শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আজ ফেনী-বিলোনিয়া মুক্ত দিবস

যে যুদ্ধের কৌশল পড়ানো হয় বিশ্বজুড়ে

জাফর ইমাম বীরবিক্রম
প্রিন্ট ভার্সন
যে যুদ্ধের কৌশল পড়ানো হয় বিশ্বজুড়ে

রক্তক্ষয়ী ফেনী বিলোনিয়া সম্মুখ যুদ্ধ ছিল সামরিক রণকৌশল ও নৈপুণ্যের দিক থেকে উভয় পক্ষের জন্য একটি উত্তপ্ত রণাঙ্গন তথা জয়-পরাজয়ের এক বড় চ্যালেঞ্জ। পৃথিবীর বহু সামরিক কলেজ ও স্কুলে এ যুদ্ধের রণকৌশল পড়ানো হয়। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে পৃথিবীর বিভিন্ন সামরিক কলেজ থেকে জেনারেল এবং পদস্থ সেনাকর্মকর্তাদের একটি বড় প্রতিনিধি দল ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধের রণকৌশল সম্পর্কে  জানতে রণক্ষেত্রগুলো পরিদর্শন করেন। ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধের সফলতা ছিল সারা দেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তীব্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। তাই সেদিন সবার দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিল এ তাৎপর্যপূর্ণ বিলোনিয়া যুদ্ধের ওপর।

ফেনীর বুক চিরে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ ও সড়কপথ প্রসারিত এবং চট্টগ্রামের দিক থেকে ফেনীই হলো সারা দেশের প্রবেশদ্বার। মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভ থেকে পাক-বাহিনী ‘সোয়াত’ জাহাজে বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ নিয়ে আসছিল এবং চট্টগ্রাম বন্দরে সেগুলো খালাস হচ্ছিল এবং বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদসহ আরও জাহাজ ছিল নোঙর এবং খালাসের অপেক্ষায়। তাদের এ বাড়তি সৈন্য এবং গোলাবারুদ রেল এবং সড়ক দিয়ে ফেনীর ওপর দিয়ে সারা দেশে পাচার করে তাদের ঘাঁটি এবং অবস্থানগুলো আরও শক্তিশালী করা এবং যুদ্ধের গতিবেগ তাদের অনুকূলে নিয়ে আসার এক বড় ধরনের পরিকল্পনা ছিল তাদের। মুক্তিযুদ্ধে বৃহত্তর নোয়াখালীর (ফেনী, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী ও কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম ও লাকসামের অংশ বিশেষ) রাজনগর সাব-সেক্টরের অধিনায়ক এবং নিউক্লিয়াস দশম ইস্ট বেঙ্গলের প্রতিষ্ঠাতা অধিনায়ক হিসেবে আমার ওপর দায়িত্ব ছিল ‘ফেনীর ওপর দিয়ে যেন একটি পিপীলিকাও যেতে না পারে।’ তারা এ বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ ফেনী হয়ে সারা দেশে নিতে পারলে যুদ্ধের গতিবেগ তাদের অনুকূলে হতো তীব্র থেকে তীব্রতর। তাই আমরা চট্টগ্রাম-ঢাকা রেল ও সড়কপথে ফেনী থেকে লাকসামের মধ্যবর্তী অংশে শরশর্দী, গুণবতী রেলসেতু, ফেনী-চৌদ্দগ্রাম মহাসড়কে বাজংকরা সড়ক সেতুসহ বেশ কিছু সেতু ও কালভার্ট এবং ফেনী-বিলোনিয়া পথে আরও কিছু রেলসেতু উচ্চক্ষমতাশালী বিস্ফোরক দিয়ে উড়িয়ে সমগ্র যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত করে দেই। ফেনীর অদূরে কালীরবাজারে পাকবাহিনীর শক্ত ঘাঁটি থেকে আমরা মাত্র ১ হাজার গজের মধ্যে মুন্সীরহাটে ৩ মাইল দীর্ঘ প্রতিরক্ষা ব্যূহ গড়ে তুলি। নিউক্লিয়াস-দশম ইস্ট বেঙ্গল ও রাজনগর সাব-সেক্টরের মুন্সীরহাট ডিফেন্স এবং কালীরবাজারে শত্রুর প্রতিরক্ষার মাঝে আমরা প্রায় ৬০০-৭০০ গজ ঘন অ্যান্টি-ট্যাংক ও অ্যান্টি-পারসোন্যাল মাইনক্ষেত্র স্থাপন করি। শত্রু বাহিনীর ছিল ট্যাংক, কামান, হেলিকপ্টার, ছত্রী সেনা, জঙ্গি বিমান, মুহুরী নদীতে ছিল নেভাল গানবোট এবং ফেনীতে ছিল তাদের এক ব্রিগেডের অধিক সৈন্য। তাদের এই ক্ষমতার বিপক্ষে আমাদের ছিল অসীম মনোবল এবং শত্রু নিধন করে দেশ স্বাধীন করার দৃঢ় সংকল্প ও শপথ। এ সম্মুখযুদ্ধে শত্রু বাহিনী মে মাস থেকে ২১ জুন পর্যন্ত আমাদের ওপর অনেক আক্রমণ চালায় এবং একটি ব্রিগেড-আক্রমণসহ আমরা তাদের সব কটি আক্রমণ সাফল্যের সঙ্গে প্রতিহত করি। জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি তার বই THE BETRAYAL OF EAST PAKISTAN (Page-207-209) এ স্বীকার করে বলেছেন, “A Brigade attack was launched which was repulsed by 10 East Bengal Regiment and Muktibahini jointly.”

শত্রু পক্ষের এ আক্রমণগুলোতে তারা যখন ৩-৪ শ গজ এগিয়ে আসত সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পেতে রাখা মাইনগুলো খইয়ের মতো ফুটতে থাকত। তুমূল ও রক্তক্ষয়ী ‘কুরুক্ষেত্র’ সদৃশ এই সম্মুখযুদ্ধে শত্রুপক্ষের প্রায় ৩০০ সৈন্য হতাহত হয়। অপরদিকে আমাদের হাবিলদার নুরুল ইসলাম বীরবিক্রম ও নায়েক লোকমানসহ জাস্মুরা ডিফেন্সের সহযোদ্ধা ও প্রায় ২৫ জন হতাহত হন। এ ছাড়া আমাদের ‘পাইনিয়ার প্লাটুন’ এর অনেক সহযোদ্ধা যুদ্ধাহত হন। প্রায় দেড় মাস স্থায়ী এই যুদ্ধে প্রত্যেক দিন দিবারাত্র উভয় পক্ষের মধ্যে অবিরাম কামানের গোলা বর্ষণ চলত। আমরা এতে এতই অভ্যস্ত হয়ে পড়ি যে, আমাদের কাছে মনে হতো এটি যুদ্ধ-সংগীত। শত্রুপক্ষের অবিরাম গোলাবর্ষণে আমাদের ডিফেন্সের আশপাশের গ্রামগুলোর ঘরবাড়ি, স্কুল, গাছপালা বিধ্বস্ত হয়েছে এবং বহু গ্রামবাসী হতাহত হয়। এই যুদ্ধ চলাকালীন এবং আমরা ব্রিগেড-অ্যাটাকসহ তাদের সব হামলা প্রতিহত করার একপর্যায়ে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার নির্দেশে পাকিস্তান আর্মির সিজিএস জেনারেল হামিদ ফেনী সার্কিট হাউস থেকে এ যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। সিজিএস জেনারেল হামিদের নেতৃত্ব দেওয়ার কারণ, পাকিস্তানে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়াকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘আপনি বলছেন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) কোনো মুক্ত এলাকা নেই। আমরা সম্প্রতি ফেনী-বিলোনিয়া ঘুরে দেখেছি, ফেনী-বিলোনিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা সম্পূর্ণ মুক্ত। সেখানে পাকিস্তান-প্রশিক্ষিত এক ঝাঁক অফিসার, সৈনিক ও মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন জাফর ইমামের নেতৃত্বে এই মুক্ত অঞ্চল থেকে আপনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে যাতে চট্টগ্রাম থেকে কোনো বাড়তি সৈনিক ও গোলাবারুদ ফেনীর ওপর দিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে না যেতে পারে। আমরা এও শুনে এসেছি মুক্তিবাহিনী যদি এ ১৭ মাইল ভূখন্ড যার মধ্যে রয়েছে তিনটি থানা এবং তিন দিক থেকে ভারতীয় সীমান্ত বেষ্টিত, এটি যদি তারা ধরে রাখতে পারে তাহরে স্বাধীন বাংলার অস্থায়ী দফতর এখানে গড়ে উঠতে পারে। এ কথা শুনে ইয়াহিয়া খান বিব্রত বোধ করেন এবং জেনারেল হামিদকে শ্রীলঙ্কা হয়ে সরাসরি ফেনীতে পাঠান। এ সম্মুখ যুদ্ধের পাশাপাশি আমাদের মূল লক্ষ্য অর্থাৎ যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত করার উদ্দেশ্য থেকে আমরা এতটুকু বিচ্যুত না হয়ে চট্টগ্রাম থেকে যাতে বাড়তি শত্রু-সৈন্য ফেনী-চৌদ্দগ্রাম-কুমিল্লা পথে বা ফেনী-চৌমুহনী-লাকসাম-কুমিল্লা পথে যেন সারা দেশে পৌঁছতে না পারে সে জন্য গোটা রেল ও সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা বিধ্বস্ত করতে থাকি এবং তাদের সরবরাহ রুটগুলো রুদ্ধ করে দেই। এতে করে তাদের ‘রিইনফোর্সমেন্ট’ ক্ষমতা অবশ হয়ে পড়ে এবং আমরা যুদ্ধের গতিবেগ আমাদের অনুকূলে রাখতে পারি। এ কারণেই ফেনী বিলোনিয়া যুদ্ধ ছিল সমগ্র দেশের মুক্তিযুদ্ধের সফলতা অর্জনের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। জুলাই থেকে অক্টোবর এ তিন মাসের রক্তক্ষয়ী ফুলগাজী যুদ্ধে ফেনী-ফুলগাজী-পরশুরাম পর্যন্ত আমরা শত্রু ঘাঁটিগুলোকে একে অন্যের থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলি এবং শত্রুবাহিনীকে নিজ নিজ অবস্থানে ‘কনফাইন’ করে প্রচ- হামলা চালাতে থাকে, যেখানে তাদের ২০০-এর মতো সৈন্য হতাহত হয়। সফল ফুলগাজী যুদ্ধের পর ৫ নভেম্বর থেকে পরশুরাম-চিথোলিয়া শত্রুর দুটি ঘাঁটির মধ্য দিয়ে ঢুকে তাদের বিধ্বস্ত করে ফেলি। এটিই ছিল ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধে সেই বিখ্যাত অভিযান- ‘অপারেশন ইনফিলট্রেশন।’ ১০ নভেম্বর পরশুরামের শত্রুর আত্মসমর্পণের পর আমরা ফেনী অভিযান শুরু করি। ৬ ডিসেম্বর ফেনী শত্রুমুক্ত হয়। ইতোমধ্যে আমরা ফেনী পর্যন্ত মাইন-ক্ষেত্রগুলো অপসারণ করতে করতে অগ্রসর হই। এর আগে ২১ নভেম্বর মুন্সীরহাটের অদূরে কালীর বাজারে আমার নেতৃত্বে ও ভারতীয় বাহিনীর ক্যাপ্টেন কিট কোলি ও তার বাহিনীর কয়েকজন সদস্য সহকারে আমরা একযোগে গ্রেনেড নিক্ষেপ ও রেইডের মাধ্যমে শত্রুর একটি আর্টিলারি গান পজিশন সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত করি। ৩ ডিসেম্বর আমরা ফেনীর উপকণ্ঠে পৌঁছাই এবং ৩ থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত শত্রুর সঙ্গে আমাদের তিন দিন তুমূল যুদ্ধের পর শত্রু বাহিনী ৬ ডিসেম্বর ভোরের আগেই ফেনী থেকে পালিয়ে যায়। আমরা নোয়াখালী-সোনাইমুড়ী পর্যন্ত তাদের পিছু ধাওয়া করি। এ সময় তারা বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে যায়। ৬ ডিসেম্বর ফেনী সম্পূর্ণ শত্রুমুক্ত হয়। ৭ ডিসেম্বর আমরা মুক্ত করি নোয়াখালী। ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধগুলোর বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন অভিযানে অশংগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন- ক্যাপ্টেন শহীদ, ক্যাপ্টেন হেলাল মোরশেদ, ক্যাপ্টেন মোখলেস, ক্যাপ্টেন ইমামুজ্জামান, লে. কাইউম, ২/লে. দিদার, ২/লে. মীজান, ২/লে. সেলিম কামরুল হাসান, ক্যাপ্টেন মুজিবুর রহমান, ১০ বেঙ্গলের মেডিকেল অফিসার ডা. গফুর, ডা. হাসান ইমাম (যুদ্ধকালীন ভারতের মূর্তি থেকে এস এস-২ অফিসার্স কোর্স সমাপ্তকারী সম্মুখযোদ্ধা) ও ফ্লাইং ক্যাডেট অফিসার ওবায়দুল হক, মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান (পরবর্তীতে মেজর), মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন, স্টাফ অফিসার গোলাম মুস্তাফা, সুবেদার মেজর (অপস্) নজরুল, সুবেদার মেজর মাইজুর রহমান (হেডকোয়ার্টার্স কোং) প্রমুখ।

অনুলিখন : শফিকুল ইসলাম সোহাগ

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা