শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪

এলোপাতাড়ি মামলা চলছেই

► আসামি করা হচ্ছে রাজনীতিতে যুক্ত না থাকা নিরপরাধ ব্যক্তি এবং ব্যবসায়ীদেরও ► প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করতেই দুর্বল মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
এলোপাতাড়ি মামলা চলছেই

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই এলোপাতাড়ি মামলা হচ্ছে দেশজুড়ে। নিহত পরিবারকে ব্যবহার করে সুযোগ সন্ধানীরা হয়ে উঠেছে তৎপর। তারা অনেক মামলায় প্রকৃত আসামিদের বাদ দিয়ে ফাঁদে ফেলছে সাধারণ মানুষকে। সাজানো এসব মামলার আসামি হয়ে তারা দিশাহারা। ভুক্তভোগীরা বলছেন, ঘুম থেকে উঠেই অজ্ঞাতনামা মোবাইল ফোনে জানতে পারি থানায় মামলা হয়েছে। এরপরই গা ঢাকা দিতে হয়। আগে হতো গায়েবি মামলা, এখন হচ্ছে এলোপাতাড়ি মামলা। প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে ভয়ংকর সব হৃদয়বিদারক নৃশংস ঘটনাগুলোকে। এ ধরনের মামলা প্রকৃত অপরাধীদের আড়াল করবে বলে মনে করছেন অপরাধ বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, মামলাগুলো দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। এতে করে বিচারপ্রার্থীরা সুবিচার থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।

গত ২৪ সেপ্টেম্বর গায়েবি মামলায় হয়রানি, গ্রেপ্তার ও নির্যাতনে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমুর আলম খন্দকার ২৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট দায়ের করেন। আইনসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক ও র‌্যাবের মহাপরিচালককে রিটে বিবাদী করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের অবকাশকালীন ছুটি শেষে রিটের শুনানি হবে বলে জানিয়েছিলেন সেই আইনজীবী। এর বাইরে যাচাই-বাছাই না করে মিথ্যা বা ভুয়া মামলা দিয়ে নিরপরাধ মানুষকে হয়রানি না করার অনুরোধ এসেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে। গত সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা দায়েরের মাধ্যমে যারা অপতৎপরতা চালাচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সাবেক আইজিপি নূর মোহাম্মদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন,  যেহেতু নিরপরাধ ব্যক্তিদের হত্যা মামলায় জড়ানোর অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনাও বিশেষ নির্দেশনাও এসেছে তাই আসামি গ্রেপ্তারের আগে সঠিক তদন্তের ওপর জোর দিতে হবে কর্তৃপক্ষকে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে নিরপেক্ষ তদন্তের ক্ষমতা দিতে হবে। তবে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিবিড় সুপারভিশন ও জরুরি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জীবনে কখনো ঢাকায় থাকেননি। তবু ঢাকার হত্যা মামলার আসামি হয়েছেন একই পরিবারের চারজন। তারা হলেন মিজানুর রহমান মাতবর, তার চাচাতো ভাই জিয়াউর রহমান এবং তাদের ভাতিজা মো. কামাল ও নাজমুল হোসাইন সিদ্দিকী। মিরপুর-১০ নম্বরে গত ৪ আগস্ট গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ইকরামুল হক। এ ঘটনায় ৭ সেপ্টেম্বর ইকরামুলের বাবা মো. জিয়াউল হক বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় ৭৩ জন আসামির মধ্যে তারাও রয়েছেন।

মিজানুর রহমান ও জিয়াউর রহমান দাবি করেন, তারা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। এ কারণে কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তারেক বিন সিদ্দিকী ১৬ বছর আগে তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়ে এলাকাছাড়া করেন। তারা কক্সবাজারেই অন্য এলাকায় থাকেন। কখনো ঢাকায় থাকেননি।

আরও ঘটনা

রবিউল ইসলাম রবি। পুরান ঢাকার আরমানিটোলা ১০১ এসসিসি রোডের ‘উত্তরা ট্রেডার্সের’ মালিক। কেরানীগঞ্জ আতাসুরে পরিবার নিয়ে থাকেন। গ্রামের বাড়ি পাবনা। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত নন। তবে বংশাল থানার ইয়াসিন আহমেদ রাজ হত্যা মামলার এজাহারে তাকে ১৩ নম্বর আসামি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে তার পরিচয় দেওয়া হয়েছে তিনি ৩২ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা। গত ৫ আগস্ট রাত ৯টার দিকে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান পিকআপ ভ্যানচালক রাজ। গত ১৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ইয়াসিন আহমেদ রাজ হত্যার ঘটনায় মামলা করেন তার মা সাহিদা বেগম।

মামলা দায়েরের পর থেকেই পলাতক রবি। তার দোকানে মাঝেমধ্যে গিয়ে হাজির হচ্ছেন স্থানীয় কিছু ব্যক্তি। নিজেদের একটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী বলে দাবি করেছেন। মামলা থেকে বাঁচাতে রবির কাছে ১০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়েছেন তারা। পুরান ঢাকার চাঞ্চল্যকর আকবর শেট হত্যা মামলার ৩ নম্বর আসামিও ছিলেন তাদের একজন। রবিকে ফোন দিলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘ভাই খুব বিপদে আছি। জীবনে রাজনীতি করি নাই। এখন মামলা খাইলাম। বলা হইছে আমি নাকি যুবলীগ করতাম। কন কই যাই!!’

১০ লাখ টাকা চাঁদার বিষয়ে জানতে চাইলে কাঁপা কাঁপা স্বরে তিনি বলেন, আর বিপদে ফেইলেন না ভাই। ব্যবসাপাতি সব শেষ হইয়া যাইতাছে। আপনার সঙ্গে পরে কথা কমু নে।

মো. শাহরিয়ার জামাল তুর্য। বংশাল থানা ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় গোবিন্দ দাস লেনের পঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি। দলীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত না থাকলেও বংশাল থানার বংশাল থানার ইয়াসিন আহমেদ রাজ হত্যা মামলার ১৫ নম্বর আসামি তিনি। এজাহারে তার পরিচয় দেওয়া হয়েছে ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনিট যুবলীগের সহ সভাপতি।

তুর্য বলেন, ভাই আমি ব্যবসা করে খাই। রাজনীতি করতে যামু কেন? তবে স্থানীয় পঞ্চায়েতের সভাপতি। সবাই মিলে আমাকে সভাপতি বানাইছে। ন্যায়ের পক্ষে কথা কওয়া জন্মসূত্রে পাইছি। এর লাইগ্যা সাবেক এমপি সোলায়মান সেলিমের কাছে বিচারও দিছিল দুর্বৃত্তরা। এহন দেহি মামলায় যুবলীগের সহ সভাপতি বানাইয়া ফালাইছে। মামলার বাদী সাহিদা বেগম এ প্রতিবেদককে বলেন, আমি বাবা লেখাপড়া জানি না। আমার ছেলে পুলিশের গুলিতে মারা গেছে। আমি পুলিশকে আসামি করতে বলছিলাম। অন্য আসামিদের কাউকে আমি চিনি না। জানা গেছে, রাজ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি ২৭ জন। অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ৩০০ জনকে। বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ব্যারিস্টার মুসতাসীম তানজীর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সত্যিকার মামলায় ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য দিয়ে হয়রানির উদ্দেশ্যে কাউকে যুক্ত করলে মামলার মেরিটে স্বাভাবিকভাবেই নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে এই ক্ষেত্রে অভিযোগ যুক্তিসংগত সন্দেহের বশে করা হয়েছে নাকি হয়রানির জন্য করা হয়েছে তা মামলার মেরিট নির্ধারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। আর মিথ্যা সাক্ষী দিলে তার জন্য আইনে পর্যাপ্ত শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।

ঢাকার মিরপুর মডেল থানাসংলগ্ন মিরপুর শপিং কমপ্লেক্সের সামনে ৫ আগস্ট গুলিতে আহত হয়ে পরে মারা যায় রিতা আক্তার (১৭)। এ ঘটনায় করা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও পুলিশসহ ৩৯৫ জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে মিরপুর-১ নম্বরের মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্সের ব্যবসায়ী আফরোজ উদ্দিন ও শাহ আলী থানার ডি ব্লকের বাসিন্দা কাজী জয়নালের নামও রয়েছে।

ব্যবসায়ী আফরোজ উদ্দিনের দাবি, তাকে ফাঁসানো হয় তার ভাইয়ের হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ার কারণে। তিনি বলেন, ২০০৫ সালে চাঁদার জন্য শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদতের নেতৃত্বে দুর্র্ধর্ষ সন্ত্রাসীরা তার বড় ভাই ব্যবসায়ী আফতাব উদ্দিনকে গুলি করে হত্যা করে। ভাইয়ের হত্যা মামলার আসামিরাই তাকে রিতা হত্যা মামলায় ফাঁসিয়েছে।

মামলার বাদী রিতার বাবা মো. আশরাফ আলী। তিনি পেশায় রিকশাচালক। থাকেন মিরপুর ২ নম্বর সেকশনে। গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাটের কালাইয়ে। তিনি বলেন, ‘আমাকে সই করতে বলেছে, তখন আমি সই করেছি। আসামি যে কতজন হয়েছে, তা আমি সঠিকভাবে বলতে পারব না।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার
অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড
জুভেন্টাসের সাথে পাঁচ বছরের চুক্তি করলেন জোনাথন ডেভিড

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ
বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল
ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিয়ে সমালোচকদের যা বললেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ
যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গাজীপুরে বিএনপির ৪ নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক