শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বিএনপির টার্গেট নির্বাচন

♦ প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন চান নীতিনির্ধারকরা ♦ নানা কৌশলে প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি ♦ জনসংযোগ, জনস্বার্থে কর্মসূচি পালনের নির্দেশ হাইকমান্ডের ♦ প্রতিটি নির্বাচনি এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন তিন-চার জন করে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতা
শফিউল আলম দোলন
বিএনপির টার্গেট নির্বাচন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে তাগিদ দিলেও দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি। দলটির প্রধান টার্গেট আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত সময়ের মধ্যেই জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার চান দলের নীতিনির্ধারকরা। তাদের মতে, দেশের জনগণের কাছে মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব অন্তর্বর্তী সরকারের। আর মানুষকে সেবা প্রদানের দায়িত্ব হলো নির্বাচিত সরকারের। নিরপেক্ষ নির্বাচনে জনগণের ভোটে যে-ই সরকার গঠন করুক না কেন- মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিত করাটাই বিএনপির টার্গেট। এ লক্ষ্যে সারা দেশে সব রকমের জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট নানা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নেমেছে বিএনপি। দলীয় নেতা-কর্মীদের যে করেই হোক সাধারণ মানুষের মন জয় ও ভালোবাসা অর্জনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে দলের হাইকমান্ড থেকে। নেওয়া হচ্ছে নানা রকমের ইতিবাচক সাংগঠনিক কর্মসূচির উদ্যোগ। ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে দলের ভবিষ্যৎ করণীয়-প্রতিশ্রুতিসহ ৩১ দফা সংস্কারের বিষয়গুলো। সাংগঠনিক এসব কর্মসূচির মাধ্যমে সারা দেশে প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা। নিচ্ছেন নির্বাচনি প্রস্তুতি। প্রতিটি এলাকায় গড়ে তিন থেকে চারজন করে মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতা জনকল্যাাণে চষে বেড়াচ্ছেন। বিএনপির নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশব্যাপী নেতা-কর্মীদের প্রতি জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি গ্রহণ ও পালনের নির্দেশনা দিয়েছেন। অন্যদিকে দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষায় তিনি অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে ইতোমধ্যেই দল ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন স্তরের প্রায় সহস্রাধিক নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কারণ দর্শানো নোটিস দেওয়া হয়েছে তারও বেশি।

কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী, সারা দেশে নানা রকমের জনসংযোগের পাশাপাশি সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলোতে যোগদান এবং স্ব স্ব এলাকায় দলের প্রতিটি ইউনিটকে পুনর্গঠন করে সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করছেন নেতারা। এর মূল উদ্দেশ্য হলো- আগামী নির্বাচনের জন্য দল ও নিজেদের অবস্থান সুসংহত করা। এর পাশাপাশি গত পনেরো বছরে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় থাকা দল এবং সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের তাদের এলাকায় সহায়তার জন্য কেন্দ্র থেকে তৃণমূল বিএনপির নেতাদের চিঠি দিয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনের ব্যাপারে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পরিষ্কার বলেছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে অন্তর্বর্তী সরকারকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার ও তার প্রয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এ ছাড়া জনগণের মালিকানা তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া কিংবা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা কোনোটিই সম্ভব নয়। তিনি আরও বলেন, জনসমর্থিত এই অন্তর্বর্তী সরকারকে কোনোক্রমেই ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। তাদের গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের জন্য যা যা করা দরকার- তার জন্য প্রয়োজনীয় সময় দিতে হবে। তবে পতিত স্বৈরাচারের দোসররা নানা ধরনের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে।

এ ছাড়া নির্বাচনে বিএনপি জিতলে সমমনা দলগুলোকে নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের ঘোষণা দিয়েছিলেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এখন সম্ভাব্য সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশজুড়ে বিএনপির প্রস্তুতি ও কর্মকাণ্ডে সেটিই প্রাধান্য পাচ্ছে। এসব জনমুখী কর্মসূচি পালন ও কার্যক্রমের মধ্য দিয়েই বেরিয়ে আসবে আগামী নির্বাচনে বিএনপির প্রকৃত বা চূড়ান্ত প্রার্থী কারা হবেন।

তবে নীতিনির্ধারকদের মতে, বিএনপির সার্বিক নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এবার মূলত প্রাধান্য পাবে ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলীয় প্রার্থী বিশেষ করে বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল থেকে উঠে আসা অপেক্ষাকৃত তরুণ ও ত্যাগী নেতারা। এ ছাড়া দলের সাবেক এমপিদের মধ্যে যারা আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারাও নির্বাচনের জন্য ইতোমধ্যেই দলের বিবেচনায় থাকার সবুজ-সংকেত পেয়েছেন অনেকে।

দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, নির্বাচনমুখী গণতান্ত্রিক দল হিসেবে নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি প্রস্তুতি সব সময়ই দলের থাকে এবং সে অনুযায়ীই এখন দলীয় নেতারা কাজ করছেন। নির্বাচনের প্রস্তুতি সব সময়ই আমাদের ছিল এবং এখনো আছে। তা ছাড়া বিগত ১৫ বছরের বহু ত্যাগ-তিতিক্ষার আন্দোলনের মাধ্যমেই বিএনপির নির্বাচনি প্রস্তুতি চূড়ান্ত হয়ে আছে।

সাংগঠনিক প্রস্তুতি : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গত বছর থেকেই বলে আসছেন, জনগণের ভোটে নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে অর্থাৎ জাতীয় সরকার গঠন করে দেশ পরিচালনা করা হবে। যেসব দল আন্তরিকভাবে আন্দোলনের মাঠে এবং বিএনপির সঙ্গে ছিল- তারাও সেই সরকারে থাকবে। ফলে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এ বিষয়টি নিঃসন্দেহে বিবেচনায় রয়েছে। কোনো কোনো এলাকায় ভোটের প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে সেই সব সমমনা দলের নেতারাও বিবেচনায় থাকবেন।

২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে দলের নেতারা মামলা, হামলাসহ নানা কারণে এলাকায় অনিয়মিত ছিলেন কিংবা অনেকে থাকতে পারেননি। এ কারণে গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিএনপির অনুকূলে আসার পর থেকেই দেশজুড়ে কমিটি পুনর্গঠনের কাজ শুরু করেছে দলটির হাইকমান্ড। এরই মধ্যে অনেক জেলা ও মহানগরীর কমিটি বাতিল এবং পুনর্গঠন করা হয়েছে। দল ও অঙ্গসংগঠনের প্রায় প্রতিটি ইউনিটকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড জোরদার করা হচ্ছে। এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমেই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হবে দল। বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন- যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল ইতোমধ্যেই সারা দেশে যৌথভাবে প্রতিটি জেলায় যৌথ কর্মিসভা করছে, যার মূল উদ্দেশ্য ভবিষ্যৎ নির্বাচনকে সামনে রেখে তারেক রহমানের নির্দেশনা প্রতিটি জেলায় পৌঁছে দেওয়া। তিনটি সংগঠনের শীর্ষ নেতারা জেলা পর্যায় সফর করে এসব সমাবেশগুলো সমন্বয় করছেন। এর ফলে মাঠ পর্যায়ে তরুণ নেতা-কর্মীরা তাদের করণীয় সম্পর্কে বার্তা পেয়ে যাচ্ছেন। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় কৃষক দলের পক্ষ থেকে সারা দেশে তিন মাসব্যাপী জনসচেতনতামূলক গণসংযোগ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

এ ছাড়া বিএনপির সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ কেন্দ্রীয় নেতা, ২০১৮ সালের নির্বাচনের দলীয় প্রার্থী এবং নতুন করে আগ্রহী প্রার্থীরা নিজ নিজ এলাকায় ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেছেন।

এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খালেদ সাইফুল্লাহ (ভিপি) সোহেল বলেন, আমরা কিশোরগঞ্জ-১ (হোসেনপুর ও সদর উপজেলা) এলাকায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা অনুসারে ব্যাপকভিত্তিক জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি শুরু করেছি। জনকল্যাণমুখী এসব সাংগঠনিক কার্যক্রমের মধ্য দিয়েই ইনশাআল্লাহ আমাদের নির্বাচনি প্রস্তুতির কাজও সম্পন্ন হবে।

একই বিষয়ে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এ জিন্নাহ কবির বলেন, এলাকায় জনসচেতনতামূলক গণসংযোগের পাশাপাশি জনকল্যাণমুখী কর্মসূচি শুরু করেছি। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় আমরা যেভাবে নিজ নিজ এলাকায় সাংগঠনিক কার্যক্রম চালাচ্ছি- আশা করি ইনশাআল্লাহ আমরা দলকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি একদিন দেশ গঠনে সফল হবই।

এ বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, যারা নেতা-কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে রাজপথে এতদিন সক্রিয় ছিলেন, ভবিষ্যতের জন্য দলীয় হাইকমান্ড প্রাধান্য দিচ্ছেন তাদের। তবে এখন নেতা-কর্মীদের বলা হয়েছে, তৃণমূল কর্মীদের পাশে দাঁড়াতে। তাদের সমস্যা দেখতে এবং জনগণের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ তৈরি করতে। দল দেখছে, কারা দুঃসময়ে কাজ করেছে। অবশ্যই নির্বাচনের জন্য আত্মত্যাগ, পনেরো বছরের ভূমিকা, জনপ্রিয়তা, সাংগঠনিক দক্ষতা- এসব বিষয় বিবেচনায় আসবে।

বিএনপি পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত চলতি বছরের ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়নি। এর আগে ২০১৮ সালে দলটি অংশ নিয়েছিল জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের বিতর্কিত নেতা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন জোটের পক্ষে। ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিল বিএনপি।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রান্সকমের শেয়ার হস্তান্তরে ভুয়া স্ট্যাম্প
ট্রান্সকমের শেয়ার হস্তান্তরে ভুয়া স্ট্যাম্প
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
মামলায় আমান ও মামুন খালাস
মামলায় আমান ও মামুন খালাস
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
সাম্প্রদায়িক বিভেদ প্রতিহত করতে হবে
সাম্প্রদায়িক বিভেদ প্রতিহত করতে হবে
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে আন্দোলনে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরে আন্দোলনে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনী হানাদার মুক্ত দিবসে শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ
ফেনী হানাদার মুক্ত দিবসে শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের জন্মদিন পালিত
ভাঙ্গায় চলচ্চিত্র নির্মাতা তারেক মাসুদের জন্মদিন পালিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে ছাত্রশিবিরের মতবিনিময় সভা
শরীয়তপুরে ছাত্রশিবিরের মতবিনিময় সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৮৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৮৬

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আমরা একটি সাংস্কৃতিক যুদ্ধের মাঝে আছি: শিল্পকলার ডিজি
আমরা একটি সাংস্কৃতিক যুদ্ধের মাঝে আছি: শিল্পকলার ডিজি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে প্রজাপতি মেলা, হাজারও মানুষের ভিড়
জাবিতে প্রজাপতি মেলা, হাজারও মানুষের ভিড়

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় মুক্ত দিবস উদযাপন
আখাউড়ায় মুক্ত দিবস উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের শক্তিতে শক্তিশালী হয়ে ফ্যাসিবাদী হাসিনা ফেরত আসতে চায় : সাকি
ভারতের শক্তিতে শক্তিশালী হয়ে ফ্যাসিবাদী হাসিনা ফেরত আসতে চায় : সাকি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবরি মসজিদ উপমহাদেশের মসজিদুল আকসা : মামুনুল হক
বাবরি মসজিদ উপমহাদেশের মসজিদুল আকসা : মামুনুল হক

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘যারা আমাদের দুর্বল মনে করে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করে’
‘যারা আমাদের দুর্বল মনে করে, তারা বোকার স্বর্গে বাস করে’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ৬৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ নারী আটক
সিরাজগঞ্জে ৬৬ লাখ টাকার হেরোইনসহ নারী আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজতেমায় হাজারো মুসল্লির জুম্মার নামাজ আদায়
বগুড়ায় ইজতেমায় হাজারো মুসল্লির জুম্মার নামাজ আদায়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি সাংবাদিকতা বিভাগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, তদন্ত কমিটি গঠন
চবি সাংবাদিকতা বিভাগের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, তদন্ত কমিটি গঠন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে আটক ২
মুন্সীগঞ্জে পুলিশের অভিযানে আটক ২

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বশেমুরকৃবিতে বিএস ও ডিভিএম প্রোগ্রামে ভর্তি শুরু ৯ ডিসেম্বর
বশেমুরকৃবিতে বিএস ও ডিভিএম প্রোগ্রামে ভর্তি শুরু ৯ ডিসেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন
কক্সবাজারে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত এখনও থেমে নেই : টুকু
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত এখনও থেমে নেই : টুকু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে বিলুপ্তির পথে ‘ঘাসফড়িং’
যে কারণে বিলুপ্তির পথে ‘ঘাসফড়িং’

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে ড্রোন ও মদসহ আটক ২
বরিশালে ড্রোন ও মদসহ আটক ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রেপ্তারের ভয় মডেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিলো লাখ টাকা!
গ্রেপ্তারের ভয় মডেলের কাছ থেকে হাতিয়ে নিলো লাখ টাকা!

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানসিক বিকাশে বিএনপি বদ্ধপরিকর : প্রিন্স
জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মানসিক বিকাশে বিএনপি বদ্ধপরিকর : প্রিন্স

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ছিন্নমূল শিশুদের মাঝে শুভসংঘের উদ্যোগে শীতে ত্বক সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ
ছিন্নমূল শিশুদের মাঝে শুভসংঘের উদ্যোগে শীতে ত্বক সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস পালিত
কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী ফ্যাসিজম রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু
আওয়ামী ফ্যাসিজম রুখে দিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : দুলু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘সাংবাদিকদের সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে’
‘সাংবাদিকদের সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি চালুর পরিকল্পনা রয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৭
সিরাজগঞ্জে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আটক ৭

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্যুরিজম মানে বড় বড় বিল্ডিং নির্মাণ নয় : উপদেষ্টা হাসান আরিফ
ট্যুরিজম মানে বড় বড় বিল্ডিং নির্মাণ নয় : উপদেষ্টা হাসান আরিফ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন
আধুনিক চিকিৎসায় ‘মিনিমালি ইনভেসিভ স্পাইন সার্জারি’তে নতুন দিগন্ত উন্মোচন

১ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সম্মেলন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!
তারেক রহমানকে ‘ভিলেন’ বানানোর নীলনকশা!

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি
ট্রান্সকমের দলিল জালিয়াতি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’
‘সিরিয়া যুদ্ধ থেকে দূরে থাকুন’

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?
শেখ হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটির পিয়ন’ কি নিউইয়র্কে?

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর
ব্যাঙের বিষে প্রাণ গেল অভিনেত্রীর

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির
কুমিল্লাকে বিভাগ ঘোষণা করুন : জামায়াত আমির

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’
‘একজন খুনিকে আতিথ্য করা মানুষের অনুভূতিতে আঘাতের শামিল’

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’
‘ক্ষমতাসীন দল পরিবর্তন হলেও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি একই থাকে’

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!
দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজনৈতিক সংকট, উত্তেজনা: নেপথ্যে পিঁয়াজ আর দামি হাতব্যাগ!

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চলতে পারবে না: চরমোনাই পীর

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
ফ্যাসিস্টদের গণহত্যার স্বীকৃতি ভারতকে দিতে হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ
ভারতের একাধিক স্থানে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ, নেপথ্যে যে কারণ

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা
আমেরিকার ১৩ প্রতিষ্ঠানের ওপর চীনের পাল্টা নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ ব্যাংকের এলসি খোলার শর্ত শিথিল
৬ ব্যাংকের এলসি খোলার শর্ত শিথিল

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

কারিগরি-মাদ্রাসা বিভাগের সচিব হলেন কবিরুল ইসলাম
কারিগরি-মাদ্রাসা বিভাগের সচিব হলেন কবিরুল ইসলাম

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর
নিজ বাড়িতে সাজাভোগের আবেদন মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল
বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী পায়েল

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!
সরকারি কৃষিঋণ ৩৭ হাজার ১৫৩ কোটি টাকা, কর্মকর্তারা ঘুষ নেন ২৫০০ কোটি!

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল
তৃতীয় পারমাণবিক যুগের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে বিশ্ব: ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
কীভাবে বুঝবেন শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন

৫ ঘন্টা আগে | হেলথ কর্নার

শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট
শিগগিরই চালু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি ফ্লাইট

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে বড় বিদ্রোহ হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’

৪ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি
পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী
রাখাইনে বিস্ফোরণে কাঁপছে টেকনাফ সীমান্ত, আতঙ্কে এলাকাবাসী

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর
কঠিন সমীকরণ মিলিয়ে গ্লোবাল লিগের ফাইনালে বাংলাদেশের রংপুর

১০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে ভারত বিশাল লাভবান হয় : সাখাওয়াত হোসেন
বাংলাদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে ভারত বিশাল লাভবান হয় : সাখাওয়াত হোসেন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর
গতিতে দিশেহারা পাকিস্তান, ফাইনালে উঠতে ১১৭ দরকার বাংলাদেশর

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
পরাজিত শক্তির পুনরুত্থান ঠেকাতে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান তারেক রহমানের

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর
পণ্য আমদানিতে তৃতীয় দেশে নজর

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি
বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম
বেনজীরের আশীর্বাদে হাজার কোটি টাকার মালিক জসিম

প্রথম পৃষ্ঠা

কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরের বাইরে যাচ্ছে কনটেইনার ডেলিভারি ব্যবস্থা

নগর জীবন

ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ
ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস
কক্সবাজার ঘুরলেন পিটার হাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক
ক্যারিয়ারে প্রথম পারিশ্রমিক

শোবিজ

ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার
ঐক্যবদ্ধ থাকার অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং
মার্কিন ককাসের চেয়ার হলেন সেই কংগ্রেসওম্যান মেং

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অলির সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০
বাংলাদেশবিরোধী বিক্ষোভ চেন্নাইয়ে গ্রেপ্তার ৫০০

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে
শিক্ষা অফিসেই একজন চড় মারলেন আরেকজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত
যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের
আয় কমেছে ৯০ ভাগ মানুষের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না
ঐক্য করতে গিয়ে বাকশাল বানালে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা
প্রেমিকার খুনি যেভাবে ধরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে
ভারতে আশ্রিতদের ফিরিয়ে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস
জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়
শেয়ারবাজারে লেনদেন ফের ৩০০ কোটি টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি
দেশের ক্রান্তিলগ্নে অগ্রণী ভূমিকায় বিএনসিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না
এফডিসিতে দুলাল মিয়ার ভাগ্য আর ফেরে না

শোবিজ

প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ
প্রেমেই ক্যারিয়ার শেষ

শোবিজ

শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়
শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলায় আমান ও মামুন খালাস
মামলায় আমান ও মামুন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

আসছে নতুন দল নিবন্ধনের সুযোগ
আসছে নতুন দল নিবন্ধনের সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!
বড় সাফল্যের ছোট পুরস্কার!

মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন
নিউজিল্যান্ডে হচ্ছে নতুন হাইকমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা