শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩ আপডেট:

তলানিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য

♦ বাড়ছে আত্মহত্যার প্রবণতা ♦ অধিকাংশের সমস্যা হতাশা, অবসাদ, একাকিত্ব ♦ মানসিক চাপ বাড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার ♦ অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নেই কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা ♦ মনোরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সংকট
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
তলানিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য

‘শেষমেশ একাকিত্বই আমাকে গিলে খেল।’ ৮ জুন হতাশার কথা চিরকুটে লিখে ছাত্রাবাসে নিজ কক্ষে আত্মহত্যা করেন তানভীর ইসলাম। তানভীর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন।

গত ছয় মাসে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) তিনজন এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) দুজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। মানসিক অবসাদ ও পারিবারিক সমস্যার কারণেই তারা আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন বলে সুইসাইড নোটে উল্লেখ করেছেন। দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা রীতিমতো আতঙ্ক তৈরি করেছে। কাক্সিক্ষত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে না পেরে কিংবা কোনো পরীক্ষার ফল খারাপ হলে লোকলজ্জার শঙ্কায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। করোনাভাইরাস মহামারি-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থী, অন্যান্য পেশাজীবী এবং বিভিন্ন বয়সী মানুষের মানসিক সমস্যা, অবসাদ, হতাশা বেড়েছে। শিক্ষাজীবনে দুই বছরের ক্ষতি, স্বাভাবিক জীবন বাধাগ্রস্ত হওয়া, ইন্টারনেটে আসক্তি শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যকে তলানিতে পৌঁছে দিয়েছে।

দেশের সরকারি-বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মানসিক সমস্যায় সহায়তা করতে কাউন্সেলিংয়ের কোনো ব্যবস্থা নেই। গুটিকয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা থাকলেও তা শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সেরকম ভূমিকা রাখতে পারছে না। প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে দেশে প্রায় দেড় লাখ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। দেশে বর্তমানে মানসিক রোগের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ৩৫০ জন এবং কাউন্সেলিংয়ের জন্য সাইকোলজিস্ট রয়েছেন ৫০০। তাই এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় সাইকোলজিস্ট নিয়োগ দেওয়া বর্তমান প্রেক্ষাপটে কার্যত অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কিশোর-তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা আশঙ্কাজনক হারে বিশ্বজুড়েই বেড়েছে। দেশের তরুণদের মধ্যে হতাশা, অবসাদ থেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়ার প্রবণতাও ঊর্ধ্বমুখী। এর বেশ কিছু কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম দ্রুত নগরায়ণের ফলে নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে তারা খুব বেশি সচেতন হয়ে পড়ছে। দ্রুত নিজের অবস্থান তৈরি করতে যে ধাপগুলো অনুসরণ করা দরকার, তা সঠিকভাবে করছে না। এর মধ্যে তথাকথিত মোটিভেশন স্পিকারদের ‘সিক্স ডিজিট স্যালারি’র চিৎকার তরুণদের মস্তিষ্কে গেঁথে যাচ্ছে। অনেকেই সে জায়গায় যেতে পারছে না, ফলে খুব দ্রুতই হতাশ হয়ে পড়ছে। ভালো মানুষ হওয়ার চাইতে কিশোর-তরুণদের মধ্যে বড় গাড়ি, বড় বাড়ির স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে। এসব চাহিদা তাদের হতাশ করে তুলছে। তিনি আরও বলেন, ‘অভিভাবকরা কিশোর-তরুণ ছেলেমেয়েদের পর্যাপ্ত সময় দিতে পারছেন না। সন্তান প্রতিপালনের পদ্ধতি পরিবর্তন হওয়ায় তাদের মনোজগতেও একটা ছাপ ফেলছে। তরুণরা সামাজিক না হয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের আসক্তিতে পড়ে যাচ্ছে। তাই শিক্ষার্থীদের মনোজগতের মৌলিক জায়গাগুলোয় নজর দিতে হবে। সন্তান প্রতিপালনে নজর দিতে হবে। চিন্তাভাবনা থাকতে হবে আদর্শিক মানসিকতার এবং তাদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে ওঠার স্বপ্ন দেখাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাউন্সেলিংয়ের জন্য সাইকোলজিস্ট নিয়োগ দিতে চাইলে আরও অনেক বছর অপেক্ষা করতে হবে। কারণ দেশে মানসিক রোগের জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছেন মাত্র ৩৫০ জন এবং কাউন্সেলিংয়ের জন্য সাইকোলজিস্ট রয়েছেন ৫০০। দেড় লাখ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তুলনায় এ সংখ্যা খুবই অপ্রতুল।’

গতকাল আঁচল ফাউন্ডেশন ‘শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রভাব : কতটুকু সতর্ক হওয়া জরুরি’ বিষয়ে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করেছে। জরিপের তথ্যে দেখা যায়, জরিপে অংশ নেওয়া ১ হাজর ৭৭৩ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭২ দশমিক ২ শতাংশ জানিয়েছেন তারা মানসিক সমস্যার মুখোমুখি হয়েছেন। এর মধ্যে ৮৫ দশমিক ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী জানান তাদের মানসিক সমস্যার পেছনে ইন্টারনেটের ভূমিকা রয়েছে। ইন্টারনেটকে পুরোপুরি দায়ী মনে করেন ২৬ দশমিক ১ শতাংশ এবং মোটামুটি দায়ী ভাবেন ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। সমীক্ষার তথ্যানুসারে, ৫১ দশমিক ৪ শতাংশ শিক্ষার্থীর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেকে অন্যদের তুলনায় খুব সংকীর্ণ, অযোগ্য, ব্যর্থ বা অসুখী মনে করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কার্যক্রম ২১ দশমিক ৭ শতাংশের ভিতর রাতারাতি জনপ্রিয় হওয়ার ইচ্ছা তৈরি করে। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা আশঙ্কা তৈরি করছে অভিভাবকদের ভিতর। আমাদের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) প্রতিনিধি রায়হান ইসলাম জানান, গত ছয় মাসে রাবির তিনজন এবং রুয়েটের দুজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। গত বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি সম্পর্কবিচ্ছেদের হতাশা থেকে আত্মহত্যা করেন বাংলা বিভাগের সাবেক ছাত্র ইশতিয়াক মাহমুদ পাঠান। একই বছরের ৮ এপ্রিল ‘জীবনের কাছে হার মেনে গেলাম। আমি আর পারলাম না’ ফেসবুকে এমন স্ট্যাটাস দিয়ে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন চারুকলা অনুষদের ছাত্র সোহাগ খন্দকার। ১০ মে ‘চোরাবালির মতো ডিপ্রেশন, মুক্তির পথ নেই, গ্রাস করে নিচ্ছে জীবন, মেনে নিতে পারছি না’ এমন সুইসাইড নোট লিখে ময়মনসিংহের নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করেন ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাদিয়া তাবাসসুম। ২৬ সেপ্টেম্বর বিয়ের তিন মাস পরই আত্মহত্যা করেন রাবির অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছন্দা রায়। ২০ ডিসেম্বর হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র মৃত্যুঞ্জয়ী সেন ক্যারিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগে আত্মহত্যা করেন। এ বছরের ২০ জানুয়ারি আত্মহত্যা করেন চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সামেয়া আবারী। ১৭ ও ২০ মে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সামিউর রহমান ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তানভীর আহমেদ আত্মহত্যা করেন। বিশ্ববিদ্যালয়সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার সমাধানে মানসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র গড়ে উঠেছে। গত ছয় বছরে এ কেন্দ্রে সেবা নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২ হাজার শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থী। এর ৮০ শতাংশই শিক্ষার্থী। করোনা-পরবর্তী সময়ে এ সেবা প্রদানের হার এক-তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বছর আত্মহননের উচ্চঝুঁকিতে থাকা প্রায় ২১২ জন সেবা নিয়েছেন। এ ছাড়া হতাশায় আক্রান্ত হয়ে সেবা নিয়েছেন ২০০ জন। রাবি মানসিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিচালক মনোবিদ অধ্যাপক আনোয়ারুল হাসান সুফি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ কেন্দ্রে প্রতিনিয়তই শিক্ষার্থী বিভিন্ন মানসিক সমস্যা নিয়ে আসছেন। এতে মানসিক অবসাদ, দুশ্চিন্তা ও হতাশাগ্রস্ত রোগীর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি। আত্মহননের প্রবণতা আছে এমন রোগীও অনেক। বিভিন্ন কারণে তারা এ সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বিশেষ করে অধিক প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সামঞ্জস্য না হওয়ায় হতাশা, ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত না হওয়া এবং মাত্রাতিরিক্ত প্রযুক্তি আসক্তি এ সমস্যাগুলোকে আরও জটিল করছে।’ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৭ বছর পর গত বছর স্বল্পপরিসরে উদ্বোধন করা হয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কাউন্সেলিং সেন্টার। কিন্তু কাক্সিক্ষত সেবা না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন শিক্ষার্থীরা। কাউন্সেলিং সেন্টারে সেবা দেন মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যয়নরত যে কোনো দুজন শিক্ষার্থী। কোনো শিক্ষক কিংবা বিশেষজ্ঞ কেউ আসেন না এখানে। তাদের দিয়েই চালানো হচ্ছে এ সেন্টার।

কাউন্সেলিং সেন্টার পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা কাউন্সেলিং সেন্টার প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থীকে সেবা দিয়েছি। মনোবিজ্ঞান বিভাগের শেষ বর্ষের ৩০ জন শিক্ষার্থী এখানে নিয়মিত কাজ করছে। এখানে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী হতাশা, চাকরির পরীক্ষার ভাইভা বোর্ডে ফেল করে, পারিবারিক, অর্থনৈতিক, একাকিত্ব এবং প্রেমসংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে আসেন।’ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি জানান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) গত এক দশকে ১৫ জনের মতো শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। এ বছর এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। তারা হলেন অমিত কুমার বিশ্বাস, হাবিবুর রহমান ও সিয়াম মো. আরাফাত। তাদের আত্মহত্যার কারণ ছিল চাকরি না পেয়ে হতাশা ও মানসিক অসুস্থতা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩ হাজার শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দিতে রয়েছেন দুজন সাইকোলজিস্ট ও একজন কাউন্সেলিং অফিসার। জাবি চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শামছুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়সংশ্লিষ্ট বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য সাইকিয়াট্রিস্ট অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া ভালো মানের সাইকোলজিস্টের প্রয়োজন আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক (মনোবিজ্ঞান) ইফরাত জাহান বলেন, নিয়মিত কাউন্সেলিং ও সচেতনতার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করছি। শিক্ষার্থীদের তুলনায় লোকবল কম। কোনো সাইকিয়াট্রিস্ট নেই।’ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক সুপ্রিয় অধিকারী বলেন, ‘আমার মেয়ে সারাক্ষণ ফোন নিয়ে বসে থাকে। পড়াশোনায় কোনো মনোযোগ নেই। হাত থেকে ফোন কেড়ে নিলে দরজা লাগিয়ে দিয়ে কান্নাকাটি করে। অভিমানে ছেলেমেয়েদের আত্মহত্যার সংবাদ দেখে বুকটা কেঁপে ওঠে। কিন্তু মেয়ের আচরণ কোনোভাবেই স্বাভাবিক, সামাজিক করতে পারছি না। তাই মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি