শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

সংসদীয় দলের শেষ সভায় শেখ হাসিনা

অনির্বাচিত কাউকে আনার ষড়যন্ত্র

চ্যালেঞ্জিং নির্বাচন হবে, নেত্রী মুখে লোকমা তুলে দেবেন-এই ভাব ছাড়তে হবে ♦ জরিপ দেখে মনোনয়ন, কোনো মাধ্যমে তদবির করলে দরজা চিরতরে বন্ধ ♦ নৌকা না পেলেও দলীয় প্রার্থীর পক্ষে কাজ করতে হবে ♦ ঘরে ঘরে মোশতাক সতর্ক থাকতে হবে ♦ প্রধানমন্ত্রীর সামনেই বাহাসে দুই এমপি
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
অনির্বাচিত কাউকে আনার ষড়যন্ত্র

প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের বিরুদ্ধে অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে সবচেয়ে বেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে। আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনবে এমনটি নয়। আন্তর্জতিক ও জাতীয় একটি মহল চায় বাংলাদেশে পাপেট (পুতুল) সরকার নির্বাচিত হোক।

তারা আবারও একটি অনির্বাচিত সরকার আনার ষড়যন্ত্র করছে। এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

গতকাল সংসদ ভবনে সরকারি দলের সভাকক্ষে দলের সংসদীয় সভায় শেখ হাসিনা দলীয় এমপিদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, নাকে খত দিয়ে হলেও বিএনপি ভোটে আসবে। আগামী নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও চ্যালেঞ্জিং হবে। নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। নৌকা যাকে দেওয়া হবে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাকে জয়ী করতে হবে। ঐক্যবদ্ধ না থাকলে জয় সহজ হবে না। এবার জনপ্রিয়তা ও মানুষের ভালোবাসা দিয়েই বিজয়ী হয়ে আসতে হবে। কেউ যদি মনে করেন, নেত্রী ‘লোকমা’ তুলে দেবে, আর খাবেন, এটা হবে না। আমি সার্ভে দেখেই মনোনয়ন দেব। যারা বর্তমানে আছেন, তারা যদি মনোনয়ন নাও পান, তবুও নৌকার পক্ষে কাজ করতে হবে। কারণ আপনারা তো গত পাঁচ বছর অনেক সুযোগ-সুবিধা পেয়েছেন। আর যদি আমার প্রার্থীকে কেউ ল্যাং মারার চেষ্টা করেন, তাহলে প্লান্টিও পাবেন। আমি সে ব্যবস্থা করব। মনে রাখতে হবে, ঐক্যের বিকল্প নেই। আওয়ামী লীগের জন্য নয়, দেশের জন্য আমাদের ক্ষমতায় আসা প্রয়োজন। এ জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে হলে প্রস্তুত থাকতে হবে। আমি সর্বদা প্রস্তুত আছি। আপনাদেরও প্রস্তুত থাকতে হবে। কারণ দেশটাকে আমরা একটা জায়গায় নিয়ে এসেছি।

এ সময় প্রধনমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভার কথা তুলে ধরে বলেন, সম্প্রতি ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বলেছেন, ‘যেভাবে ব্রাজিলকে গুছিয়ে রেখে গিয়েছিলাম এসে দেখি ছাড়খার করে দিয়েছে। নতুন করে সাজাতে হচ্ছে ব্রাজিলকে।’ এখন আমাদের দেশেও যদি অন্য কেউ ক্ষমতায় আসে দেশটা ধ্বংস করে দেবে। সুতরাং সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, ক্ষমতায় থাকার লোভে দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে ঐক্যবদ্ধ থেকে এ ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় আসবে। অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় এলে তাদের ইচ্ছেমতো বাংলাদেশ পরিচালিত হবে।’ একই সঙ্গে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসতে পারে বলেও মন্তব্য করেন শেখ হাসিনা। সেদিকটা খেয়াল রেখে দলীয় এমপিদের প্রচার-প্রচারণায় অংশ নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, তারা জানে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় আসবে। এজন্য তারা নির্বাচন বানচাল করতে চায়। নির্বাচন বানচাল করে একটি অনির্বাচিত সরকার বসাতে চায়। এটা করতে পারলে তাদের তারা ইচ্ছেমতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। সন্ধ্যা ৬টা ১০ মিনিটে শুরু হওয়া বৈঠক এক ঘণ্টার বেশি সময় চলে। এ সময় তিনি দলের এমপিদের বক্তব্য শোনেন। এমপিদের মধ্যে নারায়ণগঞ্জের শামীম ওসমান, লালমনিরহাটের মোতাহার হোসেন, রাজবাড়ীর কাজী কেরামত আলী, লক্ষ্মীপুরের নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, চট্টগ্রামের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী,  সংরক্ষিত আসনের এমপি অ্যারোমা দত্ত, রুবিনা আকতার মিরা প্রমুখ বক্তৃতা করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সামনেই রাজবাড়ীর দুই এমপি জিল্লুল হাকিম ও কাজী কেরামত আলী বাহাসে লিপ্ত হন। এমপিরা তাদের বক্তব্যে স্থানীয় গ্রুপিংয়ের তথ্য দলীয় সভানেত্রীর দৃষ্টিতে আনেন। একই সঙ্গে এখন জেলায় জেলায়, ঘরে ঘরে খন্দকার মোশতাক রয়েছে, সেগুলোকে চিহ্নিত করে শাস্তির দাবি জানান।

প্রথমে দলীয় এমপিদের কথা শোনেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নারায়ণগঞ্জের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বলেন, নেত্রী দেশের ভিতরে অনেক রকম ষড়যন্ত্র চলছে। এ ষড়যন্ত্রের অনেকেই জড়িত। জাতির পিতা দেশ স্বাধীন করে দিয়েছেন। একজন জাতির পিতা হাজার বছর পর জন্মেছিল। খন্দকার মোশতাক ছিল একজন। আর এখন প্রতিটি জেলায় একজন, একাধিক খন্দকার মোশতাক, ঘরে ঘরে মোশতাক। এদের চিহ্নিত করতে হবে। ব্যবস্থা নিতে হবে। তিনি বলেন, নেত্রী আমার মনোনয়নের দরকার নেই। কিন্তু আপনাকে ক্ষমতায় আসতে হবে, দেশের স্বার্থে। সেভাবে তথ্যের ভিত্তিতে মনোনয়ন দেবেন। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে বলেন।

এসময় রাজবাড়ীর সংসদ সদস্য কেরামত আলী বলেন, এলাকার গ্রুপিংয়ের কারণে আমি রাজনীতি করতে পারি না। তার (কাজী এরাদত) ভাইকে সাধারণ সম্পাদক করার পর থেকে তিনি নির্যাতনের শিকার হয়ে আসছেন। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন এলাকায় গিয়ে এমপিদের মিটিং করার জন্য। কিন্তু জেলা আওয়ামী লীগের কথা হচ্ছে তাদের অনুমতি ছাড়া কোনো মিটিং করা যাবে না। এমপি হয়েও কি তিনি এলাকায় যেতে পারবেন না? এমন প্রশ্নও তোলেন তিনি। এ ছাড়া অভিযোগ তোলেন রাজবাড়ীর আরেক এমপি জিল্লুল হাকিমের বিরুদ্ধে। তার ইন্ধনে আমাকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। স্থানীয় পত্রপত্রিকায় যা খুশি আমার বিরুদ্ধে লেখান একজন সংসদ সদস্য। এসময় প্রধানমন্ত্রীকে সে পত্রিকা দেখাতে চান কেরামত আলী।

জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এসব দেখ কেন? পত্রিকায় কী লিখল সেসব দেখে লাভ কী?’ এ সময় রাজবাড়ীর আরেক এমপি জিল্লুল হাকিম বলেন, ‘নেত্রী আমি তার বিরুদ্ধে নই। অহেতুক...।’ এসময় প্রধানমন্ত্রী জিল্লুল হাকিমকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, ‘তোমাকে কি মনোনয়ন দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে? তোমার বিরুদ্ধেও অনেক অভিযোগ আমার কাছে আছে। পত্রপত্রিকাতেও অনেক কথাবার্তা লেখা হচ্ছে দেখি। স্থানীয় কোন্দল নিয়ে এখানে বলার কী আছে? স্থানীয়ভাবে মিটিয়ে ফেল। কোন্দল না মেটাতে পারলে কপালে খারাপ আছে।’ লালমনিরহাটের এমপি মোতাহার হোসেন বলেন, ‘নেত্রী আমাদের স্থানীয়ভাবে কোন্দল না থাকলেও অনেক সময় ঢাকা থেকে অনেকে সমস্যা তৈরি করে, ঢাকায় বসে গ্রুপিং সৃষ্টি করে দেয় এলাকায়। এখন নির্বাচনকে সামনে রেখে অনেক মনোনয়নের ফেরিওলা বেরিয়েছে। এরা সারা বছর মাঠে থাকে না, নির্বাচন এলে তৎপরতা বাড়ে, এমপিদের বিরুদ্ধে সমালোচনা করে বক্তব্য দেয়, এতে দলের ক্ষতি হচ্ছে। এদের বিষয়ে নেত্রী পদক্ষেপ নিতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে সব তথ্য আছে, আমি সেভাবেই মনোনয়ন দেব।’ 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যোগ্যতা দিয়ে এবার মনোনয়ন পেতে হবে। এ সংসদে যারা আছেন তাদের অনেকে মনোনয়ন নাও পেতে পারেন। তাতে কেউ দলীয় প্রার্থীর বিরোধিতা বা বিদ্রোহী কর্মকান্ড করবেন না। যারা করবেন তাদের রাজনীতি শেষ হয়ে যাবে। কাউকে চেয়ার দেওয়া হবে না। এবার নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে, তাই নিজ যোগ্যতায় জয়ী হয়ে আসতে হবে। বিএনপি শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসতে পারে। এলেও তারা বিতর্কিত করার চেষ্টা করবে।

এসময় বিএনপির আন্দোলন ও ২৮ অক্টোবরের বিষয় নিয়ে কথা ওঠে। তখন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ওরা আন্দোলন করে করুক, আমাদের বাধা দেওয়ার কিছু নেই, তবে রাজপথ আমরা ছেড়ে দেব না।’

সব ধর্মের মানুষকে এক হয়ে মাতৃভূমির জন্য কাজ করতে : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা ইতোমধ্যে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। ২০২৬ সাল থেকে এর কার্যক্রম শুরু হবে। বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকুক, সেটাই আমরা কামনা করি। সেজন্য সব ধর্মের মানুষকে এক হয়ে আমাদের এ মাতৃভূমির জন্য কাজ করতে হবে। কেননা এ দেশ আমাদের সবার।

গতকাল শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাঅষ্টমীর দিনে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে দুর্গাপূজা ম প পরিদর্শনকালে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন। খবর বাসস

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের হিন্দু সম্প্রদায়কে আশ্বস্ত করে বলেন, আমরা আওয়ামী লীগ সব সময় আপনাদের (হিন্দু সম্প্রদায়) পাশে ছিলাম এবং থাকব। দেশ-বিদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে এ পূজা সম্পন্ন হোক সেটাই আমরা চাই। আমরা পাশে আছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষকারী বাহিনীর সদস্য থেকে শুরু করে আমাদের সংগঠনের নেতা-কর্মী প্রত্যেকেই পাশে থাকবেন। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা যেন এখানে না ঘটতে পারে সেজন্য আমরা সবাই সতর্ক থাকব। তিনি বলেন, জাতির পিতার ডাকে সাড়া দিয়ে হাতে অস্ত্র তুলে নিয়ে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব শ্রেণির মানুষ একসঙ্গে যুদ্ধ করেই বাংলাদেশ স্বাধীন করেছে। কিন্তু ’৭৫-এ জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর যে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল তা থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন হয়েছে। এই বাংলাদেশে আমরা দেখেছি ’৯২ সালের পর ২০০১ সালে এবং এরপরও বারবার আঘাত এসেছে। আমরা আওয়ামী লীগ সবসময় আপনাদের পাশে ছিলাম, পাশে আছি। বাংলাদেশের জনগণ উদারমনা এবং সবসময় অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী উল্লেখ করে তিনি বলেন, সে কারণেই আমাদের স্লোগান ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। ঠিক একইভাবে আমরা সবাই উৎসব পালন করে যাচ্ছি। আজ সারা দেশে ৩২ হাজারের ওপর পূজাম পে দুর্গাপূজা চলছে। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া-কোটালিপাড়ায় ৪৪০টি পূজাম প এবং ঢাকায় ২৪৬টি পূজাম প রয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, এই পূজা সারা দেশে শান্তিপূর্ণভাবে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে উৎসবের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের যতটুকু করার আমরা করেছি। হিন্দু সম্প্রদায়ের বিভিন্ন দাবির অনেকগুলোই সরকার ইতোমধ্যে পূরণ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কিছুদিন আগেই এর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে তিনি বসেন এবং সেখানে বিস্তারিত বলেছেন। তিনি বলেন, আজ যেহেতু উৎসবের দিন তাই কী দিলাম, কী করলাম বা কী পেলাম, কী পেলাম না সে কথায় আমি যাব না।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা এই মাটির সন্তান সবাই। এই মাটিতে নিজ নিজ অধিকার নিয়ে আপনারা বসবাস করবেন। আর মহান মুক্তিযুদ্ধে সবাই এক হয়ে যুদ্ধ করেছেন। তাই এখানে সবারই সমান অধিকার রয়েছে। সে অধিকার যাতে বলবৎ ও সুপ্রতিষ্ঠিত থাকে আমরা সবসময় সে চেষ্টাই করি। তিনি বলেন, আপনারাও আশীর্বাদ করেন বাংলাদেশের জন্য। বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা যেন অব্যাহত থাকে। এখন ঘরে ঘরে খাবার আছে, বিদ্যুৎ আছে, চিকিৎসাসেবা আমরা মানুষের কাছে পৌঁছে দিচ্ছি। ২০০৮-এর নির্বাচনে বলেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশ করব, সেটা আমরা করে দিয়েছি। এখন আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা। ইনশাল্লাহ আমরা সেটাও করতে পারব। সারা দেশে উন্নয়নের ছোঁয়া, কেননা মানুষের কল্যাণেই আমাদের কাজ। আর মানুষের কল্যাণ করাকেই আমরা একমাত্র দায়িত্ব বলে মনে করি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সবসময় বিশ্বাস করি সব ধর্ম বর্ণের মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে। সুরা কাফেরুনের আয়াত ‘লাকুম দিনুকুম ওয়ালিয়াদিন’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোরআন শরিফেই সবাইকে নিজ নিজ ধর্ম পালনের অধিকার দেওয়া হয়েছে। কাজেই কেউ কারও ওপর হস্তক্ষেপ করবে না।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি জে এল ভৌমিক ও মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মনীন্দ্র কুমার নাথও বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রোমেন ম ল।

এ সময় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস ও স্থানীয় সংসদ সদস্য হাজী সেলিম উপস্থিত ছিলেন। শুরুতে প্রধানমন্ত্রী পূজাম প পরিদর্শন করেন এবং পরে নৃত্য উপভোগ করেন।

প্রধানমন্ত্রী পরে রাজধানীর গোপীবাগে রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন পরিদর্শন করে ভক্তদের সঙ্গে শুভেচ্ছাবিনিময় করেন এবং ভাষণ দেন।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা আমাদের যে সংবিধান দিয়েছেন সেখানেই সব ধর্ম বর্ণের মানুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করে গেছেন। আমাদের দুর্ভাগ্য ’৭৫-এ জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধ্বংস করে দেয়। তিনি বলেন, বিশ্বে বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে প্রতিটি উৎসব সবাই মিলে উদযাপন করে। এটাই বাংলাদেশের সৌন্দর্য। আজ সারা দেশে পূজাম পে সবাই শান্তিপূর্ণভাবে পূজা করতে পারছে। কিন্তু খালেদা জিয়া ও এরশাদের আমলে এ দেশে এমনও পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, মন্দিরে গিয়ে পূজা করার পরিস্থিতি তখন ছিল না। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সবসময় একত্রে কাজ করে এবং আপনাদের পাশে রয়েছে। শান্তি বজায় রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ তাঁর দলের নেতা-কর্মীদেরও বিষয়টি নিশ্চিত করার তিনি নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ ও সম্পাদক স্বামী পূর্ণাত্মানন্দজি মহারাজ। প্রধানমন্ত্রী ঢাকার রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের বিবেকানন্দ বিদ্যার্থী ভবনের ছাত্রদের প্রকাশিত একটি প্রকাশনার মোড়কও উন্মোচন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৪৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম