শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

৫ ফেব্রুয়ারি ছিল স্বৈরাচার পতনের ছয় মাস পূর্তি। ওই দিন আকস্মিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন। তার এই সিদ্ধান্ত মুহূর্তে ছাত্র-জনতা এবং জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বুলডোজার অভিযান। ঘোষণা করা হয়, ৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। রাত ৯টায় অনলাইনে শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল। রাত ৯টার আগেই ছাত্র-জনতা জমায়েত হয় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাসভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ার কর্মসূচিতে। ৯টায় শেখ হাসিনার ভাষণের আগেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় ছাত্র-জনতা। পতিত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সব ক্ষোভ যেন আঁচড়ে পড়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। ভাঙাচোরা এবং আগুনে পোড়া ধানমন্ডি ৩২ নম্বরকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেওয়া হয়। গভীর রাতে আসে বুলডোজার। রীতিমতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ৩২ নম্বরের বাড়িটি। এখানেই ঘটনার শেষ হয়নি। গত বছরের ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পরপর যেভাবে বিভিন্ন স্থাপনা এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর বাসায় আক্রমণ করা হয়েছিল, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ঠিক একই কায়দায় সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসায় আক্রমণ চালানো হয় আবারও। এর মধ্যে অনেক সুযোগসন্ধানী লুটপাটেও মেতে ওঠেন। তারা বিভিন্ন অপরাধ কর্মে নিজেদের জড়িয়ে ফেলেন। অতি উৎসাহী কেউ কেউ সংখ্যালঘুদের হুমকি দেন। সংখ্যালঘুরা আতঙ্কে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সারা দেশে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি জুড়ে চলে এই তান্ডব।

গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে তিন দিন কোনো সরকার ছিল না। পুলিশ বাহিনী কোনো দায়িত্ব পালন করেনি। কাজেই সে সময় সারা দেশে যে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং নৈরাজ্য হয়েছিল তার একটি ব্যাখ্যা দেওয়া যেতেই পারে। সরকার বিভিন্ন অবস্থায় একটি স্বৈরাচারের পতনের পর জনরোষ এবং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটতেই পারে। কিন্তু এই সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। পুলিশ বাহিনী ঠিকঠাক মতো কাজ করছে না। জনজীবনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটেনি। খুন, রাহাজানি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সীমাহীন অবনতি একটি নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠিক এরকম সময়ে বুলডোজার অভিযানের নামে সারা দেশে যে তান্ডব এবং নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো, তাতে কার লাভ হলো? এর ফলে পতিত স্বৈরাচার এবং তার সহযোগী গোষ্ঠী প্রতিবিপ্লবের সুযোগ পেল। এরকম নিয়ন্ত্রণহীন কাজের ফলে হিতে বিপরীত ফল হতে পারে, তার প্রমাণ ঘটল গাজীপুরে। নৈরাজ্যের সুযোগ নিল পরাজিত শক্তি। তারা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এই ঘটনার পর সারা দেশে শুরু হয়েছে ডেভিল হান্ট অপারেশন। ডেভিল হান্ট কি পারবে সত্যিকারের ডেভিলদের আইনের আওতায় আনতে? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে প্রতিবিপ্লব ঠেকাতে? দুই দিন সারা দেশে নিয়ন্ত্রণহীন তান্ডবের পর প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি দায়িত্বশীল বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দলটির নেতা এবং অন্য কারও সম্পত্তিতে হামলা না চালানোর জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত সম্পত্তি এবং ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে আর কোনো হামলা হবে না তা নিশ্চিত করা হবে। যে সব ব্যক্তি হামলা চালিয়েছে তাদের নিবৃত্ত হওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান জানান। প্রধান উপদেষ্টার এই বক্তব্যের ঠিক কিছুক্ষণ পরেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়। এই বৈঠকে লন্ডন থেকে যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া। এই বৈঠকে দেশজুড়ে চলমান নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির বিএনপির সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, গণঅভ্যুত্থানের ছয় মাস পর এ ধরনের ঘটনা ঘটার সুযোগ নেই। এটা নির্বাচন প্রলম্বিত করার ষড়যন্ত্র। বিভিন্ন জায়গায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের কারণে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে তার দায় অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বর্তায়। সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলেও বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই অভিমত ব্যক্ত করা হয়। ঠিক একই সময়ে দেশের ২৬ জন বিশিষ্ট নাগরিক এক বিবৃতিতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তাঁরা বিবৃতিতে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সম্পূর্ণ জ্ঞাতসারে বাড়িটি ধ্বংস করা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ঘটনার পরবর্তীতে একটি বিবৃতি দিয়ে দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির ঘটনায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপরই অনেকাংশে বর্তায়। এসব ঘটনার বিচার দাবি করেন বুদ্ধিজীবীরা।

প্রশ্ন উঠেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস পর যখন দেশ একটি নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, তখন সারা দেশে এরকম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে কার লাভ হলো? এ ধরনের ঘটনা দেশকে কোন পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে? এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, ভারতে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করছেন। তিনি এবং তার লুটেরা বাহিনী সীমাহীন লুটপাট এবং দুর্নীতি করে বিদেশে আরাম-আয়েশের জীবনযাপন করছেন। হাজার হাজার কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার করে তারা নিরাপদ দূরত্বে থেকে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। নিরীহ কর্মীদের উসকে দিচ্ছেন। একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের কোনো শীর্ষ নেতাই এখন দেশে নেই। যারা দেশে ছিলেন তারা প্রায় সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। এরকম পরিস্থিতিতে নিজের আত্মসমালোচনা এবং আত্মশুদ্ধি ছাড়া আওয়ামী লীগ যেভাবে আবার নতুন করে দেশে একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে, তা দুর্ভাগ্যজনক। বোঝাই যায়, আওয়ামী লীগ বাস্তবতা থেকে বহুদূরে। গুজব আর অপপ্রচারে ভর করে দেশে একটি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে মরিয়া। এজন্য তারা যে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পেতেছে সেই পাতা ফাঁদে কি তাহলে বুঝে না বুঝে পা দিচ্ছে অতি উৎসাহীরা?

আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি, ৫ ফেব্রুয়ারি বুলডোজারের এই কর্মসূচি এবং সারা দেশে বহু নৈরাজ্য ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ তান্ডবের ফলে কার লাভ হলো? আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশই দেশে নেই। অধিকাংশ বাড়ি ৫ আগস্টে আক্রান্ত হয়েছিল। এবার দ্বিতীয়বারের মতো আক্রান্ত হলো। শুধু তোফায়েল আহমেদসহ দুএকজনের বাড়ি নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে। এ রকম আক্রমণে যাদের বাড়িঘর আক্রান্ত হয়েছে, তাদের খুব একটা ক্ষতি হয়েছে বলে মনে হয় না। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর ৫ আগস্টেই জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তারপরও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নতুন করে বুলডোজার কর্মসূচি দেওয়ার অর্থ কী? এর ফলে সবচেয়ে যে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটি ঘটেছে, যারা গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের একদলীয় ফ্যাসিস্ট শাসনে বিরক্ত ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগের সমালোচনায় মুখর ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগকে রীতিমতো ঘৃণা করতেন, তাঁরাও বিরক্ত হয়েছেন। তাঁরাও এই নৈরাজ্য পছন্দ করেননি। বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যাঁরা ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাস্তায় নেমে এসেছিলেন এবং স্বৈরাচারের পতনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন, তারা এই ঘটনায় বিরক্ত, হতবাক।

৫ আগস্টের পর থেকে আওয়ামী লীগ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে একটি বিষয় প্রচার করার চেষ্টা করছে, তা হলো বাংলাদেশে জঙ্গিরা সরকার দখল করেছে। দেশে এখন জঙ্গিদের কর্তৃত্ব চলছে। জঙ্গিরাই দেশে অঘোষিত নিয়ন্ত্রক। বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ ধরনের প্রচারণা একটু খোঁজ নিলেই চোখে পড়ে। ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যমও বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে বলে নিরন্তর প্রচারণা করছে। এই বাস্তবতায় যখন ৫ ফেব্রুয়ারিতে এ ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হলো তখন এই বার্তাগুলোই শক্ত ভিত্তি পেল। ৫ ফেব্রুয়ারিতে যেভাবে ৩২ নম্বরে বুলডোজার আক্রমণ করা হয়েছে, যেভাবে সারা দেশে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে তাতে আওয়ামী লীগের প্রচারণারই একটি শক্ত ভিত্তি পেল কিনা ভেবে দেখতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা- গত বছরের ৮ আগস্ট থেকে একটি বিপুল জনপ্রিয়, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং সবার আস্থার প্রতীক হিসেবে পরিচিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব পেয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো নানা রকম সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতিতে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি যে ঘটনা ঘটল তাতে সরকারের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনিতেই নাজুক। তারপরও পুলিশ, সেনা বাহিনীর উপস্থিতিতে যেভাবে দিনভর তান্ডব চলল এবং পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সদস্যরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল, তাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হলো। তারা দেখল, কিছু লোক জড়ো হয়ে যে কোনো জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করা করা যায়। এই ধারায় যদি প্রতিশোধ এবং প্রতিহিংসা প্রবণতায় উন্মাদ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ব্যক্তিগত ক্ষোভ এবং আক্রোশ মেটানোর জন্য একে অন্যের সম্পদ ধ্বংসের খেলায় মেতে ওঠে; তাহলে এই সরকার বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যার একঝলক দেখলাম গাজীপুরে।

এখন যে কোনো দায়িত্বজ্ঞানহীন হঠকারিতা প্রতিবিপ্লবের পথ উন্মুক্ত করবে। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির নৈরাজ্য সবচেয়ে বড় ক্ষতি করল গণতন্ত্রের অভিযাত্রাকে। দেশকে দ্রুত নির্বাচন করে গণতন্ত্রের পথে নিয়ে যাওয়াটা এই সরকারের প্রধান কাজ। এমনিতেই কাজটি করতে গিয়ে নানারকম সমস্যা এবং দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকার হিমশিম খাচ্ছে। তার মধ্যে এ ঘটনা গণতন্ত্রের পথকেই বন্ধুর করে তুলল বলে অনেকেই মনে করেন। সবচেয়ে বড় কথা, এই ঘটনায় আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল সরকারের দক্ষতা নিয়ে। এটি সরকারের জন্য বড় ধরনের একটি নেতিবাচক দিক বলে আমি মনে করি। এই নৈরাজ্য থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো লাভ হয়নি। জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতারও লাভ হয়নি। লাভ হয়েছে আওয়ামী লীগের। এই বোধদয় আমাদের যত দ্রুত হবে, তত আমাদের মঙ্গল।

যেকোনো বিপ্লবের পর একটি প্রতিবিপ্লবের চেষ্টা হয়। কোথাও সফল হয়, কোথাও ব্যর্থ হয়। আরব বসন্ত সফল হয়নি। ২০১০ সালে তিউনিশিয়ার গণবিপ্লবের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল তা ছড়িয়ে পড়ে মিসর, লিবিয়া, ইয়েমেনসহ বহু দেশে। কিন্তু এসব অনেক দেশেই বিপ্লবের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। মিসরে ঘটে প্রতিবিপ্লব। প্রতিবিপ্লব সফল হলে বিপ্লবের নায়কদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। গলাটিপে হত্যা করা হয় বিপ্লবের স্বপ্ন। তাই অনেকে বলেন, বিপ্লব সংঘটনের চেয়ে প্রতিবিপ্লব ঠেকানো, বিপ্লবকে সংহত করা বেশি চ্যালেঞ্জিং। ৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে ঘটনাবলী দেখে আমার মনে হয়েছে, আমরা কি একটি প্রতিবিপ্লবের সামনে দাঁড়িয়ে? বাংলাদেশে ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ছিল একটি বিপ্লব। এটি কেবল একটি সরকার পতনের আন্দোলন ছিল না, ছিল একটি ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ। এটি ছিল রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তনের আকাক্সক্ষা, একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে জীবন দিয়েছিল হাজারো ছাত্র তরুণ। কিন্তু বিপ্লবের ছয় মাস পর অজানা শঙ্কায় দেশ। চারপাশে প্রতিদিন নানা আন্দোলন। চারপাশে নানা গুঞ্জন, গুজব। এর মধ্যেই পরাজিত শক্তি সংঘটিত হচ্ছে, মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে নতুন করে। সাধারণ মানুষ অস্থির, রীতিমতো দিশাহারা। দেশে কি একটি প্রতিবিপ্লব আসন্ন? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে ডেভিল বধ করতে?

লেখক: নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে