শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুলাই, ২০২৩

আওয়ামী লীগের শোভাযাত্রায় কাদের

নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ইউরোপ-আমেরিকা বলে গেছে, বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে সংবিধান অনুযায়ী। তারা এ কথা বলার পর বিএনপির মাথা খারাপ হয়ে গেছে।  গতকাল বিকালে রাজধানীর তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড়ে ফুটওভার ব্রিজের নিচে অস্থায়ী মঞ্চে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত উন্নয়ন ও শান্তি শোভাযাত্রার উদ্বোধনের আগে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজধানীর তেজগাঁও সাতরাস্তা মোড় থেকে মহাখালী-বনানী পর্যন্ত দীর্ঘ সড়কপথ পরিণত হয়েছিল রীতিমতো জনসমুদ্রে। উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশ এবং শোভাযাত্রায় লাখো নেতা-কর্মী, সমর্থকদের ঢল নামিয়ে সাংগঠনিক শক্তি দেখাল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সুবিশাল এই শোভাযাত্রাকে ঘিরে পুরো এলাকায় আনন্দমুখর ও নির্বাচনী পরিবেশের সৃষ্টি হয়। ঢাকা মহানগর উত্তরের বিভিন্ন আসন থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্যদের নেতৃত্বে আসা বিশাল বিশাল মিছিল নগরবাসীর দৃষ্টি কাড়ে। এ ছাড়া সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সফিকুল বাহার মজুমদার এবং ঢাকায় বসবাসরত কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে দলীয় শ্রম ও জনশক্তিবিষয়ক উপকমিটির সদস্য তমিজ উদ্দিন ভূইয়া সেলিমের নেতৃত্বে বিপুল জনতা উন্নয়ন শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। 

শোভাযাত্রাটি সাতরাস্তা থেকে শুরু করে মহাখালী হয়ে বনানীতে গিয়ে শেষ হয়। হাজার হাজার জনতার কারণে দুপুরের পর মহাখালী থেকে সাতরাস্তা পর্যন্ত রাস্তার একটি অংশ যান চলাচল বন্ধ থাকায় এ এলাকায় তীব্র যানজট দেখা দেয়। এতে মানুষকে বেশ ভোগান্তিতে পড়তে হয়।

কেন্দ্রীয় এই কর্মসূচি ছাড়াও গতকাল রংপুর, ঢাকা, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অন্তর্গত সব জেলা ও মহানগরে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশ এবং শোভাযাত্রা কর্মসূচি পালিত হয়।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আসল খবর হচ্ছে, বিএনপির নেতারা আশার মালা গেঁথে প্রহর গুনছেন কখন আসবে উজরা জেয়া, কখন আসবে ইউরোপীয় প্রতিনিধিরা। কিন্তু তারা এসে চলে গেল। বিএনপি যা শুনতে চেয়েছিল, তাদের চোখ-মুখ শুকিয়ে গেছে। তিনি বলেন, খেলা হবে, ফাইনাল খেলা ডিসেম্বরে। বিএনপি নেতাদের বলব, মানসম্মান রাখতে চাইলে আন্দোলন ছেড়ে নির্বাচনে আসুন। বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের মানসম্মান রাখবে না। তিনি বলেন, বিএনপি নির্বাচনে না এলে সেটা তাদের বিষয়, কিন্তু বাধা দিলে আমরা জনগণকে নিয়ে প্রতিহত করব। নির্বাচনকে বাধা দেওয়ার ক্ষমতা কারও নেই।

ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনে হেরে যাওয়ার কথা ভাবতেই তাদের (বিএনপি) মন খারাপ। এ জন্য পদযাত্রা করতে গিয়ে খাগড়াছড়ি, বগুড়ায় বালিকা বিদ্যালয়ে হামলা করেছে। বিএনপি বন্ধুদের বলব- আপনারা মাথা গরম করবেন না, মন খারাপ করবেন না। আমরা শান্তি চাই, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। শান্তি যত বাড়বে, আমাদের ভোট তত বাড়বে।

বিএনপির আশা পূরণ হয়নি জানিয়ে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, এখন সব দোষ শেখ হাসিনার। শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন করতে হবে। সেটাই তাদের জ্বালা। এমনি পদ্মা সেতুর জ্বালায় মরে। তিনি বলেন, নির্বাচনে হেরে যাওয়া, এই কথা ভাবতেই তাদের মন খারাপ। সেই জন্য পদযাত্রা করতে গিয়ে বাঙলা কলেজের হামলা করে, খাগড়াছড়িতে হামলা করে, স্কুলের ছাত্রীদের ওপর বগুড়ায় ককটেল মারে।

দলের নেতা-কর্মীদের সদা সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আপনারা মাথা গরম করবেন না। ওদের (বিএনপি) মাথা গরম। ওরা এখন পায়ে পা রেখে ঝগড়া করতে চায়। আপনারা ওসব করবেন না। আমরা ক্ষমতায়, আমরা জেতা পার্টি। আমরা কেন গোলমাল করব? আমরা শান্তি চাই, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। তিনি বলেন, রাজনৈতিক আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি এখন সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। প্রতিরোধ করতে হবে এদের। প্রতিহত করতে হবে এদের। আমরা পরিষ্কার বলতে চাই, হয় ইলেকশনে আসুন, নির্বাচনে না এলে সেটা আপনাদের বিষয়। কিন্তু নির্বাচনে বাধা দিতে আসবেন, আমরা জনগণকে নিয়ে প্রতিহত করব। তিনি বলেন, ৫৪-দল! তারপর আবার ৩৭ দল! এখন আবার বলে ৩৬ দল! একবার ২৭ দফা! আরেকবার বলে ১০ দফা! এখন আবার বলে এক দফা! সব ভুয়া, ভুয়া। ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল এখানে (তেজগাঁও) এলে জিজ্ঞেস করবেন তোমাদের কাজটা কী? আওয়ামী লীগের তো কাজ আছে। শেখ হাসিনার উন্নয়ন, তোমরা কী দিয়েছো আমাদের? কোন মুখে ভোট চান? খালি মুখে ভোট বাংলার মানুষ আর দেবে না। তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতুর পর মেট্রোরেল। একদিকে ১০০ সেতুর উদ্বোধন। আগামী মাসে একদিনে আরও ১০০ সড়কের উদ্বোধন করা হবে। চট্টগ্রামের মানুষ অপেক্ষা করছে। নদীর তলে টানেল আসছে। এত উন্নয়নে বিএনপির ঘুম নেই। তাদের কেন মানুষ ভোট দেবে? বিদ্যুতের কারণে কিছুদিন অসুবিধা হয়েছিল। বিএনপি তো মনে করল বিশাল সমস্যা হয়ে গেছে। যে নেত্রী (শেখ হাসিনা) তিন ঘণ্টা ঘুমান, ২১ ঘণ্টা জনগণের কল্যাণে কাজ করেন। কার জন্য করেন? দেশের মানুষের জন্য, তাদের কল্যাণের জন্য। জিনিসপত্রের দাম বাড়ে, তাঁর মন খারাপ হয়। তিনি ঘুমাতে পারেন না। আমাদের এরকম নেতাই তো দরকার।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, দেশের মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ের আলোর যুগ ছেড়ে আর বিএনপি-জামায়াতের সময়ের অন্ধকারের যুগে ফিরে যাবে না। বর্তমান আলোকিত বাংলাদেশে নৌকার বিকল্প শুধু নৌকাই। নৌকায় ভোট দিতে দেশের মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে। তবে দলের নেতা-কর্মীদের বলব- কোনো উসকানিতে পা দেওয়া চলবে না, সবাই ধৈর্য ধরে এগিয়ে যান। বিএনপির উদ্দেশে তিনি বলেন, নির্বাচনে আসুন, জনগণ ভোট দিলে ক্ষমতায় আসবেন। অন্য কোনো পথে কারও প্রেসক্রিপশনে দেশে নির্বাচন বা ক্ষমতার পালাবদল ঘটবে না।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপির জন্মই হয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী সামরিক জান্তার পকেট থেকে। তাই এ দলটি কখনো গণতন্ত্রে ও নির্বাচনে বিশ্বাস করে না। সন্ত্রাসী দল বিএনপি নির্বাচনকে বানচাল করতে চায়। হানাহানি, অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করে একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চায়। আওয়ামী লীগকে লাঠি দেখিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করবেন না, আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়ালে পালানোর পথ খুঁজে পাবেন না। জনগণ আপনাদের রাজপথেই শায়েস্তা করবে।

আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, সন্ত্রাসী ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে সঙ্গে নিয়ে মির্জা ফখরুলরা দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির চাকাকে স্তব্ধ করে দিতে চায়। একাত্তর, পঁচাত্তর ও ২১ আগস্টের খুনিরা মিলে শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাতের নামে আবারও সন্ত্রাস ও খুনের রাজনীতি ফিরিয়ে আনতে চায়। পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া বাধাতে চায়। তাই আমাদের সজাগ থাকতে হবে। ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, সব ক্ষেত্রে ব্যর্থ বিএনপি-জামায়াত অপশক্তিরা সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও হানাহানির উসকানি দিচ্ছে। এরা আদালত, আইন, সংবিধান কিছুই মানে না।

ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচির সঞ্চালনায় বিশাল এই উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন আফজাল হোসেন, সাদেক খান এমপি, হাবিব হাসান এমপি, মোহাম্মদ এ আরাফাত এমপি, যুবলীগের মাইনুল হোসেন খান নিখিল, কৃষক লীগের সমীর চন্দ্র চন্দ, মহিলা লীগের শবনম জাহান শীলাসহ মহানগর উত্তর ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

এ দিনের কর্মসূচি পালন সম্পর্কে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো আরও খবর-

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) : নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গতকাল শান্তি মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের পক্ষে এদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার রূপগঞ্জ ইউনিয়নের কাঞ্চন মায়ারবাড়ি এলাকায় এ কর্মসূচি পালন করেন রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ শাহজাহান ভুইয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ রফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন সাঈদ ও রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ফয়েজ আহমেদ।

রংপুর : দুপুরে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয় থেকে শান্তি শোভাযাত্রা বের হয়ে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করেছে। পরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সমাবেশে রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দীসহ বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক এ কে এম ছায়াদত হোসেন বকুল, যুগ্ম আহ্বায়ক মাজেদ আলী বাবুল প্রমুখ।

সাতক্ষীরা : দেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার স্বার্থে বিশাল শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করেছে সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগ। বিকালে  শহরের খুলনা রোড মোড়ে বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে ফজলুল হক। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি সদর-২ আসনের সংসদ সদস্য নৌ-কমান্ডো বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। সমাবেশ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের শোভাযাত্রা খুলনা রোড মোড় থেকে সাতক্ষীরা নিউমার্কেট চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

খুলনা : খুলনায় জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ ও প্রস্তুতি সভায় দলের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, বিএনপি সারা দেশে অরাজকতা তৈরি করছে। তারেক জিয়া গণতন্ত্র ও উন্নয়নকে ব্যাহত করছে। এই ষড়যন্ত্রকে রাজপথে রুখে দিতে হবে।

যুবলীগের তারুণ্যের জয়যাত্রা কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে নগরীর লোয়ার যশোর রোডে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনের সড়কে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশিদ।

রাজবাড়ী : রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ মোড়ে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে এবং শান্তিপ্রিয় মানুষের জানমালের নিরাপত্তার দাবিতে বিকালে জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে এই শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রাজবাড়ী-১ আসনের সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী।

বাগেরহাট : শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করেছে বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগ ও সব সহযোগী সংগঠন। বিকালে জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে দলীয় কার্যালয় থেকে এ শোভাযাত্রা বের হয়। এটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা রেল রোডে দলীয় চত্বরে এসে শেষ হয়।

গোপালগঞ্জ : গোপালগঞ্জে শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করেছে জেলা আওয়ামী লীগ। বেলা ১১টায় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ অফিস চত্বর থেকে শহরে এ শোভাযাত্রা বের করা হয়। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ঘুরে শোভাযাত্রা শহরের চৌরঙ্গীতে গিয়ে শেষ হয়।

মানিকগঞ্জ : আওয়ামী লীগের আয়োজনে মানিকগঞ্জে শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করা হয়। দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য এ শোভাযাত্রা বের হয়ে জেলা আইনজীবী সমিতির সামনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মহীউদ্দীন এতে সভাপতিত্ব করেন।

ফরিদপুর : ফরিদপুরে শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা করেছে আওয়ামী লীগ। বেলা ১২টায় আলীপুরের শেখ রাসেল স্কয়ার থেকে শোভাযাত্রাটি বের হয়। এটি আলীপুর মোড়, নিলটুলী হয়ে প্রেস ক্লাবের সামনে গিয়ে শেষ হয়। শেষে ফরিদপুর প্রেস ক্লাবের সামনে সংক্ষিপ্ত এক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

ধামরাই (ঢাকা) : ধামরাইয়ে আওয়ামী লীগ শান্তি ও শোভাযাত্রার মিছিল করেছে। দুপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগ এ শোভাযাত্রার আয়োজন করে। মিছিলে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেন। মিছিলটি ধামরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার মেয়র গোলাম কবিরের নেতৃত্বে ধামরাইয়ের ইসলামপুর হয়ে মহাসড়ক দিয়ে ঢুলিভিটায় গিয়ে শেষ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে