমিকদের জন্য আলাদা কোনো মজুরি নির্ধারণ করা হয়নি। গৃহশ্রমেও উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শ্রমিক কর্মরত থাকার পর এই শ্রমিকদের জন্য নেই নির্ধারিত মজুরি। আবার নারী শ্রমিকরা বরাবরই পুরুষ শ্রমিকদের তুলনায় কম মজুরি পান। অভিযোগ আছে, পোশাক খাত ছাড়া নিয়মিত ভিত্তিতে অন্য খাতগুলোতে শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণ হচ্ছে না। ফলে বছরের পর বছর বেতন বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বাংলাদেশের শ্রমজীবী মানুষ। এর ফলে  দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে শ্রমিকদের জীবনধারণ করা হয়ে পড়েছে অতিকষ্টের। এ অবস্থায় আজ সারা বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশেও শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন মহান মে দিবস পালিত হবে। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য- ‘শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিম্ন মজুরি বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মজুরি নির্ধারণে বেশ কয়েকটি খাতের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু বিভিন্ন খাতভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি নির্ধারণের কাজ প্রক্রিয়াধীন আছে।

প্রসঙ্গত, নিম্নতম মজুরি বোর্ডের নিয়মিতভাবে মজুরি পর্যালোচনা করে নিম্নতম মজুরি নির্ধারণ করে দেওয়ার কথা। বাংলাদেশের শ্রম আইন অনুযায়ী প্রতি পাঁচ বছর পর পর নিম্নতম মজুরি পুনর্বিবেচনা করার বিধানও রয়েছে। কিন্তু বাস্তবে কাজটি উপেক্ষিত হচ্ছে। শ্রম সংগঠনগুলোর তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রায় ৬ কোটি ৩৫ লাখ শ্রমিক বিভিন্ন খাতে কাজ করে। কিন্তু দেখা গেছে, মজুরি বোর্ডের নির্ধারিত খাতগুলোর মধ্যে কোনো খাতে মজুরি আড়াই হাজার টাকা, আবার কোথাও সর্বোচ্চ ১৭ হাজার ৯০০ টাকা। শ্রমিকদের অভিযোগ, অনেক সময় ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হলেও বাস্তবে তা কার্যকর হয় না। এর মধ্যে সিরামিকস ও সিমেন্ট কারখানাকে এই বোর্ডে নতুন খাত হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যদিও এ দুটি খাতের মজুরি এখনো নির্ধারিত হয়নি।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, দেশে কৃষি শ্রমিক আছেন ৭৭ লাখ। বিবিএসের কৃষি ও পল্লী পরিসংখ্যান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে একজন কৃষি শ্রমিক গড়ে দৈনিক ৩৮৬ টাকা মজুরি পান।  আবার তারা প্রতিদিন যে কাজ পান, তাও নয়। দেশের সব জেলার পল্লী এলাকার ৫৭ হাজার ৬০০ পরিবারের ওপর জরিপ চালিয়ে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। এই টাকায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দুই বেলা শাক-সবজি দিয়ে খেয়ে পরে থাকাও এখন কষ্টের। নিম্নতম মজুরি বোর্ড কর্তৃপক্ষও কৃষি শ্রমিকদের বোর্ডের আওতায় আনবেন না। ফলে বরাবরের মতোই বাজারের চাহিদা ও জোগানের ভিত্তিতে কৃষি খাতে মজুরি নির্ধারিত হবে।

শ্রমিক সংগঠনগুলোর ভাষ্য অনুযায়ী, দেশের পরিবহন খাতে মোট শ্রমিকের সংখ্যা প্রায় ৭০ লাখ। ২০২০ সালের ২১ জুলাই পরিবহন শ্রমিকদের জন্য নিম্নতম মজুরির প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এ হিসাবে একজন চালকের বেতন সর্বোচ্চ ২০ হাজার ২০০ থেকে সর্বনিম্ন ১৪ হাজার ৪০০। চালকের সহকারীর বেতন ১০ হাজার ৭৫০ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বছর মূল বেতনের ৫ শতাংশ হারে এই শ্রমিকদের বেতন বাড়ার কথা। কিন্তু রাজধানীর বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাসচালক ও তাদের সহকারীরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, তারা কেউ নির্ধারিত বেতন পান না। যত ট্রিপ, তত টাকা- এই চুক্তিতে তারা বাস চালান। মালিকের জমা, লাইন খরচ, জ্বালানি খরচ ও নিজেদের খাওয়ার খরচ বাদ দেওয়ার পর চালক ও সহকারী নিজেদের আয় বুঝে নেন। নির্দিষ্ট মজুরি না থাকায় বেশি ট্রিপের আশায় চালকরা বেপরোয়াভাবে বাস চালান। 

কপাল বদলায়নি গৃহশ্রমের সঙ্গে জড়িত শ্রমিকদেরও। এখনো চুক্তি ভিত্তিতে দেশের গৃহশ্রমিকরা কাজ করছেন। রাজধানীর রূপনগর আবাসিক এলাকার এক গৃহকর্মী নাজমা আক্তার ঢাকায় ১৫ বছর ধরে গৃহশ্রমে নিযুক্ত। তিনি জানান, মোট চারটি বাসায় তিনটি করে কাজ করছেন। প্রতি কাজে ৭০০ টাকা করে এক বাসায় ২১০০ টাকা পান। মাস শেষে তার মোট আয় ৮ হাজার ৪০০ টাকা। এই টাকায় তার দুই ছেলে এবং অসুস্থ স্বামীকে নিয়ে এক রুমের একটি বাসার রুম ভাড়া ও মাসের খাওয়ার খরচ মিটাতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়। মাস শেষে প্রায়ই নাজমাকে পরিচিতদের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে সংসার চালাতে হয়।

 

নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সর্বশেষ প্রকাশিত বিভিন্ন খাতের শ্রমিকদের মজুরি তালিকা থেকে জানা গেছে, টাইপ ফাউন্ড্রি শিল্পে শ্রমিকের মজুরি- সর্বশেষ ১৯৮৩ সালে মজুরি মাত্র ৫২১ টাকা নির্ধারিত হয়। পেট্রল পাম্প খাতের শ্রমিকের মজুরি সর্বশেষ ১৯৮৭ সালে মোট ৭৯২ টাকা নির্ধারিত হয়। এর মধ্যে পেট্রল পাম্পের শ্রমিকদের মোট মজুরির মধ্যে মূল বেতন ৫৬০ টাকা। বাড়ি ভাড়া ১১২ টাকা, চিকিৎসা ভাতা ১০০ টাকা, যাতায়াত ভাতা ২০ টাকা ধরা হয়।

বর্তমান সময়ে এই বেতন কোনোভাবেই সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। যদিও দীর্ঘ সময় ধরে পেট্রল পাম্পের শ্রমিকদের মজুরি সমন্বয় করা হয়নি, তবে মাসে তারা এখন আট থেকে ১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন। নিম্নতম মজুরি বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, টাইপ ফাউন্ড্রি খাত দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। শিগগিরই একে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বিলুপ্ত ঘোষণা করবে। অন্যদিকে পেট্রল পাম্প খাতের মজুরি নির্ধারণে মালিক প্রতিনিধিদের বোর্ডে আলোচনার জন্য বলা হলেও তারা এ ব্যাপারে আগ্রহী নন। আবার বোর্ডের তালিকা অনুযায়ী ৪৪টি খাতের মধ্যে মাত্র ৯টি খাতের মজুরি ১০ হাজার টাকার ওপরে।

দীর্ঘ আন্দোলনের পরও চা শ্রমিকদের মানবেতর জীবনের উন্নতি হয়নি। গত বছর দীর্ঘ আন্দোলনের পর অবশেষে চা শ্রমিকদের ন্যূনতম দৈনিক মজুরি ১৭০ টাকা নির্ধারণ করে সরকার। এর আগে ১২০ টাকা মজুরিতে তারা কাজ করতেন। যদিও শ্রমিকদের দাবি ছিল দৈনিক মজুরি ৩০০ টাকা করার। দেশের ১৬৭টি চা বাগানে শ্রমিক প্রায় ১ লাখ। একজন শ্রমিকের মজুরির ওপর কমপক্ষে পাঁচজনের ভরণপোষণ নির্ভর করে।

এ ছাড়া নারী শ্রমিকরা বরাবরই পুরুষ শ্রমিকের তুলনায় কম মজুরি পেয়ে আসছেন। বিশেষ করে দিনমজুর ও  নির্মাণকাজে জড়িত শ্রমিকরা এ ক্ষেত্রে বেশি বঞ্চিত। পুরুষের সমান কাজ করেও তারা কম মজুরি পান। একজন পুরুষ দিনমজুর যেখানে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করে ৫০০ থেকে সাড়ে ৫০০ টাকা পান, সেখানে একজন নারী শ্রমিক পান ৪০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকা।

নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সচিব রাইসা আফরোজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে গৃহকর্মী সুরক্ষা নীতিমালা করা হয়েছে। গৃহশ্রমকে খাতে পরিণত করার জন্য আমরা মন্ত্রণালয়ে বলেছি। এর বাইরে জাতীয় মজুরি নীতি নিয়েও কাজ চলছে। এটি বাস্তবায়িত হলে সব খাতের জন্য সর্বনিম্ন মজুরি চলে আসবে। গৃহকর্মীদের জন্য মজুরি বোর্ড গঠন করার জন্য মন্ত্রণালয়ে এরই মধ্যে চিঠি দিয়েছি। তবে কৃষিখাতকে মজুরি বোর্ডের আওতায় আনা হবে না। যখনই কোনো খাতের মজুরি নির্ধারণের পাঁচ বছর শেষ হয়, আমরা সেই খাতের নাম মন্ত্রণালয়ে পাঠাই তাদের প্রতিনিধি পাঠানোর জন্য। মন্ত্রণালয় তা শ্রম অধিদফতরে পাঠায়। শ্রম অধিদফতর থেকে ট্রেড ইউনিয়নগুলোতে চিঠি দিয়ে প্রতিনিধি চাওয়া হয়। এরপর মালিক ও শ্রমিক প্রতিনিধি পাওয়ার সাপেক্ষে বোর্ড গঠিত হয়। কিন্তু অনেক ইউনিয়নে চিঠি পাঠালেও তারা প্রতিনিধি পাঠান না। এর মধ্যে সল্ট ক্রাশিং, ম্যাচ ইন্ডাস্ট্রিজ ও সোপ অ্যান্ড কসমেটিক্স-এর প্রতিনিধিদের অনেকে পদত্যাগ করেছে। আবারও আমরা প্রতিনিধি চেয়েছি। এসব খাতের মজুরি নির্ধারণের কাজ এখন চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
বিশ্বে ১০০ কোটির বেশি মানুষ মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছে ইসি
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রদলের বিক্ষোভ
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
তদন্তে দুই কমিটি শাস্তি দাবি শিক্ষক নেটওয়ার্কের
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
গণ অভ্যুত্থানের ৩৪ মামলার চার্জশিট
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ডাকসু নিয়ে শঙ্কা উত্তেজনা
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে অদৃশ্য শক্তি
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
দ্রুত বিচারে বাড়বে ট্রাইব্যুনাল
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
সর্বশেষ খবর
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

এই মাত্র | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৩৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল
জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিএনপি বারবার জনগণের পাশে ছিল : মীর হেলাল

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ চূড়ান্ত করতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ায় বার্মিজ চাকুসহ প্রকাশ্যে মহড়া, দুই যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ
ডাকসু নির্বাচন : পূর্বঘোষিত ছুটি বাতিল, ভোটের দিন ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়
ডোনাল্ড ট্রাম্পের মৃত্যুর গুজব যেভাবে ছড়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু
বিসিবি নির্বাচনে লড়বেন নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০
সারাদেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৪৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু
যুদ্ধ শুরুর পর গাজায় প্রতিবন্ধী হয়েছে ২১ হাজার শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড
সিলেটে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অপরাধে ১৪ জনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ভালুকায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’
‘তারেক রহমানের হাত ধরে শহীদ জিয়ার অসম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন করবে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা