শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ মে, ২০২৪ আপডেট:

সুন্দরবনে ভয়াবহ আগুন

জ্বলল ৩০ ঘণ্টা ♦ নেভাতে তিন বাহিনী ♦ তদন্ত কমিটি
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা, খুলনা ও বাগেরহাট প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সুন্দরবনে ভয়াবহ আগুন

ভয়াবহ আগুনে পুড়ল সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ বনাঞ্চল। শনিবার সকালে লাগা আগুন সংরক্ষিত বনের ব্যাপক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস, বন বিভাগ ও বন বিভাগের সহযোগী বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে আগুন নেভাতে অংশ নেয় বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও বিমান বাহিনী। বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়ি-সংলগ্ন লতিফের ছিলা এলাকায় লাগা আগুন ৩০ ঘণ্টা পর গতকাল বিকালে নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বিকাল ৫টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিসের মোংলা স্টেশন কর্মকর্তা মো. কায়মুজ্জামান। আগুন লাগার দ্বিতীয় দিন গতকাল সকালে সুন্দরবন বিভাগের চারটি অফিসের কর্মকর্তা ও বনরক্ষীসহ ফায়ার সার্ভিসের বাগেরহাট, মোরেলগঞ্জ, মোংলা, শরণখোলা, কচুয়ার পাঁচটি স্টেশনের সদস্য, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও সুন্দরবন সুরক্ষায় টিমের স্থানীয় সদস্যরা একযোগে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করেন। দুপুরে আগুন নিয়ন্ত্রণে এই প্রথম যুক্ত হয় বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার। হেলিকপ্টার থেকেও আগুন লাগা স্থানগুলোতে ফেলা হয় পানি।

এর আগেই বিশ্ব ঐতিহ্য এই সংরক্ষিত বনের বিভিন্ন স্থানের প্রায় ১০ একর এলাকার ছোট ছোট গাছপালাসহ লতাগুল্ম আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় বলে বন বিভাগের কর্মীরা জানান। এ নিয়ে গত ২০ বছরে সুন্দরবনে ২৬টি অগ্নিকান্ডের ঘটনায় ৮৬ একর বন পুড়ে গেছে। অগ্নিকান্ডে কোনো বন্যপ্রাণী মারা যাওয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি। চাঁদপাই রেঞ্জের আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়ি-সংলগ্ন লতিফের ছিলা এলাকায় শনিবার বেলা ১১টার দিকে লোকালয়ের লোকজন সুন্দরবন বিভাগের বনের বিভিন্ন স্থানে ধোঁয়ার কুন্ডলী দেখতে পায়। পরে স্থানীয়রা  দুপুরে আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়ি বন কর্মকর্তা ও বনরক্ষীদের বিষয়টি জানায়। তারা বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে দ্রুত বনের ২ কিলোমিটার গহিনে লতিফের ছিলা এলাকার বিভিন্ন স্থানে দাউ দাউ করে আগুন জ¦লতে দেখে। আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়িসহ আশপাশের চারটি বন অফিসের কর্মকর্তা ও বনরক্ষীসহ স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেন। অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে মোরেলগঞ্জ, মোংলা, শরণখোলা ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিটের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও আশপাশে পানির উৎস না থাকা ও সন্ধ্যা হয়ে আসায় তারাও বন কর্মকর্তা ও বনরক্ষীসহ স্থানীয়দের সঙ্গে গহিন বন থেকে লোকালয়ে ফিরে আসেন।

গতকাল সকালে খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) মিহির কুমার দের নেতৃত্বে পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী মোহাম্মদ নুরুল করিম বন কর্মকর্তা, বনরক্ষী ও সুন্দরবন সুরক্ষায় টিমের সদস্যদের দিয়ে প্রথমে আগুন লাগার স্থানগুলো ঘিরে প্রায় কিলোমিটার এলাকাজুড়ে লাইন অফ ফায়ার (নালা) কেটে দেয়। দ্রুত ২ কিলোমিটার দূরে ভোলা নদী থেকে লাইন টেনে লাইন অফ ফায়ার নালায় পানি ভরে দেয়। যাতে আগুন বনের অন্য স্থানগুলোতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে। এরপর ফায়ার সার্ভিসের বাগেরহাট, মোরেলগঞ্জ, মোংলা, শরণখোলা, কচুয়ার পাঁচটি স্টেশনের সদস্যরা বনের বিভিন্ন স্থানে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেন। এ সময় নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও সুন্দরবন সুরক্ষায় টিমের স্থানীয় সদস্যরা একযোগে আগুন নিয়ন্ত্রণে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দুপুরে সুন্দরবনে আগুন নিয়ন্ত্রণে এই প্রথম যুক্ত হয় বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার। হেলিকপ্টার থেকেও আগুন লাগা স্থানগুলোতে ফেলা হয় পানি। দুপুর ২টার মধ্যে আগুনের তীব্রতা কমে আসতে থাকে। ৩০ ঘণ্টা পর গতকাল বিকাল ৫টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফায়ার সার্ভিসের মোংলা স্টেশন কর্মকর্তা মো. কায়মুজ্জামান। তিনি জানান, সুন্দরবনে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এলেও আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। ধোঁয়ার কুন্ডলী দেখলে দ্রুত পানি দিয়ে ভিজিয়ে দেওয়া হবে। অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন প্রধান বন সংরক্ষক (সিসিএফ) মো. আমির হোসাইন চৌধুরী, বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালিদ হোসেন ও পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান। পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মোহম্মদ নুরুল করিম জানান, আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি, তিন সদস্যের কমিটি : গতকাল পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, চাঁদপাই রেঞ্জের আমুরবুনিয়া বনাঞ্চলের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে আগুন গাছের ওপরে বা ডালপালায় বিস্তৃত হয়নি। শুধু মাটির ওপরে বিক্ষিপ্তভাবে বিস্তৃত হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, ঘটনাস্থলে বন বিভাগের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি ইউনিট, নৌবাহিনী, পুলিশ, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, সিপিজি, স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় জনগণ অগ্নিনির্বাপণে সহায়তা করেছেন। এ ছাড়া বিমান বাহিনীর একটি হেলিকপ্টারও অগ্নিনির্বাপণে ওপর থেকে পানি ছিটিয়ে সহায়তা করেছে। আগুন লাগার স্থানের চারদিকে প্রায় ৫ একর জায়গাজুড়ে ফায়ার লাইন কেটে আগুন নেভানোর কাজ চালানো হয়। তবে যেহেতু আগুন মাটির নিচে গাছের শিকড়ের মধ্য দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে এজন্য সতর্কতার সঙ্গে আগুন নেভাতে হয়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে থাকলেও আগামী কয়েকদিন এখানে অগ্নিনির্বাপণ সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চালু রাখা হবে। কারণ বনের আগুন আপাতত নিভে গেছে বা নিয়ন্ত্রিত আছে বলে মনে হলেও আবার যে কোনো সময় এটি নতুনভাবে সৃষ্টি ও বিস্তৃতি লাভ করতে পারে। আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ নির্ণয়ে তদন্তের জন্য বন বিভাগের পক্ষ থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ সুন্দরবনের আগুন নির্বাপণের কাজ সব সময় তদারকি ও সমন্বয় করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত আছেন এবং তিনি এ ব্যাপারে নিয়মিত খোঁজখবর রাখছেন।

নামেই সংরক্ষিত বনাঞ্চল! চোরা শিকারিদের অবাধ যাতায়াত : আমুরবুনিয়া সংরক্ষিত বনাঞ্চল হলেও সেখানে আগে থেকে চোরা শিকারিসহ মানুষের অবাধ যাতায়াত ছিল বলে জানা গেছে। আগুন নেভানোর সময়ও ঘটনাস্থলের চারপাশে অসংখ্য শিশু-কিশোর ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতি দেখা যায়। অনেক কিশোর যুবককে হাসি-তামাশার ছলে আগুনের ভিডিও ধারণ করতে দেখা যায়। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)-এর দাবি, বনে মুনাফালোভী মাছ ব্যবসায়ী-অসৎ বন কর্মকর্তাদের যোগসাজশ ও অদক্ষ মৌয়ালদের কারণে বারবার আগুন লাগছে। এর দায়ভার বন বিভাগ কোনোভাবেই এড়াতে পারে না।

সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ নুরুল করিম জানান, শনিবার সকাল ১০টার দিকে আমুরবুনিয়া লতিফের ছিলা নামক স্থানে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। খবর পেয়ে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের কর্মকর্তা, বনরক্ষী, ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। তবে সন্ধ্যা হওয়ায় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ফায়ার ফাইটিংয়ের মেশিন ও যন্ত্রপাতি নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পারেননি। গতকাল ভোর থেকে সম্মিলিতভাবে আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা মনির হোসেন জানান, মাটির ওপরে থাকা বিভিন্ন গাছের পাতার স্তূপের মধ্যে আগুন জ্বলতে থাকে। দেড় কিলোমিটারজুড়ে ৫০টির বেশি স্থানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন মোংলার কর্মকর্তা মোহাম্মদ কায়মুজ্জামান বলেন, বনের ভিতর গাছের প্রচুর শুকনা পাতা রয়েছে, যার কারণে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। তবে দ্রুত বন বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ওই স্থানের চারপাশ থেকে শুকনো গাছ অপসারণ ও বিভিন্ন স্থানে ছোট নালা কেটে সেখানে পানি দেওয়া হয়, (ফায়ার লাইন) যাতে আগুন ছড়িয়ে পড়তে না পারে।

যেভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে : গতকাল সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিস, বন বিভাগ, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী, আনসার ভিডিপি, গ্রাম পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা বিরামহীন চেষ্টা চালিয়ে ফায়ার লাইন কেটে আগুনের বিস্তৃতি রোধে সক্ষম হলেও নির্মূল করতে পারেনি। দুপুরের দিকে আগুন নেভাতে বিমান বাহিনীর একটি দল হেলিকপ্টারে করে পানি ছিটানো শুরু করে। ২ কিলোমিটার দূরে ভোলা নদী থেকে পাইপ লাইন টেনে লাইন অফ ফায়ার নালায় পানি ভরে দেয়। যাতে আগুন বনের অন্য স্থানগুলোতে ছড়িয়ে পড়তে না পারে। ফায়ার সার্ভিসের বাগেরহাট, মোরেলগঞ্জ, মোংলা, শরণখোলা, কচুয়ার পাঁচটি স্টেশনের সদস্যরা বনের বিভিন্ন স্থানে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। দুপুরে সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে যুক্ত হয় বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার। আগুনে বনের বিভিন্ন স্থানের প্রায় ১০ একর এলাকার ছোট-বড় গাছপালাসহ লতাগুল্ম পুড়ে ছাই হয়ে যায়। দিনভর অগ্নিকান্ডের স্থান ঘুরে কোনো বন্যপ্রাণী মারা যাওয়ার তথ্য পাওয়া যায়নি। 

 

বন কর্মকর্তারা জানান, প্রাকৃতিক কারণে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।

দায় এড়াতে পারে না বন বিভাগ : মুনাফালোভী মাছ ব্যবসায়ী ও অসৎ বন কর্মকর্তার যোগসাজশে এবং অদক্ষ মৌয়ালদের কারণে সুন্দরবনে বারবার আগুন লাগছে বলে দাবি করেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)-এর কর্মীরা। গতকাল বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) উদ্যোগে আমুরবুনিয়া টহল ফাঁড়ির সামনে সুন্দরবন রক্ষায় আমরা ও পশুর রিভার ওয়াটারকিপারের আয়োজনে মানববন্ধন করা হয়। এতে বক্তারা এ ধরনের অগ্নিকান্ডকে পরিকল্পিত বলে দাবি করেন। তারা বলেন, পরিবেশকর্মী, সংবাদকর্মী, গবেষক ও বিশেষজ্ঞদের মতামত উপেক্ষা এবং অতীতে সংঘটিত তদন্ত কমিটির সুপারিশ বাস্তবায়ন না করার কারণেই সুন্দরবনের আমুরবুনিয়া এলাকায় চার বছর পর আবারও অগ্নিকান্ড ঘটল।

খুলনা অঞ্চল বন সংরক্ষক মিহির কুমার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অগ্নিকান্ডের কারণ খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তবে অনেকেই বলছেন-মৌয়ালদের অসতর্কতার কারণে আগুন লাগতে পারে। কিন্তু সরেজমিনে ওই স্থানে কোনো গাছে মধুর চাক চোখে পড়েনি। তিনি বলেন, এখন শুষ্ক মৌসুম চলছে। বনের ভিতরে জোয়ার-ভাটার পানি ঢুকে কোনো কারণে মিথেন গ্যাস তৈরি হতে পারে, সেখান থেকে আগুন লাগতে পারে। উদ্দেশ্যমূলকও হতে পারে। বনের পেরিফেড়ি এলাকা ১০০ কিলোমিটারের ওপরে। পাশে লোকালয় থেকে মানুষ বনের মধ্যে ঢুকে পড়তে পারে। তবে কীভাবে আগুন লেগেছে তা তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
মানুষ সংসদ ও গণভোটের জন্য প্রস্তুত
মানুষ সংসদ ও গণভোটের জন্য প্রস্তুত
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
সর্বশেষ খবর
সিলেটে স্বামীর সামনে স্ত্রীর প্রাণ কেড়ে নিলো ‘টমটম’
সিলেটে স্বামীর সামনে স্ত্রীর প্রাণ কেড়ে নিলো ‘টমটম’

২০ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার ২ বছর, নিহত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার ২ বছর, নিহত ৬৭ হাজার ফিলিস্তিনি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবেলা বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবেলা বড় চ্যালেঞ্জ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫
ডাব পাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ বক্স গ্রেফতার
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের কৃষিবিষয়ক সম্পাদক ফরহাদ বক্স গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় ৬ লাশে আগুন : ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশে আগুন : ১৬ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে স্বরূপে ফিরলেন প্রোটিয়া ওপেনার
আরেকটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে স্বরূপে ফিরলেন প্রোটিয়া ওপেনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি
ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম বাড়ছে না কমছে, জানা যাবে বিকেলে
এলপি গ্যাসের দাম বাড়ছে না কমছে, জানা যাবে বিকেলে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খুলনায় মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘তরুণ প্রজন্মের কাছে কৃষি কাজকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে’
‘তরুণ প্রজন্মের কাছে কৃষি কাজকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাচারের অর্থ উদ্ধারে ১২ বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ
পাচারের অর্থ উদ্ধারে ১২ বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি
২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার
চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা