শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদি মার্চ কর্মসূচি

আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আবু সাঈদ মুগ্ধ শেষ হয়নি যুদ্ধ

পুলিশের বন্দুকের সামনে বুক পেতে দেওয়া আবু সাঈদ। পানি লাগবে কারও? বলতে বলতে বুলেটের আঘাতে মাটিতে লুটিয়ে পড়া মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ। শহরের রাস্তায় রিকশার পাদানি ধরে ঝুলতে থাকা গুলিবিদ্ধ তরুণ। ঘরের নিরাপত্তা ভেঙে হেলিকপ্টার থেকে ছুটে আসা বুলেটে ঝরে যাওয়া মা-শিশুর প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার এক মাস পূর্তির দিনে আবারও স্লোগানে স্লোগানে প্রকম্পিত হলো রাজধানীর রাজপথ। গতকাল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা শহীদি মার্চ কর্মসূচিতে ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’ ‘সফল হোক সফল হোক, শহীদি মার্চ সফল হোক’ ‘শহীদদের কারণে, ভয় করি না মরণে’ ‘শহীদের রক্ত, বৃথা যেতে দেব না’ স্লোগান দিয়েছেন ছাত্র-জনতা।

পূর্বঘোষিত এ কর্মসূচিতে যোগ দিতে এদিন বিকাল ৩টা থেকে দলে দলে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল-কলেজ, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও মাদরাসার শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে জমায়েত হন। বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে পদযাত্রা শুরু করেন তারা। মার্চটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে নীলক্ষেত-সায়েন্সল্যাব-কলাবাগান-সংসদ ভবন-ফার্মগেট-কারওয়ান বাজার-শাহবাগ-রাজু ভাস্কর্য হয়ে সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পৌঁছায়। রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে  সব শ্রেণি-পেশার মানুষ যোগ দেওয়ায় শহীদ মিনারে ফিরতে ফিরতে লক্ষাধিক মানুষ জড়ো হন এ পদযাত্রায়। এরপর সেখানে সমাবেশের মাধ্যমে কর্মসূচি শেষ হয়। বাংলাদেশের পতাকার পাশাপাশি বিশাল আকৃতির ফিলিস্তিনের পতাকাও এ পদযাত্রায় দেখা যায়। শহীদি মার্চ কর্মসূচিতে পাঁচটি দাবি জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এগুলো হলো- গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনা; শহীদ পরিবারকে আর্থিক ও আইনি সহযোগিতা দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রদান করা; প্রশাসনে দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্টের দোসরদের চিহ্নিত করে অনতিবিলম্বে বিচারের আওতায় আনা; গণভবনকে জুলাই স্মৃতি জাদুঘর ঘোষণা করা এবং রাষ্ট্র পুনর্গঠনের রোডম্যাপ দ্রুত ঘোষণা করা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, যারা ভেবেছিল আমাদের ছাত্র সমাজে বিভাজন তৈরি হয়েছে তাদের দেখিয়ে দিতে এই শহীদি মার্চ। এই ৫ সেপ্টেম্বর হলো ৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তি। ফ্যাসিবাদের দোসরদের দেখিয়ে দিতে চাই যে ছাত্র-জনতা এখনো আগের মতোই একতাবদ্ধ রয়েছে এবং স্বৈরাচারের কোনো চক্রান্ত সফল হতে দেবে না। ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীরা যেমন পড়ার টেবিলে তেমনই রাজপথেও থাকবে। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা সবসময় সজাগ থাকবে। এখনো ফ্যাসিবাদের দোসররা রয়েছে তাদের প্রতিহত করতে ছাত্র সমাজ লড়ে যাবে। অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, ছাত্র-জনতার মাধ্যমে অর্জিত হয়েছে দ্বিতীয় স্বাধীনতা। এই শহীদ ভাইদের রক্ত এবং স্পিরিট বৃথা যেতে দেব না। প্রতিনিয়ত জনতার সাপোর্ট আছে বলেই আমরা ফ্যাসিবাদী সরকারকে দেশ ছাড়া করতে পেরেছি, আমাদের এক ডাকে বাংলাদেশের সব শ্রেণি পেশার মানুষ এক হয়েছে। ছাত্র-জনতা আমাদের ডাকে সাড়া দিয়ে এই মিছিলে যোগ দিয়েছে আজকের কর্মসূচি সফল করার জন্য। এ সময় সম্প্রতি চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপে আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর নিপীড়নকে প্রশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে একজন সংস্কৃতি কর্মী বলেন, বাচ্চাদের গায়ে যারা গরম পানি ঢালতে চেয়েছে তাদের আমি থু থু দিয়ে নিন্দা জানাব, প্রতিবাদ করব। এ ছাড়াও সাংস্কৃতিক আগ্রাসন এখনো শেষ হয়নি এটা দমন করা জরুরি। পদযাত্রায় যোগ দেওয়া জামেয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানিয়া মাদরাসার হাবিবুর রহমান নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, যাত্রাবাড়ীতে যখন আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি অত্যাচার শুরু হয় তখন আমার অনেক সহপাঠী আঘাতপ্রাপ্ত হয়। তারা এখনো অনেকে সুস্থ হয়ে ওঠেনি। স্বৈরাচারী সরকারের পতন হয়েছে কিন্তু দোষীদের বিচার হতে হবে।

পদযাত্রায় যোগ দিয়ে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম বলেন, ঠিক এক মাস আগে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন হয়েছে। যুগে যুগে ছাত্র-জনতা দেখিয়ে দিয়েছে যে এই বাংলাদেশে কোনো অপশক্তির ঠাঁই নেই। আমাদের মানচিত্রে যদি কোনো শকুন নজর দেয় তাহলে তার পরিণতি হবে ফেরাউনের মতো।

এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে শহীদি মার্চ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। কর্মসূচি অনুযায়ী বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের র‌্যালি ও মিছিলে বিভিন্ন মাদরাসা ও স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর অনুযায়ী, গাজীপুরের কালিয়াকৈর, লক্ষ্মীপুর, টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, রাজবাড়ী, পঞ্চগড়, মাগুড়া, নড়াইল, মাদারীপুর, রংপুর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, রাজশাহী বিশ্বদ্যিালয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, পটুয়াখালীর গলাচিপা, সিরাজগঞ্জ, সিলেট, দিনাজপুর ও কিশোরগঞ্জে এ কর্মসূচি পালিত হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
মানুষ সংসদ ও গণভোটে অংশ নিতে প্রস্তুত
মানুষ সংসদ ও গণভোটে অংশ নিতে প্রস্তুত
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আমরা ঐক্যবদ্ধ  : আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা
সকালে ঢাকায় নেমেই বিকেলে অনুশীলনে হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ
প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুসে রঙিন হলো কুয়াকাটার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রাউজানে অপহৃত ব্যবসায়ী উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন
কর ব্যবস্থার উন্নয়নে ৯ সদস্যের জাতীয় টাস্কফোর্স কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক
সোনারগাঁয়ে মহিলা দলের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল
এআইইউবি পরিদর্শনে কানাডিয়ান হাইকমিশনের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়
সাইমন হলিডেজের শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ প্যাকেজে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ ছাড়

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন
মিস্টার নুডলস বাজারে নিয়ে এলো রামেন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরগুনায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি
ফের বিক্ষোভে উত্তাল মাদাগাস্কার, প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি
শিক্ষা খাতে জিডিপির ৫ শতাংশ বরাদ্দের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা কি বাস্তব, নাকি প্রতিশ্রুতির ফাঁদ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম
বরিশালে একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন
বরিশালে টাইফয়েড টিকাদানের ২৫ শতাংশ রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে সুপারি পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম
বৃষ্টি কমার আভাস, বাড়তে পারে ভ্যাপসা গরম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে
দেশের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়াইগ্রামে বাসচাপায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত
বড়াইগ্রামে বাসচাপায় অটোরিকশার চালকসহ তিনজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ
মঙ্গলবার নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১
কুড়িগ্রামে ভেসে আসা গাছের গুড়ি তুলতে গিয়ে নিখোঁজ ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’
‘বিগত নির্বাচনগুলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কারণে খারাপ হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

সাবেক ৩ গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক ৩ গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ সংসদ ও গণভোটে অংশ নিতে প্রস্তুত
মানুষ সংসদ ও গণভোটে অংশ নিতে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান
গাদ্দার উপদেষ্টাদের নাম প্রকাশ করতে বললেন রাশেদ খান

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার
চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব
পাহাড়ে প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা