শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৯, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নতুন মোড়কে পুরোনো নেতা

চলছে খোলস বদলের রাজনীতি
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন মোড়কে পুরোনো নেতা

ঘটনা এক. দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সংরক্ষিত মহিলা আসনে আওয়ামী লীগের এমপি হতে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর আরজিনা পারভীন চাঁদনী নামে এক নেত্রী। সে সময় তিনি বলেছিলেন, তার পরিবার দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। তার বাবা, দাদা এবং নানা সবাই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ছিলেন এবং তিনি নিজেও বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজ ছাত্রলীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কিন্তু গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আরজিনা তার রাজনৈতিক অবস্থান বদলান। বিএনপিতে যোগ দেন এবং পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতির পদে আসীন হন।

ঘটনা দুই. জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক নম্বর সদস্য ও টনকী জোবায়দা জোব্বার উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মতিউর রহমান মুক্তা। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতাদের সঙ্গে সখ্য থাকায় চলতেন দাপটের সঙ্গে। তোয়াক্কা করতেন না কোনো কিছু। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর সেই আওয়ামী লীগ নেতা এখন বিএনপির নেতা বনে গেছেন। কুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির এক নম্বর সদস্য হয়েছেন। এ নিয়ে তৃণমূল বিএনপিতে চরম ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।

ঘটনা তিন. সম্প্রতি রাজধানীর পূর্বাচল এলাকায় মেগা সিটি নামক একটি হাউজিং প্রকল্পের জমি নিয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়। এতে তিন ভাইকে কুপিয়ে আহত করে সন্ত্রাসীরা। আহত এক ভাই এখন উত্তরার একটি হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

জানা গেছে, মেগা সিটি স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ছত্রচ্ছায়ায় কার্যক্রম শুরু করে। কিন্তু পট পরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের সেই নেতা-কর্মীরা এখন বিএনপির পরিচয়ে এলাকায় বুক ফুলিয়ে চলছে। দাউদপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তুহিন আখন্দ এখন যুবদল নেতা। যুবলীগ নেতা শাহিন আকন্দ এখন যুবদল নেতা। আওয়ামী লীগ নেতা এরমান হোসেন এখন বিএনপির নেতা। যুবলীগ নেতা রিয়াজ উদ্দিন এখন যুবদল নেতা। ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ এখন ছাত্রদল নেতা। ছাত্রলীগ নেতা সোহাগ মোল্লা এখন যুবদল নেতা। যুবলীগ নেতা আশাদ ফকির এখন যুবদল নেতা।

ঘটনা চার : উত্তরায় ছাত্র-জনতা গণহত্যার মাস্টারমাইন্ড ও ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক এমপি হাবিব হাসানের সক্রিয় কর্মী ছিলেন সালাম আলী। ৫ আগস্টের পর সেই সালাম এখন বিএনপির রাজনীতিতে শুধু নিজেকে সক্রিয়ই নয় বরং সালাম আলী এরই মধ্যে নিজেকে উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির সভাপতি প্রার্থী ঘোষণা করে তুরাগ ও উত্তরার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীকে বিএনপিতে অনুপ্রবেশের সুযোগ করে দেওয়ার একাধিক ছবি ও তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতা আলাউদ্দিন আল সোহেল, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা আবু সাঈদ, সাব্বির হোসেন, মুসা, যুবলীগ নেতা মানিক, আল আমিন, গন্ডার সোহেল, যুবলীগ নেতা রিপন, আলম, কামাল ও পশ্চিম থানা যুবলীগ নেতা সেলিমসহ ছাত্রলীগ-যুবলীগের একাধিক নেতা-কর্মীকে সালাম আলী বিএনপিতে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

শুধু গাইবান্ধা, জামালপুর, উত্তরা ও পূর্বাচলই নয়, সারা দেশেই চলছে এমন খোলস পাল্টানোর রাজনীতি। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা খোলস পাল্টে এখন কেউ বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের দলে, কেউ বিএনপিতে, কেউ জামায়াত-শিবিরে যোগ দিচ্ছেন। কেউ কেউ সরাসরি যোগ না দিলেও সখ্য রেখে চলেছেন। আবার কেউ কেউ এলাকার প্রভাবশালী বিএনপি-জামায়াতের নেতার সঙ্গে চলাফেরা করছেন। আস্থা অর্জনের জন্য আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িঘরে হামলা করছেন। বিভিন্ন মামলার বাদী হচ্ছেন। জুলাই বিপ্লবের আগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কিছু কিছু নেতা যেমন ছাত্রলীগের রাজনীতিতে ছিলেন, ঠিক একই পথে হাঁটছেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরাও। শুধু ছাত্রলীগেরই নয়, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও একই পথে হাঁটছেন। সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আওয়ামী লীগের অনেকেই খোলস পাল্টে বিএনপি-জামায়াতে যোগদান করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিএনপিতে যোগদানকারী নব্য হাইব্রিডরা নিজেদের ইমানি পরীক্ষা দিতে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসাবাড়ি, অফিসে বা দলীয় কার্যালয়ে হামলার নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

আওয়ামী লীগের মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মামলা-হামলা থেকে বাঁচার জন্য, কেউ নিরাপদ থাকার জন্য বিএনপিতে যোগদান করছেন। আবার আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ভবিষ্যৎ নেই এমন ভেবেও খোলস পাল্টাচ্ছেন অনেকে। এ জন্য কেউ কেউ এরই মাঝে লবিস্ট নিয়োগ দিয়েছেন। তাদের বেশির ভাগের সঙ্গেই বিএনপির বড় বড় নেতাদের আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। অনেক আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে আবার ব্যবসায়িক সম্পর্কও চলমান আছে বিএনপির বাঘা বাঘা নেতাদের। সেই সম্পর্কের বাহানাতেই শাস্তি মওকুফের পথ খুঁজছেন তারা।

কেউ কেউ বলছেন, যেসব আওয়ামী লীগ নেতার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে তাদের নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে পরামর্শ দিচ্ছেন। কেননা, ছাত্র-জনতার অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে কাউকেই কোনো সুযোগ-সুবিধা দেওয়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন তারা। আত্মীয়তা আর ব্যবসায়িক সূত্রে যেসব আওয়ামী নেতার সঙ্গে বিএনপির নেতৃবৃন্দের সম্পর্ক রয়েছে তারা মনে করছেন, নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা হলে বিএনপির পক্ষ নিয়ে তারা মাঠে নামবেন।

তবে সবচেয়ে বিপজ্জনক হলো, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বা জাতীয় নাগরিক কমিটিতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মীদের অনুপ্রবেশ। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ছাত্রলীগের একজন কর্মী জানান, জুলাই বিপ্লবের আগে আমাদের ভিতরে তারা যেভাবে প্রবেশ করেছিল, আমাদেরও তাদের মতো করে তাদের সংগঠনে প্রবেশ করার নিদের্শনা রয়েছে। সেভাবেই কাজ করছি।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন মোহাম্মদ কায়কোবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের লোকদের নতুন করে বিএনপির কর্মী হওয়ার সুযোগ নেই। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছেন, যারা বিএনপির নেতা-কর্মীদের হত্যা করেছে, হামলা-মামলা দিয়ে নির্যাতন করেছে, তারা কোনোভাবে যেন বিএনপিতে প্রবেশ করতে না পারে। সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, যারা নতুন দল ঘোষণার কথা বলছে, তাদের সঙ্গেই আঁতাত করছে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের লোকজন। এমনটি আমি আমার এলাকা কুমিল্লার মুরাদনগরে দেখতে পাচ্ছি। বিএনপিতে তাদের কোনো স্থান হবে না

এ প্রসঙ্গে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিদের্শনা দিয়েছেন, প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর নতুন করে দলে যোগদান করা যাবে না। বিশেষ করে চিহ্নিত ফ্যাস্টিট আওয়ামী লীগ ও দলটির সহযোগীদের জন্য বিএনপির দরজা বন্ধ। তৃণমূলেও সেই ম্যাসেজ পৌঁছানো হয়েছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক রেজওয়ান আহমেদ রিফাত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানে যারা আমাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল তাদের আমাদের কমিটিতে স্থান দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তার পরও কেউ যদি নাম-পরিচয় গোপন রেখে ঢুকে পড়ে এবং কারও বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ওঠে, সে ক্ষেত্রে আমাদের সেলগুলো রয়েছে তাদের মাধ্যমে যাচাই করে আমরা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছি।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন