শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:০১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪

নেই ওষুধের বিজ্ঞাপন

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

► কোম্পানির অনৈতিক মুনাফা ► বছরে ৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় চিকিৎসকদের পেছনে
বিশেষ প্রতিনিধি
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

দেশের ওষুধ কোম্পানিগুলো ওষুধ বিপণন কার্যক্রমের নামে বছরে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা ডাক্তার, মেডিক্যাল প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন খাতে ব্যয় করছে। অথচ ওষুধের গুণগত মান ও কার্যকারিতা নিয়ে কোনো বিজ্ঞাপন প্রচার করছে না। ফলে সচেতনতার অভাবে ক্রেতারা ওষুধ সম্পর্কে অন্ধকারে থাকছেন। ওষুধ কিনে ভয়ংকর প্রতারণার শিকার হলেও তাদের কোনো প্রতিকার পাওয়ার পথ নেই। ওষুধ কোম্পানি প্রভাবিত ডাক্তারদের ওপরই তাদের শতভাগ নির্ভর করতে হচ্ছে। বিভিন্ন অসুখে মানুষ পুরনো প্রেসক্রিপশন ধরে ওষুধ কিনে বিপদে পড়ছেন। অন্যদিকে ওষুধ কোম্পানিগুলো অনৈতিক মুনাফা অর্জনের হাতিয়ার হিসাবে ডাক্তারদের ফ্রিজ, টিভি, গাড়ি, ফ্ল্যাট, বিদেশ ভ্রমণ, নগদ টাকা দিয়ে পুরো ওষুধ বাজারকে প্রভাবিত করছে। এই অরাজকতা বন্ধে প্রতিটি ওষুধের গুণতম মান ও কার্যকারিতা নিয়ে জনসচেতনতামূলক বিজ্ঞাপন প্রচারণা প্রয়োজন, যাতে মানুষ যেন নিজের বুদ্ধি ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে জেনে বুঝে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করতে পারেন। কারণ, ওষুধ কোম্পানি প্রভাবিত ডাক্তাররা রোগীদের সচেতনতার অভাবে ইচ্ছেমাফিক অপ্রয়োজনীয় ওষুধ লিখে প্রেসক্রিপশন ভারী করছেন। এতে ওষুধ কোম্পানির অনৈতিক মুনাফা এবং ডাক্তারদের রোজগার বাড়লেও কোটি কোটি মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিষয়টি উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে।

দেশে ওষুধ শিল্পের বিজ্ঞাপন প্রচারে সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থা ঔষধ প্রশাসনের আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কোনো কোম্পানি তার নতুন ওষুধ কিংবা চিকিৎসাপণ্য সম্পর্কে গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে জনগণকে জানাতে পারে না। বিশ্ববাজারে প্রসিদ্ধি পাওয়া বাংলাদেশের ওষুধ কোম্পানিগুলোকে সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপন প্রচারের মাধ্যমে জনসচেতনতায় ভূমিকা রাখার তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ব্যাপারে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরকে বিধিমালা সংশোধন করে ওষুধ কোম্পানিগুলোর বিজ্ঞাপন প্রচারের সুযোগ করে দিতে বলেছেন তারা।

ওষুধ কোম্পানিগুলোর আগ্রাসি বাণিজ্যিক তৎপরতার কারণে দেশে মেডিক্যাল রিপ্রেজেনটেটিভ’ নামে লাখো মানুষের একটি পেশাজীবী শ্রেণি গড়ে উঠেছে। তাদের তৎপরতায় মানহীন অপ্রয়োজনীয় ওষুধ রোগীর প্রেসক্রিপশনে ঠাঁই পেয়ে যায়। ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ৫৮ ভাগ কর্মীই ওষুধের বাজারজাতকরণ (মার্কেটিং) ও বিতরণে কাজ করেন। প্রতিষ্ঠানগুলোর আয়ের ২৯ ভাগেরও বেশি ব্যয় হয় বিপুল সংখ্যক এ কর্মীর পেছনে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, ‘ওষুধ কোম্পানিগুলো সিনিয়র ডাক্তারদের টার্গেট করে উপহার-উপঢৌকন দেয়। তাদের অনুসরণ করে ঘুষ নেওয়া শুরু করেন জুনিয়র ডাক্তাররাও। বিনিময়ে ডাক্তাররা রোগীর প্রেসক্রিপশনে প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে ওই কোম্পানির ওষুধ বেশি করে লেখেন। ডাক্তারদের মনিটরিং করে কোম্পানির লোকজন; তারা প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠায়। ওষুধ কোম্পানিগুলো সেই ঘুষের টাকা উসুল করে ওষুধের দাম বাড়িয়ে।’ সচেতনতার অভাবে ডাক্তার প্রেসক্রিপশনে যা লিখে দেন সেটাই তারা অব্যর্থ ওষুধ হিসাবে কিনে সেবন করেন। ওষুধ সম্পর্কে ন্যূনতম সচেতনতা থাকলে এই বাহুল্য সহজেই এড়ানো যায়।

বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প নিয়ে সাম্প্রতিক এক গবেষণা প্রতিবেদনে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস) জানিয়েছে, দেশে ওষুধের বিপণন বাবদ টার্নওভারের ২৯ শতাংশের বেশি খরচ করছে কোম্পানিগুলো। দেশে ওষুধের বাজারের আকার এরই মধ্যে ২০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সে হিসাবে শুধু বিপণন বাবদ ওষুধ কোম্পানিগুলো বছরে ৬ হাজার কোটি টাকার বেশি খরচ করছে। কিন্তু এই বিপণন প্রক্রিয়াটি খুবই অস্বচ্ছ। ওষুধ কোম্পানিগুলো প্রধানত ডাক্তারদের উপঢৌকন হিসেবে এই ৬ হাজার কোটি টাকার বেশির ভাগ ব্যয় করে। এ জন্য গত তিন-চার দশক ধরে দেশে মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভ (এমআর) নামে একটি নতুন পেশাজীবী শ্রেণি গড়ে উঠেছে। হাসপাতালের গেটে, ডাক্তারদের চেম্বারের সামনে এসব প্রতিনিধি নিয়মিত জড়ো হন। ডাক্তারদের প্রভাবিত করার মাধ্যমে তারা নিজেদের কোম্পানির ওষুধ লেখান রোগীর প্রেসক্রিপশনে। বিনিময়ে ডাক্তাররা ওষুধ কোম্পানি থেকে পান নানা সুবিধা। প্রকারান্তরে অনেক ডাক্তারই এখন ওষুধ কোম্পানির বিজ্ঞাপনদাতা। ফলে ওষুধের ক্রেতা জানতে পারছে না ওষুধের গুণাগুণ ও কার্যকারিতা। অপেক্ষাকৃত নিম্নমানের কোম্পানির ওষুধও বিপণন কৌশলে ‘বাজার’ পেয়ে যাচ্ছে। ওষুধ শিল্পের উদ্যোক্তারা জানান, সংবাদ মাধ্যমে ওষুধের বিজ্ঞাপন প্রচারে বিধিনিষেধ থাকায় এ কৌশল অবলম্বন করছে তারা। কারণ, কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া প্রচারমাধ্যমে ওষুধের বিজ্ঞাপন প্রচার ১৯৮২ সালের ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ অবস্থায় ওষুধের বিজ্ঞাপন বাবদ বিপুল অঙ্কের এ অর্থ ব্যয় কোথায়, কীভাবে খরচ হয় সে প্রশ্ন উঠছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, মূলত ডাক্তারদের তুষ্ট রাখতেই হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ওষুধ কোম্পানিগুলো। এই প্রক্রিয়াটি এখন ওপেন সিক্রেট বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মূলত কোম্পানির নিয়োগকৃত মেডিকেল রিপ্রেজেনটেটিভের (এমআর) মাধ্যমে ডাক্তারদের বাসায় উপহার সামগ্রীটি পৌঁছে দেয় ওষুধ কোম্পানি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বের অধিকাংশ দেশে ওষুধ বিপণন একটি নিয়মের মধ্যে এলেও দক্ষিণ এশিয়া, বিশেষ করে ভারত ও বাংলাদেশে তা অনুসরণ করা হচ্ছে না। ওষুধ কোম্পানির টাকায় চিকিৎসকদের বিদেশ ভ্রমণ বা উপঢৌকন নেওয়ার মতো অনৈতিক চর্চাগুলো তদারকির মধ্যে নেই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আবদুল হামিদ বলেন, আমাদের চিকিৎসকদের নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনতে হবে। তাদের অধিকাংশই এখন দূষিত হয়ে পড়েছেন। চেম্বারে এসে এমনিতেই টাকা পেয়ে যান, কোনো পরিশ্রম নাই, ভালোই লাগে। এভাবে নিতে নিতে তাদের জায়গাটা দূষিত হয়ে গেছে। এ জন্য তাদের ইনকামের হিসাব নেওয়া উচিত। ডাক্তারদের অনৈতিক উপহারের কারণে ওষুধের দাম বেড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে কম কার্যকর, বেশি ক্ষতিকর, বেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াযুক্ত ওষুধ রোগীর শরীরে চলে যাচ্ছে। এতে রোগীর শরীরের কোনো অংশের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে। কিডনিসহ নানা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নষ্ট হতে পারে। ১৯৮২ সালের ওষুধ নীতিতে অনৈতিক বিপণন বন্ধের কথা বলা হলেও বন্ধ হয়নি। উপরন্তু ওষুধের মান ও কার্যকারিতা সংবাদপত্রে প্রচারের ব্যবস্থাটা বন্ধ করা হয়েছে। ফলে তথ্যের অভাবে ওষুধ সম্পর্কে কোনো কিছুই জানতে পারছে না রোগী। এদিকে ওষুধের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে বিশেষজ্ঞের অভাব জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে। ঔষধ প্রশাসনের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ ছাড়া কার্যক্রম পরিচালনা করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এই সুযোগটিই নিচ্ছে ওষুধ কোম্পানিগুলো।

অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, ওষুধ কোম্পানিগুলোর প্রভাব এতটাই বেশি যে, তারা ওষুধের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই অনুমোদন পেয়ে যায়। তাঁর মতে, বাংলাদেশে ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ঠিকমতো হয় না, যার ফলে বিপজ্জনক ওষুধের যথাযথ মূল্যায়ন সম্ভব হয় না। তিনি বলেন, ওষুধ কোম্পানিগুলোর প্রধান লক্ষ্য মুনাফা করা, ফলে তারা জনস্বাস্থ্যের দিকটি উপেক্ষা করে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের মূল্যবান জীবন ও স্বাস্থ্য নিয়ে অনৈতিক ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। তাদের উৎপাদিত ওষুধের গুণাগুণ ও কার্যকারিতা স্বচ্ছতার সঙ্গে গণমাধ্যমে প্রচার করতে হবে। মানুষ যেন নিজের বুদ্ধি ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে জেনে বুঝে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসকের জামিন
গ্রেপ্তারের পর চিকিৎসকের জামিন
সুদহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
সুদহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় দুজন কারাগারে
পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় দুজন কারাগারে
দুর্নীতির তথ্য প্রকাশকারীর সুরক্ষা চায় কমিশন
দুর্নীতির তথ্য প্রকাশকারীর সুরক্ষা চায় কমিশন
অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা নয়
অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা নয়
কাঁটাতার লক্ষ করে লংমার্চ হবে
কাঁটাতার লক্ষ করে লংমার্চ হবে
সংস্কার প্রস্তাবের চূড়ান্ত আকারের অপেক্ষা
সংস্কার প্রস্তাবের চূড়ান্ত আকারের অপেক্ষা
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
রেস্তোরাঁয় ভ্যাট আগের মতোই ৫ শতাংশ
রেস্তোরাঁয় ভ্যাট আগের মতোই ৫ শতাংশ
রিভিউ হচ্ছে সিদ্ধান্ত, বললেন অর্থ উপদেষ্টা
রিভিউ হচ্ছে সিদ্ধান্ত, বললেন অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ না করায় চাকরি হয়নি ৪৪ জনের!
আওয়ামী লীগ না করায় চাকরি হয়নি ৪৪ জনের!
নির্বাচন যৌক্তিক সংস্কারের পর
নির্বাচন যৌক্তিক সংস্কারের পর
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদনের জন্য ভোটাভুটি বিলম্বিত করলো ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদনের জন্য ভোটাভুটি বিলম্বিত করলো ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাতৃবন্ধন গড়ার মাধ্যমে মদিনার সমাজ পুনর্গঠন
ভ্রাতৃবন্ধন গড়ার মাধ্যমে মদিনার সমাজ পুনর্গঠন

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা
সহমর্মিতা ও সহযোগিতা ইসলামের মানবিক বার্তা

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা
ট্রাম্পের হুমকির জবাবে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বসাবে কানাডা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা
ওমর (রা.)-এর বিশেষ মর্যাদা

৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল
রজব মাসের ফজিলত মর্যাদা ও আমল

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে পুড়ল শতাধিক বসতঘর-স্থাপনা, শিশুর মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
হাসপাতাল থেকে হাতকড়াসহ পালাল আসামি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর
জাবি ছাত্রদলের জরুরি সভায় দুই গ্রুপের হট্টগোল, ভাঙচুর

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়
খুলনাকে হারিয়ে চিটাগংয়ের টানা চার জয়

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলি, নিহত ১

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সম্মেলন স্থগিত

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন
ফরিদপুর মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন ইউসুফ হোসেন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
শার্শায় পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলা : মুক্ত হলেন হাফিজ-এনাম

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা
ফিটনেসবিহীন ৬ গাড়িকে জরিমানা

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন নীতিমালা পুনর্মূল্যায়নে ১৭ সদস্যের কমিটি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান
চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে গাইবান্ধায় যৌথ বাহিনীর অভিযান

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক
ক্রীড়াঙ্গন এখনও স্বৈরাচার মুক্ত হয়নি: আমিনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
বরিশালে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু
আসামি ধরতে গিয়ে দগ্ধ এসআইয়ের মৃত্যু

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি
নিলামে উঠছে ৫০০ কোটি টাকার গাড়ি

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার
যশোরে বাস থেকে ইয়াবা উদ্ধার

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যাচ্ছে না হাবিপ্রবি

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২
পিরোজপুরে বাসচাপায় নিহত ২

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান
মাদারগঞ্জে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আহতকে চেক প্রদান

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই
আলোচনায় পিনাকী ভট্টাচার্যের নতুন বই

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর
১৭ বছর পর কারামুক্ত বাবর

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
অনিয়ম করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পদ: পুতুলের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু
দেশে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত নারীর মৃত্যু

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর
১৭ বছর পর আজ কারামুক্ত হচ্ছেন বাবর

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে না এলডিপি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ‘শহীদদের’ প্রথম গেজেট প্রকাশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম
১৩ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরলো শেখ পরিবারের নাম

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা: হাসনাত আব্দুল্লাহ

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা
যতদিন আছি, একতা নিয়েই থাকব : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি
যেসব শর্তে হামাস-ইসরায়েল চুক্তি

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা
বাবরের সঙ্গে একই মামলায় মুক্তি পেলেন যারা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র
শেখ হাসিনা ভারতের নাগরিকত্ব নিয়েছেন কি না জানা নেই: মুখপাত্র

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে
সাইফ আলীকে কুপিয়ে দুর্বৃত্তের পালানোর ভিডিও প্রকাশ্যে

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি
বাড়িতে ঢুকে সাইফ আলি খানের ওপর হামলা, হাসপাতালে ভর্তি

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
ডা. ফয়েজ হত্যা : ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!
ব্যবসায়ী মানেই যেন অপরাধী!

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা
সংখ্যালঘু শিক্ষার্থীদের ওপর হামলায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক
জামিন পেয়েই সাংবাদিকদের ওপর ক্ষেপে গেলেন সেই চিকিৎসক

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু
যুদ্ধবিরতির ঘোষণা না দিয়ে আড়ালে যা করছেন নেতানিয়াহু

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত
মহাকাশে ইতিহাস গড়ল ভারত

১৬ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের
যুক্তরাষ্ট্রে বিপজ্জনক অলিগার্কির উত্থানের আশঙ্কা বাইডেনের

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন
শেষ ভাষণেও ট্রাম্পকে নিশানা করলেন বাইডেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা : ঢাকার বেশকিছু সড়ক পরিহারে ডিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি

১৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর
মারামারির ভিডিও করতে গিয়ে প্রাণ গেল প্রবাসীর

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত
সাইফ আলীর হামলাকারী শনাক্ত

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার
বক-বুনোহাঁসে জামাই আপ্যায়ন, বন বিভাগের নিশানায় দুই ভ্লগার

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি
চিৎকার করেন কারিনা, সাইফের সাথে ধস্তাধস্তি

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার
ওবায়দুল কাদেরের পালিত ছেলে পরিচয় দেওয়া হিরু গ্রেফতার

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক
কৃষক বাঁচাতে পিঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি
উত্তরবঙ্গে চালের বাজারে স্বস্তি

নগর জীবন

রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ
রাজশাহীর চকচকে রাস্তার মোড় যেন মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ
বাস্তবায়নই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল
সর্বদলীয় বৈঠকে যায়নি তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে
দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যার অর্ধেকই শ্রমশক্তির বাইরে

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি
সড়কে মেয়াদহীন ৭৫ হাজার গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ
রংপুর-চিটাগং মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়
ভিসা জটিলতায় বেনাপোলে কমেছে রাজস্ব আদায়

নগর জীবন

টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক
টিউলিপকে নিয়ে সমালোচনায় ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা
ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে রাস্তায় নামবেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর
ঘোষণাপত্র নিয়ে ঐক্যে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে অনীহা পরীর...
প্রেমে অনীহা পরীর...

শোবিজ

বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব
বাংলাদেশে হয় আওয়ামী লীগ থাকবে, না হয় আমরা থাকব

নগর জীবন

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ
জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ৮৩৪ জন গেজেট প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট
চট্টগ্রামে হাসল তামিমের ব্যাট

মাঠে ময়দানে

দুই বিড়ালের বিয়ে
দুই বিড়ালের বিয়ে

ডাংগুলি

তুমিই সে
তুমিই সে

সাহিত্য

কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা
কোপা দেল রের কোয়ার্টারে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের
প্রথম লেগে শীর্ষে থাকার ম্যাচ মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খাদ্য মজুত
খাদ্য মজুত

সম্পাদকীয়

ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি
ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে গ্রাহামের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাত্রির ঘ্রাণ
রাত্রির ঘ্রাণ

সাহিত্য

কী কথা হলো তাবিথ-হামজার
কী কথা হলো তাবিথ-হামজার

মাঠে ময়দানে

মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা
মেলবোর্নের দ্বিতীয় রাউন্ডের দেয়াল ভাঙলেন এমা

মাঠে ময়দানে

‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’
‘প্রত্যাশাই ভোটাধিকার ফিরে পাওয়া’

নগর জীবন

জীবনসূত্র
জীবনসূত্র

সাহিত্য