শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৪

সাক্ষাৎকার - ড. মঈন খান

বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আবদুল মঈন খান এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র আজ মৃত। ৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন বর্জনের মাধ্যমে দেশবাসী সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। আন্দোলনের মাধ্যমেই তারা অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করবে। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। তিনি বলেন, সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আর টিকে থাকা। মঈন খানের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সিনিয়র রিপোর্টার শফিকুল ইসলাম সোহাগ

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ কোন দিকে যাচ্ছে?

মঈন খান : বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করার জন্য। এ দুটি অভীষ্টের কোনোটিই আজ আর বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া যাবে না। এবং গণতন্ত্র আজ মৃত। দেশে একদলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। দেশি গণমাধ্যমসহ বিশ্ব মিডিয়াও চোখে আঙুল দিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দিয়েছে ৭ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচন। আমরা যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতায় দেশ সামনে নিয়ে যাওয়ার         প্রত্যয় করেছিলাম, সে গণতন্ত্রই আজ অনুপস্থিত। মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতির কারণে দেশের অর্থনীতিতে ধস নেমেছে। ১৫ বছর আগে যেদিন সরকার দায়িত্ব নিয়েছিল সেদিন বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ছিল ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ১৫ বছরে তা ২০ বিলিয়নে এসে দাঁড়িয়েছে। সরকার বড় গলায় বলত, রিজার্ভ ৪২ বিলিয়ন ডলার, এখন ১৮ বিলিয়নে নেমে এসেছে। তারা বলত, বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল, আজ এ অবস্থায় কেন পরণত হলো? বাংলাদেশ কোথায় যাচ্ছে আপনিই বলুন।

ব্যাংকগুলো ফোকলা হয়ে গেছে। তাদের পছন্দের লোকদের হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। যে দেশে ব্যাংকের এ পরিণতি, সে দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকে কীভাবে? পাশাপাশি রিপোর্টে এসেছে দেশে মোট ৫০ হাজার কোটি টাকা ছাপানো হয়েছে। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে, জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। মানুষের নাভিশ্বাস চলছে। এ পরিস্থিতিতে জীবন নির্বাহ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে ১৮ কোটি মানুষ কোন ভবিষ্যতের প্রত্যাশা করবে, তা তো আর বলার দরকার পড়ে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোট বর্জনে বিএনপির অর্জন কী?

মঈন খান : দেশের ১৮ কোটি মানুষ আর ১২ কোটি ভোটারকে আমরা বলেছিলাম ভোটদানে বিরত থাকুন। উদ্দেশ্য, আমরা আওয়ামী লীগের লগি-বৈঠার রাজনীতিতে বিশ্বাস করি না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাস করি। আমরা রাজপথে নেমেছি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য। সরকার ২৮ অক্টোবর বিএনপির শান্তিপ্রিয় সমাবেশে ক্র্যাকডাউন করেছে। সারা বিশ্ব তাদের মিডিয়ায় বিষয়টি প্রকাশ করেছে। এতে প্রমাণ হয়ে গেছে সরকার গণতন্ত্র ও শান্তিপ্রিয় আন্দোলনে বিশ্বাস করে না। অতীতেও দেখেছি তারা লগি-বৈঠার রাজনীতি করে বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ রাজনীতির পরিবেশ ধ্বংস করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ তারা বন্দুক, গ্রেনেড, বুলেট, টিয়ারগ্যাসের জোরে ক্ষমতা আঁকড়ে রেখেছে। তারই প্রতিবাদে আমরা জনগণের কাছে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়েছিলাম। আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার অর্জনে বিশ্বাস করি না। জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার পরিস্ফুটন দেখতে চাই। জনগণ গণতন্ত্র চায়, তারা পাঁচ বছরে একবার ভোট দিতে যায়। তারা অর্থ-বিত্ত-বৈভব এসব চায় না। সরকার জনগণের আকাক্সক্ষা পদদলিত করে ১৫ বছর ক্ষমতায় আছে। তারা দেশের সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো ছিনিয়ে নিয়েছে। তারই প্রতিবাদে আমরা ভোট বর্জনের আহ্বান করেছিলাম। দেশি ও বিদেশি রিপোর্টাররা ৭ জানুয়ারির নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছেন। নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জাতিসংঘ, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কী বলেছে শুনেছেন? প্রতিটি রিপোর্টে স্পষ্ট হয়েছে সরকার ৭ জানুয়ারি একটা নাটক করেছে মাত্র। সে পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ১২ কোটি ভোটারের মধ্যে প্রায় সবাই ভোট বর্জন করেছে। জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন তারা ভোট বর্জনের মাধ্যমে জোরদার করেছে। এ সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ করেছে। এ নিয়ে দেশে-বিদেশে কারও কোনো সন্দেহ নেই। এটাই আমাদের বড় অর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আন্দোলন কতটা সফল হলো মনে করেন।

মঈন খান : আন্দোলনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা। এমন একটি সরকার প্রতিষ্ঠা যারা সত্যিকার অর্থেই জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে। এটি একটি কঠিন সংগ্রাম। পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার আন্দোলন বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে হয়েছে। সে পথ কিন্তু কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। অত্যন্ত কঠিন পথ হেঁটে সে লক্ষ্য অর্জন করতে হয়েেেছ। স্বীকার করছি স্বৈরাচারী একদলীয় সরকারকে আমরা অপসারণ করতে পারিনি। জোর গলায় বলতে পারি, ৭ জানুয়ারির ভোট বর্জনের মাধ্যমে সরকারের নৈতিক পরাজয় হয়েছে। দেশের মানুষ এ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচি দিয়েছিলেন। নতুন এমপি-মন্ত্রীদের শপথ গ্রহণের দিন এ ধরনের কর্মসূচি ছিল না। আপনারা কি তাহলে হরতাল-অবরোধের মতো জনদুর্ভোগের কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন?

মঈন খান : হরতাল-অবরোধে জনদুর্ভোগ কিছুটা হতে পারে, অস্বীকার করব না। বাস্তবতা হচ্ছে, এ পর্যায়ে ২৮ অক্টোবর সরকারের ক্র্যাকডাউনের পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরতাল-অবরোধ দিয়েছিলাম। তখন তো আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। বিএনপি শান্তিপ্রিয় দল, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশ্বাসী, এটি নীতিগত বিষয়। গণতন্ত্রে অশান্তির স্থান নেই। সংঘাতবিহীন শান্তিপ্রিয় সমাজব্যবস্থা ফিরিয়ে আনতে হলে আমাদের সে পদ্ধতিও শান্তিপূর্ণ হতে হবে। সেই নীতিতে বিশ্বাসী হয়ে আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। ইতিহাসে দেখা যায়, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন দীর্ঘ হতে পারে। অনেক সময় এটি রক্তক্ষয়ী হয়। আমাদের এ আন্দোলনে অনেকে বুকের রক্ত দিয়েছে, জীবন দিয়েছে। তবু শান্তিপ্রিয় গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমেই বর্তমান অগণতান্ত্রিক সরকারকে পরাজিত করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকারের সামনে অনকে চ্যালেঞ্জ। সরকারি নেতারা অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক চ্যালেঞ্জ বড় করে দেখছেন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা কি এ মুহূর্তে চ্যালেঞ্জ নয়?

মঈন খান : রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বর্তমান সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বাস্তবতা হচ্ছে, আজ এ সরকারের আর কোনো ভিত্তিই নেই। এ সরকারের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে টিকে থাকা। এ সরকার জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। কেননা তারা এমন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসেছে যা সভ্য সমাজ মেনে নিতে পারে না। পশ্চিমা দেশগুলোর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ নির্বাচন কেউ গ্রহণ করেনি। সরকারের অস্তিত্ব রক্ষাই তাদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। তড়িঘড়ি সংসদ সদস্যরা শপথ গ্রহণ ও সরকার মন্ত্রিসভা গঠন করেছে। সংবিধান অনুযায়ী সংসদে ৩০০ সদস্য থাকার কথা। এখন দুই সেটে ৬০০ সংসদ সদস্য বর্তমান। বড় বড় কথা বলে তারা- সংবিধানের বাইরে একটি পা দিতে পারবে না। দেশের কোন সংবিধানে আছে ৬০০ সদস্য থাকবে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় হলো না। নির্বাচন হয়ে গেল। এটা কি বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থতা? নাকি অন্য কিছু?

মঈন খান : নির্বাচন হয়ে গেল, এটি যুক্তির কথা নয়। সরকার নির্বাচন করতে ব্যর্থ হয়েছে। সর্বসাকল্যে যে কাউকে জিজ্ঞেস করলে বলবে ৫ শতাংশের বেশি ভোট পড়েনি। তাহলে এ নির্বাচনের কোন বৈধতা আছে যা নিয়ে সরকার বড়াই করছে? ভুয়া, মেকি, প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিজয়ী সংসদ সদস্য, মন্ত্রিসভা সবই ভুয়া। এ অবস্থায় সরকার স্বস্তিতে আছে তা বিশ্বাস করি না। এ অস্বস্তি সরকারকে একসময় চলে যেতে বাধ্য করবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি দেশের প্রধান বিরোধী দল। সংসদে থাকুন আর বাইরে থাকুন জনগণ আপনাদের বিরোধী দল হিসেবে দেখে। দলের চেয়ারপারসন দীর্ঘদিন ধরে গুরুতর অসুস্থ। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে লন্ডনে অবস্থান করছেন। আপনি কি মনে করেন বর্তমান বাস্তবতায় সরেজমিন নেতৃত্বহীনতা বিএনপির বড় চ্যালেঞ্জ?

মঈন খান : টেকনোলজির মাধ্যমে বিশ্বে যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। আজকের যুগে কার ভৌগোলিক অবস্থান কোথায়, তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। রাজনৈতিক হয়রানির কারণে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লন্ডনে অবস্থান করছেন। ওয়ান-ইলেভেনের বিষয়টিও এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। দেশনেত্রী (খালেদা জিয়া) কারারুদ্ধ। সেখানে কোনো রাজনৈতিক ফ্যাক্টর নেই সে কথা কোনোভাবেই বলা যাবে না। মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় তাঁকে দন্ড দেওয়া হয়েছে। এখনো তাঁকে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। ফলে একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, এটা বলতে পারেন। কিন্তু নেতৃত্বের কোনো শূন্যতা নেই। নেতৃত্বের শূন্যতা থাকলে কীভাবে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর সারা দেশে লাখ লাখ মানুষের বড় বড় সভাসমাবেশ করে চলেছি? কীভাবে আমরা আন্দোলন পরিচালনা করছি? কীভাবে দেশ জাগ্রত করেছি? সঠিক নেতৃত্বে আমরা আন্দোলন করে চলেছি। তার প্রমাণ ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন সরকার যাত্রা করেছে। বিএনপি এখন কী করবে?

মঈন খান : এটি অবৈধ সরকার। আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্য মানুষের মৌলিক অধিকার, ভোটাধিকার, অর্থনৈতিক অধিকারসহ গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। সরকার অর্থনীতি সঠিকভাবে পরিচালনায় সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে চরম দুর্নীতির কারণে। স্টেশনে গ্যাস নেই। রাজধানীতে বাসায় গ্যাস নেই। সরকারের বাইরে চাকচিক্য। মেগা প্রজেক্টে মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, এক্সপ্রেসওয়ে করেছে। ১২ কিলোমিটার দীর্ঘ এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি হয়েছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের কষ্টার্জিত অর্থে। ১ কিলোমিটার তৈরি করতে ১ হাজার কোটি টাকার বেশি লেগেছে। এর চেয়ে বড় দুর্নীতি আর কী হতে পারে? এ উন্নয়নের জোয়ারে বাংলাদেশের মানুষ কোথায় ভেসে যাচ্ছে তা সরকার দেখতে পাচ্ছে না। আমরা ৩১ দফা প্রস্তাব দিয়েছি। আগামীতে আমরা শুধু গণতন্ত্রই ফিরিয়ে আনব না, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করব। ধ্বংস করা প্রতিষ্ঠানগুলো পুনর্গঠন করব। জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করব। মানুষ যেন সত্যিকার গণতন্ত্রের স্বাদ পায়, সেই সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মহাসচিবসহ বিএনপির শীর্ষ অনেক নেতা কারাগারে, অনেকের বিরুদ্ধে মামলা-হুলিয়া। নির্বাচনের আগে বিরামহীন রায় হয়েছে নেতাদের বিরুদ্ধে। এ মুহূর্তে বিএনপির প্রধান লক্ষ্য দলকে সংগঠিত করা নাকি নিরপেক্ষ সরকারের দাবি আদায়ে সমমনাদের ঐক্যবদ্ধ করা?

মঈন খান : এটি কোনো মিউচুয়ালি এক্সক্লুসিভ বিষয় নয়। একটা করলে অন্যটা করা যাবে না, বিষয়টি এমন নয়। আন্দোলন-সংগ্রাম, দলের কার্যক্রম সব একই সঙ্গে চলে। দলের পুনর্গঠন একটি সার্বক্ষণিক প্রক্রিয়া। প্রতিনিয়ত চলছে। দল পুনর্গঠন করতে গিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেমে থাকবে না। আন্দোলন চলমান। রাজপথে আছি, থাকব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। এ নিয়ে আপনারা সক্রিয় আন্দোলন করছেন না কেন?

মঈন খান : আমরা প্রতিটি বিষয় নিয়ে আন্দোলনে আছি। এ অবস্থার জন্য সরকার দায়ী। কারণ তারা ৫০ হাজার কোটি টাকার নোট ছাপিয়ে বাজারে ছেড়েছে শূন্য কোষাগারের কারণে। ফলে এমন অবস্থা হবেই। মুদ্রাস্ফীতি ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে স্থানীয় সরকারের উপজেলা নির্বাচন। আপনারা কি এ নির্বাচনও বর্জন করবেন?

মঈন খান : এটা কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয় নয়। যখন আসবে তখন দেখা যাবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অক্টোবরের সমাবেশের পর আন্দোলন নিয়ে বিএনপি সক্রিয় হতে পারেনি কেন? বিএনপির আন্দোলনের কর্মসূচি দেখে মনে হয়েছে ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। অসহযোগ কর্মসূচি কি বিএনপির আন্দোলন ব্যাহত করেছে?

মঈন খান : সক্রিয় হওয়ার অর্থ রাস্তায় সন্ত্রাস সৃষ্টি করা, যেভাবে মানুষ সাপ মারে সেভাবে মানুষ মারা- সে ধরনের সংগ্রাম বিএনপি করে না। শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী বিএনপি। আমরা আমাদের নীতি নিয়ে সক্রিয় আছি। আমরা দাবি আদায় পর্যন্ত সক্রিয় থাকব। এমন একটি দেশ চাই যেখানে মানুষ স্বাধীনভাবে মত প্রকাশ করতে পারবে। এখন সংবাদপত্রেরও স্বাধীনতা নেই। এ পরিস্থিতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। অসহযোগ আন্দোলন একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি। এটি আন্দোলন ব্যাহত করবে কেন? করেনি। ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণের আহ্বানে সরকার হতবিহ্বল হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত ভোট বর্জন ঠেকাতে পারেনি। দলমতনির্বিশেষে মানুষ ভোট বর্জন করেছে। আওয়ামী লীগের সমর্থকরাও ভোট বর্জন করেছে। নির্বাচনব্যবস্থার ওপর কারও আস্থা নেই। নিরপেক্ষ সরকারের আন্দোলন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত চলবে। যে গণতন্ত্রের জন্য এ দেশের লাখ লাখ মানুষ বুকের রক্ত দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, সেই শহীদদের রক্তের আদর্শে বিএনপিসহ সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল ও জনগণকে সম্পৃক্ত করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং মানুষের ভোটের অধিকার আমরা ফিরিয়ে আনবই- এ দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করছি।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

২৪ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে