শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - ড. মঈন খান

বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত। ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে দেশবাসী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আন্দোলনের মাধ্যমেই তারা অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করবে। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। তিনি বলেন, সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আর টিকে থাকা। মঈন খানের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সিনিয়র রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম সোহাগ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ কোন দিকে যাচ্ছে?

মঈন খান : বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য। এ দুটি অভীষ্টের কোনোটিই আজ আর বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এবং গণতন্ত্র আজ মৃত। দেশে একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। দেশি গণমাধ্যমসহ বিশ্ব মিডিয়াও চোখে আঙুল দিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন। আমরা যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশ সামনে নিয়ে যাওয়ার         প্রত্যয় করেছিলাম, সে গণতন্ত্রই আজ অনুপস্থিত। মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতিতে ধস নেমেছে। ১৫ বছর আগে যেদিন সরকার দায়িত্ব নিয়েছিল সেদিন বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ছিল ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১৫ বছরে তা ২০ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকার বড় গলায় বলত, রিজার্ভ ৪২ বিলিয়ন ডলার, এখন ১৮ বিলিয়নে নেমে এসেছে। তারা বলত, বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল, আজ এ অবস্থায় কেন পরণত হলো? বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে আপনিই বলুন।

ব্যাংকগুলো ফোকলা হয়ে গেছে। তাদের পছন্দের লোকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। যে দেশে ব্যাংকের এ পরিণতি, সে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকে কীভাবে? পাশাপাশি রিপোর্টে এসেছে দেশে মোট ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাপানো হয়েছে। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। মানুষের নাভিশ্বাস চলছে। এ পরিস্থিতিতে জীবন নির্বাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে ১৮ কোটি মানুষ কোন ভবিষ্যতের প্রত্যাশা করবে, তা তো আর বলার দরকার পড়ে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোট বর্জনে বিএনপির অর্জন কী?

মঈন খান : দেশের ১৮ কোটি মানুষ আর ১২ কোটি ভোটারকে আমরা বলেছিলাম ভোটদানে বিরত থাকুন। উদ্দেশ্য, আমরা আওয়ামী লীগের লগি-বৈঠার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাস করি। আমরা রাজপথে নেমেছি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য। সরকার ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপ্রিয় সমাবেশে ক্র্যাকডাউন করেছে। সারা বিশ্ব তাদের মিডিয়ায় বিষয়টি প্রকাশ করেছে। এতে প্রমাণ হয়ে গেছে সরকার গণতন্ত্র ও শান্তিপ্রিয় আন্দোলনে বিশ্বাস করে না। অতীতেও দেখেছি তারা লগি-বৈঠার রাজনীতি করে বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ রাজনীতির পরিবেশ ধ্বংস করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ তারা বন্দুক, গ্রেনেড, বুলেট, টিয়ারগ্যাসের জোরে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখেছে। তারই প্রতিবাদে আমরা জনগণের কাছে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার অর্জনে বিশ্বাস করি না। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার পরিস্ফুটন দেখতে চাই। জনগণ গণতন্ত্র চায়, তারা পাঁচ বছরে একবার ভোট দিতে যায়। তারা অর্থ-বিত্ত-বৈভব এসব চায় না। সরকার জনগণের আকাক্সক্ষা পদদলিত করে ১৫ বছর ক্ষমতায় আছে। তারা দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো ছিনিয়ে নিয়েছে। তারই প্রতিবাদে আমরা ভোট বর্জনের আহ্বান করেছিলাম। দেশি ও বিদেশি রিপোর্টাররা ৭ জানুয়ারির নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাতিসংঘ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কী বলেছে শুনেছেন? প্রতিটি রিপোর্টে স্পষ্ট হয়েছে সরকার ৭ জানুয়ারি একটা নাটক করেছে মাত্র। সে পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে প্রায় সবাই ভোট বর্জন করেছে। জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন তারা ভোট বর্জনের মাধ্যমে জোরদার করেছে। এ সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করেছে। এ নিয়ে দেশে-বিদেশে কারও কোনো সন্দেহ নেই। এটাই আমাদের বড় অর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আন্দোলন কতটা সফল হলো মনে করেন।

মঈন খান : আন্দোলনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠা যারা সত্যিকার অর্থেই জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। এটি একটি কঠিন সংগ্রাম। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে হয়েছে। সে পথ কিন্তু কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। অত্যন্ত কঠিন পথ হেঁটে সে লক্ষ্য অর্জন করতে হয়েেেছ। স্বীকার করছি স্বৈরাচারী একদলীয় সরকারকে আমরা অপসারণ করতে পারিনি। জোর গলায় বলতে পারি, ৭ জানুয়ারির ভোট বর্জনের মাধ্যমে সরকারের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। দেশের মানুষ এ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিয়েছিলেন। নতুন এমপি-মন্ত্রীদের শপথ গ্রহণের দিন এ ধরনের কর্মসূচি ছিল না। আপনারা কি তাহলে হরতাল-অবরোধের মতো জনদুর্ভোগের কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন?

মঈন খান : হরতাল-অবরোধে জনদুর্ভোগ কিছুটা হতে পারে, অস্বীকার করব না। বাস্তবতা হচ্ছে, এ পর্যায়ে ২৮ অক্টোবর সরকারের ক্র্যাকডাউনের পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরতাল-অবরোধ দিয়েছিলাম। তখন তো আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। বিএনপি শান্তিপ্রিয় দল, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশ্বাসী, এটি নীতিগত বিষয়। গণতন্ত্রে অশান্তির স্থান নেই। সংঘাতবিহীন শান্তিপ্রিয় সমাজব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের সে পদ্ধতিও শান্তিপূর্ণ হতে হবে। সেই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিহাসে দেখা যায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন দীর্ঘ হতে পারে। অনেক সময় এটি রক্তক্ষয়ী হয়। আমাদের এ আন্দোলনে অনেকে বুকের রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে। তবু শান্তিপ্রিয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমেই বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকারের সামনে অনকে চ্যালেঞ্জ। সরকারি নেতারা অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ বড় করে দেখছেন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কি এ মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ নয়?

মঈন খান : রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বর্তমান সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বাস্তবতা হচ্ছে, আজ এ সরকারের আর কোনো ভিত্তিই নেই। এ সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে টিকে থাকা। এ সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। কেননা তারা এমন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে যা সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। পশ্চিমা দেশগুলোর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ নির্বাচন কেউ গ্রহণ করেনি। সরকারের অস্তিত্ব রক্ষাই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তড়িঘড়ি সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ ও সরকার মন্ত্রিসভা গঠন করেছে। সংবিধান অনুযায়ী সংসদে ৩০০ সদস্য থাকার কথা। এখন দুই সেটে ৬০০ সংসদ সদস্য বর্তমান। বড় বড় কথা বলে তারা- সংবিধানের বাইরে একটি পা দিতে পারবে না। দেশের কোন সংবিধানে আছে ৬০০ সদস্য থাকবে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় হলো না। নির্বাচন হয়ে গেল। এটা কি বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থতা? নাকি অন্য কিছু?

মঈন খান : নির্বাচন হয়ে গেল, এটি যুক্তির কথা নয়। সরকার নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়েছে। সর্বসাকল্যে যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলবে ৫ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। তাহলে এ নির্বাচনের কোন বৈধতা আছে যা নিয়ে সরকার বড়াই করছে? ভুয়া, মেকি, প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিজয়ী সংসদ সদস্য, মন্ত্রিসভা সবই ভুয়া। এ অবস্থায় সরকার স্বস্তিতে আছে তা বিশ্বাস করি না। এ অস্বস্তি সরকারকে একসময় চলে যেতে বাধ্য করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি দেশের প্রধান বিরোধী দল। সংসদে থাকুন আর বাইরে থাকুন জনগণ আপনাদের বিরোধী দল হিসেবে দেখে। দলের চেয়ারপারসন দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। আপনি কি মনে করেন বর্তমান বাস্তবতায় সরেজমিন নেতৃত্বহীনতা বিএনপির বড় চ্যালেঞ্জ?

মঈন খান : টেকনোলজির মাধ্যমে বিশ্বে যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। আজকের যুগে কার ভৌগোলিক অবস্থান কোথায়, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনৈতিক হয়রানির কারণে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে অবস্থান করছেন। ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টিও এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। দেশনেত্রী (খালেদা জিয়া) কারারুদ্ধ। সেখানে কোনো রাজনৈতিক ফ্যাক্টর নেই সে কথা কোনোভাবেই বলা যাবে না। মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় তাঁকে দন্ড দেওয়া হয়েছে। এখনো তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। ফলে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, এটা বলতে পারেন। কিন্তু নেতৃত্বের কোনো শূন্যতা নেই। নেতৃত্বের শূন্যতা থাকলে কীভাবে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর সারা দেশে লাখ লাখ মানুষের বড় বড় সভাসমাবেশ করে চলেছি? কীভাবে আমরা আন্দোলন পরিচালনা করছি? কীভাবে দেশ জাগ্রত করেছি? সঠিক নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন করে চলেছি। তার প্রমাণ ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকার যাত্রা করেছে। বিএনপি এখন কী করবে?

মঈন খান : এটি অবৈধ সরকার। আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য মানুষের মৌলিক অধিকার, ভোটাধিকার, অর্থনৈতিক অধিকারসহ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। সরকার অর্থনীতি সঠিকভাবে পরিচালনায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে চরম দুর্নীতির কারণে। স্টেশনে গ্যাস নেই। রাজধানীতে বাসায় গ্যাস নেই। সরকারের বাইরে চাকচিক্য। মেগা প্রজেক্টে মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, এক্সপ্রেসওয়ে করেছে। ১২ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি হয়েছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের কষ্টার্জিত অর্থে। ১ কিলোমিটার তৈরি করতে ১ হাজার কোটি টাকার বেশি লেগেছে। এর চেয়ে বড় দুর্নীতি আর কী হতে পারে? এ উন্নয়নের জোয়ারে বাংলাদেশের মানুষ কোথায় ভেসে যাচ্ছে তা সরকার দেখতে পাচ্ছে না। আমরা ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি। আগামীতে আমরা শুধু গণতন্ত্রই ফিরিয়ে আনব না, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করব। ধ্বংস করা প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন করব। জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করব। মানুষ যেন সত্যিকার গণতন্ত্রের স্বাদ পায়, সেই সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহাসচিবসহ বিএনপির শীর্ষ অনেক নেতা কারাগারে, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা-হুলিয়া। নির্বাচনের আগে বিরামহীন রায় হয়েছে নেতাদের বিরুদ্ধে। এ মুহূর্তে বিএনপির প্রধান লক্ষ্য দলকে সংগঠিত করা নাকি নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে সমমনাদের ঐক্যবদ্ধ করা?

মঈন খান : এটি কোনো মিউচুয়ালি এক্সক্লুসিভ বিষয় নয়। একটা করলে অন্যটা করা যাবে না, বিষয়টি এমন নয়। আন্দোলন-সংগ্রাম, দলের কার্যক্রম সব একই সঙ্গে চলে। দলের পুনর্গঠন একটি সার্বক্ষণিক প্রক্রিয়া। প্রতিনিয়ত চলছে। দল পুনর্গঠন করতে গিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেমে থাকবে না। আন্দোলন চলমান। রাজপথে আছি, থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এ নিয়ে আপনারা সক্রিয় আন্দোলন করছেন না কেন?

মঈন খান : আমরা প্রতিটি বিষয় নিয়ে আন্দোলনে আছি। এ অবস্থার জন্য সরকার দায়ী। কারণ তারা ৫০ হাজার কোটি টাকার নোট ছাপিয়ে বাজারে ছেড়েছে শূন্য কোষাগারের কারণে। ফলে এমন অবস্থা হবেই। মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে স্থানীয় সরকারের উপজেলা নির্বাচন। আপনারা কি এ নির্বাচনও বর্জন করবেন?

মঈন খান : এটা কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নয়। যখন আসবে তখন দেখা যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অক্টোবরের সমাবেশের পর আন্দোলন নিয়ে বিএনপি সক্রিয় হতে পারেনি কেন? বিএনপির আন্দোলনের কর্মসূচি দেখে মনে হয়েছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। অসহযোগ কর্মসূচি কি বিএনপির আন্দোলন ব্যাহত করেছে?

মঈন খান : সক্রিয় হওয়ার অর্থ রাস্তায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করা, যেভাবে মানুষ সাপ মারে সেভাবে মানুষ মারা- সে ধরনের সংগ্রাম বিএনপি করে না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী বিএনপি। আমরা আমাদের নীতি নিয়ে সক্রিয় আছি। আমরা দাবি আদায় পর্যন্ত সক্রিয় থাকব। এমন একটি দেশ চাই যেখানে মানুষ স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারবে। এখন সংবাদপত্রেরও স্বাধীনতা নেই। এ পরিস্থিতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। অসহযোগ আন্দোলন একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি। এটি আন্দোলন ব্যাহত করবে কেন? করেনি। ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণের আহ্বানে সরকার হতবিহ্বল হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ভোট বর্জন ঠেকাতে পারেনি। দলমতনির্বিশেষে মানুষ ভোট বর্জন করেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও ভোট বর্জন করেছে। নির্বাচনব্যবস্থার ওপর কারও আস্থা নেই। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। যে গণতন্ত্রের জন্য এ দেশের লাখ লাখ মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, সেই শহীদদের রক্তের আদর্শে বিএনপিসহ সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল ও জনগণকে সম্পৃক্ত করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং মানুষের ভোটের অধিকার আমরা ফিরিয়ে আনবই- এ দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ