শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

মাঠে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সহযোগী সংগঠন

৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম কই, প্রশ্ন কাদেরের

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম কই, প্রশ্ন কাদেরের

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির রাজনীতি কবরস্থানে যাওয়ার সময় এসে গেছে। গতকাল বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটের সামনে অনুষ্ঠিত কৃষক মহাসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

১৯৯৫ ও ২০০৪ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার কর্তৃক নিহত শহীদ কৃষকদের স্মরণে বাংলাদেশ কৃষক লীগ এই মহাসমাবেশের আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ। সঞ্চালনা করেন কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট উম্মে কুলসুম স্মৃতি এমপি। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপিকে জিজ্ঞেস করতে চাই, ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম কই? ভুয়া। আলটিমেটাম ভুয়া। এক দফা ভুয়া, বিএনপি ভুয়া। ৩২ দল ভুয়া, আন্দোলন ভুয়া। তারা বলে, শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাবে। আমি আজ এই সমাবেশে ঘোষণা করতে চাই, সেদিন আর বেশি দূরে নেই যেদিন বিএনপির রাজনীতি কবরস্থানে যাবে। কবরস্থানে যাওয়ার সময় এসেছে। তারা বলে, অবৈধ সরকারের কাছ থেকে আর নাকি অনুমতি নিবে না। অবৈধই যদি বলেন তাহলে খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদন কেন করেন? মিটিং করতে হলেও তো সরকারের অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি না নিলে খবর আছে। অনুমতি না নিলে পালাবার পথ পাবেন না। তিনি বলেন, যাদের হাতে ১৫ আগস্টের রক্তের দাগ, ৩ নভেম্বরের রক্ত, ২১ আগস্টের রক্ত, বাংলার কৃষক, শ্রমিক, অবলা নারী, অবুঝ শিশুর রক্ত।

ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন, অর্থ পাচারকারী হলো বিএনপি। এদের হাতে বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। দেশের গণতন্ত্র নিরাপদ নয়। জনগণের স্বচ্ছ ভোট নিরাপদ নয়। এদের হাতে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিরাপদ নয়। এরা চায় খুন আর সন্ত্রাসের বাংলাদেশ। এরা চায় দুর্নীতি আর স্বৈরাচারের বাংলাদেশ। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, তৈরি হয়ে যান। খেলা হবে। জোরদার খেলা। সামনে নভেম্বর। এরপরে ডিসেম্বর। তারপর জানুয়ারি। ফাইনাল খেলা। কৃষক ভাইয়েরা প্রস্তুত হয়ে যান। নেত্রী আসছেন। যখনই ডাক দিবে আপনাদেরকে রাস্তায় নেমে আসতে হবে।

বিএনপিকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, এই নগরীর রাজপথ তোমাদের দখল করার অধিকার নেই। যারা দখল করবে তাদের খবর আছে। যারা আগুন নিয়ে আসবে তাদের হাত আমরা পুড়িয়ে দেব। যারা ভাঙচুর করতে আসবে তাদের হাত আমরা ভেঙে গুঁড়িয়ে দেব।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বাংলাদেশে শেখ হাসিনা ছাড়া ক্ষমতার মঞ্চে গণতন্ত্র নিরাপদ নয়। আপনাদের ভাত কাপড়ের ব্যবস্থা নিরাপদ নয়। শেখ হাসিনা আছেন বলেই বাংলাদেশ শান্তিতে আছে। তিনি বলেন, কী সুন্দর বাংলাদেশ। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ। খালেদা জিয়ার আমলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৮ ঘণ্টাই বিদ্যুৎ থাকত না। সারা দেশে এখন কোথাও লোডশেডিং নেই। কয়েকদিন পরে আগারগাঁও থেকে মতিঝিলে মেট্রোরেল। কী সুন্দর অল্প পয়সায় মতিঝিল থেকে উত্তরা। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, ফার্মগেট থেকে এয়ারপোর্ট মাত্র ৮ থেকে ১০ মিনিটে। সন্ধ্যাবেলা এক্সপ্রেসওয়ের ওপর যখন দাঁড়াবেন কী সুন্দর আলো ঝলমলে বাংলাদেশের চিত্র। শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন। আমরা আর কোনো কালো হাতে বাংলাদেশকে ছেড়ে দেব না।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে অন্যান্য শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কৃষকরাও এগিয়ে যাচ্ছে। অথচ বিএনপি জনজীবনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারের দাম কমিয়েছেন, ১০ লাখ সার্টিফিকেট মামলা তুলে নিয়েছেন। কৃষির উন্নয়নে এ রকম অসংখ্য উদ্যোগ আছে তাঁর।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ এমপি বলেন, বিএনপি-জামায়াত কৃষকের সার অবৈধ পথে পাচারের উদ্দেশে গোডাউনে রেখে দিয়েছিল। ১৯৯৫ সালে কৃষকরা চাষের জন্য সার চাইতে গিয়েছিল। বিএনপি-জামায়াত সারের বিনিময়ে গুলি উপহার দিয়েছিল। ১৯ জন কৃষককে হত্যা করেছিল। দেশের মানুষ এ হত্যাকারীদের আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না।

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, নায্যমূল্যে সারের দাবিতে আন্দোলনরত কৃষকদের বুকে পাখির মতো যারা গুলি চালিয়েছিল তারা বাংলার কৃষকের কাছে ক্ষমা চাও। তারা হয়তো ক্ষমা করে দিতেও পারে।

সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন বলেন, ‘বিএনপি আর মানুষ হইলো না! পায়ের নিচে মাটি নাই, কোমরে জোর নাই। তাদের সাধের পাকিস্তান আর আসবে না।’

আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি বলেন, কৃষিবান্ধব জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রতি বছর কৃষকদের জন্য কৃষি খাতে ভর্তুকি দিচ্ছেন। বিএনপি সময় বেঁধে দিয়েছে, অক্টোবরের মধ্যে এই সরকারের পতন ঘটাবে। শুধু অক্টোবর নয় আমরা আগামী নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকব। অগ্নিসন্ত্রাসের জন্য যারা প্রস্তুতি নিচ্ছে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার পরিকল্পনা করছে তাদের সব পরিকল্পনা আমরা নস্যাৎ করে দেব।

বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন বলেন, শেখ হাসিনার উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে যারা ব্যাহত করতে চায়, আবারও কৃষক হত্যার রাজনীতি করতে চায় সেই অপশক্তিকে প্রতিহত করতে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত আমরা সংগ্রাম চালিয়ে যাব।

রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, কৃষক লীগ সব সময়ই কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশের সংকটের সময় আমাদের সবার শক্তি, সাহস, প্রেরণার উৎস জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তারেক জিয়া লন্ডনে বসে ষড়যন্ত্র করছে। শেখ হাসিনা ২ কোটি ১০ লাখ কৃষককে কৃষি উপকরণ কার্ড দিয়েছেন, এক কোটি কৃষককে ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে ভর্তুকির টাকা দিচ্ছেন। কৃষিতে সেচের জন্য বিদ্যুতে ৭০ শতাংশ ভর্তুকি দিচ্ছেন। সেই শেখ হাসিনাকে হঠানোর ষড়যন্ত্র করছে তারা যারা কৃষককে গুলি করে হত্যা করেছিল।

আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন নাহার লাইলী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য নির্মল চ্যাটার্জি, মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন রুহুল এমপি, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, কৃষক লীগের সহসভাপতি শরীফ আশরাফ ওয়ালী, মাহবুব-উল আলম শান্ত, আকবর আলী চৌধুরী, হোসনে আরা বেগম এমপি, আবদুল ওয়াদুদ, আবদুল লতিফ তারিম, নজরুল ইসলাম, জয়নাল আবেদীন, আবুল হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন সুইট, অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম হিরণ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটু, অ্যাডভোকেট শামীমা আক্তার খানম, আজম খান, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট কাজী জসিমউদদীন, আসাদুজ্জামান বিপ্লব, ড. মো হাবিবুর রহমান মোল্লা, শাকিল উজ জামান শাকিব, নূরে আলম সিদ্দিকী, অধ্যাপক নাজমুল ইসলাম পানু, হিজবুল বাহার রানা, কোষাধ্যক্ষ নাজির মিয়া, ভারপ্রাপ্ত প্রচার সম্পাদক নুরুল ইসলাম বাদশা, দফতর সম্পাদক রেজাউল করিম, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হালিমা খাতুন, বেসরকারি সংস্থা বিষয়ক সম্পাদক মিরুল ইসলাম, কৃষক লীগের আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট জহির উদ্দিন লিমন, ঢাকা জেলা উত্তর কৃষক লীগের আহ্বায়ক মহসীন মিয়া, ঢাকা মহানগর উত্তর কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক হালিম খান।

জামালপুরের মেলান্দহের শহীদ কবিরের ছেলে মুনকির বলেন, ১৯৯৫ সালে এক বস্তা সারের মূল্য ছিল ১৮৬ টাকা। বিএনপি-জামায়াত সরকার সারের মূল্য বাড়িয়েছিল ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা। যা ছিল বাংলার কৃষকের সাধ্যের বাইরে। আমার বাবা মেলান্দহে গিয়েছিল সারের দাবিতে। কিন্তু তারা আমার বাবাকে লাশ বানিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছিল। ছোট বেলা থেকে পিতৃহীন এই আমাকে লালনপালন করেছেন প্রিয় নেতা মির্জা আজম এমপি। তিনি আমার পরিবারকে নিয়মিত দেখাশোনা করেছেন। তিনি না থাকলে আমি হয়তো আজকে আপনাদের সামনে কথা বলতে পারতাম না। আমার বাবার রক্ত বৃথা যায়নি। এখন আর বাংলার কৃষককে সারের জন্য বুকের রক্ত দিতে হয় না। এ জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
ব্যাটিং ব্যর্থতায় সিরিজ হার
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
আলোচনার বিকল্পও ভাবছে বাংলাদেশ
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
ভোটের প্রস্তুতি জেনেছে কানাডা
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
প্রশাসনিক স্থবিরতায় মব কালচার
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
বৃক্ষরোপণ অভিযান উদ্বোধন করলেন সেনাবাহিনী প্রধান
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বাত্মক বাংলা ব্লকেড ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন