শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - ড. মঈন খান

বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত। ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে দেশবাসী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আন্দোলনের মাধ্যমেই তারা অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করবে। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। তিনি বলেন, সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আর টিকে থাকা। মঈন খানের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সিনিয়র রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম সোহাগ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ কোন দিকে যাচ্ছে?

মঈন খান : বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য। এ দুটি অভীষ্টের কোনোটিই আজ আর বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এবং গণতন্ত্র আজ মৃত। দেশে একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। দেশি গণমাধ্যমসহ বিশ্ব মিডিয়াও চোখে আঙুল দিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন। আমরা যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশ সামনে নিয়ে যাওয়ার         প্রত্যয় করেছিলাম, সে গণতন্ত্রই আজ অনুপস্থিত। মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতিতে ধস নেমেছে। ১৫ বছর আগে যেদিন সরকার দায়িত্ব নিয়েছিল সেদিন বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ছিল ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১৫ বছরে তা ২০ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকার বড় গলায় বলত, রিজার্ভ ৪২ বিলিয়ন ডলার, এখন ১৮ বিলিয়নে নেমে এসেছে। তারা বলত, বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল, আজ এ অবস্থায় কেন পরণত হলো? বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে আপনিই বলুন।

ব্যাংকগুলো ফোকলা হয়ে গেছে। তাদের পছন্দের লোকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। যে দেশে ব্যাংকের এ পরিণতি, সে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকে কীভাবে? পাশাপাশি রিপোর্টে এসেছে দেশে মোট ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাপানো হয়েছে। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। মানুষের নাভিশ্বাস চলছে। এ পরিস্থিতিতে জীবন নির্বাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে ১৮ কোটি মানুষ কোন ভবিষ্যতের প্রত্যাশা করবে, তা তো আর বলার দরকার পড়ে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোট বর্জনে বিএনপির অর্জন কী?

মঈন খান : দেশের ১৮ কোটি মানুষ আর ১২ কোটি ভোটারকে আমরা বলেছিলাম ভোটদানে বিরত থাকুন। উদ্দেশ্য, আমরা আওয়ামী লীগের লগি-বৈঠার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাস করি। আমরা রাজপথে নেমেছি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য। সরকার ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপ্রিয় সমাবেশে ক্র্যাকডাউন করেছে। সারা বিশ্ব তাদের মিডিয়ায় বিষয়টি প্রকাশ করেছে। এতে প্রমাণ হয়ে গেছে সরকার গণতন্ত্র ও শান্তিপ্রিয় আন্দোলনে বিশ্বাস করে না। অতীতেও দেখেছি তারা লগি-বৈঠার রাজনীতি করে বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ রাজনীতির পরিবেশ ধ্বংস করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ তারা বন্দুক, গ্রেনেড, বুলেট, টিয়ারগ্যাসের জোরে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখেছে। তারই প্রতিবাদে আমরা জনগণের কাছে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার অর্জনে বিশ্বাস করি না। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার পরিস্ফুটন দেখতে চাই। জনগণ গণতন্ত্র চায়, তারা পাঁচ বছরে একবার ভোট দিতে যায়। তারা অর্থ-বিত্ত-বৈভব এসব চায় না। সরকার জনগণের আকাক্সক্ষা পদদলিত করে ১৫ বছর ক্ষমতায় আছে। তারা দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো ছিনিয়ে নিয়েছে। তারই প্রতিবাদে আমরা ভোট বর্জনের আহ্বান করেছিলাম। দেশি ও বিদেশি রিপোর্টাররা ৭ জানুয়ারির নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাতিসংঘ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কী বলেছে শুনেছেন? প্রতিটি রিপোর্টে স্পষ্ট হয়েছে সরকার ৭ জানুয়ারি একটা নাটক করেছে মাত্র। সে পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে প্রায় সবাই ভোট বর্জন করেছে। জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন তারা ভোট বর্জনের মাধ্যমে জোরদার করেছে। এ সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করেছে। এ নিয়ে দেশে-বিদেশে কারও কোনো সন্দেহ নেই। এটাই আমাদের বড় অর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আন্দোলন কতটা সফল হলো মনে করেন।

মঈন খান : আন্দোলনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠা যারা সত্যিকার অর্থেই জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। এটি একটি কঠিন সংগ্রাম। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে হয়েছে। সে পথ কিন্তু কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। অত্যন্ত কঠিন পথ হেঁটে সে লক্ষ্য অর্জন করতে হয়েেেছ। স্বীকার করছি স্বৈরাচারী একদলীয় সরকারকে আমরা অপসারণ করতে পারিনি। জোর গলায় বলতে পারি, ৭ জানুয়ারির ভোট বর্জনের মাধ্যমে সরকারের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। দেশের মানুষ এ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিয়েছিলেন। নতুন এমপি-মন্ত্রীদের শপথ গ্রহণের দিন এ ধরনের কর্মসূচি ছিল না। আপনারা কি তাহলে হরতাল-অবরোধের মতো জনদুর্ভোগের কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন?

মঈন খান : হরতাল-অবরোধে জনদুর্ভোগ কিছুটা হতে পারে, অস্বীকার করব না। বাস্তবতা হচ্ছে, এ পর্যায়ে ২৮ অক্টোবর সরকারের ক্র্যাকডাউনের পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরতাল-অবরোধ দিয়েছিলাম। তখন তো আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। বিএনপি শান্তিপ্রিয় দল, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশ্বাসী, এটি নীতিগত বিষয়। গণতন্ত্রে অশান্তির স্থান নেই। সংঘাতবিহীন শান্তিপ্রিয় সমাজব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের সে পদ্ধতিও শান্তিপূর্ণ হতে হবে। সেই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিহাসে দেখা যায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন দীর্ঘ হতে পারে। অনেক সময় এটি রক্তক্ষয়ী হয়। আমাদের এ আন্দোলনে অনেকে বুকের রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে। তবু শান্তিপ্রিয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমেই বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকারের সামনে অনকে চ্যালেঞ্জ। সরকারি নেতারা অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ বড় করে দেখছেন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কি এ মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ নয়?

মঈন খান : রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বর্তমান সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বাস্তবতা হচ্ছে, আজ এ সরকারের আর কোনো ভিত্তিই নেই। এ সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে টিকে থাকা। এ সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। কেননা তারা এমন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে যা সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। পশ্চিমা দেশগুলোর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ নির্বাচন কেউ গ্রহণ করেনি। সরকারের অস্তিত্ব রক্ষাই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তড়িঘড়ি সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ ও সরকার মন্ত্রিসভা গঠন করেছে। সংবিধান অনুযায়ী সংসদে ৩০০ সদস্য থাকার কথা। এখন দুই সেটে ৬০০ সংসদ সদস্য বর্তমান। বড় বড় কথা বলে তারা- সংবিধানের বাইরে একটি পা দিতে পারবে না। দেশের কোন সংবিধানে আছে ৬০০ সদস্য থাকবে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় হলো না। নির্বাচন হয়ে গেল। এটা কি বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থতা? নাকি অন্য কিছু?

মঈন খান : নির্বাচন হয়ে গেল, এটি যুক্তির কথা নয়। সরকার নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়েছে। সর্বসাকল্যে যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলবে ৫ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। তাহলে এ নির্বাচনের কোন বৈধতা আছে যা নিয়ে সরকার বড়াই করছে? ভুয়া, মেকি, প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিজয়ী সংসদ সদস্য, মন্ত্রিসভা সবই ভুয়া। এ অবস্থায় সরকার স্বস্তিতে আছে তা বিশ্বাস করি না। এ অস্বস্তি সরকারকে একসময় চলে যেতে বাধ্য করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি দেশের প্রধান বিরোধী দল। সংসদে থাকুন আর বাইরে থাকুন জনগণ আপনাদের বিরোধী দল হিসেবে দেখে। দলের চেয়ারপারসন দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। আপনি কি মনে করেন বর্তমান বাস্তবতায় সরেজমিন নেতৃত্বহীনতা বিএনপির বড় চ্যালেঞ্জ?

মঈন খান : টেকনোলজির মাধ্যমে বিশ্বে যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। আজকের যুগে কার ভৌগোলিক অবস্থান কোথায়, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনৈতিক হয়রানির কারণে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে অবস্থান করছেন। ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টিও এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। দেশনেত্রী (খালেদা জিয়া) কারারুদ্ধ। সেখানে কোনো রাজনৈতিক ফ্যাক্টর নেই সে কথা কোনোভাবেই বলা যাবে না। মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় তাঁকে দন্ড দেওয়া হয়েছে। এখনো তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। ফলে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, এটা বলতে পারেন। কিন্তু নেতৃত্বের কোনো শূন্যতা নেই। নেতৃত্বের শূন্যতা থাকলে কীভাবে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর সারা দেশে লাখ লাখ মানুষের বড় বড় সভাসমাবেশ করে চলেছি? কীভাবে আমরা আন্দোলন পরিচালনা করছি? কীভাবে দেশ জাগ্রত করেছি? সঠিক নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন করে চলেছি। তার প্রমাণ ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকার যাত্রা করেছে। বিএনপি এখন কী করবে?

মঈন খান : এটি অবৈধ সরকার। আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য মানুষের মৌলিক অধিকার, ভোটাধিকার, অর্থনৈতিক অধিকারসহ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। সরকার অর্থনীতি সঠিকভাবে পরিচালনায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে চরম দুর্নীতির কারণে। স্টেশনে গ্যাস নেই। রাজধানীতে বাসায় গ্যাস নেই। সরকারের বাইরে চাকচিক্য। মেগা প্রজেক্টে মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, এক্সপ্রেসওয়ে করেছে। ১২ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি হয়েছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের কষ্টার্জিত অর্থে। ১ কিলোমিটার তৈরি করতে ১ হাজার কোটি টাকার বেশি লেগেছে। এর চেয়ে বড় দুর্নীতি আর কী হতে পারে? এ উন্নয়নের জোয়ারে বাংলাদেশের মানুষ কোথায় ভেসে যাচ্ছে তা সরকার দেখতে পাচ্ছে না। আমরা ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি। আগামীতে আমরা শুধু গণতন্ত্রই ফিরিয়ে আনব না, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করব। ধ্বংস করা প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন করব। জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করব। মানুষ যেন সত্যিকার গণতন্ত্রের স্বাদ পায়, সেই সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহাসচিবসহ বিএনপির শীর্ষ অনেক নেতা কারাগারে, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা-হুলিয়া। নির্বাচনের আগে বিরামহীন রায় হয়েছে নেতাদের বিরুদ্ধে। এ মুহূর্তে বিএনপির প্রধান লক্ষ্য দলকে সংগঠিত করা নাকি নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে সমমনাদের ঐক্যবদ্ধ করা?

মঈন খান : এটি কোনো মিউচুয়ালি এক্সক্লুসিভ বিষয় নয়। একটা করলে অন্যটা করা যাবে না, বিষয়টি এমন নয়। আন্দোলন-সংগ্রাম, দলের কার্যক্রম সব একই সঙ্গে চলে। দলের পুনর্গঠন একটি সার্বক্ষণিক প্রক্রিয়া। প্রতিনিয়ত চলছে। দল পুনর্গঠন করতে গিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেমে থাকবে না। আন্দোলন চলমান। রাজপথে আছি, থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এ নিয়ে আপনারা সক্রিয় আন্দোলন করছেন না কেন?

মঈন খান : আমরা প্রতিটি বিষয় নিয়ে আন্দোলনে আছি। এ অবস্থার জন্য সরকার দায়ী। কারণ তারা ৫০ হাজার কোটি টাকার নোট ছাপিয়ে বাজারে ছেড়েছে শূন্য কোষাগারের কারণে। ফলে এমন অবস্থা হবেই। মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে স্থানীয় সরকারের উপজেলা নির্বাচন। আপনারা কি এ নির্বাচনও বর্জন করবেন?

মঈন খান : এটা কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নয়। যখন আসবে তখন দেখা যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অক্টোবরের সমাবেশের পর আন্দোলন নিয়ে বিএনপি সক্রিয় হতে পারেনি কেন? বিএনপির আন্দোলনের কর্মসূচি দেখে মনে হয়েছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। অসহযোগ কর্মসূচি কি বিএনপির আন্দোলন ব্যাহত করেছে?

মঈন খান : সক্রিয় হওয়ার অর্থ রাস্তায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করা, যেভাবে মানুষ সাপ মারে সেভাবে মানুষ মারা- সে ধরনের সংগ্রাম বিএনপি করে না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী বিএনপি। আমরা আমাদের নীতি নিয়ে সক্রিয় আছি। আমরা দাবি আদায় পর্যন্ত সক্রিয় থাকব। এমন একটি দেশ চাই যেখানে মানুষ স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারবে। এখন সংবাদপত্রেরও স্বাধীনতা নেই। এ পরিস্থিতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। অসহযোগ আন্দোলন একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি। এটি আন্দোলন ব্যাহত করবে কেন? করেনি। ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণের আহ্বানে সরকার হতবিহ্বল হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ভোট বর্জন ঠেকাতে পারেনি। দলমতনির্বিশেষে মানুষ ভোট বর্জন করেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও ভোট বর্জন করেছে। নির্বাচনব্যবস্থার ওপর কারও আস্থা নেই। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। যে গণতন্ত্রের জন্য এ দেশের লাখ লাখ মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, সেই শহীদদের রক্তের আদর্শে বিএনপিসহ সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল ও জনগণকে সম্পৃক্ত করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং মানুষের ভোটের অধিকার আমরা ফিরিয়ে আনবই- এ দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

এই মাত্র | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে