শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

৩২৬ চরমপন্থি এখনো অধরা

♦ তিন দফায় আত্মসমর্পণ করেছে প্রায় ৩ হাজার চরমপন্থি ♦ নির্বাচন সামনে রেখে তৎপর, আতঙ্ক কমেনি ১০ জেলায়
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
৩২৬ চরমপন্থি এখনো অধরা

চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৭টা। সিরাজগঞ্জের তারাশ উপজেলার ভোগলমান বাজার। শত শত লোকের সমাগম। এর মধ্যেই ১৪-১৫ জন অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্ত দেশীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল কুদ্দুস সরকারকে উপর্যুপরি গুলি করে। কিলিং মিশন শেষ করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় তারা পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির লিফলেট এবং সর্বহারা পার্টি জিন্দাবাদ স্লোগান দেয়। পুলিশ পরবর্তীতে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে আটজন চরমপন্থি দলের সদস্যকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে ২০০২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বেলকুচি উপজেলার রান্ধুনিবাড়ী পুলিশ ক্যাম্প থেকে লুট হওয়া ১টি এসএমজি, ১টি থ্রি-নট থ্রি রাইফেল, ১টি থ্রি নট থ্রি কাটা রাইফেল, ১১ রাউন্ড তাজা গুলি, ১টি গুলির খোসা, ২টি চাকু, ১টি সাউন্ড গ্রেনেড ও ১টি অটোভ্যান উদ্ধার করে পুলিশ।

গত বছরের ১০ জানুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে অভয়নগরের হরিশংকরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের মাঠে ইউপি সদস্য উত্তম সরকারকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে চরমপন্থিরা। এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃত আট চরমপন্থির দুজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানিয়েছে, ১ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়েই উত্তমকে খুন করা হয়। পুলিশ বলছে, কথিত নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য পরিচয়ে ছদ্মনাম ব্যবহার করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একের পর এক খুন ও চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটছে। এসব অপরাধীর হাতে রয়েছে অস্ত্র ও গুলি। যা তারা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে ব্যবহার করছে। গত ২০২১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নে আতাইকান্দা ভাউডাঙ্গা মোড়ে আমিরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়। দুর্বৃত্তরা চলে যাওয়ার সময় সর্বহারা দলের স্লোগান দেয়। নিহত রাজমিস্ত্রি আমিরুল সর্বহারা দলের সাবেক সদস্য বলে জানা গেছে। এত গেল মাত্র তিনটি ঘটনা। তবে চরমপন্থিরা পলাতক থেকেই মাঝে মাঝে ঘটাচ্ছে খুন, ডাকাতি এবং চাঁদাবাজির মতো ঘটনা। ভাড়াটে হিসেবে অংশ নিচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়। ঘটাচ্ছে ভয়ংকর অপরাধের ঘটনা। তবে গত ২১ মে ৩১৫ জন ভয়ংকর চরমপন্থি সিরাজগঞ্জে র‌্যাবের কাছে আত্মসমর্পণ করলেও অধরা রয়ে গেছে আরও ৩২৬ চরমপন্থি। বিশেষ করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে চরমপন্থিদের নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায়। চরমপন্থিদের হিসাবে রেখেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণের কৌশল তৈরি করছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। সর্বশেষ ২০১৯ সালে ৬ শতাধিক সর্বহারা বা চরমপন্থি দলের সদস্য আত্মসমর্পণ করেছিল। এর আগে ১৯৯৯ সালে ২ হাজার চরমপন্থি আত্মসমর্পণ করেছিল। অভিযোগ রয়েছে, আত্মসমর্পণের কিছুদিন পর অনেকে পুনরায় চরমপন্থি দলে ফিরে গেছেন। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নানা নামে এসব সংগঠন চাঁদাবাজি, হত্যা, ডাকাতির মতো নানা অপরাধ করছে। গত ২০ বছরে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া এলাকায় এসব সংগঠনের হাতে ৩০০-এর বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। জানা গেছে, আত্মসমর্পণকৃত চরমপন্থিরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের কাছে জমা দিয়েছেন ২ শতাধিক ছোট-বড় আগ্নেয়াস্ত্র। আত্মসমর্পণ করা ৩১৫ জনের মধ্যে ৮৬ জনের নামে হত্যা, চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, দুজনের বিরুদ্ধে অগ্নিসংযোগের মামলা রয়েছে। তবে ৩১৫ জনের বিরুদ্ধে গড়ে রয়েছে ৫টি মামলা। এদের বয়স ৩৫ থেকে ৫৭ বছর। ৩৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী চরমপন্থির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এদের সবার বিরুদ্ধেই রয়েছে অস্ত্র মামলা। এরা সবাই সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, বগুড়া, কুষ্টিয়া, পাবনা ও মেহেরপুর এবং রাজবাড়ী জেলার সর্বহারা বা বিভিন্ন চরমপন্থি দলের সদস্য। এসব বাহিনীর মধ্যে রয়েছে এলএম লাল পতাকা বাহিনী, জনযুদ্ধ ও সর্বহারা পার্টির লোকজন। আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, যারা আত্মসমর্পণ করছেন, তাদের আর্থিক সহযোগিতা থেকে সব রকম সহায়তা করা হবে। তবে কেউ যদি মনে করেন আমরা দুর্গম এলাকায় বসে থাকব, অপরাধ করব আর আপনারা ধরতে পারবেন না, তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, হত্যা, অস্ত্র এবং অগ্নিসংযোগের মামলার আসামিদের আত্মসমর্পণের জন্য খুব একটা আগ্রহ দেখানো হয় না। কারণ, এসব ক্ষেত্রে সাজা শেষ হওয়ার পরই তাদের পুনর্বাসনের আওতায় নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয় র‌্যাবের পক্ষ থেকে। প্রশিক্ষণ, আইনগত সহায়তার মাধ্যমে এই চরমপন্থিদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে। তবে ৬৪১ জনের তালিকায় থাকা বাকিদের বেশির ভাগই আত্মসমর্পণ করতে ইচ্ছুক নন। শীর্ষ চরমপন্থি নেতারা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে অবস্থান করছেন। মাঝেমধ্যে তারা গোপনে দেশে ফেরেন। টার্গেট পূরণ করে পুনরায় আত্মগোপনে চলে যান। তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার লস্কলদিয়া গ্রামের রাঙ্গাতালি শেখ এবং কুষ্টিয়া জেলার গণমুক্তি ফৌজের শীর্ষ চরমপন্থি নেতা মুকুল, যশোর অভয়নগরের কথিত নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির নেতা দিপংকর। এদের সবাই ভারতে অবস্থান করেন। তবে পাবনা সদরের দুবলিয়ার মোতাহার হোসেন প্রাং নামের এক চরমপন্থি নেতা আত্মসমর্পণের ইচ্ছা পোষণ করেছেন বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক র‌্যাব কর্মকর্তা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত ২৫ এপ্রিল যশোরের বেনাপোলে অবৈধ অস্ত্রসহ চরমপন্থি সংগঠনের আতিয়ার রহমান (৩০) ও মহিদুল ইসলাম (৪০) নামের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা পুলিশকে জানিয়েছে, ভারতে অবস্থানরত চরমপন্থি সংগঠন নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির নেতা দিপংকর বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র ও গুলি সরবরাহ করে। সংগঠনের সদস্যরা এসব অস্ত্র দিয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মানুষ হত্যা করে। এদিকে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আত্মসমর্পণকৃত চরমপন্থিদের মনিটরিংয়ের মধ্যে রাখা হচ্ছে। এদের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে সার্বিক সহায়তা করা হবে। তবে যাদের বিরুদ্ধে খুন, ধর্ষণ বা অগ্নিসংযোগের মতো অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। অন্য ছোটখাটো মামলাগুলোকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় নিয়ে আইনগত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে। তিনি আরও বলেন, হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগ মামলার বিষয়টি আমাদের শর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম। যারা এখনো আত্মসমর্পণ করেননি তাদের কেউ কেউ নানাভাবে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। বাংলাদেশে স্বাধীনতার পরপরই সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, মেহেরপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী এলাকায় ঘাঁটি তৈরি করেছিল বামপন্থি চরমপন্থিরা। মার্কস- লেনিন বা মাওবাদী আদর্শের নামে সেই সময় ওই এলাকায় ১৫টির বেশি সংগঠন ছিল। তাদের নিজেদের মধ্যে যেমন সহিংসতা হতো, তেমনি সাধারণ অনেক মানুষ এসব বাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। তবে ২০০৪ সালে র‌্যাব গঠন হওয়ার পর থেকে তারা পুরোদমে চরমপন্থিদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সেই সময় দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলাগুলোয় র‌্যাব ও পুলিশের হাতে বিভিন্ন চরমপন্থি দলের কয়েক শ সদস্য নিহত হয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো- ২০০৫ সালে ঢাকা থেকে পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির নেতা মোফাখখার চৌধুরীর ‘ক্রসফায়ার’, ২০০৮ সালে নিষিদ্ধ সংগঠন পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল জনযুদ্ধ) নেতা আবদুর রশীদ মালিথা বা দাদা তপন। একই বছরে আরও নিহত হয়েছিল পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল লাল পতাকা) নেতা ডা. মিজানুর রহমান টুটুল। দীর্ঘদিন বাংলাদেশে চরমপন্থি সংগঠনগুলোর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, সাধারণত চরমপন্থিরা একটা আদর্শগত বিশ্বাস থেকে এ জাতীয় কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত হয়। কিন্তু সেই আদর্শগত জায়গায় এখন অনেক ভাটা পড়েছে। সেখান থেকে সরে তারা চাঁদাবাজি, খুনখারাবির মতো নানারকম অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়েছে, যার মাধ্যমে তারা টাকা-পয়সা অর্জন করতে পারে। এ জন্য শুধু শাস্তিমূলক ব্যবস্থা দিয়ে এ সমস্যার সমাধান করা যাবে না। কী কারণে তারা এর সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ছে, সেটা বের করা দরকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে প্রতিটি নির্বাচনে চরমপন্থি সংগঠনগুলো বিরাট ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে। প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের ক্ষেত্রে এরা বিরাট ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষ নিয়ে এরা সরাসরি মাঠে নামে। মোটা অঙ্কের টাকার হাতবদল ও ভবিষ্যতে স্থানীয় ঠিকাদারি কাজের নিয়ন্ত্রণসহ হাটবাজার, বিল-বাঁওড়ের সুযোগ-সুবিধা লাভের আশায় এসব চরমপন্থি প্রকাশ্যে মাঠে নামে। ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানাভাবে পছন্দের প্রার্থীর পক্ষ নিয়ে কাজ করে। বিগত প্রতিটি নির্বাচনেই এসব অঞ্চলে চরমপন্থি-সন্ত্রাসীদের এভাবেই পছন্দের প্রার্থীদের পক্ষ নিয়ে মাঠে নামতে দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম