শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

তারেক রহমান

বিএনপি জাতীয় সরকার ব্যবস্থায় দেশ চালাতে চায়

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি জাতীয় সরকার ব্যবস্থায় দেশ চালাতে চায়

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বিএনপি ‘জাতীয় সরকার’ ব্যবস্থায় দেশ পরিচালনা দেখতে চায়। জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপি আগামীতে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে ‘জাতীয় সরকার’ ব্যবস্থা ও দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট সংবিধানে সংযুক্ত করতে চায়। তৃণমূল  বিএনপির বিভাগীয় মতবিনিময় ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল ঢাকা বিভাগের তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। এ সময় দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আবদুল মঈন খান ও  গয়েশ্বর চন্দ্র রায় উপস্থিত ছিলেন।

তারেক রহমান বলেন, আমাদের পূর্বসূরিরা রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে একটা স্বাধীন দেশ আমাদের দিয়ে গেছেন। এই যুদ্ধ জয়ের মূল শক্তি ছিল প্রশ্নহীন জাতীয় ঐক্য। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, স্বাধীনতার পর আমরা সেই ঐক্যের শক্তিকে কাজে লাগাতে পারিনি। অত্যাবশ্যকীয় একটা জাতীয় সরকারের পরিবর্তে আওয়ামী লীগের দলীয় সরকার ক্ষমতায় আসায় দেশ বিভক্ত হয়ে পড়ে প্রথম দিন থেকেই। ফলে জাতির একটা বিরাট অংশ ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও দেশ গঠনে কোনো অবদান রাখতে পারেনি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আমরা দেখেছি দলীয় সরকারে কীভাবে একটি দলের লোকজন বিচরণ করে সর্বত্র। আর অন্য সবার অবস্থান হয়ে পড়ে তুচ্ছ আর গৌন। ফলে একটা বিশাল জনগোষ্ঠীর সেবা থেকে দেশ বঞ্চিত হয়। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর জাতীয় ঐক্যের শক্তিকে ব্যবহার না করে যে সুযোগ সেদিন হাতছাড়া করা হয়েছে, আগামী দিনে আমরা সেটার পুনরাবৃত্তি করতে চাই না। জনগণের সমর্থন নিয়ে বিএনপি আগামীতে জাতীয় সরকারের মাধ্যমে দেশ পরিচালনা দেখতে চায়।

বিএনপির শীর্ষ নেতা বলেন, এ দেশের মানুষের জন্য গণতন্ত্র আর ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে যারা অংশগ্রহণ করেছেন; তারা সবাই আগামীতে দেশ পরিচালনায় অংশগ্রহণ করবেন। যাতে দেশ তাদের অবদানের সুফল থেকে বঞ্চিত না হয়।

ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার পরিকল্পনার কথা দেশবাসীকে জানানো প্রয়োজন। দেশে প্রথাগত রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নন কিন্তু দেশ গঠন, উন্নয়ন ও পরিচালনায় অংশগ্রহণ করতে চান, এমন অসংখ্য জ্ঞানী, গুণী শিক্ষক, শিল্পী-সাহিত্যিক, সাংবাদিক, গবেষক, চিকিৎসক, কারিগরি বিশেষজ্ঞ, মানবতাকর্মী রয়েছেন। কিন্তু বর্তমান সাংবিধানিক কাঠামোয় তাঁদের পক্ষে সংসদে সদস্য হিসেবে অবদান রাখার সুযোগ নেই। তাঁদের সেবা আর অবদান দেশের কাজে লাগাতে বিএনপি পৃথিবীর অনেক দেশের মতো আমাদের দেশেও উচ্চ কক্ষসহ দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট ব্যবস্থা সংবিধানে সংযুক্ত দেখতে চায়। তিনি বলেন, আমি বিনয়ের সঙ্গে শুধু আমাদের আগামীর পরিকল্পনা আর সদিচ্ছার কথা জানাতে পারি। কারণ আমরা জানি, দেশের মানুষের সমর্থনই কেবলমাত্র আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তা করতে পারে।

তারেক রহমান বলেন, আশা করি জনগণ নিশ্চয়ই সেই সব দল বা ব্যক্তিকে জাতীয় সরকারে শামিল দেখতে চাইবেন না; যারা পুরো দেশটাকে একটা দল আর পরিবারের ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত করেছিল। যারা তথাকথিত উন্নয়নের নামে আমাদের প্রত্যেকের কাঁধে দেড় লাখ টাকার ঋণের বোঝা চাপিয়ে হাজার হাজার লাখ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। দেশে গড়েছে সম্পদের পাহাড়। গুম-খুন, হামলা-মামলা নির্যাতনে দেশের মানুষের জীবনে নাভিশ্বাস তুলেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, চাল-ডাল-লবণ-তেল-ওষুধের দাম মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে নিয়ে গেছে। আইন, বিচার ও নির্বাহী বিভাগসহ রাষ্ট্রের সবগুলো স্তম্ভ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, এমনকি পালিয়ে যাওয়ার পূর্ব মুহূর্তেও শত শত নিরীহ মানুষের রক্তে রঞ্জিত করেছে বাংলাদেশের রাজধানী থেকে প্রতিটি জেলা-উপজেলা। জনগণ নিশ্চয়ই সেই জালেমদের জাতীয় সরকারে অন্তর্ভুক্ত দেখতে চাইবেন না।

বিগত ১৭ বছরের বিরামহীন আন্দোলনে বিএনপির সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীর অংশগ্রহণ ও দলের প্রতি তাদের অবিচল আস্থার জন্য তারেক রহমান সবাইকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, আপনার আত্মত্যাগ আর অবদান মুষ্টিমেয় হঠকারীর অপকর্মে  ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেবেন? সতর্ক থাকুন, সচেতন হোন, প্রতিরোধ করুন।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনগণের পরিবর্তিত আশা আর ভাষার সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের উপযুক্ত হতে তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের পরামর্শ দেন। সাম্প্রতিককালে গজিয়ে ওঠা অদৃশ্য প্রতিপক্ষকে মোকাবিলায় নিজ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা আর কৌশল  প্রয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

সবশেষে তৃণমূলের প্রতি অগাধ আস্থা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তারেক রহমান বলেন, দলের সব সংকটকালে তৃণমূলই বিএনপিকে বারবার রক্ষা করেছে। এমপি মন্ত্রী পদপদবির প্রত্যাশা না করা নিবেদিত প্রাণের কর্মীদল যারা শহীদ জিয়া, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর বিএনপির আদর্শের প্রতি যে অবিচল আস্থা বরাবর রেখেছেন, সেটা অব্যাহত থাকলে দল হিসেবে বিএনপির সফলতা আর অগ্রযাত্রা কখনোই ব্যাহত হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন স্পেস ভাড়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

এই মাত্র | জাতীয়

বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২
বাগেরহাটে মাদকসেবীদের হামলায় আহত ৩, গ্রেপ্তার ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন
প্রশংসনীয় কাজের পদক পাচ্ছেন পুলিশের ৬ জন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার
ট্রাম্প ছাড়া অন্য কেউ নোবেল শান্তি পুরস্কারের যোগ্য নয়: ইসরায়েলি পার্লামেন্ট স্পিকার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন
আখাউড়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে রংপুরে কর্মবিরতি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু
দলকে জিতিয়ে লুটিয়ে পড়লেন ক্রিজে, মাঠেই মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
ব্যক্তির নামে থাকা আরও ১৬ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২
দক্ষিণ আফ্রিকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ৪২

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায়ে সড়ক না ছাড়ার ঘোষণা সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া
গ্লোবাল স্টার অ্যাওয়ার্ড জিতলেন হানিয়া

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে করা চুক্তি স্থগিত করল ইরান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’
‘হেফাজতে ইসলাম রাজনৈতিক দল নয়, নির্বাচনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ জন
অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন ৩ জন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে তিন কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি জব্দ
সীমান্তে তিন কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি
গ্রাম পুলিশের গুরুত্ব বেড়েছে: কুলাউড়ায় ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পকে সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক দেবে ইসরায়েল
ট্রাম্পকে সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক দেবে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ একীভূত ব্যাংকের’ বিনিয়োগকরীদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করছে সরকার
‘পাঁচ একীভূত ব্যাংকের’ বিনিয়োগকরীদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুশিয়ারা নদীতে নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ একদিন পর উদ্ধার
কুশিয়ারা নদীতে নিখোঁজ শ্রমিকের মরদেহ একদিন পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্যাম্পের বাইরে বসবাসের অপরাধে ২৮ রোহিঙ্গা শরণার্থী আটক
ক্যাম্পের বাইরে বসবাসের অপরাধে ২৮ রোহিঙ্গা শরণার্থী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিস্টিয়ানো সব সময়ই আমার আদর্শ: এমবাপ্পে
ক্রিস্টিয়ানো সব সময়ই আমার আদর্শ: এমবাপ্পে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল জুলাই সনদের দাবিতে মানববন্ধন করবে খেলাফত মজলিস
কাল জুলাই সনদের দাবিতে মানববন্ধন করবে খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
চিরিরবন্দরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা শান্তি সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে না ইরান
গাজা শান্তি সম্মেলনে যোগ দিচ্ছে না ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকার ভাঙ্গা ইন্টারসেকশন
সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকার ভাঙ্গা ইন্টারসেকশন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অস্ত্রসহ পাঁচ ডাকাত গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অস্ত্রসহ পাঁচ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা
ফেরত আনা হলো সৌদিতে আটকে থাকা হজ এজেন্সির ৩৮ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় তরুণদের মাঝে ফুটবল ও জার্সি বিতরণ
নওগাঁয় তরুণদের মাঝে ফুটবল ও জার্সি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
আজ একসঙ্গে ২০ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা