শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

সাজা হয় না হুন্ডি কারবারিদের

♦ চার্জশিট ও নিম্ন আদালতে রায়ের আগেই জামিন নেয় সবাই ♦ সবচেয়ে বেশি টাকা পাচার লন্ডন দুবাই মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে, হুন্ডি বন্ধ হলে স্বাভাবিক হবে ডলার বাজার
সাখাওয়াত কাওসার ও আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
সাজা হয় না হুন্ডি কারবারিদের

হুন্ডির মাধ্যমে দেশ থেকে টাকা পাচারের ঘটনা যেন থামছেই না। সরকারের দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো ব্যাপক নজরদারি, নিয়মিত অভিযান পরিচালনা, নানা প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে ব্যাংকিং লেনদেনে কড়াকড়ি আরোপ করেও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে হুন্ডিবাণিজ্য। দীর্ঘদিন ধরে অর্থ পাচার ব্যক্তিপর্যায়ে থাকলেও কয়েক বছর ধরে ভয়ংকর এ অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন বড় প্রতিষ্ঠান। নানা কৌশলের আশ্রয় নিয়ে তারা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। হতাশার খবর হলো, কোনো কোনো মামলায় অপরাধের প্রমাণাদিসহ আদালতে চার্জশিট দিয়েছিলেন তদন্ত কর্মকর্তা। আদালত অপরাধীদের বিরুদ্ধে সাজার রায়ও দিয়েছেন। তবে নানা কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড দুর্বল করে দেওয়া এসব ভয়ংকর অপরাধী।

দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুর্নীতিবাজরা অনেক শক্তিশালী, তবে রাষ্ট্র থেকে নয়। তারা বড় বড় আইনজীবী নিয়োগ করে উচ্চ আদালতে মামলা ‘স্টে’ করিয়ে রাখছেন।

তিনি বলেন, মানি লন্ডারিংয়ের মামলায় দুদক শতভাগ সফল। যদিও মামলা দায়ের করতে আমাদের কিছুটা দেরি হয়। তবে আইনের মধ্যে থেকে আমরা কাজ করেই যাব। আদালতে দুদক জিতলে দেশ জেতে। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধ চলবেই। দুদক দুর্নীতিবাজদের ছাড় দেয় না, ভবিষ্যতেও দেবে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংস্থাগুলোর তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি টাকা পাচার হয় লন্ডনে। এর পরের অবস্থানে দুবাই ও মালয়েশিয়া। তবে তাদের অভিমত হলো, অর্থ পাচার প্রতিরোধ করতে হলে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি। প্রয়োজনে সব সংস্থার অর্থ পাচার প্রতিরোধ ইউনিটকে এক হয়ে কাজ করতে হবে, তা হলেই সফলতা আসবে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, ডলার সংকট সমস্যার উত্তরণের জন্য হুন্ডি বা অর্থ পাচার বন্ধে জিরো টলারেন্স বজায় রাখতে হবে। হুন্ডি বন্ধ হলেই দেশের ডলার বাজারে চলমান অস্থিরতা কাটবে। এজন্য ছোট ছোট চুনোপুঁটির চেয়ে রাঘববোয়ালদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। বিচারে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বলছে, বিভিন্ন মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই হন্ডির কারবার চলছে দেশব্যাপী। এমএফএসের মাধ্যমে হুন্ডি কারবার করে এমন ৫ হাজারের বেশি এজেন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে। ২০২১ থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ৭৫ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ ৭.৮ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা। ওই ৫ হাজার এজেন্ট গত বছরের মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত ২৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। সিআইডিসূত্র বলছেন, সংঘবদ্ধ হুন্ডিচক্র প্রবাসে বাংলাদেশিদের উপার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করে তা দেশে না পাঠিয়ে এর সমপরিমাণ অর্থ স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ করে। অপরাধীরা তিনটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে কাজটি করে। প্রথম গ্রুপ বিদেশে অবস্থান করে প্রবাসীদের কাছ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করে এবং দেশ থেকে যারা টাকা পাচার করতে চায় তাদের দেয়। দ্বিতীয় গ্রুপে আছে অর্থ পাচারকারী ও তাদের সহযোগীরা। তারা দেশি মুদ্রায় ওই অর্থ এমএফএস এজেন্টদের প্রদান করে। তৃতীয় গ্রুপ তথা এমএফএস এজেন্টরা বিদেশে অবস্থানকারীর কাছ থেকে প্রাপ্ত এমএফএস নম্বরে দেশি মুদ্রায় মূল্য পরিশোধ করে। এসব চক্র প্রতিনিয়ত অবৈধভাবে এমএফএস ব্যবহার করে ক্যাশ ইনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হুন্ডি করছে। এমএফএস এজেন্টদের সহযোগিতায় পাচারকারীরা বিদেশে স্থায়ী সম্পদ অর্জনসহ অনলাইন জুয়া, মাদক কেনাবেচা, স্বর্ণ চোরাচালান, ইয়াবা ব্যবসাসহ প্রচুর অবৈধ ব্যবসাও পরিচালনা করছে। সিআইডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত বছর সেপ্টেম্বরে যে ১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের সবাই এমএফএসের সঙ্গে জড়িত। গ্রেফতারের পর তারা জানিয়েছিলেন, গ্রেফতারের আগে মাত্র চার মাসেই ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকা পাচার করেছেন তারা। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানি লন্ডারিং মামলার কাক্সিক্ষত ফল না আসার কারণ হলো, আইনি জটিলতা, তদন্তে দীর্ঘসূত্রতা, আদালতে আসামিপক্ষের সময় ক্ষেপণ, সমন্বয়ের অভাব ও উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ। তবে এ বিষয়ে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদরে ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা করা উচিত। অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা উচিত। প্রয়োজনে মানি লন্ডারিং মামলার বিচারের জন্য পৃথক ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। দুদকসূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এপ্রিল পর্যন্ত ১১৭টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ৮৩টির তদন্ত চলছে। ৩২টি মামলার চার্জশিট এবং দুটি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। তদন্তাধীন ৮৩ মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন ১১ আসামি। অনুসন্ধানাধীন রয়েছে হাজারের বেশি অভিযোগ। আদালতসূত্রের তথ্যানুযায়ী, গত ২০ বছরে অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে ৭৫২টি মামলা দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে ৩৯৭ মামলায়। ৩৫৫ মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে। আর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে ১০ মামলায়। ঢাকার আদালতে বিচারাধীন মামলাগুলোর মধ্যে এই সময়ে ৫৬টির রায় হয়েছে। এর মধ্যে সাজা হয়েছে ৪৪ মামলায়। মামলা নিষ্পত্তিতে ধীরগতির বিষয়ে জানতে চাইলে দুর্নীতি দমন কমিশনের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থ পাচার মামলা প্রমাণ করা অনেক কঠিন ব্যাপার। যদিও দুদক অনেক ক্ষেত্রেই সফল। তিনি বলেন, এর প্রধান সমস্যা হচ্ছে ধরা যায়, বোঝা যায়, কিন্তু প্রমাণ করা যায় না। দুদকের অর্থ পাচার মামলায় মামলা নিষ্পত্তি এবং সাজার হার খুবই ভালো। তবে সিআইডির মামলায় সাজার হার কম। দৃশ্যমানভাবে সিআইডির দুটি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। অনেক মামলা তদন্ত ও বিচার পর্যায়ে রয়েছে। খুরশীদ আলম খান বলেন, সিআইডির মামলা নিষ্পত্তির হার কম থাকার কারণ হলো, দুদকের যেমন স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউশন উইং রয়েছে, সিআইডির নিজস্ব কোনো প্রসিকিউশন নেই। আমি তাদের অনেকবার বলেছি স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউশন উইং করার জন্য। তবে এটা এখনো হয়নি। আমি মনে করি এটা খুব দ্রুতই হবে। তিনি বলেন, দুদক ও সিআইডির পাশাপাশি শুল্ক গোয়েন্দাও অর্থ পাচারের কিছু মামলা করে। তারা মূলত বাণিজ্যভিত্তিক অর্থ পাচারের মামলা করতে পারে। অনেক সময়ই দেখা যায়, আন্ডার রেট, ওভার রেট ইনভয়েসিংয়ের ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে মামলা করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর। তিনি বলেন, শুল্ক গোয়েন্দাদের এ ধরনের মামলা চূড়ান্ত নিষ্পত্তি পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা নেই। তাই অধিকাংশ সময়ই তারা বিএফআইইউ, দুদক, সিআইডির কাছে ধরনা দেয়। তাই আমি মনে করি শুল্ক গোয়েন্দার অর্থ পাচার অংশটা যদি দুদকের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া যায়, তাহলে মামলা নিষ্পত্তি অনেক বাড়বে। সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, সামগ্রিকভাবে অর্থ পাচার প্রতিরোধে একটি সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। প্রয়োজনে সব সংস্থাকে এ বিষয়ে এক হয়ে কাজ করতে হবে। তা হলেই সফলতা আসবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ডলার সংকট সমস্যার সমাধানে হুন্ডি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স থাকতে হবে। তিনি বলেন, হুন্ডি ঠেকিয়ে রেমিট্যান্স বাড়াতে হলে ব্যাংকগুলোর এজেন্টদের প্রবাসীদের দোরগোড়ায় গিয়ে (যেভাবে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা যায়) অর্থ সংগ্রহ করতে হবে।

তিনি বলেন, ব্যাংকে গিয়ে প্রবাসীরা টাকা জমা দিয়ে দেশে পাঠাবেন সেটা ভেবে বসে থাকলে হবে না। কারণ হুন্ডি ব্যবসায়ীরা তো এত কিছু করে না। শুধু টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করে কত টাকা। এরপর টাকা পাঠিয়ে দেয়। মোট কথা রেমিট্যান্স সংগ্রহের সেবাটা আরও ভালো করতে হবে। প্রবাসীরা প্রপার সার্ভিস পান না। আমি নিজে দেখেছি টাকা পাঠাতে ১০০ মাইল দূর থেকে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আসতে হয়। সপ্তাহে এক দিন ছুটি নিয়ে এভাবে টাকা পাঠাবে কেন! সৌদি আরব অনেক বিরাট জায়গা। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন প্রবাসীরা। তারা কি রিয়াদ বা জেদ্দায় গিয়ে টাকা পাঠাবেন? বারবার বলা হচ্ছে রেমিট্যান্স আহরণটা সহজ করতে। রেটও আটকে রাখা হয়েছে। দরকার হলে আরও বেশি দিতে হবে রেট। আমদানি নিয়ন্ত্রণ করে কত দিন!

তিনি বলেন, কাঁচামাল, মেশিনারি আসবে না। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। কর্মসংস্থান বন্ধ হবে। নিয়ন্ত্রণের চেয়ে বরং কীভাবে ডলার বাড়ানো যায় তা চিন্তা করেন। হুন্ডিটা কমাতে পারলে বেস্ট। আর এখান থেকে যাতে টাকা না যায়, সেজন্য বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে আরও শক্তভাবে ধরতে হবে। এরপর যেন আর কোনো টাকা না যায়। সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) বাড়াতে হবে। তবে এটা মুখের কথায় হবে না। সত্যিকারের বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি ও উন্নত করতে হবে। কারণ বিদেশিরা জানেন আমাদের দেশের বিনিয়োগের পরিবেশ কেমন।

কার্ব মার্কেটে ডলার কারসাজিতে জিরো টলারেন্স

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৫০ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা