শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বহিষ্কৃতদের গণক্ষমায় বিএনপি

আন্দোলনে গতি আনার লক্ষ্য, ২ শতাধিক নেতা ভুল স্বীকার করে আবেদন করেছেন
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
বহিষ্কৃতদের গণক্ষমায় বিএনপি

সরকার পদত্যাগের এক দফা দাবিতে চূড়ান্ত আন্দোলন সামনে রেখে দলের ভিতরে সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের একাট্টা চায় বিএনপি। এ লক্ষ্যে নেতা-কর্মীদের ওপর থেকে সব ধরনের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে দলটি। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর মাঝে চাঙাভাব ফিরিয়ে এনে দলকে শক্তিশালী করাই মূল উদ্দেশ্য। চলমান আন্দোলন আরও বেগবান করে চূড়ান্ত পর্যায়ে নেওয়ার আগে সব ভেদাভেদ ও দ্বিধাদ্বন্দ্ব মুছে ফেলতে চান দলের হাইকমান্ড। এ জন্য সাধারণ ক্ষমার আদলে সবার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে সবাইকেই দলে ফিরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এটা হতে পারে একযোগে গণহারে, কিংবা পর্যায়ক্রমে। যার এখতিয়ার শুধু ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের। দলটির নীতিনির্ধারণী মহলের একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্রগুলো জানায়, দলীয় অভ্যন্তরীণ কোনো রকমের ক্ষোভ, বিরোধ-বিভাজন জিইয়ে রাখতে চায় না বিএনপি। সামনে চূড়ান্ত আন্দোলন কর্মসূচিতে ঝাঁপিয়ে পড়ার আগে দলীয় ঐক্য বজায় রাখতে নেওয়া হচ্ছে সব ধরনের উদ্যোগ। তারই অংশ হিসেবে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগসহ নানা কারণে ইতিপূর্বে বহিষ্কৃত প্রায় আড়াই শতাধিক নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজপথের এই প্রধান বিরোধী দল। প্রক্রিয়া শুরু করেছে গণহারে ক্ষমা প্রদর্শনের মাধ্যমে এসব বহিষ্কার প্রত্যাহারের। এর মধ্যে বিভিন্ন স্তরের দুই শরও বেশি নেতা নিজেদের ভুল স্বীকার করে কেন্দ্রীয় দফতরে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন জমা দিয়েছেন। পাশাপাশি দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টাসহ জাতীয় নির্বাহী কমিটির শূন্য পদগুলোও পূরণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে দলটি। বেশ কয়েকজন সক্রিয় নেতাকে সম্প্রতি পদোন্নতিও দেওয়া হয়েছে। জানা যায়, বহিষ্কৃত নেতাদের অধিকাংশই দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নেন। বিভিন্ন সময়ে এদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের বিষয়ে আলোচনা হলেও শেষ পর্যন্ত তা আর সামনে এগোয়নি। সামনে সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলন ও জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দলের বৃহত্তর স্বার্থে ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতাদের চিহ্নিত করে তাদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের জন্য সিনিয়র নেতারা হাইকমান্ডকে পরামর্শ দিয়েছেন। অন্যথায় এসব নেতা আন্দোলনে সক্রিয় হতে পারছেন না। বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের আশায় অপেক্ষমাণ অনেক নেতা আছেন, যারা স্থানীয়ভাবে ব্যাপক জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী। তাদের দলে ফিরিয়ে আনা হলে দল শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি আন্দোলন আরও গতিশীল হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, মূল দল ও অঙ্গসংগঠন মিলে যে দুই শতাধিক নেতা বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের আবেদন করেছেন, তাদের মধ্যে মূল দলসহ কৃষক দল, ছাত্রদল ও যুবদলের অনেক নেতাই দলের বিভিন্ন কর্মসূচিতে প্রতিনিয়ত লোকবলসহ অংশ নিচ্ছেন। অনেকে প্রায় প্রতিদিনই নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যাচ্ছেন। এদের মধ্যে অনেকের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের আবেদন কয়েক বছর ধরে পড়ে আছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে প্রত্যাহার হয়নি। বহিষ্কৃতদের কেউ কেউ প্রভাবশালী নেতাদের ষড়যন্ত্রের বলি হয়েছেন। এই প্রভাবশালীদের লবিং-তদবিরের কারণেই বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী ছোটখাটো ভিত্তিহীন অভিযোগে বহিষ্কৃত হয়েছেন। তবে একটা বড় অংশকেই দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কারণেই বহিষ্কার করা হয়েছে। আবার অনেকে নিজের এলাকায় কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে আওয়ামী লীগের কোনো নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ কিংবা কুশলাদি বিনিময়ের ছবি দেখা যাওয়ার অভিযোগেও বহিষ্কৃত হয়েছেন। নিজ দলের বহিষ্কৃত কোনো নেতার এলাকায় সামাজিক অনুষ্ঠানে যাওয়ার অপরাধেও বহিষ্কৃত হয়েছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহসভাপতি ও জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ নাসিরের মতো শিক্ষিত উদীয়মান অনেক নেতা। বহিষ্কারাদেশ মাথায় নিয়েই তিনি প্রতিনিয়ত রাজধানী ঢাকাসহ নিজের এলাকায় কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে অসংখ্য কর্মী-সমর্থক সঙ্গে নিয়ে দলের প্রায় প্রতিটি কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছেন। তার এই ভূমিকায় সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকেও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বসে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করতে দেখা গেছে। স্থানীয় পর্যায়ে এমন শতাধিক নেতা রয়েছেন, যারা দলে ত্যাগী ও পরীক্ষিত। কেন্দ্রীয় দফতরের মাধ্যমে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে আবেদন করার পর অতীত অপরাধের ধরন এবং বর্তমান কর্মকাণ্ড বিচার-বিশ্লেষণ করে এ ধরনের উদীয়মান নেতাদের দলে ফিরিয়ে আনার পক্ষে মতামত ব্যক্ত করেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। এসব বিষয় চিন্তা করেই দল ও আন্দোলনের বৃহত্তর স্বার্থে বিএনপির হাইকমান্ড এবার সবাইকে আবারও এক কাতারে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দলের স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য বলেন, আগামী দিনের আন্দোলনকে আরও বেগবান করতে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে বিএনপি। তাদের দলে ফিরিয়ে আনতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে সর্বময় দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এসব বিষয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। তিনি বিবেচনা করলে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হবে। স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য নাম প্রকাশ না করে বলেন, ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে বহিষ্কৃত অনেকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন করেছেন। তাদের দলে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও একমত। যা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে জানানো হয়েছে। আশা করছি, দ্রুততম সময়ের মধ্যে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার শুরু হবে।

জানা যায়, বিএনপির চূড়ান্ত আন্দোলনের প্রথম ধাপে টানা সমাবেশ ও রোডমার্চ কর্মসূচি চলবে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত। কিন্তু কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জসহ গাজীপুর, খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী ও সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে অংশ নেওয়া শতাধিক নেতাকে বহিষ্কার করা হয়। এদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি নেতা স্থানীয় পর্যায়ে ব্যাপক জনপ্রিয়। আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা ছিল তাদের। মামলায়ও জর্জরিত। এসব নেতাকে দলে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে স্থানীয় নেতারাও কেন্দ্রকে চাপ দিচ্ছেন। কারণ, এবার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের ওপর অধিক জোর দেওয়া হচ্ছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল এ প্রসঙ্গে বলেন, দলে যারা পরীক্ষিত, কিন্তু আবেগের বশবর্তী হয়ে কোনো ভুল করে ফেলেছে, তারা যদি এখন সংশোধিত হয়ে আসে এতে করে দলের শক্তি ভারসাম্যের সৃষ্টি হয়। এ জন্য তাদের আগ্রহের ভিত্তিতে দলের পক্ষ থেকেও বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত।

ভিসানীতিতে সরকারের মাথা নষ্ট : ফখরুল

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
বাঁচার যুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
২৯ বছর পর হত্যা মামলার নির্দেশ
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
জুলাই সনদ গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
নির্বাচনের সব প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
শাপলা আদায়ে আন্দোলনে নামবে এনসিপি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা ইসরায়েলের
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
গণ অভ্যুত্থানে হত্যার বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
এ কে আজাদের গ্রেপ্তার দাবিতে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
সর্বশেষ খবর
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা

নগর জীবন