শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শিল্পে সংকট কাটাতে নীতিসহায়তা চান এলপিজি অপারেটররা

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পে সংকট কাটাতে নীতিসহায়তা চান এলপিজি অপারেটররা

দেশে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ব্যবহারের বার্ষিক পরিমাণ ১৮ লাখ টনে পৌঁছেছে। এর ১৩ শতাংশই ব্যবহার করছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান। অথচ মাত্র পাঁচ বছর আগেও এর পরিমাণ ছিল ২ শতাংশ। এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলওবি) নেতৃবৃন্দ এ তথ্য জানান। এলপিজি ব্যবসার সঙ্গে জড়িতরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিল্পে সংকট কাটাতে নীতিসহায়তার জন্য তাঁরা এরই মধ্যে জ্বালানি সচিবের নেতৃতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক বৈঠকে বসেন। সেখানে শিল্পকারখানায় এলপিজি ব্যবহারে কী ধরনের   উদ্যোগ নেওয়া যায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে এলপিজি ব্যবসায়ী ও শিল্পমালিকরা প্রাথমিকভাবে বেশ কিছু প্রস্তাবও উপস্থাপন করেন। এলওবি নেতৃবৃন্দ বলেন, এ বিষয়ে খুব দ্রুত একটি গেজেট তৈরি হতে যাচ্ছে।

বৈঠকে উপস্থিত এক দায়িত্বশীল সূত্র জানান, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে জ্বালানি সচিবের নেতৃত্বে একটি বৈঠক হয়। সেখানে এলওবির নেতৃবৃন্দসহ এলপিজি খাতের ব্যবসায়ীসহ শিল্পমালিকরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে শিল্পকারখানায় এলপিজি গ্যাস ব্যবহারে কী ধরনের উদ্যোগ নেওয়া যায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। সেখানে এলওবির পক্ষ থেকে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এরপর একটি কমিটি করে দেওয়া হয়। আগামী তিন মাসের মধ্যে এ খাতের ব্যবসায়ীদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বরাবর একটি প্রস্তাব পাঠাতে হবে। এ কমিটির আহ্বায়ক বর্তমান হাইড্রোকার্বন ইউনিটের ডিজি। কমিটি ১৪ সদস্যবিশিষ্ট। সেখানে যেসব শিল্পে গ্যাসের দামের প্রভাব কম তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এলপিজিতে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়। আর এলপিজিতে আনতে হলে এসব শিল্পের অবকাঠামো তৈরিতে যে বিনিয়োগ লাগবে তা দিতে মালিকদের কোনো সমস্যা না থাকলেও এজন্য প্রচুর ভ্যাট-ট্যাক্স দিতে হয়। এ ভ্যাট-ট্যাক্স যাতে কম বা না দিতে হয় এজন্য শিল্পমালিকদের সরকারের কাছে প্রস্তাব দিতে হবে এমন প্রস্তাবও দেওয়া হয়। বৈঠকে এ ধরনের বেশ কিছু প্রস্তাব এলপিজি ব্যবসায়ীরা প্রাথমিকভাবে উপস্থাপন করেছেন। এ ছাড়া এলপিজি ব্যবহারে প্রয়োজনীয় যে যন্ত্রপাতি লাগবে সেগুলো যাতে কর ছাড়া আনা যায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের পর এ কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক হবে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এলপিজি ব্যবসায়ীসহ শিল্পমালিকদের এ প্রস্তাবগুলো লিখিত আকারে জমা দিতে হবে। আশা করা হচ্ছে, জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে এ-সংক্রান্ত একটি ড্রাফট দাঁড়াবে। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে একটি গেজেটও তৈরি হবে। এলপিজি অপারেটরসহ সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন এ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত হবে। প্রাকৃতিক গ্যাসস্বল্পতার কারণে কারখানার উৎপাদন ধরে রাখতে শিল্পমালিকরা বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এলপিজি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছেন। অর্থাৎ শিল্প খাতে ক্রমেই এলপিজির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডিজেলের চেয়ে এলপিজি ব্যবহারে খরচ অর্ধেক হয়। অর্থাৎ এলপিজির ব্যবহার তুলনামূলক সাশ্রয়ী। আবার বর্তমানে প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ কম থাকায় শিল্পমালিকরা বাধ্য হয়েই এলপি গ্যাসের দিকে ঝুঁকছেন। হিটিং, ডায়িং, সিরামিক শিল্প ও স্টিল মিল এবং ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ বিভিন্ন শিল্পে এলপিজি ব্যবহার হয়। দেশে ৫৮টি প্রতিষ্ঠান এলপি গ্যাস ব্যবসার লাইসেন্স পেলেও ২০-২২টি প্রতিষ্ঠান বাজারে সক্রিয় আছে। সরকারি কৌশলগত নীতিসহায়তা পেলে শিল্প খাতে এ জ্বালানি ব্যবহারের পরিমাণ আসছে বছরগুলোয় কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন দেশের এলপিজি অপারেটররা। এর আগেও সরকার সংকুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস বা (সিএনজি) খাতে এ ধরনের নীতিসমর্থন দিয়েছে। এজন্য এখন থ্রি-হুইলার যানে সিএনজি ব্যবহার বাধ্যতামূলক। শিল্পমালিক এবং এলপিজি অপারেটরদের জন্য সহায়ক কিছু নীতিমালা বাস্তবায়িত হলে শিগগিরই প্রাকৃতিক গ্যাসের পর বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এলপিজি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। বর্তমানে সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো নীতিসহায়তা না থাকলেও চাহিদার কারণে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠানে এলপিজির ব্যবহার কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এলওবির সভাপতি আজম জে চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিল্প খাতে এলপিজির প্রচুর সম্ভাবনা আছে। এটি পরিবেশবান্ধব জ্বালানি। শিল্প খাতে এলপিজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যে যন্ত্রপাতি প্রয়োজন সেখানে কর কমালে ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন। একটি কারখানায় যখন প্রাকৃতিক গ্যাসের সংযোগ নেওয়া হয় তখন এর ফি লাগে ৪ থেকে ৫ কোটি টাকা। অন্যদিকে এলপিজির সংযোগ ফি মাত্র দেড় থেকে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা। কিন্তু শিল্পমালিকরা এ দেড়-২ কোটি টাকা খরচ করার বদলে মনে করেন, এ টাকা খরচ করার দরকার নেই, প্রাকৃতিক গ্যাস সংযোগের তারা পেয়ে যাবেন। কিন্তু গ্যাস সহজে পাওয়ার সম্ভাবনা যে নেই, এ বিষয়টিও নীতিমালায় আনতে হবে। শিল্পমালিকদের এও বুঝতে হবে, তাঁরা যদি গ্যাস সংযোগ পেয়েও যান তবে সেটি আগের দামে পাবেন না। আবার গ্যাসের চাহিদা যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে দ্রুত গ্যাসের সংযোগ যে শিল্পমালিকরা পাবেন এমন নয়। কারণ এখনো দেশে নতুন কোনো গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কার হয়নি। যে প্রতিষ্ঠানগুলো বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদন করছে তাদের আগে প্রাকৃতিক গ্যাসের সংযোগ দিতে হবে। আর যেগুলো বাণিজ্যিক যেমন সিরামিক কারখানা এগুলোয় এলপিজি নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে। এতে প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর চাপ কমবে। যে কারখানাগুলো নতুন এবং উচ্চ উৎপাদন সেক্টরে নেই তাদেরও এলপি গ্যাস নেওয়ার জন্য বলা যেতে পারে। এ বিষয়গুলো একত্র করে নীতিমালা তৈরি হলে শিল্প খাতে এলপি গ্যাস গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেতে পারে।

বসুন্ধরা গ্রুপের সেক্টর-এ’র হেড অব স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনের প্রধান এবং বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেডের জাকারিয়া জালাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা চাই শিল্প খাতে এলপিজির প্রসার বৃদ্ধি পাক। এলপিজি এখন সহজেই পাওয়া যায়। আমরা প্রচুর পরিমাণে এ জ্বালানি সরবরাহ করতে পারব। বর্তমানে দেশে যে গ্যাসস্বল্পতা আছে তার পুরো চাহিদা এলপিজি দিয়ে মেটাতে না পারলেও উল্লেখযোগ্য অংশ মেটানো যাবে। বয়লার, বেকারি, বার্নার এসব শিল্পে এলপিজি সরবরাহ করা যাবে। শিল্প খাতগুলোকে ক্যাটাগরি করে যে শিল্পগুলো প্রাকৃতিক গ্যাস ছাড়া চালানো সম্ভব সে শিল্পগুলোয় আমরা যাতে এলপিজি সরবরাহ করতে পারি সে ধরনের নীতিমালা তৈরি করা উচিত।’

অরিয়ন গ্যাস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার ইঞ্জিনিয়ার অনুপ কুমার সেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এলপিজি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অনেক এখন আর্থিকভাবে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। শিল্প খাতে এর ব্যবহার বাড়াতে পারলে এলপিজি খাত লাভবান হবে। একটি কারখানায় এলপিজি ব্যবহার করতে হলে কিছু যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হয়। সরকার যদি এসব যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে কিছু সময়ের জন্য কর মুক্ত করে দেয় তাহলে ব্যবসায়ীরা এলপিজি ব্যবহারে উৎসাহিত হবেন। এতে একদিকে যেমন গ্যাসের অভাবে কোনো কারখানা বন্ধ হবে না, আবার প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর চাপও কমবে। এলপিজি অপারেটরদের কারখানায় এলপিজি বিক্রি করতে হলে ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়। এ ভ্যাট মওকুফ করে দিলে আমরা যেভাবে আমদানি করছি শিল্পমালিকরাও আমদানিকৃত মূল্যে এলপিজি পাবেন। এর সঙ্গে কারখানাগুলোকে টেকনিক্যাল ও নিরাপত্তা সহায়তা দিয়ে আমরা সহায়তা করব। বর্তমানে অরিয়ন গ্যাস বার্ষিক ১০ হাজার টন এলপিজি সরবরাহ করছে।’ পোশাক মালিকদের সংগঠন-বিজিএমইএ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম মান্নান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ডিজেল দিয়ে যখন আমরা পণ্য উৎপাদন করি তখন আমাদের খরচ তিন গুণ বেশি হয়। ডিজেল দিয়ে পণ্য উৎপাদন আমাদের পোষায় না। অতিরিক্ত খরচের কারণে পোশাকশিল্পের মালিকরা অনেকটা বাধ্য হয়েই এখন এলপিজি ব্যবহারে ঝুঁকছেন। লাইনের গ্যাস যখন পাই না, তখন এলপিজি গ্যাসই আমাদের শেষ ভরসা।’

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি