শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

রিপন-লুনা দম্পতির কবজায় ৩২ ট্রেন

আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
রিপন-লুনা দম্পতির কবজায় ৩২ ট্রেন

এক যুগের বেশি সময় ধরে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত ৩২টি ট্রেন নিয়ন্ত্রণ করছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সালাউদ্দিন রিপন ও তার স্ত্রী মিফতাহুল জান্নাত লুনা। বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পরিচালিত ৩৭টি ট্রেনের মধ্যে ৩২টিই নিয়ন্ত্রণ করছেন এই দম্পতি। চার বছরের জন্য ট্রেন পরিচালনার ইজারা নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রীদের আশীর্বাদে বারবার নবায়ন করা হয়েছে চুক্তি। নতুন ইজারা না করে অনিয়মের মাধ্যমে এই নবায়নের ফলে রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে রাষ্ট্রীয় গণপরিবহন সংস্থাটি। সালাউদ্দিন রিপন বরিশাল ৫ সংসদীয় আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে  অংশ নিয়েছিলেন। নামে-বেনামে প্রতিষ্ঠান খুলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে দরপত্রে অংশ নিয়ে ট্রেন পরিচালনার কাজ বাগিয়ে নিয়েছেন তিনি। দেশের বাণিজ্যিক রেলের প্রায় ৯০ শতাংশ কব্জায় নিয়েছেন এই দম্পতি। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ট্রেন পরিচালনার জন্য দরপত্রে অংশ নেওয়া সব প্রতিষ্ঠানই ছিল রিপনের। ফলে প্রতিযোগিতামূলক পদ্ধতিতে খুব নিম্ন দরে টেন্ডারে অংশ নিয়েও কাজ পেয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে কারচুপি বা অনিয়মের বিষয়টি দেখেও না দেখার ভান করেছে রেলপথ মন্ত্রণালয় আর বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

আয়কর সনদে দেওয়া তথ্যমতে, মেসার্স এসআর ট্রেডিং, এলআর ট্রেডিং ও এনএল ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী সালাউদ্দিন রিপন। টিএম ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী হিসেবে রয়েছেন মিফতাহুল জান্নাত লুনা। এই চার কোম্পানির ঠিকানাই রাজধানীর ৭৮ মতিঝিলে। বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যমতে, ট্রেন ইজারার জন্য খোলা দরপত্রে অংশ নেওয়া মেসার্স শান্তা ট্রেডার্স, এমকে ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস ও রুবায়েত ট্রেড ইন্টারন্যাশনালও রিপনের অফিসের ঠিকানা ৭৮ মতিঝিলে পরিচালিত হচ্ছে। রেলওয়ে কর্মকর্তারা নাম প্রকাশ না করে জানান, নামে-বেনামে তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দরপত্রে অংশ নিয়ে থাকেন।

তথ্যমতে, বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে ৮ জোড়া ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে পরিচালনা করছে। এগুলো হচ্ছে বলাকা কমিউটার, মহুয়া কমিউটার, জামালপুর কমিউটার, দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার, কর্ণফুলী কমিউটার, তিতাস কমিউটার ও সাগরিকা কমিউটার। এগুলো সবকটিরই ইজারা পেয়েছেন রিপন-লুনা দম্পতি। 

রেলওয়ের তথ্যমতে, ৯৯ নম্বর ঢাকা কমিউটার, ৫ নম্বর আপ ও ডাউন কমিউটার এবং ৫৫৪ নম্বর লোকাল ট্রেন ইজারা নিতে দরপত্রে অংশ নেয় ৫টি প্রতিষ্ঠান। এদের মধ্যে চারটি প্রতিষ্ঠানই আওয়ামী লীগ সমর্থিত এই দম্পতির। এসব কোম্পানির ঠিকানা একই। ২৩-২৪ রকেট মেইল ও ২৭-২৮ চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনের দরপত্রে অংশ নিয়েছিল তিনটি প্রতিষ্ঠান। যার সবই রিপন-লুনা দম্পতির মালিকানাধীন। ১৫ নম্বর মহানন্দা, ৫৮৫ লোকাল ও ১৬ নম্বর মহানন্দা এবং ২৫/২৬ নম্বর নকশিকাথা এক্সপ্রেসের দরপত্রে অংশ নিয়েছিল তিনটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানগুলোও রিপন-লুনার। এ ছাড়া বিভিন্ন বাণিজ্যিক ট্রেনের দরপত্রে অংশ নিয়ে কাজ বাগিয়ে নিয়েছেন এই দম্পতি। অভিযোগ রয়েছে, এই দম্পতির অধীনে কর্মরত বিভিন্ন কর্মচারীরাও খোলা দরপত্রে অংশ নিয়ে বাণিজ্যিক ট্রেন পরিচালনার কাজ নিয়েছেন। এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি ট্রেনের মধ্যে ১৬টি ট্রেনের পরিচালনার কাজও পেয়েছেন রিপন ও তার স্ত্রী লুনা।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, মহানন্দা এক্সপ্রেস ট্রেনটি প্রতিদিন চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও খুলনার মধ্যে যাতায়াত করে। ২০০৯ সালে এই ট্রেনটি ইজারা দেওয়া হয়েছিল রিপনের এলআর ট্রেডিংকে। তখন প্রতি ট্রিপে একটি কোচের ইজারা মূল্য ধরা হয়েছিল ৪০ হাজার ৭৬০ টাকা। সে সময় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে খুলনা পর্যন্ত একজন যাত্রীর ভাড়া ছিল ৬০ টাকা। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে এই ভাড়া ৯৫ টাকা নির্ধারণ করা। অথচ তখন ইজারা মূল্য কমিয়ে ধরা হয়েছে ৩৫ হাজার ২৯ টাকা। অথচ একটি কোচও বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ২০১৩ সালে ট্রেন পরিচালনার কাজ আবার বাগিয়ে নেয় রিপনের আরেক প্রতিষ্ঠান এনএল ট্রেডিং।

তথ্যমতে, চারটি প্রতিষ্ঠান এই দরপত্রে অংশ নিয়েছিল। অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হলো এনএল ট্রেডিং, টিএম ট্রেডিং, মেসার্স শান্তা ট্রেডার্স ও এলআর ট্রেডিং। যার সবই রিপন ও তার স্ত্রী  লুনার মালিকানাধীন। ফলে কারসাজি করে একাধিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে দরপত্রে অংশ নিয়ে খুব নিম্নদরে কাজ পেয়েছেন তিনি।

জানা গেছে, রিপনের চাচা ছিলেন ঢাকা রেলওয়ের ঠিকাদার। ২০০৪ সালে চাচার মৃত্যুর পর চাচাতো বোনকে বিয়ে করেন রেলের জগতে প্রবেশ করেন রিপন। এর পর রেলপথ মন্ত্রণালয় আর বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে রেলের জগতে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন রিপন। কারসাজির মাধ্যমে ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে দরপত্রে অংশ নিলেও তা মূল্যায়নের সময় বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্মকর্তারা আমলে নেননি। ফলে একই ব্যক্তিকে বিভিন্ন ট্রেনের পরিচালনার কাজ দিয়ে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে অধিক রাজস্বপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।

অনিয়ম আর কারসাজি করে বিভিন্ন ট্রেন পরিচালনার কাজ বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে বক্তব্য জানতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রিপনের মোবাইলে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, নামে-বেনামে এসব কোম্পানিকে টেন্ডার দিতে সরকারের সাবেক দুই মন্ত্রীর পক্ষ থেকে চাপ ছিল। যার কারণে বাধ্য হয়েই কাজ দিতে হয়েছে প্রভাবশালী এ দম্পতিকে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অনেক আগে থেকে এই দম্পতি বাণিজ্যিক ট্রেনগুলোর পরিচালনার কাজ পেয়েছেন। খোলা দরপত্রের মধ্যেই তারা এই কাজ পেয়েছেন। কিন্তু তাদের কাজ দিতে কোনো চাপ বা সরকারের প্রভাবশালী মহলের নির্দেশ ছিল কিনা তা এখন বলতে পারছি না। এসব খোলা দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যদের ভূমিকা কী ছিল তা নিয়ে কোনো জবাব দেননি তিনি। অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের এই মহাপরিচালক পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা থাকাকালে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে একাধিক ট্রেনের চুক্তি অবৈধভাবে নবায়ন করে এই দম্পতিকে বিশেষ সুবিধা দিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা