শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিবিপ্লবের শঙ্কা এবং ‘ডেভিল হান্ট’

৫ ফেব্রুয়ারি ছিল স্বৈরাচার পতনের ছয় মাস পূর্তি। ওই দিন আকস্মিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন। তার এই সিদ্ধান্ত মুহূর্তে ছাত্র-জনতা এবং জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে ক্ষুব্ধ করে তোলে। পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বুলডোজার অভিযান। ঘোষণা করা হয়, ৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে। রাত ৯টায় অনলাইনে শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার কথা ছিল। রাত ৯টার আগেই ছাত্র-জনতা জমায়েত হয় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাসভবন গুঁড়িয়ে দেওয়ার কর্মসূচিতে। ৯টায় শেখ হাসিনার ভাষণের আগেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় ছাত্র-জনতা। পতিত স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সব ক্ষোভ যেন আঁচড়ে পড়ে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে। ভাঙাচোরা এবং আগুনে পোড়া ধানমন্ডি ৩২ নম্বরকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেওয়া হয়। গভীর রাতে আসে বুলডোজার। রীতিমতো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ৩২ নম্বরের বাড়িটি। এখানেই ঘটনার শেষ হয়নি। গত বছরের ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের পরপর যেভাবে বিভিন্ন স্থাপনা এবং আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীর বাসায় আক্রমণ করা হয়েছিল, জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ঠিক একই কায়দায় সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বাসায় আক্রমণ চালানো হয় আবারও। এর মধ্যে অনেক সুযোগসন্ধানী লুটপাটেও মেতে ওঠেন। তারা বিভিন্ন অপরাধ কর্মে নিজেদের জড়িয়ে ফেলেন। অতি উৎসাহী কেউ কেউ সংখ্যালঘুদের হুমকি দেন। সংখ্যালঘুরা আতঙ্কে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সারা দেশে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি জুড়ে চলে এই তান্ডব।

গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারের পতনের পর দেশে তিন দিন কোনো সরকার ছিল না। পুলিশ বাহিনী কোনো দায়িত্ব পালন করেনি। কাজেই সে সময় সারা দেশে যে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং নৈরাজ্য হয়েছিল তার একটি ব্যাখ্যা দেওয়া যেতেই পারে। সরকার বিভিন্ন অবস্থায় একটি স্বৈরাচারের পতনের পর জনরোষ এবং ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটতেই পারে। কিন্তু এই সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস হয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি। পুলিশ বাহিনী ঠিকঠাক মতো কাজ করছে না। জনজীবনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা কাটেনি। খুন, রাহাজানি এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির সীমাহীন অবনতি একটি নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঠিক এরকম সময়ে বুলডোজার অভিযানের নামে সারা দেশে যে তান্ডব এবং নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো, তাতে কার লাভ হলো? এর ফলে পতিত স্বৈরাচার এবং তার সহযোগী গোষ্ঠী প্রতিবিপ্লবের সুযোগ পেল। এরকম নিয়ন্ত্রণহীন কাজের ফলে হিতে বিপরীত ফল হতে পারে, তার প্রমাণ ঘটল গাজীপুরে। নৈরাজ্যের সুযোগ নিল পরাজিত শক্তি। তারা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এই ঘটনার পর সারা দেশে শুরু হয়েছে ডেভিল হান্ট অপারেশন। ডেভিল হান্ট কি পারবে সত্যিকারের ডেভিলদের আইনের আওতায় আনতে? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে প্রতিবিপ্লব ঠেকাতে? দুই দিন সারা দেশে নিয়ন্ত্রণহীন তান্ডবের পর প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে একটি দায়িত্বশীল বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ দলটির নেতা এবং অন্য কারও সম্পত্তিতে হামলা না চালানোর জন্য আহ্বান জানান। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ত সম্পত্তি এবং ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে আর কোনো হামলা হবে না তা নিশ্চিত করা হবে। যে সব ব্যক্তি হামলা চালিয়েছে তাদের নিবৃত্ত হওয়ার জন্য প্রধান উপদেষ্টা আহ্বান জানান। প্রধান উপদেষ্টার এই বক্তব্যের ঠিক কিছুক্ষণ পরেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়। এই বৈঠকে লন্ডন থেকে যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া। এই বৈঠকে দেশজুড়ে চলমান নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির বিএনপির সমর্থন করে না বলে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, গণঅভ্যুত্থানের ছয় মাস পর এ ধরনের ঘটনা ঘটার সুযোগ নেই। এটা নির্বাচন প্রলম্বিত করার ষড়যন্ত্র। বিভিন্ন জায়গায় হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের কারণে যে পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে তার দায় অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বর্তায়। সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে বলেও বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এই অভিমত ব্যক্ত করা হয়। ঠিক একই সময়ে দেশের ২৬ জন বিশিষ্ট নাগরিক এক বিবৃতিতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তাঁরা বিবৃতিতে বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সম্পূর্ণ জ্ঞাতসারে বাড়িটি ধ্বংস করা হয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ঘটনার পরবর্তীতে একটি বিবৃতি দিয়ে দায় এড়ানোর সুযোগ নেই। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির ঘটনায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপরই অনেকাংশে বর্তায়। এসব ঘটনার বিচার দাবি করেন বুদ্ধিজীবীরা।

প্রশ্ন উঠেছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের ছয় মাস পর যখন দেশ একটি নির্বাচনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, তখন সারা দেশে এরকম নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে কার লাভ হলো? এ ধরনের ঘটনা দেশকে কোন পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে? এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে, ভারতে বসে সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করছেন। তিনি এবং তার লুটেরা বাহিনী সীমাহীন লুটপাট এবং দুর্নীতি করে বিদেশে আরাম-আয়েশের জীবনযাপন করছেন। হাজার হাজার কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার করে তারা নিরাপদ দূরত্বে থেকে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। নিরীহ কর্মীদের উসকে দিচ্ছেন। একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে আওয়ামী লীগ বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছে। অথচ আওয়ামী লীগের কোনো শীর্ষ নেতাই এখন দেশে নেই। যারা দেশে ছিলেন তারা প্রায় সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। এরকম পরিস্থিতিতে নিজের আত্মসমালোচনা এবং আত্মশুদ্ধি ছাড়া আওয়ামী লীগ যেভাবে আবার নতুন করে দেশে একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে, তা দুর্ভাগ্যজনক। বোঝাই যায়, আওয়ামী লীগ বাস্তবতা থেকে বহুদূরে। গুজব আর অপপ্রচারে ভর করে দেশে একটি নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে মরিয়া। এজন্য তারা যে ষড়যন্ত্রের ফাঁদ পেতেছে সেই পাতা ফাঁদে কি তাহলে বুঝে না বুঝে পা দিচ্ছে অতি উৎসাহীরা?

আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি, ৫ ফেব্রুয়ারি বুলডোজারের এই কর্মসূচি এবং সারা দেশে বহু নৈরাজ্য ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ তান্ডবের ফলে কার লাভ হলো? আওয়ামী লীগের যেসব নেতা-কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে, তাদের অধিকাংশই দেশে নেই। অধিকাংশ বাড়ি ৫ আগস্টে আক্রান্ত হয়েছিল। এবার দ্বিতীয়বারের মতো আক্রান্ত হলো। শুধু তোফায়েল আহমেদসহ দুএকজনের বাড়ি নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে। এ রকম আক্রমণে যাদের বাড়িঘর আক্রান্ত হয়েছে, তাদের খুব একটা ক্ষতি হয়েছে বলে মনে হয় না। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর ৫ আগস্টেই জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তারপরও ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে নতুন করে বুলডোজার কর্মসূচি দেওয়ার অর্থ কী? এর ফলে সবচেয়ে যে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাটি ঘটেছে, যারা গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের একদলীয় ফ্যাসিস্ট শাসনে বিরক্ত ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগের সমালোচনায় মুখর ছিলেন, যারা আওয়ামী লীগকে রীতিমতো ঘৃণা করতেন, তাঁরাও বিরক্ত হয়েছেন। তাঁরাও এই নৈরাজ্য পছন্দ করেননি। বিশেষ করে সাধারণ মানুষ যাঁরা ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে অকুতোভয় সৈনিকের মতো রাস্তায় নেমে এসেছিলেন এবং স্বৈরাচারের পতনের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়েছিলেন, তারা এই ঘটনায় বিরক্ত, হতবাক।

৫ আগস্টের পর থেকে আওয়ামী লীগ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে একটি বিষয় প্রচার করার চেষ্টা করছে, তা হলো বাংলাদেশে জঙ্গিরা সরকার দখল করেছে। দেশে এখন জঙ্গিদের কর্তৃত্ব চলছে। জঙ্গিরাই দেশে অঘোষিত নিয়ন্ত্রক। বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ ধরনের প্রচারণা একটু খোঁজ নিলেই চোখে পড়ে। ভারতের কিছু কিছু গণমাধ্যমও বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে বলে নিরন্তর প্রচারণা করছে। এই বাস্তবতায় যখন ৫ ফেব্রুয়ারিতে এ ধরনের নৈরাজ্য সৃষ্টি করা হলো তখন এই বার্তাগুলোই শক্ত ভিত্তি পেল। ৫ ফেব্রুয়ারিতে যেভাবে ৩২ নম্বরে বুলডোজার আক্রমণ করা হয়েছে, যেভাবে সারা দেশে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে তাতে আওয়ামী লীগের প্রচারণারই একটি শক্ত ভিত্তি পেল কিনা ভেবে দেখতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা- গত বছরের ৮ আগস্ট থেকে একটি বিপুল জনপ্রিয়, সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং সবার আস্থার প্রতীক হিসেবে পরিচিত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব পেয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখনো নানা রকম সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। এ রকম পরিস্থিতিতে ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারি যে ঘটনা ঘটল তাতে সরকারের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এমনিতেই নাজুক। তারপরও পুলিশ, সেনা বাহিনীর উপস্থিতিতে যেভাবে দিনভর তান্ডব চলল এবং পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সদস্যরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখল, তাতে নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ তৈরি হলো। তারা দেখল, কিছু লোক জড়ো হয়ে যে কোনো জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করা করা যায়। এই ধারায় যদি প্রতিশোধ এবং প্রতিহিংসা প্রবণতায় উন্মাদ কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ব্যক্তিগত ক্ষোভ এবং আক্রোশ মেটানোর জন্য একে অন্যের সম্পদ ধ্বংসের খেলায় মেতে ওঠে; তাহলে এই সরকার বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। যার একঝলক দেখলাম গাজীপুরে।

এখন যে কোনো দায়িত্বজ্ঞানহীন হঠকারিতা প্রতিবিপ্লবের পথ উন্মুক্ত করবে। ৫ এবং ৬ ফেব্রুয়ারির নৈরাজ্য সবচেয়ে বড় ক্ষতি করল গণতন্ত্রের অভিযাত্রাকে। দেশকে দ্রুত নির্বাচন করে গণতন্ত্রের পথে নিয়ে যাওয়াটা এই সরকারের প্রধান কাজ। এমনিতেই কাজটি করতে গিয়ে নানারকম সমস্যা এবং দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকার হিমশিম খাচ্ছে। তার মধ্যে এ ঘটনা গণতন্ত্রের পথকেই বন্ধুর করে তুলল বলে অনেকেই মনে করেন। সবচেয়ে বড় কথা, এই ঘটনায় আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠল সরকারের দক্ষতা নিয়ে। এটি সরকারের জন্য বড় ধরনের একটি নেতিবাচক দিক বলে আমি মনে করি। এই নৈরাজ্য থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোনো লাভ হয়নি। জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতারও লাভ হয়নি। লাভ হয়েছে আওয়ামী লীগের। এই বোধদয় আমাদের যত দ্রুত হবে, তত আমাদের মঙ্গল।

যেকোনো বিপ্লবের পর একটি প্রতিবিপ্লবের চেষ্টা হয়। কোথাও সফল হয়, কোথাও ব্যর্থ হয়। আরব বসন্ত সফল হয়নি। ২০১০ সালে তিউনিশিয়ার গণবিপ্লবের মাধ্যমে যে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল তা ছড়িয়ে পড়ে মিসর, লিবিয়া, ইয়েমেনসহ বহু দেশে। কিন্তু এসব অনেক দেশেই বিপ্লবের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। মিসরে ঘটে প্রতিবিপ্লব। প্রতিবিপ্লব সফল হলে বিপ্লবের নায়কদের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। গলাটিপে হত্যা করা হয় বিপ্লবের স্বপ্ন। তাই অনেকে বলেন, বিপ্লব সংঘটনের চেয়ে প্রতিবিপ্লব ঠেকানো, বিপ্লবকে সংহত করা বেশি চ্যালেঞ্জিং। ৫ ফেব্রুয়ারির পর থেকে ঘটনাবলী দেখে আমার মনে হয়েছে, আমরা কি একটি প্রতিবিপ্লবের সামনে দাঁড়িয়ে? বাংলাদেশে ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান ছিল একটি বিপ্লব। এটি কেবল একটি সরকার পতনের আন্দোলন ছিল না, ছিল একটি ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ। এটি ছিল রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তনের আকাক্সক্ষা, একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে জীবন দিয়েছিল হাজারো ছাত্র তরুণ। কিন্তু বিপ্লবের ছয় মাস পর অজানা শঙ্কায় দেশ। চারপাশে প্রতিদিন নানা আন্দোলন। চারপাশে নানা গুঞ্জন, গুজব। এর মধ্যেই পরাজিত শক্তি সংঘটিত হচ্ছে, মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে নতুন করে। সাধারণ মানুষ অস্থির, রীতিমতো দিশাহারা। দেশে কি একটি প্রতিবিপ্লব আসন্ন? অপারেশন ডেভিল হান্ট কি পারবে ডেভিল বধ করতে?

লেখক: নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ফের ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ফের ট্রাম্প-পুতিন ফোনালাপ
শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ
শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ
তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের
তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের
চোখ ঐক্যের সংলাপে, শুরু কাল
চোখ ঐক্যের সংলাপে, শুরু কাল
পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার
পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার
সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ
সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ
দোসররা এখনো বহাল
দোসররা এখনো বহাল
আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়
আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়
অর্থনীতিতে প্রভাব পড়বে না
অর্থনীতিতে প্রভাব পড়বে না
পাঠ করো তোমার প্রতিপালকের নামে
পাঠ করো তোমার প্রতিপালকের নামে
দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে
নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে
সর্বশেষ খবর
ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এজেন্ট ব্যাংকিং ফোরাম, বাংলাদেশ’র সাধারণ সভা
এজেন্ট ব্যাংকিং ফোরাম, বাংলাদেশ’র সাধারণ সভা

৫৪ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

সদরপুরে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
সদরপুরে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন : রাশিয়া
ট্রাম্পের আহ্বান উপেক্ষা করে তেল স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন : রাশিয়া

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূষণ প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
দূষণ প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে কারখানায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি
শ্রীপুরে কারখানায় দুর্ধর্ষ ডাকাতি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পল্লবীতে নারী ধর্ষণ : একজনের স্বীকারোক্তি, আরেকজন কারাগারে
পল্লবীতে নারী ধর্ষণ : একজনের স্বীকারোক্তি, আরেকজন কারাগারে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জলাবদ্ধতা নিরসনে সমন্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন : চসিক মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে সমন্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন : চসিক মেয়র

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ইসলামী আইনের চেয়ে পৃথিবীতে ভালো কোনো আইন নেই’
‘ইসলামী আইনের চেয়ে পৃথিবীতে ভালো কোনো আইন নেই’

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে প্রকাশ্যে খুন, প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ৪
ফটিকছড়িতে প্রকাশ্যে খুন, প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ৪

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৮ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি
ঈদে বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৮ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের দাবিতে শেরপুর চেম্বারে তালা
নির্বাচনের দাবিতে শেরপুর চেম্বারে তালা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮ দিনের ছুটির ফাঁদে বুড়িমারী স্থলবন্দর
৮ দিনের ছুটির ফাঁদে বুড়িমারী স্থলবন্দর

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু ধর্ষণচেষ্টায় বৃদ্ধকে পুলিশে দিল স্থানীয়রা
শিশু ধর্ষণচেষ্টায় বৃদ্ধকে পুলিশে দিল স্থানীয়রা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ম্যাচে নিষিদ্ধ হার্দিক, মুম্বাইয়ের অধিনায়ক সূর্যকুমার
প্রথম ম্যাচে নিষিদ্ধ হার্দিক, মুম্বাইয়ের অধিনায়ক সূর্যকুমার

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন আহত
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন আহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউএসএইড বন্ধের প্রচেষ্টা স্থগিতের নির্দেশ ফেডারেল বিচারকের
ইউএসএইড বন্ধের প্রচেষ্টা স্থগিতের নির্দেশ ফেডারেল বিচারকের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
ঝিনাইদহে ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হাইকোর্টে স্থগিত
ঢাবির ‘গ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হাইকোর্টে স্থগিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে উদ্বোধন হলো ন্যায্যমূল্যের ‘জনতার বাজার’
মোহাম্মদপুরে উদ্বোধন হলো ন্যায্যমূল্যের ‘জনতার বাজার’

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিরোজপুরে মজিবুর রহমান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পিরোজপুরে মজিবুর রহমান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২
টহলরত পুলিশ সদস্যকে তুলে নিয়ে গেল ডাকাত দল, অতঃপর আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেট কার-ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২
প্রাইভেট কার-ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক নিরাপত্তায় নোয়াখালীতে বিআরটিএ'র ‘রোড শো’
সড়ক নিরাপত্তায় নোয়াখালীতে বিআরটিএ'র ‘রোড শো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটের আকার অহেতুক বড় করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে ঢাকাবাসী ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তায় ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে ঢাকাবাসী ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তায় ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নড়াইলে ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী রকির জামিন
নড়াইলে ছাত্র আন্দোলনে হামলাকারী রকির জামিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলে সিন্ডিকেটের প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা নেবে সরকার : ক্রীড়া উপদেষ্টা
ফুটবলে সিন্ডিকেটের প্রমাণ মিললে ব্যবস্থা নেবে সরকার : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ
গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ
টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প
সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি
আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের
গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ
২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু
এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!
হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের
স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?
মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?
বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ
পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন
নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী
আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই
কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রী অনেক বড় খেলোয়াড়, কিন্তু হামজা ইপিএল মাতানো ফুটবলার : জামাল
ছেত্রী অনেক বড় খেলোয়াড়, কিন্তু হামজা ইপিএল মাতানো ফুটবলার : জামাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত
সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রে নাইট্রোজেন গ্যাস দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে হোঁচট খেল বার্সেলোনা
মৌসুমের শেষ প্রান্তে এসে হোঁচট খেল বার্সেলোনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা
সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি
ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়
এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা খেলবেন খেলাবেন
হামজা খেলবেন খেলাবেন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শূন্য কয়েক লাখ পদ
শূন্য কয়েক লাখ পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে
তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস
সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়
আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম
কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী
সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের
তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ
সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন
পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য
ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য

মাঠে ময়দানে

চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ
চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’
ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’

শোবিজ

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

মুস্তাকিম ৪০৪*
মুস্তাকিম ৪০৪*

মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়
জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়

শোবিজ

শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ
শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে
নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার
পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া
কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া

শোবিজ

আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার
আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার

মাঠে ময়দানে

সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি
সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি

শোবিজ