ইসি সানাউল্লাহ আরও বলেন, 'যেসব ঘাটতি আছে, আমরা তা সমাধানের চেষ্টা করছি। জাতীয়ভাবে আমাদের যা যা সক্ষমতা আছে, সেদিকে মনোযোগ দিচ্ছি। রোভার-স্কাউটদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কেন্দ্রে রাখার চেষ্টা করছি। আমাদের সম্পূর্ণ সক্ষমতাকে কাজে লাগাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।'
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও মাঠ প্রশাসনসহ পাঁচটি বিশেষ সমন্বয় ও তদারকি কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় কমিটির নেতৃত্বে আছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
অনুষ্ঠানে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থার সংকট দূর করার আহ্বান জানান গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা। তারা বলেন, গত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে নির্বাচন ব্যবস্থা ও কমিশনের প্রতি জনগণের বিশ্বাসহীনতা সৃষ্টি হয়েছে। ভালো নির্বাচন আয়োজনের মাধ্যমে কমিশনকে এই আস্থার সংকট দূর করতে হবে। সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জন ছাড়া অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়।
যমুনা টিভির জ্যেষ্ঠ বার্তা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, পুলিশ-প্রশাসনের দায়দায়িত্ব ইসিকেই নিতে হবে। কারণ, তাদের মধ্যে এমন মনোভাব কাজ করতে পারে যে দায়িত্ব শেষ করলেই বাঁচি; যেন ভোটের পর ক্ষমতাসীন দলের রোষানলে না পড়েন। রাতের ভোট হয়েছে, এতে প্রিসাইডিং অফিসারের ভূমিকা ছিল। কিন্তু গ্রেফতার হয়েছেন কে? সিইসি। কাজেই এই বিষয়গুলো ইসিকে দেখতে হবে।
বিডি প্রতিদিন/কেএ