শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

পরমাণু যুগে বাংলাদেশ

সাড়ে ছয় বছরে প্রথম ইউনিট নির্মাণের অনন্য রেকর্ড ♦ পরীক্ষামূলক উৎপাদন ২০২৪-এর সেপ্টেম্বর ♦ বাণিজ্যিক উৎপাদন ২০২৫ সালে
জিন্নাতুন নূর, ঈশ্বরদী থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
পরমাণু যুগে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ হবে একটি পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সেই স্বপ্ন এখন বাস্তবতায় রূপ নিয়েছে। বহু প্রতীক্ষার পর একটি পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে বাংলাদেশ অবশেষে তার যাত্রা করছে। আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে নিউক্লিয়ার ক্লাবের ৩৩তম গর্বিত সদস্য হিসেবে। আজ পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে জড়িত রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানি ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়াম হস্তান্তর করবে। ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) মহাপরিচালক রাফায়েল গ্রোসি। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটমের মহাপরিচালক আলেস্কি লিখাচেভ উপস্থিত থেকে ইউরেনিয়াম হস্তান্তর করবেন। বাংলাদেশের পক্ষে ইউরেনিয়াম গ্রহণ করবেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। গতকাল প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা যায় ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠান কেন্দ্র করে রূপপুরজুড়ে সাজ সাজ রব। এ উপলক্ষে প্রকল্প এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছে বিশাল প্যান্ডেল। আশপাশ এলাকায় টাঙানো হয়েছে ব্যানার-ফেস্টুন। প্রকল্পকাজে জড়িত রাশিয়ানদের আবাসস্থল রূপপুরের গ্রিন সিটিকে সুন্দর দেয়াল অঙ্কনে রাঙিয়ে তোলা হয়েছে। ইউরেনিয়াম হস্তান্তর অনুষ্ঠান সফল করতে রূপপুরে অবস্থান করছেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও রাশিয়ার উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা দীর্ঘ সাত বছর এই দিনের অপেক্ষা করেছি। এই সময় নিরলসভাবে প্রকল্পের নির্মাণকাজে জড়িতরা কাজ করেছেন। করোনাকালেও প্রকল্পের কাজ এক দিনের জন্যও পিছিয়ে পড়েনি। পৃথিবীর কোথাও এ ধরনের প্রকল্প এত দ্রুত সময়ে শেষ হয়নি। যেখানে আমরা সাত থেকে আট বছরের মধ্যে কাজ শেষ করতে পেরেছি, অন্যদের সেখানে ১০ থেকে ১২ বছর লেগেছে। এটি এমন একটি সময় যখন বাংলাদেশ নিউক্লিয়ার ক্লাবে প্রবেশ করছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ আইএইএ’র বোর্ড অব গভর্ন্যান্সেও যুক্ত হয়েছে। সঞ্চালন লাইন ও অন্যান্য পরীক্ষানিরীক্ষা মিলিয়ে প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের বাণিজ্যিক উৎপাদনে যেতে আরও দেড় বছর লাগতে পারে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুতে উত্তরবঙ্গের মানুষ যাতে উপকৃত হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সে নির্দেশ দিয়েছেন। এ প্রকল্পে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় অনেক দেশ হতবাক। জিডিপিতে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ ২% অবদান রাখবে। এ ছাড়া বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়েও রাশিয়া সরকারের সঙ্গে বাংলাদেশের আর কোনো উদ্বেগ নেই।’

রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. শৌকত আকবর বলেন, ‘পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক কতগুলো গাইডলাইন মেনে আমাদের ধাপে ধাপে এগোতে হয়। এ প্রকল্পের প্রথম ইউনিটটি নির্মাণের যে মহাযজ্ঞ তা আজ চূড়ান্ত ধাপে। ইতোমধ্যে আমাদের প্রকল্প এলাকায় পারমাণবিক জ্বালানি এসে গেছে এবং আন্তর্জাতিক বিধিনিষেধ মেনে এ জ্বালানি সংরক্ষণ করতে হয়েছে। আমাদের প্রশিক্ষিত জনবলের মাধ্যমে প্রকল্পের যন্ত্রপাতি দিয়ে আমরা তা সংরক্ষণ করছি। পারমাণবিক জ্বালানি আমদানি ও সংরক্ষণ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক সব বিধিনিষেধ মেনেই জাতি জ্বালানি সংরক্ষণের সক্ষমতা অর্জন করেছে। আমরা প্রকল্প এলাকাকে এখন পারমাণবিক স্থাপনায় উন্নীত করেছি। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প আজ থেকে আন্তর্জাতিকভাবে পারমাণবিক স্থাপনা হিসেবে বিবেচিত হবে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যাওয়ার জন্য আমরা অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করছি। আশা করছি সব ঠিক থাকলে আগামী বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইউরেনিয়াম আসার মাধ্যমে বাংলাদেশ পারমাণবিক জ্বালানির মালিক হলো। আর রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্র পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রূপান্তরিত হলো। পারমাণবিক ক্লাবে পদার্পণের জন্য জাতি হিসেবে আমরা গর্বিত।’

প্রকল্প পরিচালক আরও বলেন, ‘আমরা ইউরেনিয়াম সংরক্ষণের সক্ষমতা অর্জন করেছি কি না তা পরীক্ষা করা হয়েছে। আমরা যেখানে জ্বালানি সংরক্ষণ করছি তাকে বলা হয় মেটাল ব্যালান্স এরিয়া। সেখানে আমরা কী পরিমাণ জ্বালানি এনেছি তা পরিমাপ করে আন্তর্জাতিক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে। নিউক্লিয়ার প্রকল্পে একটি ধাপ থেকে আরেকটি ধাপে যাওয়ার আগে পূর্ববর্তী ধাপে সব ঠিক আছে কি না তা যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ। সবকিছু ঠিক থাকলে সেপ্টেম্বরের মধ্যে আমরা পরীক্ষামূলকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করব।’

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সঞ্চালন লাইন নির্মাণের কাজে যে অগ্রগতি তা সন্তোষজনক। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনার দুই বছর পর রাশিয়া সরকারকে বাংলাদেশ সরকার বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের কিস্তির অর্থ দেওয়া শুরু করবে।

প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদিত বিদ্যুতের মূল্য এখনো নির্ধারিত হয়নি। তা নির্ধারণের প্রক্রিয়া চলছে। তবে দেশের বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উৎপাদিত বিদ্যুতের মূল্যের চেয়ে পারমাণবিক বিদ্যুতের মূল্য কম হবে।

নিউক্লিয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে সংযুক্ত হতে ১০ মাসের মতো লাগতে পারে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে। এরই মধ্যে প্রথম ইউনিটের কাজ ৯০% আর দ্বিতীয় ইউনিটের কাজ ৭০% শেষ হয়েছে।

জানা যায়, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে পরে আরও দুটি ইউনিট নির্মাণ করা হবে। এর বাইরে দক্ষিণবঙ্গে আরেকটি পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের রিঅ্যাক্টর বিল্ডিং তৈরি করতে গিয়ে আটটি ধাপে রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স মেনটেইন করতে হয়েছে। সে হিসেবে প্রতিটি ধাপেই প্রকল্প বাস্তবায়নকারীদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হচ্ছে। প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের কাজ চূড়ান্ত ধাপে নিতে লেগেছে সাড়ে ছয় বছর। রিঅ্যাক্টর বিল্ডিংয়ে ইউরেনিয়াম ঢোকানোর আগে সব পারিপার্শ্বিক অবস্থা ঠিক আছে কি না তা পরীক্ষানিরীক্ষা করেই জ্বালানি ঢোকানো হবে। এখন রূপপুর কর্তৃপক্ষ ফুয়েল লোডিংয়ের বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। এ প্রকল্পের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রথম সুইচিং থেকেই বাংলাদেশের প্রশিক্ষিত জনবল এর সঙ্গে কাজ করছে। ফলে যেদিন বাংলাদেশ রাশিয়ার বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বুঝে নেবে তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে এ প্রকল্প পরিচালনা করতে এত বিশালসংখ্যক বিদেশি বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন আছে কি না। প্রকল্পটি পরিচালনার জন্য দেশি দক্ষ জনবলকে এরই মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যে ইউরেনিয়াম এসেছে তার আনলোডিং থেকে শুরু করে পরীক্ষানিরীক্ষা ও সংরক্ষণ সবকিছু বাংলাদেশি জনবল করছে।

২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে যে গ্রিড লাগবে তা রূপপুর প্রকল্প থেকেই শুরু হবে। অর্থাৎ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অবকাঠামো তৈরি করছে। এখান থেকে ডেডিকেটেড রেলওয়ে কমিউনিকেশনও তৈরি হবে।

জানা যায়, এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ইউরেনিয়ামের চালান ধাপে ধাপে আসবে। জ্বালানির চালান প্রতি সপ্তাহে আসবে। প্রথম চালানের জ্বালানি আসার পর সব ধরনের মেজারমেন্ট এরই মধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। এ জ্বালানি আসার আগে ডামি ফুয়েল ব্যবহার করে তা সংরক্ষণ করে এ প্রকল্পের বিদ্যুৎ সঞ্চালনের জন্য কোন লাইনগুলো আগে আসবে তা ইতোমধ্যে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর এ কাজগুলো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মনিটর করা হচ্ছে। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা আরও জানান, পিজিসিবি, বিটিসিএলসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করলে নির্ধারিত সময়েই এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে আসতে পারবে। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এমনভাবে নকশা করা হয়েছে যে, কোনো অবস্থায়ই এর রেডিয়েশন দ্বারা সাধারণ মানুষের কোনো ক্ষতি হবে না। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের রেডিয়েশন মনিটরিং এরিয়া হচ্ছে সাড়ে ১২ কিলোমিটার। কেন্দ্রটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে, মানবসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা যে কোনো কারণেই হোক না কেন, তা থেকে কোনো ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই। নিরাপত্তার বিষয়গুলো এমনভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, এখানে কোনো একটি সিস্টেম নষ্ট হয়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্য আরেকটি সিস্টেম চালু হয়ে যাবে। এ কেন্দ্রের রেডিয়েশন যে মানুষের কোনো ক্ষতি করবে না তা নিশ্চিত করার জন্য প্রকল্প এলাকায় ২৩টি মনিটরিং স্টেশন তৈরি করা হয়েছে। যেদিন ইউরেনিয়াম লোড করা হবে তার আগেই মানুষকে জানানো হবে সেদিন পরিবেশে রেডিয়েশনের মাত্রা কত। মানুষের আশঙ্কা দূর করার জন্য অটোমেটেড রেডিয়েশন মনিটরিং সিস্টেম চালু করা হবে। এজন্য যে নকশা করা হয়েছে তাতে প্রকল্প এলাকার পরে আর মনিটরিংয়ের প্রয়োজন হবে না। এ প্রকল্প এলাকার সীমানাপ্রাচীরের বাইরে সাধারণ মানুষ এখন যেমন ভাবে বসবাস করছেন, সেভাবেই তারা কোনো ক্ষতি ছাড়া থাকতে পারবেন।

এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রূপপুরে নেওয়া হয় বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জ্বালানি ইউরেনিয়াম। রাশিয়ার একটি কারখানা থেকে একটি বিশেষ বিমানে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পারমাণবিক জ্বালানির এ চালান আনা হয়। রাশিয়ার নভোসিবিরস্ক কেমিক্যাল কনসেনট্রেটস প্লান্টে (এনসিসিপি) এ জ্বালানি উৎপাদিত হয়। রূপপুরের জ্বালানি সরবরাহ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় চুক্তিবদ্ধ রয়েছে রোসাটম। রাশিয়ার ঋণ ও কারিগরি সহায়তায় নির্মাণ করা হচ্ছে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার দুই ইউনিটের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার বা ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর ৯০ শতাংশ ঋণ হিসেবে দিয়েছে রাশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে