শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

খাদ্যমন্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ৮৬ গুণ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খাদ্যমন্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ৮৬ গুণ

জনপ্রতিনিধিদের সম্পদ নিয়ে দেশব্যাপী এখন আলোচনা তুঙ্গে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় অধিকাংশ জনপ্রতিনিধির সম্পদ আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। কারও কারও সম্পদ বেড়েছে শত গুণের বেশি। আমাদের জেলা প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদকরা জনপ্রতিনিধিদের সম্পদের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে পাঠিয়েছেন।    

নওগাঁ : ২০০৮ সালে সংসদ নির্বাচনের হলফনামা দাখিলের সময় খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ১০ লাখ ৪৩ হাজার ৫০০ টাকা। নগদ টাকা, কৃষি-অকৃষি জমি, বাড়ি গাড়ি, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা টাকা, সঞ্চয়পত্র ও আমানত হিসেবে ব্যাংক বিনিয়োগ করা টাকাসহ বর্তমানে তাঁর সম্পদের পরিমাণ ৯ কোটি ৫ লাখ ১২ হাজার ৬৯ টাকা। যা ২০০৮ সালের তুলনায় ৮৬ গুণের বেশি। ১৫ বছরের ব্যবধানে সাধন চন্দ্র মজুমদারের বার্ষিক আয়  বেড়েছে ১৫৭ গুণের বেশি। ২০১৮ সালে এমপি নির্বাচিত হয়ে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান তিনি। সাধন চন্দ্র মজুমদার তাঁর হলফনামায় বরাবরই পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ব্যবসা ও কৃষি।

এবারের হলফনামায় তাঁর আয়ের উৎস হিসেবে তিনি এমপি ও মন্ত্রী হিসেবে সম্মানি ভাতা, কৃষি খাত, ব্যাংকে স্থায়ী আমানতের সুদ, ঠিকাদারি ব্যবসা ও অন্যান্য উৎস উল্লেখ করেছেন। এসব উৎস থেকে বর্তমানে তাঁর বার্ষিক আয় ৩ কোটি ৯৪ লাখ ২৩ হাজার ২৫৬ টাকা। ২০১৮ সালের হলফনামায় তিনি বার্ষিক আয় উল্লেখ করেছিলেন ২  কোটি ২৭ লাখ ৯৬ হাজার ৬১৮ টাকা। মন্ত্রী হওয়ার পর পাঁচ বছরের ব্যবধানে তাঁর বার্ষিক আয় বেড়েছে প্রায় দুই গুণ। ২০০৮ সালের হলফনামা অনুযায়ী তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। সে হিসাবে ১৫ বছরের ব্যবধানে তাঁর বার্ষিক আয় বেড়েছে ১৫৭ গুণের  বেশি। এমপি ও মন্ত্রী হিসেবে সম্মানি ভাতা, কৃষি খাত, ব্যাংকের স্থায়ী আমানতের সুদ, ঠিকাদারি ব্যবসা এবং অন্যান্য উৎসের আয় থেকে পারিবারিক ব্যয় ও আয়কর দেওয়ার পর গত পাঁচ বছরে তাঁর সম্পদ  বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের সময় দাখিল করা হলফনামা অনুযায়ী ওই সময় তাঁর মোট স্থাবর-অস্থাবর সম্পদমূল্য ছিল ৩ কোটি ২৩ লাখ ২৯ হাজার ৬৩৯ টাকা। এবার দাখিল করা হলফনামায় সম্পদমূল্য উল্লেখ করেছেন ৯ কোটি ৫ লাখ ১২ হাজার ৬৯ টাকা। ২০০৮ সালের সংসদ নির্বাচনের সময় দাখিল করা হলফনামা অনুযায়ী ওই সময় তাঁর মোট স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ছিল ১০ লাখ ৪৩ হাজার ৫০০ টাকা। এই হিসাবে ১৫ বছরের ব্যবধানে তাঁর সম্পদ  বেড়েছে ৮৬ গুনের বেশি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ১০.৩৭ গুণ

মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ-৩ আসনের এমপি ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের পাঁচ বছরে অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে প্রায় দ্বিগুণ এবং ১৫ বছরে তা ১০ গুণেরও বেশি বেড়েছে। নবম, একাদশ ও চলতি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে জাহিদ মালেকের দাখিল করা হলফনামা বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে। মানিকগঞ্জ-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহিদ মালেকের দেওয়া হলফনামায় দেখা যায়, বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট অথবা অন্যান্য ভাড়া, ব্যবসা, শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ব্যাংক আমানত ও অন্যান্য বাবদ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বার্ষিক আয় এখন ৮ কোটি ২৯ লাখ ৯৭ হাজার ২৫ টাকা, যা ২০০৮ সালে ছিল ৭১ লাখ ৩৪ হাজার ৬৯১ টাকা। সেই হিসাবে গত ১৫ বছরে তাঁর বার্ষিক আয় বেড়েছে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬২ হাজার ৩৩৪ টাকা। অর্থাৎ গত ১৫ বছরে তাঁর বার্ষিক আয় বেড়েছে ১১ দশমিক ৬৩ গুণ। এবার নগদ টাকা, বৈদেশিক মুদ্রা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা টাকা, বন্ড ও ঋণপত্র, যানবাহন ও অন্যান্য বাবদ তাঁর অস্থাবর সম্পদের আর্থিক মূল্য ৭০ কোটি ৩৩ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬১ টাকা, যা ২০০৮ সালে ছিল ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৫৩ হাজার ৫৭ টাকা। সেই হিসাবে গত ১৫ বছরে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের আর্থিক মূল্য বেড়েছে ৬৩ কোটি ২২ লাখ ১৩ হাজার ৬০৪ টাকা। ২০১৮ সালে তাঁর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪২ কোটি ২৪ লাখ ৪৬ হাজার ৫৭১ টাকা। সে হিসাবে গত পাঁচ বছরে তাঁর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ২৮ কোটি ৯ লাখ ২০ হাজার ৯০ টাকা, অর্থাৎ ১ দশমিক ৬৬ গুণ বেশি।

প্রতিমন্ত্রী পলকের নগদ টাকা বেড়েছে ১২ গুণ

নাটোর : নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনের এমপি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের গত পাঁচ বছরে নগদ টাকার পরিমাণ বেড়েছে ১২ গুণ। তাঁর স্ত্রী আরিফা জেসমিন কনিকার বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ। তবে কমেছে পলকের ব্যাংকে টাকার পরিমাণ। নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় পলক উল্লেখ করেছেন, তাঁর কাছে নগদ আছে ১ কোটি ১৭ লাখ ৪১ হাজার ১১২ টাকা। তাঁর স্ত্রীর কাছে আছে ৪৫ লাখ ৬৫ হাজার ৯৯১ টাকা। ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় দেওয়া হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেন, সে সময় তাঁর কাছে নগদ ছিল ৯ লাখ ১৭ হাজার ২৪৩ টাকা। স্ত্রীর ছিল ৬ লাখ ৭৯ হাজার ৫৬০ টাকা। স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই নগদ টাকার পরিমাণ বেড়েছে বহু গুণ। হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, পলকের কাছে রয়েছে ১০ হাজার ইউএস ডলার। স্থায়ী আমানতে তাঁর বিনিয়োগ করা আছে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা। তাঁর স্ত্রীর ১ কোটি ৬২ লাখ টাকা।

উপমন্ত্রী শামীমের আয় ও সম্পত্তি কমেছে

শরীয়তপুর : শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া-সখিপুর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীমের আয় ও স্থাবর সম্পত্তি কমেছে গত পাঁচ বছরে। এমপি হওয়ার আগে তিনি ৩৪ লাখ ৪৭ হাজার ৬১০ টাকা মূল্যের একটি জমির (বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট) মালিক ছিলেন। বর্তমানে ওই সম্পত্তিও নেই। তিনি বিক্রি করে দিয়েছেন। এ ছাড়াও গাড়ি বাবদ ৩৩ লাখ ৬৬ হাজার ৯৬২ টাকা ঋণ রয়েছে তার। একাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামার তথ্য অনুযায়ী- এনামুল হক শামীম একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক, একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও বেসরকারি একটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক ছিলেন। এবার তিনি এসব পদে নেই। তাই গত পাঁচ বছরে অর্ধকোটিরও বেশি টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পত্তি কমেছে এনামুল হক শামীম, তাঁর স্ত্রী ও নির্ভরশীলদের। একাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় এনামুল হক শামীমের বার্ষিক আয় ছিল ২৩ লাখ ২৮ হাজার ১৪৭ টাকা। বর্তমানে তাঁর বার্ষিক আয় ১৮ লাখ ৩৪ হাজার ৯৭৮ টাকা। পাঁচ বছরে তাঁর বার্ষিক আয় কমেছে ৪ লাখ ৯৩ হাজার ১৬৯ টাকা।

মমতাজের সম্পদ বেড়েছে

মানিকগঞ্জ : পাঁচ বছরে কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম এমপির আয় ও সম্পদ দুটোই বেড়েছে। তবে কমেছে ঋণের পরিমাণ। দুটি ফৌজদারি মামলার আসামিও তিনি। আসন্ন সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামা ও তাঁর আয়-ব্যয় সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। তিনি বছরে এমপি ভাতা ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা ও আনুষঙ্গিক পারিতোষিক বাবদ ১৬ লাখ ৫৮ হাজার টাকা আয় করেন। হাতে আছে নগদ ৫ লাখ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে তাঁর জমা আছে ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ২১৮ টাকা। মধু উজালা কোল্ড স্টোরেজ লিমিটেডের ৩ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার আছে তার। সঞ্চয়পত্র আছে ৪৫ লাখ টাকার। মমতাজ বেগমের নামে গাড়ি আছে ৩টি। ল্যান্ড ক্রুজার নামে একটি গাড়ির দাম ১ কোটি ৩ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা। এ ছাড়া ল্যান্ড ক্রুজার ভি-৮ মডেলের গাড়ির দাম ৪৬ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং ২৮ লাখ টাকা মূল্যের টয়োটা হাইয়েস আছে তার। নির্ভরশীলদের নামে মধু উজালা কোল্ড স্টোরেজের শেয়ার আছে ৬৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকার।

বাবলুর আয় বেড়েছে ৭২৫ গুণ

বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনের সংসদ সদস্য রেজাউল করিম বাবলু এবারও হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তাঁর নিজের ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৩৬ লাখ ২৪ হাজার ৩৩৫ টাকা। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর নিজের ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় ছিল ৫ হাজার টাকা। পাঁচ বছরের ব্যবধানে তাঁর আয়ের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ৭২৫ গুণ। শুধু যে আয় বেড়েছে বাবলুর, তা নয়, বিগত সংসদ নির্বাচনে তাঁর গৃহিণী স্ত্রী বিউটি বেগমের নিজের নামে কোনো নগদ টাকা বা দালানের উল্লেখ না থাকলেও এবার তাঁর নামে রয়েছে প্রচুর সম্পদ। পাঁচ বছর আগের পেশা ছিল ব্যবসা ও সাংবাদিকতা। এখন তিনি ইট, বালু, সিমেন্টসহ অনলাইন ব্যবসায়ী বলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় উল্লেখ করেছেন। পাঁচ বছর আগে বাবলু হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা। সে সময় তাঁর হাতে নগদ ৩০ হাজার এবং ব্যাংকে জমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। ওই সময় তাঁর নিজস্ব একটি পুরনো মোটরসাইকেল ছিল যার দাম ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে একটি নিশান এক্সট্রেইল জিপ এবং অন্যটি ল্যান্ড ক্রুজার। দুটির দাম ১ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।

নিক্সন চৌধুরীর সম্পদ বেড়েছে ৫০ গুণের বেশি

ফরিদপুর : ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা, চরভদ্রাসন, সদরপুর) আসন থেকে স্বতন্ত্র এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর এক দশকের মধ্যে মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনের ব্যবসা-বাণিজ্য ও স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধি পেয়েছে ৫০ গুণের বেশি। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া সম্পদের তথ্য অনুযায়ী- ২০১৩ সালে নিক্সন চৌধুরীর কৃষিজমি ছিল মাত্র ৩৮ শতাংশ। ১০ বছর পর ২০২৩ সালে কৃষিজমি দাঁড়িয়েছে ২০ একর ৩৯ শতাংশ বা ২ হাজার ৩৯ শতাংশ। তাতে ১০ বছরে কৃষিজমি বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৫৪ গুণ। হলফনামায় নিক্সন চৌধুরী তাঁর পেশা হিসেবে পরিবহন ও কনস্ট্রাকশন, পেট্রল পাম্প ও ফিলিং স্টেশন, ডেইরি ফার্ম, ডাক ফার্ম ও ফিশারিজ প্রতিষ্ঠানের তথ্য উল্লেখ করেছেন। এক দশক আগে সংসদ নির্বাচন করার সময় বর্তমান ঠিকানায় কোনো জমি ছিল না নিক্সনের। দুই মেয়াদে এমপির দায়িত্ব পালনের পর তিনি ২ হাজার ৩৯ শতাংশ বা ২০ একরের বেশি জমির মালিক হয়েছেন। এ ছাড়া ২০১৪ সালে বর্তমান ঠিকানায় (ফরিদপুরের ভাঙ্গায়) তাঁর নামে কোনো বাড়ি, দালান না থাকলেও ১০ বছরের ব্যবধানে ভাঙ্গায় বাড়ি হয়েছে। এ ছাড়া গুলশান, বনানীতে ফ্ল্যাট হয়েছে।

কক্সবাজার : কক্সবাজারের চারটি আসনের এমপিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থবিত্তের মালিক কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনের বর্তমান এমপি জাফর আলম। হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকার মালিক তিনি। সবচেয়ে কম অর্থবিত্তের মালিক কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনের এমপি আশেক উল্লাহ রফিক। যার সম্পদ আছে প্রায় ৬ কোটি ২৩ লাখ টাকার মতো। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অর্থবিত্তের মালিক কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনের এমপি শাহীন আক্তার। হলফনামা অনুসারে সাড়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদের মধ্যে ১৩ কোটি টাকার মতো সম্পদই তাঁর স্বামী আবদুর রহমান বদির। এরপর আছে কক্সবাজার-৩ (কক্সবাজার সদর-রামু-ঈদগাঁও) আসনের এমপি সাইমুম সরওয়ার কমল। তাঁর সম্পদ প্রায় ৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকার মতো।

মুন্সীগঞ্জে বেশি সম্পদ জাপা প্রার্থীর

মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জের ৩টি সংসদীয় আসনে ২৪ জন বৈধ প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদ মুন্সীগঞ্জ-৩ (মুন্সীগঞ্জ সদর ও গজারিয়া) আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এ এফ এম রফিকউল্লাহ সেলিমের। হলফনামায় তাঁর পেশা হিসেবে তিনি যাত্রীবাহী নৌপরিবহন আলহাজ লাল মিয়া সপ্তমুখী খাদ্য প্রকল্প লিমিটেডের এমডি ও অভিনয়শিল্পী উল্লেখ করেছেন। এ আসন থেকে আরও নির্বাচন করছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস, আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ ফয়সাল বিপ্লব, জাকের পার্টির সামিম হায়দার মোল্লা, বিএনএফ মমতাজ সুলতানা আহম্মেদ।

কুড়িগ্রামে অষ্টম শ্রেণি ও স্বশিক্ষিত সাত প্রার্থী

কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে ৪টি সংসদীয় আসনে ১১টি রাজনৈতিক দলসহ স্বতন্ত্র প্রার্থী ২৫ জন। এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী চারজন। শিক্ষাগত যোগ্যতায় পাঁচজন উচ্চশিক্ষিত, তিনজন বিএ পাস, পাঁচজন এইচএসসি, পাঁচজন এসএসসি ও তিনজন অষ্টম শ্রেণি পাস বলে জানা গেছে। আর চারজন স্বশিক্ষিত দাবি করেছেন। বার্ষিক আয় প্রায় কোটি টাকা একজনের, অর্ধকোটি টাকা একজনের, ২৭ লাখ একজনের, ৮ থেকে ১৫ লাখ টাকা আয় পাঁচজনের, ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা আয় তিনজনের, ২ থেকে ৪ লাখের মধ্যে আয় ১৩ জনের আর মাত্র ১ লাখ টাকা আয় একজনের।  কোটি টাকার ওপর স্থাবর সম্পদ আছে ছয়জনের। পেশা ব্যবসা বলেছেন ১৪ জন, চাকুরে তিনজন আর কৃষি পেশা হিসেবে নিয়েছেন আটজন।

আয় কমেছে কাজী কেরামতের

রাজবাড়ী : রাজবাড়ী-১ (সদর-গোয়ালন্দ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কাজী কেরামত আলীর পাঁচ বছরে বার্ষিক আয় কমেছে। অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ বাড়লেও কমেছে স্থাবর সম্পদের পরিমাণ। এ ছাড়াও গত পাঁচ বছরে তাঁর স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। স্ত্রী হয়েছেন কোটিপতি। কাজী কেরামত আলী এ আসন থেকে পাঁচবারের এমপি। এবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দাখিলকৃত হলফনামায় দেখা গেছে, কাজী কেরামত আলীর বার্ষিক আয় ৩৩ লাখ ৬৪ হাজার ৮৪১ টাকা। যেখানে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় কাজী কেরামতের বার্ষিক আয় দেখানো ছিল ৫৩ লাখ ৪৫ হাজার ৪৩৬ টাকা। দুটি হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা যাচ্ছে তাঁর বার্ষিক আয় পাঁচ বছরে কমেছে।

এমপি ও সাবেক এমপির সম্পদ নিয়ে হইচই

কুষ্টিয়া : কুষ্টিয়া-১ আসনে ভোটের লড়াইয়ের আগেই প্রার্থীদের হলফনামার সম্পদ নিয়ে হইচই পড়ে গেছে। এর মধ্যে বর্তমান এমপি আ কা ম সরওয়ার জাহান বাদশাহর পাঁচ বছরে সম্পদ বেড়েছে ১০ গুণ। আর এমপি না থাকায় গত পাঁচ বছরে সহসভাপতি রেজাউল হক চৌধুরীর আয় অনেক কমে গেছে। তারপরও সম্পদ বেড়েছে প্রায় দেড় গুণ। এদের সম্পদ বাড়ার বিষয়টি অস্বাভাবিক বলছেন সচেতন নাগরিকরা। দশম সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়া-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এমপি নির্বাচিত হন আওয়ামী লীগ নেতা রেজাউল হক চৌধুরী। একাদশ সংসদে প্রার্থী হতে গিয়ে ২০১৮ সালে তিনি যে সম্পদের হিসাব দিয়েছিলেন তাতে বার্ষিক আয় দেখানো হয়েছিল ২৮ লাখ ৮২ হাজার টাকা। এবার হলফনামায় স্ত্রী ও ছেলেদের আয়সহ তাঁর বার্ষিক আয় দেখানো হয়েছে ১৭ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বার্ষিক আয় ১১ লাখ টাকা কমলেও সম্পদ বেড়েছে রেজাউল হক চৌধুরীর। ২০১৮ সালে তাঁর ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের সম্পদ ১ কোটি ১৩ লাখ থেকে বেড়ে ১ কোটি ৬৫ লাখে উন্নীত হয়েছে।

ধনী প্রার্থী সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী রুহুল হক

সাতক্ষীরা : পরপর দুবারের এমপি সাতক্ষীরা-১ আসনের মহাজোটের ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী অ্যাডভোকেট মুস্তফা লুৎফুল্লাহর আয় বেড়েছে। এবার দলীয় মনোনয়নবঞ্চিত সাতক্ষীরা-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এমপি মীর মোস্তাক আহমেদ রবির আয় কমেছে। আর সাতক্ষীরার ৪টি আসনের ৩৬ জন প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে ধনী প্রার্থী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর অন্যতম সদস্য সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আ ফ ম রুহুল হক। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামা থেকে দেখা যায়, তাঁর বার্ষিক আয় দেড় কোটি টাকারও বেশি। তাঁর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির মূল্যমান প্রায় ১৯ কোটি টাকা। সাতক্ষীরা-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য মুস্তফা লুৎফুল্লাহর বার্ষিক আয় ১০ বছরে ৯ গুণেরও বেশি পৌঁছেছে। অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে ২৫ গুণেরও বেশি। আর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৩ গুণেরও বেশি। ২০১৪ সালে তিনি ও তাঁর স্ত্রী যথাক্রমে আইন ও শিক্ষকতা পেশা থেকে বার্ষিক আয় করতেন ৪ লাখ ২ হাজার টাকা। ১০ বছরের ব্যবধানে বর্তমানে তাঁর বার্ষিক আয় ৩৮ লাখ টাকা। সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী বর্তমান আওয়ামী লীগ দলীয় এমিপ মীর মোস্তাক আহমেদ রবির আয় কমেছে। বাড়ি ভাড়া, ব্যবসা ও সংসদ সদস্য হিসেবে প্রাপ্য সম্মানি মিলে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ৩০ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। আর এবারের হলফনামায় তিনি তাঁর বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ২৮ লাখ ১৯ হাজার টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
এখনো গ্রেপ্তার হয়নি চট্টগ্রামের প্রকাশ্য খুনিরা
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
নির্বাচনের দিন গণভোটে অনড় থাকবে বিএনপি
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আবারও কমানো হচ্ছে বাজেটের আকার
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
নির্বাচন পেছালে দায়ী বিএনপি জামায়াত
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
অবৈধ বাংলাদেশি প্রত্যাবাসন বাড়াবে ইতালি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
আসন ভাগাভাগির আলোচনা হয়নি
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
শেয়ারবাজারে সাত দিন টানা দরপতন
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
দিল্লিতে গাড়িবোমায় নিহত ৮
সর্বশেষ খবর
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়
লাখো মুসল্লির ‘আমিন আমিন’ ধ্বনিতে শেষ হলো কেরানীগঞ্জে তাবলীগের জোড়

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে ডোবায় হাত-পা বাধা বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়
এবার তাজমহল ঘিরে বহুতল নিরাপত্তা বলয়

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু
ধানক্ষেতে ইঁদুর নিধনের বৈদ্যুতিক ফাঁদে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ২ ছাত্রের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
দেশের যে এলাকায় দুই দিন ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ অস্ত্র তৈরির কারখানায় অভিযান

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৪০ মিনিট আগে | টক শো

সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
সংগীত ও শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা
ফোন ব্যবহার: মেয়েকে কেন প্রতিশ্রুতি দিলেন হলিউড অভিনেতা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও
১৪ ডিগ্রির ঘরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, কমতে পারে আরও

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে
বিহারে দ্বিতীয় দফায় বিধানসভার ভোট গ্রহণ চলছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল
ভারতীয় মিডিয়ায় ধর্মেন্দ্রর ‘মৃত্যুর’ খবরে চটেছেন হেমা মালিনী ও এশা দেওল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্যাচেলর দিবস আজ
ব্যাচেলর দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী
ট্রেনের নিচে এক বস্তা আতশবাজি বিস্ফোরণ, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শতাধিক যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ
দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার
হাভার্ডের গবেষণা: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য রক্ষায় এড়িয়ে চলুন এই পাঁচটি খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
বিইউএফটি জাতীয় কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি
রাজধানীতে ককটেল বিস্ফোরণ করা যুবককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবল ম্যাচে অফিসিয়াল ফুটওয়্যার পার্টনার ‘লোটো বাংলাদেশ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ
পুরান ঢাকায় গুলিতে নিহত ব্যক্তি 'শীর্ষ সন্ত্রাসী' মামুন: পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়
পুরান ঢাকায় সিনেমা স্টাইলে গুলি, যা দেখা গেল সিসি ক্যামেরায়

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৫০ কোটি টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়