শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রাতভর গোলাগুলি আতঙ্ক

মিয়ানমার বাহিনীর দুই ঘাঁটি আরাকান আর্মির দখলে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাতভর গোলাগুলি আতঙ্ক

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী ও সরকারি বাহিনীর মধ্যে চলমান সংঘাত আরও ঘনীভূত হয়েছে। বেড়েছে ভয়াবহতাও। মুহুর্মুহু গুলির শব্দ আর মর্টার শেলে কেঁপে কেঁপে ওঠে মিয়ানমার সীমান্ত। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ।

মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে সে দেশের অনেক নাগরিক অপেক্ষা করছে। ইতোমধ্যে মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা ও পুলিশসহ ২৬৪ জন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পাশাপাশি কিছু রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের তথ্য পাওয়া গেছে। ভয়াবহ পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশি, যারা সীমান্ত এলাকায় বসবাস করেন তাদের নিরাপদে সরিয়ে নিচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন। সোমবার রাত থেকে গতকাল দুপুর পর্যন্ত সীমান্তের দুটি বসতঘরে মর্টার শেল এবং আরও পাঁচটি ঘরে গুলির আঘাত হেনেছে। গতকাল মিয়ানমার থেকে আসা গুলিতে পাঁচ বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। যুদ্ধের বিষয়টি মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয় হলেও সীমান্ত পাড়ি দিয়ে সে দেশের একের পর এক সীমান্তরক্ষী বা সেনা সদস্যের অনুপ্রবেশের ঘটনায় বাংলাদেশের উদ্বেগ বাড়ছে। সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবিসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন বাহিনী। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যরা আত্মরক্ষার্থে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছেন। বিজিবির সদর দফতরের তথ্যমতে, বিজিপি, সেনা ও পুলিশসহ ২৬৪ জন বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। গতকাল দুপুরে নতুন করে আরও ৩৫ জন যোগ হয়েছেন। ২৬৪ জনের মধ্যে বিজিপির সদস্য আছেন ১৮৩ জন। বাকিদের মধ্যে সেনা সদস্য, সিআইডি, পুলিশ, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ইমিগ্রেশন সদস্যসহ বেসামরিক নাগরিক রয়েছেন। নতুন করে আশ্রয় নেওয়া ৩৫ জনের পরিচয় শনাক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। বাংলাদেশ সীমান্তে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়াদের বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন মেনে বিজিবি তাদের বিষয়ে পরবর্তী প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হচ্ছে। উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, মিয়ানমারে আরাকান আর্মির আক্রমণের মুখে আমার এলাকার সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্য পালিয়ে আসে। তারা এখন বিজিবি হেফাজতে রয়েছেন। তাদের মধ্যেও অনেকে আহত রয়েছেন।

সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ : কক্সবাজার ও বান্দরবান প্রতিনিধি জানান, মিয়ানমারে যুদ্ধের জেরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হতাহতের ঘটনা এবং আতঙ্কের প্রেক্ষাপটে সীমান্তবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলা প্রশাসন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহিন ইমরান এবং বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মুজাহিদ উদ্দিন বলেছেন, ইতোমধ্যে তারা সংশ্লিষ্ট উপজেলার কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। গত সোমবার ঘুমধুমের জলপাইতলী গ্রামে মর্টারের গোলা পড়ে বাংলাদেশি নারী ও রোহিঙ্গা মারা যাওয়ার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে যারা সীমান্তের কাছাকাছি বাস করছেন, তারা খুবই আতঙ্কে আছেন।

গতকাল সীমান্ত পরিস্থিতি দেখতে ঘুমধুম সীমান্ত পরিদর্শন করেছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন ও পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন। জেলা প্রশাসক জানান, ওপারে চলমান পরিস্থিতির কারণে সীমান্তে ও এর আশপাশে বসবাসকারী ২৪০টি পরিবারকে নিরাপদ অবস্থানে রাখতে উপজেলা প্রশাসন ও ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে অস্থায়ী আশ্রয় শিবির হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সীমান্তবর্তী স্কুলগুলো বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া নিরাপত্তার দিক বিবেচনা করে ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রকে সরিয়ে পাশের কোনো সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এর আগ থেকেই সীমান্ত লাগোয়া ও আশপাশের বাসিন্দারা অনেকেই নিজ বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে স্বজনদের বাড়িতে চলে গেছেন। যারা এখনো সেখানে অবস্থান করছেন ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তাদের অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার কাজ শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা কাজ করছেন। মিয়ানমার থেকে উড়ে আসা মর্টার শেল বিস্ফোরণে নিহত হোসনে আরা বেগমের বাড়িতে যান জেলা প্রশাসক এবং শোকাহত পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দিয়ে তিনি ২০ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান দিয়েছেন। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে নাইক্ষ্যংছড়ির উপজেলা প্রশাসন উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কচুবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে আশ্রয় কেন্দ্র ঘোষণা করেন।

গতকাল দুপুর থেকে মাইকিং করেও নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলা হচ্ছে। ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, আজকে টানা ৫-৬ দিন ধরে সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলির কারণে আতঙ্কে আছে এলাকাবাসী। পরিস্থিতি বিবেচনায় কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত এলাকার লোকজনকে নিরাপদে সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। গতকাল বিকালে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান ও জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম উখিয়া ও টেকনাফের কয়েকটি সীমান্তবর্তী গ্রাম পরিদর্শন করেন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহিন ইমরান জানান, মিয়ানমারে সংঘাত বেড়েছে। সেখান থেকে ছোড়া গুলি, মর্টার শেল এসে পড়ছে সীমান্তের এপারে বসত ঘরে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমারের কাছাকাছি সীমান্তের বসবাসরত লোকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে।

মিয়ানমারের ছোড়া গুলিতে পাঁচ যুবক আহত, উঠানে বাড়িতে পড়ছে মর্টার শেল : মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে গতকাল সারা দিনে বাংলাদেশের পাঁচ নাগরিক আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ঘুমধুম সীমান্তে একজন, উখিয়ার পালংখালী সীমান্তে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, গতকাল দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সীমান্তবর্তী এলাকার চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। পালংখালী ইউনিয়নের নলবনিয়া এলাকার আয়ুবুল ইসলাম, রহমতের বিল এলাকার আনোয়ার হোসেন, পুটিবনিয়া এলাকার মোবারক হোসেন ও মো. কালু আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বিকালে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার সময় ওপার থেকে গুলি এসে আহত হন মো. সৈয়দ আলম নামের একজন। আহত সৈয়দ আলম জানান, বাড়ি থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার সময় মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি প্রথমে একটি গাছে লেগে তার কপাল ঘেঁষে গুলিটি চলে যায়। পরে স্থানীয় চিকিৎসা কেন্দ্রে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। এ ছাড়াও গতকাল সকালে ঘুমধুম বেতবুনিয়া বাজার সংলগ্ন ছৈয়দ নুরের বসতঘরে একটি মর্টার শেল এসে পড়ে। এতে ভেঙে গেছে জানালা। ফাটল ধরেছে বাড়ির দেয়ালে। একই সময় ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের পাশে বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের বাড়িতে এসে পড়ে আরও একটি মর্টার শেল। এ সময় লাগাতার গুলি এসে পড়েছে এপারে। এতে সীমান্তের ঘুমধুমের নজরুল ইসলামের বাড়ি, রহমতবিল সংলগ্ন অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নানের বাড়িসহ ৫টি বাড়িতে গুলির আঘাত লেগেছে। পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সোমবার রাত থেকে দুই পক্ষের লড়াইয়ের ভয়াবহতা বেড়ে যায়। এত কম্পন আমরা আর দেখিনি। একেকটি গোলা নিক্ষেপের পর পুরো এলাকাজুড়ে কেঁপে ওঠে। একটি রাত নির্ঘুম কাটিয়ে দিয়েছেন লোকজন। সীমান্তবর্তী এলাকার জলপাইতলী, বাজারপাড়া, ঘুমধুম মধ্যমপাড়া গত ২-৩ দিন ধরে প্রায় জনশূন্য। তুমব্রু বাজার, বেতবুনিয়া বাজারের দোকানপাটও বন্ধ আছে। ঘুমধুম-তুমব্রু সীমান্তের ওপারে গতকাল দুপুরে গোলাগুলি কমে যায় আবার বিকাল থেকে আবার থেমে থেমে গোলাবর্ষণের শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে জানিয়েছে সীমান্তবাসীরা। ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য খালেদা বেগম বলেন, অনেক মর্টার শেল ধানখেতে বা পাহাড়ে পড়েছে। লোকজন ঘর থেকে বের হচ্ছে না তেমন, তাই সেগুলো চোখে পড়ছে না। এ ছাড়া কত গুলি যে এপারে পড়েছে তার হিসাব নেই। বসতবাড়িতে মর্টার পড়ার ঘটনায় স্থানীয়রা সবচেয়ে বেশি ভয়ে আছেন। তবে সীমান্তের কাছাকাছি এলাকার বেশির ভাগ লোক আশ্রয়ে চলে গেলেও কিছু লোক ঘরবাড়ি পাহারা দিচ্ছেন।

চমেক হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে গুলিবিদ্ধ বিজিপির চার সদস্যের : চট্টগ্রামের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে চলমান সংঘর্ষে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির গুলিবিদ্ধ চার সদস্যকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা হলেন- ইউ পিও (৪৮), কিয়া থান সিন (২৯), কিন মং (২০) ও লা নি মং (৩০)। সোমবার রাতেই তাদের বর্ডার গার্ড বিজিবি চমেক হাসপাতালে নিয়ে আসে। বিজিবি-৮ চট্টগ্রামের অধিনায়ক কর্নেল শাহেদ মিনহাজ সিদ্দিকী বলেন, মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতির কারণে বেশ কিছু সে দেশের সীমান্তরক্ষী পুলিশ (বিজিপি) কক্সবাজার সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় সংঘর্ষের সময় তাদের বেশ কিছু আহত বিজিপি সদস্যও বিজিবির কাছে আশ্রয় নিয়েছে। স্থানীয়ভাবে তাদেরকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় চারজনকে পাওয়া গেছে। তাদের উন্নত চিকিৎসার স্বার্থে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে স্থানান্তর করা হয়েছে। আহত বিজিপি সদস্যদের নিরাপত্তার স্বার্থে চিকিৎসাকালীন তারা বিজিবির প্রহরায় থাকবে।

৬৫ জন রোহিঙ্গা বোঝাই নৌকা প্রতিহত করল বিজিবি : কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলার দমদমিয়া নাফ নদ জিরো লাইন দিয়ে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকালে ৬৫ জন রোহিঙ্গা বোঝাই একটি নৌকাকে প্রতিহত করেছেন বিজিবির সদস্যরা। টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নৌকাটিতে সবাই পুরুষ ছিলেন। পরে নৌকাটি মিয়ানমারে ফিরে যেতে বাধ্য হয়। নতুন করে আর কোনো রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। তারা যেন বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সীমান্তে বিজিবি সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।

রাখাইনে জান্তার আরও দুটি ঘাঁটি দখল আরাকান আর্মির : রাখাইনের ম্রাউক ইউ ও কিয়াকতাও শহরে জান্তা বাহিনীর আরও দুটি ব্যাটালিয়নের সদরদফতর দখলে নেওয়ার দাবি করেছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে লড়াই করে আসা রাখাইন রাজ্যের এই গোষ্ঠী বলেছে, সেনাবাহিনীর সদর দফতর দখলের অভিযানের সময় ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে মিয়ানমার জান্তার অনেক সৈন্য হতাহত হয়েছে। গতকাল মিয়ানমারের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
সর্বশেষ খবর
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে পাঁচটি ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে পাঁচটি ধর্ষণ মামলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে