শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

অবৈধ ইটভাটায় পরবিশেরে র্সবনাশ

♦ সারা দেশে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা সাড়ে ৪ হাজার ♦ মন্ত্রণালয়ের ১০০ দিনের কর্মসূচিতে ২০০ ইটভাটা ধ্বংস ♦ চিমনি পুরোপুরি ভাঙলেই বন্ধ হবে অবৈধ ইটভাটা ♦ পোড়ানো ইটের বিকল্প ব্লক ইট ব্যবহারের পরামর্শ
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
অবৈধ ইটভাটায় পরবিশেরে র্সবনাশ

বাংলাদেশে অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও সেগুলোর দূষণ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। কোনো কোনো সংগঠন বলছে, অবৈধ ইটভাটা প্রায় সাড়ে ৪ হাজার, আবার কেউ বলছে এ সংখ্যা ৭ থেকে ৮ হাজারের কম নয়। একাধিক তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশে পরিবেশের ছাড়পত্রবিহীন অবৈধ ইটভাটার সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি। দায়িত্ব গ্রহণের পর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী সারা দেশের অবৈধ ইটভাটা চিহ্নিত করার পাশাপাশি অনুমোদনহীন ও বেআইনিভাবে গড়ে ওঠা ইটভাটাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তার এই উদ্যোগ বাস্তবায়নকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন পরিবেশবিদরা। জানা যায়, কোনো রাখঢাক ছাড়াই অবৈধ এসব ইটভাটা থেকে বিভিন্ন ধরনের চাঁদা তোলা হচ্ছে। সরকারি কার্যালয়গুলো এসব ইটভাটা থেকে যেমন বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও ফান্ডের টাকা নিচ্ছে, আবার স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও ইটভাটার মালিকদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা তুলছেন। এ অবস্থায় অনেকের মনে শঙ্কা রয়েছে, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী শেষ পর্যন্ত অবৈধ ইটভাটা নিয়ে তার নেওয়া সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারবেন কি না। সারা দেশের ইটভাটাগুলোতে কয়লা ও গাছ পোড়ানোয় এর কালো ধোঁয়ায় পরিবেশ মারাত্মক দূষিত হচ্ছে। এরপরও জবাবদিহিতার অভাবে সারা দেশে ইটভাটা গড়ে উঠছে। এসব অবৈধ ইটভাটা চিহ্নিত করে পরিবেশের ছাড়পত্র দেওয়ার দায়িত্ব স্থানীয় প্রশাসনের। কিন্তু এক্ষেত্রে যথাযথ নজরদারি না থাকায় এসব ইটভাটার সংখ্যা প্রতি বছরই বাড়ছে। এদিকে অবৈধ ইটভাটার বিকল্প হিসেবে দেশে ব্লক ইটের চাহিদা বৃদ্ধি পেলেও ইটভাটার মালিকদের সিন্ডিকেটের কারণে ব্লক ইটের প্রসারে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইটকে আমরা ‘নেসেসারি এভিল’ বলি। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ছাড়া বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর আর কোথাও পোড়ানো ইট এখন আর নির্মাণকাজে ব্যবহার হচ্ছে না। অবৈধ ইটভাটা নিয়ে নতুন পরিবেশমন্ত্রীর উদ্যোগকে তিনি সাধুবাদ জানিয়ে আরও বলেন, ইটভাটার দূষণ রোধে ভাটার মালিকরা ফেব্রুয়ারি মাসের পর থেকে যাতে আর ইট না পোড়ায় তার জন্য তাদের নোটিস দিতে হবে। আর এটি না মানলে মার্চ মাস থেকে এসব ভাটার বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্টদের কঠোর অবস্থানে যেতে হবে। একই সঙ্গে তিনি পোড়ানো ইটের বিকল্প হিসেবে পরিবেশবান্ধব ব্লক ইট ব্যবহারের পরামর্শ দেন।

উন্নত দেশগুলোর আর কোথাও পোড়ানো ইট এখন আর নির্মাণকাজে ব্যবহার হচ্ছে না।

-সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

ইটভাটার সংখ্যা : পরিবেশ অধিদফতর থেকে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রতিবেদনে জানা যায়, গত চার বছরে প্রায় ১ হাজার ৫০০ অবৈধ ইটভাটা বেড়েছে। পরিবেশ অধিদফতর অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করলেও সেগুলোর ৭৫ শতাংশই আবার চালু হয়ে গেছে। পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ২০১০ ও ইটভাটা নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩-এ বলা হয়েছে, বসতি এলাকা, পাহাড়, বন ও জলাভূমির ১ কিলোমিটারের মধ্যে কোনো ইটভাটা করা যাবে না। কৃষিজমিতেও ইটভাটা অবৈধ। অথচ দেশের প্রায় শতভাগ ইটভাটা এ আইন মানছে না।

পরিবেশ অধিদফতরের হিসাবে, দেশে মোট ৭ হাজার ৮৬টি ইটভাটা চালু আছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ৫০৫ ইটভাটার পরিবেশ ছাড়পত্র নেই। এসব ভাটায় বছরে প্রায় ১৩ কোটি মেট্রিক টন মাটি ব্যবহৃত হয়। মূলত কৃষিজমির ওপরের উর্বর অংশ (টপ সয়েল) কেটে ইট তৈরি হচ্ছে। এ কারণে কৃষিজমির ফসলের যেমন ক্ষতি হচ্ছে, তেমনি আশপাশের বাসিন্দাদের নানা স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

পরিবেশ অধিদফতর সূত্র জানায়, তারা জুলাই ২০২২ থেকে জুন ২০২৩ পর্যন্ত ইটভাটার বিরুদ্ধে মোট ৩৮৬টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে। এ সময় ১৮ কোটি ৫৩ লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। অভিযানে ৯৫টি ইটভাটা ভেঙে ফেলা হয় বা কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ সময় ইটভাটার বিরুদ্ধে ৮২৬টি মোবাইল কোর্ট মামলা হয়। জরিমানা আদায় করা হয় ২০ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

যেভাবে আবারও চালু অবৈধ ইটভাটা : সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আইন অনুযায়ী অবৈধ ইটভাটা তদারকির বিষয়ে মূল ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসককে। ইট প্রস্তুত আইনে ভাটার মালিকদের লাইসেন্স দেওয়ার আগে জেলা প্রশাসক দেখবেন যে, এর পরিবেশগত ছাড়পত্র আছে কি না। এটি পাওয়ার পরই মালিকরা লাইসেন্স পাবেন। আর পরিবেশ অধিদফতর পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ও বিধিমালা অনুযায়ী এই ছাড়পত্র দেয়। ইট প্রস্তুত আইনটি মূলত বাস্তবায়ন করার দায়িত্ব জেলা প্রশাসকের। কিন্তু দেখা যায়, এসব ভাটার চিমনি আংশিক ভাঙার কারণে ইটভাটার মালিকরা ১৫-২০ দিনের মধ্যে তা পুনরায় তৈরি করে ভাটা আবার চালু করে ফেলেন। এসব ভাটার মালিকদের ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হয়। কিন্তু ইট ব্যবসায় প্রচুর লাভ থাকার কারণে মালিকরা জরিমানা দিয়ে আবারও চিমনি তৈরি করে ফেলেন। পরিবেশ অধিদফতর দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ‘ম্যানেজ’ করে সেগুলো আবার চালু হয়ে যাচ্ছে। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, কিছু এলাকার বাসাবাড়ির ঠিক মাঝখানে গড়ে তোলা হচ্ছে ইটভাটা। এতে পরিবেশের পাশাপাশি মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকিও বাড়ছে। দেখা যায়, বিভিন্ন এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এসব অবৈধ ইটভাটার মালিক। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বেশ কয়েকজন ইটভাটার মালিক বলেন, দেশের পরিবেশ অধিদফতরের বিভিন্ন বিভাগীয় কার্যালয়ে অবৈধ ইটভাটার মালিকরা টাকা দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে আসছেন। আর যারা ঠিকভাবে টাকা দেয় না তাদের ইটভাটা বন্ধের জন্য নোটিস দেওয়া হয়। কিন্তু পরে যোগাযোগ করলেই আবার সব ঠিক হয়ে যায়। পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র, ইট পোড়ানোর লাইসেন্স, ফায়ার সার্ভিসের সার্টিফিকেট ছাড়াই ইটভাটার মালিকরা ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে ইট পোড়ানোর কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

দায়িত্বশীলরা যা বলছেন : দায়িত্ব গ্রহণের পর পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী পরিবেশ দূষণ রোধে ১০০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। এর অংশ হিসেবে তিনি ঢাকা ও এর আশপাশে ৫০০ অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন। তিনি জানান, ২০২৮ সালের পর দেশে মাটির তৈরি ইট আর থাকবে না। সব জায়গায় বালু ও সিমেন্টের তৈরি ব্লক ইট ব্যবহার করতে হবে। চার বছরের মধ্যে এসব ইট পোড়ানো বন্ধ করার জোরদার পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সাবের হোসেন চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতি বছর ১৩ কোটি মেট্রিক টন মাটি সনাতন পদ্ধতিতে ইট পোড়ানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। আর ব্লক ইটের সুবিধা হচ্ছে এখানে কৃষিমাটি ব্যবহার করা হয় না। ব্লক ইটে বালু, ফ্লাই অ্যাশ আছে। এতে কৃষিকাজে ব্যবহৃত মাটি বেঁচে যাচ্ছে। ব্লক ইটে কোনো দূষণ হয় না। কারণ, এটি পোড়ানো হয় না। এরই মধ্যে বেশ কয়েকজন উৎপাদনকারী ব্লক ইট উৎপাদনে এগিয়ে এসেছেন। এজন্য তাদের কাজের পরিধি বাড়াচ্ছেন। বর্তমানে তারা ৩০০ কোটি ব্লক ইট উৎপাদন করতে পারেন। পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক (বায়ুমান ব্যবস্থাপক) মো. জিয়াউল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অবৈধ ইটভাটাগুলো ভাঙার জন্য পরিবেশ অধিদফতর উদ্যোগ নিচ্ছে। এজন্য আমরা জেলা প্রশাসনের সহযোগিতা ও ম্যাজিস্ট্রেট সঙ্গে নিই। যদিও ম্যাজিস্ট্রেট স্বল্পতা আছে। অবৈধ ইটভাটাগুলো স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে হলে ৬০ ফুট থেকে ১২০ ফুটের যে চিমনি আছে এটি যদি পুরোপুরি ভেঙে দিতে হবে। তাহলেই কেবল এসব স্থায়ীভাবে বন্ধ করা যাবে। সমস্যা হচ্ছে- উপজেলা পর্যায়ে পরিবেশ অধিদফতরের কোনো অফিস নেই। সেখানে উপজেলা ও জেলা প্রশাসনকে ভেঙে দেওয়া ইটভাটাগুলো আবারও তৈরি করা হচ্ছে কি না এর নজরদারি করতে হবে। এক্ষেত্রে ইউএনওদের কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ১০০ দিনের কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা যে ৫০০ ইটভাটা ভাঙার উদ্যোগ নিয়েছি তার কার্যক্রম এরই মধ্যে শুরু হয়েছে। কিন্তু এই ইটভাটাগুলো যে আবার পরবর্তীতে তাদের কার্যক্রম শুরু করবে না-এ ব্যাপারে নিশ্চিত নই। এরই মধ্যে সাভার, ধামরাই, কেরানীগঞ্জ এবং ঢাকার উত্তর দিকে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করেছি। পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক (উপসচিব-মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট) মোহাম্মদ মাসুদ হাসান পাটোয়ারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বন, পরিবেশ ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত আমরা সারা দেশে ২০০টি অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। আমরা অভিযানের সময় ইটভাটার চুল্লি ভাঙার সঙ্গে চিমনিও ভেঙে দিই। সাধারণত যে গাড়ির সহযোগে আমরা চিমনি ভাঙি তা অনেক সময় চালকের জন্য ঝুঁকির কাজ হয়ে পড়ে। এজন্য কিছু ক্ষেত্রে চিমনির অর্ধেক অংশ ভাঙতে পারি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২০ মিনিট আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

৪৩ মিনিট আগে | টক শো

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই ঘটনাপ্রবাহের আলোকে চলচ্চিত্র নির্মাণের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
জুলাই ঘটনাপ্রবাহের আলোকে চলচ্চিত্র নির্মাণের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিন্দগঞ্জে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫
গোবিন্দগঞ্জে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি
গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে : বিজিএমইএ সভাপতি

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘অভাব দুয়ারে আসলেও সব ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালায় না’
‘অভাব দুয়ারে আসলেও সব ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালায় না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি ইস্যুতে আরও দৃঢ় বার্তা অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই
ভারী বর্ষণে অচল ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে পাথর লুট, রিপোর্ট দিয়েছে তদন্ত কমিটি
সিলেটে পাথর লুট, রিপোর্ট দিয়েছে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বরিশালে গ্রাম আদালতে এক বছরে আড়াই হাজার মামলা নিষ্পত্তি
বরিশালে গ্রাম আদালতে এক বছরে আড়াই হাজার মামলা নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ডাকাত সর্দার গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ডাকাত সর্দার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’
বসুন্ধরা সিটিতে ‘ক্লিয়ারেন্স সেল ও ফ্যাশন ফেস্ট’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সরকারি খাল অবমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন
বাগেরহাটে সরকারি খাল অবমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, নিরাপদে নোঙর করেছে বেশিরভাগ ট্রলার
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, নিরাপদে নোঙর করেছে বেশিরভাগ ট্রলার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বাঞ্ছারামপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জামায়াত নেতাদের সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন