শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

সংসদীয় দলের শেষ সভায় শেখ হাসিনা

অনির্বাচিত কাউকে আনার ষড়যন্ত্র

চ্যালেঞ্জিং নির্বাচন হবে, নেত্রী মুখে লোকমা তুলে দেবেন-এই ভাব ছাড়তে হবে ♦ জরিপ দেখে মনোনয়ন, কোনো মাধ্যমে তদবির করলে দরজা চিরতরে বন্ধ ♦ নৌকা না পেলেও দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে হবে ♦ ঘরে ঘরে মোশতাক সতর্ক থাকতে হবে ♦ প্রধানমন্ত্রীর সামনেই বাহাসে দুই এমপি
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
অনির্বাচিত কাউকে আনার ষড়যন্ত্র

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের বিরুদ্ধে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে সবচেয়ে বেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনবে এমনটি নয়। আন্তর্জতিক ও জাতীয় একটি মহল চায় বাংলাদেশে পাপেট (পুতুল) সরকার নির্বাচিত হোক।

তারা আবারও একটি অনির্বাচিত সরকার আনার ষড়যন্ত্র করছে। এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

গতকাল সংসদ ভবনে সরকারি দলের সভাকক্ষে দলের সংসদীয় সভায় শেখ হাসিনা দলীয় এমপিদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, নাকে খত দিয়ে হলেও বিএনপি ভোটে আসবে। আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও চ্যালেঞ্জিং হবে। নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। নৌকা যাকে দেওয়া হবে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাকে জয়ী করতে হবে। ঐক্যবদ্ধ না থাকলে জয় সহজ হবে না। এবার জনপ্রিয়তা ও মানুষের ভালোবাসা দিয়েই বিজয়ী হয়ে আসতে হবে। কেউ যদি মনে করেন, নেত্রী ‘লোকমা’ তুলে দেবে, আর খাবেন, এটা হবে না। আমি সার্ভে দেখেই মনোনয়ন দেব। যারা বর্তমানে আছেন, তারা যদি মনোনয়ন নাও পান, তবুও নৌকার পক্ষে কাজ করতে হবে। কারণ আপনারা তো গত পাঁচ বছর অনেক সুযোগ-সুবিধা পেয়েছেন। আর যদি আমার প্রার্থীকে কেউ ল্যাং মারার চেষ্টা করেন, তাহলে প্লান্টিও পাবেন। আমি সে ব্যবস্থা করব। মনে রাখতে হবে, ঐক্যের বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগের জন্য নয়, দেশের জন্য আমাদের ক্ষমতায় আসা প্রয়োজন। এ জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে হলে প্রস্তুত থাকতে হবে। আমি সর্বদা প্রস্তুত আছি। আপনাদেরও প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ দেশটাকে আমরা একটা জায়গায় নিয়ে এসেছি।

এ সময় প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভার কথা তুলে ধরে বলেন, সম্প্রতি ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বলেছেন, ‘যেভাবে ব্রাজিলকে গুছিয়ে রেখে গিয়েছিলাম এসে দেখি ছাড়খার করে দিয়েছে। নতুন করে সাজাতে হচ্ছে ব্রাজিলকে।’ এখন আমাদের দেশেও যদি অন্য কেউ ক্ষমতায় আসে দেশটা ধ্বংস করে দেবে। সুতরাং সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, ক্ষমতায় থাকার লোভে দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে ঐক্যবদ্ধ থেকে এ ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসবে। অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে তাদের ইচ্ছেমতো বাংলাদেশ পরিচালিত হবে।’ একই সঙ্গে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসতে পারে বলেও মন্তব্য করেন শেখ হাসিনা। সেদিকটা খেয়াল রেখে দলীয় এমপিদের প্রচার-প্রচারণায় অংশ নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, তারা জানে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে। এজন্য তারা নির্বাচন বানচাল করতে চায়। নির্বাচন বানচাল করে একটি অনির্বাচিত সরকার বসাতে চায়। এটা করতে পারলে তাদের তারা ইচ্ছেমতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে শুরু হওয়া বৈঠক এক ঘণ্টার বেশি সময় চলে। এ সময় তিনি দলের এমপিদের বক্তব্য শোনেন। এমপিদের মধ্যে নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমান, লালমনিরহাটের মোতাহার হোসেন, রাজবাড়ীর কাজী কেরামত আলী, লক্ষ্মীপুরের নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, চট্টগ্রামের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী,  সংরক্ষিত আসনের এমপি অ্যারোমা দত্ত, রুবিনা আকতার মিরা প্রমুখ বক্তৃতা করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সামনেই রাজবাড়ীর দুই এমপি জিল্লুল হাকিম ও কাজী কেরামত আলী বাহাসে লিপ্ত হন। এমপিরা তাদের বক্তব্যে স্থানীয় গ্রুপিংয়ের তথ্য দলীয় সভানেত্রীর দৃষ্টিতে আনেন। একই সঙ্গে এখন জেলায় জেলায়, ঘরে ঘরে খন্দকার মোশতাক রয়েছে, সেগুলোকে চিহ্নিত করে শাস্তির দাবি জানান।

প্রথমে দলীয় এমপিদের কথা শোনেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, নেত্রী দেশের ভিতরে অনেক রকম ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্রের অনেকেই জড়িত। জাতির পিতা দেশ স্বাধীন করে দিয়েছেন। একজন জাতির পিতা হাজার বছর পর জন্মেছিল। খন্দকার মোশতাক ছিল একজন। আর এখন প্রতিটি জেলায় একজন, একাধিক খন্দকার মোশতাক, ঘরে ঘরে মোশতাক। এদের চিহ্নিত করতে হবে। ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি বলেন, নেত্রী আমার মনোনয়নের দরকার নেই। কিন্তু আপনাকে ক্ষমতায় আসতে হবে, দেশের স্বার্থে। সেভাবে তথ্যের ভিত্তিতে মনোনয়ন দেবেন। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে বলেন।

এসময় রাজবাড়ীর সংসদ সদস্য কেরামত আলী বলেন, এলাকার গ্রুপিংয়ের কারণে আমি রাজনীতি করতে পারি না। তার (কাজী এরাদত) ভাইকে সাধারণ সম্পাদক করার পর থেকে তিনি নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছেন। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন এলাকায় গিয়ে এমপিদের মিটিং করার জন্য। কিন্তু জেলা আওয়ামী লীগের কথা হচ্ছে তাদের অনুমতি ছাড়া কোনো মিটিং করা যাবে না। এমপি হয়েও কি তিনি এলাকায় যেতে পারবেন না? এমন প্রশ্নও তোলেন তিনি। এ ছাড়া অভিযোগ তোলেন রাজবাড়ীর আরেক এমপি জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে। তার ইন্ধনে আমাকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় পত্রপত্রিকায় যা খুশি আমার বিরুদ্ধে লেখান একজন সংসদ সদস্য। এসময় প্রধানমন্ত্রীকে সে পত্রিকা দেখাতে চান কেরামত আলী।

জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এসব দেখ কেন? পত্রিকায় কী লিখল সেসব দেখে লাভ কী?’ এ সময় রাজবাড়ীর আরেক এমপি জিল্লুল হাকিম বলেন, ‘নেত্রী আমি তার বিরুদ্ধে নই। অহেতুক...।’ এসময় প্রধানমন্ত্রী জিল্লুল হাকিমকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, ‘তোমাকে কি মনোনয়ন দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে? তোমার বিরুদ্ধেও অনেক অভিযোগ আমার কাছে আছে। পত্রপত্রিকাতেও অনেক কথাবার্তা লেখা হচ্ছে দেখি। স্থানীয় কোন্দল নিয়ে এখানে বলার কী আছে? স্থানীয়ভাবে মিটিয়ে ফেল। কোন্দল না মেটাতে পারলে কপালে খারাপ আছে।’ লালমনিরহাটের এমপি মোতাহার হোসেন বলেন, ‘নেত্রী আমাদের স্থানীয়ভাবে কোন্দল না থাকলেও অনেক সময় ঢাকা থেকে অনেকে সমস্যা তৈরি করে, ঢাকায় বসে গ্রুপিং সৃষ্টি করে দেয় এলাকায়। এখন নির্বাচনকে সামনে রেখে অনেক মনোনয়নের ফেরিওলা বেরিয়েছে। এরা সারা বছর মাঠে থাকে না, নির্বাচন এলে তৎপরতা বাড়ে, এমপিদের বিরুদ্ধে সমালোচনা করে বক্তব্য দেয়, এতে দলের ক্ষতি হচ্ছে। এদের বিষয়ে নেত্রী পদক্ষেপ নিতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে সব তথ্য আছে, আমি সেভাবেই মনোনয়ন দেব।’ 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যোগ্যতা দিয়ে এবার মনোনয়ন পেতে হবে। এ সংসদে যারা আছেন তাদের অনেকে মনোনয়ন নাও পেতে পারেন। তাতে কেউ দলীয় প্রার্থীর বিরোধিতা বা বিদ্রোহী কর্মকান্ড করবেন না। যারা করবেন তাদের রাজনীতি শেষ হয়ে যাবে। কাউকে চেয়ার দেওয়া হবে না। এবার নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে, তাই নিজ যোগ্যতায় জয়ী হয়ে আসতে হবে। বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসতে পারে। এলেও তারা বিতর্কিত করার চেষ্টা করবে।

এসময় বিএনপির আন্দোলন ও ২৮ অক্টোবরের বিষয় নিয়ে কথা ওঠে। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ওরা আন্দোলন করে করুক, আমাদের বাধা দেওয়ার কিছু নেই, তবে রাজপথ আমরা ছেড়ে দেব না।’

সব ধর্মের মানুষকে এক হয়ে মাতৃভূমির জন্য কাজ করতে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা ইতোমধ্যে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। ২০২৬ সাল থেকে এর কার্যক্রম শুরু হবে। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক, সেটাই আমরা কামনা করি। সেজন্য সব ধর্মের মানুষকে এক হয়ে আমাদের এ মাতৃভূমির জন্য কাজ করতে হবে। কেননা এ দেশ আমাদের সবার।

গতকাল শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাঅষ্টমীর দিনে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে দুর্গাপূজা ম প পরিদর্শনকালে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন। খবর বাসস

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের হিন্দু সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত করে বলেন, আমরা আওয়ামী লীগ সব সময় আপনাদের (হিন্দু সম্প্রদায়) পাশে ছিলাম এবং থাকব। দেশ-বিদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে এ পূজা সম্পন্ন হোক সেটাই আমরা চাই। আমরা পাশে আছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনীর সদস্য থেকে শুরু করে আমাদের সংগঠনের নেতা-কর্মী প্রত্যেকেই পাশে থাকবেন। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যেন এখানে না ঘটতে পারে সেজন্য আমরা সবাই সতর্ক থাকব। তিনি বলেন, জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষ একসঙ্গে যুদ্ধ করেই বাংলাদেশ স্বাধীন করেছে। কিন্তু ’৭৫-এ জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল তা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছে। এই বাংলাদেশে আমরা দেখেছি ’৯২ সালের পর ২০০১ সালে এবং এরপরও বারবার আঘাত এসেছে। আমরা আওয়ামী লীগ সবসময় আপনাদের পাশে ছিলাম, পাশে আছি। বাংলাদেশের জনগণ উদারমনা এবং সবসময় অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী উল্লেখ করে তিনি বলেন, সে কারণেই আমাদের স্লোগান ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। ঠিক একইভাবে আমরা সবাই উৎসব পালন করে যাচ্ছি। আজ সারা দেশে ৩২ হাজারের ওপর পূজাম পে দুর্গাপূজা চলছে। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া-কোটালিপাড়ায় ৪৪০টি পূজাম প এবং ঢাকায় ২৪৬টি পূজাম প রয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, এই পূজা সারা দেশে শান্তিপূর্ণভাবে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে উৎসবের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের যতটুকু করার আমরা করেছি। হিন্দু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন দাবির অনেকগুলোই সরকার ইতোমধ্যে পূরণ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কিছুদিন আগেই এর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে তিনি বসেন এবং সেখানে বিস্তারিত বলেছেন। তিনি বলেন, আজ যেহেতু উৎসবের দিন তাই কী দিলাম, কী করলাম বা কী পেলাম, কী পেলাম না সে কথায় আমি যাব না।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা এই মাটির সন্তান সবাই। এই মাটিতে নিজ নিজ অধিকার নিয়ে আপনারা বসবাস করবেন। আর মহান মুক্তিযুদ্ধে সবাই এক হয়ে যুদ্ধ করেছেন। তাই এখানে সবারই সমান অধিকার রয়েছে। সে অধিকার যাতে বলবৎ ও সুপ্রতিষ্ঠিত থাকে আমরা সবসময় সে চেষ্টাই করি। তিনি বলেন, আপনারাও আশীর্বাদ করেন বাংলাদেশের জন্য। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যেন অব্যাহত থাকে। এখন ঘরে ঘরে খাবার আছে, বিদ্যুৎ আছে, চিকিৎসাসেবা আমরা মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। ২০০৮-এর নির্বাচনে বলেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ করব, সেটা আমরা করে দিয়েছি। এখন আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা। ইনশাল্লাহ আমরা সেটাও করতে পারব। সারা দেশে উন্নয়নের ছোঁয়া, কেননা মানুষের কল্যাণেই আমাদের কাজ। আর মানুষের কল্যাণ করাকেই আমরা একমাত্র দায়িত্ব বলে মনে করি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সবসময় বিশ্বাস করি সব ধর্ম বর্ণের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে। সুরা কাফেরুনের আয়াত ‘লাকুম দিনুকুম ওয়ালিয়াদিন’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোরআন শরিফেই সবাইকে নিজ নিজ ধর্ম পালনের অধিকার দেওয়া হয়েছে। কাজেই কেউ কারও ওপর হস্তক্ষেপ করবে না।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি জে এল ভৌমিক ও মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মনীন্দ্র কুমার নাথও বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রোমেন ম ল।

এ সময় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী সেলিম উপস্থিত ছিলেন। শুরুতে প্রধানমন্ত্রী পূজাম প পরিদর্শন করেন এবং পরে নৃত্য উপভোগ করেন।

প্রধানমন্ত্রী পরে রাজধানীর গোপীবাগে রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন পরিদর্শন করে ভক্তদের সঙ্গে শুভেচ্ছাবিনিময় করেন এবং ভাষণ দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা আমাদের যে সংবিধান দিয়েছেন সেখানেই সব ধর্ম বর্ণের মানুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করে গেছেন। আমাদের দুর্ভাগ্য ’৭৫-এ জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধ্বংস করে দেয়। তিনি বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে প্রতিটি উৎসব সবাই মিলে উদযাপন করে। এটাই বাংলাদেশের সৌন্দর্য। আজ সারা দেশে পূজাম পে সবাই শান্তিপূর্ণভাবে পূজা করতে পারছে। কিন্তু খালেদা জিয়া ও এরশাদের আমলে এ দেশে এমনও পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, মন্দিরে গিয়ে পূজা করার পরিস্থিতি তখন ছিল না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সবসময় একত্রে কাজ করে এবং আপনাদের পাশে রয়েছে। শান্তি বজায় রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ তাঁর দলের নেতা-কর্মীদেরও বিষয়টি নিশ্চিত করার তিনি নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ও সম্পাদক স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজি মহারাজ। প্রধানমন্ত্রী ঢাকার রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের বিবেকানন্দ বিদ্যার্থী ভবনের ছাত্রদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনার মোড়কও উন্মোচন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে