শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১১:১৪, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সরকারের ভিতর সরকার!

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের ভিতর সরকার!

গত বছরের নভেম্বর থেকে রাজধানীসহ সারা দেশে ভূমিসেবার নাকাল দশা। দিনের পর দিন ভূমি অফিসে দৌড়ঝাঁপ করেও হচ্ছে না নামজারি। পরিশোধ করা যাচ্ছে না খাজনা। পাওয়া যাচ্ছে না খতিয়ান, ডিসিআর। সব ক্ষেত্রে দেখানো হচ্ছে সার্ভার ত্রুটির অজুহাত। স্থবির হয়ে পড়েছে জমি নিবন্ধন কার্যক্রম। ভুক্তভোগী অনেকে ভূমিসেবায় হঠাৎ এমন স্থবিরতার জন্য সরকারকে দায়ী করছেন। কেউ কেউ বলছেন, সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে একটা শ্রেণি তৎপর রয়েছে। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে জনদুর্ভোগ বাড়াচ্ছে। তবে ভূমিসেবায় ভোগান্তি নিয়ে মাঝেমধ্যে দুঃখ প্রকাশ করে দায় সারছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়।

সরকার বাজেট ঘাটতির জন্য শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়াচ্ছে অথচ সরকারের পাওনা ভূমিকর সরকারকে দিতে পারছে না জনগণ। এতে একদিকে সরকার রাজস্ববঞ্চিত হচ্ছে, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের মধ্যে সরকারবিরোধী ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে। সরকারের ভিতর আরেকটি সরকার কাজ করছে বলে মন্তব্য করছেন ভুক্তভোগীরা।

বিভিন্ন ভূমি অফিসে সরেজমিনে দেখা গেছে, নামজারি, খাজনা আদায় বন্ধ থাকায় সন্তানকে বিদেশ পাঠাতে, মেয়ের বিয়ে বা জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজনেও নিজের জমি বিক্রি করতে পারছে না মানুষ। ভুক্তভোগীরা বলছেন, দলিল রেজিস্ট্রেশনে হালনাগাদ খাজনা পরিশোধের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। খাজনা পরিশোধ করতে না পারায় অনেক জায়গায় দলিল রেজিস্ট্রেশনও বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া নামজারি ও খাজনা না দিলে সে জমিতে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানির সংযোগ আনা যায় না। ব্যাংক ঋণ নেওয়া যায় না। একই কারণে অনেক নির্মাণকাজও বন্ধ রয়েছে। এতে নির্মাণশিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রড, সিমেন্ট, শ্রমিক, রং, প্রকৌশলী, পাথর, টাইলস, বিদ্যুৎসামগ্রীসহ উপখাতগুলোও ক্ষতির মুখে। সব মিলে ভূমিসেবায় সারা দেশে হযবরল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

নামজারি ও ট্যাক্স পরিশোধ কেন করা যাচ্ছে না জানতে চাইলে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এ এস এম সালেহ আহমেদ গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে কিছুটা সমস্যা ছিল। এখন কোনো সমস্যা নেই। তবে সার্ভার আপডেট করা হচ্ছে। যদি এখনো কোনো সমস্যা থাকে আগামী মার্চ থেকে আর থাকবে না। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নামজারি ও খাজনা পরিশোধ বন্ধ থাকা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সিনিয়র সচিব বলেন, আমরা পূর্বাচল এলাকায় রাজউকের প্লটের নামজারি বন্ধ রেখেছি। রাজউক প্লট দিয়েছে, সেখানে কিছু অনিয়ম আছে, খতিয়ানে ভুল আছে। আমরা একটা ডিজিটাল জরিপ করছি। আগামী এক বছরের মধ্যেই সবকিছু একটা সিস্টেমে আনার উদ্যোগ নিচ্ছি।

খাজনা না নেওয়া বা বিশেষ এলাকায় নামজারি বন্ধে সরকারের কোনো নির্দেশনা আছে কি না-জানতে চাইলে ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ ইফতেখার হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এমন নির্দেশনা কোথাও নেই। তবে রাজউকের প্লটগুলোর দাগ-খতিয়ান নেই। তাই সফটওয়্যার এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে আটকে দিচ্ছে। হঠাৎ সফটওয়্যার পরিবর্তন প্রসঙ্গে বলেন, ভূমিসেবা সহজ করতে আগের ম্যানুয়াল একাধিক সফটওয়্যারকে একটিতে উন্নীত করা হয়েছে। এতে সার্ভারের ভাড়া কমবে। তবে সফটওয়্যারের কিছু ত্রুটি এখনো আছে। এগুলো দ্রুত সমাধানের চেষ্টা চলছে। ডিসেম্বরের চেয়ে এখন ভালো হয়েছে। আগামী মার্চে প্রধান উপদেষ্টা সময় দিলে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পরিকল্পনা আছে। চেষ্টা করছি তার আগে ঠিক করতে। তবে নিশ্চয়তা দেওয়া যাচ্ছে না। অনেকের জমির তথ্য খুঁজে না পাওয়া, হোল্ডিং না পাওয়া, সফটওয়্যারে ধীরগতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ৩০ ভাগ সমস্যার দায় সফটওয়্যারের, বাকিটা ইন্টারনেটসহ অন্যান্য। এ ছাড়া সফটওয়্যারে এআই পদ্ধতি ব্যবহার করায় কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তথ্যে সামান্য ভুলত্রুটি হলে অটোমেটিক আটকে যাচ্ছে।

সরেজমিন রাজধানীর ডুমনি ভূমি অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অনেকেই নামজারি ও খাজনা দেওয়ার জন্য দিনের পর দিন ঘুরছেন। কর্মকর্তারা সেবাপ্রার্থীদের পাশে বসিয়ে কম্পিউটারের সামনে বসছেন। পরে সার্ভার সমস্যা বলে ফেরত পাঠাচ্ছেন। আবার অনেককে দরজা থেকেই সার্ভার ত্রুটি বলে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। কাজ না থাকায় আড্ডায় সময় পার করছেন কর্তকর্তা-কর্মচারীরা।

রেহানা পারভীন নামে একজন ক্যান্সার রোগী বলেন, নিজের ক্যান্সারের চিকিৎসা করতে তিনি বিদেশ যাবেন। সে কারণে জমি বিক্রির চেষ্টা করছেন কিন্তু কাগজপত্র হালনাগাদ করতে পারছেন না বলে জমি বিক্রি করতে পারছেন না। তিনি বলেন, সরকার যদি কোনো এলাকার ভূমিসেবা বন্ধ রাখে তবে এর কারণ ব্যাখ্যা করে জনগণকে জানাতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, বগুড়া, নাটোর, মেহেরপুর, হবিগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, কক্সবাজার, চুয়াডাঙ্গা, বাগেরহাট, কুতুবদিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার সংবাদকর্মীর পাঠানো খবরে সারা দেশে ভূমিসেবার বেহাল চিত্র উঠে এসেছে।

মেহেরপুর শহরের হাসানুল মারুফ বলেন, তিন মাস ধরে জমির খাজনা দেওয়ার জন্য ঘুরছি। এর আগে খাজনা দিলেও বর্তমানে সার্ভারে আমার জমির কোনো তথ্যই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। কবে নাগাদ আমার তথ্য যোগ হবে তা-ও বলতে পারছে না। মেহেরপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) গাজী মূয়ীদুর রহমান বলেন, সার্ভার সমস্যার কারিগরি কারণ আমাদের পক্ষে বলা কঠিন। এ সমস্যার কারণ একমাত্র টেকনিক্যাল পারসনই বলতে পারবেন।

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা মনিমোহন ম ল তিন মাস আগে নামজারির জন্য আবেদন করেছেন। সার্ভার জটিলতায় আজও মিউটেশন হয়নি। জানা গেছে, ডুমুরিয়া ভূমি অফিসে সার্ভার জটিলতায় ২ হাজারের বেশি মিউটেশন পেন্ডিং রয়েছে।

সার্ভার জটিলতায় বরিশালে জমির খাজনা আদায় অন্তত ৮০ ভাগ কমে গেছে। সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো. শাহিন আলম বলেন, সার্ভারে জটিলতায় গত আড়াই মাসে মাত্র ২০ ভাগ খাজনা আদায় করা গেছে। এ ছাড়া যারা বিদেশে রয়েছেন, যাদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই তারা পাসপোর্ট বা জন্মনিবন্ধন দিয়ে খাজনা দিতে পারেন না। কারও পক্ষে বা প্রতিনিধি হয়ে খাজনা পরিশোধ করা যায় না। একটি খতিয়ানে ১০ জন মালিক থাকলে আংশিক খাজনা দেওয়া যায় না। আবেদনকারী টাকা পরিশোধ করলে অনলাইনে দাখিল পাওয়া যায় না।

পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় সদ্য বদলি হয়ে যাওয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. ইয়াসীন সাদেক বলেন, নামজারিসংক্রান্ত বিষয়ে মোট জমির পরিমাণ ও দাগের মোট খতিয়ানের অংশ শূন্য দেখায়। সাফ কবালা লেখা অটো আসে না। আদেশপত্রে কেস নম্বর উল্লেখ থাকা আবশ্যক, কিন্তু আদেশপত্রে কেস নম্বর আসে না। আবেদিত নামজারিতে একাধিক দাগে আবেদনের পর যদি কোনো একটি দাগে জমি না থাকে, তবে ওই দাগের জমি শূন্য করা বা বাদ দেওয়া যায় না। এ ছাড়া একাধিক নামের ক্ষেত্রে হিস্সা সংশোধন করা যাচ্ছে না। সমন্বয় করার পর নাগরিক আইডিতে দেখা যাচ্ছে না। সংস্থার ভূমি উন্নয়ন কর নেওয়া যাচ্ছে না। সেখানে ব্যক্তির নামে আসে। নাগরিক লগইন স্বাভাবিক হলেও প্রশাসনিক লগইন অনেক স্লো। দাগ সংশোধনের জন্য বিস্তারিত অপশনে ক্লিক করলে দুঃখিত, সার্ভিসটি সাময়িকভাবে বিঘিœত হয়েছে লেখা আসে। ভূমি উন্নয়ন কর গ্রাহকের আইডিতে এক বছর বকেয়া বেশি দেখায়। ভূমি উন্নয়ন করে নাগরিক কর্তৃক আবেদিত খতিয়ান দাগ এবং সংযুক্তিতে কোনো প্রকার ভুল সংযুক্তি থাকলে ও বাতিল করা হলেও বাতিল হয় না। ভূমি উন্নয়ন করে একই ব্যক্তি একই খতিয়ান দুবার তিনবার আবেদন করলে একটি অনুমোদন দেওয়ার পর বাকিগুলো বাতিল করা হলে বাতিল হয় না। খতিয়ানের ফি পরিশোধের পর খতিয়ান নম্বর এলে দেখা যায়, জমি এন্ট্রি দেওয়া ০৫ অযুতাংশ, নামজারি হয়েছে ০৫ শতাংশের।

ছেলের চিকিৎসার জন্য জরুরি টাকা দরকার কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর ধূরুং ইউনিয়নের নুরুল কবিরের। এজন্য কয়েক মাস ধরে পৈতৃকসূত্রে পাওয়া জমিটি বিক্রির চেষ্টা করছেন। তবে সার্ভার সমস্যার কারণে আজও বিক্রি করতে পারেননি। কুতুবদিয়া উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রার পূর্বাশা বডুয়া বলেন, আগে সপ্তাহে ২৫-৩০টি জমির দলিল রেজিস্ট্রেশন হতো। ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে সপ্তাহে হতো মাত্র দু-তিনটি। এখন কিছুটা বাড়ছে।

কক্সবাজারের নবসৃষ্ট সদর উপজেলার খুরুশকুল ও চৌফলদ ী, চকরিয়ার খুটাখালী, পেকুয়ার মগনামা ও উজানটিয়া ইউনিয়নের ভূমিসেবা প্রার্থীরা চরম ভোগান্তিতে আছেন। সার্ভার জটিলতায় ভূমিসেবা এক প্রকার বন্ধ রয়েছে।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার বাটিকামারীর শামীম হোসেন দীর্ঘদিন ঘুরে তিন দিন আগে অনলাইনে নিজের জমির খাজনা পরিশোধ করতে পারলেও ভূমি অফিসের সার্ভারে তা পরিশোধ দেখাচ্ছে না। তখন থেকে ঘুরছেন বিষয়টি সমাধানের জন্য।

গোপালপুরের নূরজাহান বেগম সার্ভার জটিলতায় জমির খাজনা পরিশোধ করতে পারছেন না।

রংপুর সদর উপজেলার হরিদেবপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা আলমগীর ইসলাম একমাত্র ছেলের বিদেশ যাওয়ার খরচ মেটাতে জমি বিক্রি করবেন। রংপুর সদর ভূমি অফিসে ১৫ দিন ধরনা দিয়েও নামজারি করাতে পারেননি। তাই জমিও বিক্রি করতে পারেননি। ছেলের চিন্তায় দিশাহারা তিনি।

বগুড়া জেলা রেজিস্ট্রার মো. সিরাজুল করিম জানান, সার্ভার জটিলতার কারণে খাজনা ও নামজারি ঠিকমতো করতে পারছেন না জমি বিক্রেতারা। ফলে জমির দলিল রেজিস্ট্রি কমে যাওয়ায় সরকারের রাজস্ব আদায় কম হচ্ছে। শিগগিরই সার্ভার জটিলতার সমাধান না হলে আরও ভোগান্তিতে পড়বেন জমি ক্রেতা-বিক্রেতারা। বগুড়া সদর ভূমি অফিসের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ চন্দ্র জানান, সার্ভার জটিলতায় নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।

নাটোরেও ভূমি উন্নয়ন কর, নামজারি ও জমি রেজিস্ট্রেশন এক প্রকার বন্ধ হয়ে গেছে। ফুলবাগান এলাকার বাসিন্দা আলিফ হোসেন বলেন, কয়েক মাস ধরে ভূমিকর দিতে ঘুরছি। এসে খালি হাতে ফিরে যাই। সার্ভার নাকি কাজই করে না। হুগলবাড়িয়ার কৃষক আফাজ উদ্দিন বলেন, জমি বিক্রি করব, সেজন্য খারিজের আবেদন করতে এসে শুনি সার্ভার কাজ করছে না। তিন দিন এসেও কাজ করতে পারিনি।

হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার ভাটি শৈলজুড়া গ্রামের বাসিন্দা শামীম আহমেদ দুই মাস ধরে ২৪ শতক জমি বিক্রির জন্য উপজেলা ভূমি অফিসে ঘুরছেন। সার্ভার জটিলতায় নামজারি করাতে পারছেন না। তিনি বলেন, আমার ভাগনেকে সার্বিয়া পাঠানোর জন্য এজেন্সির সঙ্গে ১০ লাখ টাকার চুক্তি হয়েছে। ৪ লাখ টাকা পরিশোধ করেছি। বাকি ৬ লাখ জমি বিক্রি করে দেওয়ার কথা। অথচ দুই মাসেও নামজারি করতে পারিনি। শায়েস্তাগঞ্জ ভূমি অফিসের নাজির চয়ন কুমার দাস বলেন, সার্ভার জটিলতার কারণে আমরা এখন অনেক কাজ করতে পারছি না। আমার এলাকার ৪৩টি মৌজার মধ্যে একটিতেও নতুন করে নামজারি করা যাচ্ছে না।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নের চাপড়া মৌজার একটি জায়গার নামজারির জন্য ফাইল জমা দেওয়া হয় ডিসেম্বরের শুরুতে। সার্ভার সমস্যা দেখিয়ে সে আবেদন গ্রহণ হয় ১২ জানুয়ারি। আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি শুনানির জন্য খুদে বার্তা এসেছে। আবেদনকারী মো. সেলিম উল্লাহ বলেন, চিকিৎসার টাকার জন্য জমিটি বিক্রি জরুরি হয়ে পড়েছিল। অথচ দুই মাসেও নামজারি হলো না!

বাগেরহাটে ভূমিসেবা সার্ভার কাজ না করায় ১৫০ ধারায় মিউটেশনের মিসকেস ও খতিয়ানে নাম পরিবর্তনের কোনো কাজই হচ্ছে না। অমীমাংসিত অবস্থায় পড়ে আছে হাজারো কেস। জমির নামজারি বন্ধ থাকায় খাজনা দেওয়া ও জমি কেনাবেচা করা যাচ্ছে না। বাগেহাটে সরকারি হিসাবে গত ২৮ দিনে আবেদন নিষ্পত্তি হয়েছে ফকিরহাটে ৪৪, মোরেলগঞ্জে ৬২, সদরে ৫৮, মোল্লাহাটে ৬৬, রামপালে ৬৪, মোংলায় ৭৫, চিতলমারীতে ৮৩, কচুয়ায় ৭৯ ও শরণখোলা উপজেলায় ৫৮ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে