শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

আবারও নালায় ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

তলিয়েছে চট্টগ্রামের ৪৫ শতাংশ, বন্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অসহায় মানুষ
মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও নালায় ডুবে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

এখনো পানিতে ডুবে আছে বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম। জলাবদ্ধতায় অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে বন্দর নগরীর বিপুলসংখ্যক মানুষ। চার দিনের টানা বৃষ্টিতে ডুবেছে নগরীর কমপক্ষে ৪৫ শতাংশ এলাকা। এরই মধ্যে আবারও নালায় ডুবে এক কলেজছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। নগরীর পাহাড়তলী ইসলামিয়াহাট এলাকায় খোলা নালায় পড়ে নিপা পালিত নামে এই কলেজছাত্রীর মৃত্যু হয়। গতকাল সকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় উত্তম পালিতের মেয়ে নিপা পালিত হাটহাজারী সরকারি কলেজের ডিগ্রি দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। সকালে পরীক্ষা দিতে কলেজে যাচ্ছিলেন ওই শিক্ষার্থী। যাওয়ার পথে মাথা ঘুরে পানিতে ডুবে থাকা নালায় পড়ে আর ওপরে উঠতে পারেননি। দীর্ঘদিন ধরে মৃগী রোগে ভুগছিলেন তিনি। নিমজ্জিত চট্টগ্রামকে অভিভাবকহীন নগরী হিসেবে অ্যাখ্যায়িত করে জলাবদ্ধতা নিরসনে দ্রুত কার্যকর পদ্ধক্ষেপ নিতে আহ্বান জানিয়েছেন নগরবাসী। এদিকে বাসাবাড়ি থেকে শুরু করে অলিগলি, রাস্তাঘাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ১৫ থেকে ২০ ঘণ্টা ডুবে থাকায় অসহনীয় কষ্টে পড়েছেন নগরীর লাখ লাখ অধিবাসী। এতে কোটি কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন দেশের অন্যতম পাইকার বাজার খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে ফুটপাতের দোকানদার। জলাবদ্ধতার জন্য চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) একে অপরকে দূষছে। তবে এমন পরিস্থিতির জন্য দুই সংস্থাকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধানরা জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে বলতে গেলে অনভিজ্ঞ। তাদের এ বিষয়ে কোনো অভিজ্ঞতাই নেই। ফলে জলাবদ্ধতা নিরসনে কার্যকর কোনো পদপক্ষেপ নিতে পারছেন না তারা। তাদের অনভিজ্ঞতার কারণেই চট্টগ্রামবাসী হাঁটু পানি থেকে কোমর সমান পানিতে ডুবে কষ্ট পাচ্ছেন।’

জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন চেয়ে গতকাল যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন চট্টগ্রামের সাবেক মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী। তারা যৌথ বিবৃতিতে বলেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানকে মেগা প্রকল্পগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে। যাতে জনগণ সহসা প্রকল্পগুলোর সুফল পায়। পারস্পরিক দোষারোপের বিষয়গুলো এড়িয়ে যেতে হবে, যাতে কোনোভাবেই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন ব্যাহত না হয়। চার দিন ধরে পানির নিচে থাকাটা দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর দীর্ঘদিনের পুঞ্জিভূত অবহেলা ও অব্যবস্থাপনার ফল হিসেবে দেখছেন নগর পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী দেলোওয়ার হোসেন মজুমদার। তিনি বলেন, নগরে প্রতি দিনই মানুষ বাড়ছে। কিন্তু বিপরীতে ভরাট হচ্ছে ড্রেন, দখল হচ্ছে খাল। এসব কারণে চরমভাবে সংকুচিত হচ্ছে পানি ধারণ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থা। ফলে দিন দিন প্রকট হচ্ছে জলাবদ্ধতা। টানা ভারী বৃষ্টিতে পানিতে ভাসছে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম। গত চার দিনের ভারী বর্ষণের ফলে নগরীর বেশির ভাগ এলাকা ডুবে গেছে। বৃষ্টির পানি খাল-ছড়া, নালা, সড়ক ছাড়িয়ে ঢুকে গেছে অলিগলিতেও। নগরীর নিম্নাঞ্চল, নিচু এলাকাগুলোর ভবন, বাসাবাড়ি, অফিসেও পানি ঢুকেছে। ফলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। ঘরবন্দি হয়ে পড়েছে লোকজন। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর বাসভবনও কোমর পানিতে ডুবে যায়। এতে ঘরবন্দি হয়ে পড়েন নগর পিতা ও তার পরিবার। সড়কে হাঁটু থেকে বুকসমান পানিতে ডুবে যাওয়ায় দিনের বেশির ভাগ সময় বন্ধ থাকছে যান চলাচল। এতে দেখা দিয়েছে পরিবহন সংকট। এ সুযোগে বেশি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ ওঠে রিকশা-অটোরিকশা চালকদের বিরুদ্ধে। নগরীর বিভিন্ন এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। নগরী পানিবন্দি হওয়ায় প্রভাব পড়েছে ব্যবসা-বাণিজ্যে। পাইকারি বাজার থেকে ভোগ্যপণ্য সরবরাহ তুলনামূলক কম রয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও গোডাউন ডুবে যাওয়ায় কোটি কোটি টাকার লোকসানে পড়েছেন ক্ষুদ্র থেকে বড় ব্যবসায়ীরা। গতকাল সরেজমিন চকবাজার, কাপোসগোলা, বহদ্দারহাট এবং মুরাদপুর এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, জলজটের কারণে পুরো সড়কই নদীতে পরিণত হয়েছে। এলাকার সড়কগুলো হাঁটু থেকে কোমর পানিতে তলিয়ে গেছে। মোটরচালিত গাড়ির ইঞ্জিনে পানি ঢুকে পড়ায় বিকল হয়ে যায় অসংখ্য গাড়ি। টানা বৃষ্টিতে নগরের বাকলিয়া ডিসি রোড, নাসিরাবাদ, ষোলোশহর ২ নম্বর গেট, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, অক্সিজেন, চান্দগাঁও, কাতালগঞ্জ, বাকলিয়া, আগ্রাবাদ, হালিশহর, ছোটপোল, মুন্সিপুকুর পাড়, সল্টগোলা, ইপিজেড, আনন্দবাজার, শান্তিবাগ আবাসিক, হাজিপাড়া, রিয়াজউদ্দিন বাজার, সিডিএ আবাসিক এলাকাসহ নগরের বিভিন্ন এলাকা পানিতে ডুবছে। কোথাও কোমর পানি, আবার কোথাও রয়েছে বুকসমান পানি। ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে নগরীর প্রায় ৪৫ শতাংশ এলাকায় প্রতিদিনই ১৫ থেকে ২০ ঘণ্টা ডুবে থাকছে। এতে লাখ লাখ নগরবাসী পড়েছেন চরম বেকায়দায়। নগরী ছাড়াও চট্টগ্রাম হাটহাজারী, সীতাকুণ্ড, রাউজান, পটিয়া, বাঁশখালীসহ অনেক উপজেলার কিছু এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, চট্টগ্রাম নগরীর অনেক এলাকা পানিতে ডুবে গেছে। এরই মধ্যে নগরীতে ৯৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রয় কেন্দ্রে লোকজনের জন্য শুকনা খাবার ও ত্রাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া জেলার অনেক উপজেলার লোকজন পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। ওই এলাকায় চাল, শুকনা খাবার দেওয়া হচ্ছে।

সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘সিটি করপোরেশন বর্ষার আগে সঠিকভাবে নালা-নর্দমা পরিষ্কার করেনি। নতুন খালটি খনন করতে পারেনি। তাই নগরের ড্রেনেজ ব্যবস্থা অকার্যকর হয়ে পড়েছে। ফলে মানুষ জলাবদ্ধতা থেকে রেহাই পাচ্ছে না।’ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘গত কয়েক দিন যেভাবে ভারী বৃষ্টি হয়েছে তাতে কোনো সংস্থার কিছু করার নেই। এরকম বৃষ্টি হলে পৃথিবীর যে কোনো উন্নত দেশে এ ধরনের জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হতো। জলাবদ্ধতা নিসরণে নেওয়া প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত পরিত্রাণ মিলছে না।

চট্টগ্রাম আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ জহিরুল ইসলাম জানান, মৌসুমি বায়ু, খ মেঘ এবং সমুদ্রে বায়ুর চাপের আধিক্যের কারণে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আরও দুই থেকে তিন দিন এমন ভারী বর্ষণ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টিপাতের কারণে চট্টগ্রামে বিভাগে ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে।

মেগা প্রকল্পেও মিলছে না সুফল : চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে ১১ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেয় তিন সংস্থা। যার মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের একটি, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) দুটি এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) একটি প্রকল্প। এরই মধ্যে এ প্রকল্পগুলোয় ছয় বছরে ৫ হাজার ৭৯০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। কিন্তু তারপরও সুফল মিলছে না। জোয়ার ঠেকাতে নগরের বিভিন্ন খালের মুখে ৪০টি স্লুইসগেট নির্মাণের কথা থাকলেও ছয় বছরে মাত্র পাঁচটি নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে। বাকি ৩৫টি স্লুইসগেটের কাজ এখনো শেষ হয়নি। জলাবদ্ধতা প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ না হওয়ায় এবং স্লুইসগেট নির্মাণ শেষ না হওয়ায় অল্প বৃষ্টিতেই হাঁটু পানি থেকে গলা পানিতে ডুবে যায় নগরীর বেশির ভাগ এলাকা। অথচ চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনর্খনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার একটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সিডিএ। বর্তমানে প্রকল্পের অগ্রগতি প্রায় ৭৭ শতাংশ। ২ হাজার ৭৪৬ কোটি ৩৯ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ব্যয়ে ‘কর্ণফুলী নদীর তীর বরাবর কালুরঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল’ পর্যন্ত সাড়ে আট কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করছে আরেক প্রকল্প। তিন দফায় মেয়াদ বাড়ানো হলেও এখনো শেষ হয়নি প্রকল্পটির কাজ। বহদ্দারহাট বারইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত নতুন একটি খাল খননের জন্য ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। চার দফা সংশোধনের পর ৩৫৭ কোটি টাকার প্রকল্পটির ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৫৬ কোটি টাকা। বর্তমানে প্রকল্পটি ভূমি অধিগ্রহণের মধ্যে আটকে আছে। ‘চট্টগ্রাম মহানগরের বন্যানিয়ন্ত্রণ জলাবদ্ধতা নিষ্কাশন উন্নয়ন’ শীর্ষক ১ হাজার ৬২০ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ২০২০ সালের শুরু হওয়া প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি হয়েছে ২৫ শতাংশ। সিডিএর প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘সিডিএর নেওয়া একটি প্রকল্প আগামী বর্ষার আগে শেষ হবে। তখন জলাবদ্ধতা কিছুটা কমবে। আরেকটা প্রকল্প শেষ হতে আরও দেড় বছর সময় লাগবে।’ চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ না হওয়ায় পর্যন্ত জলাবদ্ধতা থেকে নিস্তার মিলছে না। তবে আমরা চেষ্টা করছি নালা-নর্দমা পরিষ্কার করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার।’

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি