শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

সাজা হয় না হুন্ডি কারবারিদের

♦ চার্জশিট ও নিম্ন আদালতে রায়ের আগেই জামিন নেয় সবাই ♦ সবচেয়ে বেশি টাকা পাচার লন্ডন দুবাই মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে, হুন্ডি বন্ধ হলে স্বাভাবিক হবে ডলার বাজার
সাখাওয়াত কাওসার ও আরাফাত মুন্না
প্রিন্ট ভার্সন
সাজা হয় না হুন্ডি কারবারিদের

হুন্ডির মাধ্যমে দেশ থেকে টাকা পাচারের ঘটনা যেন থামছেই না। সরকারের দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো ব্যাপক নজরদারি, নিয়মিত অভিযান পরিচালনা, নানা প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে ব্যাংকিং লেনদেনে কড়াকড়ি আরোপ করেও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে হুন্ডিবাণিজ্য। দীর্ঘদিন ধরে অর্থ পাচার ব্যক্তিপর্যায়ে থাকলেও কয়েক বছর ধরে ভয়ংকর এ অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন বড় প্রতিষ্ঠান। নানা কৌশলের আশ্রয় নিয়ে তারা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। হতাশার খবর হলো, কোনো কোনো মামলায় অপরাধের প্রমাণাদিসহ আদালতে চার্জশিট দিয়েছিলেন তদন্ত কর্মকর্তা। আদালত অপরাধীদের বিরুদ্ধে সাজার রায়ও দিয়েছেন। তবে নানা কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড দুর্বল করে দেওয়া এসব ভয়ংকর অপরাধী।

দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার (তদন্ত) মো. জহুরুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দুর্নীতিবাজরা অনেক শক্তিশালী, তবে রাষ্ট্র থেকে নয়। তারা বড় বড় আইনজীবী নিয়োগ করে উচ্চ আদালতে মামলা ‘স্টে’ করিয়ে রাখছেন।

তিনি বলেন, মানি লন্ডারিংয়ের মামলায় দুদক শতভাগ সফল। যদিও মামলা দায়ের করতে আমাদের কিছুটা দেরি হয়। তবে আইনের মধ্যে থেকে আমরা কাজ করেই যাব। আদালতে দুদক জিতলে দেশ জেতে। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের যুদ্ধ চলবেই। দুদক দুর্নীতিবাজদের ছাড় দেয় না, ভবিষ্যতেও দেবে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সংস্থাগুলোর তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি টাকা পাচার হয় লন্ডনে। এর পরের অবস্থানে দুবাই ও মালয়েশিয়া। তবে তাদের অভিমত হলো, অর্থ পাচার প্রতিরোধ করতে হলে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি। প্রয়োজনে সব সংস্থার অর্থ পাচার প্রতিরোধ ইউনিটকে এক হয়ে কাজ করতে হবে, তা হলেই সফলতা আসবে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, ডলার সংকট সমস্যার উত্তরণের জন্য হুন্ডি বা অর্থ পাচার বন্ধে জিরো টলারেন্স বজায় রাখতে হবে। হুন্ডি বন্ধ হলেই দেশের ডলার বাজারে চলমান অস্থিরতা কাটবে। এজন্য ছোট ছোট চুনোপুঁটির চেয়ে রাঘববোয়ালদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। বিচারে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) বলছে, বিভিন্ন মোবাইল ফোনে আর্থিক সেবাদাতা (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই হন্ডির কারবার চলছে দেশব্যাপী। এমএফএসের মাধ্যমে হুন্ডি কারবার করে এমন ৫ হাজারের বেশি এজেন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে। ২০২১ থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ৭৫ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ ৭.৮ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা। ওই ৫ হাজার এজেন্ট গত বছরের মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত ২৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। সিআইডিসূত্র বলছেন, সংঘবদ্ধ হুন্ডিচক্র প্রবাসে বাংলাদেশিদের উপার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করে তা দেশে না পাঠিয়ে এর সমপরিমাণ অর্থ স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ করে। অপরাধীরা তিনটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে কাজটি করে। প্রথম গ্রুপ বিদেশে অবস্থান করে প্রবাসীদের কাছ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহ করে এবং দেশ থেকে যারা টাকা পাচার করতে চায় তাদের দেয়। দ্বিতীয় গ্রুপে আছে অর্থ পাচারকারী ও তাদের সহযোগীরা। তারা দেশি মুদ্রায় ওই অর্থ এমএফএস এজেন্টদের প্রদান করে। তৃতীয় গ্রুপ তথা এমএফএস এজেন্টরা বিদেশে অবস্থানকারীর কাছ থেকে প্রাপ্ত এমএফএস নম্বরে দেশি মুদ্রায় মূল্য পরিশোধ করে। এসব চক্র প্রতিনিয়ত অবৈধভাবে এমএফএস ব্যবহার করে ক্যাশ ইনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হুন্ডি করছে। এমএফএস এজেন্টদের সহযোগিতায় পাচারকারীরা বিদেশে স্থায়ী সম্পদ অর্জনসহ অনলাইন জুয়া, মাদক কেনাবেচা, স্বর্ণ চোরাচালান, ইয়াবা ব্যবসাসহ প্রচুর অবৈধ ব্যবসাও পরিচালনা করছে। সিআইডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত বছর সেপ্টেম্বরে যে ১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের সবাই এমএফএসের সঙ্গে জড়িত। গ্রেফতারের পর তারা জানিয়েছিলেন, গ্রেফতারের আগে মাত্র চার মাসেই ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকা পাচার করেছেন তারা। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানি লন্ডারিং মামলার কাক্সিক্ষত ফল না আসার কারণ হলো, আইনি জটিলতা, তদন্তে দীর্ঘসূত্রতা, আদালতে আসামিপক্ষের সময় ক্ষেপণ, সমন্বয়ের অভাব ও উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ। তবে এ বিষয়ে রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদরে ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা করা উচিত। অপরাধীকে অপরাধী হিসেবেই দেখা উচিত। প্রয়োজনে মানি লন্ডারিং মামলার বিচারের জন্য পৃথক ট্রাইব্যুনাল গঠন করা উচিত। দুদকসূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর এপ্রিল পর্যন্ত ১১৭টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে ৮৩টির তদন্ত চলছে। ৩২টি মামলার চার্জশিট এবং দুটি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে। তদন্তাধীন ৮৩ মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন ১১ আসামি। অনুসন্ধানাধীন রয়েছে হাজারের বেশি অভিযোগ। আদালতসূত্রের তথ্যানুযায়ী, গত ২০ বছরে অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে ৭৫২টি মামলা দায়ের হয়েছে। এর মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে ৩৯৭ মামলায়। ৩৫৫ মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে। আর চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়া হয়েছে ১০ মামলায়। ঢাকার আদালতে বিচারাধীন মামলাগুলোর মধ্যে এই সময়ে ৫৬টির রায় হয়েছে। এর মধ্যে সাজা হয়েছে ৪৪ মামলায়। মামলা নিষ্পত্তিতে ধীরগতির বিষয়ে জানতে চাইলে দুর্নীতি দমন কমিশনের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অর্থ পাচার মামলা প্রমাণ করা অনেক কঠিন ব্যাপার। যদিও দুদক অনেক ক্ষেত্রেই সফল। তিনি বলেন, এর প্রধান সমস্যা হচ্ছে ধরা যায়, বোঝা যায়, কিন্তু প্রমাণ করা যায় না। দুদকের অর্থ পাচার মামলায় মামলা নিষ্পত্তি এবং সাজার হার খুবই ভালো। তবে সিআইডির মামলায় সাজার হার কম। দৃশ্যমানভাবে সিআইডির দুটি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। অনেক মামলা তদন্ত ও বিচার পর্যায়ে রয়েছে। খুরশীদ আলম খান বলেন, সিআইডির মামলা নিষ্পত্তির হার কম থাকার কারণ হলো, দুদকের যেমন স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউশন উইং রয়েছে, সিআইডির নিজস্ব কোনো প্রসিকিউশন নেই। আমি তাদের অনেকবার বলেছি স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউশন উইং করার জন্য। তবে এটা এখনো হয়নি। আমি মনে করি এটা খুব দ্রুতই হবে। তিনি বলেন, দুদক ও সিআইডির পাশাপাশি শুল্ক গোয়েন্দাও অর্থ পাচারের কিছু মামলা করে। তারা মূলত বাণিজ্যভিত্তিক অর্থ পাচারের মামলা করতে পারে। অনেক সময়ই দেখা যায়, আন্ডার রেট, ওভার রেট ইনভয়েসিংয়ের ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে মামলা করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর। তিনি বলেন, শুল্ক গোয়েন্দাদের এ ধরনের মামলা চূড়ান্ত নিষ্পত্তি পর্যন্ত নিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা নেই। তাই অধিকাংশ সময়ই তারা বিএফআইইউ, দুদক, সিআইডির কাছে ধরনা দেয়। তাই আমি মনে করি শুল্ক গোয়েন্দার অর্থ পাচার অংশটা যদি দুদকের সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া যায়, তাহলে মামলা নিষ্পত্তি অনেক বাড়বে। সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, সামগ্রিকভাবে অর্থ পাচার প্রতিরোধে একটি সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন। প্রয়োজনে সব সংস্থাকে এ বিষয়ে এক হয়ে কাজ করতে হবে। তা হলেই সফলতা আসবে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ডলার সংকট সমস্যার সমাধানে হুন্ডি প্রতিরোধে জিরো টলারেন্স থাকতে হবে। তিনি বলেন, হুন্ডি ঠেকিয়ে রেমিট্যান্স বাড়াতে হলে ব্যাংকগুলোর এজেন্টদের প্রবাসীদের দোরগোড়ায় গিয়ে (যেভাবে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা যায়) অর্থ সংগ্রহ করতে হবে।

তিনি বলেন, ব্যাংকে গিয়ে প্রবাসীরা টাকা জমা দিয়ে দেশে পাঠাবেন সেটা ভেবে বসে থাকলে হবে না। কারণ হুন্ডি ব্যবসায়ীরা তো এত কিছু করে না। শুধু টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করে কত টাকা। এরপর টাকা পাঠিয়ে দেয়। মোট কথা রেমিট্যান্স সংগ্রহের সেবাটা আরও ভালো করতে হবে। প্রবাসীরা প্রপার সার্ভিস পান না। আমি নিজে দেখেছি টাকা পাঠাতে ১০০ মাইল দূর থেকে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে আসতে হয়। সপ্তাহে এক দিন ছুটি নিয়ে এভাবে টাকা পাঠাবে কেন! সৌদি আরব অনেক বিরাট জায়গা। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছেন প্রবাসীরা। তারা কি রিয়াদ বা জেদ্দায় গিয়ে টাকা পাঠাবেন? বারবার বলা হচ্ছে রেমিট্যান্স আহরণটা সহজ করতে। রেটও আটকে রাখা হয়েছে। দরকার হলে আরও বেশি দিতে হবে রেট। আমদানি নিয়ন্ত্রণ করে কত দিন!

তিনি বলেন, কাঁচামাল, মেশিনারি আসবে না। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাবে। কর্মসংস্থান বন্ধ হবে। নিয়ন্ত্রণের চেয়ে বরং কীভাবে ডলার বাড়ানো যায় তা চিন্তা করেন। হুন্ডিটা কমাতে পারলে বেস্ট। আর এখান থেকে যাতে টাকা না যায়, সেজন্য বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে আরও শক্তভাবে ধরতে হবে। এরপর যেন আর কোনো টাকা না যায়। সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) বাড়াতে হবে। তবে এটা মুখের কথায় হবে না। সত্যিকারের বিনিয়োগের পরিবেশ তৈরি ও উন্নত করতে হবে। কারণ বিদেশিরা জানেন আমাদের দেশের বিনিয়োগের পরিবেশ কেমন।

কার্ব মার্কেটে ডলার কারসাজিতে জিরো টলারেন্স

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন