শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সামাজিক অস্থিরতা বাড়ছেই

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সামাজিক অস্থিরতা বাড়ছেই

সরকার পতনের পর হঠাৎ করেই যেন বেড়ে চলছে সামাজিক অস্থিরতা। রাজনৈতিক সহিংসতার পাশাপাশি দিনদুপুরে ঘটছে ছিনতাই ও নারী হেনস্তার ঘটনা। অভিযোগ উঠেছে, পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলছে নীরব চাঁদাবাজি, দখল। নানা অজুহাতে তৈরি হচ্ছে শ্রমিক অসন্তোষ। অশান্ত হয়ে উঠছে পাহাড়। মাঝে মাঝেই দেশের বিভিন্ন স্থানে গণপিটুনিতে নির্মম মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। সাম্প্রদায়িক উসকানি দিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করার চেষ্টা চলছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, একটি মহল বিরামহীনভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে পরিস্থিতি অশান্ত করতে। পার্শ্ববর্তী একটি দেশ সেটাকে উসকানি দিয়ে যাচ্ছে বলে অভিমত তাদের।

মানবাধিকারকর্মী ও অপরাধ বিশ্লেষক নূর খান বলেন, সাবেক স্বৈরাচার সরকার সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়ে পালিয়েছে। তবে তার অনুচরেরা রয়ে গেছে। তারা এখনো সক্রিয়। সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে। তবে সরকারের উচিত হবে কঠোর হস্তে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা। পেছনে ফিরে তাকালে দেখা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল থানাধীন মহানগর প্রজেক্ট এলাকায় বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল দীপ্ত টিভির সম্প্রচার কর্মকর্তা তানজিল জাহান ইসলাম তামিম (৩৪) নির্মম হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছেন। ফ্ল্যাটের মালিকানা নিয়ে বিরোধের জেরে একটি আবাসন প্রতিষ্ঠানের লোকজন ও ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা তাকে খুন করে।

গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে নির্মাণাধীন একটি ভবনের ফ্ল্যাট কিনতে যাওয়া ক্রেতার কাছ থেকে ৭২ লাখ ৮০ হাজার টাকা লুট করে নেয় একটি সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্র। মিরপুর ৬ নম্বর সেকশনের ৫ নম্বর রোডে অবস্থিত একটি ডেভেলপার কোম্পানির অফিসে এ ঘটনা ঘটে। টাকা লুটের পর ক্রেতা ও তার স্ত্রী-সন্তানকে রুমের মধ্যে তালাবদ্ধ করে পালিয়ে যায় চক্রটি। পরবর্তীতে এ চক্রের ছয় সদস্যকে ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকাসহ গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। তবে এমন ঘটনা রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় হরহামেশাই ঘটছে। ছিনতাই ও চাঁদাবাজির শিকার অনেক ভুক্তভোগী থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করারও সাহস পাচ্ছেন না- উল্টো নিরাপত্তাহীনতার ভয়ে। অভিযোগ রয়েছে, দেশের বিভিন্ন এলাকায় দুর্বৃত্তদের অনেকে বিএনপি এবং তার অঙ্গসংগঠনের কর্র্মী বা কিছু জায়গায় সমন্বয়ক বলেও নিজেদের জাহির করছে।

সামাজিক অপরাধ বেড়ে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদারের কাছে। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সামাজিক অপরাধ বাড়ছে এর সঙ্গে আমরা একমত নই। গত ৫ আগস্টের পর থেকে যে ঘটনাগুলো ঘটছে, তা এখন অনেক নিয়ন্ত্রণে। আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি পূজার নিরাপত্তার ওপর। তিনি বলেন, পুলিশ আগের চেয়ে যথেষ্ট শক্তিশালী। অপরাধী যেই হোক না কেন, কাউক ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। বিশেষ করে শীর্ষ সন্ত্রাসীদের গতিবিধির ওপর আমাদের নজরদারি রয়েছে।

নারী নির্যাতন : গত ২১ সেপ্টেম্বর বেলা ২টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় হামলার শিকার হয়েছেন নারী পর্বতারোহী শায়লা বীথি। ধানমন্ডি থানায় লিখিত অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, তিনি মাদার কেয়ার হাসপাতালের সামনের ওভারব্রিজ থেকে নিচে নামছিলেন। এ সময় এক ব্যক্তি পেছন থেকে হঠাৎ তাঁর চুল মুঠি করে ধরে তাঁকে টেনে নিচে ফেলে দেন। এরপর তাঁকে মারধর করেন। তখন তিনি চিৎকার শুরু করলে লোকজন এগিয়ে এলে ওই ব্যক্তি সেই এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান।

ছিনতাই করতে হত্যা : গত বুধবার রাতে ঢাকার কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া ইউনিয়নের বেলনা এলাকায় অবস্থিত ইকো রিসোর্টের পাশে চালককে হত্যা করে অটোরিকশা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। নিহত অটোরিকশা চালকের নাম মো. রকি (২১)। তিনি উপজেলার শাক্তা ইউনিয়নের নারায়ণপট্টি গ্রামের বাসিন্দা। স্থানীয়দের ধারণা, ছিনতাইকারীরা অটোরিকশা ছিনতাই করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের বাধা দেওয়ায় চালককে হত্যা করে তারা গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান সাপোর্ট সোসাইটির (এইচআরএসএস) এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর গত দুই মাসে ৬২৫ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে বেশির ভাগ পরিকল্পিত হত্যার শিকার। এর মধ্যে আগস্ট মাসে ৫৪১ জন ও সেপ্টেম্বরে ৮৪ জন নিহত হন। একই সঙ্গে দুই মাসে ১০ হাজারের বেশি মানুষ কমবেশি আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে গণপিটুনিতে মারা গেছেন ৬৫ জন। আন্দোলনকে কেন্দ্র করে কমপক্ষে ৯০ জন শ্রমিক নিহত হয়েছেন।

৮৩টি ‘রাজনৈতিক সহিংসতা’ : সেপ্টেম্বর মাসে কমপক্ষে ৮৩টি ‘রাজনৈতিক সহিংসতার’ ঘটনায় নিহত হয়েছেন অন্তত ১৬ জন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৭০৬ জন। সেপ্টেম্বরে উল্লেখযোগ্য বড় ঘটনার মধ্যে খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে বাঙালি-পাহাড়িদের সংঘর্ষ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ছয়জন নিহত ও শতাধিক আহত হওয়ার ঘটনায় পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের মধ্যে ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। আশুলিয়া, সাভার, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জে শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনায় একজন শ্রমিককে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি পুলিশের গুলিতে নিহত হন। এ সময় অনেকে আহত হয়েছেন। এ মাসে দেশের বিভিন্ন জেলায় বেশ কয়েকটি মাজারে হামলার ঘটনায় আহত হয়েছেন শতাধিক। সেপ্টেম্বরে ১১০ জন নারী ও কন্যা শিশু নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৪৪ জন, যাদের মধ্যে ১৫ জন ১৮ বছরের কম বয়সি শিশু।

পিটিয়ে মানুষ হত্যা : দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাঝে মাঝেই পিটিয়ে মানুষ হত্যার অভিযোগও পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে ৩৫টি ঘটনায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এদের অনেকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি ছিলেন। এর বাইরে সাম্প্রতিক আলোচিত হত্যাকান্ডের মধ্যে কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা ইউনিয়নের মাইজপাড়া এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার অভিযানকালে ডাকাতের ছুরিকাঘাতে সেনাবাহিনীর লেফটেন্যান্ট তানজিম ছারোয়ার নির্জন নিহত হয়েছেন।

অপরাধ বিশ্লেষক এবং একাধিক সংস্থার কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাঠপর্যায়ে পুলিশের অনুপস্থিতি, সরকার পরিবর্তনের পর পূর্ববিরোধ, দখলবাজি, আইনকে তোয়াক্কা না করা, রাজনৈতিক বিরোধসহ সামাজিক নানান বিরোধের জেরে আরও অনেক কারণে খুনের ঘটনা ঘটছে। অন্তর্বর্তী সরকারের দুই মাস পূর্ণ হয়েছে ৮ অক্টোবর। তবে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সাধারণ মানুষের সবচেয়ে বড় চাওয়া ছিল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি। তবে এক্ষেত্রে সরকার প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে পারছেন না বলে মনে করছেন তারা।

সংঘর্ষ ও জামিন নিয়ে শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা : গত ২০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ৭টার দিকে রায়েরবাজারে সাদেক খান আড়তের সামনে স্থানীয় দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নাসির (৩০) ও মুন্না (২২) নামের দুই যুবক খুন হন। জোড়া খুনের ঘটনায় গত ২২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় মামলায় আসামি হয়েছে। প্রায় দুই যুগ পর জামিনে বের হওয়া শীর্ষ সন্ত্রাসী ইমামুল হাসান হেলাল ওরফে পিচ্চি হেলাল। স্থানীয়রা বলছেন, কারাগার থেকে বের হওয়ার পর থেকে মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি এলাকায় তার অনুসারীদের আনাগোনা আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন ওই এলাকার ব্যবসায়ীরা। পুলিশ বলছে, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর এলাকার ‘দখল’ নিতে সন্ত্রাসীদের দুই পক্ষের বিরোধ থেকে জোড়া খুনের ওই ঘটনা ঘটেছে। গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মগবাজারের বিশাল সেন্টারে দলবল নিয়ে মহড়া দিয়েছেন শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন। একটি দোকান দখলের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সেখানে গিয়েছিলেন তিনি। পরে বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীকে ডেকে কথা বলেছেন। এ নিয়ে সেখানকার ব্যবসায়ীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

পুলিশ সদর দপ্তর সূত্র বলছে, সরকার পরিবর্তনের পর থানায় থানায় হামলার পাশাপাশি অনেক পুলিশ সদস্য নিহত হন। এ কারণে মাঠপর্যায়ে পুলিশ তেমন সক্রিয় থাকতে পারেনি। এতে বাহিনীর সদস্যদের মনোবলও ভেঙে যায়। ফলে অপরাধ বেড়ে যায়। দেশে সামাজিক নানা অস্থিরতার কারণে হত্যার পাশাপাশি নানা অপরাধমূলক ঘটনা ঘটছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।

সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, যারা এসব হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত, তাদের গ্রেপ্তার করে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এদিকে এইচআরএসএসের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে গত সেপ্টেম্বরে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর কমপক্ষে দুটি হামলার ঘটনায় ১টি মন্দির ও ৪টি প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। এ ছাড়া ঢাকা, সিলেট, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, সিরাজগঞ্জ, গাজীপুর, নোয়াখালী, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও শরীয়তপুরসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় মাজারে হামলা, ভাঙচুর, লুটতরাজ ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৯০ জন। সেপ্টেম্বর মাসে ৩৪টি শ্রমিক নির্যাতনের ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৬ জন এবং আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১৭৬ জন। এ বিষয়ে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি নাজমুল হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেখুন বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে দ্রুত উত্তরণের জন্য পুলিশকে আরও মোটিভেশন দিতে হবে। ভালো কাজের জন্য ইনসেনটিভের ব্যবস্থা করা উচিত। তাহলে পুলিশ আরও বুস্টআপ হবে। পুলিশের অনেক সদস্য নিহত হওয়া এবং স্থাপনাগুলোতে হামলার কারণে বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে জড়তা কাজ করছে। এজন্য সাধারণ মানুষও অনেক সাফার করছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশ সদর দপ্তর যদি চায় অন্য বাহিনীর সহায়তা নিতে পারে। তবে যে কোনো মূল্যে পুলিশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে। নইলে সামাজিক অস্থিরতা কমবে না।

সাম্প্রতিক উল্লেখযোগ্য কিছু হত্যাকান্ড : গত ২০ সেপ্টেম্বর রাতে যশোরে মাথায় গুলি করে মেহের আলী (৪৫) নামের এক প্রবাসীকে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত মেহের আলী ওই এলাকার আবদুল মালেক মন্ডলের ছেলে। তিনি সম্প্রতি কুয়েত থেকে দেশে ফেরেন। তিনি স্থানীয় বিএনপির সক্রিয় কর্মী ছিলেন। স্বজনদের দাবি, চাঁদাবাজি ও রাজনৈতিক কোন্দলে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর পর পরই গাজীপুর জেলার শ্রীপুরের বাঁশবাড়ি গ্রামে চোর সন্দেহে মো. ইসরাফিল নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর হবিগঞ্জের বাহুবলে ধান খেত থেকে মাসুক মিয়া (৩২) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় পিরোজপুরে এক স্কুলছাত্রকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এর আগে গত ২১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর গেন্ডারিয়া এলাকায় ছুরিকাঘাতে মো. জিন্নাহ (৬০) নামের ব্যাটারিচালিত এক রিকশাচালক খুন হয়েছেন। ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর খিলক্ষেতের নিকুঞ্জ এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মুনতাকিম আলিফ (২৭) নামের এক তরুণ নিহত হন। ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মহাখালীতে নেশার টাকা না দেওয়ায় মশিউর রহমান (৪৫) নামের এক ব্যক্তি আপন ছোট ভাইয়ের হাতে খুন হয়েছেন। ২৩ সেপ্টেম্বর বাসায় চুরি করতে গিয়ে দুই চোর নটর ডেম কলেজের অফিস সহকারী লিপিকা গোমেজকে হত্যা করে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। এ ছাড়া সম্প্রতি চট্টগ্রামে শাহাদাত হোসেন নামের এক যুবককে চোখ বেঁধে গান গাইতে গাইতে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক আধিপত্য নিয়ে বিরোধে বগুড়ায় খুন হন দুজন। ৬ সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইলের নাগরপুরে পঞ্চাশোর্ধ্ব এক ব্যক্তি ও তার ভাতিজাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে খুনের অভিযোগে এক যুবককে আটক করে গণপিটুনি দেয় স্থানীয়রা। এতে তারও মৃত্যু হয়। আবার গত ১৩ সেপ্টেম্বর মাদারীপুরে গরু চোর সন্দেহে দুজনকে গণপিটুনিতে হত্যা করা হয়েছে। রাজশাহীতে গণপিটুনিতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল মাসুদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) গণপিটুনির শিকার ছাত্রলীগ নেতা শামীম আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের সামনে তোফাজ্জল হোসেন নামে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৭ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা