শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪

ক্ষমতার ফ্যাক্টরি ছিল বিজিএমইএ

রাজনৈতিকভাবে কোটারি গ্রুপের কাছে জিম্মি করে বিজিএমইএ নেতারা ব্যস্ত ছিলেন মন্ত্রী-এমপি, মেয়র ও বিভিন্ন রাজনৈতিক পদ-পদবির নেশায়
রুহুল আমিন রাসেল
ক্ষমতার ফ্যাক্টরি ছিল বিজিএমইএ

বিগত সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী লীগের তাঁবেদারি করে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র আর দলীয় পদ-পদবি পেতে ক্ষমতার ফ্যাক্টরি হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিজিএমইএ। পোশাকশিল্প মালিকদের এই সংগঠনটির নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে- বিজিএমইএ নেতারা সংগঠনকে ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থে আখের গোছানোর হাতিয়ার   বানিয়েছিলেন। নেতারা আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী-এমপি, মেয়র ও বিভিন্ন রাজনৈতিক পদ-পদবির নেশায় ব্যস্ত ছিলেন। সরকারের সুবিধা নিয়ে অনেকে অঢেল বিত্তের মালিক হয়েছেন। সাধারণ পোশাকশিল্প মালিকদের স্বার্থ রক্ষায় চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে দর্জিতন্ত্রের কান্ডারি পরিচিত বিজিএমইএ।

এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মো. ফারুক হাসান গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিগত সাড়ে ১৫ বছরে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র বা রাজনৈতিক দলের পদ বাগিয়ে নিতে ক্ষমতার ফ্যাক্টরি হিসেবে বিজিএমইএর একটা বদনাম আছে। সমাজে কিছুটা নেতিবাচক ভাবমূর্তিও তৈরি হয়েছে। তবে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র বা রাজনৈতিক দলের পদ পাওয়া নেতারা পোশাকশিল্পের স্বার্থে যথেষ্ট ভূমিকাও রেখেছেন।’ তার মতে- ‘অনেকে আগে থেকেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে বিজিএমইএর নেতা হয়েছেন। অনেকে বিজিএমইএ নেতা হওয়ার সুবাদে রাজনীতিতে সুবিধা নিয়েছেন। আবার আমার মতো অনেককে দলীয় কাজে যুক্ত করার চেষ্টাও হয়েছিল।’

বিজিএমইএ ২০২২ সালে এক তথ্যে বলেছে- বিগত ১২ বছরে ২ হাজার ৭৩৪টি পোশাকশিল্প কারখানা বন্ধ হয়েছে। তবে এসব কারখানা টিকিয়ে রাখতে তেমন কোনো সহায়তা বিজিএমইএ নেতারা করেননি বলে অভিযোগ রয়েছে। সূত্র বলছে, বিগত সাড়ে ১৫ বছর পোশাকশিল্প মালিকদের স্বার্থ দেখেননি তাদেরই সংগঠন বিজিএমইএ নেতারা। তারা সংগঠনকে ক্ষুদ্র ব্যক্তিস্বার্থ ও আখের গোছানোর হাতিয়ার বানিয়েছেন। রাজনৈতিকভাবে কোটারি গ্রুপের কাছে জিম্মি করে রেখেছিলেন বিজিএমইএ-কে। সংগঠনটিতে নেই কোনো সুশাসন।

বিগত সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী রাজনীতিতে সুসময়ই গেছে পোশাকশিল্প মালিকদের। এক সময়ে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত অথবা সুসম্পর্ক রেখে চলা অনেকেই বিগত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের টিকিটে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র হয়েছেন। দলীয় রাজনীতি না করেও কেউ কেউ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও মেয়রের দায়িত্ব পেয়েছিলেন। শুধু এমপি-মন্ত্রীই নন, দলীয় গুরুত্বপূর্ণ পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়েছিলেন পোশাকশিল্প মালিকরা। আরও অনেকেই ছিলেন পাইপ লাইনে। যারা আওয়ামী লীগে সুবিধা করতে পারেননি, তারা গোপনে বিএনপির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন বলে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি ফয়সাল সামাদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোনো ব্যবসায়িক সংগঠনকে রাজনৈতিক চিন্তাধারা বা উদ্দেশ্যে ব্যবহার সমর্থন যোগ্য না। রাজনীতি আর ব্যবসা একসঙ্গে চলতে পারে না। বিজিএমইএ-তে রাজনীতির জন্য ব্যবসায়িক স্বার্থ রক্ষা হয়নি। গত এক দশকে বিজিএমইএ ব্যক্তিস্বার্থ পূরণে ব্যবহৃত হয়েছে। বিজিএমইএ-কে ব্যবহার করে অনেকে রাজনৈতিক নেতা হয়েছেন। অনেকে মন্ত্রী, এমপি, মেয়র হয়েছেন। এমনকি বিজিএমইএ নেতা হওয়ার সুবাদে অনেকে রাজনৈতিক পদ-পদবি বাগিয়ে নিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে সমাজের কাছে বিজিএমইএর নেতিবাচক ভাবমূর্তি প্রতিফলিত হয়েছে।

বিগত ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর ওই বছরের মার্চে বিজিএমইএ সভাপতি হয়েছিলেন এক সময়ের বিএনপিপন্থি ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত তারকা ফুটবলার ও এনভয় গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সালাম মুর্শেদী। পরবর্তীতে তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়নে দুবার এমপি হয়েছেন। আর পিতার কোটায় দুই দফায় বিজিএমইএ পরিচালক হয়েছেন আবদুস সালাম মুর্শেদীর কন্যা শেহেরিন সালাম ঔশি।

এরপর ২০১১ সালের মার্চে বিজিএমইএ সভাপতি হন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মো. সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। বিজিএমইএ সভাপতি পদ থেকে বিদায় নিয়ে তিনি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের প্রভাব ও আশীর্বাদে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই সভাপতি হন। এরপর আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি বনে যান মো. সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন।

২০১৩ সালের মার্চে বিজিএমইএ সভাপতি হন মো. আতিকুল ইসলাম। তার ঘনিষ্ঠজনরা বলতেন- তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রভাবে বাড়তি ছয় মাস বিজিএমইএ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন আতিক। আওয়ামী লীগের মনোনয়নে দুই দফায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র হন মো. আতিকুল ইসলাম। মেয়র হিসেবে চরম ব্যর্থ ও বিতর্কিত হয়েছেন তিনি।

২০১৫ সালে বিজিএমইএ সভাপতি হয়েছেন মো. সিদ্দিকুর রহমান। দুই বছরের কমিটির মেয়াদ বাড়িয়ে সাড়ে তিন বছর নিজের দখলে রাখতে বিশেষ মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলে হতে চেয়েছিলেন এমপি-মন্ত্রী। তা হতে না পারলেও, হয়েছেন আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক। হয়েছিলেন এফবিসিসিআই সহসভাপতি।

তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ আস্থাভাজন হিসেবে ২০১৯ সালের এপ্রিলে প্রথমবারের মতো নারী হিসেবে বিজিএমইএ সভাপতি হন মোহাম্মদী গ্রুপের কর্ণধার ড. রুবানা হক। এক্ষেত্রে তার স্বামী ও ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র প্রয়াত আনিসুল হকের পরিচয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তারকা ব্যবসায়ী আনিসুল হকও বিজিএমইএ সভাপতি ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি সেনাসমর্থিত এক-এগারো সরকারের আমলে এফবিসিসিআই সভাপতি হন। এরপর হয়েছিলেন দক্ষিণ এশীয় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন সার্ক চেম্বারের সভাপতি। রাজনীতি না করেও হঠাৎ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ঢাকা উত্তরের জনপ্রিয় মেয়র হয়েছিলেন আনিসুল হক। পিতা-মাতার পরিচয়ে এই দম্পতির পুত্র নাভিদুল হকও বিজিএমইএ পরিচালক হয়েছিলেন।

সমঝোতার মাধ্যমে কমিটি গঠনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে ২০২১ সালের এপ্রিলে সরাসরি নির্বাচনে বিজিএমইএ সভাপতি হন ফারুক হাসান। তিনি কোনো রাজনৈতিক ক্ষমতায় ঝোঁকেননি। তবে তাকে রাজনৈতিক কাজে যুক্ত হওয়ার চাপ ছিল বলে জানিয়েছেন।

এ বছর এপ্রিলে বিজিএমইএ সভাপতি হন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। তিনি দীর্ঘ দিন বিজিএমইএ সহসভাপতি ছিলেন। তবে ৫ আগস্টের রাজনৈতিক-পট পরিবর্তনের পর বিজিএমইএ নেতাদের একাংশের তোপের মুখে সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এস এম মান্নান কচি। তিনি বর্তমান কমিটিতে পরিচালক হিসেবে বহাল রয়েছেন।

এরপর গত ২৪ আগস্ট জরুরি বোর্ড সভায় যে পুনর্গঠিত কমিটি হয়, তাতে বিজিএমইএ সভাপতি হন ডিজাইন টেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার রফিকুল ইসলাম। তার কাছে গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রশ্ন ছিল- বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বিজিএমইএ পরিচয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, এমপি, মেয়র ও দলীয় পদে বসা নেতাদের কীভাবে মূল্যায়ন করছেন? জবাবে বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন- ‘ট্রেড পলিটিক্স বা বাণিজ্য সংগঠনের নেতৃত্ব প্রদান আর জাতীয় রাজনীতি দুটোই আলাদা থাকা উচিত। ব্যবসা আর রাজনীতি একসঙ্গে চলতে পারে না। এই অপসংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। বিজিএমইএ ক্ষমতার একটা ফ্যাক্টরি, মানুষ যে ধারণ পোষণ করছে, সেটাও পরিবর্তন করতে হবে।’

বিজিএমইএর সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মাহামুদ হাসান খান বাবু গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অনেকের কাছে বিজিএমইএ সভাপতি বা নেতা হওয়াটা ছিল ফ্যাশন। বিজিএমইএ পদ-পদবি ব্যবহার করেছেন, মন্ত্রী-এমপি ও মেয়র হয়েছেন। আবার অনেক নেতা আছেন, যারা এসব পদ-পদবির পিছু ছোটেননি। অনেক নেতা মন্ত্রী-এমপি আর মেয়র হিসেবে পোশাকশিল্পের স্বার্থে ভূমিকা রাখলেও, অনেকে রাখেননি। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মন্ত্রী-এমপি, মেয়র আর দলীয় পদে বসা নেতারা ব্যক্তি স্বার্থে বিজিএমইএ-কে ব্যবহার করেছেন।’

সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৮ জন পোশাকশিল্প মালিক সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তাদের সংবর্ধনা দেয় এ খাতের নির্বাচন কেন্দ্রিক জোট সম্মিলিত পরিষদ। নির্বাচিত ১৮ সংসদ সদস্য (বর্তমানে সাবেক) হলেন- বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, সেপাল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিপু মুনশি, উইসডম অ্যাটায়ার্স লিমিটেডের চেয়ারম্যান এ কে এম সেলিম ওসমান, এনভয় গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুস সালাম মুর্শেদী, ফেবিয়ান গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মো. তাজুল ইসলাম, হামিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নসরুল হামিদ, রেনেসাঁ গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা শাহরিয়ার আলম, বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান মোর্শেদ আলম, হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ, ওয়েল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, শাশা ডেনিমস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, স্প্যারো গ্রুপের চেয়ারম্যান চয়ন ইসলাম, মন্ডল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মমিন মন্ডল, তুসুকা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়জুর রহমান (বাদল), নিপা গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. খসরু চৌধুরী, এক্সিস নিটওয়্যার লিমিটেডের দেওয়ান জাহিদ আহমেদ, স্মার্ট গ্রুপের মুজিবুর রহমান এবং এ অ্যান্ড এ ফ্যাশন স্যুয়েটারস লিমিটেডের মো. আবদুল ওয়াদুদ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
কবর জিয়ারতকালে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন
কবর জিয়ারতকালে মহানবী (সা.) যে দোয়া পড়তেন

২৪ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

মিসরে বাংলাদেশি গবেষক আলেমের ইন্তেকাল
মিসরে বাংলাদেশি গবেষক আলেমের ইন্তেকাল

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন