শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩ আপডেট:

৩২৬ চরমপন্থি এখনো অধরা

♦ তিন দফায় আত্মসমর্পণ করেছে প্রায় ৩ হাজার চরমপন্থি ♦ নির্বাচন সামনে রেখে তৎপর, আতঙ্ক কমেনি ১০ জেলায়
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
৩২৬ চরমপন্থি এখনো অধরা

চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা ৭টা। সিরাজগঞ্জের তারাশ উপজেলার ভোগলমান বাজার। শত শত লোকের সমাগম। এর মধ্যেই ১৪-১৫ জন অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্ত দেশীগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল কুদ্দুস সরকারকে উপর্যুপরি গুলি করে। কিলিং মিশন শেষ করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় তারা পূর্ব বাংলা সর্বহারা পার্টির লিফলেট এবং সর্বহারা পার্টি জিন্দাবাদ স্লোগান দেয়। পুলিশ পরবর্তীতে এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে আটজন চরমপন্থি দলের সদস্যকে গ্রেফতার করে। তাদের কাছ থেকে ২০০২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বেলকুচি উপজেলার রান্ধুনিবাড়ী পুলিশ ক্যাম্প থেকে লুট হওয়া ১টি এসএমজি, ১টি থ্রি-নট থ্রি রাইফেল, ১টি থ্রি নট থ্রি কাটা রাইফেল, ১১ রাউন্ড তাজা গুলি, ১টি গুলির খোসা, ২টি চাকু, ১টি সাউন্ড গ্রেনেড ও ১টি অটোভ্যান উদ্ধার করে পুলিশ।

গত বছরের ১০ জানুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে অভয়নগরের হরিশংকরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের মাঠে ইউপি সদস্য উত্তম সরকারকে গুলি চালিয়ে হত্যা করে চরমপন্থিরা। এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃত আট চরমপন্থির দুজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে জানিয়েছে, ১ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়েই উত্তমকে খুন করা হয়। পুলিশ বলছে, কথিত নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য পরিচয়ে ছদ্মনাম ব্যবহার করে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে একের পর এক খুন ও চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটছে। এসব অপরাধীর হাতে রয়েছে অস্ত্র ও গুলি। যা তারা অপরাধমূলক কর্মকান্ডে ব্যবহার করছে। গত ২০২১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নে আতাইকান্দা ভাউডাঙ্গা মোড়ে আমিরুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়। দুর্বৃত্তরা চলে যাওয়ার সময় সর্বহারা দলের স্লোগান দেয়। নিহত রাজমিস্ত্রি আমিরুল সর্বহারা দলের সাবেক সদস্য বলে জানা গেছে। এত গেল মাত্র তিনটি ঘটনা। তবে চরমপন্থিরা পলাতক থেকেই মাঝে মাঝে ঘটাচ্ছে খুন, ডাকাতি এবং চাঁদাবাজির মতো ঘটনা। ভাড়াটে হিসেবে অংশ নিচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়। ঘটাচ্ছে ভয়ংকর অপরাধের ঘটনা। তবে গত ২১ মে ৩১৫ জন ভয়ংকর চরমপন্থি সিরাজগঞ্জে র‌্যাবের কাছে আত্মসমর্পণ করলেও অধরা রয়ে গেছে আরও ৩২৬ চরমপন্থি। বিশেষ করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে চরমপন্থিদের নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১০ জেলায়। চরমপন্থিদের হিসাবে রেখেই অপরাধ নিয়ন্ত্রণের কৌশল তৈরি করছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। সর্বশেষ ২০১৯ সালে ৬ শতাধিক সর্বহারা বা চরমপন্থি দলের সদস্য আত্মসমর্পণ করেছিল। এর আগে ১৯৯৯ সালে ২ হাজার চরমপন্থি আত্মসমর্পণ করেছিল। অভিযোগ রয়েছে, আত্মসমর্পণের কিছুদিন পর অনেকে পুনরায় চরমপন্থি দলে ফিরে গেছেন। র‌্যাব কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নানা নামে এসব সংগঠন চাঁদাবাজি, হত্যা, ডাকাতির মতো নানা অপরাধ করছে। গত ২০ বছরে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ, কুষ্টিয়া এলাকায় এসব সংগঠনের হাতে ৩০০-এর বেশি মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। জানা গেছে, আত্মসমর্পণকৃত চরমপন্থিরা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের কাছে জমা দিয়েছেন ২ শতাধিক ছোট-বড় আগ্নেয়াস্ত্র। আত্মসমর্পণ করা ৩১৫ জনের মধ্যে ৮৬ জনের নামে হত্যা, চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, দুজনের বিরুদ্ধে অগ্নিসংযোগের মামলা রয়েছে। তবে ৩১৫ জনের বিরুদ্ধে গড়ে রয়েছে ৫টি মামলা। এদের বয়স ৩৫ থেকে ৫৭ বছর। ৩৫ থেকে ৪৫ বছর বয়সী চরমপন্থির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এদের সবার বিরুদ্ধেই রয়েছে অস্ত্র মামলা। এরা সবাই সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, বগুড়া, কুষ্টিয়া, পাবনা ও মেহেরপুর এবং রাজবাড়ী জেলার সর্বহারা বা বিভিন্ন চরমপন্থি দলের সদস্য। এসব বাহিনীর মধ্যে রয়েছে এলএম লাল পতাকা বাহিনী, জনযুদ্ধ ও সর্বহারা পার্টির লোকজন। আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, যারা আত্মসমর্পণ করছেন, তাদের আর্থিক সহযোগিতা থেকে সব রকম সহায়তা করা হবে। তবে কেউ যদি মনে করেন আমরা দুর্গম এলাকায় বসে থাকব, অপরাধ করব আর আপনারা ধরতে পারবেন না, তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। একাধিক সূত্রে জানা গেছে, হত্যা, অস্ত্র এবং অগ্নিসংযোগের মামলার আসামিদের আত্মসমর্পণের জন্য খুব একটা আগ্রহ দেখানো হয় না। কারণ, এসব ক্ষেত্রে সাজা শেষ হওয়ার পরই তাদের পুনর্বাসনের আওতায় নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয় র‌্যাবের পক্ষ থেকে। প্রশিক্ষণ, আইনগত সহায়তার মাধ্যমে এই চরমপন্থিদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে। তবে ৬৪১ জনের তালিকায় থাকা বাকিদের বেশির ভাগই আত্মসমর্পণ করতে ইচ্ছুক নন। শীর্ষ চরমপন্থি নেতারা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে অবস্থান করছেন। মাঝেমধ্যে তারা গোপনে দেশে ফেরেন। টার্গেট পূরণ করে পুনরায় আত্মগোপনে চলে যান। তাদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার লস্কলদিয়া গ্রামের রাঙ্গাতালি শেখ এবং কুষ্টিয়া জেলার গণমুক্তি ফৌজের শীর্ষ চরমপন্থি নেতা মুকুল, যশোর অভয়নগরের কথিত নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির নেতা দিপংকর। এদের সবাই ভারতে অবস্থান করেন। তবে পাবনা সদরের দুবলিয়ার মোতাহার হোসেন প্রাং নামের এক চরমপন্থি নেতা আত্মসমর্পণের ইচ্ছা পোষণ করেছেন বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক র‌্যাব কর্মকর্তা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত ২৫ এপ্রিল যশোরের বেনাপোলে অবৈধ অস্ত্রসহ চরমপন্থি সংগঠনের আতিয়ার রহমান (৩০) ও মহিদুল ইসলাম (৪০) নামের দুই সদস্যকে গ্রেফতার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা পুলিশকে জানিয়েছে, ভারতে অবস্থানরত চরমপন্থি সংগঠন নিউ বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টির নেতা দিপংকর বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে অস্ত্র ও গুলি সরবরাহ করে। সংগঠনের সদস্যরা এসব অস্ত্র দিয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম ও মানুষ হত্যা করে। এদিকে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আত্মসমর্পণকৃত চরমপন্থিদের মনিটরিংয়ের মধ্যে রাখা হচ্ছে। এদের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে সার্বিক সহায়তা করা হবে। তবে যাদের বিরুদ্ধে খুন, ধর্ষণ বা অগ্নিসংযোগের মতো অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। অন্য ছোটখাটো মামলাগুলোকে সাধারণ ক্ষমার আওতায় নিয়ে আইনগত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে। তিনি আরও বলেন, হত্যা, ধর্ষণ ও অগ্নিসংযোগ মামলার বিষয়টি আমাদের শর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম। যারা এখনো আত্মসমর্পণ করেননি তাদের কেউ কেউ নানাভাবে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন। বাংলাদেশে স্বাধীনতার পরপরই সিরাজগঞ্জ, পাবনা, বগুড়া, মেহেরপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী এলাকায় ঘাঁটি তৈরি করেছিল বামপন্থি চরমপন্থিরা। মার্কস- লেনিন বা মাওবাদী আদর্শের নামে সেই সময় ওই এলাকায় ১৫টির বেশি সংগঠন ছিল। তাদের নিজেদের মধ্যে যেমন সহিংসতা হতো, তেমনি সাধারণ অনেক মানুষ এসব বাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। তবে ২০০৪ সালে র‌্যাব গঠন হওয়ার পর থেকে তারা পুরোদমে চরমপন্থিদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। সেই সময় দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলাগুলোয় র‌্যাব ও পুলিশের হাতে বিভিন্ন চরমপন্থি দলের কয়েক শ সদস্য নিহত হয়। এর মধ্যে অন্যতম হলো- ২০০৫ সালে ঢাকা থেকে পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির নেতা মোফাখখার চৌধুরীর ‘ক্রসফায়ার’, ২০০৮ সালে নিষিদ্ধ সংগঠন পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল জনযুদ্ধ) নেতা আবদুর রশীদ মালিথা বা দাদা তপন। একই বছরে আরও নিহত হয়েছিল পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (এমএল লাল পতাকা) নেতা ডা. মিজানুর রহমান টুটুল। দীর্ঘদিন বাংলাদেশে চরমপন্থি সংগঠনগুলোর কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক আবুল কাশেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, সাধারণত চরমপন্থিরা একটা আদর্শগত বিশ্বাস থেকে এ জাতীয় কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত হয়। কিন্তু সেই আদর্শগত জায়গায় এখন অনেক ভাটা পড়েছে। সেখান থেকে সরে তারা চাঁদাবাজি, খুনখারাবির মতো নানারকম অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়েছে, যার মাধ্যমে তারা টাকা-পয়সা অর্জন করতে পারে। এ জন্য শুধু শাস্তিমূলক ব্যবস্থা দিয়ে এ সমস্যার সমাধান করা যাবে না। কী কারণে তারা এর সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়ছে, সেটা বের করা দরকার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে প্রতিটি নির্বাচনে চরমপন্থি সংগঠনগুলো বিরাট ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে। প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের ক্ষেত্রে এরা বিরাট ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষ নিয়ে এরা সরাসরি মাঠে নামে। মোটা অঙ্কের টাকার হাতবদল ও ভবিষ্যতে স্থানীয় ঠিকাদারি কাজের নিয়ন্ত্রণসহ হাটবাজার, বিল-বাঁওড়ের সুযোগ-সুবিধা লাভের আশায় এসব চরমপন্থি প্রকাশ্যে মাঠে নামে। ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ নানাভাবে পছন্দের প্রার্থীর পক্ষ নিয়ে কাজ করে। বিগত প্রতিটি নির্বাচনেই এসব অঞ্চলে চরমপন্থি-সন্ত্রাসীদের এভাবেই পছন্দের প্রার্থীদের পক্ষ নিয়ে মাঠে নামতে দেখা গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা