শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৩, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে নানান আলোচনা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

♦ জাতীয় সরকার গঠন ও উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন নিয়ে ভাবনা ♦ নির্বাচন প্রসঙ্গে আগের অবস্থানেই প্রধান উপদেষ্টা ♦ আসিফ ও মাহফুজকে এনসিপির সঙ্গে সম্পর্ক না রাখার পরামর্শ ♦ দায়িত্ব পালন অসম্ভব করে তুললে সিদ্ধান্ত নেবে সরকার : বিবৃতি ♦ ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের গুঞ্জন নাকচ করেছেন তিনি নিজেই। গতকাল আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি মিলনায়তনে উপদেষ্টা পরিষদের অনির্ধারিত সভায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান। সভার দায়িত্বশীল সূত্রে এ খবর জানা গেছে। সভায় একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূস সভাপতিত্ব করেন। উপদেষ্টা পরিষদের একটি সূত্র জানায়, প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টা পরিষদের অন্য একাধিক সদস্যের পদত্যাগের গুঞ্জন নিয়ে অনির্ধারিত আলোচনা হয়। সভায় ১৯ জন উপদেষ্টা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া গতকাল সন্ধ্যায় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পৃথক বৈঠক করে।

একনেক সভার সূত্র জানান, সভায় প্রধান উপদেষ্টাসহ অন্য কয়েকজন উপদেষ্টার পদত্যাগ করা-না করা, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, চলমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট, বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রম, অর্থনৈতিক সংকট এবং উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। একনেকের নিয়মিত সভা শেষে মন্ত্রণালয়, বিভাগগুলোর সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বেরিয়ে যান। এরপর কেবল উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা বৈঠক করেন। সভা শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সাংবাদিকদের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত কথা বলেন।

সূত্র আরও জানান, সভার শুরুতে সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রারম্ভিক বক্তব্য দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় তিনি নিজ পদ থেকে পদত্যাগ না করার কথা বলেন। একই সঙ্গে বলেন, আমরা তো এখানে নিজ থেকে দায়িত্বে আসিনি। আমাদের ছাত্ররা ডেকে এনেছেন। আর জুলাই অভ্যুত্থানে যারা প্রাণ দিয়েছেন এবং যারা এ আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত তাদের কথামতো আমরা দেশ পুনর্গঠনের দায়িত্ব নিয়েছি। পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি আমাদের সরানোর জন্য নানান ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারাই আমাদের পদত্যাগের দাবি জানিয়ে আসছে, যা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। দায়িত্ব নেওয়ার পর আমরা নানান খাতে সংস্কার কার্যক্রম শুরু করেছি। এতে প্রতিনিয়ত নানা রকম প্রতিবন্ধকতা আসছে। কিন্তু সেসব প্রতিবন্ধকতা প্রতিরোধ করেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। দেশটাকে একটা সুন্দর অবস্থানে নিতে হলে আমরা যেসব সংস্কার কার্যক্রম নিয়েছি, সেগুলো শেষ করতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের ওপর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চাপও রয়েছে। এর মধ্যে নির্বাচন নিয়ে চাপ রয়েছে সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া জাতীয় সরকার গঠনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া প্রস্তাব ও উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন নিয়েও আমাদের ওপর চাপ রয়েছে। এ নির্বাচন প্রসঙ্গে আমি আমার আগের অবস্থানের কথাই আপনাদের কাছে ব্যক্ত করছি। এরপর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা নানান ইস্যুতে তাঁদের মতামত একে একে তুলে ধরেন।

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের পর প্রবীণ একজন উপদেষ্টা বলেন, যেহেতু ছাত্রদের আন্দোলনে স্বৈরশাসকের পতনের মাধ্যমে আমরা এ দায়িত্ব নিয়েছি, তাই ছাত্রদের অবমূল্যায়ন করা যাবে না। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে থাকার কারণে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও মাহফুজ আলমকে ছাত্রদের রাজনৈতিক সংগঠন এনসিপি এবং অন্যান্য সংগঠনের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না রাখার পরামর্শ দেন এই উপদেষ্টা। অবশ্য তাঁর এ বক্তব্যের সঙ্গে আরেকজন উপদেষ্টা কিছুটা দ্বিমত পোষণ করে বলেন, নাহিদ ইসলাম তো আগেই পদত্যাগ করেছেন। এখন যে দুজন রয়েছেন তাঁরা তো এমনিতেই ছাত্রদের সঙ্গে সম্পর্কিত নন। তাঁরা সরকারেরই গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এরপর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, আলোচিত-সমালোচিত মানবিক করিডর প্রসঙ্গে বক্তব্য তুলে ধরেন। সেখানে দেশের আইনশৃঙ্খলা ও ঈদুল আজহায় ঘরে ফেরার প্রস্তুতির বিষয়ে কথা বলেন তিনি। এ সময় আরেকজন উপদেষ্টা বলেন, ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে থাকা উপদেষ্টারা সরকারে না থাকলেই যে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এমন তো নয়। এসবের জবাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, শুধু আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া কিংবা মাহফুজ আলমই নন, উপদেষ্টা পরিষদ থেকে যদি কেউ স্বেচ্ছায় পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিতে চান, সেটার জন্য সবাইকে চিন্তাভাবনা করে জানানোর পরামর্শ দেওয়া হলো। তবে এটা মাথায় রাখতে হবে আমরা কিন্তু ছাত্রদের অনুরোধেই এসেছি। এ সময় বৈঠকে মৃদু তর্কবিতর্কের সৃষ্টি হয়।

সমাপনী বক্তব্যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সব উপদেষ্টাকে ধৈর্য ধরে সাহসিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান। তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর সহায়তা পাবেন বলেও প্রত্যাশা করেন। এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন কিংবা জাতীয় সরকার গঠনের রাজনৈতিক চাপের বিষয়েও কথা বলেন তিনি। তবে যে কোনো পরিস্থিতিতে সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব সুচারুভাবে পালনের নির্দেশনা দেন প্রধান উপদেষ্টা।

ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের ব্রিফিং : বৈঠক শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ সাংবাদিকদের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা যাচ্ছেন না, তিনি চলে যাবেন বলেননি, অবশ্যই থাকছেন। আমাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব বড় দায়িত্ব, এ দায়িত্ব ছেড়ে আমরা যেতে পারব না। আমাদের যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, আমরা সে দায়িত্ব পালন করতে এসেছি। তিনি বলেন, বড় পরিসরে আগামী নির্বাচন এবং একটা সুশাসিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের জন্য যে ধরনের ক্ষেত্র তৈরি করা দরকার, সে কাজেও কোথা থেকে কী কী প্রতিবন্ধকতা আসছে সেগুলো আমরা চিহ্নিত করার চেষ্টা করেছি। ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, আমরা আহ্বান জানাব গণ অভ্যুত্থানের সব শক্তিকে, রাষ্ট্রের সব সংস্থাকে আমাদের লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করার জন্য। আমরা সব রাজনৈতিক দল, দেশের প্রশাসন, বিচার বিভাগ, বিভিন্ন সংস্থা সবাই মিলে কাজ করব। আমাদের কাজ এগিয়ে নেওয়ার জন্য সবার সহযোগিতা চাই।

উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতি : গতকাল বিকালে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে একটি বিবৃতি প্রদান করা হয়। বিবৃতিটি নিম্নরূপ : অর্থনৈতিক পরিষদের সভা শেষে উপদেষ্টা পরিষদের অনির্ধারিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর অর্পিত তিনটি প্রধান দায়িত্ব (নির্বাচন, সংস্কার ও বিচার) বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এসব দায়িত্ব পালনে বিভিন্ন সময় নানান ধরনের অযৌক্তিক দাবিদাওয়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও এখতিয়ারবহির্ভূত বক্তব্য এবং কর্মসূচি দিয়ে যেভাবে স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ বাধাগ্রস্ত করে তোলা এবং জনমনে সংশয় ও সন্দেহ সৃষ্টি করা হচ্ছে, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় বৈঠকে। দেশ স্থিতিশীল রাখতে; নির্বাচন, বিচার ও সংস্কারকাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এ দেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্য শুনবে এবং সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করবে। এতে আরও বলা হয়, শত বাধার মাঝেও গোষ্ঠীস্বার্থ উপেক্ষা করে অন্তর্বর্তী সরকার তার ওপর দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। যদি পরাজিত শক্তির ইন্ধনে এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের ওপর আরোপিত দায়িত্ব পালন অসম্ভব করে তোলা হয়, তবে সরকার সব কারণ জনসমক্ষে উত্থাপন করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যেই নির্বাচন হবে, এর বাইরে যাবে না। প্রধান উপদেষ্টা এক কথার মানুষ, সুতরাং নির্দিষ্ট মেয়াদের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। এ বিষয়ে জামায়াত ও এনসিপি সমর্থন জানিয়েছে।

গতকাল রাতে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

প্রেস সচিব বলেন, স্থানীয় নির্বাচনে জোর দিয়েছে এনসিপি। আওয়ামী লীগের আমলের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা চেয়েছে তারা। বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ নয়, তাকে সমর্থন জানিয়েছেন।

জামায়াত ও এনসিপি মনে করে বর্তমান পরিস্থিতিতে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সম্ভব না, তারা নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছে বলেও জানান তিনি।

শফিকুল আলম আরও বলেন, জুলাই হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়া এ মাসেই শুরু হবে। তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিনিধিরা উপদেষ্টা পরিষদ থেকে কয়েকজনের পদত্যাগের কথা বলেছেন, আমরা শুনেছি।

বৈঠকে উপস্থিত দলগুলোর শীর্ষ নেতারা নির্বাচন আয়োজন, বিচার প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা এবং রাজনৈতিক সংস্কারে ইতিবাচক ভূমিকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
লিটনদের পাত্তাই দিল না শ্রীলঙ্কা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন খসড়া অনুমোদন
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি