শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩ আপডেট:

তলানিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য

♦ বাড়ছে আত্মহত্যার প্রবণতা ♦ অধিকাংশের সমস্যা হতাশা, অবসাদ, একাকিত্ব ♦ মানসিক চাপ বাড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার ♦ অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা ♦ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সংকট
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
তলানিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য

‘শেষমেশ একাকিত্বই আমাকে গিলে খেল।’ ৮ জুন হতাশার কথা চিরকুটে লিখে ছাত্রাবাসে নিজ কক্ষে আত্মহত্যা করেন তানভীর ইসলাম। তানভীর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন।

গত ছয় মাসে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) তিনজন এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) দুজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। মানসিক অবসাদ ও পারিবারিক সমস্যার কারণেই তারা আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন বলে সুইসাইড নোটে উল্লেখ করেছেন। দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা রীতিমতো আতঙ্ক তৈরি করেছে। কাক্সিক্ষত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে না পেরে কিংবা কোনো পরীক্ষার ফল খারাপ হলে লোকলজ্জার শঙ্কায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। করোনাভাইরাস মহামারি-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থী, অন্যান্য পেশাজীবী এবং বিভিন্ন বয়সী মানুষের মানসিক সমস্যা, অবসাদ, হতাশা বেড়েছে। শিক্ষাজীবনে দুই বছরের ক্ষতি, স্বাভাবিক জীবন বাধাগ্রস্ত হওয়া, ইন্টারনেটে আসক্তি শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যকে তলানিতে পৌঁছে দিয়েছে।

দেশের সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মানসিক সমস্যায় সহায়তা করতে কাউন্সেলিংয়ের কোনো ব্যবস্থা নেই। গুটিকয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা থাকলেও তা শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সেরকম ভূমিকা রাখতে পারছে না। প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে দেশে প্রায় দেড় লাখ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। দেশে বর্তমানে মানসিক রোগের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ৩৫০ জন এবং কাউন্সেলিংয়ের জন্য সাইকোলজিস্ট রয়েছেন ৫০০। তাই এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় সাইকোলজিস্ট নিয়োগ দেওয়া বর্তমান প্রেক্ষাপটে কার্যত অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোর-তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা আশঙ্কাজনক হারে বিশ্বজুড়েই বেড়েছে। দেশের তরুণদের মধ্যে হতাশা, অবসাদ থেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়ার প্রবণতাও ঊর্ধ্বমুখী। এর বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম দ্রুত নগরায়ণের ফলে নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে তারা খুব বেশি সচেতন হয়ে পড়ছে। দ্রুত নিজের অবস্থান তৈরি করতে যে ধাপগুলো অনুসরণ করা দরকার, তা সঠিকভাবে করছে না। এর মধ্যে তথাকথিত মোটিভেশন স্পিকারদের ‘সিক্স ডিজিট স্যালারি’র চিৎকার তরুণদের মস্তিষ্কে গেঁথে যাচ্ছে। অনেকেই সে জায়গায় যেতে পারছে না, ফলে খুব দ্রুতই হতাশ হয়ে পড়ছে। ভালো মানুষ হওয়ার চাইতে কিশোর-তরুণদের মধ্যে বড় গাড়ি, বড় বাড়ির স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে। এসব চাহিদা তাদের হতাশ করে তুলছে। তিনি আরও বলেন, ‘অভিভাবকরা কিশোর-তরুণ ছেলেমেয়েদের পর্যাপ্ত সময় দিতে পারছেন না। সন্তান প্রতিপালনের পদ্ধতি পরিবর্তন হওয়ায় তাদের মনোজগতেও একটা ছাপ ফেলছে। তরুণরা সামাজিক না হয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আসক্তিতে পড়ে যাচ্ছে। তাই শিক্ষার্থীদের মনোজগতের মৌলিক জায়গাগুলোয় নজর দিতে হবে। সন্তান প্রতিপালনে নজর দিতে হবে। চিন্তাভাবনা থাকতে হবে আদর্শিক মানসিকতার এবং তাদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার স্বপ্ন দেখাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাউন্সেলিংয়ের জন্য সাইকোলজিস্ট নিয়োগ দিতে চাইলে আরও অনেক বছর অপেক্ষা করতে হবে। কারণ দেশে মানসিক রোগের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ৩৫০ জন এবং কাউন্সেলিংয়ের জন্য সাইকোলজিস্ট রয়েছেন ৫০০। দেড় লাখ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তুলনায় এ সংখ্যা খুবই অপ্রতুল।’

গতকাল আঁচল ফাউন্ডেশন ‘শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রভাব : কতটুকু সতর্ক হওয়া জরুরি’ বিষয়ে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেছে। জরিপের তথ্যে দেখা যায়, জরিপে অংশ নেওয়া ১ হাজর ৭৭৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭২ দশমিক ২ শতাংশ জানিয়েছেন তারা মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। এর মধ্যে ৮৫ দশমিক ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান তাদের মানসিক সমস্যার পেছনে ইন্টারনেটের ভূমিকা রয়েছে। ইন্টারনেটকে পুরোপুরি দায়ী মনে করেন ২৬ দশমিক ১ শতাংশ এবং মোটামুটি দায়ী ভাবেন ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। সমীক্ষার তথ্যানুসারে, ৫১ দশমিক ৪ শতাংশ শিক্ষার্থীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেকে অন্যদের তুলনায় খুব সংকীর্ণ, অযোগ্য, ব্যর্থ বা অসুখী মনে করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কার্যক্রম ২১ দশমিক ৭ শতাংশের ভিতর রাতারাতি জনপ্রিয় হওয়ার ইচ্ছা তৈরি করে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা আশঙ্কা তৈরি করছে অভিভাবকদের ভিতর। আমাদের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) প্রতিনিধি রায়হান ইসলাম জানান, গত ছয় মাসে রাবির তিনজন এবং রুয়েটের দুজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। গত বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি সম্পর্কবিচ্ছেদের হতাশা থেকে আত্মহত্যা করেন বাংলা বিভাগের সাবেক ছাত্র ইশতিয়াক মাহমুদ পাঠান। একই বছরের ৮ এপ্রিল ‘জীবনের কাছে হার মেনে গেলাম। আমি আর পারলাম না’ ফেসবুকে এমন স্ট্যাটাস দিয়ে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন চারুকলা অনুষদের ছাত্র সোহাগ খন্দকার। ১০ মে ‘চোরাবালির মতো ডিপ্রেশন, মুক্তির পথ নেই, গ্রাস করে নিচ্ছে জীবন, মেনে নিতে পারছি না’ এমন সুইসাইড নোট লিখে ময়মনসিংহের নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাদিয়া তাবাসসুম। ২৬ সেপ্টেম্বর বিয়ের তিন মাস পরই আত্মহত্যা করেন রাবির অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছন্দা রায়। ২০ ডিসেম্বর হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মৃত্যুঞ্জয়ী সেন ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগে আত্মহত্যা করেন। এ বছরের ২০ জানুয়ারি আত্মহত্যা করেন চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সামেয়া আবারী। ১৭ ও ২০ মে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিউর রহমান ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তানভীর আহমেদ আত্মহত্যা করেন। বিশ্ববিদ্যালয়সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে মানসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র গড়ে উঠেছে। গত ছয় বছরে এ কেন্দ্রে সেবা নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২ হাজার শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থী। এর ৮০ শতাংশই শিক্ষার্থী। করোনা-পরবর্তী সময়ে এ সেবা প্রদানের হার এক-তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বছর আত্মহননের উচ্চঝুঁকিতে থাকা প্রায় ২১২ জন সেবা নিয়েছেন। এ ছাড়া হতাশায় আক্রান্ত হয়ে সেবা নিয়েছেন ২০০ জন। রাবি মানসিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিচালক মনোবিদ অধ্যাপক আনোয়ারুল হাসান সুফি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ কেন্দ্রে প্রতিনিয়তই শিক্ষার্থী বিভিন্ন মানসিক সমস্যা নিয়ে আসছেন। এতে মানসিক অবসাদ, দুশ্চিন্তা ও হতাশাগ্রস্ত রোগীর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি। আত্মহননের প্রবণতা আছে এমন রোগীও অনেক। বিভিন্ন কারণে তারা এ সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বিশেষ করে অধিক প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সামঞ্জস্য না হওয়ায় হতাশা, ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত না হওয়া এবং মাত্রাতিরিক্ত প্রযুক্তি আসক্তি এ সমস্যাগুলোকে আরও জটিল করছে।’ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৭ বছর পর গত বছর স্বল্পপরিসরে উদ্বোধন করা হয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কাউন্সেলিং সেন্টার। কিন্তু কাক্সিক্ষত সেবা না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। কাউন্সেলিং সেন্টারে সেবা দেন মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যয়নরত যে কোনো দুজন শিক্ষার্থী। কোনো শিক্ষক কিংবা বিশেষজ্ঞ কেউ আসেন না এখানে। তাদের দিয়েই চালানো হচ্ছে এ সেন্টার।

কাউন্সেলিং সেন্টার পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা কাউন্সেলিং সেন্টার প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থীকে সেবা দিয়েছি। মনোবিজ্ঞান বিভাগের শেষ বর্ষের ৩০ জন শিক্ষার্থী এখানে নিয়মিত কাজ করছে। এখানে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী হতাশা, চাকরির পরীক্ষার ভাইভা বোর্ডে ফেল করে, পারিবারিক, অর্থনৈতিক, একাকিত্ব এবং প্রেমসংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে আসেন।’ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) গত এক দশকে ১৫ জনের মতো শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। এ বছর এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। তারা হলেন অমিত কুমার বিশ্বাস, হাবিবুর রহমান ও সিয়াম মো. আরাফাত। তাদের আত্মহত্যার কারণ ছিল চাকরি না পেয়ে হতাশা ও মানসিক অসুস্থতা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ হাজার শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিতে রয়েছেন দুজন সাইকোলজিস্ট ও একজন কাউন্সেলিং অফিসার। জাবি চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শামছুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়সংশ্লিষ্ট বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য সাইকিয়াট্রিস্ট অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া ভালো মানের সাইকোলজিস্টের প্রয়োজন আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক (মনোবিজ্ঞান) ইফরাত জাহান বলেন, নিয়মিত কাউন্সেলিং ও সচেতনতার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছি। শিক্ষার্থীদের তুলনায় লোকবল কম। কোনো সাইকিয়াট্রিস্ট নেই।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক সুপ্রিয় অধিকারী বলেন, ‘আমার মেয়ে সারাক্ষণ ফোন নিয়ে বসে থাকে। পড়াশোনায় কোনো মনোযোগ নেই। হাত থেকে ফোন কেড়ে নিলে দরজা লাগিয়ে দিয়ে কান্নাকাটি করে। অভিমানে ছেলেমেয়েদের আত্মহত্যার সংবাদ দেখে বুকটা কেঁপে ওঠে। কিন্তু মেয়ের আচরণ কোনোভাবেই স্বাভাবিক, সামাজিক করতে পারছি না। তাই মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ভোট কেন্দ্র ৪২ হাজার ৬১৮টি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
হল সংসদে বাগছাসের প্রাধান্য
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
কেউ স্বাগত কেউ বর্জন
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
আসছেন মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
ডাকসু বিজয়ীদের অভিনন্দন
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র মূল্যায়নের নির্দেশ
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
জরুরি যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেন তারেক রহমান
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য
ডাকসু নির্বাচন সফল করায় সবাইকে ধন্যবাদ দিলেন উপাচার্য

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা
হত্যার পর যুবকের লাশ বালুতে চাপা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আজই যাচ্ছে জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
চলতি মাসেই নির্বাচনে অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য
স্ন্যাপচ্যাটে শিশু-কিশোরদের সামনে মাদক কারবার: গবেষণায় চাঞ্চল্যকর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় সাবেক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম