শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪

হিসাব মিলছে না চাওয়াপাওয়ার

অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
হিসাব মিলছে না চাওয়াপাওয়ার

সরকারি চাকরিতে কোটা প্রত্যাহারের দাবিতে শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিজয় ঘটে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে। ব্যাপক প্রত্যাশা আর জন-আকাক্সক্ষার মধ্য দিয়ে ছাত্র-জনতার সমর্থন নিয়ে তিন দিন পর ৮ আগস্ট গঠিত হয় শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পূর্ণ হলো। গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশের মানুষের যে ‘জনপ্রত্যাশা’ তৈরি হয়েছে, ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার এই সময়ে সেটি পূরণ করতে পেরেছে কি না, সেই হিসাব মেলাচ্ছেন অনেকেই।

অন্তর্বর্তী সরকারের এই ১০০ দিনে আন্দোলনে নিহত শহীদদের বিচারের ট্রাইব্যুনাল গঠন ও বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু, শহীদ পরিবার ও আহতদের সহায়তায় জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন গঠন; সংবিধান, বিচার, জনপ্রশাসন, পুলিশসহ  ১০টি খাতে সংস্কার কমিশন গঠন; পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনতে কূটনৈতিক যোগাযোগ বাড়ানো; গণভবনকে জুলাই স্মৃতি জাদুঘরে রূপান্তর এবং আয়নাঘরের রেপ্লিকা স্থাপনের নির্দেশ; আর্থিক খাতে দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ এবং গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত, বিচারের উদ্যোগসহ বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এসব উদ্যোগের পাশাপাশি এই ১০০ দিনে সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, জনপ্রশাসনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা, দ্রব্যমূল্য সামাল দেওয়া এবং ব্যবসাবাণিজ্যে আস্থার পরিবেশ তৈরি করা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিলেও এখনো তৃণমূল পর্যায়ে থানাগুলো কার্যকর করা যায়নি। অনেক থানায় প্রয়োজনীয় লোকবল নাই। এমনকি অস্ত্রের অভাবও রয়েছে। কিছু কিছু থানায় কাগজপত্রও পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ধারাবাহিকতা রক্ষা করে কার্যক্রম পরিচালনায় হিমশিম খাচ্ছে মনোবল হারানো পুলিশ বাহিনী। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। বেড়েছে ছিনতাই, ডাকাতি, রাহাজানি ও হত্যার ঘটনা।  আইনশৃঙ্খলার পাশাপাশি জনপ্রশাসনেও শৃঙ্খলা  ফেরেনি। গণ অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, দপ্তর ও বিভাগগুলো থেকে শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আবার বঞ্চিতদের ক্ষোভ মেটাতে ঢালাওভাবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এতে করে প্রশাসনের নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পিরামিডস্বরূপ যে পদবিন্যাস ছিল সেটি ভেঙে গেছে। যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে কর্মকর্তার সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি হলেও উপসচিব ও তার নিচের দিকে কর্মকর্তার ঘাটতি দেখা দিয়েছে। বিগত সরকারের আমলে বঞ্চিত অনেকে আবার কাক্সিক্ষত পদ পাননি। অনেক কর্মকর্তাকে অবসরোত্তর ছুটি থেকে ফিরিয়ে এনে নতুন ও শীর্ষ দায়িত্বে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ফলে হিসাব মিলছে না প্রশাসনের নিয়মিত কর্মকর্তাদের।  

অভ্যুত্থানে সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ায় সমস্যা দেখা যাচ্ছে। সরকারের কিছু উপদেষ্টার দক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে উপদেষ্টা নিয়োগে একটি প্রশাসনিক বিভাগের আঞ্চলিকতা নিয়ে। নতুন করে তিন উপদেষ্টা নিয়োগসহ বেশ কিছু ইস্যুতে দূরত্ব দেখা দিয়েছে সরকারের বাইরে থাকা ছাত্র সমন্বয়কদের সঙ্গেও। এমনকি আন্দোলনে আহত ও হাসপাতালে চিকিৎসারত ছাত্র-জনতার মধ্যেও সৃষ্টি হয়েছে ক্ষোভ। তারা রাজপথে বিক্ষোভ করেছেন। আহত আন্দোলনকারী অনেকের অভিযোগ, তারা যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেন না। তাদের চিকিৎসায় যে অর্থ বরাদ্দ হয়েছে, সেটিও তারা পাননি। তাদের হিসাবও মিলছে না। শুধু যে গণ অভ্যুত্থানে আহত শিক্ষার্থীদের হিসাব মিলছে না তাই নয়; হিসাব মিলছে না আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমন্বয়কদেরও। তাদের দাবি অনুযায়ী রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ, ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী রাজনৈতিক দলগুলোর কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক ঐকমত্য স্থাপন করতে পারেনি সরকার। সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারে নতুন করে তিন উপদেষ্টা নিয়োগ নিয়েও সরকারের সঙ্গে কিছুটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের। তারা মনে করছেন, কিছু কিছু ব্যাপারে তাদের সঙ্গে আলোচনা ছাড়াই সরকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া থেকে তাদের দূরে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে কি না, সেই প্রশ্নও তুলেছেন কেউ কেউ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ নতুন তিন উপদেষ্টা নিয়োগকে ‘জাতির সঙ্গে মশকরা’ বলে উল্লেখ করছেন। একই সংগঠনের সংগঠক ও নেতৃস্থানীয় সমন্বয়ক সারজিস আলম তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নিয়োগে আঞ্চলিকতার অভিযোগ তুলে উল্লেখ করেছেন, ‘শুধু একটা বিভাগ থেকে ১৩ জন উপদেষ্টা! অথচ উত্তরবঙ্গের রংপুর, রাজশাহী বিভাগের ১৬টা জেলা থেকে কোনো উপদেষ্টা নাই! তার ওপর খুনি হাসিনার তেলবাজরাও উপদেষ্টা হচ্ছে!’

শুধু যে ছাত্র সমন্বয়কদের সঙ্গে সরকারের বোঝাপড়ায় সংকট তৈরি হয়েছে তা নয়, আন্দোলনে সম্পৃক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও নানা ইস্যুতে সরকারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে। দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে নির্বাচনের দিনক্ষণ জানতে চাইলেও সেটি এখনো স্পষ্ট করেনি সরকার। স্পষ্ট হয়নি গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর কার্যক্রম। সংবিধান, বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন, জনপ্রশাসন, পুলিশসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে কী ধরনের পরিবর্তন আসবে স্পষ্ট হয়নি তা-ও। সংবিধান পরিবর্তন, নির্বাচনসহ গণমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু সংস্কার বিষয়ে বিএনপি নিজেদের বিরক্তি গোপন রাখেনি। অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিলেও সংস্কার কার্যক্রম যে একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি নির্বাচিত সরকারের কাজ, সেটি বিএনপিসহ আন্দোলনে সম্পৃক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা স্পষ্ট করেছেন। তারা দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানেরও তাগিদ দিয়ে যাচ্ছেন। ফলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে রাজনীতির হিসাবও মিলছে না।

আবার রাজনৈতিক দলগুলোর আচরণেও স্বস্তিতে নেই অন্তর্বর্তী সরকার। হাজারো শিক্ষার্থীর রক্তের বিনিময়ে যে অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে, যে জন-আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে, সেই দাবি মেটাতে বড় ধরনের সংস্কার কার্যক্রমে হাত দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। উপদেষ্টারা চাইছেন, এই সংস্কারকাজে দল-মতনির্বিশেষে রাজনৈতিক দলগুলো সমর্থন করবে। তবে সেই চাওয়া যে পূরণ হচ্ছে না, তা এই ১০০ দিনে স্পষ্ট হয়েছে। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা গত শনিবার এক অনুষ্ঠানে বলতে বাধ্য হয়েছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই অভ্যুত্থানের ত্যাগের চেতনা ধারণে ব্যর্থ হচ্ছে।’ এ অবস্থা চলতে থাকলে গণ অভ্যুত্থান ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে বলেও তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন। হিসাব মিলছে না ব্যবসায়ী শিল্পোদ্যোক্তাদেরও। অনেক ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তার ব্যাংক হিসাব জব্দ করে রাখা হয়েছে। কোনো কোনো শিল্পোদ্যাক্তাকে হত্যা মামলায় আসামি করা হয়েছে। কাউকে কাউকে সেই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে ব্যবসা-বাণিজ্যে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা আর আস্থার সংকটে নতুন বিনিয়োগ আসছে না। বড় উদ্যোগে সহায়তা করার সামর্থ্য নেই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর। শিল্পের জন্য নতুন ঋণ মিলছে না। এলসি সমস্যা এখনো বিদ্যমান। অনেক ব্যাংক আমানত দিতে পারছে না। গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে এখনো ভুগছে কারখানাগুলো। উৎপাদন কমে যাওয়ায় পুরনো ঋণ পরিশোধেও হিমশিম খাচ্ছেন অনেক উদ্যোক্তা। দেশের প্রধান রপ্তানি খাত তৈরি পোশাকশিল্পেও চলছে শ্রম অস্থিরতা। কিছু কারখানা শ্রমিকদের বেতন দিতে পারছে না। আবার কিছু কারখানা বেতন পরিশোধ না করেই শ্রমিকদের চাকরিচ্যুত করছে। এর ফলে শ্রম অসন্তোষ বেড়ে গেছে। উন্নয়ন প্রকল্পে স্থবিরতা বিরাজ করছে। আর্থিক সংকট ও ব্যাংকে টাকা না থাকায় সরকারি প্রকল্পগুলো বন্ধ রয়েছে। বেসরকারি খাতেও নির্মাণকাজে দেখা দিয়েছে স্থবিরতা। ফলে নির্মাণশিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত শিল্প-কারখানাগুলোও বিপাকে পড়েছে। তারা রড, সিমেন্টের দাম কমিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে; তবে সেই চেষ্টা কত দিন অব্যাহত থাকবে, তা নিয়েও রয়েছে সংশয়। বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারিং অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আলমগীর কবির সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনৈতিভাবে দেশে যে পরিবর্তন ঘটেছে, তাতে বেসরকারি খাত খুব বেশি প্রয়োজন না পড়লে এখন নির্মাণকাজ করছে না। যারা শুরু করেছিলেন নানা অনিশ্চয়তার কারণে তারাও কাজ বন্ধ রেখেছেন। অপরদিকে মেগা প্রকল্পসহ বেশির ভাগ সরকারি প্রকল্প বন্ধ রয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জনপ্রতিনিধি ও ঠিকাদারদের অনেকে পালিয়ে যাওয়ায় মফস্বল ও গ্রামীণ এলাকায় নির্মাণকাজও বন্ধ রয়েছে। এই অবস্থা চলতে থাকলে দেশের অর্থনীতি অচল হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। চাওয়াপাওয়ার হিসাব মিলছে না সাধারণ মানুষেরও। একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, অপরদিকে ব্যয়ের তুলনায় আয় কম হওয়ায় জীবনযাত্রার মান নিচে নেমে যাচ্ছে। যারা মধ্যবিত্ত ছিলেন, তারা হঠাৎ করেই নিজেদের নিম্ন আয়ের মানুষ মনে করছেন। যারা দরিদ্র ছিলেন, তারা নিজেদের মনে করছেন হতদরিদ্র। খাবার বাবদ মাসখরচের টাকা, সন্তানের শিক্ষাব্যয়, বাসাভাড়া, যাতায়াত খরচ ও চিকিৎসাব্যয় মেটাতে গিয়ে দেখছেন হাতের টাকা মাসের মাঝামাঝিতেই শেষ। বাকি দিনগুলো চেয়েচিন্তে পার করতে হচ্ছে। কেউ কেউ টিসিবির ট্রাকের পেছনে লাইন ধরছেন, তবু হিসাব মিলছে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যখন সরকারের হিসাবেই খাদ্য মূল্যস্ফীতি (গত অক্টোবরে) বেড়ে ১২ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়, তখন নিম্ন আয়ের মানুষ এমনকি মধ্যবিত্তের হিসাব মেলানো কঠিন হয়ে পড়ে। গণ অভ্যুত্থানকে সমর্থন করা সাধারণ মানুষের এত হিসাবের দরকার নেই। তাদের হিসাব মোটাদাগে কিছু মৌলিক চাহিদা যেমন : খাদ্য, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসার ওপর নির্ভরশীল। রাজধানীর মিরপুরে জুলাই আন্দোলনে আহত এক শিক্ষার্থীর বেসরকারি কর্মজীবী বাবা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কী হইব, না হইব- তা ভেবে পোলার সঙ্গে রাজপথে নামি নাই। আন্দোলন করছি ভোট ও ভাতের অধিকারের জন্য। সেইটার হিসাবই তো এখন মিলতেছে না...।’

এই বিভাগের আরও খবর
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
৬ জেলায় পুরোনো ডিসি, ৭ জেলায় নতুন এসপি
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
জাতিসংঘে তিন নেতা একই দিনে ভাষণ দেবেন
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
দেশে দারিদ্র্যের হার ২৮ শতাংশ বাড়ছে প্রতি বছরই
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ করতে হবে সরকারকে
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল চূড়ান্ত
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
রাকসুতে দুই দিনে ১১৭ জন তুললেন মনোনয়নপত্র
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
অভ্যুত্থানে এক চোখ হারিয়েছেন ৪৯৩ দুই চোখ ১১ জন
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
ভোটের রাজনীতিতে দেশ টালমাটাল
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার পরিষ্কার তথ্য নেই
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
জুলাইয়ের রাজনৈতিক রূপান্তর বিচারব্যবস্থায় গভীর প্রভাব ফেলেছে
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
নির্বাচনে কালো টাকার ছড়াছড়ি হলে ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে শাবিপ্রবি, নেপথ্য কি?
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে দিন দিন পিছিয়ে পড়ছে শাবিপ্রবি, নেপথ্য কি?

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ
সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ৫ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিটিআইয়ের ৫৯ নেতার ১০ বছর করে কারাদণ্ড
পিটিআইয়ের ৫৯ নেতার ১০ বছর করে কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড
শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, যুবকের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রাম আদালত বিষয়ে পর্যালোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে গ্রাম আদালত বিষয়ে পর্যালোচনা সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে ১০ কিলোমিটার যানজট

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১
সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলিসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
রাজধানীর টেকনিক্যাল মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা
মোংলায় নারী মৎস্যজীবীদের সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা
কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়
প্লে স্টোরে থাকা ক্ষতিকর অ্যাপ চেনার উপায়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তল-গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন
‘বলী’: এস্টার এওয়ার্ডে ইকবালের দুই মনোনয়ন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার
রমেকে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে
ডাকসু নির্বাচন প্রচারণায় যেসব আচরণবিধি মানতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক
চোট নিয়ে তিন মাস মাঠের বাইরে ও’রোক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে
যেভাবে গ্রিন-টি পান করলে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী
নিউইয়র্ক স্টেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন প্রথম বাংলাদেশি-আমেরিকান নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের
অতিরিক্ত শুল্ক এড়াতে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে: ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট
নোবেল পুরস্কার পেতে মরিয়া ট্রাম্পকে সুসংবাদ দিল না ওয়াশিংটন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি
অন্ধকারেই শিশু হাসপাতালটি

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম