শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আলোচনার কেন্দ্রে জাতীয় পার্টি

ভোটে গেলে স্যাংশন আসতে পারে : জি এম কাদের ♦ হঠাৎ গেলেন বঙ্গভবনে ♦ ৫৯ জেলা নেতার ৫৭ জনই নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনার কেন্দ্রে জাতীয় পার্টি

হঠাৎ আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে জাতীয় পার্টি। তিন দলকে যুক্তরাষ্ট্রের চিঠি দেওয়ার পর হঠাৎ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সাক্ষাতের আগে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেছেন পার্টির তৃণমূলের নেতারা। ৫৯ জেলা নেতার ৫৭ জনই কথা বলেছেন নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে। যদিও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার দেওয়া হয়েছে পার্টি চেয়ারম্যানকে। ওই সভাতেই জি এম কাদের বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, নির্বাচনে গেলে স্যাংশন আসারও আশঙ্কা রয়েছে।

গত রাত ৮টার দিকে জি এম কাদের বঙ্গভবনে প্রবেশ করেন। এক ঘণ্টার বেশি সময় সেখানে অবস্থান করেন তিনি। বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিনি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এটি স্রেফ সৌজন্য সাক্ষাৎ। রাষ্ট্রপতি চা আপ্যায়নের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এর বাইরে কিছু নয়।’ তবে জাতীয় পার্টি সূত্র বলছেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সংলাপ ইস্যুতে কথা হয়েছে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছোট ভাই জি এম কাদেরের। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এ কথা স্বীকার করেননি জাতীয় পার্টির নেতারা। নির্বাচনে গেলে স্যাংশন আসার আশঙ্কা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচনে যাওয়ার এখনো পরিবেশ তৈরি হয়নি। নির্বাচনে গেলে স্যাংশন আসারও আশঙ্কা রয়েছে। গতকাল রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় তিনি এ কথা বলেন। সভায় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, আপনারা আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন সিদ্ধান্ত নেওয়ার। নানা বিষয়ে আমাকে ভেবে দেখতে হচ্ছে। এ অবস্থায় যদি আমরা নির্বাচনে যাই আর যদি পরে সরকার সমস্যায় পড়ে তাহলে কী হবে? দেশে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন না হয় এবং সরকার যদি সংলাপ না করে তাহলে নির্বাচনে গেলে আমাদের ওপর স্যাংশন আসতে পারে। যদি আলাপ-আলোচনা না করে তাহলে সরকারের ওপর বড় ধরনের স্যাংশন আসতে পারে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের চিঠি এসেছে আমাদের কাছে। এ চিঠির গুরুত্ব অনেক। এটা যুক্তরাষ্ট্রের অফিসিয়াল চিঠি। তারা সংলাপ চাচ্ছে। আমরাও সংলাপের কথা বলে আসছি। আমরা আর কোনো দলের মুখাপেক্ষী থাকতে চাই না। আমরা এখন দলগতভাবে অনেক শক্তিশালী। গতকাল সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট গ্রহণ নিশ্চিত করতে সব দলের অংশগ্রহণে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। এ সংলাপের উদ্যোগ সরকারকেই নিতে হবে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, পিটার হাস সোমবার বনানীতে এসেছিলেন। তিনি ডোনাল্ড লুর লেখা একটি চিঠি হস্তান্তর করেছেন। চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য হচ্ছে- তারা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় এবং সহিংসতা পরিহার ও সংযমী হতে সব পক্ষকে আহ্বান জানায়। জি এম কাদের বলেন, এ চিঠিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপের জন্য এগিয়ে আসা সরকারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা চাই সব পক্ষ বসুক। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে তারা আলোচনা করুক। কিন্তু পরিবেশ দেখা যাচ্ছে না। বিশেষ করে বিএনপির প্রায় সব সিনিয়র নেতা জেলে। কর্মীরা এলাকাছাড়া। অনেকে ধান খেতে রাতযাপন করছেন। এ অবস্থায় সংলাপের সুযোগ দেখছি না। সরকারের পক্ষ থেকে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জেল থেকে বের করতে হবে। নেতা-কর্মীদের মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা গ্রহণযোগ্য সংলাপের বিষয়ে ক্ষমতাসীন দলকে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে।

কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় নানা আলোচনা : বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়ে মহাজোটে অন্তর্ভুক্ত হলেও জাতীয় পার্টির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে যেতেও অসম্মতি জানিয়েছেন। গতকাল রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দিনব্যাপী পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় নেতারা এ আহ্বান জানান। সভায় দেশের জেলা, কেন্দ্রীয় এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষনেতারা অংশ নেন। এতে বক্তব্য দেন ৫৯ জন জেলা নেতা। তার মধ্যে ৫৭ জনই বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিষয়ে জোরালো বক্তব্য দেন। সারা দেশ থেকে আগত নেতা-কর্মীদের নিয়ে জাপার এ সভাটি শুরু হয় সকাল ১০টায়। দুপুরে খাবারের বিরতির সময়টুকু ছাড়া বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলে সভা। এতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট-মহাজোটের প্রসঙ্গ নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা শীর্ষ নেতাদের জানান জাপার তৃণমূল নেতারা। নিপীড়ন, নির্যাতনের নানা চিত্র তুলে ধরে তারা স্লোগান দেন ‘দালালি না রাজপথ? রাজপথ রাজপথ’। সভায় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের এবং মহাসচিব মুজিবুুল হক চুন্নু বক্তব্য দেন। এতে অন্য শীর্ষনেতারা উপস্থিত থাকলেও কোনো বক্তব্য দেননি। সভার শেষ দিকে পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আওয়ামী লীগের সঙ্গে না থাকলে আমরা কী করব জানতে চাইলে উপস্থিত নেতারা সম্মিলিতভাবে উচ্চৈঃস্বরে বিএনপির সঙ্গে মার্চ করতে বলেন। তারা জনগণের সেন্টিমেন্টের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করার কথা বলেন। সভায় রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র আওয়ামী লীগের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, আওয়ামী লীগ বিশ্বাসঘাতক। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল আলম রুবেল বলেন, আওয়ামী লীগ তিলে তিলে জাতীয় পার্টিকে ধ্বংস করেছে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি নুরুচ্ছফা সরকার বলেন, এ সরকারের সঙ্গে থাকা ঠিক হবে না। সিরাজগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুল ইসলাম ঝন্টু বলেন, আওয়ামী লীগ কথা দিয়ে কথা রাখে না। রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক বলেন, সরকারের জনপ্রিয়তা এখন শূন্যের কোঠায়। বরিশাল মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মুর্তজা বলেন, আওয়ামী লীগ ভোটচোর। শেরপুর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস আগামীতে একক নির্বাচন করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এই আওয়ামী লীগ আমাদের খানখান করে দিয়েছে। রাজবাড়ী জেলা সভাপতি হাবিবুর রহমান বাচ্চু বলেন, আমার এলাকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে অভ্যন্তরীণ কোন্দল রয়েছে। সভায় ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম পাঠান ‘আওয়ামী লীগ আগামীতে বিপদে পড়লে আমরাও রক্ষা পাব না’ এমন বক্তব্য দিলে পুরো হাউস মুহূর্তে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পাঠানের বিরুদ্ধে নেতারা স্লোগান দিতে থাকলে একপর্যায়ে বক্তব্য শেষ না করে মাইক ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। সভার শেষ প্রান্তে দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, আমি নেতাদের আবেগ বুঝলাম। দেশ ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেব। আমার প্রতি তোমরা আস্থা রেখো। তবে দল এখন পর্যন্ত নির্বাচনে যাবে কি না বা আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বাঁধবে কি না- এর উত্তরে তিনি বলেন, অবস্থার প্রেক্ষাপটে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আমরা আগামী নির্বাচনের বিষয়ে সব সিদ্ধান্ত আমাদের চেয়ারম্যানের ওপর অর্পণ করেছি। উনি দেশ, জনগণ এবং পার্টির মঙ্গলে যে সিদ্ধান্ত নেবেন আমরা তাই মেনে নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘ রাজশাহী জেলার উদ্যোগে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গুরুত্ব ও ব্যবহার বিষয়ক আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে সহায়তা করতে পারে গ্রাম আদালত

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের জন্য নতুন সূচনা বয়ে আনবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ
কলাপাড়ায় দেড় হাজার তালের বীজ রোপণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আইসিএসবি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও
আন্তর্জাতিক উদ্যোগে ওজোন স্তরের ক্ষয় অনেকটাই কমেছে: ডব্লিউএমও

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!
নড়াইলে ষাঁড়ের লড়াই দেখতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবকের!

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিলেটে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার
চকরিয়ায় নবজাতকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি
মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নড়াইল জেলা ইউনিট কমান্ড বাতিলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
সিলেটে হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’
‌‘পরিবারে পুরুষের সঙ্গে নারী জেলেদেরও কার্ড থাকতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব
রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ
চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম