শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৩

খুনের কন্ট্রাক্ট নেওয়া হয় দুই পক্ষ থেকেই

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের কন্ট্রাক্ট নেওয়া হয় দুই পক্ষ থেকেই

দুই পক্ষের কাছ থেকেই খুনের কন্ট্রাক্ট নিয়েছিলেন মো. এসহাক মিয়া। এখলাস ও মনির কোম্পানি- দুই পক্ষের সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক থাকায় কেউই ন্যূনতম সন্দেহ করেনি তাকে। নিহত এখলাসের কাছ থেকে এসহাক নিয়েছিলেন মোবাইল ফোন। চুক্তি হয়েছিল বেদখল হওয়া জমি উদ্ধার হলে এখলাস মোটা অঙ্কের টাকা দেবেন। অন্যদিকে প্রতিপক্ষ মনির কোম্পানির কাছ থেকে এখলাসকে খুনের জন্য দুই দফায় এসহাক নিয়েছিলেন ১১ লাখ টাকা। সেখান থেকে ৫ লাখ টাকা দিয়েছিলেন কিলার রহমানকে। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে চার দিনের রিমান্ডের পর আদালতে নিজের অপরাধ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন এসহাক। ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. তোফাজ্জেল হোসেন আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করেন। পরে আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

আদালত সূত্র বলছে, এসহাকের মতো করে বাকি আসামি মনির কোম্পানি, আবদুর রহমান এবং ফয়সল আহমদও স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আদালতে। এর আগে আদালতের নির্দেশে তাদের প্রত্যেককে চার দিনের রিমান্ডে নিয়েছিলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবীর। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (লালবাগ) মো. মোস্তফা কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘একটি ক্লুলেস মার্ডার ছিল এটি। তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা এবং স্থানীয় সোর্সের তথ্যের ভিত্তিতে ২০-২৫ দিন পর হত্যার মোটিভ, কারা ছিল, কী কারণে এ হত্যাকা , এর পুরোটাই উদ্ঘাটন করি আমরা।’

তিনি বলেন, কামরাঙ্গীরচরে ভিকটিম এখলাসের পরিবারের ৪১ শতক জমি দখল করে রেখেছিলেন মনির কোম্পানি। আবার এখলাসের ডিভোর্সি স্ত্রী বীথি ওরফে রত্নার সঙ্গে মনির কোম্পানির অবৈধ সম্পর্কও মেনে নিতে পারছিলেন না এখলাস। খুন হওয়ার আগে এখলাসও মনির কোম্পানিকে খুন করার পরিকল্পনা করেছিলেন। এর দায়িত্বও দিয়েছিলেন এসহাককে।

সূত্র বলছে, ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়া প্রত্যেকের জবানিতেই উঠে এসেছে, প্রথমত জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিরোধ ছিল এখলাস ও মনির কোম্পানির মধ্যে। পরবর্তী সময়ে এখলাসের দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে মনির কোম্পানির অবৈধ সম্পর্ক বিরোধের একটি কারণ ছিল। এ দুই কারণে দুই পক্ষই নিজেদের ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। এর বড় সুবিধা নিয়েছেন এসহাক মিয়া ওরফে এসাক ওরফে ইছাহাক (৫৫)। উভয় পক্ষের কাছ থেকেই কিলিংয়ের কন্ট্রাক্ট নিয়েছিলেন এসহাক।

আদালত সূত্র জানায়, ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এসহাক মিয়ায় জবানিতে উঠে এসেছে খুনের আদ্যোপান্ত। তিনি উল্লেখ করেছেন, তার বাবা মৃত চান মিয়া, ঠিকানা ১৫৯ গজমহল, থানা হাজারীবাগ, জেলা ঢাকা। ট্যানারি স্থানান্তরিত হওয়ার আগে হাজারীবাগে তিনি ব্যবসা করতেন। বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি থেকে কেমিক্যাল ড্রাম সংগ্রহ করে বিক্রি করাই তার পেশা। ওই এলাকায় মনির কোম্পানির আইয়ুব ব্রাদার্স নামে চামড়ার ফ্যাক্টরি আছে। মনির কোম্পানির গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী। তবে পরিবার নিয়ে বসবাস করেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরে। ১০ বছর আগে একটি জমি কিনে দেওয়ার কারণে মনিরের সঙ্গে তার সম্পর্ক হয়। বয়সে ছোট হলেও তিনি মনিরকে নানা বলে ডাকেন। মনির কোম্পানি প্রতিদিন সকালে হাজারীবাগে চামড়ার ফ্যাক্টরিতে আসেন। এর বাইরে কামরাঙ্গীরচরে তার কমিউনিটি সেন্টারেও বসেন। আবার নিহত এখলাসের বাড়ি তার বাড়ি থেকে মাত্র ১০০ গজ দূরে। এখলাসকে তিনি মামা ডাকতেন।

জবানবন্দিতে এসহাক উল্লেখ করেছেন, কামরাঙ্গীরচরে (ঝাউচর) এখলাস ও তার ওয়ারিশদের (প্রায় ৪৫ জন) ৪০ কাঠার মতো জমি আছে। ৪০ কোটি টাকার মূল্যের এ জমি মনির কোম্পানি তিন বছর ধরে দখল করে রেখেছেন। সম্প্রতি জমি উদ্ধারের জন্য এখলাস জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে অভিযোগ করলে মনির কোম্পানি তাদের ৪-৫ কোটি টাকা দিতে রাজি হন। তবে এখলাস তা নিতে সম্মত ছিলেন না। দুই বছর আগেও এখলাস-মনিরের সম্পর্ক ভালো ছিল। এখলাসের দ্বিতীয় বিয়েতে মনির উকিল বাবা ছিলেন। তবে এখলাসের স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে যান মনির। এখলাসের অনুপস্থিতিতে ওই বাসায় যাতায়াত ছিল তার। বিষয়টি টের পাওয়ার পর মনিরের ওপর চরম ক্ষিপ্ত হন এখলাস। জমি এবং পরকীয়া উভয় কারণে মনির কোম্পানিকে খুনের পরিকল্পনা করেন এখলাস। খুনের দায়িত্ব দেওয়া হয় এসহাককে। এ জন্য দুটি মোবাইল কিনেছিলেন এখলাস। একটি নিজের কাছে রেখে অন্যটি দিয়েছিলেন এসহাককে। এখলাস তাকে বলেছিলেন, মনির কোম্পানির কাছ থেকে জমি উদ্ধার হলে কিছু টাকা তিনি এসহাককে দেবেন।

জবানবন্দিতে এসহাক উল্লেখ করেন, এখলাসের পরিকল্পনার বিষয়টি তিনি নিজেই মনির কোম্পানিকে জানিয়েছিলেন। এখলাসের সঙ্গে এ-সংক্রান্ত কথোপকথন মনিরকে শুনিয়েছিলেন হেডফোনের মাধ্যমে। তৎক্ষণাৎ এখলাসকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করেন মনির। যে মার্ডার করবে তাকে ১০ লাখ এবং দায়িত্ব পালনের জন্য ১০ লাখ টাকা দেওয়ার কথা বললে টাকার লোভে পড়ে যান এসহাক। দূর সম্পর্কের ভাই রহমানকে খুনের দায়িত্ব দেন। এ জন্য রহমানকে এসহাক ৬ লাখ টাকা দিয়েছিলেন।

খুনের বিষয়ে মনির কোম্পানির দেওয়া শর্তের বিষয়টি উল্লেখ করে এসহাক বলেন, কোরবানি ঈদের আগেই কাজ শেষ করতে হবে, এখলাসের হাতের আঙুলগুলোর সামনের অংশ কেটে ফেলতে হবে এবং মুখের চামড়া খুলে ফেলতে হবে, যাতে করে কেউ তার চেহারা বুঝতে না পারে। ফিঙ্গার পরীক্ষা করেও তাকে যেন চিহ্নিত করতে না পারে। লাশ ফেলতে হবে কাঁচপুরের দিকে। এসব নির্দেশনা রহমানকে জানানো হয়েছিল। তবে সবকিছু ঠিকঠাক করলেও লাশ ফেলা হয় কামরাঙ্গীরচরে ম্যাটাডোর কোম্পানির পাশে।

এখলাসকে খুনের টাকা এখলাসের মাধ্যমেই খুনির কাছে পাঠানো হয় উল্লেখ করে এসহাক বলেন, এখলাস কোনোভাবেই কল্পনাও করতে পারেননি রহমানই তাকে খুন করবেন। এ জন্য এসহাক খুনের কন্ট্রাক্টের ২ লাখ টাকা এখলাসের মাধ্যমেই রহমানের কাছে পাঠান। বিডিআর-১ নম্বর গেটের কাছে টপ টেইলার্সের সামনে রহমানের কাছে যান এখলাস। টাকা নেওয়ার পর এখলাসকে দোকানের ভিতরে ঢুকিয়ে নিয়ে সেই দোকানের শার্টার নামিয়ে ফেলেন রহমান। শ্বাস রোধ করে মেরে ফেলেন এখলাসকে। শর্ত অনুযায়ী হাতের আঙুলগুলো কেটে ফেলেন এবং মুখম লের চামড়া খুলে ফেলেন। রাত ১১টার দিকে তাকে রহমান ফোন করে কাজ শেষ বলে অবহিত করেন। কাজ শেষ করার পর মনির কোম্পানির কাছ থেকে আরও ৬ লাখ টাকা নেন এসহাক। এ টাকা থেকে আরও ১ লাখ টাকা রহমানকে দেওয়া হয়। ২৭ জুন (পরদিন) ম্যাটাডোর ফ্যাক্টরির পাশে এখলাসের লাশ পায় পুলিশ। আদালত ও তদন্ত-সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, কিলিংয়ে অংশ নেওয়া ফয়সলকে ৫০ হাজার টাকা দেন রহমান। টপ টেইলার্সের ভিতর এখলাসকে খুন করার পর লাশ বস্তায় ভরে কামরাঙ্গীরচরে ম্যাটাডোর কোম্পানির পাশে ফেলে দেন রহমান ও ফয়সল। ওই এলাকায় ১২২ শতাংশ জমি সরকারের একটি সংস্থার জন্য অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ওই জমির ৪১ শতাংশ এখলাস গংয়ের। ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রায় ১২ কোটি টাকা পাওয়ার কথা ছিল এখলাস গংয়ের। তবে আরেকটি পক্ষ জমিটির দাবিদার ছিল। এখলাস জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি আবেদন করে জানিয়েছিলেন, জমির মালিকানা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যেন অধিগ্রহণের টাকা অন্য কাউকে দেওয়া না হয়। হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী মনির কোম্পানি বিএনপির প্রয়াত নেতা নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুর ঘনিষ্ঠজন। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগে যোগ দেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে