শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রাতভর গোলাগুলি আতঙ্ক

মিয়ানমার বাহিনীর দুই ঘাঁটি আরাকান আর্মির দখলে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রাতভর গোলাগুলি আতঙ্ক

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহী ও সরকারি বাহিনীর মধ্যে চলমান সংঘাত আরও ঘনীভূত হয়েছে। বেড়েছে ভয়াবহতাও। মুহুর্মুহু গুলির শব্দ আর মর্টার শেলে কেঁপে কেঁপে ওঠে মিয়ানমার সীমান্ত। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ।

মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে সে দেশের অনেক নাগরিক অপেক্ষা করছে। ইতোমধ্যে মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা ও পুলিশসহ ২৬৪ জন বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। পাশাপাশি কিছু রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের তথ্য পাওয়া গেছে। ভয়াবহ পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশি, যারা সীমান্ত এলাকায় বসবাস করেন তাদের নিরাপদে সরিয়ে নিচ্ছে স্থানীয় প্রশাসন। সোমবার রাত থেকে গতকাল দুপুর পর্যন্ত সীমান্তের দুটি বসতঘরে মর্টার শেল এবং আরও পাঁচটি ঘরে গুলির আঘাত হেনেছে। গতকাল মিয়ানমার থেকে আসা গুলিতে পাঁচ বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। যুদ্ধের বিষয়টি মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয় হলেও সীমান্ত পাড়ি দিয়ে সে দেশের একের পর এক সীমান্তরক্ষী বা সেনা সদস্যের অনুপ্রবেশের ঘটনায় বাংলাদেশের উদ্বেগ বাড়ছে। সতর্ক অবস্থানে রয়েছে বিজিবিসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন বাহিনী। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যরা আত্মরক্ষার্থে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছেন। বিজিবির সদর দফতরের তথ্যমতে, বিজিপি, সেনা ও পুলিশসহ ২৬৪ জন বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছেন। গতকাল দুপুরে নতুন করে আরও ৩৫ জন যোগ হয়েছেন। ২৬৪ জনের মধ্যে বিজিপির সদস্য আছেন ১৮৩ জন। বাকিদের মধ্যে সেনা সদস্য, সিআইডি, পুলিশ, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, ইমিগ্রেশন সদস্যসহ বেসামরিক নাগরিক রয়েছেন। নতুন করে আশ্রয় নেওয়া ৩৫ জনের পরিচয় শনাক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। বাংলাদেশ সীমান্তে পালিয়ে আশ্রয় নেওয়াদের বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন মেনে বিজিবি তাদের বিষয়ে পরবর্তী প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হচ্ছে। উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানান, মিয়ানমারে আরাকান আর্মির আক্রমণের মুখে আমার এলাকার সীমান্ত দিয়ে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্য পালিয়ে আসে। তারা এখন বিজিবি হেফাজতে রয়েছেন। তাদের মধ্যেও অনেকে আহত রয়েছেন।

সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ : কক্সবাজার ও বান্দরবান প্রতিনিধি জানান, মিয়ানমারে যুদ্ধের জেরে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে হতাহতের ঘটনা এবং আতঙ্কের প্রেক্ষাপটে সীমান্তবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলা প্রশাসন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহিন ইমরান এবং বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মুজাহিদ উদ্দিন বলেছেন, ইতোমধ্যে তারা সংশ্লিষ্ট উপজেলার কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন। গত সোমবার ঘুমধুমের জলপাইতলী গ্রামে মর্টারের গোলা পড়ে বাংলাদেশি নারী ও রোহিঙ্গা মারা যাওয়ার পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে যারা সীমান্তের কাছাকাছি বাস করছেন, তারা খুবই আতঙ্কে আছেন।

গতকাল সীমান্ত পরিস্থিতি দেখতে ঘুমধুম সীমান্ত পরিদর্শন করেছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন ও পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন। জেলা প্রশাসক জানান, ওপারে চলমান পরিস্থিতির কারণে সীমান্তে ও এর আশপাশে বসবাসকারী ২৪০টি পরিবারকে নিরাপদ অবস্থানে রাখতে উপজেলা প্রশাসন ও ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে অস্থায়ী আশ্রয় শিবির হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত সীমান্তবর্তী স্কুলগুলো বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া নিরাপত্তার দিক বিবেচনা করে ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রকে সরিয়ে পাশের কোনো সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এর আগ থেকেই সীমান্ত লাগোয়া ও আশপাশের বাসিন্দারা অনেকেই নিজ বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে স্বজনদের বাড়িতে চলে গেছেন। যারা এখনো সেখানে অবস্থান করছেন ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তাদের অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসার কাজ শুরু হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিরা কাজ করছেন। মিয়ানমার থেকে উড়ে আসা মর্টার শেল বিস্ফোরণে নিহত হোসনে আরা বেগমের বাড়িতে যান জেলা প্রশাসক এবং শোকাহত পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দিয়ে তিনি ২০ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান দিয়েছেন। জেলা প্রশাসনের নির্দেশনা মেনে নাইক্ষ্যংছড়ির উপজেলা প্রশাসন উত্তর ঘুমধুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কচুবনিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে আশ্রয় কেন্দ্র ঘোষণা করেন।

গতকাল দুপুর থেকে মাইকিং করেও নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলা হচ্ছে। ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, আজকে টানা ৫-৬ দিন ধরে সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলির কারণে আতঙ্কে আছে এলাকাবাসী। পরিস্থিতি বিবেচনায় কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ সীমান্ত এলাকার লোকজনকে নিরাপদে সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। গতকাল বিকালে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান ও জেলা পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলাম উখিয়া ও টেকনাফের কয়েকটি সীমান্তবর্তী গ্রাম পরিদর্শন করেন। কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহিন ইমরান জানান, মিয়ানমারে সংঘাত বেড়েছে। সেখান থেকে ছোড়া গুলি, মর্টার শেল এসে পড়ছে সীমান্তের এপারে বসত ঘরে। এর পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমারের কাছাকাছি সীমান্তের বসবাসরত লোকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশনা রয়েছে।

মিয়ানমারের ছোড়া গুলিতে পাঁচ যুবক আহত, উঠানে বাড়িতে পড়ছে মর্টার শেল : মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে গতকাল সারা দিনে বাংলাদেশের পাঁচ নাগরিক আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ঘুমধুম সীমান্তে একজন, উখিয়ার পালংখালী সীমান্তে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, গতকাল দুপুরের পর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সীমান্তবর্তী এলাকার চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। পালংখালী ইউনিয়নের নলবনিয়া এলাকার আয়ুবুল ইসলাম, রহমতের বিল এলাকার আনোয়ার হোসেন, পুটিবনিয়া এলাকার মোবারক হোসেন ও মো. কালু আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বিকালে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার সময় ওপার থেকে গুলি এসে আহত হন মো. সৈয়দ আলম নামের একজন। আহত সৈয়দ আলম জানান, বাড়ি থেকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার সময় মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলি প্রথমে একটি গাছে লেগে তার কপাল ঘেঁষে গুলিটি চলে যায়। পরে স্থানীয় চিকিৎসা কেন্দ্রে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি। এ ছাড়াও গতকাল সকালে ঘুমধুম বেতবুনিয়া বাজার সংলগ্ন ছৈয়দ নুরের বসতঘরে একটি মর্টার শেল এসে পড়ে। এতে ভেঙে গেছে জানালা। ফাটল ধরেছে বাড়ির দেয়ালে। একই সময় ঘুমধুম উচ্চবিদ্যালয়ের পাশে বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামের বাড়িতে এসে পড়ে আরও একটি মর্টার শেল। এ সময় লাগাতার গুলি এসে পড়েছে এপারে। এতে সীমান্তের ঘুমধুমের নজরুল ইসলামের বাড়ি, রহমতবিল সংলগ্ন অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নানের বাড়িসহ ৫টি বাড়িতে গুলির আঘাত লেগেছে। পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সোমবার রাত থেকে দুই পক্ষের লড়াইয়ের ভয়াবহতা বেড়ে যায়। এত কম্পন আমরা আর দেখিনি। একেকটি গোলা নিক্ষেপের পর পুরো এলাকাজুড়ে কেঁপে ওঠে। একটি রাত নির্ঘুম কাটিয়ে দিয়েছেন লোকজন। সীমান্তবর্তী এলাকার জলপাইতলী, বাজারপাড়া, ঘুমধুম মধ্যমপাড়া গত ২-৩ দিন ধরে প্রায় জনশূন্য। তুমব্রু বাজার, বেতবুনিয়া বাজারের দোকানপাটও বন্ধ আছে। ঘুমধুম-তুমব্রু সীমান্তের ওপারে গতকাল দুপুরে গোলাগুলি কমে যায় আবার বিকাল থেকে আবার থেমে থেমে গোলাবর্ষণের শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে জানিয়েছে সীমান্তবাসীরা। ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত নারী সদস্য খালেদা বেগম বলেন, অনেক মর্টার শেল ধানখেতে বা পাহাড়ে পড়েছে। লোকজন ঘর থেকে বের হচ্ছে না তেমন, তাই সেগুলো চোখে পড়ছে না। এ ছাড়া কত গুলি যে এপারে পড়েছে তার হিসাব নেই। বসতবাড়িতে মর্টার পড়ার ঘটনায় স্থানীয়রা সবচেয়ে বেশি ভয়ে আছেন। তবে সীমান্তের কাছাকাছি এলাকার বেশির ভাগ লোক আশ্রয়ে চলে গেলেও কিছু লোক ঘরবাড়ি পাহারা দিচ্ছেন।

চমেক হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে গুলিবিদ্ধ বিজিপির চার সদস্যের : চট্টগ্রামের নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে চলমান সংঘর্ষে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির গুলিবিদ্ধ চার সদস্যকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা হলেন- ইউ পিও (৪৮), কিয়া থান সিন (২৯), কিন মং (২০) ও লা নি মং (৩০)। সোমবার রাতেই তাদের বর্ডার গার্ড বিজিবি চমেক হাসপাতালে নিয়ে আসে। বিজিবি-৮ চট্টগ্রামের অধিনায়ক কর্নেল শাহেদ মিনহাজ সিদ্দিকী বলেন, মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতির কারণে বেশ কিছু সে দেশের সীমান্তরক্ষী পুলিশ (বিজিপি) কক্সবাজার সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। সীমান্তবর্তী এলাকায় সংঘর্ষের সময় তাদের বেশ কিছু আহত বিজিপি সদস্যও বিজিবির কাছে আশ্রয় নিয়েছে। স্থানীয়ভাবে তাদেরকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় চারজনকে পাওয়া গেছে। তাদের উন্নত চিকিৎসার স্বার্থে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে স্থানান্তর করা হয়েছে। আহত বিজিপি সদস্যদের নিরাপত্তার স্বার্থে চিকিৎসাকালীন তারা বিজিবির প্রহরায় থাকবে।

৬৫ জন রোহিঙ্গা বোঝাই নৌকা প্রতিহত করল বিজিবি : কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হ্নীলার দমদমিয়া নাফ নদ জিরো লাইন দিয়ে মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকালে ৬৫ জন রোহিঙ্গা বোঝাই একটি নৌকাকে প্রতিহত করেছেন বিজিবির সদস্যরা। টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দিন আহমেদ এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নৌকাটিতে সবাই পুরুষ ছিলেন। পরে নৌকাটি মিয়ানমারে ফিরে যেতে বাধ্য হয়। নতুন করে আর কোনো রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। তারা যেন বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে সে ব্যাপারে সীমান্তে বিজিবি সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন।

রাখাইনে জান্তার আরও দুটি ঘাঁটি দখল আরাকান আর্মির : রাখাইনের ম্রাউক ইউ ও কিয়াকতাও শহরে জান্তা বাহিনীর আরও দুটি ব্যাটালিয়নের সদরদফতর দখলে নেওয়ার দাবি করেছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ)। বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে লড়াই করে আসা রাখাইন রাজ্যের এই গোষ্ঠী বলেছে, সেনাবাহিনীর সদর দফতর দখলের অভিযানের সময় ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। এতে মিয়ানমার জান্তার অনেক সৈন্য হতাহত হয়েছে। গতকাল মিয়ানমারের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ ৯ স্থানে সমাবেশ নিষিদ্ধ
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
কর্মকর্তাদের কলমবিরতিতে স্থবির কাস্টমস কার্যক্রম
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
তিন মাসে রাজনৈতিক সহিংসতায় নিহত ৬৭
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
মান বজায় রেখে দেয়াল মেরামত
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
সর্বশেষ খবর
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও

সাহিত্য

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম

কক্সবাজারে কলেজছাত্র লক্ষ্মীপুরে যুবকের লাশ
কক্সবাজারে কলেজছাত্র লক্ষ্মীপুরে যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের সঙ্গে পরমাণু চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৯৪ জন নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা
এখনো বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা

দেশগ্রাম

আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে
আপনাদেরও জনগণ ধরে ফেলবে

নগর জীবন

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তানদের সঙ্গে ফোনালাপের অনুমতি পেলেন ইমরান
সন্তানদের সঙ্গে ফোনালাপের অনুমতি পেলেন ইমরান

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই
বাংলাদেশ আর আইসিইউতে নেই

নগর জীবন

তিন দফা দাবিতে রেললাইন অবরোধ
তিন দফা দাবিতে রেললাইন অবরোধ

দেশগ্রাম

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ

সাহিত্য

ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি

সাহিত্য

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ৪৩টি ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ৪৩টি ফাঁদ জব্দ

দেশগ্রাম

জমির বিরোধে কুপিয়ে জখম মা-মেয়েকে
জমির বিরোধে কুপিয়ে জখম মা-মেয়েকে

দেশগ্রাম

বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী
বিদেশিদের লিজ দেওয়া হবে আত্মঘাতী

নগর জীবন

ত্রিপোলিতে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের সর্বোচ্চ সতর্কতার আহ্বান
ত্রিপোলিতে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের সর্বোচ্চ সতর্কতার আহ্বান

নগর জীবন

বজ্রপাতে টহলরত বিজিবি সদস্য নিহত
বজ্রপাতে টহলরত বিজিবি সদস্য নিহত

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু চাচা ভাতিজাসহ তিনজনের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মৃত্যু চাচা ভাতিজাসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

ফের আন্দোলনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা, শ্রেণিকক্ষে ফেরেননি শিক্ষকরা
ফের আন্দোলনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা, শ্রেণিকক্ষে ফেরেননি শিক্ষকরা

নগর জীবন