শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - ড. মঈন খান

বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত। ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে দেশবাসী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আন্দোলনের মাধ্যমেই তারা অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করবে। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। তিনি বলেন, সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আর টিকে থাকা। মঈন খানের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সিনিয়র রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম সোহাগ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ কোন দিকে যাচ্ছে?

মঈন খান : বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য। এ দুটি অভীষ্টের কোনোটিই আজ আর বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এবং গণতন্ত্র আজ মৃত। দেশে একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। দেশি গণমাধ্যমসহ বিশ্ব মিডিয়াও চোখে আঙুল দিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন। আমরা যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশ সামনে নিয়ে যাওয়ার         প্রত্যয় করেছিলাম, সে গণতন্ত্রই আজ অনুপস্থিত। মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতিতে ধস নেমেছে। ১৫ বছর আগে যেদিন সরকার দায়িত্ব নিয়েছিল সেদিন বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ছিল ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১৫ বছরে তা ২০ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকার বড় গলায় বলত, রিজার্ভ ৪২ বিলিয়ন ডলার, এখন ১৮ বিলিয়নে নেমে এসেছে। তারা বলত, বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল, আজ এ অবস্থায় কেন পরণত হলো? বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে আপনিই বলুন।

ব্যাংকগুলো ফোকলা হয়ে গেছে। তাদের পছন্দের লোকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। যে দেশে ব্যাংকের এ পরিণতি, সে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকে কীভাবে? পাশাপাশি রিপোর্টে এসেছে দেশে মোট ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাপানো হয়েছে। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। মানুষের নাভিশ্বাস চলছে। এ পরিস্থিতিতে জীবন নির্বাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে ১৮ কোটি মানুষ কোন ভবিষ্যতের প্রত্যাশা করবে, তা তো আর বলার দরকার পড়ে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোট বর্জনে বিএনপির অর্জন কী?

মঈন খান : দেশের ১৮ কোটি মানুষ আর ১২ কোটি ভোটারকে আমরা বলেছিলাম ভোটদানে বিরত থাকুন। উদ্দেশ্য, আমরা আওয়ামী লীগের লগি-বৈঠার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাস করি। আমরা রাজপথে নেমেছি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য। সরকার ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপ্রিয় সমাবেশে ক্র্যাকডাউন করেছে। সারা বিশ্ব তাদের মিডিয়ায় বিষয়টি প্রকাশ করেছে। এতে প্রমাণ হয়ে গেছে সরকার গণতন্ত্র ও শান্তিপ্রিয় আন্দোলনে বিশ্বাস করে না। অতীতেও দেখেছি তারা লগি-বৈঠার রাজনীতি করে বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ রাজনীতির পরিবেশ ধ্বংস করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ তারা বন্দুক, গ্রেনেড, বুলেট, টিয়ারগ্যাসের জোরে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখেছে। তারই প্রতিবাদে আমরা জনগণের কাছে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার অর্জনে বিশ্বাস করি না। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার পরিস্ফুটন দেখতে চাই। জনগণ গণতন্ত্র চায়, তারা পাঁচ বছরে একবার ভোট দিতে যায়। তারা অর্থ-বিত্ত-বৈভব এসব চায় না। সরকার জনগণের আকাক্সক্ষা পদদলিত করে ১৫ বছর ক্ষমতায় আছে। তারা দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো ছিনিয়ে নিয়েছে। তারই প্রতিবাদে আমরা ভোট বর্জনের আহ্বান করেছিলাম। দেশি ও বিদেশি রিপোর্টাররা ৭ জানুয়ারির নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাতিসংঘ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কী বলেছে শুনেছেন? প্রতিটি রিপোর্টে স্পষ্ট হয়েছে সরকার ৭ জানুয়ারি একটা নাটক করেছে মাত্র। সে পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে প্রায় সবাই ভোট বর্জন করেছে। জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন তারা ভোট বর্জনের মাধ্যমে জোরদার করেছে। এ সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করেছে। এ নিয়ে দেশে-বিদেশে কারও কোনো সন্দেহ নেই। এটাই আমাদের বড় অর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আন্দোলন কতটা সফল হলো মনে করেন।

মঈন খান : আন্দোলনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠা যারা সত্যিকার অর্থেই জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। এটি একটি কঠিন সংগ্রাম। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে হয়েছে। সে পথ কিন্তু কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। অত্যন্ত কঠিন পথ হেঁটে সে লক্ষ্য অর্জন করতে হয়েেেছ। স্বীকার করছি স্বৈরাচারী একদলীয় সরকারকে আমরা অপসারণ করতে পারিনি। জোর গলায় বলতে পারি, ৭ জানুয়ারির ভোট বর্জনের মাধ্যমে সরকারের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। দেশের মানুষ এ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিয়েছিলেন। নতুন এমপি-মন্ত্রীদের শপথ গ্রহণের দিন এ ধরনের কর্মসূচি ছিল না। আপনারা কি তাহলে হরতাল-অবরোধের মতো জনদুর্ভোগের কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন?

মঈন খান : হরতাল-অবরোধে জনদুর্ভোগ কিছুটা হতে পারে, অস্বীকার করব না। বাস্তবতা হচ্ছে, এ পর্যায়ে ২৮ অক্টোবর সরকারের ক্র্যাকডাউনের পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরতাল-অবরোধ দিয়েছিলাম। তখন তো আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। বিএনপি শান্তিপ্রিয় দল, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশ্বাসী, এটি নীতিগত বিষয়। গণতন্ত্রে অশান্তির স্থান নেই। সংঘাতবিহীন শান্তিপ্রিয় সমাজব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের সে পদ্ধতিও শান্তিপূর্ণ হতে হবে। সেই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিহাসে দেখা যায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন দীর্ঘ হতে পারে। অনেক সময় এটি রক্তক্ষয়ী হয়। আমাদের এ আন্দোলনে অনেকে বুকের রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে। তবু শান্তিপ্রিয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমেই বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকারের সামনে অনকে চ্যালেঞ্জ। সরকারি নেতারা অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ বড় করে দেখছেন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কি এ মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ নয়?

মঈন খান : রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বর্তমান সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বাস্তবতা হচ্ছে, আজ এ সরকারের আর কোনো ভিত্তিই নেই। এ সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে টিকে থাকা। এ সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। কেননা তারা এমন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে যা সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। পশ্চিমা দেশগুলোর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ নির্বাচন কেউ গ্রহণ করেনি। সরকারের অস্তিত্ব রক্ষাই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তড়িঘড়ি সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ ও সরকার মন্ত্রিসভা গঠন করেছে। সংবিধান অনুযায়ী সংসদে ৩০০ সদস্য থাকার কথা। এখন দুই সেটে ৬০০ সংসদ সদস্য বর্তমান। বড় বড় কথা বলে তারা- সংবিধানের বাইরে একটি পা দিতে পারবে না। দেশের কোন সংবিধানে আছে ৬০০ সদস্য থাকবে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় হলো না। নির্বাচন হয়ে গেল। এটা কি বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থতা? নাকি অন্য কিছু?

মঈন খান : নির্বাচন হয়ে গেল, এটি যুক্তির কথা নয়। সরকার নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়েছে। সর্বসাকল্যে যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলবে ৫ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। তাহলে এ নির্বাচনের কোন বৈধতা আছে যা নিয়ে সরকার বড়াই করছে? ভুয়া, মেকি, প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিজয়ী সংসদ সদস্য, মন্ত্রিসভা সবই ভুয়া। এ অবস্থায় সরকার স্বস্তিতে আছে তা বিশ্বাস করি না। এ অস্বস্তি সরকারকে একসময় চলে যেতে বাধ্য করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি দেশের প্রধান বিরোধী দল। সংসদে থাকুন আর বাইরে থাকুন জনগণ আপনাদের বিরোধী দল হিসেবে দেখে। দলের চেয়ারপারসন দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। আপনি কি মনে করেন বর্তমান বাস্তবতায় সরেজমিন নেতৃত্বহীনতা বিএনপির বড় চ্যালেঞ্জ?

মঈন খান : টেকনোলজির মাধ্যমে বিশ্বে যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। আজকের যুগে কার ভৌগোলিক অবস্থান কোথায়, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনৈতিক হয়রানির কারণে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে অবস্থান করছেন। ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টিও এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। দেশনেত্রী (খালেদা জিয়া) কারারুদ্ধ। সেখানে কোনো রাজনৈতিক ফ্যাক্টর নেই সে কথা কোনোভাবেই বলা যাবে না। মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় তাঁকে দন্ড দেওয়া হয়েছে। এখনো তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। ফলে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, এটা বলতে পারেন। কিন্তু নেতৃত্বের কোনো শূন্যতা নেই। নেতৃত্বের শূন্যতা থাকলে কীভাবে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর সারা দেশে লাখ লাখ মানুষের বড় বড় সভাসমাবেশ করে চলেছি? কীভাবে আমরা আন্দোলন পরিচালনা করছি? কীভাবে দেশ জাগ্রত করেছি? সঠিক নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন করে চলেছি। তার প্রমাণ ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকার যাত্রা করেছে। বিএনপি এখন কী করবে?

মঈন খান : এটি অবৈধ সরকার। আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য মানুষের মৌলিক অধিকার, ভোটাধিকার, অর্থনৈতিক অধিকারসহ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। সরকার অর্থনীতি সঠিকভাবে পরিচালনায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে চরম দুর্নীতির কারণে। স্টেশনে গ্যাস নেই। রাজধানীতে বাসায় গ্যাস নেই। সরকারের বাইরে চাকচিক্য। মেগা প্রজেক্টে মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, এক্সপ্রেসওয়ে করেছে। ১২ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি হয়েছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের কষ্টার্জিত অর্থে। ১ কিলোমিটার তৈরি করতে ১ হাজার কোটি টাকার বেশি লেগেছে। এর চেয়ে বড় দুর্নীতি আর কী হতে পারে? এ উন্নয়নের জোয়ারে বাংলাদেশের মানুষ কোথায় ভেসে যাচ্ছে তা সরকার দেখতে পাচ্ছে না। আমরা ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি। আগামীতে আমরা শুধু গণতন্ত্রই ফিরিয়ে আনব না, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করব। ধ্বংস করা প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন করব। জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করব। মানুষ যেন সত্যিকার গণতন্ত্রের স্বাদ পায়, সেই সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহাসচিবসহ বিএনপির শীর্ষ অনেক নেতা কারাগারে, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা-হুলিয়া। নির্বাচনের আগে বিরামহীন রায় হয়েছে নেতাদের বিরুদ্ধে। এ মুহূর্তে বিএনপির প্রধান লক্ষ্য দলকে সংগঠিত করা নাকি নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে সমমনাদের ঐক্যবদ্ধ করা?

মঈন খান : এটি কোনো মিউচুয়ালি এক্সক্লুসিভ বিষয় নয়। একটা করলে অন্যটা করা যাবে না, বিষয়টি এমন নয়। আন্দোলন-সংগ্রাম, দলের কার্যক্রম সব একই সঙ্গে চলে। দলের পুনর্গঠন একটি সার্বক্ষণিক প্রক্রিয়া। প্রতিনিয়ত চলছে। দল পুনর্গঠন করতে গিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেমে থাকবে না। আন্দোলন চলমান। রাজপথে আছি, থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এ নিয়ে আপনারা সক্রিয় আন্দোলন করছেন না কেন?

মঈন খান : আমরা প্রতিটি বিষয় নিয়ে আন্দোলনে আছি। এ অবস্থার জন্য সরকার দায়ী। কারণ তারা ৫০ হাজার কোটি টাকার নোট ছাপিয়ে বাজারে ছেড়েছে শূন্য কোষাগারের কারণে। ফলে এমন অবস্থা হবেই। মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে স্থানীয় সরকারের উপজেলা নির্বাচন। আপনারা কি এ নির্বাচনও বর্জন করবেন?

মঈন খান : এটা কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নয়। যখন আসবে তখন দেখা যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অক্টোবরের সমাবেশের পর আন্দোলন নিয়ে বিএনপি সক্রিয় হতে পারেনি কেন? বিএনপির আন্দোলনের কর্মসূচি দেখে মনে হয়েছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। অসহযোগ কর্মসূচি কি বিএনপির আন্দোলন ব্যাহত করেছে?

মঈন খান : সক্রিয় হওয়ার অর্থ রাস্তায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করা, যেভাবে মানুষ সাপ মারে সেভাবে মানুষ মারা- সে ধরনের সংগ্রাম বিএনপি করে না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী বিএনপি। আমরা আমাদের নীতি নিয়ে সক্রিয় আছি। আমরা দাবি আদায় পর্যন্ত সক্রিয় থাকব। এমন একটি দেশ চাই যেখানে মানুষ স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারবে। এখন সংবাদপত্রেরও স্বাধীনতা নেই। এ পরিস্থিতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। অসহযোগ আন্দোলন একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি। এটি আন্দোলন ব্যাহত করবে কেন? করেনি। ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণের আহ্বানে সরকার হতবিহ্বল হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ভোট বর্জন ঠেকাতে পারেনি। দলমতনির্বিশেষে মানুষ ভোট বর্জন করেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও ভোট বর্জন করেছে। নির্বাচনব্যবস্থার ওপর কারও আস্থা নেই। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। যে গণতন্ত্রের জন্য এ দেশের লাখ লাখ মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, সেই শহীদদের রক্তের আদর্শে বিএনপিসহ সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল ও জনগণকে সম্পৃক্ত করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং মানুষের ভোটের অধিকার আমরা ফিরিয়ে আনবই- এ দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
রায় বদলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিচারপতি খায়রুল
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
ইন্টারনেট বন্ধে নিষেধাজ্ঞা
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
বিএনপি অফিসে নেদারল্যান্ডস রাষ্ট্রদূত
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
সব দলের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রাখবে চীন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
৩০০ আসনের অর্ধেক নারী দিন
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
নির্বাচনি জোট নয়, সমঝোতা করবে জামায়াত
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
মুসলিম জোহরানের নিউইয়র্ক জয়
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
পাঁচ ব্যাংকের গ্রাহক নভেম্বরের শেষার্ধে টাকা পাবেন
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
মাইলস্টোনে দুর্ঘটনা পাইলটের ত্রুটিতে
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
সর্বশেষ খবর
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা
মোদির দলের সামনে অগ্নিপরীক্ষা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
রামগতিতে অভিযানে দু’টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জকসু নির্বাচনের দাবি সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৩৪

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি
টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দলিত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকার অঙ্গীকার বিএনপি নেতা ফরিদের
দলিত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকার অঙ্গীকার বিএনপি নেতা ফরিদের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!
ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ
রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ
ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ
খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও
ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের
গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে
বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা