শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

৫ ফেব্রুয়ারি ছিল স্বৈরাচার পতনের ছয় মাস পূর্তি। ওই দিন আকস্মিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন। তার এই সিদ্ধান্ত মুহূর্তে ছাত্র-জনতা এবং জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বুলডোজার অভিযান। ঘোষণা করা হয়, ৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। রাত ৯টায় অনলাইনে শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল। রাত ৯টার আগেই ছাত্র-জনতা জমায়েত হয় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাসভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ার কর্মসূচিতে। ৯টায় শেখ হাসিনার ভাষণের আগেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় ছাত্র-জনতা। পতিত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সব ক্ষোভ যেন আঁচড়ে পড়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। ভাঙাচোরা এবং আগুনে পোড়া ধানমন্ডি ৩২ নম্বরকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেওয়া হয়। গভীর রাতে আসে বুলডোজার। রীতিমতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ৩২ নম্বরের বাড়িটি। এখানেই ঘটনার শেষ হয়নি। গত বছরের ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পরপর যেভাবে বিভিন্ন স্থাপনা এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর বাসায় আক্রমণ করা হয়েছিল, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ঠিক একই কায়দায় সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসায় আক্রমণ চালানো হয় আবারও। এর মধ্যে অনেক সুযোগসন্ধানী লুটপাটেও মেতে ওঠেন। তারা বিভিন্ন অপরাধ কর্মে নিজেদের জড়িয়ে ফেলেন। অতি উৎসাহী কেউ কেউ সংখ্যালঘুদের হুমকি দেন। সংখ্যালঘুরা আতঙ্কে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সারা দেশে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি জুড়ে চলে এই তান্ডব।

গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে তিন দিন কোনো সরকার ছিল না। পুলিশ বাহিনী কোনো দায়িত্ব পালন করেনি। কাজেই সে সময় সারা দেশে যে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং নৈরাজ্য হয়েছিল তার একটি ব্যাখ্যা দেওয়া যেতেই পারে। সরকার বিভিন্ন অবস্থায় একটি স্বৈরাচারের পতনের পর জনরোষ এবং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটতেই পারে। কিন্তু এই সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। পুলিশ বাহিনী ঠিকঠাক মতো কাজ করছে না। জনজীবনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটেনি। খুন, রাহাজানি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সীমাহীন অবনতি একটি নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠিক এরকম সময়ে বুলডোজার অভিযানের নামে সারা দেশে যে তান্ডব এবং নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো, তাতে কার লাভ হলো? এর ফলে পতিত স্বৈরাচার এবং তার সহযোগী গোষ্ঠী প্রতিবিপ্লবের সুযোগ পেল। এরকম নিয়ন্ত্রণহীন কাজের ফলে হিতে বিপরীত ফল হতে পারে, তার প্রমাণ ঘটল গাজীপুরে। নৈরাজ্যের সুযোগ নিল পরাজিত শক্তি। তারা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এই ঘটনার পর সারা দেশে শুরু হয়েছে ডেভিল হান্ট অপারেশন। ডেভিল হান্ট কি পারবে সত্যিকারের ডেভিলদের আইনের আওতায় আনতে? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে প্রতিবিপ্লব ঠেকাতে? দুই দিন সারা দেশে নিয়ন্ত্রণহীন তান্ডবের পর প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি দায়িত্বশীল বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দলটির নেতা এবং অন্য কারও সম্পত্তিতে হামলা না চালানোর জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত সম্পত্তি এবং ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে আর কোনো হামলা হবে না তা নিশ্চিত করা হবে। যে সব ব্যক্তি হামলা চালিয়েছে তাদের নিবৃত্ত হওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান জানান। প্রধান উপদেষ্টার এই বক্তব্যের ঠিক কিছুক্ষণ পরেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়। এই বৈঠকে লন্ডন থেকে যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া। এই বৈঠকে দেশজুড়ে চলমান নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির বিএনপির সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, গণঅভ্যুত্থানের ছয় মাস পর এ ধরনের ঘটনা ঘটার সুযোগ নেই। এটা নির্বাচন প্রলম্বিত করার ষড়যন্ত্র। বিভিন্ন জায়গায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের কারণে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে তার দায় অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বর্তায়। সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলেও বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই অভিমত ব্যক্ত করা হয়। ঠিক একই সময়ে দেশের ২৬ জন বিশিষ্ট নাগরিক এক বিবৃতিতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তাঁরা বিবৃতিতে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সম্পূর্ণ জ্ঞাতসারে বাড়িটি ধ্বংস করা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ঘটনার পরবর্তীতে একটি বিবৃতি দিয়ে দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির ঘটনায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপরই অনেকাংশে বর্তায়। এসব ঘটনার বিচার দাবি করেন বুদ্ধিজীবীরা।

প্রশ্ন উঠেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস পর যখন দেশ একটি নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, তখন সারা দেশে এরকম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে কার লাভ হলো? এ ধরনের ঘটনা দেশকে কোন পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে? এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, ভারতে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করছেন। তিনি এবং তার লুটেরা বাহিনী সীমাহীন লুটপাট এবং দুর্নীতি করে বিদেশে আরাম-আয়েশের জীবনযাপন করছেন। হাজার হাজার কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার করে তারা নিরাপদ দূরত্বে থেকে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। নিরীহ কর্মীদের উসকে দিচ্ছেন। একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের কোনো শীর্ষ নেতাই এখন দেশে নেই। যারা দেশে ছিলেন তারা প্রায় সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। এরকম পরিস্থিতিতে নিজের আত্মসমালোচনা এবং আত্মশুদ্ধি ছাড়া আওয়ামী লীগ যেভাবে আবার নতুন করে দেশে একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে, তা দুর্ভাগ্যজনক। বোঝাই যায়, আওয়ামী লীগ বাস্তবতা থেকে বহুদূরে। গুজব আর অপপ্রচারে ভর করে দেশে একটি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে মরিয়া। এজন্য তারা যে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পেতেছে সেই পাতা ফাঁদে কি তাহলে বুঝে না বুঝে পা দিচ্ছে অতি উৎসাহীরা?

আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি, ৫ ফেব্রুয়ারি বুলডোজারের এই কর্মসূচি এবং সারা দেশে বহু নৈরাজ্য ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ তান্ডবের ফলে কার লাভ হলো? আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশই দেশে নেই। অধিকাংশ বাড়ি ৫ আগস্টে আক্রান্ত হয়েছিল। এবার দ্বিতীয়বারের মতো আক্রান্ত হলো। শুধু তোফায়েল আহমেদসহ দুএকজনের বাড়ি নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে। এ রকম আক্রমণে যাদের বাড়িঘর আক্রান্ত হয়েছে, তাদের খুব একটা ক্ষতি হয়েছে বলে মনে হয় না। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর ৫ আগস্টেই জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তারপরও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নতুন করে বুলডোজার কর্মসূচি দেওয়ার অর্থ কী? এর ফলে সবচেয়ে যে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটি ঘটেছে, যারা গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের একদলীয় ফ্যাসিস্ট শাসনে বিরক্ত ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগের সমালোচনায় মুখর ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগকে রীতিমতো ঘৃণা করতেন, তাঁরাও বিরক্ত হয়েছেন। তাঁরাও এই নৈরাজ্য পছন্দ করেননি। বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যাঁরা ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাস্তায় নেমে এসেছিলেন এবং স্বৈরাচারের পতনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন, তারা এই ঘটনায় বিরক্ত, হতবাক।

৫ আগস্টের পর থেকে আওয়ামী লীগ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে একটি বিষয় প্রচার করার চেষ্টা করছে, তা হলো বাংলাদেশে জঙ্গিরা সরকার দখল করেছে। দেশে এখন জঙ্গিদের কর্তৃত্ব চলছে। জঙ্গিরাই দেশে অঘোষিত নিয়ন্ত্রক। বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ ধরনের প্রচারণা একটু খোঁজ নিলেই চোখে পড়ে। ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যমও বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে বলে নিরন্তর প্রচারণা করছে। এই বাস্তবতায় যখন ৫ ফেব্রুয়ারিতে এ ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হলো তখন এই বার্তাগুলোই শক্ত ভিত্তি পেল। ৫ ফেব্রুয়ারিতে যেভাবে ৩২ নম্বরে বুলডোজার আক্রমণ করা হয়েছে, যেভাবে সারা দেশে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে তাতে আওয়ামী লীগের প্রচারণারই একটি শক্ত ভিত্তি পেল কিনা ভেবে দেখতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা- গত বছরের ৮ আগস্ট থেকে একটি বিপুল জনপ্রিয়, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং সবার আস্থার প্রতীক হিসেবে পরিচিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব পেয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো নানা রকম সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতিতে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি যে ঘটনা ঘটল তাতে সরকারের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনিতেই নাজুক। তারপরও পুলিশ, সেনা বাহিনীর উপস্থিতিতে যেভাবে দিনভর তান্ডব চলল এবং পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সদস্যরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল, তাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হলো। তারা দেখল, কিছু লোক জড়ো হয়ে যে কোনো জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করা করা যায়। এই ধারায় যদি প্রতিশোধ এবং প্রতিহিংসা প্রবণতায় উন্মাদ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ব্যক্তিগত ক্ষোভ এবং আক্রোশ মেটানোর জন্য একে অন্যের সম্পদ ধ্বংসের খেলায় মেতে ওঠে; তাহলে এই সরকার বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যার একঝলক দেখলাম গাজীপুরে।

এখন যে কোনো দায়িত্বজ্ঞানহীন হঠকারিতা প্রতিবিপ্লবের পথ উন্মুক্ত করবে। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির নৈরাজ্য সবচেয়ে বড় ক্ষতি করল গণতন্ত্রের অভিযাত্রাকে। দেশকে দ্রুত নির্বাচন করে গণতন্ত্রের পথে নিয়ে যাওয়াটা এই সরকারের প্রধান কাজ। এমনিতেই কাজটি করতে গিয়ে নানারকম সমস্যা এবং দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকার হিমশিম খাচ্ছে। তার মধ্যে এ ঘটনা গণতন্ত্রের পথকেই বন্ধুর করে তুলল বলে অনেকেই মনে করেন। সবচেয়ে বড় কথা, এই ঘটনায় আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল সরকারের দক্ষতা নিয়ে। এটি সরকারের জন্য বড় ধরনের একটি নেতিবাচক দিক বলে আমি মনে করি। এই নৈরাজ্য থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো লাভ হয়নি। জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতারও লাভ হয়নি। লাভ হয়েছে আওয়ামী লীগের। এই বোধদয় আমাদের যত দ্রুত হবে, তত আমাদের মঙ্গল।

যেকোনো বিপ্লবের পর একটি প্রতিবিপ্লবের চেষ্টা হয়। কোথাও সফল হয়, কোথাও ব্যর্থ হয়। আরব বসন্ত সফল হয়নি। ২০১০ সালে তিউনিশিয়ার গণবিপ্লবের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল তা ছড়িয়ে পড়ে মিসর, লিবিয়া, ইয়েমেনসহ বহু দেশে। কিন্তু এসব অনেক দেশেই বিপ্লবের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। মিসরে ঘটে প্রতিবিপ্লব। প্রতিবিপ্লব সফল হলে বিপ্লবের নায়কদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। গলাটিপে হত্যা করা হয় বিপ্লবের স্বপ্ন। তাই অনেকে বলেন, বিপ্লব সংঘটনের চেয়ে প্রতিবিপ্লব ঠেকানো, বিপ্লবকে সংহত করা বেশি চ্যালেঞ্জিং। ৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে ঘটনাবলী দেখে আমার মনে হয়েছে, আমরা কি একটি প্রতিবিপ্লবের সামনে দাঁড়িয়ে? বাংলাদেশে ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ছিল একটি বিপ্লব। এটি কেবল একটি সরকার পতনের আন্দোলন ছিল না, ছিল একটি ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ। এটি ছিল রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তনের আকাক্সক্ষা, একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে জীবন দিয়েছিল হাজারো ছাত্র তরুণ। কিন্তু বিপ্লবের ছয় মাস পর অজানা শঙ্কায় দেশ। চারপাশে প্রতিদিন নানা আন্দোলন। চারপাশে নানা গুঞ্জন, গুজব। এর মধ্যেই পরাজিত শক্তি সংঘটিত হচ্ছে, মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে নতুন করে। সাধারণ মানুষ অস্থির, রীতিমতো দিশাহারা। দেশে কি একটি প্রতিবিপ্লব আসন্ন? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে ডেভিল বধ করতে?

লেখক: নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি
দ্রুত বাড়ছে আমদানি ব্যয়, বাণিজ্য ঘাটতি ২৩ শতাংশ বৃদ্ধি

২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু
টাঙ্গাইলে ৭ দিনব্যাপী ভাসানী মেলা শুরু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী
গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভেনেজুয়েলার সেনাবাহিনী

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা
টিকা না দেওয়ায় দল থেকে বাদ পড়লেন তিন আর্জেন্টাইন তারকা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত
ভারতের ছত্তিশগড়ে তুমুল সংঘর্ষ, ছয় মাওবাদী নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য
মঙ্গলগ্রহে একসময় ছিল জীবনের উপযোগী হ্রদ: নাসার নতুন তথ্য

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন
৪৯তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে উত্তীর্ণ ৬৬৮ জন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ
স্থায়ী ২২ বিচারপতির শপথ আজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
কক্সবাজারে ১ লাখ ৬০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা
চাঁদেই লুকিয়ে আছে ভিনগ্রহীদের চিহ্ন, বিজ্ঞানীর ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?
দিল্লির গাড়ি বিস্ফোরণ কি আত্মঘাতী হামলা ছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা