শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - ড. মঈন খান

বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত। ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে দেশবাসী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আন্দোলনের মাধ্যমেই তারা অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করবে। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। তিনি বলেন, সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আর টিকে থাকা। মঈন খানের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সিনিয়র রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম সোহাগ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ কোন দিকে যাচ্ছে?

মঈন খান : বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য। এ দুটি অভীষ্টের কোনোটিই আজ আর বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এবং গণতন্ত্র আজ মৃত। দেশে একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। দেশি গণমাধ্যমসহ বিশ্ব মিডিয়াও চোখে আঙুল দিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন। আমরা যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশ সামনে নিয়ে যাওয়ার         প্রত্যয় করেছিলাম, সে গণতন্ত্রই আজ অনুপস্থিত। মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতিতে ধস নেমেছে। ১৫ বছর আগে যেদিন সরকার দায়িত্ব নিয়েছিল সেদিন বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ছিল ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১৫ বছরে তা ২০ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকার বড় গলায় বলত, রিজার্ভ ৪২ বিলিয়ন ডলার, এখন ১৮ বিলিয়নে নেমে এসেছে। তারা বলত, বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল, আজ এ অবস্থায় কেন পরণত হলো? বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে আপনিই বলুন।

ব্যাংকগুলো ফোকলা হয়ে গেছে। তাদের পছন্দের লোকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। যে দেশে ব্যাংকের এ পরিণতি, সে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকে কীভাবে? পাশাপাশি রিপোর্টে এসেছে দেশে মোট ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাপানো হয়েছে। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। মানুষের নাভিশ্বাস চলছে। এ পরিস্থিতিতে জীবন নির্বাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে ১৮ কোটি মানুষ কোন ভবিষ্যতের প্রত্যাশা করবে, তা তো আর বলার দরকার পড়ে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোট বর্জনে বিএনপির অর্জন কী?

মঈন খান : দেশের ১৮ কোটি মানুষ আর ১২ কোটি ভোটারকে আমরা বলেছিলাম ভোটদানে বিরত থাকুন। উদ্দেশ্য, আমরা আওয়ামী লীগের লগি-বৈঠার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাস করি। আমরা রাজপথে নেমেছি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য। সরকার ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপ্রিয় সমাবেশে ক্র্যাকডাউন করেছে। সারা বিশ্ব তাদের মিডিয়ায় বিষয়টি প্রকাশ করেছে। এতে প্রমাণ হয়ে গেছে সরকার গণতন্ত্র ও শান্তিপ্রিয় আন্দোলনে বিশ্বাস করে না। অতীতেও দেখেছি তারা লগি-বৈঠার রাজনীতি করে বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ রাজনীতির পরিবেশ ধ্বংস করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ তারা বন্দুক, গ্রেনেড, বুলেট, টিয়ারগ্যাসের জোরে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখেছে। তারই প্রতিবাদে আমরা জনগণের কাছে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার অর্জনে বিশ্বাস করি না। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার পরিস্ফুটন দেখতে চাই। জনগণ গণতন্ত্র চায়, তারা পাঁচ বছরে একবার ভোট দিতে যায়। তারা অর্থ-বিত্ত-বৈভব এসব চায় না। সরকার জনগণের আকাক্সক্ষা পদদলিত করে ১৫ বছর ক্ষমতায় আছে। তারা দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো ছিনিয়ে নিয়েছে। তারই প্রতিবাদে আমরা ভোট বর্জনের আহ্বান করেছিলাম। দেশি ও বিদেশি রিপোর্টাররা ৭ জানুয়ারির নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাতিসংঘ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কী বলেছে শুনেছেন? প্রতিটি রিপোর্টে স্পষ্ট হয়েছে সরকার ৭ জানুয়ারি একটা নাটক করেছে মাত্র। সে পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে প্রায় সবাই ভোট বর্জন করেছে। জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন তারা ভোট বর্জনের মাধ্যমে জোরদার করেছে। এ সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করেছে। এ নিয়ে দেশে-বিদেশে কারও কোনো সন্দেহ নেই। এটাই আমাদের বড় অর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আন্দোলন কতটা সফল হলো মনে করেন।

মঈন খান : আন্দোলনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠা যারা সত্যিকার অর্থেই জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। এটি একটি কঠিন সংগ্রাম। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে হয়েছে। সে পথ কিন্তু কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। অত্যন্ত কঠিন পথ হেঁটে সে লক্ষ্য অর্জন করতে হয়েেেছ। স্বীকার করছি স্বৈরাচারী একদলীয় সরকারকে আমরা অপসারণ করতে পারিনি। জোর গলায় বলতে পারি, ৭ জানুয়ারির ভোট বর্জনের মাধ্যমে সরকারের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। দেশের মানুষ এ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিয়েছিলেন। নতুন এমপি-মন্ত্রীদের শপথ গ্রহণের দিন এ ধরনের কর্মসূচি ছিল না। আপনারা কি তাহলে হরতাল-অবরোধের মতো জনদুর্ভোগের কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন?

মঈন খান : হরতাল-অবরোধে জনদুর্ভোগ কিছুটা হতে পারে, অস্বীকার করব না। বাস্তবতা হচ্ছে, এ পর্যায়ে ২৮ অক্টোবর সরকারের ক্র্যাকডাউনের পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরতাল-অবরোধ দিয়েছিলাম। তখন তো আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। বিএনপি শান্তিপ্রিয় দল, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশ্বাসী, এটি নীতিগত বিষয়। গণতন্ত্রে অশান্তির স্থান নেই। সংঘাতবিহীন শান্তিপ্রিয় সমাজব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের সে পদ্ধতিও শান্তিপূর্ণ হতে হবে। সেই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিহাসে দেখা যায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন দীর্ঘ হতে পারে। অনেক সময় এটি রক্তক্ষয়ী হয়। আমাদের এ আন্দোলনে অনেকে বুকের রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে। তবু শান্তিপ্রিয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমেই বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকারের সামনে অনকে চ্যালেঞ্জ। সরকারি নেতারা অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ বড় করে দেখছেন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কি এ মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ নয়?

মঈন খান : রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বর্তমান সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বাস্তবতা হচ্ছে, আজ এ সরকারের আর কোনো ভিত্তিই নেই। এ সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে টিকে থাকা। এ সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। কেননা তারা এমন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে যা সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। পশ্চিমা দেশগুলোর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ নির্বাচন কেউ গ্রহণ করেনি। সরকারের অস্তিত্ব রক্ষাই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তড়িঘড়ি সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ ও সরকার মন্ত্রিসভা গঠন করেছে। সংবিধান অনুযায়ী সংসদে ৩০০ সদস্য থাকার কথা। এখন দুই সেটে ৬০০ সংসদ সদস্য বর্তমান। বড় বড় কথা বলে তারা- সংবিধানের বাইরে একটি পা দিতে পারবে না। দেশের কোন সংবিধানে আছে ৬০০ সদস্য থাকবে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় হলো না। নির্বাচন হয়ে গেল। এটা কি বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থতা? নাকি অন্য কিছু?

মঈন খান : নির্বাচন হয়ে গেল, এটি যুক্তির কথা নয়। সরকার নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়েছে। সর্বসাকল্যে যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলবে ৫ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। তাহলে এ নির্বাচনের কোন বৈধতা আছে যা নিয়ে সরকার বড়াই করছে? ভুয়া, মেকি, প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিজয়ী সংসদ সদস্য, মন্ত্রিসভা সবই ভুয়া। এ অবস্থায় সরকার স্বস্তিতে আছে তা বিশ্বাস করি না। এ অস্বস্তি সরকারকে একসময় চলে যেতে বাধ্য করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি দেশের প্রধান বিরোধী দল। সংসদে থাকুন আর বাইরে থাকুন জনগণ আপনাদের বিরোধী দল হিসেবে দেখে। দলের চেয়ারপারসন দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। আপনি কি মনে করেন বর্তমান বাস্তবতায় সরেজমিন নেতৃত্বহীনতা বিএনপির বড় চ্যালেঞ্জ?

মঈন খান : টেকনোলজির মাধ্যমে বিশ্বে যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। আজকের যুগে কার ভৌগোলিক অবস্থান কোথায়, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনৈতিক হয়রানির কারণে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে অবস্থান করছেন। ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টিও এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। দেশনেত্রী (খালেদা জিয়া) কারারুদ্ধ। সেখানে কোনো রাজনৈতিক ফ্যাক্টর নেই সে কথা কোনোভাবেই বলা যাবে না। মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় তাঁকে দন্ড দেওয়া হয়েছে। এখনো তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। ফলে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, এটা বলতে পারেন। কিন্তু নেতৃত্বের কোনো শূন্যতা নেই। নেতৃত্বের শূন্যতা থাকলে কীভাবে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর সারা দেশে লাখ লাখ মানুষের বড় বড় সভাসমাবেশ করে চলেছি? কীভাবে আমরা আন্দোলন পরিচালনা করছি? কীভাবে দেশ জাগ্রত করেছি? সঠিক নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন করে চলেছি। তার প্রমাণ ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকার যাত্রা করেছে। বিএনপি এখন কী করবে?

মঈন খান : এটি অবৈধ সরকার। আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য মানুষের মৌলিক অধিকার, ভোটাধিকার, অর্থনৈতিক অধিকারসহ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। সরকার অর্থনীতি সঠিকভাবে পরিচালনায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে চরম দুর্নীতির কারণে। স্টেশনে গ্যাস নেই। রাজধানীতে বাসায় গ্যাস নেই। সরকারের বাইরে চাকচিক্য। মেগা প্রজেক্টে মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, এক্সপ্রেসওয়ে করেছে। ১২ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি হয়েছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের কষ্টার্জিত অর্থে। ১ কিলোমিটার তৈরি করতে ১ হাজার কোটি টাকার বেশি লেগেছে। এর চেয়ে বড় দুর্নীতি আর কী হতে পারে? এ উন্নয়নের জোয়ারে বাংলাদেশের মানুষ কোথায় ভেসে যাচ্ছে তা সরকার দেখতে পাচ্ছে না। আমরা ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি। আগামীতে আমরা শুধু গণতন্ত্রই ফিরিয়ে আনব না, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করব। ধ্বংস করা প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন করব। জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করব। মানুষ যেন সত্যিকার গণতন্ত্রের স্বাদ পায়, সেই সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহাসচিবসহ বিএনপির শীর্ষ অনেক নেতা কারাগারে, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা-হুলিয়া। নির্বাচনের আগে বিরামহীন রায় হয়েছে নেতাদের বিরুদ্ধে। এ মুহূর্তে বিএনপির প্রধান লক্ষ্য দলকে সংগঠিত করা নাকি নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে সমমনাদের ঐক্যবদ্ধ করা?

মঈন খান : এটি কোনো মিউচুয়ালি এক্সক্লুসিভ বিষয় নয়। একটা করলে অন্যটা করা যাবে না, বিষয়টি এমন নয়। আন্দোলন-সংগ্রাম, দলের কার্যক্রম সব একই সঙ্গে চলে। দলের পুনর্গঠন একটি সার্বক্ষণিক প্রক্রিয়া। প্রতিনিয়ত চলছে। দল পুনর্গঠন করতে গিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেমে থাকবে না। আন্দোলন চলমান। রাজপথে আছি, থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এ নিয়ে আপনারা সক্রিয় আন্দোলন করছেন না কেন?

মঈন খান : আমরা প্রতিটি বিষয় নিয়ে আন্দোলনে আছি। এ অবস্থার জন্য সরকার দায়ী। কারণ তারা ৫০ হাজার কোটি টাকার নোট ছাপিয়ে বাজারে ছেড়েছে শূন্য কোষাগারের কারণে। ফলে এমন অবস্থা হবেই। মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে স্থানীয় সরকারের উপজেলা নির্বাচন। আপনারা কি এ নির্বাচনও বর্জন করবেন?

মঈন খান : এটা কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নয়। যখন আসবে তখন দেখা যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অক্টোবরের সমাবেশের পর আন্দোলন নিয়ে বিএনপি সক্রিয় হতে পারেনি কেন? বিএনপির আন্দোলনের কর্মসূচি দেখে মনে হয়েছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। অসহযোগ কর্মসূচি কি বিএনপির আন্দোলন ব্যাহত করেছে?

মঈন খান : সক্রিয় হওয়ার অর্থ রাস্তায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করা, যেভাবে মানুষ সাপ মারে সেভাবে মানুষ মারা- সে ধরনের সংগ্রাম বিএনপি করে না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী বিএনপি। আমরা আমাদের নীতি নিয়ে সক্রিয় আছি। আমরা দাবি আদায় পর্যন্ত সক্রিয় থাকব। এমন একটি দেশ চাই যেখানে মানুষ স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারবে। এখন সংবাদপত্রেরও স্বাধীনতা নেই। এ পরিস্থিতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। অসহযোগ আন্দোলন একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি। এটি আন্দোলন ব্যাহত করবে কেন? করেনি। ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণের আহ্বানে সরকার হতবিহ্বল হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ভোট বর্জন ঠেকাতে পারেনি। দলমতনির্বিশেষে মানুষ ভোট বর্জন করেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও ভোট বর্জন করেছে। নির্বাচনব্যবস্থার ওপর কারও আস্থা নেই। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। যে গণতন্ত্রের জন্য এ দেশের লাখ লাখ মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, সেই শহীদদের রক্তের আদর্শে বিএনপিসহ সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল ও জনগণকে সম্পৃক্ত করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং মানুষের ভোটের অধিকার আমরা ফিরিয়ে আনবই- এ দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

এই মাত্র | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করতে হবে : মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা