শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

৫ ফেব্রুয়ারি ছিল স্বৈরাচার পতনের ছয় মাস পূর্তি। ওই দিন আকস্মিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন। তার এই সিদ্ধান্ত মুহূর্তে ছাত্র-জনতা এবং জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বুলডোজার অভিযান। ঘোষণা করা হয়, ৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। রাত ৯টায় অনলাইনে শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল। রাত ৯টার আগেই ছাত্র-জনতা জমায়েত হয় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাসভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ার কর্মসূচিতে। ৯টায় শেখ হাসিনার ভাষণের আগেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় ছাত্র-জনতা। পতিত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সব ক্ষোভ যেন আঁচড়ে পড়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। ভাঙাচোরা এবং আগুনে পোড়া ধানমন্ডি ৩২ নম্বরকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেওয়া হয়। গভীর রাতে আসে বুলডোজার। রীতিমতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ৩২ নম্বরের বাড়িটি। এখানেই ঘটনার শেষ হয়নি। গত বছরের ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পরপর যেভাবে বিভিন্ন স্থাপনা এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর বাসায় আক্রমণ করা হয়েছিল, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ঠিক একই কায়দায় সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসায় আক্রমণ চালানো হয় আবারও। এর মধ্যে অনেক সুযোগসন্ধানী লুটপাটেও মেতে ওঠেন। তারা বিভিন্ন অপরাধ কর্মে নিজেদের জড়িয়ে ফেলেন। অতি উৎসাহী কেউ কেউ সংখ্যালঘুদের হুমকি দেন। সংখ্যালঘুরা আতঙ্কে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সারা দেশে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি জুড়ে চলে এই তান্ডব।

গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে তিন দিন কোনো সরকার ছিল না। পুলিশ বাহিনী কোনো দায়িত্ব পালন করেনি। কাজেই সে সময় সারা দেশে যে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং নৈরাজ্য হয়েছিল তার একটি ব্যাখ্যা দেওয়া যেতেই পারে। সরকার বিভিন্ন অবস্থায় একটি স্বৈরাচারের পতনের পর জনরোষ এবং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটতেই পারে। কিন্তু এই সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। পুলিশ বাহিনী ঠিকঠাক মতো কাজ করছে না। জনজীবনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটেনি। খুন, রাহাজানি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সীমাহীন অবনতি একটি নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠিক এরকম সময়ে বুলডোজার অভিযানের নামে সারা দেশে যে তান্ডব এবং নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো, তাতে কার লাভ হলো? এর ফলে পতিত স্বৈরাচার এবং তার সহযোগী গোষ্ঠী প্রতিবিপ্লবের সুযোগ পেল। এরকম নিয়ন্ত্রণহীন কাজের ফলে হিতে বিপরীত ফল হতে পারে, তার প্রমাণ ঘটল গাজীপুরে। নৈরাজ্যের সুযোগ নিল পরাজিত শক্তি। তারা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এই ঘটনার পর সারা দেশে শুরু হয়েছে ডেভিল হান্ট অপারেশন। ডেভিল হান্ট কি পারবে সত্যিকারের ডেভিলদের আইনের আওতায় আনতে? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে প্রতিবিপ্লব ঠেকাতে? দুই দিন সারা দেশে নিয়ন্ত্রণহীন তান্ডবের পর প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি দায়িত্বশীল বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দলটির নেতা এবং অন্য কারও সম্পত্তিতে হামলা না চালানোর জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত সম্পত্তি এবং ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে আর কোনো হামলা হবে না তা নিশ্চিত করা হবে। যে সব ব্যক্তি হামলা চালিয়েছে তাদের নিবৃত্ত হওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান জানান। প্রধান উপদেষ্টার এই বক্তব্যের ঠিক কিছুক্ষণ পরেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়। এই বৈঠকে লন্ডন থেকে যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া। এই বৈঠকে দেশজুড়ে চলমান নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির বিএনপির সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, গণঅভ্যুত্থানের ছয় মাস পর এ ধরনের ঘটনা ঘটার সুযোগ নেই। এটা নির্বাচন প্রলম্বিত করার ষড়যন্ত্র। বিভিন্ন জায়গায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের কারণে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে তার দায় অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বর্তায়। সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলেও বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই অভিমত ব্যক্ত করা হয়। ঠিক একই সময়ে দেশের ২৬ জন বিশিষ্ট নাগরিক এক বিবৃতিতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তাঁরা বিবৃতিতে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সম্পূর্ণ জ্ঞাতসারে বাড়িটি ধ্বংস করা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ঘটনার পরবর্তীতে একটি বিবৃতি দিয়ে দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির ঘটনায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপরই অনেকাংশে বর্তায়। এসব ঘটনার বিচার দাবি করেন বুদ্ধিজীবীরা।

প্রশ্ন উঠেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস পর যখন দেশ একটি নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, তখন সারা দেশে এরকম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে কার লাভ হলো? এ ধরনের ঘটনা দেশকে কোন পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে? এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, ভারতে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করছেন। তিনি এবং তার লুটেরা বাহিনী সীমাহীন লুটপাট এবং দুর্নীতি করে বিদেশে আরাম-আয়েশের জীবনযাপন করছেন। হাজার হাজার কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার করে তারা নিরাপদ দূরত্বে থেকে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। নিরীহ কর্মীদের উসকে দিচ্ছেন। একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের কোনো শীর্ষ নেতাই এখন দেশে নেই। যারা দেশে ছিলেন তারা প্রায় সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। এরকম পরিস্থিতিতে নিজের আত্মসমালোচনা এবং আত্মশুদ্ধি ছাড়া আওয়ামী লীগ যেভাবে আবার নতুন করে দেশে একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে, তা দুর্ভাগ্যজনক। বোঝাই যায়, আওয়ামী লীগ বাস্তবতা থেকে বহুদূরে। গুজব আর অপপ্রচারে ভর করে দেশে একটি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে মরিয়া। এজন্য তারা যে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পেতেছে সেই পাতা ফাঁদে কি তাহলে বুঝে না বুঝে পা দিচ্ছে অতি উৎসাহীরা?

আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি, ৫ ফেব্রুয়ারি বুলডোজারের এই কর্মসূচি এবং সারা দেশে বহু নৈরাজ্য ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ তান্ডবের ফলে কার লাভ হলো? আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশই দেশে নেই। অধিকাংশ বাড়ি ৫ আগস্টে আক্রান্ত হয়েছিল। এবার দ্বিতীয়বারের মতো আক্রান্ত হলো। শুধু তোফায়েল আহমেদসহ দুএকজনের বাড়ি নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে। এ রকম আক্রমণে যাদের বাড়িঘর আক্রান্ত হয়েছে, তাদের খুব একটা ক্ষতি হয়েছে বলে মনে হয় না। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর ৫ আগস্টেই জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তারপরও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নতুন করে বুলডোজার কর্মসূচি দেওয়ার অর্থ কী? এর ফলে সবচেয়ে যে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটি ঘটেছে, যারা গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের একদলীয় ফ্যাসিস্ট শাসনে বিরক্ত ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগের সমালোচনায় মুখর ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগকে রীতিমতো ঘৃণা করতেন, তাঁরাও বিরক্ত হয়েছেন। তাঁরাও এই নৈরাজ্য পছন্দ করেননি। বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যাঁরা ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাস্তায় নেমে এসেছিলেন এবং স্বৈরাচারের পতনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন, তারা এই ঘটনায় বিরক্ত, হতবাক।

৫ আগস্টের পর থেকে আওয়ামী লীগ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে একটি বিষয় প্রচার করার চেষ্টা করছে, তা হলো বাংলাদেশে জঙ্গিরা সরকার দখল করেছে। দেশে এখন জঙ্গিদের কর্তৃত্ব চলছে। জঙ্গিরাই দেশে অঘোষিত নিয়ন্ত্রক। বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ ধরনের প্রচারণা একটু খোঁজ নিলেই চোখে পড়ে। ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যমও বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে বলে নিরন্তর প্রচারণা করছে। এই বাস্তবতায় যখন ৫ ফেব্রুয়ারিতে এ ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হলো তখন এই বার্তাগুলোই শক্ত ভিত্তি পেল। ৫ ফেব্রুয়ারিতে যেভাবে ৩২ নম্বরে বুলডোজার আক্রমণ করা হয়েছে, যেভাবে সারা দেশে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে তাতে আওয়ামী লীগের প্রচারণারই একটি শক্ত ভিত্তি পেল কিনা ভেবে দেখতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা- গত বছরের ৮ আগস্ট থেকে একটি বিপুল জনপ্রিয়, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং সবার আস্থার প্রতীক হিসেবে পরিচিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব পেয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো নানা রকম সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতিতে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি যে ঘটনা ঘটল তাতে সরকারের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনিতেই নাজুক। তারপরও পুলিশ, সেনা বাহিনীর উপস্থিতিতে যেভাবে দিনভর তান্ডব চলল এবং পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সদস্যরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল, তাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হলো। তারা দেখল, কিছু লোক জড়ো হয়ে যে কোনো জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করা করা যায়। এই ধারায় যদি প্রতিশোধ এবং প্রতিহিংসা প্রবণতায় উন্মাদ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ব্যক্তিগত ক্ষোভ এবং আক্রোশ মেটানোর জন্য একে অন্যের সম্পদ ধ্বংসের খেলায় মেতে ওঠে; তাহলে এই সরকার বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যার একঝলক দেখলাম গাজীপুরে।

এখন যে কোনো দায়িত্বজ্ঞানহীন হঠকারিতা প্রতিবিপ্লবের পথ উন্মুক্ত করবে। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির নৈরাজ্য সবচেয়ে বড় ক্ষতি করল গণতন্ত্রের অভিযাত্রাকে। দেশকে দ্রুত নির্বাচন করে গণতন্ত্রের পথে নিয়ে যাওয়াটা এই সরকারের প্রধান কাজ। এমনিতেই কাজটি করতে গিয়ে নানারকম সমস্যা এবং দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকার হিমশিম খাচ্ছে। তার মধ্যে এ ঘটনা গণতন্ত্রের পথকেই বন্ধুর করে তুলল বলে অনেকেই মনে করেন। সবচেয়ে বড় কথা, এই ঘটনায় আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল সরকারের দক্ষতা নিয়ে। এটি সরকারের জন্য বড় ধরনের একটি নেতিবাচক দিক বলে আমি মনে করি। এই নৈরাজ্য থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো লাভ হয়নি। জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতারও লাভ হয়নি। লাভ হয়েছে আওয়ামী লীগের। এই বোধদয় আমাদের যত দ্রুত হবে, তত আমাদের মঙ্গল।

যেকোনো বিপ্লবের পর একটি প্রতিবিপ্লবের চেষ্টা হয়। কোথাও সফল হয়, কোথাও ব্যর্থ হয়। আরব বসন্ত সফল হয়নি। ২০১০ সালে তিউনিশিয়ার গণবিপ্লবের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল তা ছড়িয়ে পড়ে মিসর, লিবিয়া, ইয়েমেনসহ বহু দেশে। কিন্তু এসব অনেক দেশেই বিপ্লবের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। মিসরে ঘটে প্রতিবিপ্লব। প্রতিবিপ্লব সফল হলে বিপ্লবের নায়কদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। গলাটিপে হত্যা করা হয় বিপ্লবের স্বপ্ন। তাই অনেকে বলেন, বিপ্লব সংঘটনের চেয়ে প্রতিবিপ্লব ঠেকানো, বিপ্লবকে সংহত করা বেশি চ্যালেঞ্জিং। ৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে ঘটনাবলী দেখে আমার মনে হয়েছে, আমরা কি একটি প্রতিবিপ্লবের সামনে দাঁড়িয়ে? বাংলাদেশে ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ছিল একটি বিপ্লব। এটি কেবল একটি সরকার পতনের আন্দোলন ছিল না, ছিল একটি ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ। এটি ছিল রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তনের আকাক্সক্ষা, একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে জীবন দিয়েছিল হাজারো ছাত্র তরুণ। কিন্তু বিপ্লবের ছয় মাস পর অজানা শঙ্কায় দেশ। চারপাশে প্রতিদিন নানা আন্দোলন। চারপাশে নানা গুঞ্জন, গুজব। এর মধ্যেই পরাজিত শক্তি সংঘটিত হচ্ছে, মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে নতুন করে। সাধারণ মানুষ অস্থির, রীতিমতো দিশাহারা। দেশে কি একটি প্রতিবিপ্লব আসন্ন? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে ডেভিল বধ করতে?

লেখক: নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিচার বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
বিজেপি সরকারকে কড়া হুঁশিয়ারি
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার আগামী সপ্তাহে
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
মামদানি মেয়র হলে কমানো হবে ফান্ডিং
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
ভালো রাজনৈতিক সংস্কৃতি সুযোগ বাড়িয়ে দেবে
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
সর্বশেষ খবর
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

৪৮ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা