শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কাটছেই না আস্থার সংকট

♦ বিদেশগামী রোগীর ভিড় ♦ ভিসার জন্য বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে ঘুরছে মানুষ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
কাটছেই না আস্থার সংকট

কাটছে না চিকিৎসায় আস্থার সংকট। দেশের সরকারি হাসপাতালে অব্যবস্থাপনা, প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা প্রকট। বেসরকারিতে রয়েছে আস্থার সংকট, প্রতারণার ফাঁদ। উচ্চবিত্তের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতাকে এসব কারণ আরও উসকে দিচ্ছে। ভালো সেবার আশায় মধ্যবিত্ত এমনকি নিম্নমধ্যবিত্ত মানুষও ছুটছে বিদেশে। বিভিন্ন দেশের দূতাবাসে মেডিকেল ভিসার জন্য ভিড় করছে মানুষ। জানা যায়, উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রতি বছর দেশের বাইরে চলে যাচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। একই চিকিৎসা বাংলাদেশে করতে যে ব্যয় হয়ে থাকে, তা করতে ভারতে খরচ প্রায় দ্বিগুণ। থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে ৩ থেকে ১০ গুণ বেশি। তবে হাসপাতালের বিল, কেবিন খরচসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচাপাতি হিসাব করলে খরচ প্রায় কাছাকাছি হয়ে আসে। যার কারণে স্থানীয় হাসপাতালগুলোর প্রতি অনীহা বেড়েই চলেছে দিন দিন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ বলেন, ‘দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় আস্থার সংকট আছে। এখানে চিকিৎসা খরচ বেশি, চিকিৎসা নিতে গিয়ে দুর্ভোগের শিকার হতে হয় রোগীদের। চিকিৎসা সবই ঢাকাকেন্দ্রিক। এসব কারণ রোগীদের বিদেশে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার প্রবণতা তৈরি করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘রোগীদের বিদেশ যাওয়া ঠেকাতে সরকারি হাসপাতালে কার্যকর সেবা নিশ্চিত করতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালে সেবার দাম ও মান নির্ধারণ করে সেটা টানিয়ে রাখতে হবে। বেসরকারি হাসপাতালগুলোর ক্যাটাগরি অনুযায়ী দাম ঠিক করে দিতে হবে। রোগী তার সামর্থ্য অনুযায়ী সেবা নিতে পারবেন। ডায়াগনস্টিকেও দাম নির্ধারণ করে মান নিশ্চিত করতে হবে। প্রেসক্রিপশন অডিট চালু করতে হবে। সরকারি হাসপাতালে ডায়াগনস্টিক সেবা জোরদার করতে হবে। চিকিৎসায় রেফারেল পদ্ধতি চালু করতে হবে। হাসপাতাল থেকে দালাল ও বিদেশি এজেন্টদের উচ্ছেদ করতে হবে।’ কুষ্টিয়ার বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম (৪০) বেশ কিছুদিন ধরে বুকে ব্যথা, হঠাৎ ঘেমে যাওয়াসহ শরীরে বিভিন্ন রকম অস্বস্তি অনুভব করছিলেন। তিনি বলেন, ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ডাক্তার দেখালে তারা বলেন আমার ভাল্বে সমস্যা। তাই ভাল্ব প্রতিস্থাপন করতে হবে। কিন্তু বেসরকারি হাসপাতালে খরচ এবং চিকিৎসার মান পছন্দ না হওয়ায় সরকারি হাসপাতালে খোঁজ নিই। সরকারি হাসপাতালে খরচ কম এবং মান ভালো হলেও দীর্ঘ সিরিয়ালের কারণে চার মাসের আগে আমার চিকিৎসা সম্ভব নয় বলে জানান। তিনি বলেন, আমার এক প্রতিবেশীর মাধ্যমে থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালের ব্যাপারে জানতে পারি। তাদের চিকিৎসার খরচ আমার সামর্থ্যরে মধ্যে হওয়ায় ভিসা করিয়ে থাইল্যান্ড থেকে চিকিৎসা করিয়েছি। আমি এখন সুস্থ আছি, শারীরিক কোনো সমস্যা নেই। ওই হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যবহার খুব আন্তরিক। অথচ দেশের হাসপাতালে দায়িত্বরত লোকজনের ব্যবহার দেখলেই ভয় লাগে।’ রোগীদের বিদেশমুখী স্রোত শুরু হলেও দেশের সেবার মান উন্নয়নে কোনো উদ্যোগ নেই। রোগে আক্রান্ত হলে উচ্চবিত্তরা যান সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে। আর মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত সাধ্যের মধ্যে ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করান। জয়পুরহাটের বাসিন্দা রীতা রানী (৩০) পেটের ব্যথা, হজমের সমস্যা নিয়ে নওগাঁর একটি বেসরকারি হাসপাতালে গ্যাসট্রোএন্ট্রোলজির ডাক্তার দেখান। তিনি বলেন, ডাক্তার জানান আমার লিভারে ইনফেকশন হয়েছে। সেজন্য দুই মাস সময় দিয়ে অনেক ওষুধ এবং ইনজেকশন দেন। কিন্তু ওষুধ খেয়ে, ইনজেকশন দিয়ে আমি আরও অসুস্থ হয়ে যাই। পরে অন্য ডাক্তারের কাছে গিয়ে জানতে পারি আমার ইনফেকশনের কোনো সমস্যাই ছিল না। কিন্তু ভুল চিকিৎসার কারণে আমার লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে। সেখান থেকে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। ঢাকাতে ডাক্তার দেখালেও তারা কোনো আশার আলো দেখাতে পারেননি। রীতা রানী আরও বলেন, কোনো উপায় না পেয়ে জীবন বাঁচাতে আমার স্বামী ভারতের হায়দরাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাচ্ছেন। খরচ সামলাতে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। কিন্তু শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় কষ্ট হলেও আমরা চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছি। দেশের চিকিৎসা উন্নত হলে আমাদের এত সমস্যায় পড়তে হতো না।’ বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশিদ-ই-মাহবুব বলেন, দেশের মানুষ নানা কারণে বিদেশে চিকিৎসা নিতে যায়। এর মধ্যে মানসিক আস্থার সংকট অন্যতম। আবার ১৬ কোটি মানুষের জন্য যত ভালোমানের হাসপাতাল থাকার কথা, সেটা সরকারি কিংবা বেসরকারিভাবে নেই। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে অনেকে প্রতিবেশী দেশে যায়। তিনি আরও বলেন, ‘বিদেশে মানুষ বেড়াতেও যায়। আবার অনেকে চিকিৎসাও করিয়ে আসে। একসঙ্গে দুই কাজ হয়। আমাদের দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় প্রযুক্তির উন্নয়ন তেমন ঘটেনি। কাজেই রোগীরা বিদেশমুখী হয়। কারণ, শরীরটা তার নিজের। রোগী যদি মনে করে এখানকার চিকিৎসা ভালো নয়, তাহলে সে বিদেশ যাবেই। আসলে এটা রোগীর চিন্তাভাবনার ওপর নির্ভর করে।’

এই বিভাগের আরও খবর
অপপ্রচার ঠেকাতে মেটার সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা
অপপ্রচার ঠেকাতে মেটার সহায়তা চান প্রধান উপদেষ্টা
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে
দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল
জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
সর্বশেষ খবর
যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!
যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসর রাতে দেনমোহরের টাকা নিয়ে পালানোর অভিযোগ যুবলীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে
বাসর রাতে দেনমোহরের টাকা নিয়ে পালানোর অভিযোগ যুবলীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!
মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালিয়াকৈরে সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
কালিয়াকৈরে সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইগারদের দেয়া ২৯৫ রানের টার্গেটে খেলছে উইন্ডিজ
টাইগারদের দেয়া ২৯৫ রানের টার্গেটে খেলছে উইন্ডিজ

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়
খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেছেন?
বাশার আল আসাদ কি বিমান দুর্ঘটনায় মারা গেছেন?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় বাসের ধাক্কায় সাইকেল আরোহী নিহত
বাড্ডায় বাসের ধাক্কায় সাইকেল আরোহী নিহত

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাউল ও লোকগানের কর্মশালা
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে বাউল ও লোকগানের কর্মশালা

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আরও সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া গড়তে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’
‘শেখ হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে’

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনে তিন হার ভারতের
এক দিনে তিন হার ভারতের

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ইউরোপ প্রবাসী বাংলাদেশিদের ৭ দাবি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফটির পর ফিরলেন তামিম
ফিফটির পর ফিরলেন তামিম

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা
ছাত্র অধিকার পরিষদের ১১৪ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা
বাউবিতে আধুনিক অফিস ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান
ভারতের আগ্রাসন যত বাড়বে, বাংলাদেশে ঐক্য তত মজবুত হবে : মুজিবুর রহমান

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
যুবা এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নদের রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় সোনার ৯ বারসহ আটক ১

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি
শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্বকী হত্যার বিচার বন্ধ ছিলো: রফিউর রাব্বি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার
কালিয়াকৈরে সাবেক কমিশনার গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই
পুলিশ সদস্যদের মারধর করে আসামি ছিনতাই

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
সাতক্ষীরায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা
আসাদের অবস্থান নিয়ে জল্পনা-কল্পনা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ
ফেনীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে নৌবাহিনী পরিবার কল্যাণ সংঘ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র কারবারি গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত
মোদির অধীনে চাকরি করতেন শেখ হাসিনা : হাসনাত

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে
বিমানে করে পালালেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী
বিদ্রোহীদের সঙ্গে হাত মেলালেন সিরিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস
বাশার সরকারের পতন, দামেস্কের রাস্তায়-রাস্তায় উল্লাস

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
কারাগার উন্মুক্ত করে দিলেন সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ
সিরিয়ায় আসাদ পরিবারের ৫৪ বছরের অত্যাচারের অবসান: বিশেষজ্ঞ

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা
সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের বাবার ভাস্কর্য ভেঙে ফেললো বিদ্রোহীরা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ
সিরিয়া থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছে হিজবুল্লাহ

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়
দামেস্ক ছেড়ে পালিয়ে যাননি প্রেসিডেন্ট বাশার, ভুয়া খবর মিডিয়ায়

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের
প্রতিশোধ না নেওয়ার ঘোষণা সিরিয়ার বিদ্রোহীদের

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের
সিরিয়া এখন মুক্ত, ঘোষণা বিদ্রোহীদের

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন
টেকনাফের সাবেক ওসি প্রদীপের স্ত্রীর হাইকোর্টে জামিন

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

সম্পাদকীয়

কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব
কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না
মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে
রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পালালেন আরেক স্বৈরাচার
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি
জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি

নগর জীবন

সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত
সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা
আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ
ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর
সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প
বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

শোবিজ

২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির
২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির

পেছনের পৃষ্ঠা

পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে
পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ

নগর জীবন

দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে
দুদকে নিয়োগ দলীয় প্রভাবমুক্ত থাকতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম
আমরা দীর্ঘদিন মুখ বন্ধ করে ছিলাম

নগর জীবন

হাজিরা দিয়ে কাজ না করার দিন শেষ
হাজিরা দিয়ে কাজ না করার দিন শেষ

নগর জীবন

জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল
জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস রাজনীতির ক্যাপিটাল

প্রথম পৃষ্ঠা