শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পরমাণু যুগে বাংলাদেশ

সাড়ে ছয় বছরে প্রথম ইউনিট নির্মাণের অনন্য রেকর্ড ♦ পরীক্ষামূলক উৎপাদন ২০২৪-এর সেপ্টেম্বর ♦ বাণিজ্যিক উৎপাদন ২০২৫ সালে
জিন্নাতুন নূর, ঈশ্বরদী থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
পরমাণু যুগে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ হবে একটি পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবতায় রূপ নিয়েছে। বহু প্রতীক্ষার পর একটি পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে বাংলাদেশ অবশেষে তার যাত্রা করছে। আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে নিউক্লিয়ার ক্লাবের ৩৩তম গর্বিত সদস্য হিসেবে। আজ পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে জড়িত রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানি ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়াম হস্তান্তর করবে। ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটমের মহাপরিচালক আলেস্কি লিখাচেভ উপস্থিত থেকে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর করবেন। বাংলাদেশের পক্ষে ইউরেনিয়াম গ্রহণ করবেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। গতকাল প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায় ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে রূপপুরজুড়ে সাজ সাজ রব। এ উপলক্ষে প্রকল্প এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে বিশাল প্যান্ডেল। আশপাশ এলাকায় টাঙানো হয়েছে ব্যানার-ফেস্টুন। প্রকল্পকাজে জড়িত রাশিয়ানদের আবাসস্থল রূপপুরের গ্রিন সিটিকে সুন্দর দেয়াল অঙ্কনে রাঙিয়ে তোলা হয়েছে। ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠান সফল করতে রূপপুরে অবস্থান করছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও রাশিয়ার উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দীর্ঘ সাত বছর এই দিনের অপেক্ষা করেছি। এই সময় নিরলসভাবে প্রকল্পের নির্মাণকাজে জড়িতরা কাজ করেছেন। করোনাকালেও প্রকল্পের কাজ এক দিনের জন্যও পিছিয়ে পড়েনি। পৃথিবীর কোথাও এ ধরনের প্রকল্প এত দ্রুত সময়ে শেষ হয়নি। যেখানে আমরা সাত থেকে আট বছরের মধ্যে কাজ শেষ করতে পেরেছি, অন্যদের সেখানে ১০ থেকে ১২ বছর লেগেছে। এটি এমন একটি সময় যখন বাংলাদেশ নিউক্লিয়ার ক্লাবে প্রবেশ করছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ আইএইএ’র বোর্ড অব গভর্ন্যান্সেও যুক্ত হয়েছে। সঞ্চালন লাইন ও অন্যান্য পরীক্ষানিরীক্ষা মিলিয়ে প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদনে যেতে আরও দেড় বছর লাগতে পারে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুতে উত্তরবঙ্গের মানুষ যাতে উপকৃত হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে নির্দেশ দিয়েছেন। এ প্রকল্পে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় অনেক দেশ হতবাক। জিডিপিতে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ ২% অবদান রাখবে। এ ছাড়া বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়েও রাশিয়া সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের আর কোনো উদ্বেগ নেই।’

রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. শৌকত আকবর বলেন, ‘পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক কতগুলো গাইডলাইন মেনে আমাদের ধাপে ধাপে এগোতে হয়। এ প্রকল্পের প্রথম ইউনিটটি নির্মাণের যে মহাযজ্ঞ তা আজ চূড়ান্ত ধাপে। ইতোমধ্যে আমাদের প্রকল্প এলাকায় পারমাণবিক জ্বালানি এসে গেছে এবং আন্তর্জাতিক বিধিনিষেধ মেনে এ জ্বালানি সংরক্ষণ করতে হয়েছে। আমাদের প্রশিক্ষিত জনবলের মাধ্যমে প্রকল্পের যন্ত্রপাতি দিয়ে আমরা তা সংরক্ষণ করছি। পারমাণবিক জ্বালানি আমদানি ও সংরক্ষণ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক সব বিধিনিষেধ মেনেই জাতি জ্বালানি সংরক্ষণের সক্ষমতা অর্জন করেছে। আমরা প্রকল্প এলাকাকে এখন পারমাণবিক স্থাপনায় উন্নীত করেছি। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প আজ থেকে আন্তর্জাতিকভাবে পারমাণবিক স্থাপনা হিসেবে বিবেচিত হবে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যাওয়ার জন্য আমরা অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি। আশা করছি সব ঠিক থাকলে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইউরেনিয়াম আসার মাধ্যমে বাংলাদেশ পারমাণবিক জ্বালানির মালিক হলো। আর রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্র পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রূপান্তরিত হলো। পারমাণবিক ক্লাবে পদার্পণের জন্য জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত।’

প্রকল্প পরিচালক আরও বলেন, ‘আমরা ইউরেনিয়াম সংরক্ষণের সক্ষমতা অর্জন করেছি কি না তা পরীক্ষা করা হয়েছে। আমরা যেখানে জ্বালানি সংরক্ষণ করছি তাকে বলা হয় মেটাল ব্যালান্স এরিয়া। সেখানে আমরা কী পরিমাণ জ্বালানি এনেছি তা পরিমাপ করে আন্তর্জাতিক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। নিউক্লিয়ার প্রকল্পে একটি ধাপ থেকে আরেকটি ধাপে যাওয়ার আগে পূর্ববর্তী ধাপে সব ঠিক আছে কি না তা যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ। সবকিছু ঠিক থাকলে সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমরা পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করব।’

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঞ্চালন লাইন নির্মাণের কাজে যে অগ্রগতি তা সন্তোষজনক। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনার দুই বছর পর রাশিয়া সরকারকে বাংলাদেশ সরকার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কিস্তির অর্থ দেওয়া শুরু করবে।

প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদিত বিদ্যুতের মূল্য এখনো নির্ধারিত হয়নি। তা নির্ধারণের প্রক্রিয়া চলছে। তবে দেশের বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদিত বিদ্যুতের মূল্যের চেয়ে পারমাণবিক বিদ্যুতের মূল্য কম হবে।

নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে সংযুক্ত হতে ১০ মাসের মতো লাগতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রথম ইউনিটের কাজ ৯০% আর দ্বিতীয় ইউনিটের কাজ ৭০% শেষ হয়েছে।

জানা যায়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে পরে আরও দুটি ইউনিট নির্মাণ করা হবে। এর বাইরে দক্ষিণবঙ্গে আরেকটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের রিঅ্যাক্টর বিল্ডিং তৈরি করতে গিয়ে আটটি ধাপে রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স মেনটেইন করতে হয়েছে। সে হিসেবে প্রতিটি ধাপেই প্রকল্প বাস্তবায়নকারীদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হচ্ছে। প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের কাজ চূড়ান্ত ধাপে নিতে লেগেছে সাড়ে ছয় বছর। রিঅ্যাক্টর বিল্ডিংয়ে ইউরেনিয়াম ঢোকানোর আগে সব পারিপার্শ্বিক অবস্থা ঠিক আছে কি না তা পরীক্ষানিরীক্ষা করেই জ্বালানি ঢোকানো হবে। এখন রূপপুর কর্তৃপক্ষ ফুয়েল লোডিংয়ের বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ প্রকল্পের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রথম সুইচিং থেকেই বাংলাদেশের প্রশিক্ষিত জনবল এর সঙ্গে কাজ করছে। ফলে যেদিন বাংলাদেশ রাশিয়ার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বুঝে নেবে তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে এ প্রকল্প পরিচালনা করতে এত বিশালসংখ্যক বিদেশি বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন আছে কি না। প্রকল্পটি পরিচালনার জন্য দেশি দক্ষ জনবলকে এরই মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যে ইউরেনিয়াম এসেছে তার আনলোডিং থেকে শুরু করে পরীক্ষানিরীক্ষা ও সংরক্ষণ সবকিছু বাংলাদেশি জনবল করছে।

২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যে গ্রিড লাগবে তা রূপপুর প্রকল্প থেকেই শুরু হবে। অর্থাৎ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অবকাঠামো তৈরি করছে। এখান থেকে ডেডিকেটেড রেলওয়ে কমিউনিকেশনও তৈরি হবে।

জানা যায়, এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ইউরেনিয়ামের চালান ধাপে ধাপে আসবে। জ্বালানির চালান প্রতি সপ্তাহে আসবে। প্রথম চালানের জ্বালানি আসার পর সব ধরনের মেজারমেন্ট এরই মধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। এ জ্বালানি আসার আগে ডামি ফুয়েল ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে এ প্রকল্পের বিদ্যুৎ সঞ্চালনের জন্য কোন লাইনগুলো আগে আসবে তা ইতোমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এ কাজগুলো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মনিটর করা হচ্ছে। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা আরও জানান, পিজিসিবি, বিটিসিএলসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করলে নির্ধারিত সময়েই এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে আসতে পারবে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এমনভাবে নকশা করা হয়েছে যে, কোনো অবস্থায়ই এর রেডিয়েশন দ্বারা সাধারণ মানুষের কোনো ক্ষতি হবে না। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের রেডিয়েশন মনিটরিং এরিয়া হচ্ছে সাড়ে ১২ কিলোমিটার। কেন্দ্রটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে, মানবসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা যে কোনো কারণেই হোক না কেন, তা থেকে কোনো ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই। নিরাপত্তার বিষয়গুলো এমনভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, এখানে কোনো একটি সিস্টেম নষ্ট হয়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য আরেকটি সিস্টেম চালু হয়ে যাবে। এ কেন্দ্রের রেডিয়েশন যে মানুষের কোনো ক্ষতি করবে না তা নিশ্চিত করার জন্য প্রকল্প এলাকায় ২৩টি মনিটরিং স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। যেদিন ইউরেনিয়াম লোড করা হবে তার আগেই মানুষকে জানানো হবে সেদিন পরিবেশে রেডিয়েশনের মাত্রা কত। মানুষের আশঙ্কা দূর করার জন্য অটোমেটেড রেডিয়েশন মনিটরিং সিস্টেম চালু করা হবে। এজন্য যে নকশা করা হয়েছে তাতে প্রকল্প এলাকার পরে আর মনিটরিংয়ের প্রয়োজন হবে না। এ প্রকল্প এলাকার সীমানাপ্রাচীরের বাইরে সাধারণ মানুষ এখন যেমন ভাবে বসবাস করছেন, সেভাবেই তারা কোনো ক্ষতি ছাড়া থাকতে পারবেন।

এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রূপপুরে নেওয়া হয় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জ্বালানি ইউরেনিয়াম। রাশিয়ার একটি কারখানা থেকে একটি বিশেষ বিমানে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পারমাণবিক জ্বালানির এ চালান আনা হয়। রাশিয়ার নভোসিবিরস্ক কেমিক্যাল কনসেনট্রেটস প্লান্টে (এনসিসিপি) এ জ্বালানি উৎপাদিত হয়। রূপপুরের জ্বালানি সরবরাহ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় চুক্তিবদ্ধ রয়েছে রোসাটম। রাশিয়ার ঋণ ও কারিগরি সহায়তায় নির্মাণ করা হচ্ছে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দুই ইউনিটের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার বা ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর ৯০ শতাংশ ঋণ হিসেবে দিয়েছে রাশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম