শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

দৃষ্টি আজ যমুনায়, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে হবে বৈঠক, সরকারের জবাবের ওপর নির্ভর করবে পরবর্তী পদক্ষেপ
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ এবং সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাইবে বিএনপি। এ দুটি বিষয়ে সরকারের জবাবের ওপর নির্ভর করবে বিএনপির পরবর্তী পদক্ষেপ। দাবি আদায়ে কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হবে, সেসব বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেবে দলটি। তবে বৈঠকে আলোচনা ও ঐক্যের মাধ্যমে নির্বাচনের রোডম্যাপের বিষয়টির নিশ্চয়ই সমাধান হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সবার দৃষ্টি আজ যমুনায়।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আজ দুপুর ১২টায় রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিএনপির প্রতিনিধিদল বৈঠক করবে। বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদসহ আরও কয়েকজন প্রতিনিধি থাকার কথা রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠেয় বৈঠক সামনে রেখে গতকাল রাতে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক হয়েছে। এতে সরকারের সঙ্গে আগামী জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ও সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ছাড়াও আরও যে বিষয়ে আলোচনা হবে সেসব নিয়ে কথা হয়।

এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আলোচনা অনেক বিষয়েই হবে। তবে মুখ্য বিষয় হলো, জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ও সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ। আমরা সুনির্দিষ্টভাবেই এই দুটি বিষয়ে জানতে চাইব। সরকারের পক্ষ থেকে কী জবাব আসে তার ওপর নির্ভর করবে আমাদের দলীয় পরবর্তী পদক্ষেপ। এ ছাড়া আরও বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা হবে। নির্বাচনমুখী সংস্কারের বিষয়গুলোও আলোচনায় স্থান পাবে। বিশেষ করে নির্বাচনি এলাকার সীমানা নির্ধারণের বিষয়টিসহ জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি), প্রশাসন, সরকারি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও পদায়ন এসব বিষয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করা হবে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপির সঙ্গে সর্বশেষ বেঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন, সরকার ডিসেম্বর মাসকে লক্ষ্য নিয়েই জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি কার্যক্রম শুরু করেছে। নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণাসহ আমরা বিষয়টিকে সরকারের পক্ষ থেকে অফিসিয়ালি জানানোর কথা বলেছিলাম। পরে দেখা গেল, এসব কোনো কিছুই হলো না। বরং নির্বাচন নিয়ে নানা মহলে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। উপরন্তু প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বিষয়টি পরিষ্কার না করে আগামী ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী জুন মাস পর্যন্ত চলে গেলেন। সরকারের অন্য উপদেষ্টারা একেকজন একেক ধরনের কথাবার্তা বলা শুরু করেছেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলে বেড়াচ্ছেন জনগণ নাকি এই সরকারকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চায়। আরেক উপদেষ্টা বললেন ছাত্র-জনতার বিপ্লবের মধ্য দিয়ে নাকি এই সরকার জনগণের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছে। এখন এসব বক্তব্য তাঁদের (উপদেষ্টাদের) ব্যক্তিগত, নাকি সরকারের পক্ষ থেকে; আশা করি সে বিষয়গুলোও পরিষ্কার করা হবে।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের কাছে সরকারের তরফ থেকে সর্বশেষ বলা হয়েছে, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপি মনে করে, এটি কোনো সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ নয়। এ জন্য নির্বাচন নিয়ে সরকার আসলে কী ভাবছে, কিংবা তাদের অবস্থান কী, সেটা সুস্পষ্টভাবে প্রধান উপদেষ্টার কছে জানতে চাইবেন তাঁরা।

জানা যায়, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নানা আলোচনা ও হিসাবনিকাশ চলছে। এ বিষয়ে রীতিমতো ধৈর্যের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি। তবে নির্বাচন ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে আজ সুস্পষ্ট রূপরেখা জানতে চাইবে বিএনপি। নির্বাচন নিয়ে যাতে জনমনে সৃষ্ট বিভ্রান্তি দূর হয়, সে বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে আহ্বান জানাবে দলটি। কেননা, সম্প্রতি আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকারের পক্ষে একেক সময় একেক বক্তব্য ও সময়সীমা ঘোষণায় সংশয় তৈরি হয়েছে বিএনপিসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে। যে কারণে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে নির্বাচনের সুস্পষ্ট রূপরেখার বিষয়ে আজ জানতে চাওয়া হবে। অবশ্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে জানিয়েছেন যে দলগুলো বড় ধরনের সংস্কার চাইলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনে হবে। আর ছোট আকারের সংস্কার চাইলে নির্বাচন হতে পারে আগামী ডিসেম্বরেই। কিন্তু ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন আয়োজনের বিরোধী বিএনপি। তারা চলতি বছরের জুন থেকে ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন চায়। বিএনপির এই দাবির পক্ষে আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলও রয়েছে। জামায়াতে ইসলামী চায় সংস্কার শেষে যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন।

অন্যদিকে জুলাই আন্দোলন ঘিরে গড়ে ওঠা নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি রাজনৈতিক দলের দাবি, আগে সংস্কার ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন এবং সবশেষে জাতীয় নির্বাচন। এর আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিও তুলছে এনসিপি। আবার এই সরকারকে পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার কথাও শোনা যাচ্ছে। ফলে দলগুলোর কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা অনুযায়ী নির্বাচন না হলে আবারও আন্দোলনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। এ নিয়েই রাজনীতির মাঠে চলছে নানা আলোচনা। তবে সব জল্পনাকল্পনা এবং নানা কৌতূহল আড়ালে রেখে ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন ঘিরেই প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির আজকের বৈঠক প্রসঙ্গে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ১৭ বছর ধরে আমরা নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছি। এ কারণেই তো আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে যত যুদ্ধবিগ্রহ এবং আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। এটি পুরোনো দাবি। এখনো সে দাবিতেই আছি এবং নতুন কোনো দাবি করিনি। আমরা ভেবেছিলাম, এই অন্তর্বর্তী সরকার আসার পরই স্বাভাবিকভাবেই তারা নির্বাচনের চিন্তা করবে। কারণ সারা বিশ্ব যেখানে গণতন্ত্রের দিকে ঝুঁকে আছে সেখানে অগণতান্ত্রিক একটি দেশ টিকে থাকবে, এটা ঠিক না।

মির্জা আব্বাস আরও বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাহেব সবার কাছে একজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। তিনি কথা দিয়েছেন এবং বলেছেন যে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করব। আবার তিনি জুন মাসের কথাও বলেছেন। কিন্তু জুন মাস এমন এক সময় যেটি নির্বাচনের সময় নয়। কারণ জুন তো পরিপূর্ণ বর্ষাকাল। সেজন্য নির্বাচনের বিষয়টি আমাদের বিভ্রান্তিতে ফেলেছে। আসলে কোনটা সঠিক?

দলের এই নীতিনির্ধারক বলেন, আওয়ামী লীগ ও হাসিনা বিদায় নিয়েছে। কিন্তু তার প্রেতাত্মা এখনো সচিবালয়ের ভিতরে ও বাইরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে জেঁকে বসে আছে। সেজন্য আমাদের সন্দেহ হয়, যেখানে প্রধান উপদেষ্টা বলেন ডিসেম্বরে নির্বাচনের কথা। আবার আরেকজন বলেন জুনে নির্বাচনের কথা, আবার আরেকজন বলেন পাঁচ বছর এই সরকার থাকার দরকার, জনগণ চায়। এই যে কথাগুলো বলা হচ্ছে, এতে একটা বিভ্রান্তিকর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এতে জনগণ সন্দেহ ও দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে গেছে। এটাকে পরিষ্কার করার জন্যই আমরা আজ প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাচ্ছি।

সরকারের তরফে চলতি বছরের ডিসেম্বর বা ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো এতে অখুশি। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপের দাবিতে তারা আবারও নতুনভাবে রাজপথে নামার কথা বলছে। নির্বাচন দ্রুত দেওয়ার ব্যাপারে তারা সরকারকে নানাভাবে চাপপ্রয়োগের চেষ্টা করছে। বিএনপির দাবি, তারা নির্বাচনের পক্ষে জনমত সৃষ্টির কাজ করবে। দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের দাবিতে সমমনা সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করবে বিএনপি। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকেও নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পেলে আলোচনার মাধ্যমে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় ঠিক করে ইতিবাচক কর্মসূচি নিয়ে জনগণের কাছে যাওয়া হবে। এরই মধ্যে তারা সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকও করেছে।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আজকের বৈঠকে কী হয় সেটি আগে দেখি, তার আগে কর্মসূচি নিয়ে কোনো মতামত দিতে চাই না। কারণ আন্দোলন-কর্মসূচি এগুলো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, এগুলো অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। আমরা আপাতত আজকের বৈঠক পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চাই।

জানা যায়, যদি ডিসেম্বর মাস ঘিরেই নির্বাচনের কথা বলা হয়, তাহলে নির্বাচনের প্রস্তুতিতে যাবে দলটি। আর যদি সরকারের মনোভাব নেতিবাচক মনে হয়, তাহলে ফের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামবে বিএনপি। এ ক্ষেত্রে দেশের প্রতিটি শহর ও জেলায় সমাবেশসহ অন্যান্য কর্মসূচি আয়োজনের পরিকল্পনা করছে তারা।

বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মতে, তাঁদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে যেকোনো মূল্যে চলতি বছরের মধ্যে নির্বাচন আদায়। নির্বাচন ডিসেম্বরের পর হলে নানা সংকট দেখা দিতে পারে। অভ্যন্তরীণ অনেক সংকট তৈরি হতে পারে, যা সামাল দেওয়া কঠিন হতে পারে। বিশেষ করে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও দেশে ফিরতে পারছেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
গণভোটের সময় ও  পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
গণভোটের সময় ও পিআর নিয়ে অনড় বিএনপি-জামায়াত
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
আফগানিস্তান ও পাকিস্তান রাতভর সংঘর্ষ, নিহত ২৫৮
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার  উদ্যোগকে স্বাগত
অভিযুক্তদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত
চাপিয়ে দেওয়া  কিছু জনগণ মানবে না
চাপিয়ে দেওয়া কিছু জনগণ মানবে না
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
ইতালি সফরে প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
ইসলামি নেতারা বেশি জুলুমের শিকার
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
আগের কর্মকর্তাদের নির্বাচনে নয়
বিরোধী মত দমনে গুম
বিরোধী মত দমনে গুম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন
শহীদ মিনারেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাতযাপন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস
আবারও জম্মু কাশ্মীরে ভূমিধস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন
কুষ্টিয়ায় টঙ্গীপাড়া এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান
কক্সবাজারে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে
আবারও নির্ভরতা স্পেনের রক্ষণভাগে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস
ফিনল্যান্ডকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে নেদারল্যান্ডস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন
এবার যুক্তরাজ্যে গাইবেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?
মাদাগাসকারের ক্ষমতা নিচ্ছে সেনাবাহিনী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর
মাউশি ভেঙে হচ্ছে পৃথক অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার
টেকনাফে শীর্ষ মানব পাচারকারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা
যুদ্ধবিরতিতে স্বজনদের খোঁজে গাজায় ফিরছে ফিলিস্তিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল
চাপিয়ে দেয়া কোনো কিছু জনগণ মেনে নেবে না: ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ
সুন্দরবনের হাড়বাড়িয়া পর্যটন কেন্দ্রের ফুট ট্রেইলে দেখা গেল বাঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন
সুযোগ থাকলে আমিই প্রথম টাইফয়েডের টিকা নিতাম: ডা. বিধান রঞ্জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?
হেমা মালিনী না কি প্রকাশ, এখন কার সঙ্গে থাকছেন ধর্মেন্দ্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫
অপহৃত যুবক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৫

নগর জীবন

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন