শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

শিল্পে সংকট কাটাতে নীতিসহায়তা চান এলপিজি অপারেটররা

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পে সংকট কাটাতে নীতিসহায়তা চান এলপিজি অপারেটররা

দেশে তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি) ব্যবহারের বার্ষিক পরিমাণ ১৮ লাখ টনে পৌঁছেছে। এর ১৩ শতাংশই ব্যবহার করছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান। অথচ মাত্র পাঁচ বছর আগেও এর পরিমাণ ছিল ২ শতাংশ। এলপিজি অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলওবি) নেতৃবৃন্দ এ তথ্য জানান। এলপিজি ব্যবসার সঙ্গে জড়িতরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিল্পে সংকট কাটাতে নীতিসহায়তার জন্য তাঁরা এরই মধ্যে জ্বালানি সচিবের নেতৃতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক বৈঠকে বসেন। সেখানে শিল্পকারখানায় এলপিজি ব্যবহারে কী ধরনের   উদ্যোগ নেওয়া যায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে এলপিজি ব্যবসায়ী ও শিল্পমালিকরা প্রাথমিকভাবে বেশ কিছু প্রস্তাবও উপস্থাপন করেন। এলওবি নেতৃবৃন্দ বলেন, এ বিষয়ে খুব দ্রুত একটি গেজেট তৈরি হতে যাচ্ছে।

বৈঠকে উপস্থিত এক দায়িত্বশীল সূত্র জানান, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে জ্বালানি সচিবের নেতৃত্বে একটি বৈঠক হয়। সেখানে এলওবির নেতৃবৃন্দসহ এলপিজি খাতের ব্যবসায়ীসহ শিল্পমালিকরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে শিল্পকারখানায় এলপিজি গ্যাস ব্যবহারে কী ধরনের উদ্যোগ নেওয়া যায় এ বিষয়ে আলোচনা হয়। সেখানে এলওবির পক্ষ থেকে একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এরপর একটি কমিটি করে দেওয়া হয়। আগামী তিন মাসের মধ্যে এ খাতের ব্যবসায়ীদের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বরাবর একটি প্রস্তাব পাঠাতে হবে। এ কমিটির আহ্বায়ক বর্তমান হাইড্রোকার্বন ইউনিটের ডিজি। কমিটি ১৪ সদস্যবিশিষ্ট। সেখানে যেসব শিল্পে গ্যাসের দামের প্রভাব কম তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এলপিজিতে আনার বিষয়ে আলোচনা হয়। আর এলপিজিতে আনতে হলে এসব শিল্পের অবকাঠামো তৈরিতে যে বিনিয়োগ লাগবে তা দিতে মালিকদের কোনো সমস্যা না থাকলেও এজন্য প্রচুর ভ্যাট-ট্যাক্স দিতে হয়। এ ভ্যাট-ট্যাক্স যাতে কম বা না দিতে হয় এজন্য শিল্পমালিকদের সরকারের কাছে প্রস্তাব দিতে হবে এমন প্রস্তাবও দেওয়া হয়। বৈঠকে এ ধরনের বেশ কিছু প্রস্তাব এলপিজি ব্যবসায়ীরা প্রাথমিকভাবে উপস্থাপন করেছেন। এ ছাড়া এলপিজি ব্যবহারে প্রয়োজনীয় যে যন্ত্রপাতি লাগবে সেগুলো যাতে কর ছাড়া আনা যায় সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের পর এ কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক হবে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে এলপিজি ব্যবসায়ীসহ শিল্পমালিকদের এ প্রস্তাবগুলো লিখিত আকারে জমা দিতে হবে। আশা করা হচ্ছে, জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে এ-সংক্রান্ত একটি ড্রাফট দাঁড়াবে। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে একটি গেজেটও তৈরি হবে। এলপিজি অপারেটরসহ সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন এ প্রক্রিয়া খুব দ্রুত হবে। প্রাকৃতিক গ্যাসস্বল্পতার কারণে কারখানার উৎপাদন ধরে রাখতে শিল্পমালিকরা বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এলপিজি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছেন। অর্থাৎ শিল্প খাতে ক্রমেই এলপিজির ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। শিল্পসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডিজেলের চেয়ে এলপিজি ব্যবহারে খরচ অর্ধেক হয়। অর্থাৎ এলপিজির ব্যবহার তুলনামূলক সাশ্রয়ী। আবার বর্তমানে প্রাকৃতিক গ্যাসের সরবরাহ কম থাকায় শিল্পমালিকরা বাধ্য হয়েই এলপি গ্যাসের দিকে ঝুঁকছেন। হিটিং, ডায়িং, সিরামিক শিল্প ও স্টিল মিল এবং ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ উৎপাদনসহ বিভিন্ন শিল্পে এলপিজি ব্যবহার হয়। দেশে ৫৮টি প্রতিষ্ঠান এলপি গ্যাস ব্যবসার লাইসেন্স পেলেও ২০-২২টি প্রতিষ্ঠান বাজারে সক্রিয় আছে। সরকারি কৌশলগত নীতিসহায়তা পেলে শিল্প খাতে এ জ্বালানি ব্যবহারের পরিমাণ আসছে বছরগুলোয় কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন দেশের এলপিজি অপারেটররা। এর আগেও সরকার সংকুচিত প্রাকৃতিক গ্যাস বা (সিএনজি) খাতে এ ধরনের নীতিসমর্থন দিয়েছে। এজন্য এখন থ্রি-হুইলার যানে সিএনজি ব্যবহার বাধ্যতামূলক। শিল্পমালিক এবং এলপিজি অপারেটরদের জন্য সহায়ক কিছু নীতিমালা বাস্তবায়িত হলে শিগগিরই প্রাকৃতিক গ্যাসের পর বিকল্প জ্বালানি হিসেবে এলপিজি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। বর্তমানে সরকারের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো নীতিসহায়তা না থাকলেও চাহিদার কারণে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠানে এলপিজির ব্যবহার কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। এলওবির সভাপতি আজম জে চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, শিল্প খাতে এলপিজির প্রচুর সম্ভাবনা আছে। এটি পরিবেশবান্ধব জ্বালানি। শিল্প খাতে এলপিজি ব্যবহারের ক্ষেত্রে যে যন্ত্রপাতি প্রয়োজন সেখানে কর কমালে ব্যবসায়ীরা লাভবান হবেন। একটি কারখানায় যখন প্রাকৃতিক গ্যাসের সংযোগ নেওয়া হয় তখন এর ফি লাগে ৪ থেকে ৫ কোটি টাকা। অন্যদিকে এলপিজির সংযোগ ফি মাত্র দেড় থেকে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা। কিন্তু শিল্পমালিকরা এ দেড়-২ কোটি টাকা খরচ করার বদলে মনে করেন, এ টাকা খরচ করার দরকার নেই, প্রাকৃতিক গ্যাস সংযোগের তারা পেয়ে যাবেন। কিন্তু গ্যাস সহজে পাওয়ার সম্ভাবনা যে নেই, এ বিষয়টিও নীতিমালায় আনতে হবে। শিল্পমালিকদের এও বুঝতে হবে, তাঁরা যদি গ্যাস সংযোগ পেয়েও যান তবে সেটি আগের দামে পাবেন না। আবার গ্যাসের চাহিদা যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে দ্রুত গ্যাসের সংযোগ যে শিল্পমালিকরা পাবেন এমন নয়। কারণ এখনো দেশে নতুন কোনো গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কার হয়নি। যে প্রতিষ্ঠানগুলো বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদন করছে তাদের আগে প্রাকৃতিক গ্যাসের সংযোগ দিতে হবে। আর যেগুলো বাণিজ্যিক যেমন সিরামিক কারখানা এগুলোয় এলপিজি নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে। এতে প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর চাপ কমবে। যে কারখানাগুলো নতুন এবং উচ্চ উৎপাদন সেক্টরে নেই তাদেরও এলপি গ্যাস নেওয়ার জন্য বলা যেতে পারে। এ বিষয়গুলো একত্র করে নীতিমালা তৈরি হলে শিল্প খাতে এলপি গ্যাস গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেতে পারে।

বসুন্ধরা গ্রুপের সেক্টর-এ’র হেড অব স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনের প্রধান এবং বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেডের জাকারিয়া জালাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা চাই শিল্প খাতে এলপিজির প্রসার বৃদ্ধি পাক। এলপিজি এখন সহজেই পাওয়া যায়। আমরা প্রচুর পরিমাণে এ জ্বালানি সরবরাহ করতে পারব। বর্তমানে দেশে যে গ্যাসস্বল্পতা আছে তার পুরো চাহিদা এলপিজি দিয়ে মেটাতে না পারলেও উল্লেখযোগ্য অংশ মেটানো যাবে। বয়লার, বেকারি, বার্নার এসব শিল্পে এলপিজি সরবরাহ করা যাবে। শিল্প খাতগুলোকে ক্যাটাগরি করে যে শিল্পগুলো প্রাকৃতিক গ্যাস ছাড়া চালানো সম্ভব সে শিল্পগুলোয় আমরা যাতে এলপিজি সরবরাহ করতে পারি সে ধরনের নীতিমালা তৈরি করা উচিত।’

অরিয়ন গ্যাস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার ইঞ্জিনিয়ার অনুপ কুমার সেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এলপিজি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অনেক এখন আর্থিকভাবে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। শিল্প খাতে এর ব্যবহার বাড়াতে পারলে এলপিজি খাত লাভবান হবে। একটি কারখানায় এলপিজি ব্যবহার করতে হলে কিছু যন্ত্রপাতি প্রয়োজন হয়। সরকার যদি এসব যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে কিছু সময়ের জন্য কর মুক্ত করে দেয় তাহলে ব্যবসায়ীরা এলপিজি ব্যবহারে উৎসাহিত হবেন। এতে একদিকে যেমন গ্যাসের অভাবে কোনো কারখানা বন্ধ হবে না, আবার প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর চাপও কমবে। এলপিজি অপারেটরদের কারখানায় এলপিজি বিক্রি করতে হলে ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হয়। এ ভ্যাট মওকুফ করে দিলে আমরা যেভাবে আমদানি করছি শিল্পমালিকরাও আমদানিকৃত মূল্যে এলপিজি পাবেন। এর সঙ্গে কারখানাগুলোকে টেকনিক্যাল ও নিরাপত্তা সহায়তা দিয়ে আমরা সহায়তা করব। বর্তমানে অরিয়ন গ্যাস বার্ষিক ১০ হাজার টন এলপিজি সরবরাহ করছে।’ পোশাক মালিকদের সংগঠন-বিজিএমইএ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম মান্নান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ডিজেল দিয়ে যখন আমরা পণ্য উৎপাদন করি তখন আমাদের খরচ তিন গুণ বেশি হয়। ডিজেল দিয়ে পণ্য উৎপাদন আমাদের পোষায় না। অতিরিক্ত খরচের কারণে পোশাকশিল্পের মালিকরা অনেকটা বাধ্য হয়েই এখন এলপিজি ব্যবহারে ঝুঁকছেন। লাইনের গ্যাস যখন পাই না, তখন এলপিজি গ্যাসই আমাদের শেষ ভরসা।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম