শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আলোচনার কেন্দ্রে জাতীয় পার্টি

ভোটে গেলে স্যাংশন আসতে পারে : জি এম কাদের ♦ হঠাৎ গেলেন বঙ্গভবনে ♦ ৫৯ জেলা নেতার ৫৭ জনই নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনার কেন্দ্রে জাতীয় পার্টি

হঠাৎ আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে জাতীয় পার্টি। তিন দলকে যুক্তরাষ্ট্রের চিঠি দেওয়ার পর হঠাৎ রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। সাক্ষাতের আগে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেছেন পার্টির তৃণমূলের নেতারা। ৫৯ জেলা নেতার ৫৭ জনই কথা বলেছেন নির্বাচনে না যাওয়ার পক্ষে। যদিও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার দেওয়া হয়েছে পার্টি চেয়ারম্যানকে। ওই সভাতেই জি এম কাদের বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, নির্বাচনে গেলে স্যাংশন আসারও আশঙ্কা রয়েছে।

গত রাত ৮টার দিকে জি এম কাদের বঙ্গভবনে প্রবেশ করেন। এক ঘণ্টার বেশি সময় সেখানে অবস্থান করেন তিনি। বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিনি সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এটি স্রেফ সৌজন্য সাক্ষাৎ। রাষ্ট্রপতি চা আপ্যায়নের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এর বাইরে কিছু নয়।’ তবে জাতীয় পার্টি সূত্র বলছেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সংলাপ ইস্যুতে কথা হয়েছে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছোট ভাই জি এম কাদেরের। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে এ কথা স্বীকার করেননি জাতীয় পার্টির নেতারা। নির্বাচনে গেলে স্যাংশন আসার আশঙ্কা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেন, নির্বাচনে যাওয়ার এখনো পরিবেশ তৈরি হয়নি। নির্বাচনে গেলে স্যাংশন আসারও আশঙ্কা রয়েছে। গতকাল রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় তিনি এ কথা বলেন। সভায় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, আপনারা আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন সিদ্ধান্ত নেওয়ার। নানা বিষয়ে আমাকে ভেবে দেখতে হচ্ছে। এ অবস্থায় যদি আমরা নির্বাচনে যাই আর যদি পরে সরকার সমস্যায় পড়ে তাহলে কী হবে? দেশে যদি সুষ্ঠু নির্বাচন না হয় এবং সরকার যদি সংলাপ না করে তাহলে নির্বাচনে গেলে আমাদের ওপর স্যাংশন আসতে পারে। যদি আলাপ-আলোচনা না করে তাহলে সরকারের ওপর বড় ধরনের স্যাংশন আসতে পারে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের চিঠি এসেছে আমাদের কাছে। এ চিঠির গুরুত্ব অনেক। এটা যুক্তরাষ্ট্রের অফিসিয়াল চিঠি। তারা সংলাপ চাচ্ছে। আমরাও সংলাপের কথা বলে আসছি। আমরা আর কোনো দলের মুখাপেক্ষী থাকতে চাই না। আমরা এখন দলগতভাবে অনেক শক্তিশালী। গতকাল সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট গ্রহণ নিশ্চিত করতে সব দলের অংশগ্রহণে সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ। এ সংলাপের উদ্যোগ সরকারকেই নিতে হবে। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, পিটার হাস সোমবার বনানীতে এসেছিলেন। তিনি ডোনাল্ড লুর লেখা একটি চিঠি হস্তান্তর করেছেন। চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রের বক্তব্য হচ্ছে- তারা শান্তিপূর্ণ উপায়ে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় এবং সহিংসতা পরিহার ও সংযমী হতে সব পক্ষকে আহ্বান জানায়। জি এম কাদের বলেন, এ চিঠিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপের জন্য এগিয়ে আসা সরকারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা চাই সব পক্ষ বসুক। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার উপায় নিয়ে তারা আলোচনা করুক। কিন্তু পরিবেশ দেখা যাচ্ছে না। বিশেষ করে বিএনপির প্রায় সব সিনিয়র নেতা জেলে। কর্মীরা এলাকাছাড়া। অনেকে ধান খেতে রাতযাপন করছেন। এ অবস্থায় সংলাপের সুযোগ দেখছি না। সরকারের পক্ষ থেকে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জেল থেকে বের করতে হবে। নেতা-কর্মীদের মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা গ্রহণযোগ্য সংলাপের বিষয়ে ক্ষমতাসীন দলকে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করতে হবে।

কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় নানা আলোচনা : বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়ে মহাজোটে অন্তর্ভুক্ত হলেও জাতীয় পার্টির তৃণমূল নেতা-কর্মীরা আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে যেতেও অসম্মতি জানিয়েছেন। গতকাল রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দিনব্যাপী পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির জরুরি সভায় নেতারা এ আহ্বান জানান। সভায় দেশের জেলা, কেন্দ্রীয় এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষনেতারা অংশ নেন। এতে বক্তব্য দেন ৫৯ জন জেলা নেতা। তার মধ্যে ৫৭ জনই বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিষয়ে জোরালো বক্তব্য দেন। সারা দেশ থেকে আগত নেতা-কর্মীদের নিয়ে জাপার এ সভাটি শুরু হয় সকাল ১০টায়। দুপুরে খাবারের বিরতির সময়টুকু ছাড়া বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলে সভা। এতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট-মহাজোটের প্রসঙ্গ নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা শীর্ষ নেতাদের জানান জাপার তৃণমূল নেতারা। নিপীড়ন, নির্যাতনের নানা চিত্র তুলে ধরে তারা স্লোগান দেন ‘দালালি না রাজপথ? রাজপথ রাজপথ’। সভায় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের এবং মহাসচিব মুজিবুুল হক চুন্নু বক্তব্য দেন। এতে অন্য শীর্ষনেতারা উপস্থিত থাকলেও কোনো বক্তব্য দেননি। সভার শেষ দিকে পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আওয়ামী লীগের সঙ্গে না থাকলে আমরা কী করব জানতে চাইলে উপস্থিত নেতারা সম্মিলিতভাবে উচ্চৈঃস্বরে বিএনপির সঙ্গে মার্চ করতে বলেন। তারা জনগণের সেন্টিমেন্টের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করার কথা বলেন। সভায় রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র আওয়ামী লীগের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, আওয়ামী লীগ বিশ্বাসঘাতক। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল আলম রুবেল বলেন, আওয়ামী লীগ তিলে তিলে জাতীয় পার্টিকে ধ্বংস করেছে। চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি নুরুচ্ছফা সরকার বলেন, এ সরকারের সঙ্গে থাকা ঠিক হবে না। সিরাজগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুল ইসলাম ঝন্টু বলেন, আওয়ামী লীগ কথা দিয়ে কথা রাখে না। রংপুর জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রাজ্জাক বলেন, সরকারের জনপ্রিয়তা এখন শূন্যের কোঠায়। বরিশাল মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট গোলাম মুর্তজা বলেন, আওয়ামী লীগ ভোটচোর। শেরপুর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস আগামীতে একক নির্বাচন করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, এই আওয়ামী লীগ আমাদের খানখান করে দিয়েছে। রাজবাড়ী জেলা সভাপতি হাবিবুর রহমান বাচ্চু বলেন, আমার এলাকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে অভ্যন্তরীণ কোন্দল রয়েছে। সভায় ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম পাঠান ‘আওয়ামী লীগ আগামীতে বিপদে পড়লে আমরাও রক্ষা পাব না’ এমন বক্তব্য দিলে পুরো হাউস মুহূর্তে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পাঠানের বিরুদ্ধে নেতারা স্লোগান দিতে থাকলে একপর্যায়ে বক্তব্য শেষ না করে মাইক ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। সভার শেষ প্রান্তে দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জি এম কাদের বলেন, আমি নেতাদের আবেগ বুঝলাম। দেশ ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেব। আমার প্রতি তোমরা আস্থা রেখো। তবে দল এখন পর্যন্ত নির্বাচনে যাবে কি না বা আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট বাঁধবে কি না- এর উত্তরে তিনি বলেন, অবস্থার প্রেক্ষাপটে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, আমরা আগামী নির্বাচনের বিষয়ে সব সিদ্ধান্ত আমাদের চেয়ারম্যানের ওপর অর্পণ করেছি। উনি দেশ, জনগণ এবং পার্টির মঙ্গলে যে সিদ্ধান্ত নেবেন আমরা তাই মেনে নেব।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
নিরাপদ সড়কের দাবিতে ফার্মগেটে শিক্ষার্থীদের অবরোধ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে ফার্মগেটে শিক্ষার্থীদের অবরোধ

এই মাত্র | নগর জীবন

সৌন্দর্য বাড়াতে ১৫ বছরে ৪০০ বার সার্জারি
সৌন্দর্য বাড়াতে ১৫ বছরে ৪০০ বার সার্জারি

৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্দান্ত সৌম্য-সাইফ, ওপেনিং জুটিতেই দেড়শ’ পার
দুর্দান্ত সৌম্য-সাইফ, ওপেনিং জুটিতেই দেড়শ’ পার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের সামনে লাল কাপড় টাঙালেন এলাকাবাসী, বেড়েছে ভোগান্তি
ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজের সামনে লাল কাপড় টাঙালেন এলাকাবাসী, বেড়েছে ভোগান্তি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপেক সম্মেলনের আগেই ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ল উত্তর কোরিয়া
অ্যাপেক সম্মেলনের আগেই ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়ল উত্তর কোরিয়া

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়দাবাদে নির্মাণাধীন ভবন থেকে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সায়দাবাদে নির্মাণাধীন ভবন থেকে যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘সমন্বয়ের অভাবে জলাবদ্ধতা ও পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ বারবার ব্যর্থ হচ্ছে’
‘সমন্বয়ের অভাবে জলাবদ্ধতা ও পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার চ্যালেঞ্জ বারবার ব্যর্থ হচ্ছে’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল
দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়পুরে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত
রায়পুরে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংককে ঠেকাতে একীভূত হচ্ছে ইউরোপের মহাকাশ সংস্থাগুলো
স্টারলিংককে ঠেকাতে একীভূত হচ্ছে ইউরোপের মহাকাশ সংস্থাগুলো

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে চিন্তা করে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে চিন্তা করে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে ঘরে আগুন, স্ত্রী-সন্তানসহ দগ্ধ ৬
বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে ঘরে আগুন, স্ত্রী-সন্তানসহ দগ্ধ ৬

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপেক্ষায় ৬ হাজার ট্রাক, গাজায় ত্রাণে বাধা না দেওয়ার নির্দেশ আইসিজের
অপেক্ষায় ৬ হাজার ট্রাক, গাজায় ত্রাণে বাধা না দেওয়ার নির্দেশ আইসিজের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৫২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত নাঈম গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত নাঈম গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোলেস্টেরল কমানো ওষুধ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমায়: গবেষণা
কোলেস্টেরল কমানো ওষুধ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমায়: গবেষণা

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মিশরকে ৪ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দিল ইইউ
মিশরকে ৪ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দিল ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি
বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান
সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান
নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক
ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলায় সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’
‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলায় সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম